বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
আজ কণ্ঠশিল্পী এন্ড্রু কিশোরের প্রয়াণ দিবস। ২০২০ সালের এই দিনে প্রয়াত হন তিনি। শিল্পীর প্রয়াণ দিবসে তাঁকে স্মরণ করেছেন তাঁরই ঘনিষ্ঠ বন্ধু, জনপ্রিয় উপস্থাপক ও অনুষ্ঠান নির্মাতা হানিফ সংকেত।
প্রয়াণ দিবসে বন্ধুকে স্মরণ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন হানিফ সংকেত। স্মৃতিচারণা করে তিনি লিখেছেন, ‘আজ বন্ধু এন্ড্রু কিশোরের পঞ্চম প্রয়াণ দিবস। যার কাছে গানই ছিল জীবন-মরণ, গানই ছিল প্রাণ। এই গানের জন্যই মানুষ তাকে ভালোবাসত, দিয়েছিল “প্লেব্যাক সম্রাট” উপাধি। কিশোর যেমন প্রাণ খুলে দরাজ গলায় গাইতে পারত, তেমনি সবার সঙ্গে প্রাণ খুলে মিশতে পারত।’
হানিফ সংকেত তাঁর পোস্টে জানিয়েছেন, এন্ড্রু কিশোরের সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত সম্পর্কটাও ছিল দীর্ঘদিনের। শিল্পী হিসেবে এন্ড্রু কিশোর যেমন অনন্য ছিলেন, তেমনি মানুষ হিসেবেও ছিলেন অসাধারণ। হানিফ সংকেত লিখেছেন, ‘কিশোরের সঙ্গে আমার সম্পর্ক চার দশকের বেশি সময় ধরে। একসঙ্গে অনেক আড্ডা দিয়েছি, বহুবার বিদেশে গেছি, একসঙ্গে থেকেছি। কিশোর ছিল “ইত্যাদি”র প্রায় নিয়মিত শিল্পী। একজন আদর্শ শিল্পী, একজন মানবিক মানুষ ছিল কিশোর। গানের মাধ্যমেই এন্ড্রু কিশোর বেঁচে থাকবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে। বন্ধু ভুলিনি তোমায়, ভুলব না, ভুলতে পারব না। ভালো থেকো, শান্তিতে থেকো।’
সাধারণত আপন মনে কাজ করতেই স্বচ্ছন্দবোধ করতেন এন্ড্রু কিশোর। জনসমক্ষে আসতে চাইতেন না। তবে একমাত্র ব্যতিক্রম ছিল হানিফ সংকেতের ইত্যাদি। বন্ধুত্বের দাবি থেকে হলেও ইত্যাদিতে শিল্পী এন্ড্রু কিশোরের গান উপহার দিতেন হানিফ সংকেত।
১৯৫৫ সালের ৪ নভেম্বর রাজশাহীতে জন্ম এন্ড্রু কিশোরের। তাঁর পুরো নাম এন্ড্রু কিশোর কুমার বাড়ৈ। মা মিনু বাড়ৈ ছিলেন সংগীতানুরাগী এবং কিশোর কুমারের ভক্ত। সেই সূত্রেই ছেলের নাম রাখেন কিশোর। মায়ের স্বপ্ন পূরণ করতেই গানের ভুবনে পা রাখেন এন্ড্রু কিশোর। ১৯৭৭ সালে ‘মেইল ট্রেন’ সিনেমায় আলম খানের সুরে প্রথম গান করেন কিশোর। এরপর একে একে ১৫ হাজারের বেশি গানে কণ্ঠ দিয়েছিলেন তিনি; যা বাংলাদেশি কোনো শিল্পীর ক্ষেত্রে বিরল দৃষ্টান্ত। তাঁর গাওয়া কিছু জনপ্রিয় গান ‘হায় রে মানুষ রঙিন ফানুস’, ‘আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি’, ‘আমি একদিন তোমায় না দেখিলে’, ‘ডাক দিয়াছেন দয়াল আমারে’, ‘জীবনের গল্প আছে বাকি অল্প’, ‘তুমি যেখানে আমি সেখানে’, ‘সবাই তো ভালোবাসা চায়’, ‘বেদের মেয়ে জোছনা আমায়’, ‘পৃথিবীর যত সুখ আমি তোমার ছোঁয়াতে খুঁজে পেয়েছি’, ‘সব সখীরে পার করিতে’, ‘ভালো আছি ভালো থেকো’, ‘তুমি চাঁদের জোছনা নও’, ‘তুমি মোর জীবনের ভাবনা’, ‘কিছু কিছু মানুষের জীবনে’, ‘এক বিন্দু ভালোবাসা দাও’ ইত্যাদি।
সেরা গায়ক হিসেবে আটবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের পাশাপাশি অসংখ্য সম্মাননা পেয়েছেন এন্ড্রু কিশোর।
আজ কণ্ঠশিল্পী এন্ড্রু কিশোরের প্রয়াণ দিবস। ২০২০ সালের এই দিনে প্রয়াত হন তিনি। শিল্পীর প্রয়াণ দিবসে তাঁকে স্মরণ করেছেন তাঁরই ঘনিষ্ঠ বন্ধু, জনপ্রিয় উপস্থাপক ও অনুষ্ঠান নির্মাতা হানিফ সংকেত।
প্রয়াণ দিবসে বন্ধুকে স্মরণ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন হানিফ সংকেত। স্মৃতিচারণা করে তিনি লিখেছেন, ‘আজ বন্ধু এন্ড্রু কিশোরের পঞ্চম প্রয়াণ দিবস। যার কাছে গানই ছিল জীবন-মরণ, গানই ছিল প্রাণ। এই গানের জন্যই মানুষ তাকে ভালোবাসত, দিয়েছিল “প্লেব্যাক সম্রাট” উপাধি। কিশোর যেমন প্রাণ খুলে দরাজ গলায় গাইতে পারত, তেমনি সবার সঙ্গে প্রাণ খুলে মিশতে পারত।’
হানিফ সংকেত তাঁর পোস্টে জানিয়েছেন, এন্ড্রু কিশোরের সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত সম্পর্কটাও ছিল দীর্ঘদিনের। শিল্পী হিসেবে এন্ড্রু কিশোর যেমন অনন্য ছিলেন, তেমনি মানুষ হিসেবেও ছিলেন অসাধারণ। হানিফ সংকেত লিখেছেন, ‘কিশোরের সঙ্গে আমার সম্পর্ক চার দশকের বেশি সময় ধরে। একসঙ্গে অনেক আড্ডা দিয়েছি, বহুবার বিদেশে গেছি, একসঙ্গে থেকেছি। কিশোর ছিল “ইত্যাদি”র প্রায় নিয়মিত শিল্পী। একজন আদর্শ শিল্পী, একজন মানবিক মানুষ ছিল কিশোর। গানের মাধ্যমেই এন্ড্রু কিশোর বেঁচে থাকবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে। বন্ধু ভুলিনি তোমায়, ভুলব না, ভুলতে পারব না। ভালো থেকো, শান্তিতে থেকো।’
সাধারণত আপন মনে কাজ করতেই স্বচ্ছন্দবোধ করতেন এন্ড্রু কিশোর। জনসমক্ষে আসতে চাইতেন না। তবে একমাত্র ব্যতিক্রম ছিল হানিফ সংকেতের ইত্যাদি। বন্ধুত্বের দাবি থেকে হলেও ইত্যাদিতে শিল্পী এন্ড্রু কিশোরের গান উপহার দিতেন হানিফ সংকেত।
১৯৫৫ সালের ৪ নভেম্বর রাজশাহীতে জন্ম এন্ড্রু কিশোরের। তাঁর পুরো নাম এন্ড্রু কিশোর কুমার বাড়ৈ। মা মিনু বাড়ৈ ছিলেন সংগীতানুরাগী এবং কিশোর কুমারের ভক্ত। সেই সূত্রেই ছেলের নাম রাখেন কিশোর। মায়ের স্বপ্ন পূরণ করতেই গানের ভুবনে পা রাখেন এন্ড্রু কিশোর। ১৯৭৭ সালে ‘মেইল ট্রেন’ সিনেমায় আলম খানের সুরে প্রথম গান করেন কিশোর। এরপর একে একে ১৫ হাজারের বেশি গানে কণ্ঠ দিয়েছিলেন তিনি; যা বাংলাদেশি কোনো শিল্পীর ক্ষেত্রে বিরল দৃষ্টান্ত। তাঁর গাওয়া কিছু জনপ্রিয় গান ‘হায় রে মানুষ রঙিন ফানুস’, ‘আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি’, ‘আমি একদিন তোমায় না দেখিলে’, ‘ডাক দিয়াছেন দয়াল আমারে’, ‘জীবনের গল্প আছে বাকি অল্প’, ‘তুমি যেখানে আমি সেখানে’, ‘সবাই তো ভালোবাসা চায়’, ‘বেদের মেয়ে জোছনা আমায়’, ‘পৃথিবীর যত সুখ আমি তোমার ছোঁয়াতে খুঁজে পেয়েছি’, ‘সব সখীরে পার করিতে’, ‘ভালো আছি ভালো থেকো’, ‘তুমি চাঁদের জোছনা নও’, ‘তুমি মোর জীবনের ভাবনা’, ‘কিছু কিছু মানুষের জীবনে’, ‘এক বিন্দু ভালোবাসা দাও’ ইত্যাদি।
সেরা গায়ক হিসেবে আটবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের পাশাপাশি অসংখ্য সম্মাননা পেয়েছেন এন্ড্রু কিশোর।
আট বছর আগে জোড়া সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয়েছিল রুনা খানের। ২০১৭ সালের ১ ডিসেম্বর মুক্তি পেয়েছিল তৌকীর আহমেদের ‘হালদা’ ও সাজেদুল আউয়ালের ‘ছিটকিনি’। তবে রুনা খান এর আগে অভিনয় করেন আরও দুটি সিনেমায়।
৮ ঘণ্টা আগেনাট্যনির্মাতা নাসির উদ্দিন আহমেদ মাসুদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে মামলা করেছেন তাছলিমা খাতুন আয়েশা নামের এক অভিনয়শিল্পী। তাঁর দাবি, অভিনয়ের প্রলোভন দেখিয়ে রিসোর্টে নিয়ে গিয়ে নাসির উদ্দিন আহমেদ মাসুদ, তাঁর সহযোগী বাবর ও অজ্ঞাতনামা একজন ধর্ষণ ও মারধর করেন। তবে ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন নির্মাত
৮ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত প্লেলিস্ট থেকে সোশ্যাল মিডিয়ার রিলস—সবখানে সবার পছন্দের গান ‘আপাতে’। দক্ষিণ কোরিয়ার নারী ব্যান্ড ব্ল্যাকপিঙ্কের অন্যতম সদস্য রোজের সঙ্গে এই গানে কণ্ঠ দিয়েছেন ব্রুনো মার্স। এই জুটির আপাতে প্রকাশিত হয় গত বছরের ১৮ অক্টোবর। তখন থেকে সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে রাজত্ব করছে গ
৮ ঘণ্টা আগেচলচ্চিত্র অভিনেতা প্রবীর মিত্র এ বছরের শুরুতে পরপারে পাড়ি জমান। দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর গত ৫ জানুয়ারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তাঁর। প্রবীর মিত্রকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে তাঁর কাজ সংরক্ষণ করার বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে অভিনেতার পরিবার। এর অংশ হিসেবে সম্প্রতি শুরু হয়েছে প্রবীর মি
৮ ঘণ্টা আগে