আবারও সালমান খানকে হত্যার হুমকি দিয়েছেন পাঞ্জাবের গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণই। গতকাল জেলে থেকে সংবাদমাধ্যমে সালমান খানকে আবারও হত্যার হুমকি দিলেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ-১৮ জানায়, জেলে বসেই ছক কষছেন লরেন্স।
লরেন্স জানিয়েছেন, তাঁর জীবনের একমাত্র লক্ষ্য সালমান খানকে হত্যা করা। লরেন্স আরও জানিয়েছেন, কৃষ্ণসার হরিণ হত্যার জন্য সালমান যদি বিষ্ণই সম্প্রদায়ের কাছে ক্ষমা না চান, তাহলে চরম শাস্তি পেতে হবে ভাইজানকে।
সাক্ষাৎকারে বিষ্ণই জানিয়েছেন, ‘সালমানকে ক্ষমা চাইতেই হবে। বিকানেরের মন্দিরে এসে ক্ষমা চাইতে হবে। আমার জীবনের লক্ষ্যই হলো সালমানকে খুন করা। যেদিন ওর সঙ্গে দেহরক্ষীরা থাকবে না, সেদিন ওকে প্রাণে মেরে ফেলব।’
বিষ্ণই আরও বলেন, ‘কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা করে সালমান বিষ্ণই সম্প্রদায়কে অপমান করেছেন। আমাদের সমাজ সালমানের ওপর রাগে ফুঁসছে। আমাদের অপমান করেছেন তিনি। ওর বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হয়েছে বটে, কিন্তু সালমান কখনো ক্ষমা চাননি। যদি ক্ষমা না চান, তবে যেকোনো ধরনের ঘটনার জন্য তৈরি থাকতে হবে ওকে। আমি কারও কথা শুনব না।
উল্লেখ্য, কৃষ্ণসার হরিণ শিকার মামলায় আদালত খালাস দিয়েছেন সালমানকে। তার পরেও পিছু ছাড়ছে অস্বস্তির অতীত।
২০১৮ সাল থেকেই সালমান খানকে হত্যার পরিকল্পনা করে আসছেন বিষ্ণই। সেই সময়ে খুনের হুমকির অভিযোগে তাঁর এক সহযোগীকে গ্রেপ্তারও করেছিল পুলিশ। মাঝে পাঞ্জাব পুলিশের মহাপরিচালক জানান, লরেন্স বিষ্ণইয়ের সহযোগীরা মুম্বাইয়ে সালমান খানের বাড়ির আশপাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ফেলেছিল। সালমানের পনভেলের ফার্মহাউজে ঢোকার মুখেও তাঁকে হত্যার ছক কষেছিলেন লরেন্স।
নিরামিষভোজী বিষ্ণইদের কাছে গাছ কাটা ও প্রাণী হত্যা মহাপাপ। ১৯৯৮ সালের অক্টোবরে এই সম্প্রদায়ের মানুষ সালমান খানসহ একটি শুটিং ইউনিটের আরও কজনের বিরুদ্ধে দুটি কৃষ্ণসার হরিণ, যা চিংকার নামেও পরিচিত, হত্যার অভিযোগে মামলা করেছিল।
আবারও সালমান খানকে হত্যার হুমকি দিয়েছেন পাঞ্জাবের গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণই। গতকাল জেলে থেকে সংবাদমাধ্যমে সালমান খানকে আবারও হত্যার হুমকি দিলেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ-১৮ জানায়, জেলে বসেই ছক কষছেন লরেন্স।
লরেন্স জানিয়েছেন, তাঁর জীবনের একমাত্র লক্ষ্য সালমান খানকে হত্যা করা। লরেন্স আরও জানিয়েছেন, কৃষ্ণসার হরিণ হত্যার জন্য সালমান যদি বিষ্ণই সম্প্রদায়ের কাছে ক্ষমা না চান, তাহলে চরম শাস্তি পেতে হবে ভাইজানকে।
সাক্ষাৎকারে বিষ্ণই জানিয়েছেন, ‘সালমানকে ক্ষমা চাইতেই হবে। বিকানেরের মন্দিরে এসে ক্ষমা চাইতে হবে। আমার জীবনের লক্ষ্যই হলো সালমানকে খুন করা। যেদিন ওর সঙ্গে দেহরক্ষীরা থাকবে না, সেদিন ওকে প্রাণে মেরে ফেলব।’
বিষ্ণই আরও বলেন, ‘কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা করে সালমান বিষ্ণই সম্প্রদায়কে অপমান করেছেন। আমাদের সমাজ সালমানের ওপর রাগে ফুঁসছে। আমাদের অপমান করেছেন তিনি। ওর বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হয়েছে বটে, কিন্তু সালমান কখনো ক্ষমা চাননি। যদি ক্ষমা না চান, তবে যেকোনো ধরনের ঘটনার জন্য তৈরি থাকতে হবে ওকে। আমি কারও কথা শুনব না।
উল্লেখ্য, কৃষ্ণসার হরিণ শিকার মামলায় আদালত খালাস দিয়েছেন সালমানকে। তার পরেও পিছু ছাড়ছে অস্বস্তির অতীত।
২০১৮ সাল থেকেই সালমান খানকে হত্যার পরিকল্পনা করে আসছেন বিষ্ণই। সেই সময়ে খুনের হুমকির অভিযোগে তাঁর এক সহযোগীকে গ্রেপ্তারও করেছিল পুলিশ। মাঝে পাঞ্জাব পুলিশের মহাপরিচালক জানান, লরেন্স বিষ্ণইয়ের সহযোগীরা মুম্বাইয়ে সালমান খানের বাড়ির আশপাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ফেলেছিল। সালমানের পনভেলের ফার্মহাউজে ঢোকার মুখেও তাঁকে হত্যার ছক কষেছিলেন লরেন্স।
নিরামিষভোজী বিষ্ণইদের কাছে গাছ কাটা ও প্রাণী হত্যা মহাপাপ। ১৯৯৮ সালের অক্টোবরে এই সম্প্রদায়ের মানুষ সালমান খানসহ একটি শুটিং ইউনিটের আরও কজনের বিরুদ্ধে দুটি কৃষ্ণসার হরিণ, যা চিংকার নামেও পরিচিত, হত্যার অভিযোগে মামলা করেছিল।
শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় এখন শুধু বাংলার নন, বলিউডেও তাঁর ব্যস্ততা বেড়েছে। তবু বাংলাদেশের সিরিজে অভিনয়ের প্রস্তাব পেতেই উচ্ছ্বসিত হয়ে উঠেছিলেন। বাংলাদেশে আসতে পারবেন, এটাই ছিল তাঁর প্রধান আগ্রহের বিষয়। সৈয়দ আহমেদ শাওকীর পরিচালনায় ‘গুলমোহর’ সিরিজের শুটিং করতে গত বছর ঢাকায় এসেছিলেন শাশ্বত।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্বের অন্যতম ধনী সংগীতশিল্পী সেলেনা গোমেজ। গত বছর বিলিয়নিয়ার হওয়ার গৌরব অর্জন করেন তিনি। সেই সেলেনাই নাকি হিমশিম খাচ্ছেন কর্মীদের বেতন দিতে। প্রতিষ্ঠান চালাতে তাঁর মা ব্যাংক থেকে বড় অঙ্কের ঋণ নিয়েছেন। ফোর্বসে এমন খবর প্রকাশের পর সমালোচনার মুখে পড়েছেন সেলেনা।
২ ঘণ্টা আগেকিংবদন্তি নির্মাতা মৃণাল সেনের বায়োপিক বানিয়েছিলেন সৃজিত মুখার্জি। ‘পদাতিক’ নামের সিনেমাটিতে মৃণাল সেনের ভূমিকায় অভিনয় করেন বাংলাদেশের চঞ্চল চৌধুরী। বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসব ঘুরে, প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির পর সিনেমাটি এবার আসছে টিভির পর্দায়।
২ ঘণ্টা আগে১৯৯৯ সালে যাত্রা শুরু নেমেসিস ব্যান্ডের। প্রতিষ্ঠার ছয় বছর পর ২০০৫ সালে প্রকাশ পেয়েছিল ব্যান্ডের প্রথম স্টুডিও অ্যালবাম ‘অন্বেষণ’। এরপর ২০১১ ও ২০১৭ সালে আসে ‘তৃতীয় যাত্রা’ ও ‘গণজোয়ার’ নামের আরও দুটি স্টুডিও অ্যালবাম। প্রতিটি অ্যালবামে ছিল ৬ বছরের গ্যাপ। তবে চতুর্থ অ্যালবাম প্রকাশ করতে আরও বেশি সময়
১ দিন আগে