
আরিয়ান খানকে আজ বৃহস্পতিবার ফের আদালতে পেশ করা হয়। ছেলের শুনানির সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন শাহরুখ খান। এদিন আদালতে এনসিবি দাবি করে আরিয়ানের কাছ থেকে বেশ কিছু তথ্য পেয়েছে তারা, যা এই মাদক মামলায় নতুন মোড় এনেছে।
এরই মধ্যে এনসিবি এই মামলায় গ্রেপ্তার করেছে ১৭ জনকে। আরিয়ানের থেকে পাওয়া তথ্য থেকেই সম্প্রতি গ্রেপ্তার করা হয় অচিত কুমারকে। এ ছাড়া এনসিবির পক্ষ থেকে আদালতে জানানো হয়, আগামী দিনে আরও কয়েকটি জায়গায় তল্লাশি চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। সেখান থেকে যাদের গ্রেপ্তার করা হবে, তাদের সঙ্গে আরিয়ানকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা জরুরি। এই কারণেই আরও চার দিন; অর্থাৎ, আগামী ১১ অক্টোবর পর্যন্ত আরিয়ানের হেফাজতের আবেদন করে এনসিবি। কিন্তু সেই আবেদন খারিজ করেন আদালত। একই সঙ্গে আরিয়ানকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতে নেওয়ার নির্দেশ দেন আদালত।
অন্যদিকে এদিন ফের আরিয়ানের জামিনের আবেদন জানায় তাঁর আইনজীবী সতীশ মানশিন্ডে। আদালতে তিনি বলেন, প্রথম দিনের পর থেকে আরিয়ানের কাছ থেকে আর কোনো তথ্য পায়নি এনসিবি। যদি অচিত কুমারের সঙ্গে আরিয়ানের সম্পর্ক থাকে, তাহলে কেন এ বিষয়ে তাঁকে কোনো প্রশ্ন করা হয়নি এখনো।
এরই মধ্যে আটক করা হয়েছে ওই পার্টির আয়োজকদের। তাঁদের সঙ্গে আরিয়ানের যোগাযোগ করিয়ে দিয়েছিল প্রতীক গাবা নামে আরিয়ানের এক বন্ধু। তারা জানিয়েছে, ওই পার্টিতে উপস্থিত ছিল প্রায় ১৩০০ জন। এর মধ্যে থেকে আটক করা হয়েছে মাত্র ১৭ জনকে। সেখানে আরিয়ান একজন অতিথি ছিলেন মাত্র। পার্টির গ্ল্যামার বাড়াতেই তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। প্রতীকই আমন্ত্রণ জানিয়েছিল আরাবাজকে। শনিবার যখন এনসিবি কর্মকর্তারা তল্লাশি চালায়, তখন আরিয়ানের কাছে কোনো মাদকই পাননি কর্মকর্তারা। এমনকি আরিয়ান আগেই জানিয়েছেন, আরবাজের সঙ্গে তিনি পার্টিতে যাননি। তবে আরিয়ান কখনো অস্বীকার করেননি যে, আরবাজ তাঁর বন্ধু। অচিতের বিষয়ে যদি আরিয়ানকে জেরা করতে চায় এনসিবি, তাহলে জামিনের পরও যেকোনো সময় এনসিবি সেই জেরা করতে পারে তাঁকে। এর জন্য কেন তাঁকে বারবার হেফাজতে নেওয়া হচ্ছে, বলে প্রশ্ন তুলেছেন আরিয়ানের আইনজীবী সতীশ মানশিণ্ডে।
আরবাজের সঙ্গেই এই মামলায় নাম জড়িয়েছে অচিত কুমারের। আজ অচিতকেও আগামী চার দিনের হেফাজতে রাখার আবেদন জানায় এনসিবি। আদালতে এনসিবির কর্মকর্তারা জানান, অচিত মাদক নেটওয়ার্কের অন্যতম সদস্য। তাঁকে জেরা করে অনেক তথ্য পাওয়া যেতে পারে। অচিতের আইনজীবীর অভিযোগ, এনসিবির অফিসার মিথ্যা কথা বলছেন। অচিতের কাছ থেকে মাত্র ২ দশমিক ৬ গ্রাম গাঁজা পাওয়া গেছে। তাঁকে কবে আটক করা হয়েছে—সে কথা আদালতকে জানানোর অনুরোধ করেন অচিতের আইনজীবী। এমনকি এনসিবি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করার হুমকিও দেন অচিতের আইনজীবী। এদিন আদালতে তিনি বলেন, মাদক ক্রেতারা এই চক্রের শিকার, তাঁরা শিকড় নয়।
মাদককাণ্ডে ভারতের কেন্দ্রীয় মাদক নিয়ন্ত্রক সংস্থা নারকোটিকস কন্ট্রোল ব্যুরোর (এনসিবি) হাতে গত রোববার গ্রেপ্তার হন শাহরুখ-পুত্র আরিয়ান খান। এর পর সময় যত গড়িয়েছে, বিতর্ক ততই বেড়েছে। আরিয়ান খান এবং এই মামলায় গ্রেপ্তার আরিয়ানের বন্ধু আরবাজ মার্চেন্ট ও মুনমুন ধামেচার এনসিবি হেফাজতের মেয়াদ শেষ হয়েছে আজ। এই প্রেক্ষাপটে তাঁদের আজ আদালতে তোলা হয়। সঙ্গে এই মামলায় গ্রেপ্তার অন্য পাঁচ অভিযুক্তকেও এদিন আদালতে তোলে এনসিবি।
বৃহস্পতিবার ভারতের স্থানীয় সময় দুপুর ৩টায় আরিয়ান খানকে নিয়ে আদালতে পৌঁছায় এনসিবি দল। শাহরুখ-পুত্রের পরনে এ সময় ছিল কালো টি-শার্ট ও জিনস, মুখ ঢাকা ছিল মাস্কে, আর মাথায় ছিল সাদা টুপি।
টুইটার অ্যাকাউন্ট ‘লাইভ ল’-এর মাধ্যমে মামলার শুনানি সম্পর্কে জানা যায়। শুনানিতে আরিয়ানের আইনজীবী মানশিন্ডে বলেন, ‘নতুন একজনকে এনে আমার মক্কেলকে আবারও ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। যদি তিনি আমার মক্কেলের ড্রাগ ডিলার হন এবং তাঁকে ৫ তারিখে গ্রেপ্তার করা হয়, তো এই দুদিনেই জিজ্ঞাসাবাদ করে আমার মক্কেল ও তাঁর সংযোগ বের করা যেত। দুদিন গ্রেপ্তার করে বসিয়ে রাখার কী যুক্তি?’
আরিয়ানকে হেফাজতে রাখার বিরোধিতা করে তিনি বলেন, ‘আমার মক্কেল তাঁর যা বলার স্টেটমেন্ট দিয়ে এসেছেন। এখন প্রতি শুনানিতে নতুন কোনো ব্যক্তিকে হাজির করে তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে আমার মক্কেলকে হেফাজতে রাখার কোনো ভিত্তি নেই। আমার মক্কেল প্রতীক গাবার মাধ্যমে এই জাহাজে আমন্ত্রিত হন। তাঁকে বলা হয়, তাঁকে ভিআইপি হিসেবে আমন্ত্রণ করা হচ্ছে, যাতে পার্টিতে অতিরিক্ত গ্ল্যামার আসে। সেখানে (জাহাজে) আর কারওর সঙ্গে আমার মক্কেলের সম্পর্ক নেই। ড্রাগ পার্টি হবে প্রতীক এমন কিছুই জানায়নি আরিয়ানকে। এমন কোনো মেসেজ বা কল রেকর্ডও নেই। আরবাজকেও প্রতীক আলাদাভাবে আমন্ত্রণ করেছেন। আরবাজ বা আরিয়ান একসঙ্গে সেখানে যাননি। যেহেতু স্পটে গিয়ে দেখা হয় ও একে অন্যের পরিচিত, তাই একসঙ্গে কথা বলতে বলতে তাঁরা দুজন এন্ট্রি করেছিলেন।’
আরিয়ানের কাছ থেকে কিছু পাওয়া যায়নি দাবি করে তাঁর আইনজীবী শুনানিতে বলেন, ‘আমার মক্কেলকে দুবার চেক করা হয়েছে। তাঁর থেকে কিছু পাওয়া যায়নি। তারপর তাঁর ফোন জব্দ করা হয় এবং কে বা কারা তাঁকে ধরে নিয়ে আসেন। আমার মক্কেল আরবাজের সঙ্গে বন্ধুত্বের কথা অস্বীকার করছেন না। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, তাঁর কাছে পাওয়া ড্রাগের দায় আমার মক্কেল নেবেন। আর আপনারা নতুন যে বা যাকেই তদন্তের খাতিরে আনেন। দরকার পড়লে আমার মক্কেলকে এনসিবিতে ডাকবেন জিজ্ঞাসাবাদের দরকার পড়লে। কিন্তু তাই বলে তাঁকেও কাস্টোডিতে থাকতে হবে—এমন কথা নেই। সেই শুরু থেকে আমার মক্কেলের কাছ থেকে কিছু না পাওয়া সত্ত্বেও অনেকটা ষড়যন্ত্র করে তাঁকে হেফাজতে রাখা হয়েছে। আমার ৩৯ বছরের ক্যারিয়ারে আমি জীবনেও দেখিনি, প্রধান আসামিকে এত সহজে তদন্ত কমেটি ধরে ফেলেছে। তো প্রধান আসামিকে ধরতে আমার মক্কেলকে আজীবন বন্দী করে রাখা তো সম্ভব নয়। তার থেকে যখন যা জিজ্ঞাসার জিজ্ঞাসা করা যেতে পারে।’
মানশিন্ডে বলেন, ‘অ্যাকিউজড ও ড্রাগ পাওয়া গেছে—এমন ব্যক্তিরা আমার মক্কেলের পরিচিত, মানে এই না যে, আমার মক্কেলও জড়িত বা সে ড্রাগ কিনেছে বা গ্রহণ করেছে। আমিও আমার বিজ্ঞ প্রতিপক্ষের উকিলকে চিনি। এর মানে এই না যে, কোর্টে তাঁর কাছে আর্মস-ড্রাগ পাওয়া গেলে আমিও তাতে জড়িত হব।’

আরিয়ান খানকে আজ বৃহস্পতিবার ফের আদালতে পেশ করা হয়। ছেলের শুনানির সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন শাহরুখ খান। এদিন আদালতে এনসিবি দাবি করে আরিয়ানের কাছ থেকে বেশ কিছু তথ্য পেয়েছে তারা, যা এই মাদক মামলায় নতুন মোড় এনেছে।
এরই মধ্যে এনসিবি এই মামলায় গ্রেপ্তার করেছে ১৭ জনকে। আরিয়ানের থেকে পাওয়া তথ্য থেকেই সম্প্রতি গ্রেপ্তার করা হয় অচিত কুমারকে। এ ছাড়া এনসিবির পক্ষ থেকে আদালতে জানানো হয়, আগামী দিনে আরও কয়েকটি জায়গায় তল্লাশি চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। সেখান থেকে যাদের গ্রেপ্তার করা হবে, তাদের সঙ্গে আরিয়ানকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা জরুরি। এই কারণেই আরও চার দিন; অর্থাৎ, আগামী ১১ অক্টোবর পর্যন্ত আরিয়ানের হেফাজতের আবেদন করে এনসিবি। কিন্তু সেই আবেদন খারিজ করেন আদালত। একই সঙ্গে আরিয়ানকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতে নেওয়ার নির্দেশ দেন আদালত।
অন্যদিকে এদিন ফের আরিয়ানের জামিনের আবেদন জানায় তাঁর আইনজীবী সতীশ মানশিন্ডে। আদালতে তিনি বলেন, প্রথম দিনের পর থেকে আরিয়ানের কাছ থেকে আর কোনো তথ্য পায়নি এনসিবি। যদি অচিত কুমারের সঙ্গে আরিয়ানের সম্পর্ক থাকে, তাহলে কেন এ বিষয়ে তাঁকে কোনো প্রশ্ন করা হয়নি এখনো।
এরই মধ্যে আটক করা হয়েছে ওই পার্টির আয়োজকদের। তাঁদের সঙ্গে আরিয়ানের যোগাযোগ করিয়ে দিয়েছিল প্রতীক গাবা নামে আরিয়ানের এক বন্ধু। তারা জানিয়েছে, ওই পার্টিতে উপস্থিত ছিল প্রায় ১৩০০ জন। এর মধ্যে থেকে আটক করা হয়েছে মাত্র ১৭ জনকে। সেখানে আরিয়ান একজন অতিথি ছিলেন মাত্র। পার্টির গ্ল্যামার বাড়াতেই তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। প্রতীকই আমন্ত্রণ জানিয়েছিল আরাবাজকে। শনিবার যখন এনসিবি কর্মকর্তারা তল্লাশি চালায়, তখন আরিয়ানের কাছে কোনো মাদকই পাননি কর্মকর্তারা। এমনকি আরিয়ান আগেই জানিয়েছেন, আরবাজের সঙ্গে তিনি পার্টিতে যাননি। তবে আরিয়ান কখনো অস্বীকার করেননি যে, আরবাজ তাঁর বন্ধু। অচিতের বিষয়ে যদি আরিয়ানকে জেরা করতে চায় এনসিবি, তাহলে জামিনের পরও যেকোনো সময় এনসিবি সেই জেরা করতে পারে তাঁকে। এর জন্য কেন তাঁকে বারবার হেফাজতে নেওয়া হচ্ছে, বলে প্রশ্ন তুলেছেন আরিয়ানের আইনজীবী সতীশ মানশিণ্ডে।
আরবাজের সঙ্গেই এই মামলায় নাম জড়িয়েছে অচিত কুমারের। আজ অচিতকেও আগামী চার দিনের হেফাজতে রাখার আবেদন জানায় এনসিবি। আদালতে এনসিবির কর্মকর্তারা জানান, অচিত মাদক নেটওয়ার্কের অন্যতম সদস্য। তাঁকে জেরা করে অনেক তথ্য পাওয়া যেতে পারে। অচিতের আইনজীবীর অভিযোগ, এনসিবির অফিসার মিথ্যা কথা বলছেন। অচিতের কাছ থেকে মাত্র ২ দশমিক ৬ গ্রাম গাঁজা পাওয়া গেছে। তাঁকে কবে আটক করা হয়েছে—সে কথা আদালতকে জানানোর অনুরোধ করেন অচিতের আইনজীবী। এমনকি এনসিবি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করার হুমকিও দেন অচিতের আইনজীবী। এদিন আদালতে তিনি বলেন, মাদক ক্রেতারা এই চক্রের শিকার, তাঁরা শিকড় নয়।
মাদককাণ্ডে ভারতের কেন্দ্রীয় মাদক নিয়ন্ত্রক সংস্থা নারকোটিকস কন্ট্রোল ব্যুরোর (এনসিবি) হাতে গত রোববার গ্রেপ্তার হন শাহরুখ-পুত্র আরিয়ান খান। এর পর সময় যত গড়িয়েছে, বিতর্ক ততই বেড়েছে। আরিয়ান খান এবং এই মামলায় গ্রেপ্তার আরিয়ানের বন্ধু আরবাজ মার্চেন্ট ও মুনমুন ধামেচার এনসিবি হেফাজতের মেয়াদ শেষ হয়েছে আজ। এই প্রেক্ষাপটে তাঁদের আজ আদালতে তোলা হয়। সঙ্গে এই মামলায় গ্রেপ্তার অন্য পাঁচ অভিযুক্তকেও এদিন আদালতে তোলে এনসিবি।
বৃহস্পতিবার ভারতের স্থানীয় সময় দুপুর ৩টায় আরিয়ান খানকে নিয়ে আদালতে পৌঁছায় এনসিবি দল। শাহরুখ-পুত্রের পরনে এ সময় ছিল কালো টি-শার্ট ও জিনস, মুখ ঢাকা ছিল মাস্কে, আর মাথায় ছিল সাদা টুপি।
টুইটার অ্যাকাউন্ট ‘লাইভ ল’-এর মাধ্যমে মামলার শুনানি সম্পর্কে জানা যায়। শুনানিতে আরিয়ানের আইনজীবী মানশিন্ডে বলেন, ‘নতুন একজনকে এনে আমার মক্কেলকে আবারও ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। যদি তিনি আমার মক্কেলের ড্রাগ ডিলার হন এবং তাঁকে ৫ তারিখে গ্রেপ্তার করা হয়, তো এই দুদিনেই জিজ্ঞাসাবাদ করে আমার মক্কেল ও তাঁর সংযোগ বের করা যেত। দুদিন গ্রেপ্তার করে বসিয়ে রাখার কী যুক্তি?’
আরিয়ানকে হেফাজতে রাখার বিরোধিতা করে তিনি বলেন, ‘আমার মক্কেল তাঁর যা বলার স্টেটমেন্ট দিয়ে এসেছেন। এখন প্রতি শুনানিতে নতুন কোনো ব্যক্তিকে হাজির করে তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে আমার মক্কেলকে হেফাজতে রাখার কোনো ভিত্তি নেই। আমার মক্কেল প্রতীক গাবার মাধ্যমে এই জাহাজে আমন্ত্রিত হন। তাঁকে বলা হয়, তাঁকে ভিআইপি হিসেবে আমন্ত্রণ করা হচ্ছে, যাতে পার্টিতে অতিরিক্ত গ্ল্যামার আসে। সেখানে (জাহাজে) আর কারওর সঙ্গে আমার মক্কেলের সম্পর্ক নেই। ড্রাগ পার্টি হবে প্রতীক এমন কিছুই জানায়নি আরিয়ানকে। এমন কোনো মেসেজ বা কল রেকর্ডও নেই। আরবাজকেও প্রতীক আলাদাভাবে আমন্ত্রণ করেছেন। আরবাজ বা আরিয়ান একসঙ্গে সেখানে যাননি। যেহেতু স্পটে গিয়ে দেখা হয় ও একে অন্যের পরিচিত, তাই একসঙ্গে কথা বলতে বলতে তাঁরা দুজন এন্ট্রি করেছিলেন।’
আরিয়ানের কাছ থেকে কিছু পাওয়া যায়নি দাবি করে তাঁর আইনজীবী শুনানিতে বলেন, ‘আমার মক্কেলকে দুবার চেক করা হয়েছে। তাঁর থেকে কিছু পাওয়া যায়নি। তারপর তাঁর ফোন জব্দ করা হয় এবং কে বা কারা তাঁকে ধরে নিয়ে আসেন। আমার মক্কেল আরবাজের সঙ্গে বন্ধুত্বের কথা অস্বীকার করছেন না। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, তাঁর কাছে পাওয়া ড্রাগের দায় আমার মক্কেল নেবেন। আর আপনারা নতুন যে বা যাকেই তদন্তের খাতিরে আনেন। দরকার পড়লে আমার মক্কেলকে এনসিবিতে ডাকবেন জিজ্ঞাসাবাদের দরকার পড়লে। কিন্তু তাই বলে তাঁকেও কাস্টোডিতে থাকতে হবে—এমন কথা নেই। সেই শুরু থেকে আমার মক্কেলের কাছ থেকে কিছু না পাওয়া সত্ত্বেও অনেকটা ষড়যন্ত্র করে তাঁকে হেফাজতে রাখা হয়েছে। আমার ৩৯ বছরের ক্যারিয়ারে আমি জীবনেও দেখিনি, প্রধান আসামিকে এত সহজে তদন্ত কমেটি ধরে ফেলেছে। তো প্রধান আসামিকে ধরতে আমার মক্কেলকে আজীবন বন্দী করে রাখা তো সম্ভব নয়। তার থেকে যখন যা জিজ্ঞাসার জিজ্ঞাসা করা যেতে পারে।’
মানশিন্ডে বলেন, ‘অ্যাকিউজড ও ড্রাগ পাওয়া গেছে—এমন ব্যক্তিরা আমার মক্কেলের পরিচিত, মানে এই না যে, আমার মক্কেলও জড়িত বা সে ড্রাগ কিনেছে বা গ্রহণ করেছে। আমিও আমার বিজ্ঞ প্রতিপক্ষের উকিলকে চিনি। এর মানে এই না যে, কোর্টে তাঁর কাছে আর্মস-ড্রাগ পাওয়া গেলে আমিও তাতে জড়িত হব।’

আরিয়ান খানকে আজ বৃহস্পতিবার ফের আদালতে পেশ করা হয়। ছেলের শুনানির সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন শাহরুখ খান। এদিন আদালতে এনসিবি দাবি করে আরিয়ানের কাছ থেকে বেশ কিছু তথ্য পেয়েছে তারা, যা এই মাদক মামলায় নতুন মোড় এনেছে।
এরই মধ্যে এনসিবি এই মামলায় গ্রেপ্তার করেছে ১৭ জনকে। আরিয়ানের থেকে পাওয়া তথ্য থেকেই সম্প্রতি গ্রেপ্তার করা হয় অচিত কুমারকে। এ ছাড়া এনসিবির পক্ষ থেকে আদালতে জানানো হয়, আগামী দিনে আরও কয়েকটি জায়গায় তল্লাশি চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। সেখান থেকে যাদের গ্রেপ্তার করা হবে, তাদের সঙ্গে আরিয়ানকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা জরুরি। এই কারণেই আরও চার দিন; অর্থাৎ, আগামী ১১ অক্টোবর পর্যন্ত আরিয়ানের হেফাজতের আবেদন করে এনসিবি। কিন্তু সেই আবেদন খারিজ করেন আদালত। একই সঙ্গে আরিয়ানকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতে নেওয়ার নির্দেশ দেন আদালত।
অন্যদিকে এদিন ফের আরিয়ানের জামিনের আবেদন জানায় তাঁর আইনজীবী সতীশ মানশিন্ডে। আদালতে তিনি বলেন, প্রথম দিনের পর থেকে আরিয়ানের কাছ থেকে আর কোনো তথ্য পায়নি এনসিবি। যদি অচিত কুমারের সঙ্গে আরিয়ানের সম্পর্ক থাকে, তাহলে কেন এ বিষয়ে তাঁকে কোনো প্রশ্ন করা হয়নি এখনো।
এরই মধ্যে আটক করা হয়েছে ওই পার্টির আয়োজকদের। তাঁদের সঙ্গে আরিয়ানের যোগাযোগ করিয়ে দিয়েছিল প্রতীক গাবা নামে আরিয়ানের এক বন্ধু। তারা জানিয়েছে, ওই পার্টিতে উপস্থিত ছিল প্রায় ১৩০০ জন। এর মধ্যে থেকে আটক করা হয়েছে মাত্র ১৭ জনকে। সেখানে আরিয়ান একজন অতিথি ছিলেন মাত্র। পার্টির গ্ল্যামার বাড়াতেই তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। প্রতীকই আমন্ত্রণ জানিয়েছিল আরাবাজকে। শনিবার যখন এনসিবি কর্মকর্তারা তল্লাশি চালায়, তখন আরিয়ানের কাছে কোনো মাদকই পাননি কর্মকর্তারা। এমনকি আরিয়ান আগেই জানিয়েছেন, আরবাজের সঙ্গে তিনি পার্টিতে যাননি। তবে আরিয়ান কখনো অস্বীকার করেননি যে, আরবাজ তাঁর বন্ধু। অচিতের বিষয়ে যদি আরিয়ানকে জেরা করতে চায় এনসিবি, তাহলে জামিনের পরও যেকোনো সময় এনসিবি সেই জেরা করতে পারে তাঁকে। এর জন্য কেন তাঁকে বারবার হেফাজতে নেওয়া হচ্ছে, বলে প্রশ্ন তুলেছেন আরিয়ানের আইনজীবী সতীশ মানশিণ্ডে।
আরবাজের সঙ্গেই এই মামলায় নাম জড়িয়েছে অচিত কুমারের। আজ অচিতকেও আগামী চার দিনের হেফাজতে রাখার আবেদন জানায় এনসিবি। আদালতে এনসিবির কর্মকর্তারা জানান, অচিত মাদক নেটওয়ার্কের অন্যতম সদস্য। তাঁকে জেরা করে অনেক তথ্য পাওয়া যেতে পারে। অচিতের আইনজীবীর অভিযোগ, এনসিবির অফিসার মিথ্যা কথা বলছেন। অচিতের কাছ থেকে মাত্র ২ দশমিক ৬ গ্রাম গাঁজা পাওয়া গেছে। তাঁকে কবে আটক করা হয়েছে—সে কথা আদালতকে জানানোর অনুরোধ করেন অচিতের আইনজীবী। এমনকি এনসিবি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করার হুমকিও দেন অচিতের আইনজীবী। এদিন আদালতে তিনি বলেন, মাদক ক্রেতারা এই চক্রের শিকার, তাঁরা শিকড় নয়।
মাদককাণ্ডে ভারতের কেন্দ্রীয় মাদক নিয়ন্ত্রক সংস্থা নারকোটিকস কন্ট্রোল ব্যুরোর (এনসিবি) হাতে গত রোববার গ্রেপ্তার হন শাহরুখ-পুত্র আরিয়ান খান। এর পর সময় যত গড়িয়েছে, বিতর্ক ততই বেড়েছে। আরিয়ান খান এবং এই মামলায় গ্রেপ্তার আরিয়ানের বন্ধু আরবাজ মার্চেন্ট ও মুনমুন ধামেচার এনসিবি হেফাজতের মেয়াদ শেষ হয়েছে আজ। এই প্রেক্ষাপটে তাঁদের আজ আদালতে তোলা হয়। সঙ্গে এই মামলায় গ্রেপ্তার অন্য পাঁচ অভিযুক্তকেও এদিন আদালতে তোলে এনসিবি।
বৃহস্পতিবার ভারতের স্থানীয় সময় দুপুর ৩টায় আরিয়ান খানকে নিয়ে আদালতে পৌঁছায় এনসিবি দল। শাহরুখ-পুত্রের পরনে এ সময় ছিল কালো টি-শার্ট ও জিনস, মুখ ঢাকা ছিল মাস্কে, আর মাথায় ছিল সাদা টুপি।
টুইটার অ্যাকাউন্ট ‘লাইভ ল’-এর মাধ্যমে মামলার শুনানি সম্পর্কে জানা যায়। শুনানিতে আরিয়ানের আইনজীবী মানশিন্ডে বলেন, ‘নতুন একজনকে এনে আমার মক্কেলকে আবারও ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। যদি তিনি আমার মক্কেলের ড্রাগ ডিলার হন এবং তাঁকে ৫ তারিখে গ্রেপ্তার করা হয়, তো এই দুদিনেই জিজ্ঞাসাবাদ করে আমার মক্কেল ও তাঁর সংযোগ বের করা যেত। দুদিন গ্রেপ্তার করে বসিয়ে রাখার কী যুক্তি?’
আরিয়ানকে হেফাজতে রাখার বিরোধিতা করে তিনি বলেন, ‘আমার মক্কেল তাঁর যা বলার স্টেটমেন্ট দিয়ে এসেছেন। এখন প্রতি শুনানিতে নতুন কোনো ব্যক্তিকে হাজির করে তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে আমার মক্কেলকে হেফাজতে রাখার কোনো ভিত্তি নেই। আমার মক্কেল প্রতীক গাবার মাধ্যমে এই জাহাজে আমন্ত্রিত হন। তাঁকে বলা হয়, তাঁকে ভিআইপি হিসেবে আমন্ত্রণ করা হচ্ছে, যাতে পার্টিতে অতিরিক্ত গ্ল্যামার আসে। সেখানে (জাহাজে) আর কারওর সঙ্গে আমার মক্কেলের সম্পর্ক নেই। ড্রাগ পার্টি হবে প্রতীক এমন কিছুই জানায়নি আরিয়ানকে। এমন কোনো মেসেজ বা কল রেকর্ডও নেই। আরবাজকেও প্রতীক আলাদাভাবে আমন্ত্রণ করেছেন। আরবাজ বা আরিয়ান একসঙ্গে সেখানে যাননি। যেহেতু স্পটে গিয়ে দেখা হয় ও একে অন্যের পরিচিত, তাই একসঙ্গে কথা বলতে বলতে তাঁরা দুজন এন্ট্রি করেছিলেন।’
আরিয়ানের কাছ থেকে কিছু পাওয়া যায়নি দাবি করে তাঁর আইনজীবী শুনানিতে বলেন, ‘আমার মক্কেলকে দুবার চেক করা হয়েছে। তাঁর থেকে কিছু পাওয়া যায়নি। তারপর তাঁর ফোন জব্দ করা হয় এবং কে বা কারা তাঁকে ধরে নিয়ে আসেন। আমার মক্কেল আরবাজের সঙ্গে বন্ধুত্বের কথা অস্বীকার করছেন না। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, তাঁর কাছে পাওয়া ড্রাগের দায় আমার মক্কেল নেবেন। আর আপনারা নতুন যে বা যাকেই তদন্তের খাতিরে আনেন। দরকার পড়লে আমার মক্কেলকে এনসিবিতে ডাকবেন জিজ্ঞাসাবাদের দরকার পড়লে। কিন্তু তাই বলে তাঁকেও কাস্টোডিতে থাকতে হবে—এমন কথা নেই। সেই শুরু থেকে আমার মক্কেলের কাছ থেকে কিছু না পাওয়া সত্ত্বেও অনেকটা ষড়যন্ত্র করে তাঁকে হেফাজতে রাখা হয়েছে। আমার ৩৯ বছরের ক্যারিয়ারে আমি জীবনেও দেখিনি, প্রধান আসামিকে এত সহজে তদন্ত কমেটি ধরে ফেলেছে। তো প্রধান আসামিকে ধরতে আমার মক্কেলকে আজীবন বন্দী করে রাখা তো সম্ভব নয়। তার থেকে যখন যা জিজ্ঞাসার জিজ্ঞাসা করা যেতে পারে।’
মানশিন্ডে বলেন, ‘অ্যাকিউজড ও ড্রাগ পাওয়া গেছে—এমন ব্যক্তিরা আমার মক্কেলের পরিচিত, মানে এই না যে, আমার মক্কেলও জড়িত বা সে ড্রাগ কিনেছে বা গ্রহণ করেছে। আমিও আমার বিজ্ঞ প্রতিপক্ষের উকিলকে চিনি। এর মানে এই না যে, কোর্টে তাঁর কাছে আর্মস-ড্রাগ পাওয়া গেলে আমিও তাতে জড়িত হব।’

আরিয়ান খানকে আজ বৃহস্পতিবার ফের আদালতে পেশ করা হয়। ছেলের শুনানির সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন শাহরুখ খান। এদিন আদালতে এনসিবি দাবি করে আরিয়ানের কাছ থেকে বেশ কিছু তথ্য পেয়েছে তারা, যা এই মাদক মামলায় নতুন মোড় এনেছে।
এরই মধ্যে এনসিবি এই মামলায় গ্রেপ্তার করেছে ১৭ জনকে। আরিয়ানের থেকে পাওয়া তথ্য থেকেই সম্প্রতি গ্রেপ্তার করা হয় অচিত কুমারকে। এ ছাড়া এনসিবির পক্ষ থেকে আদালতে জানানো হয়, আগামী দিনে আরও কয়েকটি জায়গায় তল্লাশি চালানোর পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। সেখান থেকে যাদের গ্রেপ্তার করা হবে, তাদের সঙ্গে আরিয়ানকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করা জরুরি। এই কারণেই আরও চার দিন; অর্থাৎ, আগামী ১১ অক্টোবর পর্যন্ত আরিয়ানের হেফাজতের আবেদন করে এনসিবি। কিন্তু সেই আবেদন খারিজ করেন আদালত। একই সঙ্গে আরিয়ানকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতে নেওয়ার নির্দেশ দেন আদালত।
অন্যদিকে এদিন ফের আরিয়ানের জামিনের আবেদন জানায় তাঁর আইনজীবী সতীশ মানশিন্ডে। আদালতে তিনি বলেন, প্রথম দিনের পর থেকে আরিয়ানের কাছ থেকে আর কোনো তথ্য পায়নি এনসিবি। যদি অচিত কুমারের সঙ্গে আরিয়ানের সম্পর্ক থাকে, তাহলে কেন এ বিষয়ে তাঁকে কোনো প্রশ্ন করা হয়নি এখনো।
এরই মধ্যে আটক করা হয়েছে ওই পার্টির আয়োজকদের। তাঁদের সঙ্গে আরিয়ানের যোগাযোগ করিয়ে দিয়েছিল প্রতীক গাবা নামে আরিয়ানের এক বন্ধু। তারা জানিয়েছে, ওই পার্টিতে উপস্থিত ছিল প্রায় ১৩০০ জন। এর মধ্যে থেকে আটক করা হয়েছে মাত্র ১৭ জনকে। সেখানে আরিয়ান একজন অতিথি ছিলেন মাত্র। পার্টির গ্ল্যামার বাড়াতেই তাঁকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। প্রতীকই আমন্ত্রণ জানিয়েছিল আরাবাজকে। শনিবার যখন এনসিবি কর্মকর্তারা তল্লাশি চালায়, তখন আরিয়ানের কাছে কোনো মাদকই পাননি কর্মকর্তারা। এমনকি আরিয়ান আগেই জানিয়েছেন, আরবাজের সঙ্গে তিনি পার্টিতে যাননি। তবে আরিয়ান কখনো অস্বীকার করেননি যে, আরবাজ তাঁর বন্ধু। অচিতের বিষয়ে যদি আরিয়ানকে জেরা করতে চায় এনসিবি, তাহলে জামিনের পরও যেকোনো সময় এনসিবি সেই জেরা করতে পারে তাঁকে। এর জন্য কেন তাঁকে বারবার হেফাজতে নেওয়া হচ্ছে, বলে প্রশ্ন তুলেছেন আরিয়ানের আইনজীবী সতীশ মানশিণ্ডে।
আরবাজের সঙ্গেই এই মামলায় নাম জড়িয়েছে অচিত কুমারের। আজ অচিতকেও আগামী চার দিনের হেফাজতে রাখার আবেদন জানায় এনসিবি। আদালতে এনসিবির কর্মকর্তারা জানান, অচিত মাদক নেটওয়ার্কের অন্যতম সদস্য। তাঁকে জেরা করে অনেক তথ্য পাওয়া যেতে পারে। অচিতের আইনজীবীর অভিযোগ, এনসিবির অফিসার মিথ্যা কথা বলছেন। অচিতের কাছ থেকে মাত্র ২ দশমিক ৬ গ্রাম গাঁজা পাওয়া গেছে। তাঁকে কবে আটক করা হয়েছে—সে কথা আদালতকে জানানোর অনুরোধ করেন অচিতের আইনজীবী। এমনকি এনসিবি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করার হুমকিও দেন অচিতের আইনজীবী। এদিন আদালতে তিনি বলেন, মাদক ক্রেতারা এই চক্রের শিকার, তাঁরা শিকড় নয়।
মাদককাণ্ডে ভারতের কেন্দ্রীয় মাদক নিয়ন্ত্রক সংস্থা নারকোটিকস কন্ট্রোল ব্যুরোর (এনসিবি) হাতে গত রোববার গ্রেপ্তার হন শাহরুখ-পুত্র আরিয়ান খান। এর পর সময় যত গড়িয়েছে, বিতর্ক ততই বেড়েছে। আরিয়ান খান এবং এই মামলায় গ্রেপ্তার আরিয়ানের বন্ধু আরবাজ মার্চেন্ট ও মুনমুন ধামেচার এনসিবি হেফাজতের মেয়াদ শেষ হয়েছে আজ। এই প্রেক্ষাপটে তাঁদের আজ আদালতে তোলা হয়। সঙ্গে এই মামলায় গ্রেপ্তার অন্য পাঁচ অভিযুক্তকেও এদিন আদালতে তোলে এনসিবি।
বৃহস্পতিবার ভারতের স্থানীয় সময় দুপুর ৩টায় আরিয়ান খানকে নিয়ে আদালতে পৌঁছায় এনসিবি দল। শাহরুখ-পুত্রের পরনে এ সময় ছিল কালো টি-শার্ট ও জিনস, মুখ ঢাকা ছিল মাস্কে, আর মাথায় ছিল সাদা টুপি।
টুইটার অ্যাকাউন্ট ‘লাইভ ল’-এর মাধ্যমে মামলার শুনানি সম্পর্কে জানা যায়। শুনানিতে আরিয়ানের আইনজীবী মানশিন্ডে বলেন, ‘নতুন একজনকে এনে আমার মক্কেলকে আবারও ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। যদি তিনি আমার মক্কেলের ড্রাগ ডিলার হন এবং তাঁকে ৫ তারিখে গ্রেপ্তার করা হয়, তো এই দুদিনেই জিজ্ঞাসাবাদ করে আমার মক্কেল ও তাঁর সংযোগ বের করা যেত। দুদিন গ্রেপ্তার করে বসিয়ে রাখার কী যুক্তি?’
আরিয়ানকে হেফাজতে রাখার বিরোধিতা করে তিনি বলেন, ‘আমার মক্কেল তাঁর যা বলার স্টেটমেন্ট দিয়ে এসেছেন। এখন প্রতি শুনানিতে নতুন কোনো ব্যক্তিকে হাজির করে তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে আমার মক্কেলকে হেফাজতে রাখার কোনো ভিত্তি নেই। আমার মক্কেল প্রতীক গাবার মাধ্যমে এই জাহাজে আমন্ত্রিত হন। তাঁকে বলা হয়, তাঁকে ভিআইপি হিসেবে আমন্ত্রণ করা হচ্ছে, যাতে পার্টিতে অতিরিক্ত গ্ল্যামার আসে। সেখানে (জাহাজে) আর কারওর সঙ্গে আমার মক্কেলের সম্পর্ক নেই। ড্রাগ পার্টি হবে প্রতীক এমন কিছুই জানায়নি আরিয়ানকে। এমন কোনো মেসেজ বা কল রেকর্ডও নেই। আরবাজকেও প্রতীক আলাদাভাবে আমন্ত্রণ করেছেন। আরবাজ বা আরিয়ান একসঙ্গে সেখানে যাননি। যেহেতু স্পটে গিয়ে দেখা হয় ও একে অন্যের পরিচিত, তাই একসঙ্গে কথা বলতে বলতে তাঁরা দুজন এন্ট্রি করেছিলেন।’
আরিয়ানের কাছ থেকে কিছু পাওয়া যায়নি দাবি করে তাঁর আইনজীবী শুনানিতে বলেন, ‘আমার মক্কেলকে দুবার চেক করা হয়েছে। তাঁর থেকে কিছু পাওয়া যায়নি। তারপর তাঁর ফোন জব্দ করা হয় এবং কে বা কারা তাঁকে ধরে নিয়ে আসেন। আমার মক্কেল আরবাজের সঙ্গে বন্ধুত্বের কথা অস্বীকার করছেন না। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, তাঁর কাছে পাওয়া ড্রাগের দায় আমার মক্কেল নেবেন। আর আপনারা নতুন যে বা যাকেই তদন্তের খাতিরে আনেন। দরকার পড়লে আমার মক্কেলকে এনসিবিতে ডাকবেন জিজ্ঞাসাবাদের দরকার পড়লে। কিন্তু তাই বলে তাঁকেও কাস্টোডিতে থাকতে হবে—এমন কথা নেই। সেই শুরু থেকে আমার মক্কেলের কাছ থেকে কিছু না পাওয়া সত্ত্বেও অনেকটা ষড়যন্ত্র করে তাঁকে হেফাজতে রাখা হয়েছে। আমার ৩৯ বছরের ক্যারিয়ারে আমি জীবনেও দেখিনি, প্রধান আসামিকে এত সহজে তদন্ত কমেটি ধরে ফেলেছে। তো প্রধান আসামিকে ধরতে আমার মক্কেলকে আজীবন বন্দী করে রাখা তো সম্ভব নয়। তার থেকে যখন যা জিজ্ঞাসার জিজ্ঞাসা করা যেতে পারে।’
মানশিন্ডে বলেন, ‘অ্যাকিউজড ও ড্রাগ পাওয়া গেছে—এমন ব্যক্তিরা আমার মক্কেলের পরিচিত, মানে এই না যে, আমার মক্কেলও জড়িত বা সে ড্রাগ কিনেছে বা গ্রহণ করেছে। আমিও আমার বিজ্ঞ প্রতিপক্ষের উকিলকে চিনি। এর মানে এই না যে, কোর্টে তাঁর কাছে আর্মস-ড্রাগ পাওয়া গেলে আমিও তাতে জড়িত হব।’

ছয় বছর আগে ভেঙেছে সংসার। এত দিন গোপন রেখেছিলেন সেই খবর। অবশেষে আজ রোববার তা প্রকাশ্যে এলো। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন রাশেদ মামুন অপু ও মমরেনাজ মোম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে প্রেম হয় দুজনের, সেই প্রেমের পরিণতি বিয়ে, সংসার।
৩ ঘণ্টা আগে
চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর।
১৩ ঘণ্টা আগে
২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প।
১৩ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

ছয় বছর আগে ভেঙেছে সংসার। এত দিন গোপন রেখেছিলেন সেই খবর। অবশেষে আজ রোববার তা প্রকাশ্যে এলো। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন রাশেদ মামুন অপু ও মমরেনাজ মোম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে প্রেম হয় দুজনের, সেই প্রেমের পরিণতি বিয়ে, সংসার। রাশেদ মামুন অপু জনপ্রিয় অভিনেতা, মমরেনাজ মোম বেসরকারি টিভি চ্যানেলের নিউজ প্রেজেন্টার। দুজনেই জানালেন, আর একসঙ্গে নেই তাঁরা।
রাশেদ মামুন অপুর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিদ্ধান্তটা দুজনে আলোচনা করেই নিয়েছি। কারণ, জীবনে সবারই ভালো থাকা জরুরি।’
মমরেনাজ মোম জানিয়েছেন, অনেক আগেই দাম্পত্য জীবনের ইতি টেনেছেন তাঁরা। দীর্ঘদিনের গোপন বিচ্ছেদের বিষয়টি প্রকাশ্যে আনলেন নিজেদের স্বস্তির জন্য। তিনি ফেসবুকে লিখেছেন, ‘অবশেষে ঈশ্বর ক্ষমা করলেন। সামাজিক প্রতিবন্ধকতা, ভয়, লজ্জার জন্য দীর্ঘ ৬ বছরের বিচ্ছেদ চেপে রাখার সিদ্ধান্ত দুজন মিলে নিয়েছিলাম। গোপনীয়তা বিষয়টি খুবই যন্ত্রণাদায়ক হয়ে উঠেছিল দুজনের জন্যই। তাই দুজনের সিদ্ধান্তে আমরা বিষয়টি পরিষ্কার হতে চাই। এখন খুব আন্তরিকভাবে দুজনের সিদ্ধান্তেই আমরা বিষয়টি প্রকাশ্যে আনছি। বিচ্ছেদ মানেই ধ্বংস নয়, শেষ হয়ে যাওয়া নয়...।’

অপু ও মমরেনাজের সংসারে এক ছেলে রয়েছে। তার সম্পর্কে জানতে চাইলে অপু জানান, সে অপুর সঙ্গেই আছে। অপুর সঙ্গেই থাকবে। তবে বিচ্ছেদের এই ঘটনা নিয়ে বেশি কথা বলতে চাইলেন না অপু। জানালেন, তিনিও একটা স্ট্যাটাস শেয়ার করে ঘটানাটি জানিয়েছেন। তবে স্ট্যাটাসটি এখন অনলি মি করে রেখেছেন। বিচ্ছেদের ঘটনাকে জীবনের বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা হিসেবে দেখছেন না দুজনের কেউ। বরং জীবনের আরেকটি অধ্যায় বলেই মনে করছেন।
রাশেদ মামুন অপু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে থিয়েটার করেছেন। সেখান থেকেই শোবিজের সঙ্গে সখ্য শুরু। ঢাকায় এসে গিয়াস উদ্দীন সেলিমের সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করার পর নিজে চারটি নাটক পরিচালনা করেছেন। অভিনয়ে এসে রাজশাহী ভাষার আঞ্চলিক সংলাপ দিয়ে রাতারাতি তারকা বনে যান তিনি। সেই থেকে নিয়মিত অভিনয় করছেন, একের পর এক নাটক সিনেমায় অভিনয় করে নিজের প্রতিভার প্রমাণ দিয়েছেন। সম্প্রতি তিনি ‘প্রিন্স’ সিনেমায় শাকিব খানের সঙ্গে কাজ করার জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন।

ছয় বছর আগে ভেঙেছে সংসার। এত দিন গোপন রেখেছিলেন সেই খবর। অবশেষে আজ রোববার তা প্রকাশ্যে এলো। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন রাশেদ মামুন অপু ও মমরেনাজ মোম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে প্রেম হয় দুজনের, সেই প্রেমের পরিণতি বিয়ে, সংসার। রাশেদ মামুন অপু জনপ্রিয় অভিনেতা, মমরেনাজ মোম বেসরকারি টিভি চ্যানেলের নিউজ প্রেজেন্টার। দুজনেই জানালেন, আর একসঙ্গে নেই তাঁরা।
রাশেদ মামুন অপুর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিদ্ধান্তটা দুজনে আলোচনা করেই নিয়েছি। কারণ, জীবনে সবারই ভালো থাকা জরুরি।’
মমরেনাজ মোম জানিয়েছেন, অনেক আগেই দাম্পত্য জীবনের ইতি টেনেছেন তাঁরা। দীর্ঘদিনের গোপন বিচ্ছেদের বিষয়টি প্রকাশ্যে আনলেন নিজেদের স্বস্তির জন্য। তিনি ফেসবুকে লিখেছেন, ‘অবশেষে ঈশ্বর ক্ষমা করলেন। সামাজিক প্রতিবন্ধকতা, ভয়, লজ্জার জন্য দীর্ঘ ৬ বছরের বিচ্ছেদ চেপে রাখার সিদ্ধান্ত দুজন মিলে নিয়েছিলাম। গোপনীয়তা বিষয়টি খুবই যন্ত্রণাদায়ক হয়ে উঠেছিল দুজনের জন্যই। তাই দুজনের সিদ্ধান্তে আমরা বিষয়টি পরিষ্কার হতে চাই। এখন খুব আন্তরিকভাবে দুজনের সিদ্ধান্তেই আমরা বিষয়টি প্রকাশ্যে আনছি। বিচ্ছেদ মানেই ধ্বংস নয়, শেষ হয়ে যাওয়া নয়...।’

অপু ও মমরেনাজের সংসারে এক ছেলে রয়েছে। তার সম্পর্কে জানতে চাইলে অপু জানান, সে অপুর সঙ্গেই আছে। অপুর সঙ্গেই থাকবে। তবে বিচ্ছেদের এই ঘটনা নিয়ে বেশি কথা বলতে চাইলেন না অপু। জানালেন, তিনিও একটা স্ট্যাটাস শেয়ার করে ঘটানাটি জানিয়েছেন। তবে স্ট্যাটাসটি এখন অনলি মি করে রেখেছেন। বিচ্ছেদের ঘটনাকে জীবনের বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা হিসেবে দেখছেন না দুজনের কেউ। বরং জীবনের আরেকটি অধ্যায় বলেই মনে করছেন।
রাশেদ মামুন অপু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে থিয়েটার করেছেন। সেখান থেকেই শোবিজের সঙ্গে সখ্য শুরু। ঢাকায় এসে গিয়াস উদ্দীন সেলিমের সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করার পর নিজে চারটি নাটক পরিচালনা করেছেন। অভিনয়ে এসে রাজশাহী ভাষার আঞ্চলিক সংলাপ দিয়ে রাতারাতি তারকা বনে যান তিনি। সেই থেকে নিয়মিত অভিনয় করছেন, একের পর এক নাটক সিনেমায় অভিনয় করে নিজের প্রতিভার প্রমাণ দিয়েছেন। সম্প্রতি তিনি ‘প্রিন্স’ সিনেমায় শাকিব খানের সঙ্গে কাজ করার জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন।

আরিয়ান খানকে আজ বৃহস্পতিবার ফের আদালতে পেশ করা হয়। ছেলের শুনানির সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন শাহরুখ খান। এদিন আদালতে এনসিবি দাবি করে আরিয়ানের কাছ থেকে বেশ কিছু তথ্য পেয়েছে তারা, যা এই মাদক মামলায় নতুন মোড় এনেছে।
০৭ অক্টোবর ২০২১
চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর।
১৩ ঘণ্টা আগে
২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প।
১৩ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর। গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হলো অভিনয়শিল্পীদের। এতে আরও আছেন আজমেরি হক বাঁধন, জাকিয়া বারী মম, ইন্তেখাব দিনার ও শ্যামল মাওলা।
হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাসে অসুস্থ মামাকে দেখতে ট্রেনে করে দিনাজপুর যাচ্ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী চিত্রা। তার সেই ট্রেন জার্নির অভিজ্ঞতা নিয়েই এগিয়ে যায় কাহিনি। নির্মাতা সেই গল্পই পর্দায় তুলে ধরবেন, তবে সিনেমার প্রয়োজনে থাকবে কিছু সংযোজন-পরিমার্জন। থাকবে নতুন চমক। তবে কী সেই চমক, তা জানা যাবে বনলতা এক্সপ্রেস মুক্তির পর। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামীকাল থেকে ঢাকায় শুরু হবে শুটিং। চিত্রা চরিত্রে থাকছেন সাবিলা নূর। আগামী রোজার ঈদে মুক্তি পাবে সিনেমাটি।
পারিবারিক গল্পের উৎসব সিনেমায় অভিনয় করেছেন একঝাঁক তারকা। এবারও তারকাসমৃদ্ধ পারিবারিক গল্পের সিনেমা দিয়ে দর্শকের সামনে আসার পরিকল্পনা নির্মাতার। বনলতা এক্সপ্রেস প্রসঙ্গে নির্মাতা তানিম নূর বলেন, ‘উৎসব শেষ করার পর নতুন সিনেমা নিয়ে যখন পরিকল্পনা করছিলাম, অনেকে পরামর্শ দিল আরেকটা পারিবারিক গল্প নিয়ে কাজ করতে। তখন ভাবলাম, হুমায়ূন আহমেদের কোনো গল্প নিয়ে কাজ করা যায়। সেই ভাবনা থেকেই কিছুক্ষণ উপন্যাস নিয়ে বনলতা এক্সপ্রেস নির্মাণের প্রস্তুতি শুরু।’
অভিনেতা মোশাররফ করিম বলেন, ‘চরিত্রের প্রেমে পড়েই এই সিনেমায় যুক্ত হওয়া। সিনেমার চিত্রনাট্য ও সংলাপ দারুণ লেগেছে। এ ছাড়া হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসটি আমার পড়া, সেটার প্রতিও ভালো লাগা আছে। বনলতা এক্সপ্রেসে আমার সহশিল্পী যাঁরা আছেন, তাঁরা আমার অনেক দিনের সঙ্গী। সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করার অপেক্ষায় আছি।’
চঞ্চল চৌধুরী বলেন, ‘তানিম নূরের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, সিনেমাটি সবার ভালো লাগবে। হুমায়ূন আহমেদের গল্প থেকে সিনেমা এই বিষয়টি যেমন দর্শকের আলাদা আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। তেমনি অভিনেতা হিসেবে আমরাও একটি ভালো সিনেমার অংশ হতে অধীর হয়ে আছি।’
আজমেরী হক বাঁধন বলেন, ‘এই সিনেমার নির্মাতা ও সহশিল্পীরা আমার ভীষণ পছন্দের। তানিম নূর যখন এই চরিত্রের কথা বলল, তখন আমার মেয়ে বলেছে, তুমি এটি করো। কারণ আমাকে নাকি সব সময় সিরিয়াস আর অবসাদগ্রস্ত চরিত্রে দেখা যায়। আর হুমায়ূন আহমেদ যে আমার কত পছন্দের, সেটা সবাই জানে। অনেক বছর পর তাঁর গল্পে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছি। এটা আমার কাছে বিশেষ কিছু।’
জাকিয়া বারী মম বলেন, ‘বনলতা এক্সপ্রেসে উঠে পড়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে, এর ড্রাইভার তানিম নূর। এ ছাড়া যাত্রাপথে সহযাত্রীরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এখানে আমার সহযাত্রীরা সবাই দুর্দান্ত। আশা করি দারুণ একটি যাত্রা হবে আমাদের।’

চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর। গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হলো অভিনয়শিল্পীদের। এতে আরও আছেন আজমেরি হক বাঁধন, জাকিয়া বারী মম, ইন্তেখাব দিনার ও শ্যামল মাওলা।
হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাসে অসুস্থ মামাকে দেখতে ট্রেনে করে দিনাজপুর যাচ্ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী চিত্রা। তার সেই ট্রেন জার্নির অভিজ্ঞতা নিয়েই এগিয়ে যায় কাহিনি। নির্মাতা সেই গল্পই পর্দায় তুলে ধরবেন, তবে সিনেমার প্রয়োজনে থাকবে কিছু সংযোজন-পরিমার্জন। থাকবে নতুন চমক। তবে কী সেই চমক, তা জানা যাবে বনলতা এক্সপ্রেস মুক্তির পর। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামীকাল থেকে ঢাকায় শুরু হবে শুটিং। চিত্রা চরিত্রে থাকছেন সাবিলা নূর। আগামী রোজার ঈদে মুক্তি পাবে সিনেমাটি।
পারিবারিক গল্পের উৎসব সিনেমায় অভিনয় করেছেন একঝাঁক তারকা। এবারও তারকাসমৃদ্ধ পারিবারিক গল্পের সিনেমা দিয়ে দর্শকের সামনে আসার পরিকল্পনা নির্মাতার। বনলতা এক্সপ্রেস প্রসঙ্গে নির্মাতা তানিম নূর বলেন, ‘উৎসব শেষ করার পর নতুন সিনেমা নিয়ে যখন পরিকল্পনা করছিলাম, অনেকে পরামর্শ দিল আরেকটা পারিবারিক গল্প নিয়ে কাজ করতে। তখন ভাবলাম, হুমায়ূন আহমেদের কোনো গল্প নিয়ে কাজ করা যায়। সেই ভাবনা থেকেই কিছুক্ষণ উপন্যাস নিয়ে বনলতা এক্সপ্রেস নির্মাণের প্রস্তুতি শুরু।’
অভিনেতা মোশাররফ করিম বলেন, ‘চরিত্রের প্রেমে পড়েই এই সিনেমায় যুক্ত হওয়া। সিনেমার চিত্রনাট্য ও সংলাপ দারুণ লেগেছে। এ ছাড়া হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসটি আমার পড়া, সেটার প্রতিও ভালো লাগা আছে। বনলতা এক্সপ্রেসে আমার সহশিল্পী যাঁরা আছেন, তাঁরা আমার অনেক দিনের সঙ্গী। সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করার অপেক্ষায় আছি।’
চঞ্চল চৌধুরী বলেন, ‘তানিম নূরের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, সিনেমাটি সবার ভালো লাগবে। হুমায়ূন আহমেদের গল্প থেকে সিনেমা এই বিষয়টি যেমন দর্শকের আলাদা আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। তেমনি অভিনেতা হিসেবে আমরাও একটি ভালো সিনেমার অংশ হতে অধীর হয়ে আছি।’
আজমেরী হক বাঁধন বলেন, ‘এই সিনেমার নির্মাতা ও সহশিল্পীরা আমার ভীষণ পছন্দের। তানিম নূর যখন এই চরিত্রের কথা বলল, তখন আমার মেয়ে বলেছে, তুমি এটি করো। কারণ আমাকে নাকি সব সময় সিরিয়াস আর অবসাদগ্রস্ত চরিত্রে দেখা যায়। আর হুমায়ূন আহমেদ যে আমার কত পছন্দের, সেটা সবাই জানে। অনেক বছর পর তাঁর গল্পে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছি। এটা আমার কাছে বিশেষ কিছু।’
জাকিয়া বারী মম বলেন, ‘বনলতা এক্সপ্রেসে উঠে পড়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে, এর ড্রাইভার তানিম নূর। এ ছাড়া যাত্রাপথে সহযাত্রীরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এখানে আমার সহযাত্রীরা সবাই দুর্দান্ত। আশা করি দারুণ একটি যাত্রা হবে আমাদের।’

আরিয়ান খানকে আজ বৃহস্পতিবার ফের আদালতে পেশ করা হয়। ছেলের শুনানির সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন শাহরুখ খান। এদিন আদালতে এনসিবি দাবি করে আরিয়ানের কাছ থেকে বেশ কিছু তথ্য পেয়েছে তারা, যা এই মাদক মামলায় নতুন মোড় এনেছে।
০৭ অক্টোবর ২০২১
ছয় বছর আগে ভেঙেছে সংসার। এত দিন গোপন রেখেছিলেন সেই খবর। অবশেষে আজ রোববার তা প্রকাশ্যে এলো। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন রাশেদ মামুন অপু ও মমরেনাজ মোম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে প্রেম হয় দুজনের, সেই প্রেমের পরিণতি বিয়ে, সংসার।
৩ ঘণ্টা আগে
২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প।
১৩ ঘণ্টা আগেবিজয় দিবসের আয়োজন
বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন। কথামতো সেই প্রতিযোগিতার শীর্ষ দশের ছয় প্রতিযোগীকে নিয়ে গান বানালেন তাঁরা। বিজয় দিবস উপলক্ষে তৈরি গানটি আজ বিকেল ৫টা ৩০ মিনিটে লিজার ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করা হবে। ‘আমরা সবাই বাংলাদেশ’ শিরোনামের গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন লিজা এবং ইয়াং স্টার ২০২৩-এর জাহিদ অন্তু, অনিক, অরিন্দল, আদিবা, অঙ্কিতা ও দীপান্বিতা। সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন ইমন সাহা। ‘আমার মুখে বাংলাদেশ, আমার বুকে বাংলাদেশ, সুখে দুঃখে আমার বাংলাদেশ... আমরা সবাই বাংলাদেশ’—এমন কথায় গানটি লিখেছেন কবির বকুল।
আমরা সবাই বাংলাদেশ গানটির সার্বিক আয়োজন ও প্রযোজনা করেছেন লিজা। গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছেন রাজ বিশ্বাস শংকর। শুটিং হয়েছে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দি উদ্যান, শিখা চিরন্তনসহ বিভিন্ন লোকেশনে।
কবির বকুল বলেন, ‘মূলত গানটির উদ্যোক্তা কণ্ঠশিল্পী লিজা। আমরা সবাই মিলে চেষ্টা করেছি সুন্দর একটি দেশের গান উপহার দেওয়ার। এই সুন্দর দেশটার সঙ্গে প্রতিটি মানুষের যে আত্মিক টান, আবেগমাখা সম্পর্ক, দেশের প্রতি আমাদের যে ভালোবাসা—তা-ই তুলে ধরার চেষ্টা করেছি গানের কথায়।’
সুরকার ইমন সাহা বলেন, ‘প্রতিযোগিতার সময় থেকেই আমাদের ইচ্ছা ছিল নতুনদের নিয়ে গান করার। সেই ইচ্ছার প্রতিফলন এই গান। সবাই মিলে একটি সুন্দর দেশের গান উপহার দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আমার বিশ্বাস গানটি ভালো লাগবে সবার।’
কণ্ঠশিল্পী লিজা বলেন, ‘আমি নিজেও রিয়েলিটি শো থেকে এসেছি। শো শেষে আমাদের বাকি জার্নিটা কিন্তু সলো হয়, দিকনির্দেশনা দেওয়ার মতো কেউ থাকে না। নিজের জীবন থেকেই উপলব্ধি করেছি, শুধু নতুন শিল্পী খুঁজে বের করলেই হবে না, তাঁদের প্রপার গাইড করতে হবে। তাঁদের পাশে থাকতে হবে। তাই বিচারকের আসনে থাকার সময়ই বলেছিলাম, নতুনদের জন্য কাজ করব, শুধু কাভার সং নয়, প্রতিটি নতুন শিল্পীর মৌলিক গান হওয়া প্রয়োজন। তাই ইয়াং স্টারদের নিয়ে আমাদের এই দেশের গান। চেষ্টা করেছি একটি সুন্দর গান উপহার দিতে। আমরা চাই গানটি সব শ্রোতার কাছে পৌঁছে যাক, তাই আমার চ্যানেল থেকে প্রকাশ করা হলেও, কোনো ধরনের কপিরাইট রেসট্রিকশন রাখছি না। যে কেউ চাইলে যেকোনো চ্যানেলে গানটি প্রকাশ করতে পারবেন।’

২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন। কথামতো সেই প্রতিযোগিতার শীর্ষ দশের ছয় প্রতিযোগীকে নিয়ে গান বানালেন তাঁরা। বিজয় দিবস উপলক্ষে তৈরি গানটি আজ বিকেল ৫টা ৩০ মিনিটে লিজার ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করা হবে। ‘আমরা সবাই বাংলাদেশ’ শিরোনামের গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন লিজা এবং ইয়াং স্টার ২০২৩-এর জাহিদ অন্তু, অনিক, অরিন্দল, আদিবা, অঙ্কিতা ও দীপান্বিতা। সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন ইমন সাহা। ‘আমার মুখে বাংলাদেশ, আমার বুকে বাংলাদেশ, সুখে দুঃখে আমার বাংলাদেশ... আমরা সবাই বাংলাদেশ’—এমন কথায় গানটি লিখেছেন কবির বকুল।
আমরা সবাই বাংলাদেশ গানটির সার্বিক আয়োজন ও প্রযোজনা করেছেন লিজা। গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছেন রাজ বিশ্বাস শংকর। শুটিং হয়েছে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দি উদ্যান, শিখা চিরন্তনসহ বিভিন্ন লোকেশনে।
কবির বকুল বলেন, ‘মূলত গানটির উদ্যোক্তা কণ্ঠশিল্পী লিজা। আমরা সবাই মিলে চেষ্টা করেছি সুন্দর একটি দেশের গান উপহার দেওয়ার। এই সুন্দর দেশটার সঙ্গে প্রতিটি মানুষের যে আত্মিক টান, আবেগমাখা সম্পর্ক, দেশের প্রতি আমাদের যে ভালোবাসা—তা-ই তুলে ধরার চেষ্টা করেছি গানের কথায়।’
সুরকার ইমন সাহা বলেন, ‘প্রতিযোগিতার সময় থেকেই আমাদের ইচ্ছা ছিল নতুনদের নিয়ে গান করার। সেই ইচ্ছার প্রতিফলন এই গান। সবাই মিলে একটি সুন্দর দেশের গান উপহার দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আমার বিশ্বাস গানটি ভালো লাগবে সবার।’
কণ্ঠশিল্পী লিজা বলেন, ‘আমি নিজেও রিয়েলিটি শো থেকে এসেছি। শো শেষে আমাদের বাকি জার্নিটা কিন্তু সলো হয়, দিকনির্দেশনা দেওয়ার মতো কেউ থাকে না। নিজের জীবন থেকেই উপলব্ধি করেছি, শুধু নতুন শিল্পী খুঁজে বের করলেই হবে না, তাঁদের প্রপার গাইড করতে হবে। তাঁদের পাশে থাকতে হবে। তাই বিচারকের আসনে থাকার সময়ই বলেছিলাম, নতুনদের জন্য কাজ করব, শুধু কাভার সং নয়, প্রতিটি নতুন শিল্পীর মৌলিক গান হওয়া প্রয়োজন। তাই ইয়াং স্টারদের নিয়ে আমাদের এই দেশের গান। চেষ্টা করেছি একটি সুন্দর গান উপহার দিতে। আমরা চাই গানটি সব শ্রোতার কাছে পৌঁছে যাক, তাই আমার চ্যানেল থেকে প্রকাশ করা হলেও, কোনো ধরনের কপিরাইট রেসট্রিকশন রাখছি না। যে কেউ চাইলে যেকোনো চ্যানেলে গানটি প্রকাশ করতে পারবেন।’

আরিয়ান খানকে আজ বৃহস্পতিবার ফের আদালতে পেশ করা হয়। ছেলের শুনানির সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন শাহরুখ খান। এদিন আদালতে এনসিবি দাবি করে আরিয়ানের কাছ থেকে বেশ কিছু তথ্য পেয়েছে তারা, যা এই মাদক মামলায় নতুন মোড় এনেছে।
০৭ অক্টোবর ২০২১
ছয় বছর আগে ভেঙেছে সংসার। এত দিন গোপন রেখেছিলেন সেই খবর। অবশেষে আজ রোববার তা প্রকাশ্যে এলো। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন রাশেদ মামুন অপু ও মমরেনাজ মোম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে প্রেম হয় দুজনের, সেই প্রেমের পরিণতি বিয়ে, সংসার।
৩ ঘণ্টা আগে
চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর।
১৩ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প।
১৩ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প। এটি নির্মাতার প্রথম সিনেমা। গত ৭ নভেম্বর খুলনায় মুক্তি পেয়েছিল দেলুপি। পরের সপ্তাহে দেশব্যাপী মুক্তি পায়। প্রথম সিনেমাতেই প্রশংসা পাচ্ছেন তাওকীর। এখনো সিনেমাটি চলছে প্রেক্ষাগৃহে। এর মধ্যে জানা গেল নেদারল্যান্ডসের ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামে জায়গা করে নিয়েছে দেলুপি। এই উৎসবে আন্তর্জাতিক প্রিমিয়ার হবে সিনেমাটির।
আগামী বছরের ২৯ জানুয়ারি নেদারল্যান্ডসের রটারড্যাম শহরে শুরু হবে ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামের ৫৫তম আসর। যেখানে বিশ্বের সেরা নির্মাতা, উদীয়মান প্রতিভা ও আর্টহাউস সিনেমার প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন। উৎসবের ‘ব্রাইট ফিউচার’ বিভাগে প্রদর্শিত হবে দেলুপি। এই বিভাগে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের বানানো প্রথম ও দ্বিতীয় সিনেমা নির্বাচিত হয়।
রটারড্যামে দেলুপির যাত্রা নিয়ে উচ্ছ্বসিত পুরো টিম। পরিচালক তাওকীর বলেন, ‘রটারড্যাম থেকে আমরা যখন প্রথম মেইল পেয়ে জানতে পারি, তারা সিনেমাটির ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার করতে চায়। সে সময় একটু বিপাকেই পড়ে গিয়েছিলাম। কেননা আমরা সিনেমা বানানোর সময় দেলুটি ইউনিয়নের মানুষদের কথা দিয়েছিলাম, সিনেমাটা প্রথমে তাঁদের দেখাব। আমাদের এই ইচ্ছা ফেস্টিভ্যালের অর্গানাইজারদের জানিয়েছিলাম। তারা ইতিবাচক সাড়া দেয়। আমরা সিনেমাটি আগে খুলনায় রিলিজ দিই। এখন দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের দর্শকেরা দেলুপি দেখতে পারবেন। তাই আমরা আনন্দিত।’
দেলুপি সিনেমায় যাঁরা অভিনয় করেছেন, তাঁরা সবাই খুলনার বিভিন্ন ইউনিয়নের বাসিন্দা। অভিনয় করেছেন চিরনজিৎ বিশ্বাস, অদিতি রায়, রুদ্র রায়, মো. জাকির হোসেনসহ অনেকে। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ফুটপ্রিন্ট ফিল্ম প্রোডাকশনের ব্যানারে নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি।

দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প। এটি নির্মাতার প্রথম সিনেমা। গত ৭ নভেম্বর খুলনায় মুক্তি পেয়েছিল দেলুপি। পরের সপ্তাহে দেশব্যাপী মুক্তি পায়। প্রথম সিনেমাতেই প্রশংসা পাচ্ছেন তাওকীর। এখনো সিনেমাটি চলছে প্রেক্ষাগৃহে। এর মধ্যে জানা গেল নেদারল্যান্ডসের ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামে জায়গা করে নিয়েছে দেলুপি। এই উৎসবে আন্তর্জাতিক প্রিমিয়ার হবে সিনেমাটির।
আগামী বছরের ২৯ জানুয়ারি নেদারল্যান্ডসের রটারড্যাম শহরে শুরু হবে ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামের ৫৫তম আসর। যেখানে বিশ্বের সেরা নির্মাতা, উদীয়মান প্রতিভা ও আর্টহাউস সিনেমার প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন। উৎসবের ‘ব্রাইট ফিউচার’ বিভাগে প্রদর্শিত হবে দেলুপি। এই বিভাগে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের বানানো প্রথম ও দ্বিতীয় সিনেমা নির্বাচিত হয়।
রটারড্যামে দেলুপির যাত্রা নিয়ে উচ্ছ্বসিত পুরো টিম। পরিচালক তাওকীর বলেন, ‘রটারড্যাম থেকে আমরা যখন প্রথম মেইল পেয়ে জানতে পারি, তারা সিনেমাটির ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার করতে চায়। সে সময় একটু বিপাকেই পড়ে গিয়েছিলাম। কেননা আমরা সিনেমা বানানোর সময় দেলুটি ইউনিয়নের মানুষদের কথা দিয়েছিলাম, সিনেমাটা প্রথমে তাঁদের দেখাব। আমাদের এই ইচ্ছা ফেস্টিভ্যালের অর্গানাইজারদের জানিয়েছিলাম। তারা ইতিবাচক সাড়া দেয়। আমরা সিনেমাটি আগে খুলনায় রিলিজ দিই। এখন দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের দর্শকেরা দেলুপি দেখতে পারবেন। তাই আমরা আনন্দিত।’
দেলুপি সিনেমায় যাঁরা অভিনয় করেছেন, তাঁরা সবাই খুলনার বিভিন্ন ইউনিয়নের বাসিন্দা। অভিনয় করেছেন চিরনজিৎ বিশ্বাস, অদিতি রায়, রুদ্র রায়, মো. জাকির হোসেনসহ অনেকে। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ফুটপ্রিন্ট ফিল্ম প্রোডাকশনের ব্যানারে নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি।

আরিয়ান খানকে আজ বৃহস্পতিবার ফের আদালতে পেশ করা হয়। ছেলের শুনানির সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন শাহরুখ খান। এদিন আদালতে এনসিবি দাবি করে আরিয়ানের কাছ থেকে বেশ কিছু তথ্য পেয়েছে তারা, যা এই মাদক মামলায় নতুন মোড় এনেছে।
০৭ অক্টোবর ২০২১
ছয় বছর আগে ভেঙেছে সংসার। এত দিন গোপন রেখেছিলেন সেই খবর। অবশেষে আজ রোববার তা প্রকাশ্যে এলো। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন রাশেদ মামুন অপু ও মমরেনাজ মোম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে প্রেম হয় দুজনের, সেই প্রেমের পরিণতি বিয়ে, সংসার।
৩ ঘণ্টা আগে
চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর।
১৩ ঘণ্টা আগে
২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন।
১৩ ঘণ্টা আগে