
২০১২ সালে ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ মুক্তির পর রাতারাতি আন্তর্জাতিক খ্যাতি পান দক্ষিণ কোরিয়ার গায়ক সাই। সুপারস্টার হয়ে ওঠেন তিনি। ইউটিউবে আপলোড করার পর গানটির অদ্ভুত মিউজিক ভিডিওটি ভাইরাল হয়। ইউটিউবের প্রথম বিলিয়ন (১০০ কোটি) ভিউ অর্জন করে এই গান।
গ্যাংনাম স্টাইলের ঘোড়সওয়ারের মতো ট্রেডমার্ক নাচটি দর্শকেরা হাজার হাজার বার অনুকরণ করেছে। এই গান দিয়ে রাতারাতি তারকা বনে যান সাই। কিন্তু এরপর আর তেমন একটা নাম শোনা যায়নি তাঁর। সাই তাহলে এখন কী করছেন?
সাই ওরফে পার্ক জায়ে–সাং–এর ষষ্ঠ স্টুডিও অ্যালবাম সাই ৬–এ গ্যাংনাম স্টাইল গানটি ছিল। অ্যালবামটির লক্ষাধিক কপি বিক্রি হয়েছে। সাই–এর ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ শুধু একাধিক ইউটিউব রেকর্ড ভাঙেনি, এটি ইউটিউব প্ল্যাটফর্মকেও বদলে দেয়। মিউজিক ভিডিওটি প্রথম কোনো কনটেন্ট হিসেবে ইউটিউবে এক বিলিয়ন ভিউয়ের মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলে। ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ আপলোড হওয়ার প্রায় আড়াই বছর পর ইউটিউবের ব্যাকএন্ড কোডে পরিবর্তন আনতে বাধ্য হয় গুগল।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস অনুসারে, ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ দ্রুতই সবচেয়ে বেশি পছন্দ করা ভিডিও হয়ে ওঠে, সেই সঙ্গে সবচেয়ে বেশিবার দেখা হয়েছে। তবে সাই এখন আর ইউটিউবের রাজা নন। প্রয়াত অভিনেতা পল ওয়াকারকে নিয়ে ২০১৭ সালে উইজ খলিফা ও চার্লি পুথের ‘সি ইউ অ্যাগেইন’ গানটি গ্যাংনাম স্টাইলকে সিংহাসনচ্যুত করে।
গানটি যখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে, সাইকে নিয়ে নিয়ে আলোচনাও তখন তুঙ্গে। যুক্তরাষ্ট্রের পপ সম্রাজ্ঞী ম্যাডোনার সঙ্গে মঞ্চ ভাগ করেন তিনি। এমনকি আইফেল টাওয়ারের সামনে বিশাল একটি ফ্ল্যাশ মবের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সামনেও তিনি পারফর্ম করেন।
যদিও সাই স্পটলাইট ও খ্যাতির সঙ্গে পাওয়া সমস্ত সুযোগ–সুবিধা উপভোগ করেছেন। তবে তিনি অন্ধকার সময়ের সঙ্গেও লড়াই করেছেন।
২০১৩ সানডে টাইমসের কাছে অতিরিক্ত মদ পানের কথা স্বীকার করেন সাই। সেসময় তিনি বলেন, ‘আমি খুশির সময় মদ খাই, দুঃখের সময়ও খাই!’ তবে সাই তাঁর এই আসক্তি নিরাময়ে বিশেষজ্ঞের কাছে গিয়েছিলেন কিনা তা জানা যায়নি।
সিএনএনের প্রতিবেদন অনুসারে, দক্ষিণ কোরিয়াকে আন্তর্জাতিক স্পটলাইটে রাখার পর ২০১৩ সালে দেশটি মোটা বেতনের পরিবর্তে সাইকে পর্যটন দূত হিসেবে নিয়োগ দেয়। তবে সংগীত তারকা ন্যূনতম অর্থ গ্রহণ করেন। এর আগেও এই ধরনের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। তাঁর নিয়োগ অন্যান্য ব্যবসায়িক চুক্তির দরজাও খুলে দিয়েছিল। ২০১৩ সালের জন্য এশিয়ান এয়ারলাইনসের দূত হিসেবে নিয়োগ পান তিনি।
২০১৪ সালে, সাই ও মার্কিন র্যাপার স্নুপ ডগ ‘হ্যাংওভার’ শিরোনামের একটি গান করেন। এটি জিমি কিমেল লাইভ শোতে প্রথম প্রচারিত হয়। পরবর্তীতে মিউজিক ভিডিওটি অনলাইনে অনেক জনপ্রিয়তা পায়।
২০১৫ সালের ডিসেম্বরে সাই তাঁর দীর্ঘ প্রতীক্ষিত সপ্তম স্টুডিও অ্যালবাম চিলজিপ সাই–দা প্রকাশ করেন। আগের রেকর্ড ভাঙা যে প্রায় অসম্ভব সে ব্যাপারে তিনি সচেতন ছিলেন। সংগীতশিল্পী হিসেবে আরও সফল হওয়ার জন্য তিনি প্রচুর চাপ অনুভব করেছিলেন, একপর্যায়ে বিষণ্নতায় ডুবে গিয়েছিলেন।
সে সময়ে এন্টারটেইনমেন্ট উইকলিকে সাই বলেন, ‘আমি অ্যাডিলে (ব্রিটিশ সংগীতশিল্পী) নই। গ্যাংনাম স্টাইলের পরে আমি সত্যিই খুশি ছিলাম। কিন্তু কখনো কখনো আমি অখুশিও ছিলাম। কারণ এটি আমার জীবনের সবচেয়ে জনপ্রিয় গান ও আমি সেই গানটির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষ অবস্থানে যেতে পারব না।’
তিনি আরও বলেন, ‘সেসময় আমি চাপ অনুভব করেছি। আমি কীভাবে এই রেকর্ড টপকে যেতে পারি তা ভাবছিলাম। তাই আমি গ্যাংনাম লোকটিকে নয়, নিজেকে খুঁজে পাওয়ার দিকে মনোনিবেশ করেছি।’
২০১৫ সালে সাইয়ের ‘ড্যাডি’ গানটিও ইউটিউবে লাখ লাখ ভিউ পায় এবং যুক্তরাষ্ট্রে টপ চার্টে উঠে আসে।
সাই যুক্তরাষ্ট্রে ও ইউরোপের বাজারে বেশি সক্রিয় না হলেও অন্যান্য দেশে এখনো পারফর্ম করেন। ২০১৫ সালে বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, তিনি পশ্চিমাদের কাছ থেকে যে আয় (প্রায় ৫৫ কোটি ডলার) করেন, এখন তিনি চীনের বাজার থেকে একই পরিমাণ আয় করেন। চীনের জনপ্রিয় পিয়ানোবাদক ল্যাং ল্যাংয়ের সঙ্গেও তিনি বেশ কয়েকটি গান তৈরি করেছেন।
নিজের গান ছাড়াও অন্যদের গান এবং ভিডিও পরিচালনা ও প্রযোজনার কাজও করেন এই গায়ক। আট বছর পর ২০১৮ সালে ওয়াইজে এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি শেষ করেন সাই। তিনি নিজেই একটি রেকর্ডিং কোম্পানি খোলেন। ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে নিজস্ব রেকর্ডিং কোম্পানি পি নেশন তৈরি করেন।
এই সময় দক্ষিণ কোরিয়ার কে–পপ ব্যান্ড বিটিএস জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠে আসে। তাই সাইয়ের জন্য নতুন কোম্পানি শুরু করার এটিই সবচেয়ে ভালো সময় ছিল। সেসময় সাই বলেন, তিনি যা শিখেছেন তা পরবর্তী প্রজন্মের কে–পপ তারকাদের সঙ্গে শেয়ার করতে প্রস্তুত ছিলেন।
২০২২ সালে বিটিএসের সদস্য র্যাপার সুগার সঙ্গেও ‘দ্যাট দ্যাট’ শিরোনামের গান প্রকাশ করেন। এটিও অনেক জনপ্রিয়তা পায়। যুক্তরাষ্ট্রের দর্শকদের আকর্ষণ করতে মার্কিন বংশোদ্ভূত দক্ষিণ কোরীয় নারী র্যাপার জেসির সঙ্গে নতুন গান করার চুক্তি করে সাইয়ের পি নেশন।
জেসির সঙ্গে সাই আরও জনপ্রিয় কে–পপ শিল্পী নিয়োগের দিকে মনোযোগ দেন। তিনি গায়ক, র্যাপার ও গীতিকার হিউনার সঙ্গে চুক্তিও করেন। ২০০৭ সালে মেয়েদের গানের দল ওয়ান্ডার গার্লস–এর একজন সদস্য হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। পরে তাঁকে গ্যাংনাম স্টাইলের ভিডিওতেও দেখা যায়। এইভাবে তিনি তরুণ তারকাদের সঙ্গে দর্শকদের নতুন নতুন গান উপহার দেওয়ার চেষ্টা করছেন।
গ্যাংনাম স্টাইল শুধু সাই-এর ক্যারিয়ারকেই নয়, সংগীত শিল্পকেও বদলে দিয়েছে। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়, ইংরেজি ভাষার গান ছাড়াও একজন শিল্পী ইন্টারনেটের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক শ্রোতাদের কাছে পৌঁছাতে পারে।

২০১২ সালে ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ মুক্তির পর রাতারাতি আন্তর্জাতিক খ্যাতি পান দক্ষিণ কোরিয়ার গায়ক সাই। সুপারস্টার হয়ে ওঠেন তিনি। ইউটিউবে আপলোড করার পর গানটির অদ্ভুত মিউজিক ভিডিওটি ভাইরাল হয়। ইউটিউবের প্রথম বিলিয়ন (১০০ কোটি) ভিউ অর্জন করে এই গান।
গ্যাংনাম স্টাইলের ঘোড়সওয়ারের মতো ট্রেডমার্ক নাচটি দর্শকেরা হাজার হাজার বার অনুকরণ করেছে। এই গান দিয়ে রাতারাতি তারকা বনে যান সাই। কিন্তু এরপর আর তেমন একটা নাম শোনা যায়নি তাঁর। সাই তাহলে এখন কী করছেন?
সাই ওরফে পার্ক জায়ে–সাং–এর ষষ্ঠ স্টুডিও অ্যালবাম সাই ৬–এ গ্যাংনাম স্টাইল গানটি ছিল। অ্যালবামটির লক্ষাধিক কপি বিক্রি হয়েছে। সাই–এর ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ শুধু একাধিক ইউটিউব রেকর্ড ভাঙেনি, এটি ইউটিউব প্ল্যাটফর্মকেও বদলে দেয়। মিউজিক ভিডিওটি প্রথম কোনো কনটেন্ট হিসেবে ইউটিউবে এক বিলিয়ন ভিউয়ের মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলে। ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ আপলোড হওয়ার প্রায় আড়াই বছর পর ইউটিউবের ব্যাকএন্ড কোডে পরিবর্তন আনতে বাধ্য হয় গুগল।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস অনুসারে, ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ দ্রুতই সবচেয়ে বেশি পছন্দ করা ভিডিও হয়ে ওঠে, সেই সঙ্গে সবচেয়ে বেশিবার দেখা হয়েছে। তবে সাই এখন আর ইউটিউবের রাজা নন। প্রয়াত অভিনেতা পল ওয়াকারকে নিয়ে ২০১৭ সালে উইজ খলিফা ও চার্লি পুথের ‘সি ইউ অ্যাগেইন’ গানটি গ্যাংনাম স্টাইলকে সিংহাসনচ্যুত করে।
গানটি যখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে, সাইকে নিয়ে নিয়ে আলোচনাও তখন তুঙ্গে। যুক্তরাষ্ট্রের পপ সম্রাজ্ঞী ম্যাডোনার সঙ্গে মঞ্চ ভাগ করেন তিনি। এমনকি আইফেল টাওয়ারের সামনে বিশাল একটি ফ্ল্যাশ মবের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সামনেও তিনি পারফর্ম করেন।
যদিও সাই স্পটলাইট ও খ্যাতির সঙ্গে পাওয়া সমস্ত সুযোগ–সুবিধা উপভোগ করেছেন। তবে তিনি অন্ধকার সময়ের সঙ্গেও লড়াই করেছেন।
২০১৩ সানডে টাইমসের কাছে অতিরিক্ত মদ পানের কথা স্বীকার করেন সাই। সেসময় তিনি বলেন, ‘আমি খুশির সময় মদ খাই, দুঃখের সময়ও খাই!’ তবে সাই তাঁর এই আসক্তি নিরাময়ে বিশেষজ্ঞের কাছে গিয়েছিলেন কিনা তা জানা যায়নি।
সিএনএনের প্রতিবেদন অনুসারে, দক্ষিণ কোরিয়াকে আন্তর্জাতিক স্পটলাইটে রাখার পর ২০১৩ সালে দেশটি মোটা বেতনের পরিবর্তে সাইকে পর্যটন দূত হিসেবে নিয়োগ দেয়। তবে সংগীত তারকা ন্যূনতম অর্থ গ্রহণ করেন। এর আগেও এই ধরনের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। তাঁর নিয়োগ অন্যান্য ব্যবসায়িক চুক্তির দরজাও খুলে দিয়েছিল। ২০১৩ সালের জন্য এশিয়ান এয়ারলাইনসের দূত হিসেবে নিয়োগ পান তিনি।
২০১৪ সালে, সাই ও মার্কিন র্যাপার স্নুপ ডগ ‘হ্যাংওভার’ শিরোনামের একটি গান করেন। এটি জিমি কিমেল লাইভ শোতে প্রথম প্রচারিত হয়। পরবর্তীতে মিউজিক ভিডিওটি অনলাইনে অনেক জনপ্রিয়তা পায়।
২০১৫ সালের ডিসেম্বরে সাই তাঁর দীর্ঘ প্রতীক্ষিত সপ্তম স্টুডিও অ্যালবাম চিলজিপ সাই–দা প্রকাশ করেন। আগের রেকর্ড ভাঙা যে প্রায় অসম্ভব সে ব্যাপারে তিনি সচেতন ছিলেন। সংগীতশিল্পী হিসেবে আরও সফল হওয়ার জন্য তিনি প্রচুর চাপ অনুভব করেছিলেন, একপর্যায়ে বিষণ্নতায় ডুবে গিয়েছিলেন।
সে সময়ে এন্টারটেইনমেন্ট উইকলিকে সাই বলেন, ‘আমি অ্যাডিলে (ব্রিটিশ সংগীতশিল্পী) নই। গ্যাংনাম স্টাইলের পরে আমি সত্যিই খুশি ছিলাম। কিন্তু কখনো কখনো আমি অখুশিও ছিলাম। কারণ এটি আমার জীবনের সবচেয়ে জনপ্রিয় গান ও আমি সেই গানটির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষ অবস্থানে যেতে পারব না।’
তিনি আরও বলেন, ‘সেসময় আমি চাপ অনুভব করেছি। আমি কীভাবে এই রেকর্ড টপকে যেতে পারি তা ভাবছিলাম। তাই আমি গ্যাংনাম লোকটিকে নয়, নিজেকে খুঁজে পাওয়ার দিকে মনোনিবেশ করেছি।’
২০১৫ সালে সাইয়ের ‘ড্যাডি’ গানটিও ইউটিউবে লাখ লাখ ভিউ পায় এবং যুক্তরাষ্ট্রে টপ চার্টে উঠে আসে।
সাই যুক্তরাষ্ট্রে ও ইউরোপের বাজারে বেশি সক্রিয় না হলেও অন্যান্য দেশে এখনো পারফর্ম করেন। ২০১৫ সালে বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, তিনি পশ্চিমাদের কাছ থেকে যে আয় (প্রায় ৫৫ কোটি ডলার) করেন, এখন তিনি চীনের বাজার থেকে একই পরিমাণ আয় করেন। চীনের জনপ্রিয় পিয়ানোবাদক ল্যাং ল্যাংয়ের সঙ্গেও তিনি বেশ কয়েকটি গান তৈরি করেছেন।
নিজের গান ছাড়াও অন্যদের গান এবং ভিডিও পরিচালনা ও প্রযোজনার কাজও করেন এই গায়ক। আট বছর পর ২০১৮ সালে ওয়াইজে এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি শেষ করেন সাই। তিনি নিজেই একটি রেকর্ডিং কোম্পানি খোলেন। ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে নিজস্ব রেকর্ডিং কোম্পানি পি নেশন তৈরি করেন।
এই সময় দক্ষিণ কোরিয়ার কে–পপ ব্যান্ড বিটিএস জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠে আসে। তাই সাইয়ের জন্য নতুন কোম্পানি শুরু করার এটিই সবচেয়ে ভালো সময় ছিল। সেসময় সাই বলেন, তিনি যা শিখেছেন তা পরবর্তী প্রজন্মের কে–পপ তারকাদের সঙ্গে শেয়ার করতে প্রস্তুত ছিলেন।
২০২২ সালে বিটিএসের সদস্য র্যাপার সুগার সঙ্গেও ‘দ্যাট দ্যাট’ শিরোনামের গান প্রকাশ করেন। এটিও অনেক জনপ্রিয়তা পায়। যুক্তরাষ্ট্রের দর্শকদের আকর্ষণ করতে মার্কিন বংশোদ্ভূত দক্ষিণ কোরীয় নারী র্যাপার জেসির সঙ্গে নতুন গান করার চুক্তি করে সাইয়ের পি নেশন।
জেসির সঙ্গে সাই আরও জনপ্রিয় কে–পপ শিল্পী নিয়োগের দিকে মনোযোগ দেন। তিনি গায়ক, র্যাপার ও গীতিকার হিউনার সঙ্গে চুক্তিও করেন। ২০০৭ সালে মেয়েদের গানের দল ওয়ান্ডার গার্লস–এর একজন সদস্য হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। পরে তাঁকে গ্যাংনাম স্টাইলের ভিডিওতেও দেখা যায়। এইভাবে তিনি তরুণ তারকাদের সঙ্গে দর্শকদের নতুন নতুন গান উপহার দেওয়ার চেষ্টা করছেন।
গ্যাংনাম স্টাইল শুধু সাই-এর ক্যারিয়ারকেই নয়, সংগীত শিল্পকেও বদলে দিয়েছে। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়, ইংরেজি ভাষার গান ছাড়াও একজন শিল্পী ইন্টারনেটের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক শ্রোতাদের কাছে পৌঁছাতে পারে।

২০১২ সালে ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ মুক্তির পর রাতারাতি আন্তর্জাতিক খ্যাতি পান দক্ষিণ কোরিয়ার গায়ক সাই। সুপারস্টার হয়ে ওঠেন তিনি। ইউটিউবে আপলোড করার পর গানটির অদ্ভুত মিউজিক ভিডিওটি ভাইরাল হয়। ইউটিউবের প্রথম বিলিয়ন (১০০ কোটি) ভিউ অর্জন করে এই গান।
গ্যাংনাম স্টাইলের ঘোড়সওয়ারের মতো ট্রেডমার্ক নাচটি দর্শকেরা হাজার হাজার বার অনুকরণ করেছে। এই গান দিয়ে রাতারাতি তারকা বনে যান সাই। কিন্তু এরপর আর তেমন একটা নাম শোনা যায়নি তাঁর। সাই তাহলে এখন কী করছেন?
সাই ওরফে পার্ক জায়ে–সাং–এর ষষ্ঠ স্টুডিও অ্যালবাম সাই ৬–এ গ্যাংনাম স্টাইল গানটি ছিল। অ্যালবামটির লক্ষাধিক কপি বিক্রি হয়েছে। সাই–এর ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ শুধু একাধিক ইউটিউব রেকর্ড ভাঙেনি, এটি ইউটিউব প্ল্যাটফর্মকেও বদলে দেয়। মিউজিক ভিডিওটি প্রথম কোনো কনটেন্ট হিসেবে ইউটিউবে এক বিলিয়ন ভিউয়ের মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলে। ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ আপলোড হওয়ার প্রায় আড়াই বছর পর ইউটিউবের ব্যাকএন্ড কোডে পরিবর্তন আনতে বাধ্য হয় গুগল।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস অনুসারে, ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ দ্রুতই সবচেয়ে বেশি পছন্দ করা ভিডিও হয়ে ওঠে, সেই সঙ্গে সবচেয়ে বেশিবার দেখা হয়েছে। তবে সাই এখন আর ইউটিউবের রাজা নন। প্রয়াত অভিনেতা পল ওয়াকারকে নিয়ে ২০১৭ সালে উইজ খলিফা ও চার্লি পুথের ‘সি ইউ অ্যাগেইন’ গানটি গ্যাংনাম স্টাইলকে সিংহাসনচ্যুত করে।
গানটি যখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে, সাইকে নিয়ে নিয়ে আলোচনাও তখন তুঙ্গে। যুক্তরাষ্ট্রের পপ সম্রাজ্ঞী ম্যাডোনার সঙ্গে মঞ্চ ভাগ করেন তিনি। এমনকি আইফেল টাওয়ারের সামনে বিশাল একটি ফ্ল্যাশ মবের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সামনেও তিনি পারফর্ম করেন।
যদিও সাই স্পটলাইট ও খ্যাতির সঙ্গে পাওয়া সমস্ত সুযোগ–সুবিধা উপভোগ করেছেন। তবে তিনি অন্ধকার সময়ের সঙ্গেও লড়াই করেছেন।
২০১৩ সানডে টাইমসের কাছে অতিরিক্ত মদ পানের কথা স্বীকার করেন সাই। সেসময় তিনি বলেন, ‘আমি খুশির সময় মদ খাই, দুঃখের সময়ও খাই!’ তবে সাই তাঁর এই আসক্তি নিরাময়ে বিশেষজ্ঞের কাছে গিয়েছিলেন কিনা তা জানা যায়নি।
সিএনএনের প্রতিবেদন অনুসারে, দক্ষিণ কোরিয়াকে আন্তর্জাতিক স্পটলাইটে রাখার পর ২০১৩ সালে দেশটি মোটা বেতনের পরিবর্তে সাইকে পর্যটন দূত হিসেবে নিয়োগ দেয়। তবে সংগীত তারকা ন্যূনতম অর্থ গ্রহণ করেন। এর আগেও এই ধরনের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। তাঁর নিয়োগ অন্যান্য ব্যবসায়িক চুক্তির দরজাও খুলে দিয়েছিল। ২০১৩ সালের জন্য এশিয়ান এয়ারলাইনসের দূত হিসেবে নিয়োগ পান তিনি।
২০১৪ সালে, সাই ও মার্কিন র্যাপার স্নুপ ডগ ‘হ্যাংওভার’ শিরোনামের একটি গান করেন। এটি জিমি কিমেল লাইভ শোতে প্রথম প্রচারিত হয়। পরবর্তীতে মিউজিক ভিডিওটি অনলাইনে অনেক জনপ্রিয়তা পায়।
২০১৫ সালের ডিসেম্বরে সাই তাঁর দীর্ঘ প্রতীক্ষিত সপ্তম স্টুডিও অ্যালবাম চিলজিপ সাই–দা প্রকাশ করেন। আগের রেকর্ড ভাঙা যে প্রায় অসম্ভব সে ব্যাপারে তিনি সচেতন ছিলেন। সংগীতশিল্পী হিসেবে আরও সফল হওয়ার জন্য তিনি প্রচুর চাপ অনুভব করেছিলেন, একপর্যায়ে বিষণ্নতায় ডুবে গিয়েছিলেন।
সে সময়ে এন্টারটেইনমেন্ট উইকলিকে সাই বলেন, ‘আমি অ্যাডিলে (ব্রিটিশ সংগীতশিল্পী) নই। গ্যাংনাম স্টাইলের পরে আমি সত্যিই খুশি ছিলাম। কিন্তু কখনো কখনো আমি অখুশিও ছিলাম। কারণ এটি আমার জীবনের সবচেয়ে জনপ্রিয় গান ও আমি সেই গানটির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষ অবস্থানে যেতে পারব না।’
তিনি আরও বলেন, ‘সেসময় আমি চাপ অনুভব করেছি। আমি কীভাবে এই রেকর্ড টপকে যেতে পারি তা ভাবছিলাম। তাই আমি গ্যাংনাম লোকটিকে নয়, নিজেকে খুঁজে পাওয়ার দিকে মনোনিবেশ করেছি।’
২০১৫ সালে সাইয়ের ‘ড্যাডি’ গানটিও ইউটিউবে লাখ লাখ ভিউ পায় এবং যুক্তরাষ্ট্রে টপ চার্টে উঠে আসে।
সাই যুক্তরাষ্ট্রে ও ইউরোপের বাজারে বেশি সক্রিয় না হলেও অন্যান্য দেশে এখনো পারফর্ম করেন। ২০১৫ সালে বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, তিনি পশ্চিমাদের কাছ থেকে যে আয় (প্রায় ৫৫ কোটি ডলার) করেন, এখন তিনি চীনের বাজার থেকে একই পরিমাণ আয় করেন। চীনের জনপ্রিয় পিয়ানোবাদক ল্যাং ল্যাংয়ের সঙ্গেও তিনি বেশ কয়েকটি গান তৈরি করেছেন।
নিজের গান ছাড়াও অন্যদের গান এবং ভিডিও পরিচালনা ও প্রযোজনার কাজও করেন এই গায়ক। আট বছর পর ২০১৮ সালে ওয়াইজে এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি শেষ করেন সাই। তিনি নিজেই একটি রেকর্ডিং কোম্পানি খোলেন। ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে নিজস্ব রেকর্ডিং কোম্পানি পি নেশন তৈরি করেন।
এই সময় দক্ষিণ কোরিয়ার কে–পপ ব্যান্ড বিটিএস জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠে আসে। তাই সাইয়ের জন্য নতুন কোম্পানি শুরু করার এটিই সবচেয়ে ভালো সময় ছিল। সেসময় সাই বলেন, তিনি যা শিখেছেন তা পরবর্তী প্রজন্মের কে–পপ তারকাদের সঙ্গে শেয়ার করতে প্রস্তুত ছিলেন।
২০২২ সালে বিটিএসের সদস্য র্যাপার সুগার সঙ্গেও ‘দ্যাট দ্যাট’ শিরোনামের গান প্রকাশ করেন। এটিও অনেক জনপ্রিয়তা পায়। যুক্তরাষ্ট্রের দর্শকদের আকর্ষণ করতে মার্কিন বংশোদ্ভূত দক্ষিণ কোরীয় নারী র্যাপার জেসির সঙ্গে নতুন গান করার চুক্তি করে সাইয়ের পি নেশন।
জেসির সঙ্গে সাই আরও জনপ্রিয় কে–পপ শিল্পী নিয়োগের দিকে মনোযোগ দেন। তিনি গায়ক, র্যাপার ও গীতিকার হিউনার সঙ্গে চুক্তিও করেন। ২০০৭ সালে মেয়েদের গানের দল ওয়ান্ডার গার্লস–এর একজন সদস্য হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। পরে তাঁকে গ্যাংনাম স্টাইলের ভিডিওতেও দেখা যায়। এইভাবে তিনি তরুণ তারকাদের সঙ্গে দর্শকদের নতুন নতুন গান উপহার দেওয়ার চেষ্টা করছেন।
গ্যাংনাম স্টাইল শুধু সাই-এর ক্যারিয়ারকেই নয়, সংগীত শিল্পকেও বদলে দিয়েছে। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়, ইংরেজি ভাষার গান ছাড়াও একজন শিল্পী ইন্টারনেটের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক শ্রোতাদের কাছে পৌঁছাতে পারে।

২০১২ সালে ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ মুক্তির পর রাতারাতি আন্তর্জাতিক খ্যাতি পান দক্ষিণ কোরিয়ার গায়ক সাই। সুপারস্টার হয়ে ওঠেন তিনি। ইউটিউবে আপলোড করার পর গানটির অদ্ভুত মিউজিক ভিডিওটি ভাইরাল হয়। ইউটিউবের প্রথম বিলিয়ন (১০০ কোটি) ভিউ অর্জন করে এই গান।
গ্যাংনাম স্টাইলের ঘোড়সওয়ারের মতো ট্রেডমার্ক নাচটি দর্শকেরা হাজার হাজার বার অনুকরণ করেছে। এই গান দিয়ে রাতারাতি তারকা বনে যান সাই। কিন্তু এরপর আর তেমন একটা নাম শোনা যায়নি তাঁর। সাই তাহলে এখন কী করছেন?
সাই ওরফে পার্ক জায়ে–সাং–এর ষষ্ঠ স্টুডিও অ্যালবাম সাই ৬–এ গ্যাংনাম স্টাইল গানটি ছিল। অ্যালবামটির লক্ষাধিক কপি বিক্রি হয়েছে। সাই–এর ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ শুধু একাধিক ইউটিউব রেকর্ড ভাঙেনি, এটি ইউটিউব প্ল্যাটফর্মকেও বদলে দেয়। মিউজিক ভিডিওটি প্রথম কোনো কনটেন্ট হিসেবে ইউটিউবে এক বিলিয়ন ভিউয়ের মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলে। ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ আপলোড হওয়ার প্রায় আড়াই বছর পর ইউটিউবের ব্যাকএন্ড কোডে পরিবর্তন আনতে বাধ্য হয় গুগল।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস অনুসারে, ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ দ্রুতই সবচেয়ে বেশি পছন্দ করা ভিডিও হয়ে ওঠে, সেই সঙ্গে সবচেয়ে বেশিবার দেখা হয়েছে। তবে সাই এখন আর ইউটিউবের রাজা নন। প্রয়াত অভিনেতা পল ওয়াকারকে নিয়ে ২০১৭ সালে উইজ খলিফা ও চার্লি পুথের ‘সি ইউ অ্যাগেইন’ গানটি গ্যাংনাম স্টাইলকে সিংহাসনচ্যুত করে।
গানটি যখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে, সাইকে নিয়ে নিয়ে আলোচনাও তখন তুঙ্গে। যুক্তরাষ্ট্রের পপ সম্রাজ্ঞী ম্যাডোনার সঙ্গে মঞ্চ ভাগ করেন তিনি। এমনকি আইফেল টাওয়ারের সামনে বিশাল একটি ফ্ল্যাশ মবের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সামনেও তিনি পারফর্ম করেন।
যদিও সাই স্পটলাইট ও খ্যাতির সঙ্গে পাওয়া সমস্ত সুযোগ–সুবিধা উপভোগ করেছেন। তবে তিনি অন্ধকার সময়ের সঙ্গেও লড়াই করেছেন।
২০১৩ সানডে টাইমসের কাছে অতিরিক্ত মদ পানের কথা স্বীকার করেন সাই। সেসময় তিনি বলেন, ‘আমি খুশির সময় মদ খাই, দুঃখের সময়ও খাই!’ তবে সাই তাঁর এই আসক্তি নিরাময়ে বিশেষজ্ঞের কাছে গিয়েছিলেন কিনা তা জানা যায়নি।
সিএনএনের প্রতিবেদন অনুসারে, দক্ষিণ কোরিয়াকে আন্তর্জাতিক স্পটলাইটে রাখার পর ২০১৩ সালে দেশটি মোটা বেতনের পরিবর্তে সাইকে পর্যটন দূত হিসেবে নিয়োগ দেয়। তবে সংগীত তারকা ন্যূনতম অর্থ গ্রহণ করেন। এর আগেও এই ধরনের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। তাঁর নিয়োগ অন্যান্য ব্যবসায়িক চুক্তির দরজাও খুলে দিয়েছিল। ২০১৩ সালের জন্য এশিয়ান এয়ারলাইনসের দূত হিসেবে নিয়োগ পান তিনি।
২০১৪ সালে, সাই ও মার্কিন র্যাপার স্নুপ ডগ ‘হ্যাংওভার’ শিরোনামের একটি গান করেন। এটি জিমি কিমেল লাইভ শোতে প্রথম প্রচারিত হয়। পরবর্তীতে মিউজিক ভিডিওটি অনলাইনে অনেক জনপ্রিয়তা পায়।
২০১৫ সালের ডিসেম্বরে সাই তাঁর দীর্ঘ প্রতীক্ষিত সপ্তম স্টুডিও অ্যালবাম চিলজিপ সাই–দা প্রকাশ করেন। আগের রেকর্ড ভাঙা যে প্রায় অসম্ভব সে ব্যাপারে তিনি সচেতন ছিলেন। সংগীতশিল্পী হিসেবে আরও সফল হওয়ার জন্য তিনি প্রচুর চাপ অনুভব করেছিলেন, একপর্যায়ে বিষণ্নতায় ডুবে গিয়েছিলেন।
সে সময়ে এন্টারটেইনমেন্ট উইকলিকে সাই বলেন, ‘আমি অ্যাডিলে (ব্রিটিশ সংগীতশিল্পী) নই। গ্যাংনাম স্টাইলের পরে আমি সত্যিই খুশি ছিলাম। কিন্তু কখনো কখনো আমি অখুশিও ছিলাম। কারণ এটি আমার জীবনের সবচেয়ে জনপ্রিয় গান ও আমি সেই গানটির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষ অবস্থানে যেতে পারব না।’
তিনি আরও বলেন, ‘সেসময় আমি চাপ অনুভব করেছি। আমি কীভাবে এই রেকর্ড টপকে যেতে পারি তা ভাবছিলাম। তাই আমি গ্যাংনাম লোকটিকে নয়, নিজেকে খুঁজে পাওয়ার দিকে মনোনিবেশ করেছি।’
২০১৫ সালে সাইয়ের ‘ড্যাডি’ গানটিও ইউটিউবে লাখ লাখ ভিউ পায় এবং যুক্তরাষ্ট্রে টপ চার্টে উঠে আসে।
সাই যুক্তরাষ্ট্রে ও ইউরোপের বাজারে বেশি সক্রিয় না হলেও অন্যান্য দেশে এখনো পারফর্ম করেন। ২০১৫ সালে বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, তিনি পশ্চিমাদের কাছ থেকে যে আয় (প্রায় ৫৫ কোটি ডলার) করেন, এখন তিনি চীনের বাজার থেকে একই পরিমাণ আয় করেন। চীনের জনপ্রিয় পিয়ানোবাদক ল্যাং ল্যাংয়ের সঙ্গেও তিনি বেশ কয়েকটি গান তৈরি করেছেন।
নিজের গান ছাড়াও অন্যদের গান এবং ভিডিও পরিচালনা ও প্রযোজনার কাজও করেন এই গায়ক। আট বছর পর ২০১৮ সালে ওয়াইজে এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি শেষ করেন সাই। তিনি নিজেই একটি রেকর্ডিং কোম্পানি খোলেন। ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে নিজস্ব রেকর্ডিং কোম্পানি পি নেশন তৈরি করেন।
এই সময় দক্ষিণ কোরিয়ার কে–পপ ব্যান্ড বিটিএস জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠে আসে। তাই সাইয়ের জন্য নতুন কোম্পানি শুরু করার এটিই সবচেয়ে ভালো সময় ছিল। সেসময় সাই বলেন, তিনি যা শিখেছেন তা পরবর্তী প্রজন্মের কে–পপ তারকাদের সঙ্গে শেয়ার করতে প্রস্তুত ছিলেন।
২০২২ সালে বিটিএসের সদস্য র্যাপার সুগার সঙ্গেও ‘দ্যাট দ্যাট’ শিরোনামের গান প্রকাশ করেন। এটিও অনেক জনপ্রিয়তা পায়। যুক্তরাষ্ট্রের দর্শকদের আকর্ষণ করতে মার্কিন বংশোদ্ভূত দক্ষিণ কোরীয় নারী র্যাপার জেসির সঙ্গে নতুন গান করার চুক্তি করে সাইয়ের পি নেশন।
জেসির সঙ্গে সাই আরও জনপ্রিয় কে–পপ শিল্পী নিয়োগের দিকে মনোযোগ দেন। তিনি গায়ক, র্যাপার ও গীতিকার হিউনার সঙ্গে চুক্তিও করেন। ২০০৭ সালে মেয়েদের গানের দল ওয়ান্ডার গার্লস–এর একজন সদস্য হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। পরে তাঁকে গ্যাংনাম স্টাইলের ভিডিওতেও দেখা যায়। এইভাবে তিনি তরুণ তারকাদের সঙ্গে দর্শকদের নতুন নতুন গান উপহার দেওয়ার চেষ্টা করছেন।
গ্যাংনাম স্টাইল শুধু সাই-এর ক্যারিয়ারকেই নয়, সংগীত শিল্পকেও বদলে দিয়েছে। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়, ইংরেজি ভাষার গান ছাড়াও একজন শিল্পী ইন্টারনেটের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক শ্রোতাদের কাছে পৌঁছাতে পারে।

ভৌতিক ঘরানার সিনেমা বানাচ্ছেন রায়হান রাফী। ‘আন্ধার’ নামের সিনেমাটি তৈরি হবে দুই ব্যান্ড তারকা অর্থহীনের সাইদুস সালেহীন সুমন এবং ক্রিপটিক ফেইটের শাকিব চৌধুরীর গল্পে। গত আগস্টে প্রকাশ পেয়েছিল এমন খবর। সে সময় জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন সিয়াম আহমেদ ও নাজিফা তুষি। তবে এ নিয়ে কোনো কথা বলেননি নির্মাতারা
১১ ঘণ্টা আগে
মঞ্চে নিজেদের প্রথম প্রযোজনা নিয়ে আসছে নাটকের দল হান্ট থিয়েটার। নাম ‘ক্যাফে দ্য ভলতে’। নাটকটির মূল ভাবনা, গল্প ও নির্দেশনা দিয়েছেন ডায়না ম্যারিলিন। চিত্রনাট্য করেছেন আবিদ হাসান ও সংলাপ যোজনায় তানভীর চৌধুরী। আজ রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী
১২ ঘণ্টা আগে
প্রতিবার জাতীয় নির্বাচনের আগে দলীয় প্রার্থী হতে দৌড়ঝাঁপ করতে দেখা যায় সংস্কৃতি অঙ্গনের অনেককে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রার্থী হিসেবে শোনা গিয়েছিল অনেকের নাম। তালিকায় ছিলেন সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীন, মনির খান, রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা, অভিনেতা আশরাফ উদ্দিন আহমেদ উজ্জল।
১২ ঘণ্টা আগে
গত ১৫ সেপ্টেম্বর দীপ্ত টিভিতে প্রচার শুরু হয়েছে ধারাবাহিক নাটক ‘খুশবু’। এরই মধ্যে ধারাবাহিকটি দর্শকপ্রিয় হয়েছে। সম্প্রতি খুশবুতে যুক্ত হয়েছে নতুন একটি চরিত্র—জালাল উদ্দিন কিস্যাকার। সুফির বেশভূষায় শহরের পথে পথে ঘুরে বেড়ানো এই কিস্যাকারের চরিত্রে অভিনয় করেছেন সোমেন। পুরো নাম মেহেদী হাসান সোমেন।
১২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

ভৌতিক ঘরানার সিনেমা বানাচ্ছেন রায়হান রাফী। ‘আন্ধার’ নামের সিনেমাটি তৈরি হবে দুই ব্যান্ড তারকা অর্থহীনের সাইদুস সালেহীন সুমন এবং ক্রিপটিক ফেইটের শাকিব চৌধুরীর গল্পে। গত আগস্টে প্রকাশ পেয়েছিল এমন খবর। সে সময় জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন সিয়াম আহমেদ ও নাজিফা তুষি। তবে এ নিয়ে কোনো কথা বলেননি নির্মাতারা। অবশেষে গত সোমবার রাতে ফেসবুক লাইভে আন্ধারের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এল। সিয়াম, তুষির সঙ্গে এই সিনেমায় আরও আছেন চঞ্চল চৌধুরী, আফসানা মিমি, গাজী রাকায়েত, মোস্তফা মনওয়ার প্রমুখ। এ ছাড়া আন্ধার দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হচ্ছে ফররুখ আহমেদ রেহান ও স্বর্ণালী চৈতির।
আনুষ্ঠানিক ঘোষণা উপলক্ষে ভার্চুয়ালি আড্ডায় একত্র হন সিনেমার কলাকুশলীরা। উপস্থিত ছিলেন গল্পকার ও প্রযোজক শাকিব চৌধুরী, নির্মাতা রায়হান রাফী, অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী, সিয়াম আহমেদ, মোস্তফা মনওয়ার, অভিনেত্রী আফসানা মিমি, নাজিফা তুষি ও চিত্রনাট্যকার আদনান আদিব খান। সেখানে সিনেমাটি নিয়ে কথা বলেন তাঁরা। নির্মাতা জানান, ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে আন্ধারের শুটিং।
রায়হান রাফী বলেন, ‘কখনো ভাবিনি, আমি অন্য কারও গল্প নিয়ে কাজ করব। এই প্রথম অন্য কারও গল্প নিয়ে কাজ করলাম। মুগ্ধ হয়ে কাজ করলাম, চিত্রনাট্য পড়েই সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এটা আমি বানাতে চাই। দুই বছর ধরে সেই স্বপ্ন লালন করে সিনেমার শুটিং শেষ করেছি। টিমের ভাষ্যমতে, এটা আমার বানানো সবচেয়ে ভালো সিনেমা হতে যাচ্ছে। বাকিটা দর্শক সিনেমা দেখার পর বলবেন।’
সিয়াম আহমেদ বলেন, ‘আমি যত সিনেমায় কাজ করেছি, সেগুলোর মধ্যে এটা আমার শোনা গল্পের সবচেয়ে ডিটেইল চিত্রনাট্য। পাঁচ ঘণ্টার বেশি সময় এই সিনেমার ন্যারেশন শুনেছিলাম। আমি একটুও বিরক্ত হইনি। তার মানে, পুরো গল্প আমাকে ধরে রেখেছিল। আশা করি, হলেও দর্শকদের ধরে রাখবে।’
চঞ্চল চৌধুরী বলেন, ‘আমরা অভিনয়শিল্পীরা সব সময় চাই নতুন কিছু করতে; একই ধারার কাজ বারবার না করে ভিন্ন জনরা সৃষ্টি করতে। অনেক নির্মাতা এই ঝুঁকি নিতে চান না। ট্রেন্ডি গল্পে কাজ করতে পছন্দ করেন। আন্ধার সেই ধরনের সিনেমা, যেখানে আমরা সবাই নিজেদের দেখতে চাই। এ ধরনের কাজ নিজের আয়ু বাড়িয়ে দেয়। এটাই আমার কাছে সবচেয়ে এক্সাইটিং বিষয় ছিল। আশা করি, এ ধরনের কাজ আরও হবে আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে।’
আফসানা মিমি বলেন, ‘এই সিনেমায় যুক্ত হওয়ার অন্যতম কারণ, চরিত্রটি আমাকে টেনেছে। একটা গল্পের মধ্যে আমি কোথায় কতটুকু আছি, এটা আমাকে ভাবায় না। গল্পের আঙ্গিকে আমার চরিত্রটি কীভাবে আছে, সেটা আমাকে খুব টানে। সিনেমার শুটিংয়ে দারুণ সময় কাটিয়েছি।’
এ সময় প্রযোজক বলেন, আন্ধার হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে ব্যয়বহুল সিনেমা। শোনা গিয়েছিল, এ বছরই প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে আন্ধার। তবে নির্মাতা জানালেন, পোস্ট-প্রোডাকশনের কাজ শেষ করে আগামী বছর সিনেমাটি মুক্তির পরিকল্পনা করছেন তাঁরা। রাফী বলেন, ‘শুটিং শেষ হলেও আমাদের সিনেমার পোস্ট-প্রোডাকশনের কাজ করতে ৮-৯ মাস লাগবে। এটা শুধু বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাজেটের সিনেমাই নয়, এটি দুই বাংলার অর্থাৎ বাংলা ভাষার সবচেয়ে বেশি ভিএফএক্স-নির্ভর সিনেমা। এটা এমন সিনেমা না যে শুটিং করলাম, এরপর রিলিজ করে দিলাম। সিনেমাটি সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে যথেষ্ট সময়ের প্রয়োজন। তাই সব কাজ গুছিয়ে আগামী বছর মুক্তি দেওয়া হবে।’

ভৌতিক ঘরানার সিনেমা বানাচ্ছেন রায়হান রাফী। ‘আন্ধার’ নামের সিনেমাটি তৈরি হবে দুই ব্যান্ড তারকা অর্থহীনের সাইদুস সালেহীন সুমন এবং ক্রিপটিক ফেইটের শাকিব চৌধুরীর গল্পে। গত আগস্টে প্রকাশ পেয়েছিল এমন খবর। সে সময় জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন সিয়াম আহমেদ ও নাজিফা তুষি। তবে এ নিয়ে কোনো কথা বলেননি নির্মাতারা। অবশেষে গত সোমবার রাতে ফেসবুক লাইভে আন্ধারের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এল। সিয়াম, তুষির সঙ্গে এই সিনেমায় আরও আছেন চঞ্চল চৌধুরী, আফসানা মিমি, গাজী রাকায়েত, মোস্তফা মনওয়ার প্রমুখ। এ ছাড়া আন্ধার দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হচ্ছে ফররুখ আহমেদ রেহান ও স্বর্ণালী চৈতির।
আনুষ্ঠানিক ঘোষণা উপলক্ষে ভার্চুয়ালি আড্ডায় একত্র হন সিনেমার কলাকুশলীরা। উপস্থিত ছিলেন গল্পকার ও প্রযোজক শাকিব চৌধুরী, নির্মাতা রায়হান রাফী, অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী, সিয়াম আহমেদ, মোস্তফা মনওয়ার, অভিনেত্রী আফসানা মিমি, নাজিফা তুষি ও চিত্রনাট্যকার আদনান আদিব খান। সেখানে সিনেমাটি নিয়ে কথা বলেন তাঁরা। নির্মাতা জানান, ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে আন্ধারের শুটিং।
রায়হান রাফী বলেন, ‘কখনো ভাবিনি, আমি অন্য কারও গল্প নিয়ে কাজ করব। এই প্রথম অন্য কারও গল্প নিয়ে কাজ করলাম। মুগ্ধ হয়ে কাজ করলাম, চিত্রনাট্য পড়েই সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এটা আমি বানাতে চাই। দুই বছর ধরে সেই স্বপ্ন লালন করে সিনেমার শুটিং শেষ করেছি। টিমের ভাষ্যমতে, এটা আমার বানানো সবচেয়ে ভালো সিনেমা হতে যাচ্ছে। বাকিটা দর্শক সিনেমা দেখার পর বলবেন।’
সিয়াম আহমেদ বলেন, ‘আমি যত সিনেমায় কাজ করেছি, সেগুলোর মধ্যে এটা আমার শোনা গল্পের সবচেয়ে ডিটেইল চিত্রনাট্য। পাঁচ ঘণ্টার বেশি সময় এই সিনেমার ন্যারেশন শুনেছিলাম। আমি একটুও বিরক্ত হইনি। তার মানে, পুরো গল্প আমাকে ধরে রেখেছিল। আশা করি, হলেও দর্শকদের ধরে রাখবে।’
চঞ্চল চৌধুরী বলেন, ‘আমরা অভিনয়শিল্পীরা সব সময় চাই নতুন কিছু করতে; একই ধারার কাজ বারবার না করে ভিন্ন জনরা সৃষ্টি করতে। অনেক নির্মাতা এই ঝুঁকি নিতে চান না। ট্রেন্ডি গল্পে কাজ করতে পছন্দ করেন। আন্ধার সেই ধরনের সিনেমা, যেখানে আমরা সবাই নিজেদের দেখতে চাই। এ ধরনের কাজ নিজের আয়ু বাড়িয়ে দেয়। এটাই আমার কাছে সবচেয়ে এক্সাইটিং বিষয় ছিল। আশা করি, এ ধরনের কাজ আরও হবে আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে।’
আফসানা মিমি বলেন, ‘এই সিনেমায় যুক্ত হওয়ার অন্যতম কারণ, চরিত্রটি আমাকে টেনেছে। একটা গল্পের মধ্যে আমি কোথায় কতটুকু আছি, এটা আমাকে ভাবায় না। গল্পের আঙ্গিকে আমার চরিত্রটি কীভাবে আছে, সেটা আমাকে খুব টানে। সিনেমার শুটিংয়ে দারুণ সময় কাটিয়েছি।’
এ সময় প্রযোজক বলেন, আন্ধার হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে ব্যয়বহুল সিনেমা। শোনা গিয়েছিল, এ বছরই প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে আন্ধার। তবে নির্মাতা জানালেন, পোস্ট-প্রোডাকশনের কাজ শেষ করে আগামী বছর সিনেমাটি মুক্তির পরিকল্পনা করছেন তাঁরা। রাফী বলেন, ‘শুটিং শেষ হলেও আমাদের সিনেমার পোস্ট-প্রোডাকশনের কাজ করতে ৮-৯ মাস লাগবে। এটা শুধু বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাজেটের সিনেমাই নয়, এটি দুই বাংলার অর্থাৎ বাংলা ভাষার সবচেয়ে বেশি ভিএফএক্স-নির্ভর সিনেমা। এটা এমন সিনেমা না যে শুটিং করলাম, এরপর রিলিজ করে দিলাম। সিনেমাটি সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে যথেষ্ট সময়ের প্রয়োজন। তাই সব কাজ গুছিয়ে আগামী বছর মুক্তি দেওয়া হবে।’

২০১২ সালে ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ মুক্তির পর রাতারাতি আন্তর্জাতিক খ্যাতি পান দক্ষিণ কোরিয়ার গায়ক সাই। সুপারস্টার হয়ে ওঠেন তিনি। ইউটিউবে আপলোড করার পর গানটির অদ্ভুত মিউজিক ভিডিওটি ভাইরাল হয়। ইউটিউবের প্রথম বিলিয়ন (১০০ কোটি) ভিউ অর্জন করে এই গান।
২৬ মার্চ ২০২৪
মঞ্চে নিজেদের প্রথম প্রযোজনা নিয়ে আসছে নাটকের দল হান্ট থিয়েটার। নাম ‘ক্যাফে দ্য ভলতে’। নাটকটির মূল ভাবনা, গল্প ও নির্দেশনা দিয়েছেন ডায়না ম্যারিলিন। চিত্রনাট্য করেছেন আবিদ হাসান ও সংলাপ যোজনায় তানভীর চৌধুরী। আজ রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী
১২ ঘণ্টা আগে
প্রতিবার জাতীয় নির্বাচনের আগে দলীয় প্রার্থী হতে দৌড়ঝাঁপ করতে দেখা যায় সংস্কৃতি অঙ্গনের অনেককে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রার্থী হিসেবে শোনা গিয়েছিল অনেকের নাম। তালিকায় ছিলেন সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীন, মনির খান, রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা, অভিনেতা আশরাফ উদ্দিন আহমেদ উজ্জল।
১২ ঘণ্টা আগে
গত ১৫ সেপ্টেম্বর দীপ্ত টিভিতে প্রচার শুরু হয়েছে ধারাবাহিক নাটক ‘খুশবু’। এরই মধ্যে ধারাবাহিকটি দর্শকপ্রিয় হয়েছে। সম্প্রতি খুশবুতে যুক্ত হয়েছে নতুন একটি চরিত্র—জালাল উদ্দিন কিস্যাকার। সুফির বেশভূষায় শহরের পথে পথে ঘুরে বেড়ানো এই কিস্যাকারের চরিত্রে অভিনয় করেছেন সোমেন। পুরো নাম মেহেদী হাসান সোমেন।
১২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

মঞ্চে নিজেদের প্রথম প্রযোজনা নিয়ে আসছে নাটকের দল হান্ট থিয়েটার। নাম ‘ক্যাফে দ্য ভলতে’। নাটকটির মূল ভাবনা, গল্প ও নির্দেশনা দিয়েছেন ডায়না ম্যারিলিন। চিত্রনাট্য করেছেন আবিদ হাসান ও সংলাপ যোজনায় তানভীর চৌধুরী। আজ রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী প্রদর্শনী। পরদিন একই স্থান ও সময়ে মঞ্চস্থ হবে দ্বিতীয় প্রদর্শনী।
ক্যাফে দ্য ভলতে নাটকের গল্প একজন সফল শেফ ম্যাক্স ডি রোজারিওকে নিয়ে। সে বাঙালি ক্রিশ্চিয়ান। রেস্টুরেন্ট খুলেছে সে, নাম ক্যাফে দ্য ভলতে। সেটার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জিঞ্জিরা শহরের চার সুশীল নাগরিকের ভাগ্য নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয় ম্যাক্স। সে বদলা চায় না; চায় না ইনসাফ কায়েম করতে। তবে কেন এই সশস্ত্র ক্যু? গল্প এগিয়ে যায় আরও নাটকীয়তার দিকে।
থিয়েটার হান্টের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে, প্রদর্শনীতে শিশুদের সঙ্গে না আনার। নাটকে অভিনয় করছেন মো. শাহজাদা সম্রাট চৌধুরী, আবদুল্লাহ আল জাদিদ, প্রিয়ম মজুমদার, ইয়াদ খোরশিদ ঈশান, মালিহা ফাইরুজ ফারিন মেলিসা, নূর এ জান্নাত ওরিশা, শাহিন সাঈদুর, সুপ্রিয় ঘোষ, প্রজ্ঞা চন্দ, ডায়না ম্যারিলিন ও শুভাশিস হালদার। আলোক পরিকল্পনায় মো. মোখলেছুর রহমান, সংগীত চার্লস চৌধুরী, ব্যবস্থাপনায় জেরোম মধু ও রূপসজ্জায় যোহানা সূচনা দাস।

মঞ্চে নিজেদের প্রথম প্রযোজনা নিয়ে আসছে নাটকের দল হান্ট থিয়েটার। নাম ‘ক্যাফে দ্য ভলতে’। নাটকটির মূল ভাবনা, গল্প ও নির্দেশনা দিয়েছেন ডায়না ম্যারিলিন। চিত্রনাট্য করেছেন আবিদ হাসান ও সংলাপ যোজনায় তানভীর চৌধুরী। আজ রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী প্রদর্শনী। পরদিন একই স্থান ও সময়ে মঞ্চস্থ হবে দ্বিতীয় প্রদর্শনী।
ক্যাফে দ্য ভলতে নাটকের গল্প একজন সফল শেফ ম্যাক্স ডি রোজারিওকে নিয়ে। সে বাঙালি ক্রিশ্চিয়ান। রেস্টুরেন্ট খুলেছে সে, নাম ক্যাফে দ্য ভলতে। সেটার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জিঞ্জিরা শহরের চার সুশীল নাগরিকের ভাগ্য নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয় ম্যাক্স। সে বদলা চায় না; চায় না ইনসাফ কায়েম করতে। তবে কেন এই সশস্ত্র ক্যু? গল্প এগিয়ে যায় আরও নাটকীয়তার দিকে।
থিয়েটার হান্টের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে, প্রদর্শনীতে শিশুদের সঙ্গে না আনার। নাটকে অভিনয় করছেন মো. শাহজাদা সম্রাট চৌধুরী, আবদুল্লাহ আল জাদিদ, প্রিয়ম মজুমদার, ইয়াদ খোরশিদ ঈশান, মালিহা ফাইরুজ ফারিন মেলিসা, নূর এ জান্নাত ওরিশা, শাহিন সাঈদুর, সুপ্রিয় ঘোষ, প্রজ্ঞা চন্দ, ডায়না ম্যারিলিন ও শুভাশিস হালদার। আলোক পরিকল্পনায় মো. মোখলেছুর রহমান, সংগীত চার্লস চৌধুরী, ব্যবস্থাপনায় জেরোম মধু ও রূপসজ্জায় যোহানা সূচনা দাস।

২০১২ সালে ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ মুক্তির পর রাতারাতি আন্তর্জাতিক খ্যাতি পান দক্ষিণ কোরিয়ার গায়ক সাই। সুপারস্টার হয়ে ওঠেন তিনি। ইউটিউবে আপলোড করার পর গানটির অদ্ভুত মিউজিক ভিডিওটি ভাইরাল হয়। ইউটিউবের প্রথম বিলিয়ন (১০০ কোটি) ভিউ অর্জন করে এই গান।
২৬ মার্চ ২০২৪
ভৌতিক ঘরানার সিনেমা বানাচ্ছেন রায়হান রাফী। ‘আন্ধার’ নামের সিনেমাটি তৈরি হবে দুই ব্যান্ড তারকা অর্থহীনের সাইদুস সালেহীন সুমন এবং ক্রিপটিক ফেইটের শাকিব চৌধুরীর গল্পে। গত আগস্টে প্রকাশ পেয়েছিল এমন খবর। সে সময় জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন সিয়াম আহমেদ ও নাজিফা তুষি। তবে এ নিয়ে কোনো কথা বলেননি নির্মাতারা
১১ ঘণ্টা আগে
প্রতিবার জাতীয় নির্বাচনের আগে দলীয় প্রার্থী হতে দৌড়ঝাঁপ করতে দেখা যায় সংস্কৃতি অঙ্গনের অনেককে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রার্থী হিসেবে শোনা গিয়েছিল অনেকের নাম। তালিকায় ছিলেন সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীন, মনির খান, রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা, অভিনেতা আশরাফ উদ্দিন আহমেদ উজ্জল।
১২ ঘণ্টা আগে
গত ১৫ সেপ্টেম্বর দীপ্ত টিভিতে প্রচার শুরু হয়েছে ধারাবাহিক নাটক ‘খুশবু’। এরই মধ্যে ধারাবাহিকটি দর্শকপ্রিয় হয়েছে। সম্প্রতি খুশবুতে যুক্ত হয়েছে নতুন একটি চরিত্র—জালাল উদ্দিন কিস্যাকার। সুফির বেশভূষায় শহরের পথে পথে ঘুরে বেড়ানো এই কিস্যাকারের চরিত্রে অভিনয় করেছেন সোমেন। পুরো নাম মেহেদী হাসান সোমেন।
১২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রতিবার জাতীয় নির্বাচনের আগে দলীয় প্রার্থী হতে দৌড়ঝাঁপ করতে দেখা যায় সংস্কৃতি অঙ্গনের অনেককে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রার্থী হিসেবে শোনা গিয়েছিল অনেকের নাম। তালিকায় ছিলেন সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীন, মনির খান, রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা, অভিনেতা আশরাফ উদ্দিন আহমেদ উজ্জল। শোনা গিয়েছিল আসিফ আকবর, নাজমুন মুনিরা ন্যান্সি, হেলাল খান, শিবা সানুর নামও। তবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকায় জায়গা পাননি কেউ।
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পর্ষদের সদস্য বেবী নাজনীন। ২০১৮ সালে নীলফামারী-৪ আসন থেকে বিএনপির প্রার্থী হয়েছিলেন তিনি। এবার ওই আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী হয়েছেন মো. আব্দুল গফুর সরকার।
বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত সংগীতশিল্পী মনির খান। দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহসাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেছেন একসময়। ঝিনাইদহ-৩ আসনের দলীয় প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন তিনি। তবে শেষ হাসি হাসতে পারলেন না এই গায়ক। তাঁর পরিবর্তে আসনটির প্রার্থী তালিকায় এসেছে মোহাম্মদ মেহেদী হাসানের নাম। ২০১৮ সালে প্রার্থী হতে না পেরে অভিমান করে দল থেকে পদত্যাগ করেছিলেন মনির খান। তবে এবার দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে নিজের সমর্থকদের শান্ত থাকতে বলেছেন তিনি। সেই সঙ্গে দলের প্রার্থীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। ফেসবুকে মেহেদী হাসানের সঙ্গে একটি ছবি প্রকাশ করে মনির খান লেখেন, ‘অভিনন্দন মেহেদী হাসান রনি। ঝিনাইদহ-৩-এ বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী। শুভকামনা রইল।’
সিরাজগঞ্জ-১ আসন থেকে প্রার্থী হওয়ার আশায় ছিলেন কনকচাঁপা। কিন্তু ঘোষিত তালিকায় তাঁর নাম আসেনি। অন্য কারও নামও ঘোষণা করা হয়নি। তাই এখনো কনকচাঁপার আশা বেঁচে আছে খানিকটা। ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একই আসনে বিএনপির প্রার্থী হয়েছিলেন কনকচাঁপা। তালিকায় নিজের নাম না দেখলেও হতাশা প্রকাশ করেননি কনকচাঁপা। ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, ‘এই পৃথিবীর কোনো ফয়সালাতেই আমি কিছু ভাবি না। আল্লাহ ভালো বুঝবেন, আমার জন্য কী ভালো হবে। তাঁর চেয়ে ভালো বোঝে এমন কে আছেন এই জগতে! অতএব, আলহামদুলিল্লাহ।’

প্রতিবার জাতীয় নির্বাচনের আগে দলীয় প্রার্থী হতে দৌড়ঝাঁপ করতে দেখা যায় সংস্কৃতি অঙ্গনের অনেককে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রার্থী হিসেবে শোনা গিয়েছিল অনেকের নাম। তালিকায় ছিলেন সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীন, মনির খান, রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা, অভিনেতা আশরাফ উদ্দিন আহমেদ উজ্জল। শোনা গিয়েছিল আসিফ আকবর, নাজমুন মুনিরা ন্যান্সি, হেলাল খান, শিবা সানুর নামও। তবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকায় জায়গা পাননি কেউ।
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পর্ষদের সদস্য বেবী নাজনীন। ২০১৮ সালে নীলফামারী-৪ আসন থেকে বিএনপির প্রার্থী হয়েছিলেন তিনি। এবার ওই আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী হয়েছেন মো. আব্দুল গফুর সরকার।
বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত সংগীতশিল্পী মনির খান। দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহসাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেছেন একসময়। ঝিনাইদহ-৩ আসনের দলীয় প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন তিনি। তবে শেষ হাসি হাসতে পারলেন না এই গায়ক। তাঁর পরিবর্তে আসনটির প্রার্থী তালিকায় এসেছে মোহাম্মদ মেহেদী হাসানের নাম। ২০১৮ সালে প্রার্থী হতে না পেরে অভিমান করে দল থেকে পদত্যাগ করেছিলেন মনির খান। তবে এবার দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে নিজের সমর্থকদের শান্ত থাকতে বলেছেন তিনি। সেই সঙ্গে দলের প্রার্থীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। ফেসবুকে মেহেদী হাসানের সঙ্গে একটি ছবি প্রকাশ করে মনির খান লেখেন, ‘অভিনন্দন মেহেদী হাসান রনি। ঝিনাইদহ-৩-এ বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী। শুভকামনা রইল।’
সিরাজগঞ্জ-১ আসন থেকে প্রার্থী হওয়ার আশায় ছিলেন কনকচাঁপা। কিন্তু ঘোষিত তালিকায় তাঁর নাম আসেনি। অন্য কারও নামও ঘোষণা করা হয়নি। তাই এখনো কনকচাঁপার আশা বেঁচে আছে খানিকটা। ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একই আসনে বিএনপির প্রার্থী হয়েছিলেন কনকচাঁপা। তালিকায় নিজের নাম না দেখলেও হতাশা প্রকাশ করেননি কনকচাঁপা। ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, ‘এই পৃথিবীর কোনো ফয়সালাতেই আমি কিছু ভাবি না। আল্লাহ ভালো বুঝবেন, আমার জন্য কী ভালো হবে। তাঁর চেয়ে ভালো বোঝে এমন কে আছেন এই জগতে! অতএব, আলহামদুলিল্লাহ।’

২০১২ সালে ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ মুক্তির পর রাতারাতি আন্তর্জাতিক খ্যাতি পান দক্ষিণ কোরিয়ার গায়ক সাই। সুপারস্টার হয়ে ওঠেন তিনি। ইউটিউবে আপলোড করার পর গানটির অদ্ভুত মিউজিক ভিডিওটি ভাইরাল হয়। ইউটিউবের প্রথম বিলিয়ন (১০০ কোটি) ভিউ অর্জন করে এই গান।
২৬ মার্চ ২০২৪
ভৌতিক ঘরানার সিনেমা বানাচ্ছেন রায়হান রাফী। ‘আন্ধার’ নামের সিনেমাটি তৈরি হবে দুই ব্যান্ড তারকা অর্থহীনের সাইদুস সালেহীন সুমন এবং ক্রিপটিক ফেইটের শাকিব চৌধুরীর গল্পে। গত আগস্টে প্রকাশ পেয়েছিল এমন খবর। সে সময় জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন সিয়াম আহমেদ ও নাজিফা তুষি। তবে এ নিয়ে কোনো কথা বলেননি নির্মাতারা
১১ ঘণ্টা আগে
মঞ্চে নিজেদের প্রথম প্রযোজনা নিয়ে আসছে নাটকের দল হান্ট থিয়েটার। নাম ‘ক্যাফে দ্য ভলতে’। নাটকটির মূল ভাবনা, গল্প ও নির্দেশনা দিয়েছেন ডায়না ম্যারিলিন। চিত্রনাট্য করেছেন আবিদ হাসান ও সংলাপ যোজনায় তানভীর চৌধুরী। আজ রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী
১২ ঘণ্টা আগে
গত ১৫ সেপ্টেম্বর দীপ্ত টিভিতে প্রচার শুরু হয়েছে ধারাবাহিক নাটক ‘খুশবু’। এরই মধ্যে ধারাবাহিকটি দর্শকপ্রিয় হয়েছে। সম্প্রতি খুশবুতে যুক্ত হয়েছে নতুন একটি চরিত্র—জালাল উদ্দিন কিস্যাকার। সুফির বেশভূষায় শহরের পথে পথে ঘুরে বেড়ানো এই কিস্যাকারের চরিত্রে অভিনয় করেছেন সোমেন। পুরো নাম মেহেদী হাসান সোমেন।
১২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত ১৫ সেপ্টেম্বর দীপ্ত টিভিতে প্রচার শুরু হয়েছে ধারাবাহিক নাটক ‘খুশবু’। এরই মধ্যে ধারাবাহিকটি দর্শকপ্রিয় হয়েছে। সম্প্রতি খুশবুতে যুক্ত হয়েছে নতুন একটি চরিত্র—জালাল উদ্দিন কিস্যাকার। সুফির বেশভূষায় শহরের পথে পথে ঘুরে বেড়ানো এই কিস্যাকারের চরিত্রে অভিনয় করেছেন সোমেন। পুরো নাম মেহেদী হাসান সোমেন।
জীবনের নানা টানাপোড়েন আর বেঁচে থাকার সংগ্রামে মানুষ যখন ব্যতিব্যস্ত, তখন এই অস্থির সময়ে শহরে আগমন ঘটে এক কিস্যাকারের। সুফি বেশভূষার এক সাধক, যার শরীর থেকে আতরের খুশবু ছড়ায়। এই শহরের পথে পথে মানুষকে কিস্যা শুনিয়ে বেড়ায় সে। এরই মধ্যে তিনটি পর্বে দেখা গেছে সোমেন অভিনীত চরিত্রটি। সামনে রয়েছে আরও চমক।
এর আগে ‘দেনা পাওনা’, ‘ভালোবাসার আলো আঁধার’ সিরিয়ালে অভিনয় করেছেন সোমেন। ২০০০ সাল থেকে পর্দায় কাজ শুরু করেন তিনি। অভিনয় করেছেন নাটকে, বিজ্ঞাপনে, সিনেমায়। সোমেন অভিনীত টিভি নাটকের তালিকায় আরও আছে নুরুল আলম আতিকের ‘মনে মনে’, মাতিয়া বানু শুকুর ‘আগুন আলাপন’ ইত্যাদি। অভিনয় করেছেন ফজলুল কবির তুহিনের মুক্তি প্রতীক্ষিত ‘বিলডাকিনি’ সিনেমায়, আবু রায়হান জুয়েলের ‘এপিঠ ওপিঠ’ স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমায়।
সোমেনের অভিনয়ের শুরু থিয়েটার চর্চার মাধ্যমে। ১৯৯৪ সালে আবাহন নাট্য সংসদের সদস্য হিসেবে থিয়েটার চর্চা শুরু করেন সোমেন। ১৯৯৬ সালে যুক্ত হন ঢাকা সুবচন নাট্যদলে। ১৯৯৯ সালে যুক্ত হন প্রাচ্যনাটে। মঞ্চে বহু নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি।
অভিনয়ের পাশাপাশি সম্প্রতি দীপ্ত টিভির ব্যতিক্রমী একটি সেলিব্রিটি শো উপস্থাপনা করেছেন সোমেন। ‘কথোপকথন’ নামের শোটির প্রথম সিজন শেষ হয়েছে। এখন চলছে দ্বিতীয় সিজনের প্রস্তুতি। প্রথম সিজনে একটি বাসার ড্রয়িংরুমে, কিচেনে, বারান্দায় বসে তারকাদের সঙ্গে আড্ডা দিয়েছেন সোমেন। দ্বিতীয় পর্বে যাবেন আউটডোরে। খোলা প্রান্তরে বা জঙ্গলের ধারে তাঁবু খাটিয়ে আড্ডা জমবে তারকাদের সঙ্গে। অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনা, নির্দেশনা এবং পরিকল্পনায় রয়েছেন সোমেন। পাশাপাশি একই চ্যানেলে ‘ক্যানভাস’ নামের একটি লাইফস্টাইলবিষয়ক অনুষ্ঠানেরও প্রথম সিজন শেষ করেছেন তিনি। পরিকল্পনা সাজাচ্ছেন দ্বিতীয় সিজনের।
২০০৬ সালে বিজ্ঞাপন নির্মাণের মাধ্যমে নির্মাতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন সোমেন। এ পর্যন্ত তিনি নির্মাণ করেছেন প্রায় দেড় হাজার বিজ্ঞাপনচিত্র, অর্ধশতাধিক নাটক, ৩টি প্রমাণ্যচিত্র ও ৪টি ধারাবাহিক।

গত ১৫ সেপ্টেম্বর দীপ্ত টিভিতে প্রচার শুরু হয়েছে ধারাবাহিক নাটক ‘খুশবু’। এরই মধ্যে ধারাবাহিকটি দর্শকপ্রিয় হয়েছে। সম্প্রতি খুশবুতে যুক্ত হয়েছে নতুন একটি চরিত্র—জালাল উদ্দিন কিস্যাকার। সুফির বেশভূষায় শহরের পথে পথে ঘুরে বেড়ানো এই কিস্যাকারের চরিত্রে অভিনয় করেছেন সোমেন। পুরো নাম মেহেদী হাসান সোমেন।
জীবনের নানা টানাপোড়েন আর বেঁচে থাকার সংগ্রামে মানুষ যখন ব্যতিব্যস্ত, তখন এই অস্থির সময়ে শহরে আগমন ঘটে এক কিস্যাকারের। সুফি বেশভূষার এক সাধক, যার শরীর থেকে আতরের খুশবু ছড়ায়। এই শহরের পথে পথে মানুষকে কিস্যা শুনিয়ে বেড়ায় সে। এরই মধ্যে তিনটি পর্বে দেখা গেছে সোমেন অভিনীত চরিত্রটি। সামনে রয়েছে আরও চমক।
এর আগে ‘দেনা পাওনা’, ‘ভালোবাসার আলো আঁধার’ সিরিয়ালে অভিনয় করেছেন সোমেন। ২০০০ সাল থেকে পর্দায় কাজ শুরু করেন তিনি। অভিনয় করেছেন নাটকে, বিজ্ঞাপনে, সিনেমায়। সোমেন অভিনীত টিভি নাটকের তালিকায় আরও আছে নুরুল আলম আতিকের ‘মনে মনে’, মাতিয়া বানু শুকুর ‘আগুন আলাপন’ ইত্যাদি। অভিনয় করেছেন ফজলুল কবির তুহিনের মুক্তি প্রতীক্ষিত ‘বিলডাকিনি’ সিনেমায়, আবু রায়হান জুয়েলের ‘এপিঠ ওপিঠ’ স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমায়।
সোমেনের অভিনয়ের শুরু থিয়েটার চর্চার মাধ্যমে। ১৯৯৪ সালে আবাহন নাট্য সংসদের সদস্য হিসেবে থিয়েটার চর্চা শুরু করেন সোমেন। ১৯৯৬ সালে যুক্ত হন ঢাকা সুবচন নাট্যদলে। ১৯৯৯ সালে যুক্ত হন প্রাচ্যনাটে। মঞ্চে বহু নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি।
অভিনয়ের পাশাপাশি সম্প্রতি দীপ্ত টিভির ব্যতিক্রমী একটি সেলিব্রিটি শো উপস্থাপনা করেছেন সোমেন। ‘কথোপকথন’ নামের শোটির প্রথম সিজন শেষ হয়েছে। এখন চলছে দ্বিতীয় সিজনের প্রস্তুতি। প্রথম সিজনে একটি বাসার ড্রয়িংরুমে, কিচেনে, বারান্দায় বসে তারকাদের সঙ্গে আড্ডা দিয়েছেন সোমেন। দ্বিতীয় পর্বে যাবেন আউটডোরে। খোলা প্রান্তরে বা জঙ্গলের ধারে তাঁবু খাটিয়ে আড্ডা জমবে তারকাদের সঙ্গে। অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনা, নির্দেশনা এবং পরিকল্পনায় রয়েছেন সোমেন। পাশাপাশি একই চ্যানেলে ‘ক্যানভাস’ নামের একটি লাইফস্টাইলবিষয়ক অনুষ্ঠানেরও প্রথম সিজন শেষ করেছেন তিনি। পরিকল্পনা সাজাচ্ছেন দ্বিতীয় সিজনের।
২০০৬ সালে বিজ্ঞাপন নির্মাণের মাধ্যমে নির্মাতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন সোমেন। এ পর্যন্ত তিনি নির্মাণ করেছেন প্রায় দেড় হাজার বিজ্ঞাপনচিত্র, অর্ধশতাধিক নাটক, ৩টি প্রমাণ্যচিত্র ও ৪টি ধারাবাহিক।

২০১২ সালে ‘গ্যাংনাম স্টাইল’ মুক্তির পর রাতারাতি আন্তর্জাতিক খ্যাতি পান দক্ষিণ কোরিয়ার গায়ক সাই। সুপারস্টার হয়ে ওঠেন তিনি। ইউটিউবে আপলোড করার পর গানটির অদ্ভুত মিউজিক ভিডিওটি ভাইরাল হয়। ইউটিউবের প্রথম বিলিয়ন (১০০ কোটি) ভিউ অর্জন করে এই গান।
২৬ মার্চ ২০২৪
ভৌতিক ঘরানার সিনেমা বানাচ্ছেন রায়হান রাফী। ‘আন্ধার’ নামের সিনেমাটি তৈরি হবে দুই ব্যান্ড তারকা অর্থহীনের সাইদুস সালেহীন সুমন এবং ক্রিপটিক ফেইটের শাকিব চৌধুরীর গল্পে। গত আগস্টে প্রকাশ পেয়েছিল এমন খবর। সে সময় জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন সিয়াম আহমেদ ও নাজিফা তুষি। তবে এ নিয়ে কোনো কথা বলেননি নির্মাতারা
১১ ঘণ্টা আগে
মঞ্চে নিজেদের প্রথম প্রযোজনা নিয়ে আসছে নাটকের দল হান্ট থিয়েটার। নাম ‘ক্যাফে দ্য ভলতে’। নাটকটির মূল ভাবনা, গল্প ও নির্দেশনা দিয়েছেন ডায়না ম্যারিলিন। চিত্রনাট্য করেছেন আবিদ হাসান ও সংলাপ যোজনায় তানভীর চৌধুরী। আজ রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির উদ্বোধনী
১২ ঘণ্টা আগে
প্রতিবার জাতীয় নির্বাচনের আগে দলীয় প্রার্থী হতে দৌড়ঝাঁপ করতে দেখা যায় সংস্কৃতি অঙ্গনের অনেককে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রার্থী হিসেবে শোনা গিয়েছিল অনেকের নাম। তালিকায় ছিলেন সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীন, মনির খান, রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা, অভিনেতা আশরাফ উদ্দিন আহমেদ উজ্জল।
১২ ঘণ্টা আগে