নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর তিনটি বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো ঢাকা ওয়াসার তিন দিনব্যাপী সচেতনতামূলক স্কুল ক্যাম্পেইন ‘পরিচ্ছন্ন নগর, সুস্থ জীবন’। ১০ থেকে ১২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত এই ক্যাম্পেইন ঢাকা স্যানিটেশন ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টের (ডিএসআইপি) আওতায় আয়োজন করা হয়।

এর উদ্দেশ্য ছিল শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের মধ্যে নিরাপদ পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনা এবং পানি অপচয় রোধের বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানো।
ক্যাম্পেইনটি অনুষ্ঠিত হয় মানিকনগর মডেল হাইস্কুল, পোস্ট অফিস হাইস্কুল (মতিঝিল) এবং মতিঝিল বিটিসিএল হাইস্কুলে। এই স্কুলগুলো ডিএসআইপি প্রকল্পের প্রধান পাইপলাইন বা ট্রাংক মেইন এলাকার কাছাকাছি অবস্থিত। রেড অরেঞ্জ লিমিটেডের সহায়তায় আয়োজিত এই কার্যক্রমে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির ২৫০ জনের বেশি শিক্ষার্থী অংশ নেয়।

এই ক্যাম্পেইনে শিক্ষার্থীরা অংশ নেয় বিভিন্ন ইন্টার্যাকটিভ সেশন ও দলভিত্তিক কার্যক্রমে। সেখানে তাদের শেখানো হয় পানি সংরক্ষণ ও সঠিক পয়োবর্জ্য ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব। এখানে পয়োশোধনাগার বা পয়োশোধনাগার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টের ছোট মডেল ব্যবহার করে হাতেকলমে শেখার ব্যবস্থা ছিল। শিক্ষার্থীরা স্টিকার ও অ্যাকটিভিটি শিট ব্যবহারের মাধ্যমে আরও পরিষ্কারভাবে প্রকল্পের কার্যক্রম ও প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে পারে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ডিএসআইপি প্রকল্পের পরিচালক মোহাম্মদ সেলীম মিঞা। তিনি বলেন, ‘শহরের বিভিন্ন এলাকায়, এমনকি স্কুলের আশপাশেও পাইপলাইন স্থাপনের জন্য সড়ক খননের কাজ চলছে। এতে সাময়িক অসুবিধা হতে পারে, কিন্তু কয়েক বছরের মধ্যে আপনারা এর দীর্ঘমেয়াদি সুফল দেখতে পাবেন।’ বিশেষ অতিথি নির্বাহী প্রকৌশলী ইসরাফিল হোসেন আকন্দ বলেন, ‘ডিএসআইপি প্রকল্প সম্পন্ন হলে বুড়িগঙ্গা নদীসহ ঢাকার জলাশয়ের পানির মান অনেক উন্নত হবে। পরিষ্কার পানি মানেই একটি সুস্থ নগর।’
ঢাকা ওয়াসার পক্ষ থেকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সহকারী প্রকৌশলী রাহাত-উন-নবী ও জনাব মোসাদ্দেকুর রহমান। সেই সঙ্গে রেড অরেঞ্জ লিমিটেডের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রকল্পের সিএসএফএস প্যাকেজের টিম লিডার অর্ণব চক্রবর্তী, কমিউনিকেশন স্পেশালিস্ট তারেক মাহমুদ এবং পরিচালক (স্ট্র্যাটেজি) জান্নাতুল মুনিয়া।
রেড অরেঞ্জ লিমিটেডের প্রতিনিধিদল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ইন্টার্যাকটিভ সেশন পরিচালনা করে। সেখানে ঢাকার স্যানিটেশন সমস্যা ও ডিএসআইপি প্রকল্প কীভাবে এই সমস্যা সমাধানে কাজ করছে, তা নিয়ে আলোচনা হয়। শিক্ষার্থীদের ছোট ছোট দলে ভাগ করে বোঝানো হয়, কীভাবে পয়োবর্জ্য সংগ্রহ, পরিশোধন করে আবারও তা পরিবেশে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। অনেক শিক্ষার্থীই প্রতিশ্রুতি দেয়, তারা পানি সংরক্ষণ ও স্বাস্থ্যবিধির এই জ্ঞান নিজেদের পরিবার ও বন্ধুদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেবে
শুধু শিক্ষার্থীরাই নয়, ঢাকা ওয়াসার প্রতিনিধিরা স্কুলের শিক্ষক ও ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যদের সঙ্গেও বৈঠক করেন। সেখানে ডিএসআইপি প্রকল্পের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়। এ ছাড়া আকর্ষণীয় এবং শিক্ষামূলক ফ্লায়ার ও ব্রশিওরের মাধ্যমে জানানো হয়, কীভাবে এই প্রকল্প ঢাকার পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা আধুনিক করবে, দূষণ কমাবে এবং জনস্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাবে। শিক্ষক ও কর্মীরা এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তাঁদের মতে, এটি শিক্ষার্থীদের বাস্তব জীবনের পরিবেশগত সমস্যা সমাধানের সঙ্গে যুক্ত করেছে এবং তরুণ প্রজন্মকে পরিচ্ছন্ন ঢাকার স্বপ্নে অনুপ্রাণিত করেছে।
তিন দিনব্যাপী আয়োজিত ‘পরিচ্ছন্ন নগর, সুস্থ জীবন’ ক্যাম্পেইনটি শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের জন্য হয়ে উঠেছিল শেখার ও ভাবনার এক নতুন প্ল্যাটফর্ম। পানি সংরক্ষণ, পয়োবর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং ব্যক্তিগত দায়িত্ববোধ নিয়ে সচেতনতা তৈরির এই উদ্যোগ প্রমাণ করেছে, পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ গড়তে স্কুলভিত্তিক এমন কার্যক্রমের কোনো বিকল্প নেই।
ঢাকা স্যানিটেশন ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টের মাধ্যমে ঢাকা ওয়াসা কাজ করছে একটি পরিচ্ছন্ন, স্বাস্থ্যকর ও টেকসই নগর গড়ার লক্ষ্যে, যেখানে নাগরিকেরা জানবে প্রতিটি ফোঁটা পানির মূল্য এবং দায়িত্বশীল ব্যবহারের গুরুত্ব।

রাজধানীর তিনটি বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো ঢাকা ওয়াসার তিন দিনব্যাপী সচেতনতামূলক স্কুল ক্যাম্পেইন ‘পরিচ্ছন্ন নগর, সুস্থ জীবন’। ১০ থেকে ১২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত এই ক্যাম্পেইন ঢাকা স্যানিটেশন ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টের (ডিএসআইপি) আওতায় আয়োজন করা হয়।

এর উদ্দেশ্য ছিল শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের মধ্যে নিরাপদ পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনা এবং পানি অপচয় রোধের বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানো।
ক্যাম্পেইনটি অনুষ্ঠিত হয় মানিকনগর মডেল হাইস্কুল, পোস্ট অফিস হাইস্কুল (মতিঝিল) এবং মতিঝিল বিটিসিএল হাইস্কুলে। এই স্কুলগুলো ডিএসআইপি প্রকল্পের প্রধান পাইপলাইন বা ট্রাংক মেইন এলাকার কাছাকাছি অবস্থিত। রেড অরেঞ্জ লিমিটেডের সহায়তায় আয়োজিত এই কার্যক্রমে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির ২৫০ জনের বেশি শিক্ষার্থী অংশ নেয়।

এই ক্যাম্পেইনে শিক্ষার্থীরা অংশ নেয় বিভিন্ন ইন্টার্যাকটিভ সেশন ও দলভিত্তিক কার্যক্রমে। সেখানে তাদের শেখানো হয় পানি সংরক্ষণ ও সঠিক পয়োবর্জ্য ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব। এখানে পয়োশোধনাগার বা পয়োশোধনাগার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টের ছোট মডেল ব্যবহার করে হাতেকলমে শেখার ব্যবস্থা ছিল। শিক্ষার্থীরা স্টিকার ও অ্যাকটিভিটি শিট ব্যবহারের মাধ্যমে আরও পরিষ্কারভাবে প্রকল্পের কার্যক্রম ও প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে পারে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ডিএসআইপি প্রকল্পের পরিচালক মোহাম্মদ সেলীম মিঞা। তিনি বলেন, ‘শহরের বিভিন্ন এলাকায়, এমনকি স্কুলের আশপাশেও পাইপলাইন স্থাপনের জন্য সড়ক খননের কাজ চলছে। এতে সাময়িক অসুবিধা হতে পারে, কিন্তু কয়েক বছরের মধ্যে আপনারা এর দীর্ঘমেয়াদি সুফল দেখতে পাবেন।’ বিশেষ অতিথি নির্বাহী প্রকৌশলী ইসরাফিল হোসেন আকন্দ বলেন, ‘ডিএসআইপি প্রকল্প সম্পন্ন হলে বুড়িগঙ্গা নদীসহ ঢাকার জলাশয়ের পানির মান অনেক উন্নত হবে। পরিষ্কার পানি মানেই একটি সুস্থ নগর।’
ঢাকা ওয়াসার পক্ষ থেকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সহকারী প্রকৌশলী রাহাত-উন-নবী ও জনাব মোসাদ্দেকুর রহমান। সেই সঙ্গে রেড অরেঞ্জ লিমিটেডের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রকল্পের সিএসএফএস প্যাকেজের টিম লিডার অর্ণব চক্রবর্তী, কমিউনিকেশন স্পেশালিস্ট তারেক মাহমুদ এবং পরিচালক (স্ট্র্যাটেজি) জান্নাতুল মুনিয়া।
রেড অরেঞ্জ লিমিটেডের প্রতিনিধিদল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ইন্টার্যাকটিভ সেশন পরিচালনা করে। সেখানে ঢাকার স্যানিটেশন সমস্যা ও ডিএসআইপি প্রকল্প কীভাবে এই সমস্যা সমাধানে কাজ করছে, তা নিয়ে আলোচনা হয়। শিক্ষার্থীদের ছোট ছোট দলে ভাগ করে বোঝানো হয়, কীভাবে পয়োবর্জ্য সংগ্রহ, পরিশোধন করে আবারও তা পরিবেশে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। অনেক শিক্ষার্থীই প্রতিশ্রুতি দেয়, তারা পানি সংরক্ষণ ও স্বাস্থ্যবিধির এই জ্ঞান নিজেদের পরিবার ও বন্ধুদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেবে
শুধু শিক্ষার্থীরাই নয়, ঢাকা ওয়াসার প্রতিনিধিরা স্কুলের শিক্ষক ও ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যদের সঙ্গেও বৈঠক করেন। সেখানে ডিএসআইপি প্রকল্পের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়। এ ছাড়া আকর্ষণীয় এবং শিক্ষামূলক ফ্লায়ার ও ব্রশিওরের মাধ্যমে জানানো হয়, কীভাবে এই প্রকল্প ঢাকার পয়োনিষ্কাশন ব্যবস্থা আধুনিক করবে, দূষণ কমাবে এবং জনস্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাবে। শিক্ষক ও কর্মীরা এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তাঁদের মতে, এটি শিক্ষার্থীদের বাস্তব জীবনের পরিবেশগত সমস্যা সমাধানের সঙ্গে যুক্ত করেছে এবং তরুণ প্রজন্মকে পরিচ্ছন্ন ঢাকার স্বপ্নে অনুপ্রাণিত করেছে।
তিন দিনব্যাপী আয়োজিত ‘পরিচ্ছন্ন নগর, সুস্থ জীবন’ ক্যাম্পেইনটি শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের জন্য হয়ে উঠেছিল শেখার ও ভাবনার এক নতুন প্ল্যাটফর্ম। পানি সংরক্ষণ, পয়োবর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং ব্যক্তিগত দায়িত্ববোধ নিয়ে সচেতনতা তৈরির এই উদ্যোগ প্রমাণ করেছে, পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ গড়তে স্কুলভিত্তিক এমন কার্যক্রমের কোনো বিকল্প নেই।
ঢাকা স্যানিটেশন ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টের মাধ্যমে ঢাকা ওয়াসা কাজ করছে একটি পরিচ্ছন্ন, স্বাস্থ্যকর ও টেকসই নগর গড়ার লক্ষ্যে, যেখানে নাগরিকেরা জানবে প্রতিটি ফোঁটা পানির মূল্য এবং দায়িত্বশীল ব্যবহারের গুরুত্ব।

উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় পুনর্নিরীক্ষণের ফল আগামী রোববার (১৬ নভেম্বর) প্রকাশ করবে শিক্ষা বোর্ডগুলো। ১১টি শিক্ষা বোর্ডের ২ লাখ ২৬ হাজার ৫৬১ জন পরীক্ষার্থী এবারের এইচএসসির ৪ লাখ ২৮ হাজার ৪৫৮টি খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) স্নাতক সম্মান প্রথম বর্ষের (২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২১ ডিসেম্বর থেকে অনুষ্ঠিত হবে। গতকাল বুধবার (১২ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা পরিচালনা কমিটির এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্
৫ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের ৭২৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চালু থাকা নিম্নমাধ্যমিক (ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি) শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর ফলে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে এসব বিদ্যালয়ে নতুন করে এই তিন শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না।
১৭ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, স্নাতক (সম্মান) ও প্রফেশনাল স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নতুন কোর্সটি পাঠদান করাবেন ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, নৃবিজ্ঞান, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিষয়ে শিক্ষকেরা।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় পুনর্নিরীক্ষণের ফল আগামী রোববার (১৬ নভেম্বর) প্রকাশ করবে শিক্ষা বোর্ডগুলো। ১১টি শিক্ষা বোর্ডের ২ লাখ ২৬ হাজার ৫৬১ জন পরীক্ষার্থী এবারের এইচএসসির ৪ লাখ ২৮ হাজার ৪৫৮টি খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার বলেন, ‘আগামী রোববার (১৬ নভেম্বর) সকালে প্রকাশ করা হবে। সকাল ১০টায় শিক্ষা বোর্ডগুলো একযোগে নিজ নিজ ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশ করবে।
তিনি আরও জানান, নিজ নিজ শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে শিক্ষার্থীরা ফল পাবেন। আর পুনর্নিরীক্ষণের আবেদনে ব্যবহার করা মোবাইল ফোন নম্বরেও এসএমএসের মাধ্যমে ফল পাঠানো হবে।
গত ১৬ অক্টোবর এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়। এরপর গত ১৭ অক্টোবর থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত অনলাইনে খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদনের সুযোগ পান ‘সন্তুষ্ট হতে না পারা’ পরীক্ষার্থীরা। প্রতি পত্রের জন্য ১৫০ টাকা ফি দিয়ে শিক্ষার্থীদের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করতে হয়েছে।
প্রতিবছরই পাবলিক পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের সুযোগ পান পরীক্ষার্থীরা। তবে এ ক্ষেত্রে তাদের খাতা পুনরায় মূল্যায়ন করা হয় না, তাদের খাতায় বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরের প্রেক্ষিতে প্রাপ্ত নম্বর পুনরায় যোগ করে দেখা হয় তা ঠিক আছে কি-না।
কোন বোর্ডে কত আবেদন
এবারের এইচএসসি পরীক্ষার ফলে সর্বোচ্চ ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ৬৬ হাজার শিক্ষার্থী আর সর্বনিম্ন মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের ৭ হাজার ৯১৬ জন পরীক্ষার্থী খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির পরিসংখ্যান বলছে, ঢাকা বোর্ডের ৬৬ হাজার ১৫০ জন পরীক্ষার্থী পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন। তাঁরা মোট ১ লাখ ৩৬ হাজার ৫০৬টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
কুমিল্লা বোর্ডে ২২ হাজার ৫০৩ জন পরীক্ষার্থী ৪২ হাজার ৪৪টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
রাজশাহী বোর্ডে ২০ হাজার ৯২৪ জন পরীক্ষার্থী ৩৬ হাজার ১০২টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
যশোর বোর্ডে ২০ হাজার ৩৯৫ শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন ৩৬ হাজার ২০৫টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের।
চট্টগ্রাম বোর্ডে ২২ হাজার ৫৯৫ জন পরীক্ষার্থী ৪৬ হাজার ১৪৮টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
সিলেট বোর্ডে খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন ১৩ হাজার ৪৪ জন পরীক্ষার্থী, তারা ২৩ হাজার ৮২টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
বরিশাল বোর্ডে ৮ হাজার ১১ জন পরীক্ষার্থী ১৭ হাজার ৪৮৯টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
দিনাজপুর বোর্ডে আবেদনকারী পরীক্ষার্থী ১৭ হাজার ৩১৮ জন, তাঁরা ২৯ হাজার ২৯৭টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
ময়মনসিংহ বোর্ডে ১৫ হাজার ৫৯৮ পরীক্ষার্থী আবেদন করেছেন ৩০ হাজার ৭৩৬টি খাতা পুনর্নিরীক্ষণে।
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ১২ হাজার ৭ জন শিক্ষার্থী ১৫ হাজার ৩৭৮টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
আর সবশেষ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের ৭ হাজার ৯১৬ পরীক্ষার্থী ১৪ হাজার ৭৩৩টি খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।

উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় পুনর্নিরীক্ষণের ফল আগামী রোববার (১৬ নভেম্বর) প্রকাশ করবে শিক্ষা বোর্ডগুলো। ১১টি শিক্ষা বোর্ডের ২ লাখ ২৬ হাজার ৫৬১ জন পরীক্ষার্থী এবারের এইচএসসির ৪ লাখ ২৮ হাজার ৪৫৮টি খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার বলেন, ‘আগামী রোববার (১৬ নভেম্বর) সকালে প্রকাশ করা হবে। সকাল ১০টায় শিক্ষা বোর্ডগুলো একযোগে নিজ নিজ ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশ করবে।
তিনি আরও জানান, নিজ নিজ শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে শিক্ষার্থীরা ফল পাবেন। আর পুনর্নিরীক্ষণের আবেদনে ব্যবহার করা মোবাইল ফোন নম্বরেও এসএমএসের মাধ্যমে ফল পাঠানো হবে।
গত ১৬ অক্টোবর এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়। এরপর গত ১৭ অক্টোবর থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত অনলাইনে খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদনের সুযোগ পান ‘সন্তুষ্ট হতে না পারা’ পরীক্ষার্থীরা। প্রতি পত্রের জন্য ১৫০ টাকা ফি দিয়ে শিক্ষার্থীদের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করতে হয়েছে।
প্রতিবছরই পাবলিক পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের সুযোগ পান পরীক্ষার্থীরা। তবে এ ক্ষেত্রে তাদের খাতা পুনরায় মূল্যায়ন করা হয় না, তাদের খাতায় বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরের প্রেক্ষিতে প্রাপ্ত নম্বর পুনরায় যোগ করে দেখা হয় তা ঠিক আছে কি-না।
কোন বোর্ডে কত আবেদন
এবারের এইচএসসি পরীক্ষার ফলে সর্বোচ্চ ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ৬৬ হাজার শিক্ষার্থী আর সর্বনিম্ন মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের ৭ হাজার ৯১৬ জন পরীক্ষার্থী খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির পরিসংখ্যান বলছে, ঢাকা বোর্ডের ৬৬ হাজার ১৫০ জন পরীক্ষার্থী পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন। তাঁরা মোট ১ লাখ ৩৬ হাজার ৫০৬টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
কুমিল্লা বোর্ডে ২২ হাজার ৫০৩ জন পরীক্ষার্থী ৪২ হাজার ৪৪টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
রাজশাহী বোর্ডে ২০ হাজার ৯২৪ জন পরীক্ষার্থী ৩৬ হাজার ১০২টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
যশোর বোর্ডে ২০ হাজার ৩৯৫ শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন ৩৬ হাজার ২০৫টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের।
চট্টগ্রাম বোর্ডে ২২ হাজার ৫৯৫ জন পরীক্ষার্থী ৪৬ হাজার ১৪৮টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
সিলেট বোর্ডে খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন ১৩ হাজার ৪৪ জন পরীক্ষার্থী, তারা ২৩ হাজার ৮২টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
বরিশাল বোর্ডে ৮ হাজার ১১ জন পরীক্ষার্থী ১৭ হাজার ৪৮৯টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
দিনাজপুর বোর্ডে আবেদনকারী পরীক্ষার্থী ১৭ হাজার ৩১৮ জন, তাঁরা ২৯ হাজার ২৯৭টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
ময়মনসিংহ বোর্ডে ১৫ হাজার ৫৯৮ পরীক্ষার্থী আবেদন করেছেন ৩০ হাজার ৭৩৬টি খাতা পুনর্নিরীক্ষণে।
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ১২ হাজার ৭ জন শিক্ষার্থী ১৫ হাজার ৩৭৮টি পত্রের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
আর সবশেষ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের ৭ হাজার ৯১৬ পরীক্ষার্থী ১৪ হাজার ৭৩৩টি খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।

রাজধানীর তিনটি বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো ঢাকা ওয়াসার তিন দিনব্যাপী সচেতনতামূলক স্কুল ক্যাম্পেইন ‘পরিচ্ছন্ন নগর, সুস্থ জীবন’। ১০ থেকে ১২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত এই ক্যাম্পেইন ঢাকা স্যানিটেশন ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টের (ডিএসআইপি) আওতায় আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) স্নাতক সম্মান প্রথম বর্ষের (২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২১ ডিসেম্বর থেকে অনুষ্ঠিত হবে। গতকাল বুধবার (১২ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা পরিচালনা কমিটির এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্
৫ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের ৭২৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চালু থাকা নিম্নমাধ্যমিক (ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি) শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর ফলে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে এসব বিদ্যালয়ে নতুন করে এই তিন শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না।
১৭ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, স্নাতক (সম্মান) ও প্রফেশনাল স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নতুন কোর্সটি পাঠদান করাবেন ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, নৃবিজ্ঞান, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিষয়ে শিক্ষকেরা।
১ দিন আগেজাবি প্রতিনিধি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের (২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২১ ডিসেম্বর থেকে অনুষ্ঠিত হবে। গতকাল বুধবার (১২ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা পরিচালনা কমিটির এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) ও কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা পরিচালনা কমিটির সদস্যসচিব মোহাম্মদ আলী রেজা।
মোহাম্মদ আলী রেজা বলেন, ‘আগামী ২১ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এবারের ভর্তি পরীক্ষাও পূর্বের মতো ইউনিট-ভিত্তিক অনুষ্ঠিত হবে।’
মোহাম্মদ আলী রেজা আরও বলেন, ‘এবার আমরা বিভাগীয় শহরগুলোতে ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু সময় স্বল্পতা এবং দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সেটা সম্ভব হচ্ছে না। তবে আমরা আগামী বছর থেকে বিভাগীয় শহরগুলোতে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের চেষ্টা করব।’
উল্লেখ্য, গত বছর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে জেইউ-আইবিএসহ মোট সাতটি ইউনিটে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ‘এ’ ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত গাণিতিক ও পদার্থবিজ্ঞান অনুষদ, ‘বি’ ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত সমাজবিজ্ঞান অনুষদ, ‘সি’ ইউনিটের অধীনে কলা ও মানবিক অনুষদ, আইন অনুষদ ও তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউট, নাকট ও নাট্যতত্ত্ব ও চারুকলা বিভাগ ‘সি১’ ইউনিটের অধীনে, ‘ডি’ ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত জীববিজ্ঞান অনুষদ ও ‘ই’ ইউনিটে ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের (২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২১ ডিসেম্বর থেকে অনুষ্ঠিত হবে। গতকাল বুধবার (১২ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা পরিচালনা কমিটির এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) ও কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা পরিচালনা কমিটির সদস্যসচিব মোহাম্মদ আলী রেজা।
মোহাম্মদ আলী রেজা বলেন, ‘আগামী ২১ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এবারের ভর্তি পরীক্ষাও পূর্বের মতো ইউনিট-ভিত্তিক অনুষ্ঠিত হবে।’
মোহাম্মদ আলী রেজা আরও বলেন, ‘এবার আমরা বিভাগীয় শহরগুলোতে ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু সময় স্বল্পতা এবং দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সেটা সম্ভব হচ্ছে না। তবে আমরা আগামী বছর থেকে বিভাগীয় শহরগুলোতে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের চেষ্টা করব।’
উল্লেখ্য, গত বছর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে জেইউ-আইবিএসহ মোট সাতটি ইউনিটে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ‘এ’ ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত গাণিতিক ও পদার্থবিজ্ঞান অনুষদ, ‘বি’ ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত সমাজবিজ্ঞান অনুষদ, ‘সি’ ইউনিটের অধীনে কলা ও মানবিক অনুষদ, আইন অনুষদ ও তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউট, নাকট ও নাট্যতত্ত্ব ও চারুকলা বিভাগ ‘সি১’ ইউনিটের অধীনে, ‘ডি’ ইউনিটের অন্তর্ভুক্ত জীববিজ্ঞান অনুষদ ও ‘ই’ ইউনিটে ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

রাজধানীর তিনটি বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো ঢাকা ওয়াসার তিন দিনব্যাপী সচেতনতামূলক স্কুল ক্যাম্পেইন ‘পরিচ্ছন্ন নগর, সুস্থ জীবন’। ১০ থেকে ১২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত এই ক্যাম্পেইন ঢাকা স্যানিটেশন ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টের (ডিএসআইপি) আওতায় আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় পুনর্নিরীক্ষণের ফল আগামী রোববার (১৬ নভেম্বর) প্রকাশ করবে শিক্ষা বোর্ডগুলো। ১১টি শিক্ষা বোর্ডের ২ লাখ ২৬ হাজার ৫৬১ জন পরীক্ষার্থী এবারের এইচএসসির ৪ লাখ ২৮ হাজার ৪৫৮টি খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের ৭২৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চালু থাকা নিম্নমাধ্যমিক (ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি) শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর ফলে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে এসব বিদ্যালয়ে নতুন করে এই তিন শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না।
১৭ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, স্নাতক (সম্মান) ও প্রফেশনাল স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নতুন কোর্সটি পাঠদান করাবেন ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, নৃবিজ্ঞান, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিষয়ে শিক্ষকেরা।
১ দিন আগেপ্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর
রাহুল শর্মা, ঢাকা

সারা দেশের ৭২৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চালু থাকা নিম্নমাধ্যমিক (ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি) শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর ফলে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে এসব বিদ্যালয়ে নতুন করে এই তিন শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না। তবে যেসব শিক্ষার্থী ভর্তি আছে, তারা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ার সুযোগ পাবে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে সম্প্রতি জারি করা এক অফিস আদেশে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সরকারি এই সিদ্ধান্তে হাজারো শিক্ষার্থী অনিশ্চয়তায় পড়বে। কারণ, এখন যারা এসব বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ছে, তাদের বেশির ভাগের অভিভাবক সন্তানকে এখানেই অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ানোর পরিকল্পনা করেছিলেন। কিন্তু এখন তাঁদের নতুন বিদ্যালয়ে যেতে হবে।
ওই অফিস আদেশে বলা হয়েছে, জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ অনুযায়ী, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চালু করা ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত না রাখা এবং ২০২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে ছাত্রছাত্রী ভর্তি না করার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার নীতিগত অনুমোদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
প্রাথমিক শিক্ষা পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত। তবে ২০১০ সালে করা সর্বশেষ জাতীয় শিক্ষানীতিতে প্রাথমিক শিক্ষার স্তর অষ্টম শ্রেণি ও মাধ্যমিক শিক্ষার স্তর দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত করার কথা বলা হয়। এর আলোকে ২০১৩ সালে পরীক্ষামূলকভাবে সারা দেশের ৭২৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিম্নমাধ্যমিক পর্যায় চালু করা হয়। ২০১৬ সালে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত করার ঘোষণাও দেওয়া হয়েছিল। তবে ওই উদ্যোগ বাস্তবায়ন হয়নি।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, ৭২৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষামূলকভাবে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদান কার্যক্রম চালু করা হলেও সে অনুযায়ী অবকাঠামো ও শিক্ষক বাড়ানো হয়নি। ফলে এই তিন শ্রেণি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তবে এই সিদ্ধান্তে হাজারো শিক্ষার্থী অনিশ্চয়তায় পড়বে। কারণ, এসব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যারা এখন পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ছে, আগামী শিক্ষাবর্ষে তাদের অন্য বিদ্যালয়ে ভর্তি হতে হবে। নিম্নমাধ্যমিক স্তর চালু থাকা বিদ্যালয়গুলোতে বর্তমানে পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ুয়া শিক্ষার্থীর সঠিক সংখ্যা জানা যায়নি। এই সংখ্যা কয়েক হাজার হবে।
শিক্ষক ও কর্মকর্তারা বলছেন, প্রাথমিক শিক্ষা পরিচালনা করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে ওপরের স্তরের দায়িত্ব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের। ফলে দুই মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ের অভাবেই এই উদ্যোগ ভেস্তে গেল। এতে শিক্ষার ক্ষেত্র সংকুচিত হবে।
জানতে চাইলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (বিদ্যালয়) মাসুদ আকতার খান বলেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষাই চালু থাকবে। যে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি চালু ছিল, সেগুলোর ওই তিন শ্রেণির পাঠদান বন্ধ করা ও নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি না করার বিষয়ে প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সে সিদ্ধান্তে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা।
সরকারের এই সিদ্ধান্তকে ইতিবাচক বলছেন নিম্নমাধ্যমিক স্তর চালু হওয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষকেরা। তবে ভিন্নমত রয়েছে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের।
মোহাম্মদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক রেহানা পারভীন বলেন, ‘প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি বাদ দিলে বাস্তবিক অর্থে স্বস্তি পাওয়া যাবে। আমাদের জনবল, কক্ষ ও প্রশিক্ষণ প্রাথমিক স্তরের জন্য যথেষ্ট। কিন্তু মাধ্যমিক স্তরের জন্য নয়।’ তিনি বলেন, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠদানের ধরন এক নয়। তাঁরা প্রাথমিক শিক্ষায় প্রশিক্ষিত, মাধ্যমিক পর্যায়ের জন্য কোনো প্রস্তুতি বা দিকনির্দেশনা ছিল না।
তবে একাধিক অভিভাবক জানান, এই সিদ্ধান্তে ভোগান্তি বাড়বে। কারণ, নতুন করে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সুযোগ খুঁজতে হবে। বিলকিস খাতুন নামের একজন অভিভাবক বলেন, ‘আমার মেয়ে এখন পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ে। পরিকল্পনা ছিল, এই স্কুল থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াব। এ নিয়ে নিশ্চিন্ত ছিলাম। কিন্তু সরকারি এই সিদ্ধান্তে পরিকল্পনা ভেস্তে গেল। আগামী বছরই মেয়েকে নতুন স্কুলে ভর্তি করাতে হবে। ভর্তিযুদ্ধ কঠিন হওয়ায় মেয়েকে ভর্তি করানো নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হলো।’

সারা দেশের ৭২৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চালু থাকা নিম্নমাধ্যমিক (ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি) শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর ফলে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে এসব বিদ্যালয়ে নতুন করে এই তিন শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না। তবে যেসব শিক্ষার্থী ভর্তি আছে, তারা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ার সুযোগ পাবে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে সম্প্রতি জারি করা এক অফিস আদেশে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সরকারি এই সিদ্ধান্তে হাজারো শিক্ষার্থী অনিশ্চয়তায় পড়বে। কারণ, এখন যারা এসব বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ছে, তাদের বেশির ভাগের অভিভাবক সন্তানকে এখানেই অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ানোর পরিকল্পনা করেছিলেন। কিন্তু এখন তাঁদের নতুন বিদ্যালয়ে যেতে হবে।
ওই অফিস আদেশে বলা হয়েছে, জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ অনুযায়ী, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চালু করা ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত না রাখা এবং ২০২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে ছাত্রছাত্রী ভর্তি না করার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার নীতিগত অনুমোদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
প্রাথমিক শিক্ষা পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত। তবে ২০১০ সালে করা সর্বশেষ জাতীয় শিক্ষানীতিতে প্রাথমিক শিক্ষার স্তর অষ্টম শ্রেণি ও মাধ্যমিক শিক্ষার স্তর দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত করার কথা বলা হয়। এর আলোকে ২০১৩ সালে পরীক্ষামূলকভাবে সারা দেশের ৭২৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিম্নমাধ্যমিক পর্যায় চালু করা হয়। ২০১৬ সালে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত করার ঘোষণাও দেওয়া হয়েছিল। তবে ওই উদ্যোগ বাস্তবায়ন হয়নি।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, ৭২৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পরীক্ষামূলকভাবে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদান কার্যক্রম চালু করা হলেও সে অনুযায়ী অবকাঠামো ও শিক্ষক বাড়ানো হয়নি। ফলে এই তিন শ্রেণি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তবে এই সিদ্ধান্তে হাজারো শিক্ষার্থী অনিশ্চয়তায় পড়বে। কারণ, এসব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যারা এখন পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ছে, আগামী শিক্ষাবর্ষে তাদের অন্য বিদ্যালয়ে ভর্তি হতে হবে। নিম্নমাধ্যমিক স্তর চালু থাকা বিদ্যালয়গুলোতে বর্তমানে পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ুয়া শিক্ষার্থীর সঠিক সংখ্যা জানা যায়নি। এই সংখ্যা কয়েক হাজার হবে।
শিক্ষক ও কর্মকর্তারা বলছেন, প্রাথমিক শিক্ষা পরিচালনা করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে ওপরের স্তরের দায়িত্ব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের। ফলে দুই মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ের অভাবেই এই উদ্যোগ ভেস্তে গেল। এতে শিক্ষার ক্ষেত্র সংকুচিত হবে।
জানতে চাইলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (বিদ্যালয়) মাসুদ আকতার খান বলেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষাই চালু থাকবে। যে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি চালু ছিল, সেগুলোর ওই তিন শ্রেণির পাঠদান বন্ধ করা ও নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি না করার বিষয়ে প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সে সিদ্ধান্তে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা।
সরকারের এই সিদ্ধান্তকে ইতিবাচক বলছেন নিম্নমাধ্যমিক স্তর চালু হওয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষকেরা। তবে ভিন্নমত রয়েছে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের।
মোহাম্মদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক রেহানা পারভীন বলেন, ‘প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি বাদ দিলে বাস্তবিক অর্থে স্বস্তি পাওয়া যাবে। আমাদের জনবল, কক্ষ ও প্রশিক্ষণ প্রাথমিক স্তরের জন্য যথেষ্ট। কিন্তু মাধ্যমিক স্তরের জন্য নয়।’ তিনি বলেন, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠদানের ধরন এক নয়। তাঁরা প্রাথমিক শিক্ষায় প্রশিক্ষিত, মাধ্যমিক পর্যায়ের জন্য কোনো প্রস্তুতি বা দিকনির্দেশনা ছিল না।
তবে একাধিক অভিভাবক জানান, এই সিদ্ধান্তে ভোগান্তি বাড়বে। কারণ, নতুন করে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সুযোগ খুঁজতে হবে। বিলকিস খাতুন নামের একজন অভিভাবক বলেন, ‘আমার মেয়ে এখন পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ে। পরিকল্পনা ছিল, এই স্কুল থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াব। এ নিয়ে নিশ্চিন্ত ছিলাম। কিন্তু সরকারি এই সিদ্ধান্তে পরিকল্পনা ভেস্তে গেল। আগামী বছরই মেয়েকে নতুন স্কুলে ভর্তি করাতে হবে। ভর্তিযুদ্ধ কঠিন হওয়ায় মেয়েকে ভর্তি করানো নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হলো।’

রাজধানীর তিনটি বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো ঢাকা ওয়াসার তিন দিনব্যাপী সচেতনতামূলক স্কুল ক্যাম্পেইন ‘পরিচ্ছন্ন নগর, সুস্থ জীবন’। ১০ থেকে ১২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত এই ক্যাম্পেইন ঢাকা স্যানিটেশন ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টের (ডিএসআইপি) আওতায় আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় পুনর্নিরীক্ষণের ফল আগামী রোববার (১৬ নভেম্বর) প্রকাশ করবে শিক্ষা বোর্ডগুলো। ১১টি শিক্ষা বোর্ডের ২ লাখ ২৬ হাজার ৫৬১ জন পরীক্ষার্থী এবারের এইচএসসির ৪ লাখ ২৮ হাজার ৪৫৮টি খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) স্নাতক সম্মান প্রথম বর্ষের (২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২১ ডিসেম্বর থেকে অনুষ্ঠিত হবে। গতকাল বুধবার (১২ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা পরিচালনা কমিটির এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্
৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, স্নাতক (সম্মান) ও প্রফেশনাল স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নতুন কোর্সটি পাঠদান করাবেন ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, নৃবিজ্ঞান, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিষয়ে শিক্ষকেরা।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেশনাল স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের সব বিষয়ের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন একটি কোর্স অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। কোর্সের নাম—বাংলাদেশের ইতিহাস: ভাষা, সংস্কৃতি ও পরিচয়। কোর্সটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছে ‘স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ইতিহাস’ কোর্সের পরিবর্তে।
গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত ডিন (কারিকুলাম উন্নয়ন ও মূল্যায়ন কেন্দ্র) অধ্যাপক এ এইচ এম রুহুল কুদ্দুসের সই করা এক প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, প্রফেশনাল স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের বিএসসি (অনার্স) ইন এএমটি (এএমটি), বিএসসি (অনার্স) ইন এফডিটি (এফডিটি), বিএসসি (অনার্স) ইন কেএমটি (কেএমটি), বিএসসি (অনার্স) ইন টিএসটি (টিএসটি), বিবিএ (অনার্স) প্রফেশনাল, বিএসসি (অনার্স) ইন ইসিই (ইসিই), বিএসসি (অনার্স) ইন সিএসই (সিএসই), বিএসসি (অনার্স) ইন মেরিন ফিশারিজ, বিএসসি (অনার্স) ইন মেরিন নটিক্যাল, বিবিএ (অনার্স) ইন ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট, বিএ (অনার্স) ইন ড্রামা অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ, বিএফএ (অনার্স), বি-মিউজিক (অনার্স) এবং বিএড (অনার্স) বিষয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ‘স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস’ বিষয়ের পরিবর্তে ‘বাংলাদেশের ইতিহাস: ভাষা, সংস্কৃতি ও পরিচয়’ (কোর্স কোড ২১৯৯০১) কোর্সটি আবশ্যিক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
এর আগে ৬ নভেম্বর জারি করা আরও এক প্রজ্ঞাপনে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ স্নাতক সম্মান প্রোগ্রামের সব বিষয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ‘বাংলাদেশের ইতিহাস: ভাষা, সংস্কৃতি ও পরিচয়’ বিষয়ের কোর্সটি আবশ্যিকভাবে অন্তর্ভুক্ত করার ঘোষণা দেওয়া হয়।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, স্নাতক (সম্মান) ও প্রফেশনাল স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নতুন কোর্সটি পাঠদান করাবেন ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, নৃবিজ্ঞান, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিষয়ে শিক্ষকেরা।
নতুন এ কোর্সের বিষয়ে জানতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ এবং কারিকুলাম উন্নয়ন ও মূল্যায়ন কেন্দ্রের ডিন অধ্যাপক এ এইচ এম রুহুল কুদ্দুসের সঙ্গে একাধিকবার ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁরা সাড়া দেননি।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেশনাল স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের সব বিষয়ের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন একটি কোর্স অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। কোর্সের নাম—বাংলাদেশের ইতিহাস: ভাষা, সংস্কৃতি ও পরিচয়। কোর্সটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছে ‘স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ইতিহাস’ কোর্সের পরিবর্তে।
গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত ডিন (কারিকুলাম উন্নয়ন ও মূল্যায়ন কেন্দ্র) অধ্যাপক এ এইচ এম রুহুল কুদ্দুসের সই করা এক প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, প্রফেশনাল স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের বিএসসি (অনার্স) ইন এএমটি (এএমটি), বিএসসি (অনার্স) ইন এফডিটি (এফডিটি), বিএসসি (অনার্স) ইন কেএমটি (কেএমটি), বিএসসি (অনার্স) ইন টিএসটি (টিএসটি), বিবিএ (অনার্স) প্রফেশনাল, বিএসসি (অনার্স) ইন ইসিই (ইসিই), বিএসসি (অনার্স) ইন সিএসই (সিএসই), বিএসসি (অনার্স) ইন মেরিন ফিশারিজ, বিএসসি (অনার্স) ইন মেরিন নটিক্যাল, বিবিএ (অনার্স) ইন ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট, বিএ (অনার্স) ইন ড্রামা অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ, বিএফএ (অনার্স), বি-মিউজিক (অনার্স) এবং বিএড (অনার্স) বিষয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ‘স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস’ বিষয়ের পরিবর্তে ‘বাংলাদেশের ইতিহাস: ভাষা, সংস্কৃতি ও পরিচয়’ (কোর্স কোড ২১৯৯০১) কোর্সটি আবশ্যিক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
এর আগে ৬ নভেম্বর জারি করা আরও এক প্রজ্ঞাপনে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ স্নাতক সম্মান প্রোগ্রামের সব বিষয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ‘বাংলাদেশের ইতিহাস: ভাষা, সংস্কৃতি ও পরিচয়’ বিষয়ের কোর্সটি আবশ্যিকভাবে অন্তর্ভুক্ত করার ঘোষণা দেওয়া হয়।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, স্নাতক (সম্মান) ও প্রফেশনাল স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নতুন কোর্সটি পাঠদান করাবেন ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, নৃবিজ্ঞান, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিষয়ে শিক্ষকেরা।
নতুন এ কোর্সের বিষয়ে জানতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ এবং কারিকুলাম উন্নয়ন ও মূল্যায়ন কেন্দ্রের ডিন অধ্যাপক এ এইচ এম রুহুল কুদ্দুসের সঙ্গে একাধিকবার ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁরা সাড়া দেননি।

রাজধানীর তিনটি বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো ঢাকা ওয়াসার তিন দিনব্যাপী সচেতনতামূলক স্কুল ক্যাম্পেইন ‘পরিচ্ছন্ন নগর, সুস্থ জীবন’। ১০ থেকে ১২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত এই ক্যাম্পেইন ঢাকা স্যানিটেশন ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্টের (ডিএসআইপি) আওতায় আয়োজন করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় পুনর্নিরীক্ষণের ফল আগামী রোববার (১৬ নভেম্বর) প্রকাশ করবে শিক্ষা বোর্ডগুলো। ১১টি শিক্ষা বোর্ডের ২ লাখ ২৬ হাজার ৫৬১ জন পরীক্ষার্থী এবারের এইচএসসির ৪ লাখ ২৮ হাজার ৪৫৮টি খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) স্নাতক সম্মান প্রথম বর্ষের (২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২১ ডিসেম্বর থেকে অনুষ্ঠিত হবে। গতকাল বুধবার (১২ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা পরিচালনা কমিটির এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্
৫ ঘণ্টা আগে
সারা দেশের ৭২৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চালু থাকা নিম্নমাধ্যমিক (ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি) শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর ফলে আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে এসব বিদ্যালয়ে নতুন করে এই তিন শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে না।
১৭ ঘণ্টা আগে