প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে পাঠকবন্ধুর কর্মশালা
পাঠকবন্ধু ডেস্ক
লেখার জগতে যাঁরা প্রথম পা রাখেন, তাঁদের প্রথম প্রশ্নই থাকে, ভালো লেখে কীভাবে—হয়তো এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজেন অনেকে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সেই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছে পাঠকবন্ধু। সংগঠনটি আয়োজন করেছে ‘ভালো ফিচার লিখতে হলে’ শীর্ষক অনলাইন কর্মশালার।
১ মে গুগল মিটে আয়োজিত এই কর্মশালায় আলোচক ছিলেন সাংবাদিক, লেখক ও আজকের পত্রিকার উপসম্পাদক জাহীদ রেজা নূর। তরুণ লেখকদের প্রাণবন্ত উপস্থিতিতে কর্মশালা হয়ে ওঠে এক আকর্ষণীয় সাহিত্য সভা।
কর্মশালার শুরুতে জাহীদ রেজা নূর তুলে ধরেন সংবাদ ও ফিচার—এই দুটি শৈলীর পার্থক্য। সংবাদ যেখানে ‘ঘটনার হুবহু চিত্র’, ফিচার সেখানে ‘ঘটনার ভেতরকার অনুভব’। ফিচার কেবল তথ্য পরিবেশন নয়, তা হয়ে ওঠে পাঠকের হৃদয়ে আলোড়ন তোলার এক মাধ্যম।
জাহীদ রেজা নূরের আলোচনায় বারবার উঠে আসে পড়ার গুরুত্ব। তিনি বলেন, ‘ভালো ফিচার লিখতে হলে পড়ার কোনো বিকল্প নেই। কেউ যদি ৩০ হাজার শব্দ পড়ে, তাহলেই সে ৩০০ শব্দ লিখতে পারবে।’ এই বক্তব্যে যেন ফিচার লেখার চাবিকাঠিই তুলে দিলেন তিনি। বাংলা ও ইংরেজি সাহিত্যের বিখ্যাত লেখকদের উদাহরণ টেনে তিনি ব্যাখ্যা করেন, কীভাবে একটি সাধারণ বিষয়ও অসাধারণ হয়ে উঠতে পারে ভাষার ছোঁয়ায়, বিশ্লেষণের গভীরতায়।
কর্মশালায় অংশ নেওয়া তরুণ-তরুণীরা ছিলেন দারুণ উৎসাহী। কেউ চোখ বন্ধ করে শুনছিলেন, কেউবা চুপিসারে নোট নিচ্ছিলেন। শেষ পর্যন্ত অনেকে একবাক্যে জানালেন, এমন আয়োজন আরও হোক।
তাঁদের অনুরোধে জাহীদ রেজা নূর জানালেন, তিনি তরুণদের সঙ্গে থাকতে ভালোবাসেন। শেখাতে যেমন ভালো লাগে, তেমনি শেখার আগ্রহও তাঁর কম নয়। অংশগ্রহণকারীদের আগ্রহ দেখে তিনি প্রতিশ্রুতি দেন, ভবিষ্যতে লেখালেখি ও উচ্চারণবিষয়ক আরও ক্লাস নেবেন।
একটি ভালো ফিচার লেখা যতটা সহজ বলে মনে হয়, আসলে তা নয়। এর জন্য প্রয়োজন পাঠ, পর্যবেক্ষণ ও প্রজ্ঞার সমন্বয়।
পাঠকবন্ধুর এই কর্মশালায় সেই শিক্ষা যেন পাথেয় হয়ে উপস্থিত হলো। তরুণদের মধ্যে যাঁরা সত্যিই লিখতে চান, তাঁদের জন্য এ এক মহার্ঘ উপহার।
লেখার জগতে যাঁরা প্রথম পা রাখেন, তাঁদের প্রথম প্রশ্নই থাকে, ভালো লেখে কীভাবে—হয়তো এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজেন অনেকে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সেই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছে পাঠকবন্ধু। সংগঠনটি আয়োজন করেছে ‘ভালো ফিচার লিখতে হলে’ শীর্ষক অনলাইন কর্মশালার।
১ মে গুগল মিটে আয়োজিত এই কর্মশালায় আলোচক ছিলেন সাংবাদিক, লেখক ও আজকের পত্রিকার উপসম্পাদক জাহীদ রেজা নূর। তরুণ লেখকদের প্রাণবন্ত উপস্থিতিতে কর্মশালা হয়ে ওঠে এক আকর্ষণীয় সাহিত্য সভা।
কর্মশালার শুরুতে জাহীদ রেজা নূর তুলে ধরেন সংবাদ ও ফিচার—এই দুটি শৈলীর পার্থক্য। সংবাদ যেখানে ‘ঘটনার হুবহু চিত্র’, ফিচার সেখানে ‘ঘটনার ভেতরকার অনুভব’। ফিচার কেবল তথ্য পরিবেশন নয়, তা হয়ে ওঠে পাঠকের হৃদয়ে আলোড়ন তোলার এক মাধ্যম।
জাহীদ রেজা নূরের আলোচনায় বারবার উঠে আসে পড়ার গুরুত্ব। তিনি বলেন, ‘ভালো ফিচার লিখতে হলে পড়ার কোনো বিকল্প নেই। কেউ যদি ৩০ হাজার শব্দ পড়ে, তাহলেই সে ৩০০ শব্দ লিখতে পারবে।’ এই বক্তব্যে যেন ফিচার লেখার চাবিকাঠিই তুলে দিলেন তিনি। বাংলা ও ইংরেজি সাহিত্যের বিখ্যাত লেখকদের উদাহরণ টেনে তিনি ব্যাখ্যা করেন, কীভাবে একটি সাধারণ বিষয়ও অসাধারণ হয়ে উঠতে পারে ভাষার ছোঁয়ায়, বিশ্লেষণের গভীরতায়।
কর্মশালায় অংশ নেওয়া তরুণ-তরুণীরা ছিলেন দারুণ উৎসাহী। কেউ চোখ বন্ধ করে শুনছিলেন, কেউবা চুপিসারে নোট নিচ্ছিলেন। শেষ পর্যন্ত অনেকে একবাক্যে জানালেন, এমন আয়োজন আরও হোক।
তাঁদের অনুরোধে জাহীদ রেজা নূর জানালেন, তিনি তরুণদের সঙ্গে থাকতে ভালোবাসেন। শেখাতে যেমন ভালো লাগে, তেমনি শেখার আগ্রহও তাঁর কম নয়। অংশগ্রহণকারীদের আগ্রহ দেখে তিনি প্রতিশ্রুতি দেন, ভবিষ্যতে লেখালেখি ও উচ্চারণবিষয়ক আরও ক্লাস নেবেন।
একটি ভালো ফিচার লেখা যতটা সহজ বলে মনে হয়, আসলে তা নয়। এর জন্য প্রয়োজন পাঠ, পর্যবেক্ষণ ও প্রজ্ঞার সমন্বয়।
পাঠকবন্ধুর এই কর্মশালায় সেই শিক্ষা যেন পাথেয় হয়ে উপস্থিত হলো। তরুণদের মধ্যে যাঁরা সত্যিই লিখতে চান, তাঁদের জন্য এ এক মহার্ঘ উপহার।
এসএসসি ও সমমানের উত্তরপত্র পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশিত হয়েছে। আজ রোববার সকাল ১০টার দিকে ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশ করা হয়েছে। চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষায় ফলাফল তুলনামূলক খারাপ করেছে শিক্ষার্থীরা। বিগত ১৬ বছরের মধ্যে পাসের হার সর্বনিম্ন।
১ দিন আগেপ্রতিদিনই আমাদের জীবনে ইতিবাচক -নেতিবাচক বিভিন্ন ঘটনা ঘটে থাকে। কিন্তু মানুষ হিসেবে আমরা প্রায়ই নেতিবাচক ঘটনাগুলোতেই বেশি মনোযোগ দিই। ভালো যে অনেক কিছুই ঘটছে, তা হয়তো টেরই পাই না। দিন শেষে আমরা ক্লান্ত, অভিযোগে ভরা, হতাশ। অথচ এ মানসিকতার বদল আনতে পারে একটি ছোট, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস...
১ দিন আগেইতালিতে ইউনিভার্সিটি অব মিলান ডিএসইউ স্কলারশিপ ২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এ বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত।
১ দিন আগেলক্ষ্মীপুর জেলার পশ্চিম শেখপুরা গ্রাম থেকে উঠে এসে হলি ক্রস কলেজ এবং পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা সম্পন্ন করেন। সেখান থেকে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুসেটস বোস্টনে পাবলিক পলিসিতে পিএইচডি গবেষণার যাত্রা। বর্তমানে ম্যাসাচুসেটস স্টেট হাউসের ব্যস্ত করিডরে লেজিসলেটিভ ইন্টার্ন হিসেবে কাজ...
১ দিন আগে