বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
জিয়াউল ফারুক অপূর্ব একটি ভিডিও পোস্ট করেছিলেন ৫ আগস্ট। সাত মাস যুক্তরাষ্ট্রে কাটিয়ে ওই দিন দেশে ফেরেন অভিনেতা। বাড়িতে ঢুকেই চলে যান ছেলে আয়াশের ঘরে। আয়াশ তখন ঘুমাচ্ছিল। অপূর্ব গিয়ে ছেলের ঘুম ভাঙান। ঘুম থেকে উঠেই বাবাকে দেখে অবাক হয়ে যায় আয়াশ! আনন্দে কেঁদে ফেলে।
বাবা-ছেলের দুই মিনিটের এ ভিডিও দেখে মন ভিজেছে দর্শকের। অনেকে আবার বিষয়টি নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্যও ছড়িয়েছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। মা-বাবার আদর থেকে বঞ্চিত আয়াশ, ঠিকমতো ছেলের খেয়াল রাখেন না অপূর্ব—এমন নানা কিছু লিখে অসংখ্য কার্ড পোস্ট হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
ছেলেকে জড়িয়ে এমন গুজব রটানোয় খেপেছেন অপূর্ব। এ বিষয়ে সাইবার ক্রাইম ইউনিটের দ্বারস্থ হয়েছেন অভিনেতা। ইতিমধ্যে তিনজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। অন্যদেরও শিগগির আইনের আওতায় আনা হবে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে এসব তথ্য জানিয়েছেন অপূর্ব।
ফেসবুকে অপূর্ব লেখেন, ‘কিছু মানুষের সত্য-মিথ্যের বোধ নেই, ন্যূনতম সম্মানবোধও না। কিছু মানুষের গসিপ আর মিথ্যার কারখানা সমাজকে বিষাক্ত করে। আর কিছু গড়পড়তা মানুষ, যাচাই না করেই শেয়ার করেন, রিঅ্যাক্ট দেন, ভুল বিচার করেন। সন্তানের প্রতি বাবা-মায়ের ভালোবাসা নিয়েও চলে নোংরা বিচার ও আজেবাজে কথাবার্তা। এটা শুধু লজ্জাজনকই নয়, চরম অমানবিক।’
যাঁরা এমন কাজ করছেন, তাঁদের পরিবারের ব্যর্থতা রয়েছে বলে মনে করেন অপূর্ব। অভিনেতার মতে, ‘যারা এই কাজগুলো করেন তাদেরকে আমি জ্ঞান দিতে যাব না। কারণ, যাদের পরিবার তাদের ভেতর কোনো মূল্যবোধ তৈরি করতে ব্যর্থ হয়েছে, যাদের সমাজ মানবিকতা তৈরি করতে ব্যর্থ হয়েছে, তাদের কোনো জ্ঞান দিয়ে লাভ হবে না। কারণ, এই অভাগারা জানে না প্রতিটা বাবা-মায়ের কাছেই তাদের সন্তান জীবনের সবচেয়ে বড় অংশ। তার প্রতিটি হাসি, প্রতিটি কান্না, প্রতিটি অর্জন—সবকিছু তারা নিজের হৃদয়ে অনুভব করে। সন্তানের হাসি-কান্না, তার প্রতিটা অনুভূতি পিতা-মাতার প্রতিটি দিনকে করে তোলে উজ্জ্বল ও অর্থবহ। নিজেকে উত্তম আর অন্যকে অধম ভাবার মতন অসুস্থতা থেকে আপনারা দ্রুত সেরে উঠুন, সেই প্রত্যাশা করি।’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমার বা অন্য কারো সন্তান নিয়ে মনগড়া কোনো ভুল মন্তব্য করার আগে ভেবে নিন। যদি সত্য না জানেন, তবে নীরব থাকুন। কারণ, কারো সন্তানের জীবন আপনার কনটেন্ট তৈরির “আইটেম” নয়।’
আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়ে অপূর্ব লেখেন, ‘কিছু ভুঁইফোড়, নীচু মানসিকতার মানুষ ব্যস্ত অন্যের চরিত্র হননে! যারা এতটাই নীচ যে, পিতা-পুত্রের গভীর ভালবাসার মধ্যেও অন্য কিছু খোঁজার চেষ্টা করেছেন। মিথ্যে তথ্য আর গাজাখুরী বানানো গল্পের আশ্রয় নিয়ে ভিউ পাওয়ার আশায় সাধারণের কাছে এমন কিছু পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন, যা দেখে সাধারণ মানুষ বিভ্রান্ত হন আমার সন্তান ও আমার পরিবারের নামে! তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে তিনজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। শিগগিরই বাকিদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।’
এর আগে ছেলেকে নিয়ে অপূর্বর পোস্টে যাঁরা সমালোচনা করেছেন, তাঁদের প্রতি ক্ষোভ ঝেড়েছেন অভিনেতার সাবেক স্ত্রী নাজিয়া হাসান অদিতি। ফেসবুকে অদিতি লেখেন, ‘কিছু মানুষ আমার ছেলেকে একা বা একাকী বলে যে নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন, তাতে আমি খুবই মর্মাহত। আমার ছেলে আমার কাছেই থাকে। ও সবসময় ভালোবাসা আর যত্নের মধ্যে আছে এবং ওর সব চাহিদা পূরণ করা হয়। ও যখন ইচ্ছা করে বা সপ্তাহের শেষে ওর বাবার কাছে যায়। আমরা সবসময় ওর সুখকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি।’
জিয়াউল ফারুক অপূর্ব একটি ভিডিও পোস্ট করেছিলেন ৫ আগস্ট। সাত মাস যুক্তরাষ্ট্রে কাটিয়ে ওই দিন দেশে ফেরেন অভিনেতা। বাড়িতে ঢুকেই চলে যান ছেলে আয়াশের ঘরে। আয়াশ তখন ঘুমাচ্ছিল। অপূর্ব গিয়ে ছেলের ঘুম ভাঙান। ঘুম থেকে উঠেই বাবাকে দেখে অবাক হয়ে যায় আয়াশ! আনন্দে কেঁদে ফেলে।
বাবা-ছেলের দুই মিনিটের এ ভিডিও দেখে মন ভিজেছে দর্শকের। অনেকে আবার বিষয়টি নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্যও ছড়িয়েছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। মা-বাবার আদর থেকে বঞ্চিত আয়াশ, ঠিকমতো ছেলের খেয়াল রাখেন না অপূর্ব—এমন নানা কিছু লিখে অসংখ্য কার্ড পোস্ট হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
ছেলেকে জড়িয়ে এমন গুজব রটানোয় খেপেছেন অপূর্ব। এ বিষয়ে সাইবার ক্রাইম ইউনিটের দ্বারস্থ হয়েছেন অভিনেতা। ইতিমধ্যে তিনজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। অন্যদেরও শিগগির আইনের আওতায় আনা হবে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে এসব তথ্য জানিয়েছেন অপূর্ব।
ফেসবুকে অপূর্ব লেখেন, ‘কিছু মানুষের সত্য-মিথ্যের বোধ নেই, ন্যূনতম সম্মানবোধও না। কিছু মানুষের গসিপ আর মিথ্যার কারখানা সমাজকে বিষাক্ত করে। আর কিছু গড়পড়তা মানুষ, যাচাই না করেই শেয়ার করেন, রিঅ্যাক্ট দেন, ভুল বিচার করেন। সন্তানের প্রতি বাবা-মায়ের ভালোবাসা নিয়েও চলে নোংরা বিচার ও আজেবাজে কথাবার্তা। এটা শুধু লজ্জাজনকই নয়, চরম অমানবিক।’
যাঁরা এমন কাজ করছেন, তাঁদের পরিবারের ব্যর্থতা রয়েছে বলে মনে করেন অপূর্ব। অভিনেতার মতে, ‘যারা এই কাজগুলো করেন তাদেরকে আমি জ্ঞান দিতে যাব না। কারণ, যাদের পরিবার তাদের ভেতর কোনো মূল্যবোধ তৈরি করতে ব্যর্থ হয়েছে, যাদের সমাজ মানবিকতা তৈরি করতে ব্যর্থ হয়েছে, তাদের কোনো জ্ঞান দিয়ে লাভ হবে না। কারণ, এই অভাগারা জানে না প্রতিটা বাবা-মায়ের কাছেই তাদের সন্তান জীবনের সবচেয়ে বড় অংশ। তার প্রতিটি হাসি, প্রতিটি কান্না, প্রতিটি অর্জন—সবকিছু তারা নিজের হৃদয়ে অনুভব করে। সন্তানের হাসি-কান্না, তার প্রতিটা অনুভূতি পিতা-মাতার প্রতিটি দিনকে করে তোলে উজ্জ্বল ও অর্থবহ। নিজেকে উত্তম আর অন্যকে অধম ভাবার মতন অসুস্থতা থেকে আপনারা দ্রুত সেরে উঠুন, সেই প্রত্যাশা করি।’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমার বা অন্য কারো সন্তান নিয়ে মনগড়া কোনো ভুল মন্তব্য করার আগে ভেবে নিন। যদি সত্য না জানেন, তবে নীরব থাকুন। কারণ, কারো সন্তানের জীবন আপনার কনটেন্ট তৈরির “আইটেম” নয়।’
আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়ে অপূর্ব লেখেন, ‘কিছু ভুঁইফোড়, নীচু মানসিকতার মানুষ ব্যস্ত অন্যের চরিত্র হননে! যারা এতটাই নীচ যে, পিতা-পুত্রের গভীর ভালবাসার মধ্যেও অন্য কিছু খোঁজার চেষ্টা করেছেন। মিথ্যে তথ্য আর গাজাখুরী বানানো গল্পের আশ্রয় নিয়ে ভিউ পাওয়ার আশায় সাধারণের কাছে এমন কিছু পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন, যা দেখে সাধারণ মানুষ বিভ্রান্ত হন আমার সন্তান ও আমার পরিবারের নামে! তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে তিনজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। শিগগিরই বাকিদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।’
এর আগে ছেলেকে নিয়ে অপূর্বর পোস্টে যাঁরা সমালোচনা করেছেন, তাঁদের প্রতি ক্ষোভ ঝেড়েছেন অভিনেতার সাবেক স্ত্রী নাজিয়া হাসান অদিতি। ফেসবুকে অদিতি লেখেন, ‘কিছু মানুষ আমার ছেলেকে একা বা একাকী বলে যে নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন, তাতে আমি খুবই মর্মাহত। আমার ছেলে আমার কাছেই থাকে। ও সবসময় ভালোবাসা আর যত্নের মধ্যে আছে এবং ওর সব চাহিদা পূরণ করা হয়। ও যখন ইচ্ছা করে বা সপ্তাহের শেষে ওর বাবার কাছে যায়। আমরা সবসময় ওর সুখকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি।’
গত আগস্টে বঙ্গরঙ্গ নাট্যদল নিয়ে এসেছিল তাদের নতুন নাটক ‘মৃত্যুহীন প্রাণ’। আবারও মঞ্চে উঠছে নাটকটি। আগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় প্রদর্শিত হবে মৃত্যুহীন প্রাণ নাটকের দ্বিতীয় প্রদর্শনী।
৪ ঘণ্টা আগেছন্দে ফিরেছে কোক স্টুডিও বাংলা। এক বছরের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর হাশিম মাহমুদের ‘বাজি’ গান দিয়ে আবার শুরু হয়েছে কোক স্টুডিও বাংলার তৃতীয় সিজনের কার্যক্রম। এরপর প্রকাশ পেয়েছে অংকন কুমার ও শেখ মুমতাহিনা মেহজাবিনের গাওয়া ‘লং ডিসট্যান্স লাভ’। এবার কোক স্টুডিওতে আসছেন সংগীতশিল্পী হাবিব ওয়াহিদ।
১৪ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনের দুষ্ট-মিষ্টি সময়ের গল্পের ওয়েব ফিল্ম ‘লিটল মিস ক্যাওস’। বানিয়েছেন মাহমুদা সুলতানা রীমা। এটি নির্মাতার প্রথম ওয়েব ফিল্ম। কেন্দ্রীয় দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন সাদ সালমি নাওভী ও সাদনিমা বিনতে নোমান।
১৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ‘এলএ ডাইভারসিটি ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল ২০২৫’-এ জোড়া পুরস্কার জিতেছে বাংলাদেশের স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আ থিং অ্যাবাউট কাশেম’। এ সিনেমায় দুর্দান্ত অভিনয় করে সেরা অভিনয়শিল্পীর পুরস্কার জিতেছেন ইন্তেখাব দিনার। পাশাপাশি সেরা পরিচালক হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছেন বিজন ইমতিয়াজ।
১৪ ঘণ্টা আগে