খায়রুল বাসার নির্ঝর, ঢাকা

মর্গের ট্রলিতে যে মরদেহ শুইয়ে রাখা, তার গায়ে হলুদ গেঞ্জি, ডোরাকাটা হাফপ্যান্ট। বয়স আনুমানিক ২৫ বছর। গায়ের রং ফরসা। চোখ বন্ধ, মুখ বন্ধ। দুই হাত শরীরের সঙ্গে লম্বালম্বি, হাতের আঙুলের নখ নীল। গলায় দুই কানের লতির নিচে ঘাড় বরাবর একটি অর্ধচন্দ্রাকৃতির গাঢ় কালো দাগ। বুকের বাঁ পাশে নিচে আরেকটি কালো দাগ। পুরুষাঙ্গ দিয়ে বীর্য বের হচ্ছিল, মলদ্বার দিয়ে মল বের হয়েছে। এ ছাড়া শরীরের কোথাও আর কোনো দাগ নেই।
মরদেহের সুরতহাল করা হলো বেলা ৩টার কিছু আগে। ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বরের ঘটনা। ময়নাতদন্ত শেষে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের প্রভাষক ডা. তেজেন্দ্র চন্দ্র দাস রিপোর্টে লিখলেন, ‘মৃত্যু ফাঁসের দরুন ঝুলিয়া শ্বাসরুদ্ধ হইয়া সম্পন্ন হইয়াছে, যাহা মৃত্যুপূর্ব ও আত্মহত্যাজনিত।’
ওই দিন রাতে মৃতের বাসা থেকে অন্যান্য আলামতের সঙ্গে উদ্ধার হয় আকাশি রঙের প্যাডের একটি ছেঁড়া পাতা। যাতে কাঁপা কাঁপা হাতে লেখা, ‘আমি চৌঃ মোঃ শাহরিয়ার।...এই মর্মে অঙ্গীকার করছি যে, আজ অথবা আজকের পরে যে কোনো দিন আমার মৃত্যু হলে তার জন্য কেউ দায়ী থাকবে না। স্বেচ্ছায়, সজ্ঞানে, সুস্থ মস্তিষ্কে আমি আত্মহত্যা করছি।’ প্যাডের ওপরে ইংরেজি হরফে বড় করে লেখা ‘সালমান শাহ’। হস্তলিপিবিশারদ নিশ্চিত করেন, হ্যান্ডনোটটি সালমানেরই লেখা।
বাংলা চলচ্চিত্রে নব্বই দশকের শুরুতে যাঁর হঠাৎ আবির্ভাব, কয়েক বছর রাজত্বের পর এভাবে হঠাৎ একদিন লেখা হলো তাঁর প্রস্থানের চিত্রনাট্য। শেষবারের মতো এফডিসিতে এলেন সালমান শাহ। সেখানে প্রথম জানাজা শেষে নায়ককে নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স ছুটল সিলেটের পথে। নায়কের জন্মভূমি। হযরত শাহজালাল (রহ.) দরগাহ প্রাঙ্গণে হলো দ্বিতীয় জানাজা। সেখানকার কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হলো সালমানকে। তখনো বোঝা যায়নি, ৯ দিন পরেই আবার তোলা হবে তাঁর লাশ।
সালমানের বাবা কমর উদ্দিন আহমদ চৌধুরীর লিখিত এজাহারের পরিপ্রেক্ষিতে রমনা থানায় যে অপমৃত্যুর মামলাটি হয়, তার তদন্তে সন্তুষ্ট হতে পারেনি সালমানের পরিবার। আদালতের নির্দেশে মামলার তদন্তভার হস্তান্তর করা হয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা শাখায়। ১৫ সেপ্টেম্বর সালমানের লাশ তুলে দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্ত করা হয়। পাশাপাশি চলতে থাকে আলামত সংগ্রহ ও সাক্ষীদের জিজ্ঞাসাবাদ। পরের বছর ১৯৯৭ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি আদালতে ডিবি যে চূড়ান্ত রিপোর্ট জমা দেয়, তাতেও স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয় ‘আত্মহত্যাজনিত মৃত্যু’। এই রিপোর্টের বিরুদ্ধে আদালতে নারাজি আবেদন করেন সালমানের বাবা। পুনঃ তদন্তের আদেশ দেন আদালত।
সালমান শাহ যে আত্মহত্যা করতে পারেন, এটা কিছুতেই মেনে নিতে পারছিল না নায়কের পরিবার। তাদের দাবি ছিল, হত্যা করা হয়েছে সালমানকে। সালমানের স্ত্রী সামিরা খানের দিকেই ছিল তাদের অভিযোগের তির। সালমানের মা শুরু থেকেই অভিযোগ করে আসছিলেন, সামিরাসহ ১১ জনের যোগসাজশে সালমানকে চেপে ধরে চেতনানাশক ইনজেকশন দিয়ে গলায় ইলেকট্রিক তার পেঁচিয়ে হত্যা করা হয়। কিন্তু এ ধরনের কোনো প্রমাণ মিলছিল না। থানা-পুলিশ ও ডিবির তদন্তে যখন বেরিয়ে আসছিল, সালমানের মৃত্যুর একটাই কারণ—আত্মহত্যা, তখন একটি ঘটনা মামলার মোড় ঘুরিয়ে দেয় অন্যদিকে।
১৯৯৭ সালের ১৯ জুলাই সকালে ক্যান্টনমেন্ট থানায় খবর যায়, লেলিন নামের এক যুবককে আটকে রাখা হয়েছে সালমানের বাবার বাড়িতে। পরিচালক আলমগীর কবীরের ছেলে পরিচয়ে সে গিয়েছিল সেখানে। তার কথায় সন্দেহ হয় সালমানের মা নীলা চৌধুরীর। পুলিশ গিয়ে লেলিনকে ক্যান্টনমেন্ট থানায় নিয়ে যায়। জানা যায়, তার আসল নাম লেলিন নয়, রেজভী আহমেদ ওরফে ফরহাদ। গ্রেপ্তার করা হয় তাকে। আদালতে সে জবানবন্দি দেয়, ডন, ডেভিড, ফারুক, আজিজ মোহাম্মদ, সাত্তার, সাজু, সামিরা, লতিফা হক লুসি, রুবিসহ সে নিজে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে সালমান শাহকে। ফলে এত দিন যেটা ছিল অপমৃত্যুর মামলা, সেটা এবার হত্যা মামলায় রূপ নেয়। সালমানের স্ত্রী সামিরাকে করা হয় প্রধান আসামি। তদন্ত শুরু করে সিআইডি।
কিছুদিন পর বক্তব্য বদলে যায় রেজভী ওরফে ফরহাদের। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে জিজ্ঞাসাবাদে রেজভী জানায়, সে সালমানের একজন ভক্ত। ভক্ত হিসেবেই সালমানের ব্যবহৃত কাপড়চোপড় ও ছবি সংগ্রহের জন্য সে গিয়েছিল সালমানের বাবার বাসায়। সালমানের মৃত্যুর বিষয়ে সে কিছুই জানে না। হত্যা মামলায় তার সঙ্গে যাদের আসামি করা হয়েছে, তাদেরও চেনে না। নীলা চৌধুরীর ইন্ধনে তাকে মারপিট করে রাজসাক্ষী করা হয়েছে। পরে ১ বছর ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয় রেজভীকে।
এরপর সিআইডি রিপোর্ট ও বিচার বিভাগীয় তদন্তে সালমানের মৃত্যুর আগের কারণটাই বহাল থাকে—আত্মহত্যা। তবে সিআইডির রিপোর্টে আত্মহত্যার কারণ হিসেবে এই প্রথম উঠে আসে অন্য একটি নাম—চিত্রনায়িকা শাবনূর। সালমান শাহর সঙ্গে শাবনূরের অতিরিক্ত ঘনিষ্ঠতা মানতে পারেননি সামিরা। এ নিয়ে প্রায়ই ঝগড়া হতো।
পিবিআইয়ের রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৯৯৬ সালের জুলাই নাগাদ মৃত্যুর দুই মাস আগে, সালমানের হাতে ছিল ২৭টি সিনেমার কাজ, বেশির ভাগেই তাঁর সহশিল্পী শাবনূর। অন্তরঙ্গ সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল তাঁদের মধ্যে। শুটিংয়ের সময় শাবনূরকে নিয়ে সালমান শাহ বিভিন্ন স্থানে থাকতেন। এমনকি নায়কের বাসায়ও শাবনূর আসতেন মাঝেমধ্যে। বিষয়টি ভালো চোখে দেখতেন না সামিরা। তবে শাবনূরের সঙ্গে ছেলের এ সম্পর্কে পূর্ণ সমর্থন ছিল সালমানের মা নীলা চৌধুরীর। তিনি চাইতেন, শাবনূরের সঙ্গে সালমানের আবার বিয়ে দেবেন। শাবনূরকে বিয়ে করে দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে রাখতে চাইতেন সালমানও।
সালমানের বাসার কাজের মেয়ে জরিনা বেগম আদালতে জানান, সামিরা চট্টগ্রামে থাকা অবস্থায় শাবনূর দুই দিন সালমানের বাসায় আসেন। এক দিন সারা রাত ছিলেন, অন্যদিন চলে যান রাত ১২টার দিকে। সামিরা চট্টগ্রাম থেকে ফিরে এ নিয়ে জরিনাকে জিজ্ঞেস করলে তিনি সত্যিটাই জানিয়ে দেন। যত দিন যাচ্ছিল, এ নিয়ে অস্বস্তি বাড়ছিল সালমান-সামিরার দাম্পত্যে। এমনকি সালমানের মৃত্যুর আগের রাতেও এ নিয়ে ঝগড়া হয় তাঁদের মধ্যে। তার আগে সন্ধ্যায় এফডিসিতে গিয়ে সামিরা দেখেন, ডাবিং রুমে সালমান ও শাবনূর ঘনিষ্ঠ অবস্থায় বসে আছেন। রাগ করে বেরিয়ে আসেন সামিরা।...

মর্গের ট্রলিতে যে মরদেহ শুইয়ে রাখা, তার গায়ে হলুদ গেঞ্জি, ডোরাকাটা হাফপ্যান্ট। বয়স আনুমানিক ২৫ বছর। গায়ের রং ফরসা। চোখ বন্ধ, মুখ বন্ধ। দুই হাত শরীরের সঙ্গে লম্বালম্বি, হাতের আঙুলের নখ নীল। গলায় দুই কানের লতির নিচে ঘাড় বরাবর একটি অর্ধচন্দ্রাকৃতির গাঢ় কালো দাগ। বুকের বাঁ পাশে নিচে আরেকটি কালো দাগ। পুরুষাঙ্গ দিয়ে বীর্য বের হচ্ছিল, মলদ্বার দিয়ে মল বের হয়েছে। এ ছাড়া শরীরের কোথাও আর কোনো দাগ নেই।
মরদেহের সুরতহাল করা হলো বেলা ৩টার কিছু আগে। ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বরের ঘটনা। ময়নাতদন্ত শেষে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের প্রভাষক ডা. তেজেন্দ্র চন্দ্র দাস রিপোর্টে লিখলেন, ‘মৃত্যু ফাঁসের দরুন ঝুলিয়া শ্বাসরুদ্ধ হইয়া সম্পন্ন হইয়াছে, যাহা মৃত্যুপূর্ব ও আত্মহত্যাজনিত।’
ওই দিন রাতে মৃতের বাসা থেকে অন্যান্য আলামতের সঙ্গে উদ্ধার হয় আকাশি রঙের প্যাডের একটি ছেঁড়া পাতা। যাতে কাঁপা কাঁপা হাতে লেখা, ‘আমি চৌঃ মোঃ শাহরিয়ার।...এই মর্মে অঙ্গীকার করছি যে, আজ অথবা আজকের পরে যে কোনো দিন আমার মৃত্যু হলে তার জন্য কেউ দায়ী থাকবে না। স্বেচ্ছায়, সজ্ঞানে, সুস্থ মস্তিষ্কে আমি আত্মহত্যা করছি।’ প্যাডের ওপরে ইংরেজি হরফে বড় করে লেখা ‘সালমান শাহ’। হস্তলিপিবিশারদ নিশ্চিত করেন, হ্যান্ডনোটটি সালমানেরই লেখা।
বাংলা চলচ্চিত্রে নব্বই দশকের শুরুতে যাঁর হঠাৎ আবির্ভাব, কয়েক বছর রাজত্বের পর এভাবে হঠাৎ একদিন লেখা হলো তাঁর প্রস্থানের চিত্রনাট্য। শেষবারের মতো এফডিসিতে এলেন সালমান শাহ। সেখানে প্রথম জানাজা শেষে নায়ককে নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স ছুটল সিলেটের পথে। নায়কের জন্মভূমি। হযরত শাহজালাল (রহ.) দরগাহ প্রাঙ্গণে হলো দ্বিতীয় জানাজা। সেখানকার কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হলো সালমানকে। তখনো বোঝা যায়নি, ৯ দিন পরেই আবার তোলা হবে তাঁর লাশ।
সালমানের বাবা কমর উদ্দিন আহমদ চৌধুরীর লিখিত এজাহারের পরিপ্রেক্ষিতে রমনা থানায় যে অপমৃত্যুর মামলাটি হয়, তার তদন্তে সন্তুষ্ট হতে পারেনি সালমানের পরিবার। আদালতের নির্দেশে মামলার তদন্তভার হস্তান্তর করা হয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা শাখায়। ১৫ সেপ্টেম্বর সালমানের লাশ তুলে দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্ত করা হয়। পাশাপাশি চলতে থাকে আলামত সংগ্রহ ও সাক্ষীদের জিজ্ঞাসাবাদ। পরের বছর ১৯৯৭ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি আদালতে ডিবি যে চূড়ান্ত রিপোর্ট জমা দেয়, তাতেও স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয় ‘আত্মহত্যাজনিত মৃত্যু’। এই রিপোর্টের বিরুদ্ধে আদালতে নারাজি আবেদন করেন সালমানের বাবা। পুনঃ তদন্তের আদেশ দেন আদালত।
সালমান শাহ যে আত্মহত্যা করতে পারেন, এটা কিছুতেই মেনে নিতে পারছিল না নায়কের পরিবার। তাদের দাবি ছিল, হত্যা করা হয়েছে সালমানকে। সালমানের স্ত্রী সামিরা খানের দিকেই ছিল তাদের অভিযোগের তির। সালমানের মা শুরু থেকেই অভিযোগ করে আসছিলেন, সামিরাসহ ১১ জনের যোগসাজশে সালমানকে চেপে ধরে চেতনানাশক ইনজেকশন দিয়ে গলায় ইলেকট্রিক তার পেঁচিয়ে হত্যা করা হয়। কিন্তু এ ধরনের কোনো প্রমাণ মিলছিল না। থানা-পুলিশ ও ডিবির তদন্তে যখন বেরিয়ে আসছিল, সালমানের মৃত্যুর একটাই কারণ—আত্মহত্যা, তখন একটি ঘটনা মামলার মোড় ঘুরিয়ে দেয় অন্যদিকে।
১৯৯৭ সালের ১৯ জুলাই সকালে ক্যান্টনমেন্ট থানায় খবর যায়, লেলিন নামের এক যুবককে আটকে রাখা হয়েছে সালমানের বাবার বাড়িতে। পরিচালক আলমগীর কবীরের ছেলে পরিচয়ে সে গিয়েছিল সেখানে। তার কথায় সন্দেহ হয় সালমানের মা নীলা চৌধুরীর। পুলিশ গিয়ে লেলিনকে ক্যান্টনমেন্ট থানায় নিয়ে যায়। জানা যায়, তার আসল নাম লেলিন নয়, রেজভী আহমেদ ওরফে ফরহাদ। গ্রেপ্তার করা হয় তাকে। আদালতে সে জবানবন্দি দেয়, ডন, ডেভিড, ফারুক, আজিজ মোহাম্মদ, সাত্তার, সাজু, সামিরা, লতিফা হক লুসি, রুবিসহ সে নিজে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে সালমান শাহকে। ফলে এত দিন যেটা ছিল অপমৃত্যুর মামলা, সেটা এবার হত্যা মামলায় রূপ নেয়। সালমানের স্ত্রী সামিরাকে করা হয় প্রধান আসামি। তদন্ত শুরু করে সিআইডি।
কিছুদিন পর বক্তব্য বদলে যায় রেজভী ওরফে ফরহাদের। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে জিজ্ঞাসাবাদে রেজভী জানায়, সে সালমানের একজন ভক্ত। ভক্ত হিসেবেই সালমানের ব্যবহৃত কাপড়চোপড় ও ছবি সংগ্রহের জন্য সে গিয়েছিল সালমানের বাবার বাসায়। সালমানের মৃত্যুর বিষয়ে সে কিছুই জানে না। হত্যা মামলায় তার সঙ্গে যাদের আসামি করা হয়েছে, তাদেরও চেনে না। নীলা চৌধুরীর ইন্ধনে তাকে মারপিট করে রাজসাক্ষী করা হয়েছে। পরে ১ বছর ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয় রেজভীকে।
এরপর সিআইডি রিপোর্ট ও বিচার বিভাগীয় তদন্তে সালমানের মৃত্যুর আগের কারণটাই বহাল থাকে—আত্মহত্যা। তবে সিআইডির রিপোর্টে আত্মহত্যার কারণ হিসেবে এই প্রথম উঠে আসে অন্য একটি নাম—চিত্রনায়িকা শাবনূর। সালমান শাহর সঙ্গে শাবনূরের অতিরিক্ত ঘনিষ্ঠতা মানতে পারেননি সামিরা। এ নিয়ে প্রায়ই ঝগড়া হতো।
পিবিআইয়ের রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৯৯৬ সালের জুলাই নাগাদ মৃত্যুর দুই মাস আগে, সালমানের হাতে ছিল ২৭টি সিনেমার কাজ, বেশির ভাগেই তাঁর সহশিল্পী শাবনূর। অন্তরঙ্গ সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল তাঁদের মধ্যে। শুটিংয়ের সময় শাবনূরকে নিয়ে সালমান শাহ বিভিন্ন স্থানে থাকতেন। এমনকি নায়কের বাসায়ও শাবনূর আসতেন মাঝেমধ্যে। বিষয়টি ভালো চোখে দেখতেন না সামিরা। তবে শাবনূরের সঙ্গে ছেলের এ সম্পর্কে পূর্ণ সমর্থন ছিল সালমানের মা নীলা চৌধুরীর। তিনি চাইতেন, শাবনূরের সঙ্গে সালমানের আবার বিয়ে দেবেন। শাবনূরকে বিয়ে করে দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে রাখতে চাইতেন সালমানও।
সালমানের বাসার কাজের মেয়ে জরিনা বেগম আদালতে জানান, সামিরা চট্টগ্রামে থাকা অবস্থায় শাবনূর দুই দিন সালমানের বাসায় আসেন। এক দিন সারা রাত ছিলেন, অন্যদিন চলে যান রাত ১২টার দিকে। সামিরা চট্টগ্রাম থেকে ফিরে এ নিয়ে জরিনাকে জিজ্ঞেস করলে তিনি সত্যিটাই জানিয়ে দেন। যত দিন যাচ্ছিল, এ নিয়ে অস্বস্তি বাড়ছিল সালমান-সামিরার দাম্পত্যে। এমনকি সালমানের মৃত্যুর আগের রাতেও এ নিয়ে ঝগড়া হয় তাঁদের মধ্যে। তার আগে সন্ধ্যায় এফডিসিতে গিয়ে সামিরা দেখেন, ডাবিং রুমে সালমান ও শাবনূর ঘনিষ্ঠ অবস্থায় বসে আছেন। রাগ করে বেরিয়ে আসেন সামিরা।...

‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান অভিনেত্রী কবরী। ২০২৩ সালে সিনেমাটির কাজ শেষ করেছেন কবরীর ছেলে শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা।
২ ঘণ্টা আগে
অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন...
৫ ঘণ্টা আগে
গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ।
৫ ঘণ্টা আগে
‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’।
৫ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

অভিনেত্রী কবরী পরিচালিত শেষ সিনেমা ‘এই তুমি সেই তুমি’। তবে সিনেমাটি শেষ করতে পারেননি তিনি। কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান। কবরীর মৃত্যুর পর সিনেমাটির নির্মাণ শেষ করেন তাঁর ছেলে শাকের চিশতী।
২০২৩ সালে এই তুমি সেই তুমি সিনেমার কাজ শেষ করেছেন শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা। তবে দেশে মুক্তির আগে বিভিন্ন দেশের আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শনীর চেষ্টা করছেন শাকের চিশতী। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক উৎসবে জমা দিয়েছেন সিনেমাটি। এরপর দেশের হলে মুক্তির পরিকল্পনা করবেন।
শাকের চিশতী গণমাধ্যমে জানান, সিনেমাটি শেষ করা ছিল তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জ। তিনি বলেন, ‘আম্মুর অসমাপ্ত কাজ শেষ করাই আমার জন্য ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। একটু সময় নিয়ে কাজ শেষ করেছি। দেশের বাইরে কয়েকটি আন্তর্জাতিক উৎসবে সিনেমাটি জমা দিয়েছি। ওই উৎসবগুলোতে প্রদর্শনী হলে দেশে সিনেমাটি মুক্তি পাবে।’
তবে ঠিক কবে নাগাদ দেশের হলে মুক্তি পাবে সিনেমাটি, তা জানাননি শাকের চিশতী। তিনি জানান, সবকিছু নির্ভর করছে এই তুমি সেই তুমি সিনেমার আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর ওপর।
পরিচালনার পাশাপাশি এই তুমি সেই তুমি সিনেমার কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছিলেন কবরী। দুটি সময়কে তুলে ধরা হয়েছে এই সিনেমায়। বর্তমান সময়ের গল্পের পাশাপাশি উঠে আসবে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময়ের গল্প। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন নিশাত নাওয়ার সালওয়া ও রায়হান রিয়াদ।

অভিনেত্রী কবরী পরিচালিত শেষ সিনেমা ‘এই তুমি সেই তুমি’। তবে সিনেমাটি শেষ করতে পারেননি তিনি। কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান। কবরীর মৃত্যুর পর সিনেমাটির নির্মাণ শেষ করেন তাঁর ছেলে শাকের চিশতী।
২০২৩ সালে এই তুমি সেই তুমি সিনেমার কাজ শেষ করেছেন শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা। তবে দেশে মুক্তির আগে বিভিন্ন দেশের আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শনীর চেষ্টা করছেন শাকের চিশতী। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক উৎসবে জমা দিয়েছেন সিনেমাটি। এরপর দেশের হলে মুক্তির পরিকল্পনা করবেন।
শাকের চিশতী গণমাধ্যমে জানান, সিনেমাটি শেষ করা ছিল তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জ। তিনি বলেন, ‘আম্মুর অসমাপ্ত কাজ শেষ করাই আমার জন্য ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। একটু সময় নিয়ে কাজ শেষ করেছি। দেশের বাইরে কয়েকটি আন্তর্জাতিক উৎসবে সিনেমাটি জমা দিয়েছি। ওই উৎসবগুলোতে প্রদর্শনী হলে দেশে সিনেমাটি মুক্তি পাবে।’
তবে ঠিক কবে নাগাদ দেশের হলে মুক্তি পাবে সিনেমাটি, তা জানাননি শাকের চিশতী। তিনি জানান, সবকিছু নির্ভর করছে এই তুমি সেই তুমি সিনেমার আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর ওপর।
পরিচালনার পাশাপাশি এই তুমি সেই তুমি সিনেমার কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছিলেন কবরী। দুটি সময়কে তুলে ধরা হয়েছে এই সিনেমায়। বর্তমান সময়ের গল্পের পাশাপাশি উঠে আসবে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময়ের গল্প। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন নিশাত নাওয়ার সালওয়া ও রায়হান রিয়াদ।

মর্গের ট্রলিতে যে মরদেহ শুইয়ে রাখা, তার গায়ে হলুদ গেঞ্জি, ডোরাকাটা হাফপ্যান্ট। বয়স আনুমানিক ২৫ বছর। গায়ের রং ফরসা। চোখ বন্ধ, মুখ বন্ধ। দুই হাত শরীরের সঙ্গে লম্বালম্বি, হাতের আঙুলের নখ নীল। গলায় দুই কানের লতির নিচে ঘাড় বরাবর একটি অর্ধচন্দ্রাকৃতির গাঢ় কালো দাগ। বুকের বাঁ পাশে নিচে আরেকটি কালো দাগ। পুর
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন...
৫ ঘণ্টা আগে
গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ।
৫ ঘণ্টা আগে
‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’।
৫ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন, মুনমুন আহমেদ মুন, নরেশ ভূঁইয়া, রেশমা আহমেদ, মম শিউলী, আমিন আজাদ, সূচনা প্রমুখ। অভিনেতা জামিল হোসেনের গল্প ভাবনায় নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় মাহফুজ ইসলাম। প্রকাশ করা হবে জামিল’স জু নামের ইউটিউব চ্যানেলে।
ধারাবাহিকটির দুটি মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন মুনমুন আহমেদ মুন ও জামিল হোসেন। চলতি বছর বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন ‘মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার’খ্যাত অভিনেতা জামিল হোসেন ও অভিনেত্রী মুনমুন আহমেদ মুন। স্ত্রী মুনমুনের সঙ্গে একসঙ্গে জুটি বেঁধে বেশ কিছু নাটকে কাজ করেছেন জামিল। সেখান থেকেই দুজনের পরিচয়। আর সেই পরিচয় একটা সময় গড়ায় ভালো লাগায়।
মুনের বেড়ে ওঠা ঢাকায়। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি থেকে বিবিএ শেষ করে উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন মালয়েশিয়াতে। বিজ্ঞাপনে মডেল হয়ে পরিচিতি পেয়েছেন মুনমুন। সাবলীল অভিনয় তাঁকে পরিচিতি দিয়েছে নাটকেও। দাদীর ভাগ ধারাবাহিকে দিলারা জামানের সঙ্গে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে একটি স্বপ্ন পূরণ হলো তাঁর। অভিনেত্রী দিলারা জামানের ভক্ত তিনি। তাঁর ব্যক্তিত্ব আর অভিনয় মুগ্ধ করে মুনকে। তাই স্বপ্ন দেখতেন দিলারা জামানের সঙ্গে অভিনয়ের। দাদীর ভাগ ধারাবাহিকে মুন অভিনয় করলেন দিলারা জামানের নাতনির চরিত্রে। তাঁর সঙ্গে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা আর নিজের স্বপ্ন পূরণের কথা বলতে গিয়ে মুনমুন আহমেদ মুন বলেন, ‘শ্রদ্ধেয় দিলারা জামান বাংলাদেশের নাটক-সিনেমার গর্ব।

মাশাআল্লাহ এখনো কী সুন্দর তিনি। কী সুন্দর গুছিয়ে কথা বলেন, আন্তরিকতায় পূর্ণ তাঁর ব্যবহার। ভীষণ ইচ্ছে ছিল তাঁর সঙ্গে অভিনয় করার। সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে, তাও আবার আমি তাঁর নাতনির চরিত্রেই অভিনয় করেছি। কী যে আদরে, মায়ায় তিনি আগলে রাখেন সব সময়, সেটা তাঁর সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে বুঝেছি। এত বড় মাপের শিল্পী, অথচ কী সাধারণ জীবনযাপন। আমি তাঁর বিনয়, হাসি আর অভিনয়ে মুগ্ধ। তাঁর সঙ্গে কাজ করতে পেরে ধন্য, গর্বিত এবং ভীষণ উচ্ছ্বসিত। এটা আমার জীবনের অনেক বড় প্রাপ্তি।’
দিলারা জামান বলেন, ‘দাদীর ভাগ নাটকটার গল্প খুব সুন্দর। মৃত্যুর আগে দাদা সব সম্পত্তি দাদিকে লিখে দেয়। সেই সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়েই গল্প। কাজটা করে ভীষণ ভালো লেগেছে। সবাই এত আন্তরিক ছিল যে আমাকে কোনো রকম কষ্ট পেতে দেয়নি। মুনমুন খুব লক্ষ্মী আর মিষ্টি হাসির এক মেয়ে। দোয়া করি ও যেন অনেক বড় শিল্পী হতে পারে, অভিনয়কে ঘিরে তার স্বপ্ন পূরণ হোক।’
উল্লেখ্য, দীপ্ত টিভির ‘বকুলপুর’ ধারাবাহিকে নিয়মিত দেখা যাচ্ছে দিলারা জামানের অভিনয়। অন্যদিকে মুনমুন আহমেদ মুন অনেক দিন পর অভিনয় করেছেন সাগর জাহান পরিচালিত ধারাবাহিকে। আরটিভির প্রচার চলতি ধারাবাহিকটির নাম ‘বিদেশ ফেরত’।

অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন, মুনমুন আহমেদ মুন, নরেশ ভূঁইয়া, রেশমা আহমেদ, মম শিউলী, আমিন আজাদ, সূচনা প্রমুখ। অভিনেতা জামিল হোসেনের গল্প ভাবনায় নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় মাহফুজ ইসলাম। প্রকাশ করা হবে জামিল’স জু নামের ইউটিউব চ্যানেলে।
ধারাবাহিকটির দুটি মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন মুনমুন আহমেদ মুন ও জামিল হোসেন। চলতি বছর বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন ‘মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার’খ্যাত অভিনেতা জামিল হোসেন ও অভিনেত্রী মুনমুন আহমেদ মুন। স্ত্রী মুনমুনের সঙ্গে একসঙ্গে জুটি বেঁধে বেশ কিছু নাটকে কাজ করেছেন জামিল। সেখান থেকেই দুজনের পরিচয়। আর সেই পরিচয় একটা সময় গড়ায় ভালো লাগায়।
মুনের বেড়ে ওঠা ঢাকায়। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি থেকে বিবিএ শেষ করে উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন মালয়েশিয়াতে। বিজ্ঞাপনে মডেল হয়ে পরিচিতি পেয়েছেন মুনমুন। সাবলীল অভিনয় তাঁকে পরিচিতি দিয়েছে নাটকেও। দাদীর ভাগ ধারাবাহিকে দিলারা জামানের সঙ্গে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে একটি স্বপ্ন পূরণ হলো তাঁর। অভিনেত্রী দিলারা জামানের ভক্ত তিনি। তাঁর ব্যক্তিত্ব আর অভিনয় মুগ্ধ করে মুনকে। তাই স্বপ্ন দেখতেন দিলারা জামানের সঙ্গে অভিনয়ের। দাদীর ভাগ ধারাবাহিকে মুন অভিনয় করলেন দিলারা জামানের নাতনির চরিত্রে। তাঁর সঙ্গে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা আর নিজের স্বপ্ন পূরণের কথা বলতে গিয়ে মুনমুন আহমেদ মুন বলেন, ‘শ্রদ্ধেয় দিলারা জামান বাংলাদেশের নাটক-সিনেমার গর্ব।

মাশাআল্লাহ এখনো কী সুন্দর তিনি। কী সুন্দর গুছিয়ে কথা বলেন, আন্তরিকতায় পূর্ণ তাঁর ব্যবহার। ভীষণ ইচ্ছে ছিল তাঁর সঙ্গে অভিনয় করার। সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে, তাও আবার আমি তাঁর নাতনির চরিত্রেই অভিনয় করেছি। কী যে আদরে, মায়ায় তিনি আগলে রাখেন সব সময়, সেটা তাঁর সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে বুঝেছি। এত বড় মাপের শিল্পী, অথচ কী সাধারণ জীবনযাপন। আমি তাঁর বিনয়, হাসি আর অভিনয়ে মুগ্ধ। তাঁর সঙ্গে কাজ করতে পেরে ধন্য, গর্বিত এবং ভীষণ উচ্ছ্বসিত। এটা আমার জীবনের অনেক বড় প্রাপ্তি।’
দিলারা জামান বলেন, ‘দাদীর ভাগ নাটকটার গল্প খুব সুন্দর। মৃত্যুর আগে দাদা সব সম্পত্তি দাদিকে লিখে দেয়। সেই সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়েই গল্প। কাজটা করে ভীষণ ভালো লেগেছে। সবাই এত আন্তরিক ছিল যে আমাকে কোনো রকম কষ্ট পেতে দেয়নি। মুনমুন খুব লক্ষ্মী আর মিষ্টি হাসির এক মেয়ে। দোয়া করি ও যেন অনেক বড় শিল্পী হতে পারে, অভিনয়কে ঘিরে তার স্বপ্ন পূরণ হোক।’
উল্লেখ্য, দীপ্ত টিভির ‘বকুলপুর’ ধারাবাহিকে নিয়মিত দেখা যাচ্ছে দিলারা জামানের অভিনয়। অন্যদিকে মুনমুন আহমেদ মুন অনেক দিন পর অভিনয় করেছেন সাগর জাহান পরিচালিত ধারাবাহিকে। আরটিভির প্রচার চলতি ধারাবাহিকটির নাম ‘বিদেশ ফেরত’।

মর্গের ট্রলিতে যে মরদেহ শুইয়ে রাখা, তার গায়ে হলুদ গেঞ্জি, ডোরাকাটা হাফপ্যান্ট। বয়স আনুমানিক ২৫ বছর। গায়ের রং ফরসা। চোখ বন্ধ, মুখ বন্ধ। দুই হাত শরীরের সঙ্গে লম্বালম্বি, হাতের আঙুলের নখ নীল। গলায় দুই কানের লতির নিচে ঘাড় বরাবর একটি অর্ধচন্দ্রাকৃতির গাঢ় কালো দাগ। বুকের বাঁ পাশে নিচে আরেকটি কালো দাগ। পুর
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান অভিনেত্রী কবরী। ২০২৩ সালে সিনেমাটির কাজ শেষ করেছেন কবরীর ছেলে শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা।
২ ঘণ্টা আগে
গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ।
৫ ঘণ্টা আগে
‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’।
৫ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ। ৮ নভেম্বর উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম পরিচালনা নিয়ে আজম খানের পরিবার, ব্যান্ড সদস্য ও একটি এজেন্সির মধ্যে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি হয়।
চুক্তি অনুযায়ী, আজম খানের নাম, ছবি ও সৃষ্টির সব কপিরাইট এবং মালিকানা থাকবে তাঁর পরিবারের। উচ্চারণ ব্যান্ড তাঁর গান পরিবেশন ও প্রচারে সক্রিয় থাকবে; আর কুল এক্সপোজার পরিচালনা করবে সমস্ত প্রচার, রয়্যালটি ব্যবস্থাপনা, কনসার্ট এবং বাণিজ্যিক কার্যক্রম।
আজম খানের পরিবারের পক্ষ থেকে তাঁর কন্যা অরণী খান, উচ্চারণ ব্যান্ডের প্রধান দুলাল জোহা এবং কুল এক্সপোজারের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির সিইও এরশাদুল হক টিঙ্কু চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।
উচ্চারণ ব্যান্ডের প্রধান দুলাল জোহা বলেন, ‘এই চুক্তি আজম খানের সংগীত ঐতিহ্যকে নতুনভাবে সারা বিশ্বের সামনে তুলে ধরার এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। আমরা তাঁর গানগুলো দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মঞ্চে ছড়িয়ে দিতে চাই।’
মুক্তিযুদ্ধ থেকে ফিরে তিন বন্ধু নীলু, সাদেক ও মনসুরকে নিয়ে আজম খান গড়ে তুলেছিলেন ব্যান্ড উচ্চারণ। ১৯৭২ সালে যাত্রা শুরু করা ব্যান্ডটি ওই বছর বিটিভিতে গায় ‘এত সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে’ এবং ‘চার কলেমা সাক্ষী দেবে’। এই দুটি গান জনপ্রিয় করে তোলে আজম খান ও উচ্চারণ ব্যান্ডকে। এরপর উচ্চারণকে সঙ্গে নিয়ে আরও বহু গান উপহার দিয়েছেন আজম খান। ২০১১ সালের ৫ জুন আজম খানের মৃত্যুর পর থেমে যায় ব্যান্ডের কার্যক্রম। গত ২২ জুন আজম খানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ‘গুরু রিলোডেড’ নামের অনুষ্ঠানে ১৪ বছর পর মঞ্চে পারফর্ম করে উচ্চারণ।

গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ। ৮ নভেম্বর উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম পরিচালনা নিয়ে আজম খানের পরিবার, ব্যান্ড সদস্য ও একটি এজেন্সির মধ্যে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি হয়।
চুক্তি অনুযায়ী, আজম খানের নাম, ছবি ও সৃষ্টির সব কপিরাইট এবং মালিকানা থাকবে তাঁর পরিবারের। উচ্চারণ ব্যান্ড তাঁর গান পরিবেশন ও প্রচারে সক্রিয় থাকবে; আর কুল এক্সপোজার পরিচালনা করবে সমস্ত প্রচার, রয়্যালটি ব্যবস্থাপনা, কনসার্ট এবং বাণিজ্যিক কার্যক্রম।
আজম খানের পরিবারের পক্ষ থেকে তাঁর কন্যা অরণী খান, উচ্চারণ ব্যান্ডের প্রধান দুলাল জোহা এবং কুল এক্সপোজারের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির সিইও এরশাদুল হক টিঙ্কু চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।
উচ্চারণ ব্যান্ডের প্রধান দুলাল জোহা বলেন, ‘এই চুক্তি আজম খানের সংগীত ঐতিহ্যকে নতুনভাবে সারা বিশ্বের সামনে তুলে ধরার এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। আমরা তাঁর গানগুলো দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মঞ্চে ছড়িয়ে দিতে চাই।’
মুক্তিযুদ্ধ থেকে ফিরে তিন বন্ধু নীলু, সাদেক ও মনসুরকে নিয়ে আজম খান গড়ে তুলেছিলেন ব্যান্ড উচ্চারণ। ১৯৭২ সালে যাত্রা শুরু করা ব্যান্ডটি ওই বছর বিটিভিতে গায় ‘এত সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে’ এবং ‘চার কলেমা সাক্ষী দেবে’। এই দুটি গান জনপ্রিয় করে তোলে আজম খান ও উচ্চারণ ব্যান্ডকে। এরপর উচ্চারণকে সঙ্গে নিয়ে আরও বহু গান উপহার দিয়েছেন আজম খান। ২০১১ সালের ৫ জুন আজম খানের মৃত্যুর পর থেমে যায় ব্যান্ডের কার্যক্রম। গত ২২ জুন আজম খানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ‘গুরু রিলোডেড’ নামের অনুষ্ঠানে ১৪ বছর পর মঞ্চে পারফর্ম করে উচ্চারণ।

মর্গের ট্রলিতে যে মরদেহ শুইয়ে রাখা, তার গায়ে হলুদ গেঞ্জি, ডোরাকাটা হাফপ্যান্ট। বয়স আনুমানিক ২৫ বছর। গায়ের রং ফরসা। চোখ বন্ধ, মুখ বন্ধ। দুই হাত শরীরের সঙ্গে লম্বালম্বি, হাতের আঙুলের নখ নীল। গলায় দুই কানের লতির নিচে ঘাড় বরাবর একটি অর্ধচন্দ্রাকৃতির গাঢ় কালো দাগ। বুকের বাঁ পাশে নিচে আরেকটি কালো দাগ। পুর
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান অভিনেত্রী কবরী। ২০২৩ সালে সিনেমাটির কাজ শেষ করেছেন কবরীর ছেলে শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা।
২ ঘণ্টা আগে
অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন...
৫ ঘণ্টা আগে
‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’।
৫ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’। ৬ নভেম্বর মিলন মাহমুদ ও সমীর এক্সপ্রেস নামের দুটি ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হলো গানটি। ‘ট্রেডমিলে ছুটে চলা তোমার বাদামী দেহ, দৃষ্টিতে সংগীতের জাদুর মোহ...’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন ড. কাজী সালেহীন, সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন এস কে সমীর।
সংগীত পরিচালক সমীর জানিয়েছেন, গানের সঙ্গে সমন্বয় রেখে একটি চমৎকার ভিডিও নির্মাণ করা হয়েছে। মিউজিক ভিডিওটি পরিচালনা করেছেন সৌমিত্র ঘোষ ইমন। এতে মডেল হয়েছেন সাদ্দাম শিহাব ও ডিম্পল আহমেদ।
কণ্ঠশিল্পী মিলন মাহমুদ বলেছেন, ‘এটা একটা ভিন্নমাত্রার গান। গানের কথায় একটি দৃশ্যের অবতারণা করা হয়েছে। তরুণ শ্রোতাদের কথা মাথায় রেখেই তৈরি হয়েছে গানটি। ট্রেডমিল গানটি আমার কাছে অনেক আবেগের এবং আলাদা এক অনুভূতির। রোমান্টিক ঘরানার গানটিতে ফুটে উঠেছে এক জোড়া তরুণ-তরুণীর মনের অনুভূতি।’
সুরকার এস কে সমীর বলেন, ‘গতানুগতিক ধারার বাইরে গিয়ে আধুনিক জীবনের ছন্দ, প্রেম আর যান্ত্রিক জীবনের রোমান্টিক একটি গল্প বলার চেষ্টা হয়েছে গানে। রক মিউজিকের মিশেলে সুর করার চেষ্টা করেছি গানটিতে, যেখানে জীবনের গতি ও ভালোবাসা মিশে গেছে এক সুরেলা বন্ধনে।’

‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’। ৬ নভেম্বর মিলন মাহমুদ ও সমীর এক্সপ্রেস নামের দুটি ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হলো গানটি। ‘ট্রেডমিলে ছুটে চলা তোমার বাদামী দেহ, দৃষ্টিতে সংগীতের জাদুর মোহ...’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন ড. কাজী সালেহীন, সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন এস কে সমীর।
সংগীত পরিচালক সমীর জানিয়েছেন, গানের সঙ্গে সমন্বয় রেখে একটি চমৎকার ভিডিও নির্মাণ করা হয়েছে। মিউজিক ভিডিওটি পরিচালনা করেছেন সৌমিত্র ঘোষ ইমন। এতে মডেল হয়েছেন সাদ্দাম শিহাব ও ডিম্পল আহমেদ।
কণ্ঠশিল্পী মিলন মাহমুদ বলেছেন, ‘এটা একটা ভিন্নমাত্রার গান। গানের কথায় একটি দৃশ্যের অবতারণা করা হয়েছে। তরুণ শ্রোতাদের কথা মাথায় রেখেই তৈরি হয়েছে গানটি। ট্রেডমিল গানটি আমার কাছে অনেক আবেগের এবং আলাদা এক অনুভূতির। রোমান্টিক ঘরানার গানটিতে ফুটে উঠেছে এক জোড়া তরুণ-তরুণীর মনের অনুভূতি।’
সুরকার এস কে সমীর বলেন, ‘গতানুগতিক ধারার বাইরে গিয়ে আধুনিক জীবনের ছন্দ, প্রেম আর যান্ত্রিক জীবনের রোমান্টিক একটি গল্প বলার চেষ্টা হয়েছে গানে। রক মিউজিকের মিশেলে সুর করার চেষ্টা করেছি গানটিতে, যেখানে জীবনের গতি ও ভালোবাসা মিশে গেছে এক সুরেলা বন্ধনে।’

মর্গের ট্রলিতে যে মরদেহ শুইয়ে রাখা, তার গায়ে হলুদ গেঞ্জি, ডোরাকাটা হাফপ্যান্ট। বয়স আনুমানিক ২৫ বছর। গায়ের রং ফরসা। চোখ বন্ধ, মুখ বন্ধ। দুই হাত শরীরের সঙ্গে লম্বালম্বি, হাতের আঙুলের নখ নীল। গলায় দুই কানের লতির নিচে ঘাড় বরাবর একটি অর্ধচন্দ্রাকৃতির গাঢ় কালো দাগ। বুকের বাঁ পাশে নিচে আরেকটি কালো দাগ। পুর
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান অভিনেত্রী কবরী। ২০২৩ সালে সিনেমাটির কাজ শেষ করেছেন কবরীর ছেলে শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা।
২ ঘণ্টা আগে
অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন...
৫ ঘণ্টা আগে
গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ।
৫ ঘণ্টা আগে