বিজনেস কেইস প্রতিযোগিতা ‘ব্যাটেল অব মাইন্ডস’-২০২৪ এর বিজয়ী হয়েছে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) দল পারডন আস, কামিং থ্রু। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেনের গ্র্যান্ড বলরুমে প্রতিযোগিতার ২১ তম সংস্করণের সমাপনী অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান। তিনি বক্তব্যে তরুণদের ক্ষমতায়নের রূপান্তরমূলক শক্তির পাশাপাশি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার ক্ষেত্রে তাদের অপার সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। এছাড়াও তিনি তরুণদের বাস্তব অভিজ্ঞতা প্রদান এবং তাদের উদ্ভাবনী ক্ষমতা ও নেতৃত্বকে উদ্বুদ্ধ করতে ভূমিকা রাখায় ‘ব্যাটেল অব মাইন্ডস’-এর প্রশংসা করেন।
এ বছর অংশগ্রহণকারীরা দুটি চ্যালেঞ্জের মধ্যে একটি বেছে নিতে পেরেছে—পণ্য বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিপ্লব, উভয়ই মানবকল্যানে অবদান রাখছে। প্রতিযোগিতার এবারের আসরে বিজয়ী হয় বিইউপির দল পারডন আস, কামিং থ্রু। বিজয়ী দলের সদস্যরা হলেন: মো. নাহিয়ান হাসান, আদীবা রুকাইয়া হাসান ও রিদাহ তারান্নুম মেহমুদ। বিজয়ী দল অন্য চারটি ফাইনালিস্ট দলকে পেছনে ফেলে বিজয়ী হওয়ার স্বীকৃতি অর্জন করে। বিজয়ী দলের বিজনেস প্ল্যান ছিল কাঁঠালের স্বাদকে নতুন রূপে নিয়ে আসা জ্যাকো ন্যাচারাল জ্যাকফ্রুট চিপস। ক্লাসিক সেভরি, আচারি টুইস্ট, বিবিকিউ ডিলাইট ও গ্রিলড চিজ সুস্বাদু এসব ফ্লেভারের স্বাস্থ্যকর সুপার-স্ন্যাকটিতে রয়েছে পুষ্টিগুণে ভরপুর উপাদান, সঙ্গে দুর্দান্ত স্বাদ।
প্রতিযোগিতায় প্রথম রানার আপ হয় ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) সামিহা মাসুদ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের মোহাম্মদ ফসিউল আবেদীন খান ও খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) অর্পা সাহার গঠিত দল সিডসিঙ্ক। তাদের বিজনেস প্ল্যান ছিল ওয়েলনেস ড্রিংক লাইন ‘বাবল, ’ যা নারীদের শরীরে হরমোনের ভারসাম্য বজায় ও হরমোনের সাইকেল ঠিক রাখতে সহায়তা করার মাধ্যমে তাদের সুস্থতায় ভূমিকা রাখবে। এ ড্রিংকের তিনটি ভ্যারিয়েন্ট রয়েছে। প্রত্যেক ভ্যারিয়েন্টে রয়েছে প্রাকৃতিক উপাদান ও কার্যকর ফর্মুলেশনের চমৎকার সমন্বয়। ‘বাবল’ নারীদের সুস্থতায় সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
দ্বিতীয় রানার আপ দল হয়েছে নিউরনস। এর সদস্যরা হলেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) আবির মোহাম্মদ সাদ ও সাদিয়া আহমেদ এবং মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) ফারহান ইশতিয়াক। তাদের আইডিয়া ছিল মস্তিষ্কের কার্যক্রম বোঝার মাধ্যমে অবচেতন মনে ভোক্তাদের আচরণ বিশ্লেষণে নিউরো মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে ইইজি ও আই-ট্র্যাকিং প্রযুক্তি ব্যবহার করা। এর মাধ্যমে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আরো কার্যকরী ও ফলপ্রসূ ক্যাম্পেইন ও কমিউনিকেশন প্ল্যান এবং পণ্যের ডিজাইন করতে পারবে।
ব্যাটেল অব মাইন্ডসের ২১ তম সংস্করণে ৭০ টিরও বেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ হাজার ৭ শ’রও বেশি প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করেন। বাংলাদেশ থেকে চ্যাম্পিয়ন দলটি বৈশ্বিক পর্বে ২৫টি দেশের বিজয়ী দলের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করবে। বৈশ্বিক পর্বের বিজয়ীরা তাদের উপস্থাপিত ধারণা বাস্তবায়নের জন্য সিড ফান্ড হিসেবে ৫০ হাজার ব্রিটিশ পাউন্ড পাবে।
ব্যাটেল অব মাইন্ডস প্রতিযোগিতা ২০০৪ সাল থেকে তরুণদের প্রতিভা বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। এ প্রতিযোগিতা তরুণদের উদ্ভাবনী ধারণা, অগ্রণী প্রযুক্তি ও দূরদর্শী সমাধানের মাধ্যমে পৃথিবীতে ইতিবাচক পরিবর্তন নিয়ে আসার সুযোগ প্রদান করছে। ব্যাটেল অব মাইন্ডসের প্রায় ২ হাজার সদস্যের একটি সমৃদ্ধ ও বিস্তৃত নেটওয়ার্ক রয়েছে। ধারাবাহিকভাবেই এর অ্যালামনাইরা তাদের কাজের জন্য খ্যাতি অর্জনের পাশাপাশি পেশাগত জায়গায় এবং স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন খাতে নেতৃত্ব দান করে অসামান্য ভূমিকা রেখে চলেছেন।
এ প্রতিযোগিতার লক্ষ্য সক্ষমতার বিকাশ, সীমাবদ্ধতা অতিক্রম ও সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় মেধাবী ও সম্ভাবনাময় তরুণদের অনুপ্রাণিত করার মাধ্যমে তাদের পরবর্তী প্রজন্মের ব্যবসায়িক নেতৃত্ব হিসেবে প্রস্তুত করে তোলা।
বিজনেস কেইস প্রতিযোগিতা ‘ব্যাটেল অব মাইন্ডস’-২০২৪ এর বিজয়ী হয়েছে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) দল পারডন আস, কামিং থ্রু। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেনের গ্র্যান্ড বলরুমে প্রতিযোগিতার ২১ তম সংস্করণের সমাপনী অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান। তিনি বক্তব্যে তরুণদের ক্ষমতায়নের রূপান্তরমূলক শক্তির পাশাপাশি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার ক্ষেত্রে তাদের অপার সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। এছাড়াও তিনি তরুণদের বাস্তব অভিজ্ঞতা প্রদান এবং তাদের উদ্ভাবনী ক্ষমতা ও নেতৃত্বকে উদ্বুদ্ধ করতে ভূমিকা রাখায় ‘ব্যাটেল অব মাইন্ডস’-এর প্রশংসা করেন।
এ বছর অংশগ্রহণকারীরা দুটি চ্যালেঞ্জের মধ্যে একটি বেছে নিতে পেরেছে—পণ্য বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিপ্লব, উভয়ই মানবকল্যানে অবদান রাখছে। প্রতিযোগিতার এবারের আসরে বিজয়ী হয় বিইউপির দল পারডন আস, কামিং থ্রু। বিজয়ী দলের সদস্যরা হলেন: মো. নাহিয়ান হাসান, আদীবা রুকাইয়া হাসান ও রিদাহ তারান্নুম মেহমুদ। বিজয়ী দল অন্য চারটি ফাইনালিস্ট দলকে পেছনে ফেলে বিজয়ী হওয়ার স্বীকৃতি অর্জন করে। বিজয়ী দলের বিজনেস প্ল্যান ছিল কাঁঠালের স্বাদকে নতুন রূপে নিয়ে আসা জ্যাকো ন্যাচারাল জ্যাকফ্রুট চিপস। ক্লাসিক সেভরি, আচারি টুইস্ট, বিবিকিউ ডিলাইট ও গ্রিলড চিজ সুস্বাদু এসব ফ্লেভারের স্বাস্থ্যকর সুপার-স্ন্যাকটিতে রয়েছে পুষ্টিগুণে ভরপুর উপাদান, সঙ্গে দুর্দান্ত স্বাদ।
প্রতিযোগিতায় প্রথম রানার আপ হয় ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) সামিহা মাসুদ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের মোহাম্মদ ফসিউল আবেদীন খান ও খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) অর্পা সাহার গঠিত দল সিডসিঙ্ক। তাদের বিজনেস প্ল্যান ছিল ওয়েলনেস ড্রিংক লাইন ‘বাবল, ’ যা নারীদের শরীরে হরমোনের ভারসাম্য বজায় ও হরমোনের সাইকেল ঠিক রাখতে সহায়তা করার মাধ্যমে তাদের সুস্থতায় ভূমিকা রাখবে। এ ড্রিংকের তিনটি ভ্যারিয়েন্ট রয়েছে। প্রত্যেক ভ্যারিয়েন্টে রয়েছে প্রাকৃতিক উপাদান ও কার্যকর ফর্মুলেশনের চমৎকার সমন্বয়। ‘বাবল’ নারীদের সুস্থতায় সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
দ্বিতীয় রানার আপ দল হয়েছে নিউরনস। এর সদস্যরা হলেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) আবির মোহাম্মদ সাদ ও সাদিয়া আহমেদ এবং মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) ফারহান ইশতিয়াক। তাদের আইডিয়া ছিল মস্তিষ্কের কার্যক্রম বোঝার মাধ্যমে অবচেতন মনে ভোক্তাদের আচরণ বিশ্লেষণে নিউরো মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে ইইজি ও আই-ট্র্যাকিং প্রযুক্তি ব্যবহার করা। এর মাধ্যমে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আরো কার্যকরী ও ফলপ্রসূ ক্যাম্পেইন ও কমিউনিকেশন প্ল্যান এবং পণ্যের ডিজাইন করতে পারবে।
ব্যাটেল অব মাইন্ডসের ২১ তম সংস্করণে ৭০ টিরও বেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ হাজার ৭ শ’রও বেশি প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করেন। বাংলাদেশ থেকে চ্যাম্পিয়ন দলটি বৈশ্বিক পর্বে ২৫টি দেশের বিজয়ী দলের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করবে। বৈশ্বিক পর্বের বিজয়ীরা তাদের উপস্থাপিত ধারণা বাস্তবায়নের জন্য সিড ফান্ড হিসেবে ৫০ হাজার ব্রিটিশ পাউন্ড পাবে।
ব্যাটেল অব মাইন্ডস প্রতিযোগিতা ২০০৪ সাল থেকে তরুণদের প্রতিভা বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। এ প্রতিযোগিতা তরুণদের উদ্ভাবনী ধারণা, অগ্রণী প্রযুক্তি ও দূরদর্শী সমাধানের মাধ্যমে পৃথিবীতে ইতিবাচক পরিবর্তন নিয়ে আসার সুযোগ প্রদান করছে। ব্যাটেল অব মাইন্ডসের প্রায় ২ হাজার সদস্যের একটি সমৃদ্ধ ও বিস্তৃত নেটওয়ার্ক রয়েছে। ধারাবাহিকভাবেই এর অ্যালামনাইরা তাদের কাজের জন্য খ্যাতি অর্জনের পাশাপাশি পেশাগত জায়গায় এবং স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন খাতে নেতৃত্ব দান করে অসামান্য ভূমিকা রেখে চলেছেন।
এ প্রতিযোগিতার লক্ষ্য সক্ষমতার বিকাশ, সীমাবদ্ধতা অতিক্রম ও সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় মেধাবী ও সম্ভাবনাময় তরুণদের অনুপ্রাণিত করার মাধ্যমে তাদের পরবর্তী প্রজন্মের ব্যবসায়িক নেতৃত্ব হিসেবে প্রস্তুত করে তোলা।
মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল: সহসভাপতি (ভিপি) মো. জাহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) জোবায়ের হোসেন, সহকারী সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) রিজভী আলম, সাহিত্য সম্পাদক রায়হান আহমেদ সিব্বির, সংস্কৃতি সম্পাদক হারুন অর রশিদ, পাঠকক্ষ সম্পাদক মো. মুজাহিদুল ইসলাম, ইনডোর গেমস সম্পাদক রবিউল ইসলাম...
২ ঘণ্টা আগেজুলাই আন্দোলনে আহত সানজিদা আহমেদ তন্বী ডাকসু নির্বাচনে গবেষণা ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। তাঁর প্রতি সম্মান জানিয়ে এই পদে ছাত্রদলের প্যানেল থেকে কাউকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগেকেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব বলেছেন, ছাত্রদল গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ডাকসুর প্যানেল নির্ধারণ করেছে। অন্য কারও হস্তক্ষেপ এখানে ছিল না।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রসংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে বামপন্থী তিন সংগঠনের নেতৃত্বে ১৫ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে। আজ দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মধুর ক্যানটিনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন (একাংশ), সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগ-বিসিএল সমর্থিত প্যানেল ঘোষণা ক
৩ ঘণ্টা আগে