
হলিউডের ইতিহাসে ‘দ্য গডফাদার’ একটি অবিস্মরণীয় নাম। ১৯৭২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই চলচ্চিত্র আজও সেরা সিনেমাগুলোর তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করছে। পরিচালক ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলা এবং লেখক মারিও পুজোর যৌথ প্রয়াসে নির্মিত এই চলচ্চিত্রটি শুধু এক দুর্দান্ত গ্যাংস্টার গল্পই নয়, বরং পারিবারিক বন্ধন, ক্ষমতা এবং নৈতিক দ্বন্দ্বের এক গভীর বিশ্লেষণ। সিনেমার বিখ্যাত সংলাপ ‘আই অ্যাম গনা মেইক হিম অ্যান অফার হি কান্ট রিফিউজ’ আজও মানুষের মুখে মুখে ফেরে।
‘দ্য গডফাদার’ তৈরি হয়েছে মারিও পুজোর লেখা একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে। পুজো যখন মাত্র ১০০ পৃষ্ঠা লিখেছিলেন, তখনই প্যারামাউন্ট পিকচার্স ৮০ হাজার ডলারের বিনিময়ে বইটির স্বত্ব কিনে নেয়। এরপর নির্মাতা আলবার্ট রুডিকে প্রস্তাব দেওয়া হয় চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করার জন্য।
তবে দুই বছর আগেই ‘দ্য ব্রাদারহুড’ নামে একটি মাফিয়া চলচ্চিত্র বানিয়ে ব্যাপক লোকসানের সম্মুখীন হয়েছিল প্যারামাউন্ট। তাই তারা কম বাজেটে একটি সহজ গ্যাংস্টার মুভি বানাতে চেয়েছিল। তবে কপোলার কল্পনায় এটি ছিল ভিন্ন কিছু। তিনি ইতালীয়-মার্কিন সংস্কৃতির গভীরে গিয়ে মাফিয়া পরিবার ও তাদের সম্পর্ককে তুলে ধরতে চেয়েছিলেন।
প্রথম দিকে কপোলা সিনেমাটি বানাতে খুব আগ্রহী ছিলেন না। কিন্তু তার প্রোডাকশন কোম্পানি ‘আমেরিকান জোইট্রোপ’ আর্থিক সংকটে পড়লে সহকর্মী জর্জ লুকাস তাকে কাজটি নিতে বলেন। শেষ পর্যন্ত কপোলা রাজি হন এবং বইটি ভালোভাবে পড়ে প্রয়োজনীয় নোট তৈরি করেন, যা পরিচিত ‘দ্য গডফাদার নোটবুক’ নামে।
তবে প্যারামাউন্ট শুরু থেকেই কপোলার বিভিন্ন সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে। বিশেষ করে অভিনেতা নির্বাচনে কপোলাকে বেশ লড়াই করতে হয়।
ভিটো কর্লিয়নির চরিত্রে কপোলার প্রথম পছন্দ ছিলেন মার্লন ব্র্যান্ডো। কিন্তু স্টুডিও তাকে নিতে চাইছিল না। কারণ ব্র্যান্ডো তখন বদমেজাজি ও বিশৃঙ্খলা জীবনাচরণের জন্য বিতর্কিত ছিলেন। তবে কপোলার প্রচেষ্টায় শেষ পর্যন্ত তিনটি শর্তে ব্র্যান্ডোকে নেওয়া হয়— প্রথমত তাকে বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করতে হবে। দ্বিতীয়, তাকে স্ক্রিন টেস্ট দিতে হবে আর তৃতীয়ত বাজেটের অতিরিক্ত কোনো খরচ তার কারণে করা যাবে না।
ব্র্যান্ডো স্ক্রিন টেস্টে মুখে তুলার বল ব্যবহার করে ভিটো কর্লিয়নির চেহারার আদল তৈরি করেন, যা দেখে স্টুডিও মুগ্ধ হয় এবং শেষ পর্যন্ত তাকে চূড়ান্ত করা হয়।
মাইকেল কর্লিয়নির চরিত্রে কাকে নেওয়া হবে তা নিয়েও সমস্যা তৈরি হয়। স্টুডিও চেয়েছিল রবার্ট রেডফোর্ড, রায়ান ও’নিল বা জ্যাক নিকলসনের মতো অভিনেতাদের। কিন্তু কপোলার পছন্দ ছিল তুলনামূলক অপরিচিত আল পাচিনো। যদিও স্টুডিও প্রথমে তাকে নিতে চায়নি, তবে এক বিশেষ দৃশ্যের পর তার অভিনয়ে সবাই মুগ্ধ হয়।
প্যারামাউন্ট চেয়েছিল ২ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলারের মধ্যে চলচ্চিত্রের নির্মাণ শেষ করতে। তাই তারা চেয়েছিল গল্পের সময়কাল ১৯৪০-৫০-এর পরিবর্তে ১৯৭০-এর দশকে করা হোক। কিন্তু কপোলা এটির ঘোর বিরোধিতা করেন এবং গল্পের মৌলিকত্ব রক্ষায় সফল হন।
চলচ্চিত্রটি শুটিংয়ের সময়ও কপোলার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলতে থাকে বলে শোনা যায়। স্টুডিও তার পরিচালনা নিয়ে অসন্তুষ্ট ছিল এবং তাকে বরখাস্ত করতে চেয়েছিল। কিন্তু মার্লন ব্র্যান্ডো হুমকি দেন, যদি কপোলাকে বাদ দেওয়া হয়, তবে তিনিও সিনেমা ছাড়বেন। ফলে কপোলা টিকে যান এবং নিজের দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী চলচ্চিত্রটির নির্মাণকাজ শেষ করেন।
শুটিংয়ের সময় সিনেমাটোগ্রাফার গর্ডন উইলিস কম আলো ব্যবহার করেন, যা পরবর্তীতে মুভিটির পরিচিত ভিজ্যুয়াল স্টাইল হয়ে ওঠে। মার্লন ব্র্যান্ডোর বয়স কম দেখানোর জন্য বিশেষ মেকআপ এবং আলো-আঁধারির খেলা ব্যবহার করা হয়।
১৯৭২ সালের আজকের এই দিনে অর্থাৎ ১৫ মার্চ ‘দ্য গডফাদার’ মুক্তি পায় এবং তখনকার সর্বাধিক আয় করা চলচ্চিত্র হয়ে ওঠে। এটি সমালোচকদের কাছেও বিপুল প্রশংসিত হয়। সেবছর ১০টি ক্যাটাগরিতে অস্কারের জন্য মনোনীত হয়ে সেরা চলচ্চিত্র, সেরা অভিনেতা এবং সেরা অ্যাডেপটেড স্ক্রিনপ্লের জন্য জিতে নেওয়া পুরস্কার।

হলিউডের ইতিহাসে ‘দ্য গডফাদার’ একটি অবিস্মরণীয় নাম। ১৯৭২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই চলচ্চিত্র আজও সেরা সিনেমাগুলোর তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করছে। পরিচালক ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলা এবং লেখক মারিও পুজোর যৌথ প্রয়াসে নির্মিত এই চলচ্চিত্রটি শুধু এক দুর্দান্ত গ্যাংস্টার গল্পই নয়, বরং পারিবারিক বন্ধন, ক্ষমতা এবং নৈতিক দ্বন্দ্বের এক গভীর বিশ্লেষণ। সিনেমার বিখ্যাত সংলাপ ‘আই অ্যাম গনা মেইক হিম অ্যান অফার হি কান্ট রিফিউজ’ আজও মানুষের মুখে মুখে ফেরে।
‘দ্য গডফাদার’ তৈরি হয়েছে মারিও পুজোর লেখা একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে। পুজো যখন মাত্র ১০০ পৃষ্ঠা লিখেছিলেন, তখনই প্যারামাউন্ট পিকচার্স ৮০ হাজার ডলারের বিনিময়ে বইটির স্বত্ব কিনে নেয়। এরপর নির্মাতা আলবার্ট রুডিকে প্রস্তাব দেওয়া হয় চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করার জন্য।
তবে দুই বছর আগেই ‘দ্য ব্রাদারহুড’ নামে একটি মাফিয়া চলচ্চিত্র বানিয়ে ব্যাপক লোকসানের সম্মুখীন হয়েছিল প্যারামাউন্ট। তাই তারা কম বাজেটে একটি সহজ গ্যাংস্টার মুভি বানাতে চেয়েছিল। তবে কপোলার কল্পনায় এটি ছিল ভিন্ন কিছু। তিনি ইতালীয়-মার্কিন সংস্কৃতির গভীরে গিয়ে মাফিয়া পরিবার ও তাদের সম্পর্ককে তুলে ধরতে চেয়েছিলেন।
প্রথম দিকে কপোলা সিনেমাটি বানাতে খুব আগ্রহী ছিলেন না। কিন্তু তার প্রোডাকশন কোম্পানি ‘আমেরিকান জোইট্রোপ’ আর্থিক সংকটে পড়লে সহকর্মী জর্জ লুকাস তাকে কাজটি নিতে বলেন। শেষ পর্যন্ত কপোলা রাজি হন এবং বইটি ভালোভাবে পড়ে প্রয়োজনীয় নোট তৈরি করেন, যা পরিচিত ‘দ্য গডফাদার নোটবুক’ নামে।
তবে প্যারামাউন্ট শুরু থেকেই কপোলার বিভিন্ন সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে। বিশেষ করে অভিনেতা নির্বাচনে কপোলাকে বেশ লড়াই করতে হয়।
ভিটো কর্লিয়নির চরিত্রে কপোলার প্রথম পছন্দ ছিলেন মার্লন ব্র্যান্ডো। কিন্তু স্টুডিও তাকে নিতে চাইছিল না। কারণ ব্র্যান্ডো তখন বদমেজাজি ও বিশৃঙ্খলা জীবনাচরণের জন্য বিতর্কিত ছিলেন। তবে কপোলার প্রচেষ্টায় শেষ পর্যন্ত তিনটি শর্তে ব্র্যান্ডোকে নেওয়া হয়— প্রথমত তাকে বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করতে হবে। দ্বিতীয়, তাকে স্ক্রিন টেস্ট দিতে হবে আর তৃতীয়ত বাজেটের অতিরিক্ত কোনো খরচ তার কারণে করা যাবে না।
ব্র্যান্ডো স্ক্রিন টেস্টে মুখে তুলার বল ব্যবহার করে ভিটো কর্লিয়নির চেহারার আদল তৈরি করেন, যা দেখে স্টুডিও মুগ্ধ হয় এবং শেষ পর্যন্ত তাকে চূড়ান্ত করা হয়।
মাইকেল কর্লিয়নির চরিত্রে কাকে নেওয়া হবে তা নিয়েও সমস্যা তৈরি হয়। স্টুডিও চেয়েছিল রবার্ট রেডফোর্ড, রায়ান ও’নিল বা জ্যাক নিকলসনের মতো অভিনেতাদের। কিন্তু কপোলার পছন্দ ছিল তুলনামূলক অপরিচিত আল পাচিনো। যদিও স্টুডিও প্রথমে তাকে নিতে চায়নি, তবে এক বিশেষ দৃশ্যের পর তার অভিনয়ে সবাই মুগ্ধ হয়।
প্যারামাউন্ট চেয়েছিল ২ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলারের মধ্যে চলচ্চিত্রের নির্মাণ শেষ করতে। তাই তারা চেয়েছিল গল্পের সময়কাল ১৯৪০-৫০-এর পরিবর্তে ১৯৭০-এর দশকে করা হোক। কিন্তু কপোলা এটির ঘোর বিরোধিতা করেন এবং গল্পের মৌলিকত্ব রক্ষায় সফল হন।
চলচ্চিত্রটি শুটিংয়ের সময়ও কপোলার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলতে থাকে বলে শোনা যায়। স্টুডিও তার পরিচালনা নিয়ে অসন্তুষ্ট ছিল এবং তাকে বরখাস্ত করতে চেয়েছিল। কিন্তু মার্লন ব্র্যান্ডো হুমকি দেন, যদি কপোলাকে বাদ দেওয়া হয়, তবে তিনিও সিনেমা ছাড়বেন। ফলে কপোলা টিকে যান এবং নিজের দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী চলচ্চিত্রটির নির্মাণকাজ শেষ করেন।
শুটিংয়ের সময় সিনেমাটোগ্রাফার গর্ডন উইলিস কম আলো ব্যবহার করেন, যা পরবর্তীতে মুভিটির পরিচিত ভিজ্যুয়াল স্টাইল হয়ে ওঠে। মার্লন ব্র্যান্ডোর বয়স কম দেখানোর জন্য বিশেষ মেকআপ এবং আলো-আঁধারির খেলা ব্যবহার করা হয়।
১৯৭২ সালের আজকের এই দিনে অর্থাৎ ১৫ মার্চ ‘দ্য গডফাদার’ মুক্তি পায় এবং তখনকার সর্বাধিক আয় করা চলচ্চিত্র হয়ে ওঠে। এটি সমালোচকদের কাছেও বিপুল প্রশংসিত হয়। সেবছর ১০টি ক্যাটাগরিতে অস্কারের জন্য মনোনীত হয়ে সেরা চলচ্চিত্র, সেরা অভিনেতা এবং সেরা অ্যাডেপটেড স্ক্রিনপ্লের জন্য জিতে নেওয়া পুরস্কার।

হলিউডের ইতিহাসে ‘দ্য গডফাদার’ একটি অবিস্মরণীয় নাম। ১৯৭২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই চলচ্চিত্র আজও সেরা সিনেমাগুলোর তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করছে। পরিচালক ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলা এবং লেখক মারিও পুজোর যৌথ প্রয়াসে নির্মিত এই চলচ্চিত্রটি শুধু এক দুর্দান্ত গ্যাংস্টার গল্পই নয়, বরং পারিবারিক বন্ধন, ক্ষমতা এবং নৈতিক দ্বন্দ্বের এক গভীর বিশ্লেষণ। সিনেমার বিখ্যাত সংলাপ ‘আই অ্যাম গনা মেইক হিম অ্যান অফার হি কান্ট রিফিউজ’ আজও মানুষের মুখে মুখে ফেরে।
‘দ্য গডফাদার’ তৈরি হয়েছে মারিও পুজোর লেখা একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে। পুজো যখন মাত্র ১০০ পৃষ্ঠা লিখেছিলেন, তখনই প্যারামাউন্ট পিকচার্স ৮০ হাজার ডলারের বিনিময়ে বইটির স্বত্ব কিনে নেয়। এরপর নির্মাতা আলবার্ট রুডিকে প্রস্তাব দেওয়া হয় চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করার জন্য।
তবে দুই বছর আগেই ‘দ্য ব্রাদারহুড’ নামে একটি মাফিয়া চলচ্চিত্র বানিয়ে ব্যাপক লোকসানের সম্মুখীন হয়েছিল প্যারামাউন্ট। তাই তারা কম বাজেটে একটি সহজ গ্যাংস্টার মুভি বানাতে চেয়েছিল। তবে কপোলার কল্পনায় এটি ছিল ভিন্ন কিছু। তিনি ইতালীয়-মার্কিন সংস্কৃতির গভীরে গিয়ে মাফিয়া পরিবার ও তাদের সম্পর্ককে তুলে ধরতে চেয়েছিলেন।
প্রথম দিকে কপোলা সিনেমাটি বানাতে খুব আগ্রহী ছিলেন না। কিন্তু তার প্রোডাকশন কোম্পানি ‘আমেরিকান জোইট্রোপ’ আর্থিক সংকটে পড়লে সহকর্মী জর্জ লুকাস তাকে কাজটি নিতে বলেন। শেষ পর্যন্ত কপোলা রাজি হন এবং বইটি ভালোভাবে পড়ে প্রয়োজনীয় নোট তৈরি করেন, যা পরিচিত ‘দ্য গডফাদার নোটবুক’ নামে।
তবে প্যারামাউন্ট শুরু থেকেই কপোলার বিভিন্ন সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে। বিশেষ করে অভিনেতা নির্বাচনে কপোলাকে বেশ লড়াই করতে হয়।
ভিটো কর্লিয়নির চরিত্রে কপোলার প্রথম পছন্দ ছিলেন মার্লন ব্র্যান্ডো। কিন্তু স্টুডিও তাকে নিতে চাইছিল না। কারণ ব্র্যান্ডো তখন বদমেজাজি ও বিশৃঙ্খলা জীবনাচরণের জন্য বিতর্কিত ছিলেন। তবে কপোলার প্রচেষ্টায় শেষ পর্যন্ত তিনটি শর্তে ব্র্যান্ডোকে নেওয়া হয়— প্রথমত তাকে বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করতে হবে। দ্বিতীয়, তাকে স্ক্রিন টেস্ট দিতে হবে আর তৃতীয়ত বাজেটের অতিরিক্ত কোনো খরচ তার কারণে করা যাবে না।
ব্র্যান্ডো স্ক্রিন টেস্টে মুখে তুলার বল ব্যবহার করে ভিটো কর্লিয়নির চেহারার আদল তৈরি করেন, যা দেখে স্টুডিও মুগ্ধ হয় এবং শেষ পর্যন্ত তাকে চূড়ান্ত করা হয়।
মাইকেল কর্লিয়নির চরিত্রে কাকে নেওয়া হবে তা নিয়েও সমস্যা তৈরি হয়। স্টুডিও চেয়েছিল রবার্ট রেডফোর্ড, রায়ান ও’নিল বা জ্যাক নিকলসনের মতো অভিনেতাদের। কিন্তু কপোলার পছন্দ ছিল তুলনামূলক অপরিচিত আল পাচিনো। যদিও স্টুডিও প্রথমে তাকে নিতে চায়নি, তবে এক বিশেষ দৃশ্যের পর তার অভিনয়ে সবাই মুগ্ধ হয়।
প্যারামাউন্ট চেয়েছিল ২ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলারের মধ্যে চলচ্চিত্রের নির্মাণ শেষ করতে। তাই তারা চেয়েছিল গল্পের সময়কাল ১৯৪০-৫০-এর পরিবর্তে ১৯৭০-এর দশকে করা হোক। কিন্তু কপোলা এটির ঘোর বিরোধিতা করেন এবং গল্পের মৌলিকত্ব রক্ষায় সফল হন।
চলচ্চিত্রটি শুটিংয়ের সময়ও কপোলার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলতে থাকে বলে শোনা যায়। স্টুডিও তার পরিচালনা নিয়ে অসন্তুষ্ট ছিল এবং তাকে বরখাস্ত করতে চেয়েছিল। কিন্তু মার্লন ব্র্যান্ডো হুমকি দেন, যদি কপোলাকে বাদ দেওয়া হয়, তবে তিনিও সিনেমা ছাড়বেন। ফলে কপোলা টিকে যান এবং নিজের দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী চলচ্চিত্রটির নির্মাণকাজ শেষ করেন।
শুটিংয়ের সময় সিনেমাটোগ্রাফার গর্ডন উইলিস কম আলো ব্যবহার করেন, যা পরবর্তীতে মুভিটির পরিচিত ভিজ্যুয়াল স্টাইল হয়ে ওঠে। মার্লন ব্র্যান্ডোর বয়স কম দেখানোর জন্য বিশেষ মেকআপ এবং আলো-আঁধারির খেলা ব্যবহার করা হয়।
১৯৭২ সালের আজকের এই দিনে অর্থাৎ ১৫ মার্চ ‘দ্য গডফাদার’ মুক্তি পায় এবং তখনকার সর্বাধিক আয় করা চলচ্চিত্র হয়ে ওঠে। এটি সমালোচকদের কাছেও বিপুল প্রশংসিত হয়। সেবছর ১০টি ক্যাটাগরিতে অস্কারের জন্য মনোনীত হয়ে সেরা চলচ্চিত্র, সেরা অভিনেতা এবং সেরা অ্যাডেপটেড স্ক্রিনপ্লের জন্য জিতে নেওয়া পুরস্কার।

হলিউডের ইতিহাসে ‘দ্য গডফাদার’ একটি অবিস্মরণীয় নাম। ১৯৭২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত এই চলচ্চিত্র আজও সেরা সিনেমাগুলোর তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করছে। পরিচালক ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলা এবং লেখক মারিও পুজোর যৌথ প্রয়াসে নির্মিত এই চলচ্চিত্রটি শুধু এক দুর্দান্ত গ্যাংস্টার গল্পই নয়, বরং পারিবারিক বন্ধন, ক্ষমতা এবং নৈতিক দ্বন্দ্বের এক গভীর বিশ্লেষণ। সিনেমার বিখ্যাত সংলাপ ‘আই অ্যাম গনা মেইক হিম অ্যান অফার হি কান্ট রিফিউজ’ আজও মানুষের মুখে মুখে ফেরে।
‘দ্য গডফাদার’ তৈরি হয়েছে মারিও পুজোর লেখা একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে। পুজো যখন মাত্র ১০০ পৃষ্ঠা লিখেছিলেন, তখনই প্যারামাউন্ট পিকচার্স ৮০ হাজার ডলারের বিনিময়ে বইটির স্বত্ব কিনে নেয়। এরপর নির্মাতা আলবার্ট রুডিকে প্রস্তাব দেওয়া হয় চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করার জন্য।
তবে দুই বছর আগেই ‘দ্য ব্রাদারহুড’ নামে একটি মাফিয়া চলচ্চিত্র বানিয়ে ব্যাপক লোকসানের সম্মুখীন হয়েছিল প্যারামাউন্ট। তাই তারা কম বাজেটে একটি সহজ গ্যাংস্টার মুভি বানাতে চেয়েছিল। তবে কপোলার কল্পনায় এটি ছিল ভিন্ন কিছু। তিনি ইতালীয়-মার্কিন সংস্কৃতির গভীরে গিয়ে মাফিয়া পরিবার ও তাদের সম্পর্ককে তুলে ধরতে চেয়েছিলেন।
প্রথম দিকে কপোলা সিনেমাটি বানাতে খুব আগ্রহী ছিলেন না। কিন্তু তার প্রোডাকশন কোম্পানি ‘আমেরিকান জোইট্রোপ’ আর্থিক সংকটে পড়লে সহকর্মী জর্জ লুকাস তাকে কাজটি নিতে বলেন। শেষ পর্যন্ত কপোলা রাজি হন এবং বইটি ভালোভাবে পড়ে প্রয়োজনীয় নোট তৈরি করেন, যা পরিচিত ‘দ্য গডফাদার নোটবুক’ নামে।
তবে প্যারামাউন্ট শুরু থেকেই কপোলার বিভিন্ন সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে। বিশেষ করে অভিনেতা নির্বাচনে কপোলাকে বেশ লড়াই করতে হয়।
ভিটো কর্লিয়নির চরিত্রে কপোলার প্রথম পছন্দ ছিলেন মার্লন ব্র্যান্ডো। কিন্তু স্টুডিও তাকে নিতে চাইছিল না। কারণ ব্র্যান্ডো তখন বদমেজাজি ও বিশৃঙ্খলা জীবনাচরণের জন্য বিতর্কিত ছিলেন। তবে কপোলার প্রচেষ্টায় শেষ পর্যন্ত তিনটি শর্তে ব্র্যান্ডোকে নেওয়া হয়— প্রথমত তাকে বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করতে হবে। দ্বিতীয়, তাকে স্ক্রিন টেস্ট দিতে হবে আর তৃতীয়ত বাজেটের অতিরিক্ত কোনো খরচ তার কারণে করা যাবে না।
ব্র্যান্ডো স্ক্রিন টেস্টে মুখে তুলার বল ব্যবহার করে ভিটো কর্লিয়নির চেহারার আদল তৈরি করেন, যা দেখে স্টুডিও মুগ্ধ হয় এবং শেষ পর্যন্ত তাকে চূড়ান্ত করা হয়।
মাইকেল কর্লিয়নির চরিত্রে কাকে নেওয়া হবে তা নিয়েও সমস্যা তৈরি হয়। স্টুডিও চেয়েছিল রবার্ট রেডফোর্ড, রায়ান ও’নিল বা জ্যাক নিকলসনের মতো অভিনেতাদের। কিন্তু কপোলার পছন্দ ছিল তুলনামূলক অপরিচিত আল পাচিনো। যদিও স্টুডিও প্রথমে তাকে নিতে চায়নি, তবে এক বিশেষ দৃশ্যের পর তার অভিনয়ে সবাই মুগ্ধ হয়।
প্যারামাউন্ট চেয়েছিল ২ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলারের মধ্যে চলচ্চিত্রের নির্মাণ শেষ করতে। তাই তারা চেয়েছিল গল্পের সময়কাল ১৯৪০-৫০-এর পরিবর্তে ১৯৭০-এর দশকে করা হোক। কিন্তু কপোলা এটির ঘোর বিরোধিতা করেন এবং গল্পের মৌলিকত্ব রক্ষায় সফল হন।
চলচ্চিত্রটি শুটিংয়ের সময়ও কপোলার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলতে থাকে বলে শোনা যায়। স্টুডিও তার পরিচালনা নিয়ে অসন্তুষ্ট ছিল এবং তাকে বরখাস্ত করতে চেয়েছিল। কিন্তু মার্লন ব্র্যান্ডো হুমকি দেন, যদি কপোলাকে বাদ দেওয়া হয়, তবে তিনিও সিনেমা ছাড়বেন। ফলে কপোলা টিকে যান এবং নিজের দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী চলচ্চিত্রটির নির্মাণকাজ শেষ করেন।
শুটিংয়ের সময় সিনেমাটোগ্রাফার গর্ডন উইলিস কম আলো ব্যবহার করেন, যা পরবর্তীতে মুভিটির পরিচিত ভিজ্যুয়াল স্টাইল হয়ে ওঠে। মার্লন ব্র্যান্ডোর বয়স কম দেখানোর জন্য বিশেষ মেকআপ এবং আলো-আঁধারির খেলা ব্যবহার করা হয়।
১৯৭২ সালের আজকের এই দিনে অর্থাৎ ১৫ মার্চ ‘দ্য গডফাদার’ মুক্তি পায় এবং তখনকার সর্বাধিক আয় করা চলচ্চিত্র হয়ে ওঠে। এটি সমালোচকদের কাছেও বিপুল প্রশংসিত হয়। সেবছর ১০টি ক্যাটাগরিতে অস্কারের জন্য মনোনীত হয়ে সেরা চলচ্চিত্র, সেরা অভিনেতা এবং সেরা অ্যাডেপটেড স্ক্রিনপ্লের জন্য জিতে নেওয়া পুরস্কার।

‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান অভিনেত্রী কবরী। ২০২৩ সালে সিনেমাটির কাজ শেষ করেছেন কবরীর ছেলে শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা।
৩ ঘণ্টা আগে
অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন...
৬ ঘণ্টা আগে
গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ।
৬ ঘণ্টা আগে
‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

অভিনেত্রী কবরী পরিচালিত শেষ সিনেমা ‘এই তুমি সেই তুমি’। তবে সিনেমাটি শেষ করতে পারেননি তিনি। কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান। কবরীর মৃত্যুর পর সিনেমাটির নির্মাণ শেষ করেন তাঁর ছেলে শাকের চিশতী।
২০২৩ সালে এই তুমি সেই তুমি সিনেমার কাজ শেষ করেছেন শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা। তবে দেশে মুক্তির আগে বিভিন্ন দেশের আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শনীর চেষ্টা করছেন শাকের চিশতী। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক উৎসবে জমা দিয়েছেন সিনেমাটি। এরপর দেশের হলে মুক্তির পরিকল্পনা করবেন।
শাকের চিশতী গণমাধ্যমে জানান, সিনেমাটি শেষ করা ছিল তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জ। তিনি বলেন, ‘আম্মুর অসমাপ্ত কাজ শেষ করাই আমার জন্য ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। একটু সময় নিয়ে কাজ শেষ করেছি। দেশের বাইরে কয়েকটি আন্তর্জাতিক উৎসবে সিনেমাটি জমা দিয়েছি। ওই উৎসবগুলোতে প্রদর্শনী হলে দেশে সিনেমাটি মুক্তি পাবে।’
তবে ঠিক কবে নাগাদ দেশের হলে মুক্তি পাবে সিনেমাটি, তা জানাননি শাকের চিশতী। তিনি জানান, সবকিছু নির্ভর করছে এই তুমি সেই তুমি সিনেমার আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর ওপর।
পরিচালনার পাশাপাশি এই তুমি সেই তুমি সিনেমার কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছিলেন কবরী। দুটি সময়কে তুলে ধরা হয়েছে এই সিনেমায়। বর্তমান সময়ের গল্পের পাশাপাশি উঠে আসবে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময়ের গল্প। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন নিশাত নাওয়ার সালওয়া ও রায়হান রিয়াদ।

অভিনেত্রী কবরী পরিচালিত শেষ সিনেমা ‘এই তুমি সেই তুমি’। তবে সিনেমাটি শেষ করতে পারেননি তিনি। কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান। কবরীর মৃত্যুর পর সিনেমাটির নির্মাণ শেষ করেন তাঁর ছেলে শাকের চিশতী।
২০২৩ সালে এই তুমি সেই তুমি সিনেমার কাজ শেষ করেছেন শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা। তবে দেশে মুক্তির আগে বিভিন্ন দেশের আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শনীর চেষ্টা করছেন শাকের চিশতী। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক উৎসবে জমা দিয়েছেন সিনেমাটি। এরপর দেশের হলে মুক্তির পরিকল্পনা করবেন।
শাকের চিশতী গণমাধ্যমে জানান, সিনেমাটি শেষ করা ছিল তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জ। তিনি বলেন, ‘আম্মুর অসমাপ্ত কাজ শেষ করাই আমার জন্য ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। একটু সময় নিয়ে কাজ শেষ করেছি। দেশের বাইরে কয়েকটি আন্তর্জাতিক উৎসবে সিনেমাটি জমা দিয়েছি। ওই উৎসবগুলোতে প্রদর্শনী হলে দেশে সিনেমাটি মুক্তি পাবে।’
তবে ঠিক কবে নাগাদ দেশের হলে মুক্তি পাবে সিনেমাটি, তা জানাননি শাকের চিশতী। তিনি জানান, সবকিছু নির্ভর করছে এই তুমি সেই তুমি সিনেমার আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর ওপর।
পরিচালনার পাশাপাশি এই তুমি সেই তুমি সিনেমার কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছিলেন কবরী। দুটি সময়কে তুলে ধরা হয়েছে এই সিনেমায়। বর্তমান সময়ের গল্পের পাশাপাশি উঠে আসবে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময়ের গল্প। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন নিশাত নাওয়ার সালওয়া ও রায়হান রিয়াদ।

১৯৭২ সালের আজকের এই দিনে অর্থাৎ ১৫ মার্চ ‘দ্য গডফাদার’ মুক্তি পায় এবং তখনকার সর্বাধিক আয় করা চলচ্চিত্র হয়ে ওঠে। এটি সমালোচকদের কাছেও বিপুল প্রশংসিত হয়। সেবছর ১০টি ক্যাটাগরিতে অস্কারের জন্য মনোনীত হয়ে সেরা চলচ্চিত্র, সেরা অভিনেতা...
২৪ মার্চ ২০২৫
অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন...
৬ ঘণ্টা আগে
গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ।
৬ ঘণ্টা আগে
‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন, মুনমুন আহমেদ মুন, নরেশ ভূঁইয়া, রেশমা আহমেদ, মম শিউলী, আমিন আজাদ, সূচনা প্রমুখ। অভিনেতা জামিল হোসেনের গল্প ভাবনায় নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় মাহফুজ ইসলাম। প্রকাশ করা হবে জামিল’স জু নামের ইউটিউব চ্যানেলে।
ধারাবাহিকটির দুটি মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন মুনমুন আহমেদ মুন ও জামিল হোসেন। চলতি বছর বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন ‘মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার’খ্যাত অভিনেতা জামিল হোসেন ও অভিনেত্রী মুনমুন আহমেদ মুন। স্ত্রী মুনমুনের সঙ্গে একসঙ্গে জুটি বেঁধে বেশ কিছু নাটকে কাজ করেছেন জামিল। সেখান থেকেই দুজনের পরিচয়। আর সেই পরিচয় একটা সময় গড়ায় ভালো লাগায়।
মুনের বেড়ে ওঠা ঢাকায়। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি থেকে বিবিএ শেষ করে উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন মালয়েশিয়াতে। বিজ্ঞাপনে মডেল হয়ে পরিচিতি পেয়েছেন মুনমুন। সাবলীল অভিনয় তাঁকে পরিচিতি দিয়েছে নাটকেও। দাদীর ভাগ ধারাবাহিকে দিলারা জামানের সঙ্গে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে একটি স্বপ্ন পূরণ হলো তাঁর। অভিনেত্রী দিলারা জামানের ভক্ত তিনি। তাঁর ব্যক্তিত্ব আর অভিনয় মুগ্ধ করে মুনকে। তাই স্বপ্ন দেখতেন দিলারা জামানের সঙ্গে অভিনয়ের। দাদীর ভাগ ধারাবাহিকে মুন অভিনয় করলেন দিলারা জামানের নাতনির চরিত্রে। তাঁর সঙ্গে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা আর নিজের স্বপ্ন পূরণের কথা বলতে গিয়ে মুনমুন আহমেদ মুন বলেন, ‘শ্রদ্ধেয় দিলারা জামান বাংলাদেশের নাটক-সিনেমার গর্ব।

মাশাআল্লাহ এখনো কী সুন্দর তিনি। কী সুন্দর গুছিয়ে কথা বলেন, আন্তরিকতায় পূর্ণ তাঁর ব্যবহার। ভীষণ ইচ্ছে ছিল তাঁর সঙ্গে অভিনয় করার। সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে, তাও আবার আমি তাঁর নাতনির চরিত্রেই অভিনয় করেছি। কী যে আদরে, মায়ায় তিনি আগলে রাখেন সব সময়, সেটা তাঁর সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে বুঝেছি। এত বড় মাপের শিল্পী, অথচ কী সাধারণ জীবনযাপন। আমি তাঁর বিনয়, হাসি আর অভিনয়ে মুগ্ধ। তাঁর সঙ্গে কাজ করতে পেরে ধন্য, গর্বিত এবং ভীষণ উচ্ছ্বসিত। এটা আমার জীবনের অনেক বড় প্রাপ্তি।’
দিলারা জামান বলেন, ‘দাদীর ভাগ নাটকটার গল্প খুব সুন্দর। মৃত্যুর আগে দাদা সব সম্পত্তি দাদিকে লিখে দেয়। সেই সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়েই গল্প। কাজটা করে ভীষণ ভালো লেগেছে। সবাই এত আন্তরিক ছিল যে আমাকে কোনো রকম কষ্ট পেতে দেয়নি। মুনমুন খুব লক্ষ্মী আর মিষ্টি হাসির এক মেয়ে। দোয়া করি ও যেন অনেক বড় শিল্পী হতে পারে, অভিনয়কে ঘিরে তার স্বপ্ন পূরণ হোক।’
উল্লেখ্য, দীপ্ত টিভির ‘বকুলপুর’ ধারাবাহিকে নিয়মিত দেখা যাচ্ছে দিলারা জামানের অভিনয়। অন্যদিকে মুনমুন আহমেদ মুন অনেক দিন পর অভিনয় করেছেন সাগর জাহান পরিচালিত ধারাবাহিকে। আরটিভির প্রচার চলতি ধারাবাহিকটির নাম ‘বিদেশ ফেরত’।

অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন, মুনমুন আহমেদ মুন, নরেশ ভূঁইয়া, রেশমা আহমেদ, মম শিউলী, আমিন আজাদ, সূচনা প্রমুখ। অভিনেতা জামিল হোসেনের গল্প ভাবনায় নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় মাহফুজ ইসলাম। প্রকাশ করা হবে জামিল’স জু নামের ইউটিউব চ্যানেলে।
ধারাবাহিকটির দুটি মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন মুনমুন আহমেদ মুন ও জামিল হোসেন। চলতি বছর বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন ‘মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার’খ্যাত অভিনেতা জামিল হোসেন ও অভিনেত্রী মুনমুন আহমেদ মুন। স্ত্রী মুনমুনের সঙ্গে একসঙ্গে জুটি বেঁধে বেশ কিছু নাটকে কাজ করেছেন জামিল। সেখান থেকেই দুজনের পরিচয়। আর সেই পরিচয় একটা সময় গড়ায় ভালো লাগায়।
মুনের বেড়ে ওঠা ঢাকায়। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি থেকে বিবিএ শেষ করে উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন মালয়েশিয়াতে। বিজ্ঞাপনে মডেল হয়ে পরিচিতি পেয়েছেন মুনমুন। সাবলীল অভিনয় তাঁকে পরিচিতি দিয়েছে নাটকেও। দাদীর ভাগ ধারাবাহিকে দিলারা জামানের সঙ্গে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে একটি স্বপ্ন পূরণ হলো তাঁর। অভিনেত্রী দিলারা জামানের ভক্ত তিনি। তাঁর ব্যক্তিত্ব আর অভিনয় মুগ্ধ করে মুনকে। তাই স্বপ্ন দেখতেন দিলারা জামানের সঙ্গে অভিনয়ের। দাদীর ভাগ ধারাবাহিকে মুন অভিনয় করলেন দিলারা জামানের নাতনির চরিত্রে। তাঁর সঙ্গে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা আর নিজের স্বপ্ন পূরণের কথা বলতে গিয়ে মুনমুন আহমেদ মুন বলেন, ‘শ্রদ্ধেয় দিলারা জামান বাংলাদেশের নাটক-সিনেমার গর্ব।

মাশাআল্লাহ এখনো কী সুন্দর তিনি। কী সুন্দর গুছিয়ে কথা বলেন, আন্তরিকতায় পূর্ণ তাঁর ব্যবহার। ভীষণ ইচ্ছে ছিল তাঁর সঙ্গে অভিনয় করার। সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে, তাও আবার আমি তাঁর নাতনির চরিত্রেই অভিনয় করেছি। কী যে আদরে, মায়ায় তিনি আগলে রাখেন সব সময়, সেটা তাঁর সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে বুঝেছি। এত বড় মাপের শিল্পী, অথচ কী সাধারণ জীবনযাপন। আমি তাঁর বিনয়, হাসি আর অভিনয়ে মুগ্ধ। তাঁর সঙ্গে কাজ করতে পেরে ধন্য, গর্বিত এবং ভীষণ উচ্ছ্বসিত। এটা আমার জীবনের অনেক বড় প্রাপ্তি।’
দিলারা জামান বলেন, ‘দাদীর ভাগ নাটকটার গল্প খুব সুন্দর। মৃত্যুর আগে দাদা সব সম্পত্তি দাদিকে লিখে দেয়। সেই সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়েই গল্প। কাজটা করে ভীষণ ভালো লেগেছে। সবাই এত আন্তরিক ছিল যে আমাকে কোনো রকম কষ্ট পেতে দেয়নি। মুনমুন খুব লক্ষ্মী আর মিষ্টি হাসির এক মেয়ে। দোয়া করি ও যেন অনেক বড় শিল্পী হতে পারে, অভিনয়কে ঘিরে তার স্বপ্ন পূরণ হোক।’
উল্লেখ্য, দীপ্ত টিভির ‘বকুলপুর’ ধারাবাহিকে নিয়মিত দেখা যাচ্ছে দিলারা জামানের অভিনয়। অন্যদিকে মুনমুন আহমেদ মুন অনেক দিন পর অভিনয় করেছেন সাগর জাহান পরিচালিত ধারাবাহিকে। আরটিভির প্রচার চলতি ধারাবাহিকটির নাম ‘বিদেশ ফেরত’।

১৯৭২ সালের আজকের এই দিনে অর্থাৎ ১৫ মার্চ ‘দ্য গডফাদার’ মুক্তি পায় এবং তখনকার সর্বাধিক আয় করা চলচ্চিত্র হয়ে ওঠে। এটি সমালোচকদের কাছেও বিপুল প্রশংসিত হয়। সেবছর ১০টি ক্যাটাগরিতে অস্কারের জন্য মনোনীত হয়ে সেরা চলচ্চিত্র, সেরা অভিনেতা...
২৪ মার্চ ২০২৫
‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান অভিনেত্রী কবরী। ২০২৩ সালে সিনেমাটির কাজ শেষ করেছেন কবরীর ছেলে শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা।
৩ ঘণ্টা আগে
গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ।
৬ ঘণ্টা আগে
‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ। ৮ নভেম্বর উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম পরিচালনা নিয়ে আজম খানের পরিবার, ব্যান্ড সদস্য ও একটি এজেন্সির মধ্যে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি হয়।
চুক্তি অনুযায়ী, আজম খানের নাম, ছবি ও সৃষ্টির সব কপিরাইট এবং মালিকানা থাকবে তাঁর পরিবারের। উচ্চারণ ব্যান্ড তাঁর গান পরিবেশন ও প্রচারে সক্রিয় থাকবে; আর কুল এক্সপোজার পরিচালনা করবে সমস্ত প্রচার, রয়্যালটি ব্যবস্থাপনা, কনসার্ট এবং বাণিজ্যিক কার্যক্রম।
আজম খানের পরিবারের পক্ষ থেকে তাঁর কন্যা অরণী খান, উচ্চারণ ব্যান্ডের প্রধান দুলাল জোহা এবং কুল এক্সপোজারের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির সিইও এরশাদুল হক টিঙ্কু চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।
উচ্চারণ ব্যান্ডের প্রধান দুলাল জোহা বলেন, ‘এই চুক্তি আজম খানের সংগীত ঐতিহ্যকে নতুনভাবে সারা বিশ্বের সামনে তুলে ধরার এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। আমরা তাঁর গানগুলো দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মঞ্চে ছড়িয়ে দিতে চাই।’
মুক্তিযুদ্ধ থেকে ফিরে তিন বন্ধু নীলু, সাদেক ও মনসুরকে নিয়ে আজম খান গড়ে তুলেছিলেন ব্যান্ড উচ্চারণ। ১৯৭২ সালে যাত্রা শুরু করা ব্যান্ডটি ওই বছর বিটিভিতে গায় ‘এত সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে’ এবং ‘চার কলেমা সাক্ষী দেবে’। এই দুটি গান জনপ্রিয় করে তোলে আজম খান ও উচ্চারণ ব্যান্ডকে। এরপর উচ্চারণকে সঙ্গে নিয়ে আরও বহু গান উপহার দিয়েছেন আজম খান। ২০১১ সালের ৫ জুন আজম খানের মৃত্যুর পর থেমে যায় ব্যান্ডের কার্যক্রম। গত ২২ জুন আজম খানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ‘গুরু রিলোডেড’ নামের অনুষ্ঠানে ১৪ বছর পর মঞ্চে পারফর্ম করে উচ্চারণ।

গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ। ৮ নভেম্বর উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম পরিচালনা নিয়ে আজম খানের পরিবার, ব্যান্ড সদস্য ও একটি এজেন্সির মধ্যে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি হয়।
চুক্তি অনুযায়ী, আজম খানের নাম, ছবি ও সৃষ্টির সব কপিরাইট এবং মালিকানা থাকবে তাঁর পরিবারের। উচ্চারণ ব্যান্ড তাঁর গান পরিবেশন ও প্রচারে সক্রিয় থাকবে; আর কুল এক্সপোজার পরিচালনা করবে সমস্ত প্রচার, রয়্যালটি ব্যবস্থাপনা, কনসার্ট এবং বাণিজ্যিক কার্যক্রম।
আজম খানের পরিবারের পক্ষ থেকে তাঁর কন্যা অরণী খান, উচ্চারণ ব্যান্ডের প্রধান দুলাল জোহা এবং কুল এক্সপোজারের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির সিইও এরশাদুল হক টিঙ্কু চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।
উচ্চারণ ব্যান্ডের প্রধান দুলাল জোহা বলেন, ‘এই চুক্তি আজম খানের সংগীত ঐতিহ্যকে নতুনভাবে সারা বিশ্বের সামনে তুলে ধরার এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। আমরা তাঁর গানগুলো দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মঞ্চে ছড়িয়ে দিতে চাই।’
মুক্তিযুদ্ধ থেকে ফিরে তিন বন্ধু নীলু, সাদেক ও মনসুরকে নিয়ে আজম খান গড়ে তুলেছিলেন ব্যান্ড উচ্চারণ। ১৯৭২ সালে যাত্রা শুরু করা ব্যান্ডটি ওই বছর বিটিভিতে গায় ‘এত সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে’ এবং ‘চার কলেমা সাক্ষী দেবে’। এই দুটি গান জনপ্রিয় করে তোলে আজম খান ও উচ্চারণ ব্যান্ডকে। এরপর উচ্চারণকে সঙ্গে নিয়ে আরও বহু গান উপহার দিয়েছেন আজম খান। ২০১১ সালের ৫ জুন আজম খানের মৃত্যুর পর থেমে যায় ব্যান্ডের কার্যক্রম। গত ২২ জুন আজম খানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ‘গুরু রিলোডেড’ নামের অনুষ্ঠানে ১৪ বছর পর মঞ্চে পারফর্ম করে উচ্চারণ।

১৯৭২ সালের আজকের এই দিনে অর্থাৎ ১৫ মার্চ ‘দ্য গডফাদার’ মুক্তি পায় এবং তখনকার সর্বাধিক আয় করা চলচ্চিত্র হয়ে ওঠে। এটি সমালোচকদের কাছেও বিপুল প্রশংসিত হয়। সেবছর ১০টি ক্যাটাগরিতে অস্কারের জন্য মনোনীত হয়ে সেরা চলচ্চিত্র, সেরা অভিনেতা...
২৪ মার্চ ২০২৫
‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান অভিনেত্রী কবরী। ২০২৩ সালে সিনেমাটির কাজ শেষ করেছেন কবরীর ছেলে শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা।
৩ ঘণ্টা আগে
অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন...
৬ ঘণ্টা আগে
‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’। ৬ নভেম্বর মিলন মাহমুদ ও সমীর এক্সপ্রেস নামের দুটি ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হলো গানটি। ‘ট্রেডমিলে ছুটে চলা তোমার বাদামী দেহ, দৃষ্টিতে সংগীতের জাদুর মোহ...’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন ড. কাজী সালেহীন, সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন এস কে সমীর।
সংগীত পরিচালক সমীর জানিয়েছেন, গানের সঙ্গে সমন্বয় রেখে একটি চমৎকার ভিডিও নির্মাণ করা হয়েছে। মিউজিক ভিডিওটি পরিচালনা করেছেন সৌমিত্র ঘোষ ইমন। এতে মডেল হয়েছেন সাদ্দাম শিহাব ও ডিম্পল আহমেদ।
কণ্ঠশিল্পী মিলন মাহমুদ বলেছেন, ‘এটা একটা ভিন্নমাত্রার গান। গানের কথায় একটি দৃশ্যের অবতারণা করা হয়েছে। তরুণ শ্রোতাদের কথা মাথায় রেখেই তৈরি হয়েছে গানটি। ট্রেডমিল গানটি আমার কাছে অনেক আবেগের এবং আলাদা এক অনুভূতির। রোমান্টিক ঘরানার গানটিতে ফুটে উঠেছে এক জোড়া তরুণ-তরুণীর মনের অনুভূতি।’
সুরকার এস কে সমীর বলেন, ‘গতানুগতিক ধারার বাইরে গিয়ে আধুনিক জীবনের ছন্দ, প্রেম আর যান্ত্রিক জীবনের রোমান্টিক একটি গল্প বলার চেষ্টা হয়েছে গানে। রক মিউজিকের মিশেলে সুর করার চেষ্টা করেছি গানটিতে, যেখানে জীবনের গতি ও ভালোবাসা মিশে গেছে এক সুরেলা বন্ধনে।’

‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’। ৬ নভেম্বর মিলন মাহমুদ ও সমীর এক্সপ্রেস নামের দুটি ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হলো গানটি। ‘ট্রেডমিলে ছুটে চলা তোমার বাদামী দেহ, দৃষ্টিতে সংগীতের জাদুর মোহ...’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন ড. কাজী সালেহীন, সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন এস কে সমীর।
সংগীত পরিচালক সমীর জানিয়েছেন, গানের সঙ্গে সমন্বয় রেখে একটি চমৎকার ভিডিও নির্মাণ করা হয়েছে। মিউজিক ভিডিওটি পরিচালনা করেছেন সৌমিত্র ঘোষ ইমন। এতে মডেল হয়েছেন সাদ্দাম শিহাব ও ডিম্পল আহমেদ।
কণ্ঠশিল্পী মিলন মাহমুদ বলেছেন, ‘এটা একটা ভিন্নমাত্রার গান। গানের কথায় একটি দৃশ্যের অবতারণা করা হয়েছে। তরুণ শ্রোতাদের কথা মাথায় রেখেই তৈরি হয়েছে গানটি। ট্রেডমিল গানটি আমার কাছে অনেক আবেগের এবং আলাদা এক অনুভূতির। রোমান্টিক ঘরানার গানটিতে ফুটে উঠেছে এক জোড়া তরুণ-তরুণীর মনের অনুভূতি।’
সুরকার এস কে সমীর বলেন, ‘গতানুগতিক ধারার বাইরে গিয়ে আধুনিক জীবনের ছন্দ, প্রেম আর যান্ত্রিক জীবনের রোমান্টিক একটি গল্প বলার চেষ্টা হয়েছে গানে। রক মিউজিকের মিশেলে সুর করার চেষ্টা করেছি গানটিতে, যেখানে জীবনের গতি ও ভালোবাসা মিশে গেছে এক সুরেলা বন্ধনে।’

১৯৭২ সালের আজকের এই দিনে অর্থাৎ ১৫ মার্চ ‘দ্য গডফাদার’ মুক্তি পায় এবং তখনকার সর্বাধিক আয় করা চলচ্চিত্র হয়ে ওঠে। এটি সমালোচকদের কাছেও বিপুল প্রশংসিত হয়। সেবছর ১০টি ক্যাটাগরিতে অস্কারের জন্য মনোনীত হয়ে সেরা চলচ্চিত্র, সেরা অভিনেতা...
২৪ মার্চ ২০২৫
‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান অভিনেত্রী কবরী। ২০২৩ সালে সিনেমাটির কাজ শেষ করেছেন কবরীর ছেলে শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা।
৩ ঘণ্টা আগে
অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন...
৬ ঘণ্টা আগে
গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ।
৬ ঘণ্টা আগে