গত শনিবার হয়ে গেল অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচন। ২০২৫-২৮ মেয়াদের সভাপতি হয়েছেন আজাদ আবুল কালাম। গত কমিটির কিছু কার্যক্রম পড়েছিল প্রশ্নের মুখে। তাই নতুন কমিটির চ্যালেঞ্জটা এবার একটু বেশি। অভিনয়শিল্পী সংঘ নিয়ে নতুন সভাপতি আজাদ আবুল কালামের সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
শিহাব আহমেদ
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি নির্বাচিত হলেন। সংগঠন নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কী।
অভিনয়শিল্পী সংঘের রূপরেখা কী হবে, তা নিয়ে নির্বাচিত কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে চাই। এখানে আমি একা নই। কমিটির সদস্য ২১ জন। কোনো প্যানেলভিত্তিক নির্বাচন হয়নি। সবাই স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে পাস করেছেন। সবার একটা নিজস্ব ভাবনা আছে। সেই ভাবনাগুলো একত্র করে তৈরি হবে অভিনয়শিল্পী সংঘের আগামী তিন বছরের রূপরেখা।
নিশ্চয়ই আপনার কোনো পরিকল্পনা ছিল, নির্বাচনী ইশতেহার ছিল?
অভিনয় যে একটা পেশা, এটা এখন পর্যন্ত রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃত না। রাষ্ট্রীয়ভাবে অভিনয়কে পেশা হিসেবে স্বীকৃতি আদায়ের জন্য কাজ করতে চাই। এ ছাড়া অভিনয়শিল্পীরা বিভিন্নভাবে বৈষম্যের শিকার। সেই বৈষম্য কীভাবে দূর করা যায়, সেটা নিয়েও কাজ করতে চাই। প্রস্তুত থাকতে চাই বিভিন্ন সময়ের সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য।
নির্বাচনে আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আব্দুল্লাহ রানা। ফল প্রকাশের পর তিনি আপনাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। যাঁরা নির্বাচনে জিততে পারেননি, তাঁদের উদ্দেশে কী বলবেন।
আমরা শুরু থেকেই বলছি, অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচনে জিতবে ২১, হারবে না কেউ। তার মানে হলো এখানে হারজিত কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। তবে এটা একটা চ্যালেঞ্জিং অর্জন। এই সংঘে নিবন্ধিত ৭ শতাধিক অভিনয়শিল্পী ভোটের মাধ্যমে তাঁদের নেতা নির্বাচন করেন। আমি আগে থেকে বিশ্বাস করি, আব্দুল্লাহ রানা জিতলে আমার জয়, আবার আমি জিতে গেলে রানা জিতে যাবেন। তাঁকেও কিন্তু অনেকে নেতা হিসেবে চান। শুধু তিনি নন, প্রতিটি পদে যারা জিততে পারেননি, তাঁদেরও অনেকেই চান। ভোটের পার্থক্য কিন্তু খুব বেশি নয়। ফলাফলের দিকে তাকালে সেটা স্পষ্ট। তাঁদেরও বিভিন্ন কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হবে এবং তাঁরা কাজ করবেন।
অভিনয়শিল্পী সংঘের গত কমিটির কিছু কর্মকাণ্ড সমালোচিত হয়েছিল। সেই বিষয়টিও নিশ্চয় বর্তমান কমিটির ভাবনায় থাকবে?
সমালোচিত হয়েছে, এটা ঠিক। আবার তারা অনেক কাজ করেছে, এটাও সত্য। ভুলত্রুটি সব ক্ষেত্রেই হয়। আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে, এ ধরনের সংগঠনকে সরকারের কাছে যেতেই হয়। সরকারের সঙ্গে দেনদরবার করতে হয়। যে সরকারই থাকুক না কেন। সেই দেনদরবারের ক্ষেত্রে হয়তো কিছু ভুল তারা করেছে। কিছু বিবৃতি তাদের বিপক্ষে গেছে। ওই যে বললাম, দাবি আদায়ের জন্য সরকারের কাছে সংগঠনগুলোকে যেতে হয়। কিন্তু যেতে হয় মানে এই নয় যে তারা সরকারের লেজুড়বৃত্তি করছে। কিছু কিছু জায়গায় অভিনয়শিল্পী সংঘের পূর্ববর্তী কমিটি সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগেছে। সেগুলো তাদের প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। এ ছাড়া কারও কারও কর্মকাণ্ড ভিন্নভাবে বিশ্লেষণ করেছে মানুষ। ওই কাজগুলো যে তাঁরা বুঝেশুনে করেছেন—এমনটাও নয়। আগের কমিটি কিন্তু এ ব্যাপারে তাদের ভুল স্বীকার করেছে, স্যরি বলেছে। অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটির কাছে দায়িত্বও ছেড়ে দিয়েছে।
অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি বেশ কিছু সংস্কার প্রস্তাব এনেছে। সেগুলো নিয়ে কী ভাবছেন।
তারিক আনাম খানের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি কিছু কাজ করেছে। যেগুলো বাকি আছে সেগুলো নিয়ে আমরা অবশ্যই পর্যালোচনা করব। আগেই বললাম, এখানে সদস্য ২১ জন আছেন। তাদের নানা মত আছে। একার কারও মত চাপিয়ে দেওয়ার কোনো বিষয় এখানে নেই। সংস্কার কমিটির কী কী প্রস্তাব আছে এবং তারা কতটুকু কাজ করেছে আর কী কী বাকি আছে, তা সবাই মিলে পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সেই সময়ে শিল্পীদের মাঝে বিভক্তি দেখা গিয়েছিল। সেই বিভক্তি দূর করার জন্য কিছু ভেবেছেন?
হ্যাঁ, বিভেদ হয়েছিল। সেই বিভেদ যে স্থায়ী হয়েছিল, তা নয়। অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচন কিন্তু শিল্পীদের মিলনমেলায় পরিণত হয়েছিল। বিভেদ এখনো থাকলে এমন পরিবেশ সৃষ্টি হতো না। তবে যেকোনো ধরনের বিভেদ খুব ভয়ংকর জিনিস। এ ছাড়া রাজনৈতিক ট্যাগিং, একে ট্যাগ করা, ওকে ট্যাগ করা খুব খারাপ। এই যেমন টিপ নিয়ে একটা কাণ্ড হয়েছিল। ১৮ শিল্পী সেটা নিয়ে কথা বলেছিলেন। সেটা নিয়ে মামলা হয়ে গেছে। এটা তো খুব বীভৎস ব্যাপার। ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের পরে একটা বড় সমস্যা হয়েছে। নানাভাবে নানাজনকে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং মব ক্রিয়েট করা হয়েছে। অথবা এমন সব মতামত তৈরি করা হয়েছে, যা এঁদের সমাজবহির্ভূত করার প্রক্রিয়া। এটা আরেক ধরনের বৈষম্যমূলক আচরণ। এটাও কিন্তু বড় সমস্যা।
অভিনয়শিল্পীদের রাজনীতিতে কতটা জড়ানো উচিত বলে মনে করেন।
শিল্পী, প্রথমত একজন শিল্পী। তিনি রাজনীতিক নন। কোনো রাজনৈতিক দলের নন। শিল্পীকে রাজনীতি-সচেতন হতে হবে, কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করবে না। অভিনয়শিল্পীদের একসঙ্গে থাকা বেশি জরুরি এবং দাবিদাওয়ার পক্ষে একতাবদ্ধ থাকা জরুরি।
অভিনয়শিল্পী সংঘের পাশাপাশি থিয়েটার আর্টিস্ট অ্যাসোসিয়েশন অব ঢাকার সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া মঞ্চ ও পর্দায় কাজ করছেন। সবকিছু সামাল দেওয়া কতটা চ্যালেঞ্জিং।
সবই আর্ট রিলেটেড কাজ। ভালোভাবে দেখলে বোঝা যাবে, সবই কাছাকাছি ধরনের কাজ। তবে চ্যালেঞ্জটা একটু বেশি। ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই। দেখা যাক চ্যালেঞ্জটা কতটা নিতে পারি। কমিটিতে অনেকে আছেন। সবকিছু আমি একাই সামলে নেব, বিষয়টি তেমন নয়। সবাই মিলে সংগঠনকে এগিয়ে নিতে চাই।
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি নির্বাচিত হলেন। সংগঠন নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কী।
অভিনয়শিল্পী সংঘের রূপরেখা কী হবে, তা নিয়ে নির্বাচিত কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে চাই। এখানে আমি একা নই। কমিটির সদস্য ২১ জন। কোনো প্যানেলভিত্তিক নির্বাচন হয়নি। সবাই স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনে পাস করেছেন। সবার একটা নিজস্ব ভাবনা আছে। সেই ভাবনাগুলো একত্র করে তৈরি হবে অভিনয়শিল্পী সংঘের আগামী তিন বছরের রূপরেখা।
নিশ্চয়ই আপনার কোনো পরিকল্পনা ছিল, নির্বাচনী ইশতেহার ছিল?
অভিনয় যে একটা পেশা, এটা এখন পর্যন্ত রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃত না। রাষ্ট্রীয়ভাবে অভিনয়কে পেশা হিসেবে স্বীকৃতি আদায়ের জন্য কাজ করতে চাই। এ ছাড়া অভিনয়শিল্পীরা বিভিন্নভাবে বৈষম্যের শিকার। সেই বৈষম্য কীভাবে দূর করা যায়, সেটা নিয়েও কাজ করতে চাই। প্রস্তুত থাকতে চাই বিভিন্ন সময়ের সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য।
নির্বাচনে আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আব্দুল্লাহ রানা। ফল প্রকাশের পর তিনি আপনাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। যাঁরা নির্বাচনে জিততে পারেননি, তাঁদের উদ্দেশে কী বলবেন।
আমরা শুরু থেকেই বলছি, অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচনে জিতবে ২১, হারবে না কেউ। তার মানে হলো এখানে হারজিত কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। তবে এটা একটা চ্যালেঞ্জিং অর্জন। এই সংঘে নিবন্ধিত ৭ শতাধিক অভিনয়শিল্পী ভোটের মাধ্যমে তাঁদের নেতা নির্বাচন করেন। আমি আগে থেকে বিশ্বাস করি, আব্দুল্লাহ রানা জিতলে আমার জয়, আবার আমি জিতে গেলে রানা জিতে যাবেন। তাঁকেও কিন্তু অনেকে নেতা হিসেবে চান। শুধু তিনি নন, প্রতিটি পদে যারা জিততে পারেননি, তাঁদেরও অনেকেই চান। ভোটের পার্থক্য কিন্তু খুব বেশি নয়। ফলাফলের দিকে তাকালে সেটা স্পষ্ট। তাঁদেরও বিভিন্ন কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হবে এবং তাঁরা কাজ করবেন।
অভিনয়শিল্পী সংঘের গত কমিটির কিছু কর্মকাণ্ড সমালোচিত হয়েছিল। সেই বিষয়টিও নিশ্চয় বর্তমান কমিটির ভাবনায় থাকবে?
সমালোচিত হয়েছে, এটা ঠিক। আবার তারা অনেক কাজ করেছে, এটাও সত্য। ভুলত্রুটি সব ক্ষেত্রেই হয়। আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে, এ ধরনের সংগঠনকে সরকারের কাছে যেতেই হয়। সরকারের সঙ্গে দেনদরবার করতে হয়। যে সরকারই থাকুক না কেন। সেই দেনদরবারের ক্ষেত্রে হয়তো কিছু ভুল তারা করেছে। কিছু বিবৃতি তাদের বিপক্ষে গেছে। ওই যে বললাম, দাবি আদায়ের জন্য সরকারের কাছে সংগঠনগুলোকে যেতে হয়। কিন্তু যেতে হয় মানে এই নয় যে তারা সরকারের লেজুড়বৃত্তি করছে। কিছু কিছু জায়গায় অভিনয়শিল্পী সংঘের পূর্ববর্তী কমিটি সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগেছে। সেগুলো তাদের প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। এ ছাড়া কারও কারও কর্মকাণ্ড ভিন্নভাবে বিশ্লেষণ করেছে মানুষ। ওই কাজগুলো যে তাঁরা বুঝেশুনে করেছেন—এমনটাও নয়। আগের কমিটি কিন্তু এ ব্যাপারে তাদের ভুল স্বীকার করেছে, স্যরি বলেছে। অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটির কাছে দায়িত্বও ছেড়ে দিয়েছে।
অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি বেশ কিছু সংস্কার প্রস্তাব এনেছে। সেগুলো নিয়ে কী ভাবছেন।
তারিক আনাম খানের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সংস্কার কমিটি কিছু কাজ করেছে। যেগুলো বাকি আছে সেগুলো নিয়ে আমরা অবশ্যই পর্যালোচনা করব। আগেই বললাম, এখানে সদস্য ২১ জন আছেন। তাদের নানা মত আছে। একার কারও মত চাপিয়ে দেওয়ার কোনো বিষয় এখানে নেই। সংস্কার কমিটির কী কী প্রস্তাব আছে এবং তারা কতটুকু কাজ করেছে আর কী কী বাকি আছে, তা সবাই মিলে পর্যালোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সেই সময়ে শিল্পীদের মাঝে বিভক্তি দেখা গিয়েছিল। সেই বিভক্তি দূর করার জন্য কিছু ভেবেছেন?
হ্যাঁ, বিভেদ হয়েছিল। সেই বিভেদ যে স্থায়ী হয়েছিল, তা নয়। অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচন কিন্তু শিল্পীদের মিলনমেলায় পরিণত হয়েছিল। বিভেদ এখনো থাকলে এমন পরিবেশ সৃষ্টি হতো না। তবে যেকোনো ধরনের বিভেদ খুব ভয়ংকর জিনিস। এ ছাড়া রাজনৈতিক ট্যাগিং, একে ট্যাগ করা, ওকে ট্যাগ করা খুব খারাপ। এই যেমন টিপ নিয়ে একটা কাণ্ড হয়েছিল। ১৮ শিল্পী সেটা নিয়ে কথা বলেছিলেন। সেটা নিয়ে মামলা হয়ে গেছে। এটা তো খুব বীভৎস ব্যাপার। ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের পরে একটা বড় সমস্যা হয়েছে। নানাভাবে নানাজনকে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং মব ক্রিয়েট করা হয়েছে। অথবা এমন সব মতামত তৈরি করা হয়েছে, যা এঁদের সমাজবহির্ভূত করার প্রক্রিয়া। এটা আরেক ধরনের বৈষম্যমূলক আচরণ। এটাও কিন্তু বড় সমস্যা।
অভিনয়শিল্পীদের রাজনীতিতে কতটা জড়ানো উচিত বলে মনে করেন।
শিল্পী, প্রথমত একজন শিল্পী। তিনি রাজনীতিক নন। কোনো রাজনৈতিক দলের নন। শিল্পীকে রাজনীতি-সচেতন হতে হবে, কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করবে না। অভিনয়শিল্পীদের একসঙ্গে থাকা বেশি জরুরি এবং দাবিদাওয়ার পক্ষে একতাবদ্ধ থাকা জরুরি।
অভিনয়শিল্পী সংঘের পাশাপাশি থিয়েটার আর্টিস্ট অ্যাসোসিয়েশন অব ঢাকার সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া মঞ্চ ও পর্দায় কাজ করছেন। সবকিছু সামাল দেওয়া কতটা চ্যালেঞ্জিং।
সবই আর্ট রিলেটেড কাজ। ভালোভাবে দেখলে বোঝা যাবে, সবই কাছাকাছি ধরনের কাজ। তবে চ্যালেঞ্জটা একটু বেশি। ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই। দেখা যাক চ্যালেঞ্জটা কতটা নিতে পারি। কমিটিতে অনেকে আছেন। সবকিছু আমি একাই সামলে নেব, বিষয়টি তেমন নয়। সবাই মিলে সংগঠনকে এগিয়ে নিতে চাই।
ঢাকাই চলচ্চিত্রের চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া, অপু বিশ্বাস, নিপুণ আক্তার, আসনা হাবিব ভাবনা, চিত্রনায়ক জায়েদ খানসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা হয়েছে। ঢাকার নিম্ন আদালতে এই মামলা করা হয়।
২৩ মিনিট আগেগত নভেম্বরে ফার্স্ট লুক পোস্টার প্রকাশ করে আদর আজাদ ও বুবলী অভিনীত ‘পিনিক’ সিনেমার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। জানানো হয়েছিল, রোজার ঈদে মুক্তির লক্ষ্য নিয়ে তৈরি হচ্ছে সিনেমাটি। শেষ পর্যন্ত ঈদে মুক্তি দেওয়া সম্ভব হয়নি। রোজার ঈদে না এলেও কোরবানির ঈদে প্রেক্ষাগৃহে আসবে পিনিক। আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি
১২ ঘণ্টা আগেআজ ২৯ এপ্রিল, আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস। এ উপলক্ষে রাত ১০টা ৩০ মিনিটে মাছরাঙা টেলিভিশন প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান ‘মায়া বেঙ্গল ইন মোশন’। সম্প্রতি রাজধানীর গুলশানের একটি কনভেনশন সেন্টারে আয়োজন করা হয়েছিল অনুষ্ঠানটি। সেটি আজ প্রচার করা হবে দর্শকদের জন্য।
১২ ঘণ্টা আগে‘বজরঙ্গি ভাইজান’ দেখে চোখ ভিজেছিল দর্শকদের। ২০১৫ সালে মুক্তি পাওয়া সিনেমাটি প্রায় ৯৬৯ কোটি রুপি ব্যবসা করেছিল। শুধু টাকার অঙ্ক নয়, সালমানের ক্যারিয়ারও সমৃদ্ধ করেছিল হনুমানভক্ত পবন কল্যাণ আর এক বোবা শিশুর ঘরে ফেরার এই গল্প। অনেক দিন ধরে গুঞ্জন, আসতে পারে বজরঙ্গি ভাইজান-এর সিকুয়েল। এবার সেই গুঞ্জনের
১২ ঘণ্টা আগে