
হুমায়ুন ফরীদি। বাংলা চলচ্চিত্রের শক্তিমান একজন অভিনেতা। এই কিংবদন্তি ২০১২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন। চলচ্চিত্র, মঞ্চ ও টেলিভিশনে তিনি ছিলেন জনপ্রিয়। তাঁকে বলা হতো অভিনয় কারিগর।
১৯৫২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন হুমায়ুন ফরীদি। তাঁর বাবার নাম এ টি এম নূরুল ইসলাম ও মা বেগম ফরিদা ইসলাম। ইউনাইটেড ইসলামিয়া গভর্নমেন্ট হাইস্কুলের ছাত্র ছিলেন তিনি। মাধ্যমিক স্তর উত্তীর্ণের পর চাঁদপুর সরকারি কলেজে পড়াশোনা করেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবস্থাতেই তিনি ঢাকা থিয়েটারের সদস্যপদ লাভ করেন। নব্বইয়ের দশকে হুমায়ুন ফরীদি চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় তিনি সেলিম আল দীনের সাহচর্যে আসেন। সেলিম আল দীনের ‘শকুন্তলা’ নাটকের তক্ষক চরিত্রে তিনি প্রথম অভিনয় করেন। ১৯৮২ সালে তিনি ‘নীল নকশার সন্ধানে’ নাটকে অভিনয় করেন। এটি ছিল তাঁর প্রথম টেলিভিশন নাটক। এরপর, একে একে অভিনয় করেছেন ‘ভাঙনের শব্দ শোনা যায়’, ‘সংশপ্তক’, ‘দুই ভাই’, ‘শীতের পাখি’ এবং ‘কোথাও কেউ নেই’-এর মতো দর্শকপ্রিয় নাটকে।
‘হুলিয়া’, ‘জয়যাত্রা’, ‘শ্যামলছায়া’, ‘একাত্তরের যিশু’, ‘আনন্দ অশ্রু’সহ অনেক সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন তিনি। তাঁর সর্বশেষ সিনেমা ‘মেহেরজান’। ২০১১ সালে নির্মিত এই সিনেমায় তিনি অভিনয় করেন জয়া বচ্চনের সঙ্গে।
সংশপ্তক নাটকে তাঁর চরিত্র খুবই প্রশংসা পায়। কানকাটা রমজান চরিত্রে অভিনয়ের জন্য বিখ্যাত হয়েছিলেন। ‘কীর্ত্তনখোলা’, ‘মুন্তাসির ফ্যান্টাসি’, ‘কেরামত মঙ্গল’ (১৯৯০), ‘ধূর্ত উই’ ইত্যাদি তাঁর উল্লেখযোগ্য মঞ্চায়ন।
২০০৪ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন হুমায়ুন ফরীদি। নাট্যাঙ্গনে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠানের ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষে তাঁকে সম্মাননা প্রদান করে।

হুমায়ুন ফরীদি। বাংলা চলচ্চিত্রের শক্তিমান একজন অভিনেতা। এই কিংবদন্তি ২০১২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন। চলচ্চিত্র, মঞ্চ ও টেলিভিশনে তিনি ছিলেন জনপ্রিয়। তাঁকে বলা হতো অভিনয় কারিগর।
১৯৫২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন হুমায়ুন ফরীদি। তাঁর বাবার নাম এ টি এম নূরুল ইসলাম ও মা বেগম ফরিদা ইসলাম। ইউনাইটেড ইসলামিয়া গভর্নমেন্ট হাইস্কুলের ছাত্র ছিলেন তিনি। মাধ্যমিক স্তর উত্তীর্ণের পর চাঁদপুর সরকারি কলেজে পড়াশোনা করেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবস্থাতেই তিনি ঢাকা থিয়েটারের সদস্যপদ লাভ করেন। নব্বইয়ের দশকে হুমায়ুন ফরীদি চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় তিনি সেলিম আল দীনের সাহচর্যে আসেন। সেলিম আল দীনের ‘শকুন্তলা’ নাটকের তক্ষক চরিত্রে তিনি প্রথম অভিনয় করেন। ১৯৮২ সালে তিনি ‘নীল নকশার সন্ধানে’ নাটকে অভিনয় করেন। এটি ছিল তাঁর প্রথম টেলিভিশন নাটক। এরপর, একে একে অভিনয় করেছেন ‘ভাঙনের শব্দ শোনা যায়’, ‘সংশপ্তক’, ‘দুই ভাই’, ‘শীতের পাখি’ এবং ‘কোথাও কেউ নেই’-এর মতো দর্শকপ্রিয় নাটকে।
‘হুলিয়া’, ‘জয়যাত্রা’, ‘শ্যামলছায়া’, ‘একাত্তরের যিশু’, ‘আনন্দ অশ্রু’সহ অনেক সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন তিনি। তাঁর সর্বশেষ সিনেমা ‘মেহেরজান’। ২০১১ সালে নির্মিত এই সিনেমায় তিনি অভিনয় করেন জয়া বচ্চনের সঙ্গে।
সংশপ্তক নাটকে তাঁর চরিত্র খুবই প্রশংসা পায়। কানকাটা রমজান চরিত্রে অভিনয়ের জন্য বিখ্যাত হয়েছিলেন। ‘কীর্ত্তনখোলা’, ‘মুন্তাসির ফ্যান্টাসি’, ‘কেরামত মঙ্গল’ (১৯৯০), ‘ধূর্ত উই’ ইত্যাদি তাঁর উল্লেখযোগ্য মঞ্চায়ন।
২০০৪ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন হুমায়ুন ফরীদি। নাট্যাঙ্গনে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠানের ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষে তাঁকে সম্মাননা প্রদান করে।

হুমায়ুন ফরীদি। বাংলা চলচ্চিত্রের শক্তিমান একজন অভিনেতা। এই কিংবদন্তি ২০১২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন। চলচ্চিত্র, মঞ্চ ও টেলিভিশনে তিনি ছিলেন জনপ্রিয়। তাঁকে বলা হতো অভিনয় কারিগর।
১৯৫২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন হুমায়ুন ফরীদি। তাঁর বাবার নাম এ টি এম নূরুল ইসলাম ও মা বেগম ফরিদা ইসলাম। ইউনাইটেড ইসলামিয়া গভর্নমেন্ট হাইস্কুলের ছাত্র ছিলেন তিনি। মাধ্যমিক স্তর উত্তীর্ণের পর চাঁদপুর সরকারি কলেজে পড়াশোনা করেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবস্থাতেই তিনি ঢাকা থিয়েটারের সদস্যপদ লাভ করেন। নব্বইয়ের দশকে হুমায়ুন ফরীদি চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় তিনি সেলিম আল দীনের সাহচর্যে আসেন। সেলিম আল দীনের ‘শকুন্তলা’ নাটকের তক্ষক চরিত্রে তিনি প্রথম অভিনয় করেন। ১৯৮২ সালে তিনি ‘নীল নকশার সন্ধানে’ নাটকে অভিনয় করেন। এটি ছিল তাঁর প্রথম টেলিভিশন নাটক। এরপর, একে একে অভিনয় করেছেন ‘ভাঙনের শব্দ শোনা যায়’, ‘সংশপ্তক’, ‘দুই ভাই’, ‘শীতের পাখি’ এবং ‘কোথাও কেউ নেই’-এর মতো দর্শকপ্রিয় নাটকে।
‘হুলিয়া’, ‘জয়যাত্রা’, ‘শ্যামলছায়া’, ‘একাত্তরের যিশু’, ‘আনন্দ অশ্রু’সহ অনেক সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন তিনি। তাঁর সর্বশেষ সিনেমা ‘মেহেরজান’। ২০১১ সালে নির্মিত এই সিনেমায় তিনি অভিনয় করেন জয়া বচ্চনের সঙ্গে।
সংশপ্তক নাটকে তাঁর চরিত্র খুবই প্রশংসা পায়। কানকাটা রমজান চরিত্রে অভিনয়ের জন্য বিখ্যাত হয়েছিলেন। ‘কীর্ত্তনখোলা’, ‘মুন্তাসির ফ্যান্টাসি’, ‘কেরামত মঙ্গল’ (১৯৯০), ‘ধূর্ত উই’ ইত্যাদি তাঁর উল্লেখযোগ্য মঞ্চায়ন।
২০০৪ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন হুমায়ুন ফরীদি। নাট্যাঙ্গনে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠানের ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষে তাঁকে সম্মাননা প্রদান করে।

হুমায়ুন ফরীদি। বাংলা চলচ্চিত্রের শক্তিমান একজন অভিনেতা। এই কিংবদন্তি ২০১২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন। চলচ্চিত্র, মঞ্চ ও টেলিভিশনে তিনি ছিলেন জনপ্রিয়। তাঁকে বলা হতো অভিনয় কারিগর।
১৯৫২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন হুমায়ুন ফরীদি। তাঁর বাবার নাম এ টি এম নূরুল ইসলাম ও মা বেগম ফরিদা ইসলাম। ইউনাইটেড ইসলামিয়া গভর্নমেন্ট হাইস্কুলের ছাত্র ছিলেন তিনি। মাধ্যমিক স্তর উত্তীর্ণের পর চাঁদপুর সরকারি কলেজে পড়াশোনা করেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবস্থাতেই তিনি ঢাকা থিয়েটারের সদস্যপদ লাভ করেন। নব্বইয়ের দশকে হুমায়ুন ফরীদি চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় তিনি সেলিম আল দীনের সাহচর্যে আসেন। সেলিম আল দীনের ‘শকুন্তলা’ নাটকের তক্ষক চরিত্রে তিনি প্রথম অভিনয় করেন। ১৯৮২ সালে তিনি ‘নীল নকশার সন্ধানে’ নাটকে অভিনয় করেন। এটি ছিল তাঁর প্রথম টেলিভিশন নাটক। এরপর, একে একে অভিনয় করেছেন ‘ভাঙনের শব্দ শোনা যায়’, ‘সংশপ্তক’, ‘দুই ভাই’, ‘শীতের পাখি’ এবং ‘কোথাও কেউ নেই’-এর মতো দর্শকপ্রিয় নাটকে।
‘হুলিয়া’, ‘জয়যাত্রা’, ‘শ্যামলছায়া’, ‘একাত্তরের যিশু’, ‘আনন্দ অশ্রু’সহ অনেক সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন তিনি। তাঁর সর্বশেষ সিনেমা ‘মেহেরজান’। ২০১১ সালে নির্মিত এই সিনেমায় তিনি অভিনয় করেন জয়া বচ্চনের সঙ্গে।
সংশপ্তক নাটকে তাঁর চরিত্র খুবই প্রশংসা পায়। কানকাটা রমজান চরিত্রে অভিনয়ের জন্য বিখ্যাত হয়েছিলেন। ‘কীর্ত্তনখোলা’, ‘মুন্তাসির ফ্যান্টাসি’, ‘কেরামত মঙ্গল’ (১৯৯০), ‘ধূর্ত উই’ ইত্যাদি তাঁর উল্লেখযোগ্য মঞ্চায়ন।
২০০৪ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন হুমায়ুন ফরীদি। নাট্যাঙ্গনে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠানের ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষে তাঁকে সম্মাননা প্রদান করে।

বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেতা ধর্মেন্দ্র তাঁর দুনিয়ার যাত্রা শেষ করেছেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। তিনি ভারতের মহারাষ্ট্রের মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে মারা গেছেন। তাঁর দল এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবর ইন্ডিয়া টুডের।
৬ মিনিট আগে
শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের।
২ ঘণ্টা আগে
বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।
২ ঘণ্টা আগে
৬০ বছরের ক্যারিয়ারে এতটা খারাপ সময় হয়তো কখনো আসেনি ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলার। ‘দ্য গডফাদার’, ‘দ্য কনভারসেশন’, ‘অ্যাপোক্যালিপস নাউ’ সিনেমাগুলো দিয়ে বিশ্ব চলচ্চিত্রে কিংবদন্তির মর্যাদা পেয়েছেন এই হলিউড নির্মাতা। তাঁর অনেক বছরের ইচ্ছা ছিল, ‘মেগালোপলিস’ নামে একটি সিনেমা বানাবেন।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেতা ধর্মেন্দ্র তাঁর দুনিয়ার যাত্রা শেষ করেছেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। তিনি ভারতের মহারাষ্ট্রের মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে মারা গেছেন। তাঁর দল এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবর ইন্ডিয়া টুডের।
বলিউডের ‘হি-ম্যান’ নামে পরিচিত এই অভিনেতা রেখে গেছেন ছয় দশকেরও বেশি সময় জুড়ে গড়া এক অসাধারণ চলচ্চিত্রজীবন। তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে সমগ্র ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতে। অসংখ্য অনুরাগীরা হয়েছেন শোকাহত। অন্তর্জালে সবাই শেষশ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছেন ধর্মেন্দ্রকে। তাঁকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন স্ত্রী হেমামালিনী, দুই ছেলে সানি ও ববি দেওল, আমিশা প্যাটেল, শাহরুখ খান, সালমান খানসহ অনেকে।
পরিবারের ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, এক সপ্তাহের বেশি সময় আগে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে ধর্মেন্দ্রকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, সোমবার সকাল থেকে তাঁর শ্বাসকষ্ট বেড়ে গিয়েছিল। আর অভিনেতাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল।
সোমবার রাতে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়—ধর্মেন্দ্রর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল এবং উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। তাঁকে কেবল রুটিন চেকআপ ও চিকিৎসকের পর্যবেক্ষণের জন্য হাসপাতালে রাখা হয়েছে। ধর্মেন্দ্রর টিমের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, ‘বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি কিছুটা দুর্বল হয়েছেন, চিকিৎসকের পরামর্শে বিশ্রাম নিচ্ছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না।’ প্রথম আলোর মুম্বাই প্রতিনিধিকে ধর্মেন্দ্রর ম্যানেজার জানিয়েছিলেন, ‘এখন উনি আইসিইউতে আছেন। লাইফ সাপোর্টের খবর ভুল। ওনার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল।’
ধর্মেন্দ্রর স্ত্রী ও অভিনেত্রী হেমামালিনীও জানান, ‘ওঁর শারীরিক অবস্থা আগের চেয়ে ভালো। আমরা দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।’ তবে শেষ পর্যন্ত ভক্তদের আশঙ্কাই সত্যি হলো।
ধর্মেন্দ্রর জন্ম ১৯৩৫ সালের ৮ ডিসেম্বর, পাঞ্জাবের নসরালি গ্রামে। প্রকৃত নাম ধর্মসিং দেওল। ১৯৬০ সালে অভিনয়জীবন শুরু হলেও, এর আগে ধর্মেন্দ্রর পথ মোটেই সহজ ছিল না। এক সাধারণ গ্রামের ছেলেকে যে লড়াই করে তারকা হতে হয়েছিল, তা সিনেমার চেয়েও নাটকীয়।
দরিদ্র কৃষক পরিবারের সন্তান হয়েও ছোটবেলা থেকেই সিনেমার প্রতি ছিল প্রবল টান। পরিবারের দায়িত্ব সামলাতে তরুণ বয়সেই ধর্মেন্দ্র ভারতীয় রেলে কেরানির পদে চাকরি নেন। তখন তাঁর বয়স মাত্র ১৯ বছর। এই সময়েই তাঁর প্রথম বিয়ে হয় প্রকাশ কউরের সঙ্গে। মাসিক বেতন ছিল মাত্র ১২৫ রুপি। কিন্তু ধর্মেন্দ্র বুঝেছিলেন, রেলের চাকরিতে তাঁর মন বসছে না। তিনি জানতেন, জীবনের উদ্দেশ্য অন্য কোথাও—সিনেমায়, আলোয় আর ক্যামেরার সামনে।
১৯৬০ সালে ফিল্মফেয়ার ট্যালেন্ট প্রতিযোগিতা জিতে তাঁর মুম্বাইযাত্রা। সেখান থেকেই শুরু ইতিহাস। পরিচালক অর্জুন হিঙ্গোরানির ছবিতে ‘দিল ভি তেরা, হাম ভি তেরে’তে (১৯৬০) প্রথম সুযোগ পান ধর্মেন্দ্র। পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন মাত্র ৫১ রুপি। সেখান থেকেই শুরু এক কিংবদন্তির যাত্রা। ‘ফুল অউর পাত্থার’ (১৯৬৬) ধর্মেন্দ্রকে এক ঝটকায় বলিউডের অ্যাকশন নায়কে পরিণত করে। পরের দুই দশকে তিনি হয়ে ওঠেন হিন্দি সিনেমার এক অপ্রতিরোধ্য মুখ। ‘শোলে’, ‘চুপকে চুপকে’, ‘জাদুগর’, ‘ধরম বীর’, ‘দোস্ত’, ‘আনপাড়’, ‘মেরা গাঁও মেরা দেশ’—প্রতিটি চলচ্চিত্রেই তিনি যেন নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করেছেন।
ধর্মেন্দ্রর জীবনের বড় অধ্যায় হেমামালিনীকে ঘিরে। ১৯৮০ সালে এই জুটির বিয়ে হয়, যা বলিউডের সবচেয়ে আলোচিত ঘটনাগুলোর একটি। একসঙ্গে তাঁরা কাজ করেছেন ৩০ টির বেশি ছবিতে। ‘সীতা অউর গীতা’, ‘ড্রিমগার্ল’, ‘শরিফ বদমাশ’, ‘জুগনু’, ‘দোস্ত’ আজও জনপ্রিয়। প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কৌরের সংসারে ধর্মেন্দ্রর দুই ছেলে সানি ও ববি দেওল—দুজনেই বলিউডের পরিচিত মুখ। হেমামালিনীর সংসারে তাঁর দুই মেয়ে—এশা দেওল ও অহনা দেওল।

বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেতা ধর্মেন্দ্র তাঁর দুনিয়ার যাত্রা শেষ করেছেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। তিনি ভারতের মহারাষ্ট্রের মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে মারা গেছেন। তাঁর দল এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবর ইন্ডিয়া টুডের।
বলিউডের ‘হি-ম্যান’ নামে পরিচিত এই অভিনেতা রেখে গেছেন ছয় দশকেরও বেশি সময় জুড়ে গড়া এক অসাধারণ চলচ্চিত্রজীবন। তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে সমগ্র ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতে। অসংখ্য অনুরাগীরা হয়েছেন শোকাহত। অন্তর্জালে সবাই শেষশ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছেন ধর্মেন্দ্রকে। তাঁকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন স্ত্রী হেমামালিনী, দুই ছেলে সানি ও ববি দেওল, আমিশা প্যাটেল, শাহরুখ খান, সালমান খানসহ অনেকে।
পরিবারের ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, এক সপ্তাহের বেশি সময় আগে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে ধর্মেন্দ্রকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, সোমবার সকাল থেকে তাঁর শ্বাসকষ্ট বেড়ে গিয়েছিল। আর অভিনেতাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল।
সোমবার রাতে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়—ধর্মেন্দ্রর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল এবং উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। তাঁকে কেবল রুটিন চেকআপ ও চিকিৎসকের পর্যবেক্ষণের জন্য হাসপাতালে রাখা হয়েছে। ধর্মেন্দ্রর টিমের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, ‘বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি কিছুটা দুর্বল হয়েছেন, চিকিৎসকের পরামর্শে বিশ্রাম নিচ্ছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না।’ প্রথম আলোর মুম্বাই প্রতিনিধিকে ধর্মেন্দ্রর ম্যানেজার জানিয়েছিলেন, ‘এখন উনি আইসিইউতে আছেন। লাইফ সাপোর্টের খবর ভুল। ওনার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল।’
ধর্মেন্দ্রর স্ত্রী ও অভিনেত্রী হেমামালিনীও জানান, ‘ওঁর শারীরিক অবস্থা আগের চেয়ে ভালো। আমরা দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।’ তবে শেষ পর্যন্ত ভক্তদের আশঙ্কাই সত্যি হলো।
ধর্মেন্দ্রর জন্ম ১৯৩৫ সালের ৮ ডিসেম্বর, পাঞ্জাবের নসরালি গ্রামে। প্রকৃত নাম ধর্মসিং দেওল। ১৯৬০ সালে অভিনয়জীবন শুরু হলেও, এর আগে ধর্মেন্দ্রর পথ মোটেই সহজ ছিল না। এক সাধারণ গ্রামের ছেলেকে যে লড়াই করে তারকা হতে হয়েছিল, তা সিনেমার চেয়েও নাটকীয়।
দরিদ্র কৃষক পরিবারের সন্তান হয়েও ছোটবেলা থেকেই সিনেমার প্রতি ছিল প্রবল টান। পরিবারের দায়িত্ব সামলাতে তরুণ বয়সেই ধর্মেন্দ্র ভারতীয় রেলে কেরানির পদে চাকরি নেন। তখন তাঁর বয়স মাত্র ১৯ বছর। এই সময়েই তাঁর প্রথম বিয়ে হয় প্রকাশ কউরের সঙ্গে। মাসিক বেতন ছিল মাত্র ১২৫ রুপি। কিন্তু ধর্মেন্দ্র বুঝেছিলেন, রেলের চাকরিতে তাঁর মন বসছে না। তিনি জানতেন, জীবনের উদ্দেশ্য অন্য কোথাও—সিনেমায়, আলোয় আর ক্যামেরার সামনে।
১৯৬০ সালে ফিল্মফেয়ার ট্যালেন্ট প্রতিযোগিতা জিতে তাঁর মুম্বাইযাত্রা। সেখান থেকেই শুরু ইতিহাস। পরিচালক অর্জুন হিঙ্গোরানির ছবিতে ‘দিল ভি তেরা, হাম ভি তেরে’তে (১৯৬০) প্রথম সুযোগ পান ধর্মেন্দ্র। পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন মাত্র ৫১ রুপি। সেখান থেকেই শুরু এক কিংবদন্তির যাত্রা। ‘ফুল অউর পাত্থার’ (১৯৬৬) ধর্মেন্দ্রকে এক ঝটকায় বলিউডের অ্যাকশন নায়কে পরিণত করে। পরের দুই দশকে তিনি হয়ে ওঠেন হিন্দি সিনেমার এক অপ্রতিরোধ্য মুখ। ‘শোলে’, ‘চুপকে চুপকে’, ‘জাদুগর’, ‘ধরম বীর’, ‘দোস্ত’, ‘আনপাড়’, ‘মেরা গাঁও মেরা দেশ’—প্রতিটি চলচ্চিত্রেই তিনি যেন নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করেছেন।
ধর্মেন্দ্রর জীবনের বড় অধ্যায় হেমামালিনীকে ঘিরে। ১৯৮০ সালে এই জুটির বিয়ে হয়, যা বলিউডের সবচেয়ে আলোচিত ঘটনাগুলোর একটি। একসঙ্গে তাঁরা কাজ করেছেন ৩০ টির বেশি ছবিতে। ‘সীতা অউর গীতা’, ‘ড্রিমগার্ল’, ‘শরিফ বদমাশ’, ‘জুগনু’, ‘দোস্ত’ আজও জনপ্রিয়। প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কৌরের সংসারে ধর্মেন্দ্রর দুই ছেলে সানি ও ববি দেওল—দুজনেই বলিউডের পরিচিত মুখ। হেমামালিনীর সংসারে তাঁর দুই মেয়ে—এশা দেওল ও অহনা দেওল।

হুমায়ুন ফরীদি। বাংলা চলচ্চিত্রের শক্তিমান একজন অভিনেতা। এই কিংবদন্তি ২০১২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন। চলচ্চিত্র, মঞ্চ ও টেলিভিশনে তিনি ছিলেন জনপ্রিয়। তাঁকে বলা হতো অভিনয়ের কারিগর।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের।
২ ঘণ্টা আগে
বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।
২ ঘণ্টা আগে
৬০ বছরের ক্যারিয়ারে এতটা খারাপ সময় হয়তো কখনো আসেনি ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলার। ‘দ্য গডফাদার’, ‘দ্য কনভারসেশন’, ‘অ্যাপোক্যালিপস নাউ’ সিনেমাগুলো দিয়ে বিশ্ব চলচ্চিত্রে কিংবদন্তির মর্যাদা পেয়েছেন এই হলিউড নির্মাতা। তাঁর অনেক বছরের ইচ্ছা ছিল, ‘মেগালোপলিস’ নামে একটি সিনেমা বানাবেন।
২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের। ‘লাইভ’, ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’, ‘টগর’, ‘জীবন জুয়া’সহ এ পর্যন্ত মুক্তি পেয়েছে তাঁর অভিনীত ১০টির মতো সিনেমা। কয়েকটি সিনেমা প্রযোজনাও করেছেন তিনি। তবে এখনো সাফল্যের মুখ দেখেনি আদরের কোনো সিনেমা। সম্প্রতি নিজের এই ব্যর্থতা নিয়ে কথা বলেছেন অভিনেতা।
সাফল্য না পেলেও পিছু হটেননি আদর। নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন সিনেমায়। সম্প্রতি আদর আজাদ যুক্ত হয়েছেন জাহিদ হোসেনের ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’ সিনেমায়। এর মহরতে নিজের ব্যর্থতা নিয়ে অভিনেতা বলেন, ‘সিনেমা আসলে ওয়ান ম্যান শো না। এটি পুরো টিমের জার্নি। সিনেমায় যদি ১০০টি বিভাগ থাকে, তাহলে কোনো বিভাগেই বিন্দুমাত্র খাদ রাখা যাবে না। আমার সিনেমাগুলোতে হয়তো ওই ধরনের ত্রুটি ছিল। গল্পে কোনো ত্রুটি ছিল, তা বলব না। যখন কোনো গল্প আমাকে ভাবায়, তখনই কাজটা করি। প্রতিটি গল্প, প্রতিটি চরিত্র আমার কাছে নতুন। ঠিক কোন কারণে ক্লিক হচ্ছে না বা কী ধরনের ভুল ছিল, তা বলতে পারব না। তবে ভুল থেকেই তো মানুষ শিক্ষা নেয়।’
সিনেমার ব্যর্থতায় নিজের দোষ নেই বলে মনে করেন আদর আজাদ। তিনি বলেন, ‘কোনো সিনেমায় পারফরমার হিসেবে আমাকে কেউ দোষারোপ করতে পারবে না। উদাহরণ দিয়ে বলি, তিরন্দাজ যখন তির ছোড়ে, তখন বাতাসের গতিবিধিও মাথায় রাখতে হয়। বাতাস কোন দিকে বইছে, সেই হিসাবে টার্গেট পয়েন্ট ঠিক করতে হয়। কখনো ১০-এ ১০ হয়, কখনো হয় না। আমার ক্ষেত্রেও তেমনটি হচ্ছে। সিনেমার সব বিভাগের কাজ যখন একই মানের হবে, তখনই ক্লিক করবে।’
আদর আজাদ মনে করেন, অভিনেতা হিসেবে তিনি ভালো করছেন বলেই নিয়মিত সিনেমায় সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁর ভাষ্য, ‘মাত্রই ‘‘ট্রাইব্যুনাল’’ নামের একটি সিনেমা শেষ করলাম। এখন ঢাকাইয়া দেবদাস সিনেমায় যুক্ত হয়েছি। এটাই আমার প্রাপ্তি। আমি যদি খারাপ করতাম, তাহলে আমাকে নিয়ে কেউ চিন্তা করত না। আমাকে নিয়ে কিন্তু চিন্তা করা হচ্ছে, পরিকল্পনা হচ্ছে, কাজ হচ্ছে। এটাই আমার কাছে অনেক কিছু। আমার ক্যারিয়ার হয়তো কচ্ছপের গতিতে এগোচ্ছে, কিন্তু কাজ তো হচ্ছে। শুধু আমাকে নয়, একটা চলচ্চিত্রে সবার মেধা ব্যবহার করতে হবে। প্রমোশন, মার্কেটিং থেকে শুরু করে সবকিছু ১০-এ ১০ হওয়া উচিত। তাহলেই একটা বিগ সাকসেস অচিরেই আমরা পেয়ে যাব।’

শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের। ‘লাইভ’, ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’, ‘টগর’, ‘জীবন জুয়া’সহ এ পর্যন্ত মুক্তি পেয়েছে তাঁর অভিনীত ১০টির মতো সিনেমা। কয়েকটি সিনেমা প্রযোজনাও করেছেন তিনি। তবে এখনো সাফল্যের মুখ দেখেনি আদরের কোনো সিনেমা। সম্প্রতি নিজের এই ব্যর্থতা নিয়ে কথা বলেছেন অভিনেতা।
সাফল্য না পেলেও পিছু হটেননি আদর। নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন সিনেমায়। সম্প্রতি আদর আজাদ যুক্ত হয়েছেন জাহিদ হোসেনের ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’ সিনেমায়। এর মহরতে নিজের ব্যর্থতা নিয়ে অভিনেতা বলেন, ‘সিনেমা আসলে ওয়ান ম্যান শো না। এটি পুরো টিমের জার্নি। সিনেমায় যদি ১০০টি বিভাগ থাকে, তাহলে কোনো বিভাগেই বিন্দুমাত্র খাদ রাখা যাবে না। আমার সিনেমাগুলোতে হয়তো ওই ধরনের ত্রুটি ছিল। গল্পে কোনো ত্রুটি ছিল, তা বলব না। যখন কোনো গল্প আমাকে ভাবায়, তখনই কাজটা করি। প্রতিটি গল্প, প্রতিটি চরিত্র আমার কাছে নতুন। ঠিক কোন কারণে ক্লিক হচ্ছে না বা কী ধরনের ভুল ছিল, তা বলতে পারব না। তবে ভুল থেকেই তো মানুষ শিক্ষা নেয়।’
সিনেমার ব্যর্থতায় নিজের দোষ নেই বলে মনে করেন আদর আজাদ। তিনি বলেন, ‘কোনো সিনেমায় পারফরমার হিসেবে আমাকে কেউ দোষারোপ করতে পারবে না। উদাহরণ দিয়ে বলি, তিরন্দাজ যখন তির ছোড়ে, তখন বাতাসের গতিবিধিও মাথায় রাখতে হয়। বাতাস কোন দিকে বইছে, সেই হিসাবে টার্গেট পয়েন্ট ঠিক করতে হয়। কখনো ১০-এ ১০ হয়, কখনো হয় না। আমার ক্ষেত্রেও তেমনটি হচ্ছে। সিনেমার সব বিভাগের কাজ যখন একই মানের হবে, তখনই ক্লিক করবে।’
আদর আজাদ মনে করেন, অভিনেতা হিসেবে তিনি ভালো করছেন বলেই নিয়মিত সিনেমায় সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁর ভাষ্য, ‘মাত্রই ‘‘ট্রাইব্যুনাল’’ নামের একটি সিনেমা শেষ করলাম। এখন ঢাকাইয়া দেবদাস সিনেমায় যুক্ত হয়েছি। এটাই আমার প্রাপ্তি। আমি যদি খারাপ করতাম, তাহলে আমাকে নিয়ে কেউ চিন্তা করত না। আমাকে নিয়ে কিন্তু চিন্তা করা হচ্ছে, পরিকল্পনা হচ্ছে, কাজ হচ্ছে। এটাই আমার কাছে অনেক কিছু। আমার ক্যারিয়ার হয়তো কচ্ছপের গতিতে এগোচ্ছে, কিন্তু কাজ তো হচ্ছে। শুধু আমাকে নয়, একটা চলচ্চিত্রে সবার মেধা ব্যবহার করতে হবে। প্রমোশন, মার্কেটিং থেকে শুরু করে সবকিছু ১০-এ ১০ হওয়া উচিত। তাহলেই একটা বিগ সাকসেস অচিরেই আমরা পেয়ে যাব।’

হুমায়ুন ফরীদি। বাংলা চলচ্চিত্রের শক্তিমান একজন অভিনেতা। এই কিংবদন্তি ২০১২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন। চলচ্চিত্র, মঞ্চ ও টেলিভিশনে তিনি ছিলেন জনপ্রিয়। তাঁকে বলা হতো অভিনয়ের কারিগর।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেতা ধর্মেন্দ্র তাঁর দুনিয়ার যাত্রা শেষ করেছেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। তিনি ভারতের মহারাষ্ট্রের মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে মারা গেছেন। তাঁর দল এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবর ইন্ডিয়া টুডের।
৬ মিনিট আগে
বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।
২ ঘণ্টা আগে
৬০ বছরের ক্যারিয়ারে এতটা খারাপ সময় হয়তো কখনো আসেনি ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলার। ‘দ্য গডফাদার’, ‘দ্য কনভারসেশন’, ‘অ্যাপোক্যালিপস নাউ’ সিনেমাগুলো দিয়ে বিশ্ব চলচ্চিত্রে কিংবদন্তির মর্যাদা পেয়েছেন এই হলিউড নির্মাতা। তাঁর অনেক বছরের ইচ্ছা ছিল, ‘মেগালোপলিস’ নামে একটি সিনেমা বানাবেন।
২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। গতকাল বিয়ের পরদিন ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব রওনা দিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা ও রাকিবুল। ২৩ নভেম্বর দেশে ফেরার কথা রয়েছে তাঁদের।
এর আগে বিয়ে প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকে প্রিয়াঙ্কা বলেছিলেন, তিনি এমন একজন ছেলেকে বিয়ে করতে চান, যিনি ধর্মপরায়ণ ও ভালো মনের মানুষ এবং প্রিয়াঙ্কাকে অনেক ভালোবাসবে। সৌদি যাওয়ার আগে প্রিয়াঙ্কা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাকিবের সঙ্গে পরিচয় বেশি দিনের নয়। অল্প দিনের পরিচয়ে আমি তাকে জানার চেষ্টা করেছি, বোঝার চেষ্টা করেছি সে কেমন মানুষ, তার মানসিকতা কেমন। আমার মনে হয়েছে, জীবনসঙ্গী হিসেবে আমি যেমন মানুষের স্বপ্ন দেখেছি, রাকিব ঠিক তেমন একজন। তার বিনয় এবং কেয়ারিং আমাকে মুগ্ধ করেছে। বিয়ের পরদিনই আমরা ওমরাহ করার জন্য সৌদি যাচ্ছি। সবার কাছে দোয়া চাই, আমরা যেন সুস্থভাবে দেশে ফিরতে পারি এবং বাকি জীবন সুখে-দুঃখে একসঙ্গে থাকতে পারি।’
প্রিয়াঙ্কা জামান জানিয়েছেন, আগামী জানুয়ারি মাসে ঢাকায় তাঁদের বিবাহোত্তর সংবর্ধনার আয়োজন করা হবে।
উল্লেখ্য, এরই মধ্যে প্রিয়াঙ্কা জামান সজীব চিশতীর ‘গয়নার বাক্স’সহ আরও দুটি নাটকে কাজ করেছেন। কিছুদিন আগে সুনামগঞ্জে শুটিং করেছেন কামরুল হুদার রচনা ও কামরুল হাসান সুজনের পরিচালনায় ২৬ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘মার্ডার’-এর। প্রিয়াঙ্কা অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ছিল ডিপজল প্রযোজিত ‘যেমন জামাই তেমন বউ’। বেশ কিছু সিনেমা মুক্তির প্রতীক্ষায় রয়েছে তাঁর। এই তালিকায় আছে মান্নান গাজীপুরীর ‘কী করে বলবো তোমায়’, অপূর্ব রানার ‘যন্ত্রণা’, মোহাম্মদ আসলামের ‘তবুও প্রেম দামী’ ইত্যাদি।

বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। গতকাল বিয়ের পরদিন ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব রওনা দিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা ও রাকিবুল। ২৩ নভেম্বর দেশে ফেরার কথা রয়েছে তাঁদের।
এর আগে বিয়ে প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকে প্রিয়াঙ্কা বলেছিলেন, তিনি এমন একজন ছেলেকে বিয়ে করতে চান, যিনি ধর্মপরায়ণ ও ভালো মনের মানুষ এবং প্রিয়াঙ্কাকে অনেক ভালোবাসবে। সৌদি যাওয়ার আগে প্রিয়াঙ্কা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাকিবের সঙ্গে পরিচয় বেশি দিনের নয়। অল্প দিনের পরিচয়ে আমি তাকে জানার চেষ্টা করেছি, বোঝার চেষ্টা করেছি সে কেমন মানুষ, তার মানসিকতা কেমন। আমার মনে হয়েছে, জীবনসঙ্গী হিসেবে আমি যেমন মানুষের স্বপ্ন দেখেছি, রাকিব ঠিক তেমন একজন। তার বিনয় এবং কেয়ারিং আমাকে মুগ্ধ করেছে। বিয়ের পরদিনই আমরা ওমরাহ করার জন্য সৌদি যাচ্ছি। সবার কাছে দোয়া চাই, আমরা যেন সুস্থভাবে দেশে ফিরতে পারি এবং বাকি জীবন সুখে-দুঃখে একসঙ্গে থাকতে পারি।’
প্রিয়াঙ্কা জামান জানিয়েছেন, আগামী জানুয়ারি মাসে ঢাকায় তাঁদের বিবাহোত্তর সংবর্ধনার আয়োজন করা হবে।
উল্লেখ্য, এরই মধ্যে প্রিয়াঙ্কা জামান সজীব চিশতীর ‘গয়নার বাক্স’সহ আরও দুটি নাটকে কাজ করেছেন। কিছুদিন আগে সুনামগঞ্জে শুটিং করেছেন কামরুল হুদার রচনা ও কামরুল হাসান সুজনের পরিচালনায় ২৬ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘মার্ডার’-এর। প্রিয়াঙ্কা অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ছিল ডিপজল প্রযোজিত ‘যেমন জামাই তেমন বউ’। বেশ কিছু সিনেমা মুক্তির প্রতীক্ষায় রয়েছে তাঁর। এই তালিকায় আছে মান্নান গাজীপুরীর ‘কী করে বলবো তোমায়’, অপূর্ব রানার ‘যন্ত্রণা’, মোহাম্মদ আসলামের ‘তবুও প্রেম দামী’ ইত্যাদি।

হুমায়ুন ফরীদি। বাংলা চলচ্চিত্রের শক্তিমান একজন অভিনেতা। এই কিংবদন্তি ২০১২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন। চলচ্চিত্র, মঞ্চ ও টেলিভিশনে তিনি ছিলেন জনপ্রিয়। তাঁকে বলা হতো অভিনয়ের কারিগর।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেতা ধর্মেন্দ্র তাঁর দুনিয়ার যাত্রা শেষ করেছেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। তিনি ভারতের মহারাষ্ট্রের মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে মারা গেছেন। তাঁর দল এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবর ইন্ডিয়া টুডের।
৬ মিনিট আগে
শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের।
২ ঘণ্টা আগে
৬০ বছরের ক্যারিয়ারে এতটা খারাপ সময় হয়তো কখনো আসেনি ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলার। ‘দ্য গডফাদার’, ‘দ্য কনভারসেশন’, ‘অ্যাপোক্যালিপস নাউ’ সিনেমাগুলো দিয়ে বিশ্ব চলচ্চিত্রে কিংবদন্তির মর্যাদা পেয়েছেন এই হলিউড নির্মাতা। তাঁর অনেক বছরের ইচ্ছা ছিল, ‘মেগালোপলিস’ নামে একটি সিনেমা বানাবেন।
২ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

৬০ বছরের ক্যারিয়ারে এতটা খারাপ সময় হয়তো কখনো আসেনি ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলার। ‘দ্য গডফাদার’, ‘দ্য কনভারসেশন’, ‘অ্যাপোক্যালিপস নাউ’ সিনেমাগুলো দিয়ে বিশ্ব চলচ্চিত্রে কিংবদন্তির মর্যাদা পেয়েছেন এই হলিউড নির্মাতা। তাঁর অনেক বছরের ইচ্ছা ছিল, ‘মেগালোপলিস’ নামে একটি সিনেমা বানাবেন। নিজের গাঁটের পয়সা খরচ করে বানানো সিনেমাটি মুক্তি পায় ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে। কিন্তু এত বছরের ক্যারিয়ারে কখনো যা হয়নি, সেটাই ঘটে। বক্স অফিসে একেবারে ডাহা ফেল!
মেগালোপলিস তৈরি করতে ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলার খরচ হয় ১২০ মিলিয়ন ডলার। কিন্তু বক্স অফিস থেকে ফেরত আসে মাত্র ১৪ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার। এক সিনেমার পেছনে এত অর্থ খরচ করে এবং লগ্নি হারিয়ে বলতে গেলে পথে বসেছেন কপোলা। সর্বস্ব খুইয়ে এখন চোখে অন্ধকার দেখছেন। এই বিপুল ক্ষতি পোষাতে নিজের কাছে অবশিষ্ট যা কিছু আছে, তা-ই বিক্রি করছেন।
গত অক্টোবরের শেষের দিকে নিজের দামি ঘড়িগুলো নিলামে তুলেছেন কপোলা। তাঁর ব্যক্তিগত সংগ্রহে ছিল বিলাসবহুল অনেক ঘড়ি, যার মধ্যে একটির দামই ১ মিলিয়ন ডলারের ওপরে। নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, নিজের সংগ্রহ থেকে সাতটি ঘড়ি বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কপোলা। আগামী ৬ ও ৭ ডিসেম্বরে নিউইয়র্কের ফিলিপস অকশন হাউসে বিক্রির জন্য নিলামে তোলা হবে ঘড়িগুলো। এর মধ্যে সবচেয়ে দামি ঘড়িটি তিনি আগলে রেখেছিলেন প্রায় আট বছর। নিজেই ডিজাইন করেছিলেন ঘড়িটি। এত শখের ঘড়ি ছাড়াও কপোলাকে বিক্রি করতে হয়েছে তাঁর কেনা একটি দ্বীপ।
৮ নভেম্বর হলিউড রিপোর্টার জানিয়েছে, মধ্য আমেরিকার বেলিজে একটি দ্বীপ কিনেছিলেন কপোলা। কোরাল কে নামের ওই দ্বীপটি আয়তনে ৮ মাইল লম্বা। মাঝে মাঝে অবকাশ যাপনে সেখানে যেতেন নির্মাতা। নিজের খুবই পছন্দের দ্বীপটি ১ দশমিক ৮ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি করেছেন কপোলা।
গডফাদার সিনেমা দিয়ে প্রথম সাফল্য পেয়েছিলেন ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলা। পরবর্তী সময়ে সিনেমা বানানোর পাশাপাশি রিসোর্ট, লাইফস্টাইল ব্র্যান্ডসহ বিভিন্ন ধরনের ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন। এর মাধ্যমে বিপুল সম্পদের অধিকারী হন। তবে মেগালোপলিস বানাতে গিয়ে নিজের সব সঞ্চয় হারিয়েছেন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আমার হাতে এখন কোনো টাকা নেই। কারণ, মেগালোপলিস বানাতে গিয়ে নিজের সব অর্থ বিনিয়োগ করেছিলাম। আরও কিছু ঋণ নিয়েছিলাম। সবই চলে গেছে। এই ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে ১৫-২০ বছর লাগবে। কিন্তু সেই সময়টা আমার হাতে নেই।’
সায়েন্স ফিকশন গল্পের সিনেমা মেগালোপলিস তৈরি হয়েছে রোমান সাম্রাজ্যের পটভূমিতে। এতে অভিনয় করেছেন অ্যাডাম ড্রাইভার, জন ভয়েট, জিয়ানকার্লো এসপোসিতো, নাথালি ইমানুয়েল, ডাস্টিন হফম্যান প্রমুখ। মুক্তির পর কিছু সমালোচকের প্রশংসা পেলেও বেশির ভাগই সমালোচনার তিরে বিদ্ধ করেছেন কপোলাকে। সবচেয়ে বাজে সিনেমা হিসেবে গোল্ডেন রাস্পবেরি পুরস্কারও দেওয়া হয়েছে পাঁচবার অস্কারজয়ী এই নির্মাতাকে।
তবে এই অপমানেও দমে যাননি কপোলা। নিজের এই পরিস্থিতিকে তুলনা করছেন ফরাসি নির্মাতা জ্যাজ টাটির সঙ্গে। ১৯৬৭ সালে ‘প্লেটাইম’ বানিয়ে তাঁকেও দেউলিয়া হতে হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে সর্বকালের অন্যতম সেরা সিনেমা হিসেবে বিবেচিত হয়েছিল প্লেটাইম। কপোলাও আশা করছেন, মেগালোপলিসও হয়তো ভবিষ্যতে দর্শকদের প্রশংসা পাবে।

৬০ বছরের ক্যারিয়ারে এতটা খারাপ সময় হয়তো কখনো আসেনি ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলার। ‘দ্য গডফাদার’, ‘দ্য কনভারসেশন’, ‘অ্যাপোক্যালিপস নাউ’ সিনেমাগুলো দিয়ে বিশ্ব চলচ্চিত্রে কিংবদন্তির মর্যাদা পেয়েছেন এই হলিউড নির্মাতা। তাঁর অনেক বছরের ইচ্ছা ছিল, ‘মেগালোপলিস’ নামে একটি সিনেমা বানাবেন। নিজের গাঁটের পয়সা খরচ করে বানানো সিনেমাটি মুক্তি পায় ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে। কিন্তু এত বছরের ক্যারিয়ারে কখনো যা হয়নি, সেটাই ঘটে। বক্স অফিসে একেবারে ডাহা ফেল!
মেগালোপলিস তৈরি করতে ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলার খরচ হয় ১২০ মিলিয়ন ডলার। কিন্তু বক্স অফিস থেকে ফেরত আসে মাত্র ১৪ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার। এক সিনেমার পেছনে এত অর্থ খরচ করে এবং লগ্নি হারিয়ে বলতে গেলে পথে বসেছেন কপোলা। সর্বস্ব খুইয়ে এখন চোখে অন্ধকার দেখছেন। এই বিপুল ক্ষতি পোষাতে নিজের কাছে অবশিষ্ট যা কিছু আছে, তা-ই বিক্রি করছেন।
গত অক্টোবরের শেষের দিকে নিজের দামি ঘড়িগুলো নিলামে তুলেছেন কপোলা। তাঁর ব্যক্তিগত সংগ্রহে ছিল বিলাসবহুল অনেক ঘড়ি, যার মধ্যে একটির দামই ১ মিলিয়ন ডলারের ওপরে। নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, নিজের সংগ্রহ থেকে সাতটি ঘড়ি বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কপোলা। আগামী ৬ ও ৭ ডিসেম্বরে নিউইয়র্কের ফিলিপস অকশন হাউসে বিক্রির জন্য নিলামে তোলা হবে ঘড়িগুলো। এর মধ্যে সবচেয়ে দামি ঘড়িটি তিনি আগলে রেখেছিলেন প্রায় আট বছর। নিজেই ডিজাইন করেছিলেন ঘড়িটি। এত শখের ঘড়ি ছাড়াও কপোলাকে বিক্রি করতে হয়েছে তাঁর কেনা একটি দ্বীপ।
৮ নভেম্বর হলিউড রিপোর্টার জানিয়েছে, মধ্য আমেরিকার বেলিজে একটি দ্বীপ কিনেছিলেন কপোলা। কোরাল কে নামের ওই দ্বীপটি আয়তনে ৮ মাইল লম্বা। মাঝে মাঝে অবকাশ যাপনে সেখানে যেতেন নির্মাতা। নিজের খুবই পছন্দের দ্বীপটি ১ দশমিক ৮ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি করেছেন কপোলা।
গডফাদার সিনেমা দিয়ে প্রথম সাফল্য পেয়েছিলেন ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলা। পরবর্তী সময়ে সিনেমা বানানোর পাশাপাশি রিসোর্ট, লাইফস্টাইল ব্র্যান্ডসহ বিভিন্ন ধরনের ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন। এর মাধ্যমে বিপুল সম্পদের অধিকারী হন। তবে মেগালোপলিস বানাতে গিয়ে নিজের সব সঞ্চয় হারিয়েছেন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আমার হাতে এখন কোনো টাকা নেই। কারণ, মেগালোপলিস বানাতে গিয়ে নিজের সব অর্থ বিনিয়োগ করেছিলাম। আরও কিছু ঋণ নিয়েছিলাম। সবই চলে গেছে। এই ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে ১৫-২০ বছর লাগবে। কিন্তু সেই সময়টা আমার হাতে নেই।’
সায়েন্স ফিকশন গল্পের সিনেমা মেগালোপলিস তৈরি হয়েছে রোমান সাম্রাজ্যের পটভূমিতে। এতে অভিনয় করেছেন অ্যাডাম ড্রাইভার, জন ভয়েট, জিয়ানকার্লো এসপোসিতো, নাথালি ইমানুয়েল, ডাস্টিন হফম্যান প্রমুখ। মুক্তির পর কিছু সমালোচকের প্রশংসা পেলেও বেশির ভাগই সমালোচনার তিরে বিদ্ধ করেছেন কপোলাকে। সবচেয়ে বাজে সিনেমা হিসেবে গোল্ডেন রাস্পবেরি পুরস্কারও দেওয়া হয়েছে পাঁচবার অস্কারজয়ী এই নির্মাতাকে।
তবে এই অপমানেও দমে যাননি কপোলা। নিজের এই পরিস্থিতিকে তুলনা করছেন ফরাসি নির্মাতা জ্যাজ টাটির সঙ্গে। ১৯৬৭ সালে ‘প্লেটাইম’ বানিয়ে তাঁকেও দেউলিয়া হতে হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে সর্বকালের অন্যতম সেরা সিনেমা হিসেবে বিবেচিত হয়েছিল প্লেটাইম। কপোলাও আশা করছেন, মেগালোপলিসও হয়তো ভবিষ্যতে দর্শকদের প্রশংসা পাবে।

হুমায়ুন ফরীদি। বাংলা চলচ্চিত্রের শক্তিমান একজন অভিনেতা। এই কিংবদন্তি ২০১২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন। চলচ্চিত্র, মঞ্চ ও টেলিভিশনে তিনি ছিলেন জনপ্রিয়। তাঁকে বলা হতো অভিনয়ের কারিগর।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেতা ধর্মেন্দ্র তাঁর দুনিয়ার যাত্রা শেষ করেছেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। তিনি ভারতের মহারাষ্ট্রের মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে মারা গেছেন। তাঁর দল এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবর ইন্ডিয়া টুডের।
৬ মিনিট আগে
শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের।
২ ঘণ্টা আগে
বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।
২ ঘণ্টা আগে