আনিসুল হক জুয়েল, দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) ১৮ জন শিক্ষার্থী অর্জন করেছেন মর্যাদাপূর্ণ মিলেনিয়াম ফেলোশিপ ২০২৫। জাতিসংঘের ইউনাইটেড নেশনস একাডেমিক ইমপ্যাক্ট (ইউএনএআই) এবং মিলেনিয়াম ক্যাম্পাস নেটওয়ার্কের (এমসিএন) যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত এই আন্তর্জাতিক শিক্ষা ও নেতৃত্বমূলক প্রোগ্রামে এবারই প্রথম যোগ দিল হাবিপ্রবি।
মিলেনিয়াম ফেলোশিপ মূলত তরুণ শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব, মূল্যবোধ ও পেশাগত দক্ষতা বিকাশে সহায়তা করে। এ বছর ১৬০টির বেশি দেশ থেকে ৭ হাজার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৬০ হাজার শিক্ষার্থী আবেদন করলেও চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হয়েছে মাত্র ৪ হাজার ফেলো এবং ৪ শতাংশ ক্যাম্পাস। বাংলাদেশ থেকেও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় এই সুযোগ পেয়েছে, সেগুলোর মধ্যে হাবিপ্রবি অন্যতম।
নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা
হাবিপ্রবি থেকে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা হলেন মো. রাইজুল ইসলাম, মো. আসিফ মাহমুদ, খাইরান মির্জা, মোছা. জেসমিন আক্তার, দীন ইসলাম, ফারহানা তারিন, ইসরাত জাহান, মো. আব্দুল্লাহ, মঈনুদ্দিন রাব্বি, মো. রেদওয়ান আহমেদ, মো. রিফাত, মিথিলা রায়, মোছা. অলিয়া হ্যাপি, মোছা. জাকিয়া সুলতানা, রাকিবুল হাসান, সাদিয়া তারিন, সানজিদা স্নেহা এবং তাসবিউল ইসলাম।
রাইজুল ইসলামের উদ্যোগ
অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী মো. রাইজুল ইসলাম এই অর্জনের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। তিনি সহপাঠীদের উৎসাহিত করে একাধিক আবেদন নিশ্চিত করেন। পর্যাপ্ত আবেদন জমা হওয়ার ফলে হাবিপ্রবি মিলেনিয়াম ফেলোশিপ ক্যাম্পাস হিসেবে মনোনীত হয় এবং শেষ পর্যন্ত ১৮ জন শিক্ষার্থী ফেলোশিপের সুযোগ পান।
রাইজুল ইসলাম বলেন, ‘এটি শুধু আমার ব্যক্তিগত অর্জন নয়; বরং হাবিপ্রবির ইতিহাসে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা। ইচ্ছা ছিল আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণেরা আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে নিজেদের দক্ষতা এবং সামাজিক প্রভাবের কাজ তুলে ধরুক। এ বছর ১৮ জন সহপাঠীকে নিয়ে আমরা সেই যাত্রা শুরু করেছি।’
পরিবর্তনের লক্ষ্য
ফেলোশিপ চলাকালে হাবিপ্রবির নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সামাজিক, পরিবেশগত ও নীতি-সংক্রান্ত প্রকল্প হাতে নেবেন। তাঁরা শুধু বিশ্ববিদ্যালয় নয়, আশপাশের কমিউনিটিতেও ইতিবাচক পরিবর্তন আনার চেষ্টা করবেন। পাশাপাশি বিশ্বব্যাপী তরুণ নেতৃত্ব নেটওয়ার্কে যুক্ত হয়ে অন্যান্য দেশের ফেলোদের সঙ্গে আইডিয়া বিনিময় ও যৌথ কার্যক্রমেও অংশ নেবেন।
দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) ১৮ জন শিক্ষার্থী অর্জন করেছেন মর্যাদাপূর্ণ মিলেনিয়াম ফেলোশিপ ২০২৫। জাতিসংঘের ইউনাইটেড নেশনস একাডেমিক ইমপ্যাক্ট (ইউএনএআই) এবং মিলেনিয়াম ক্যাম্পাস নেটওয়ার্কের (এমসিএন) যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত এই আন্তর্জাতিক শিক্ষা ও নেতৃত্বমূলক প্রোগ্রামে এবারই প্রথম যোগ দিল হাবিপ্রবি।
মিলেনিয়াম ফেলোশিপ মূলত তরুণ শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব, মূল্যবোধ ও পেশাগত দক্ষতা বিকাশে সহায়তা করে। এ বছর ১৬০টির বেশি দেশ থেকে ৭ হাজার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৬০ হাজার শিক্ষার্থী আবেদন করলেও চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হয়েছে মাত্র ৪ হাজার ফেলো এবং ৪ শতাংশ ক্যাম্পাস। বাংলাদেশ থেকেও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় এই সুযোগ পেয়েছে, সেগুলোর মধ্যে হাবিপ্রবি অন্যতম।
নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা
হাবিপ্রবি থেকে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা হলেন মো. রাইজুল ইসলাম, মো. আসিফ মাহমুদ, খাইরান মির্জা, মোছা. জেসমিন আক্তার, দীন ইসলাম, ফারহানা তারিন, ইসরাত জাহান, মো. আব্দুল্লাহ, মঈনুদ্দিন রাব্বি, মো. রেদওয়ান আহমেদ, মো. রিফাত, মিথিলা রায়, মোছা. অলিয়া হ্যাপি, মোছা. জাকিয়া সুলতানা, রাকিবুল হাসান, সাদিয়া তারিন, সানজিদা স্নেহা এবং তাসবিউল ইসলাম।
রাইজুল ইসলামের উদ্যোগ
অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী মো. রাইজুল ইসলাম এই অর্জনের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। তিনি সহপাঠীদের উৎসাহিত করে একাধিক আবেদন নিশ্চিত করেন। পর্যাপ্ত আবেদন জমা হওয়ার ফলে হাবিপ্রবি মিলেনিয়াম ফেলোশিপ ক্যাম্পাস হিসেবে মনোনীত হয় এবং শেষ পর্যন্ত ১৮ জন শিক্ষার্থী ফেলোশিপের সুযোগ পান।
রাইজুল ইসলাম বলেন, ‘এটি শুধু আমার ব্যক্তিগত অর্জন নয়; বরং হাবিপ্রবির ইতিহাসে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা। ইচ্ছা ছিল আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণেরা আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে নিজেদের দক্ষতা এবং সামাজিক প্রভাবের কাজ তুলে ধরুক। এ বছর ১৮ জন সহপাঠীকে নিয়ে আমরা সেই যাত্রা শুরু করেছি।’
পরিবর্তনের লক্ষ্য
ফেলোশিপ চলাকালে হাবিপ্রবির নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সামাজিক, পরিবেশগত ও নীতি-সংক্রান্ত প্রকল্প হাতে নেবেন। তাঁরা শুধু বিশ্ববিদ্যালয় নয়, আশপাশের কমিউনিটিতেও ইতিবাচক পরিবর্তন আনার চেষ্টা করবেন। পাশাপাশি বিশ্বব্যাপী তরুণ নেতৃত্ব নেটওয়ার্কে যুক্ত হয়ে অন্যান্য দেশের ফেলোদের সঙ্গে আইডিয়া বিনিময় ও যৌথ কার্যক্রমেও অংশ নেবেন।
বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুধু পড়াশোনা নয়, এটি স্বপ্ন গড়ে তোলার, লক্ষ্য নির্ধারণের এবং ক্যারিয়ার তৈরির এক গুরুত্বপূর্ণ সময়। প্রত্যেক শিক্ষার্থী নিজেকে প্রস্তুত করেন ভবিষ্যতের জন্য। তাঁদের মনে এমন পরিকল্পনা থাকতে পারে—আমি কী হব, আমি কী করব, আমি কী করতে চাই এবং...
৬ ঘণ্টা আগেমনিপুর উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী আরিয়েত্তি। বয়স সবে ৯ বছর। এ ছোট্ট বয়সেই রোবট বানিয়ে তাঁর অর্জনের ঝুলিতে পুরেছে গোল্ড মেডেল। শুধু কি তা-ই? সে লিখেছে গল্পের বই, শিখেছে প্রোগ্রামিং!
৭ ঘণ্টা আগেশিক্ষাজীবন শুধু পরীক্ষার খাতা ভরাট করার জন্য নয়। এটি আসলে ভবিষ্যৎ-জীবনের প্রস্তুতির সময়। একজন শিক্ষার্থীর বড় কাজ শুধু বই মুখস্থ করা নয়; বরং এমন শেখার কৌশল আয়ত্ত করা, যা দ্রুত, গভীর ও দীর্ঘস্থায়ীভাবে জ্ঞান অর্জনে সাহায্য করে।
৯ ঘণ্টা আগেবাবা ড. মোহাম্মদ আবদুর রহীম দেশের একজন স্বনামধন্য ক্যালিগ্রাফার। বাবার হাত ধরে ক্যালিগ্রাফির জগতে প্রবেশ রায়হান সানির। বর্তমানে তিনি হাবীবুল্লাহ বাহার কলেজে পদার্থবিজ্ঞানের তৃতীয় বর্ষে পড়ছেন।
৯ ঘণ্টা আগে