বিজ্ঞপ্তি

‘বৈশাখে হবে উৎসব, উৎসবে হবে নাটক’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আইইউবি থিয়েটারের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে দুই দিনব্যাপী ‘আইইউবি থিয়েটার বৈশাখী নাট্যোৎসব ২০২৫’। এই উৎসবে আইইউবি থিয়েটার ছাড়াও জাহাঙ্গীরনগর থিয়েটার, তীরন্দাজ রেপার্টরি, বটতলা থিয়েটারসহ মোট চারটি নাট্যদল তাদের প্রযোজনা মঞ্চস্থ করেছে।
১৩ এপ্রিল সন্ধ্যায় আইইউবি প্রাঙ্গণে প্রদীপ প্রজ্বলনের মাধ্যমে উৎসবের উদ্বোধন ঘোষণা করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের (আইইউবি) ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান দিদার এ হোসেইন, উপাচার্য অধ্যাপক ম. তামিম, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড্যানিয়েল ডব্লিউ লুন্ড, স্কুল অব লিবারেল আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেসের ডিন অধ্যাপক ড. বখতিয়ার আহমেদ ও আইইউবির মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন রাজু। পুরো অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন আইইউবি থিয়েটারের সমন্বয়ক ও মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের প্রভাষক মমতাজ পারভিন।
উদ্বোধনী পর্ব শেষে মঞ্চস্থ হয় আইইউবি থিয়েটারের ২৩তম প্রযোজনা, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী কাব্যনাটক ‘তাসের দেশ’। নাটকটির নির্দেশনা দিয়েছেন শামীম সাগর। এতে আইইউবির শিক্ষার্থী মো. বাসিতুল্লাহ খান, সৌহার্দ্য পাল, মো. তৌহিদুল ইসলাম অঙ্কুর, আব্দুল্লাহ আল মাহিন সিয়াম, জেবা তাহসিন, আনিকা বুশরা শশী, আনিকা ফাইরুজ, সামিয়া রেজা মাইশা, নুজহাত তাবাসসুম, মোছা. সাদিয়া আফরিন অর্ণা, এস এম সাকিল আমিন, সাদিয়া ইসলাম মৌ, সামি বিনতে খায়ের নূহিন, কিরণ সরকার জুঁই ও সুকন্যা সালসাবিল খান অভিনয় করেন। রিশাদ হাসান প্রমিত এতে আবহসংগীত পরিচালনা করেন। নাটকটি প্রযোজনা করেন মো. আশরাফুল করিম চৌধুরীর, সৌহার্দ্য পাল, মো. বাসিতুল্লাহ খান ও মো. তৌহিদুল ইসলাম অঙ্কুর।
নাটকটির প্রথম প্রদর্শনীতে উপস্থিত দর্শকরা আবহসংগীত ও মঞ্চসজ্জার প্রশংসা করে বলেন, এটি ছিল নিবিড় যত্ন ও শৈল্পিকতায় পূর্ণ এক শক্তিশালী উপস্থাপনা। ১৯ এপ্রিল সন্ধ্যায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মূল মিলনায়তনে ‘তাসের দেশ’-এর দ্বিতীয় প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়।
১৩ এপ্রিল বিকালে উৎসবের দ্বিতীয় নাটক হিসেবে জাহাঙ্গীরনগর থিয়েটার মঞ্চস্থ করে তাদের ১১৩তম প্রযোজনা ‘দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে’। নাটকটি রচনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন মাহফুজ ইসলাম মেঘ।
পরের দিন অর্থাৎ ১৪ এপ্রিল উৎসবের প্রথম প্রযোজনা ছিল তীরন্দাজ রেপার্টরির নাটক ‘কণ্ঠনালীতে সূর্য’। এটির রচয়িতা মোহিত চট্টোপাধ্যায় ও নির্দেশনা দিয়েছেন দীপক সুমন। একই দিন বিকেলে উৎসবের সর্বশেষ পরিবেশনা ছিল বটতলা থিয়েটারের বহুল প্রশংসিত নাটক ‘খনা’। নাটকটি রচনা করেছেন শামীনা লুৎফা নিত্রা ও নির্দেশনা দিয়েছেন মোহাম্মদ আলী হায়দার।
নববর্ষের প্রথম দিনের সূর্যাস্তের মধ্য দিয়ে আইইউবি থিয়েটারের বৈশাখী নাট্যোৎসব ১৪৩২-এর পর্দা নামে। সমাপ্তি ঘোষণা করে আইইউবি থিয়েটারের সমন্বয়ক মমতাজ পারভিন বলেন, ‘এই উৎসব কোনো সাময়িক আয়োজন ছিল না, এটি ছিল অনুভূতির দীর্ঘস্থায়ী প্রতিধ্বনি। মঞ্চে আলো নিভে গেছে ঠিকই, কিন্তু সংলাপ এখনো বাতাসে ভেসে বেড়ায়। প্রতিটি চরিত্র যেন রয়ে গেছে আমাদের ভেতরে—একেকটা হাসি, একেকটা কান্না, একেকটা নীরবতা হয়ে।’

‘বৈশাখে হবে উৎসব, উৎসবে হবে নাটক’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আইইউবি থিয়েটারের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে দুই দিনব্যাপী ‘আইইউবি থিয়েটার বৈশাখী নাট্যোৎসব ২০২৫’। এই উৎসবে আইইউবি থিয়েটার ছাড়াও জাহাঙ্গীরনগর থিয়েটার, তীরন্দাজ রেপার্টরি, বটতলা থিয়েটারসহ মোট চারটি নাট্যদল তাদের প্রযোজনা মঞ্চস্থ করেছে।
১৩ এপ্রিল সন্ধ্যায় আইইউবি প্রাঙ্গণে প্রদীপ প্রজ্বলনের মাধ্যমে উৎসবের উদ্বোধন ঘোষণা করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের (আইইউবি) ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান দিদার এ হোসেইন, উপাচার্য অধ্যাপক ম. তামিম, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড্যানিয়েল ডব্লিউ লুন্ড, স্কুল অব লিবারেল আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেসের ডিন অধ্যাপক ড. বখতিয়ার আহমেদ ও আইইউবির মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন রাজু। পুরো অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন আইইউবি থিয়েটারের সমন্বয়ক ও মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের প্রভাষক মমতাজ পারভিন।
উদ্বোধনী পর্ব শেষে মঞ্চস্থ হয় আইইউবি থিয়েটারের ২৩তম প্রযোজনা, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী কাব্যনাটক ‘তাসের দেশ’। নাটকটির নির্দেশনা দিয়েছেন শামীম সাগর। এতে আইইউবির শিক্ষার্থী মো. বাসিতুল্লাহ খান, সৌহার্দ্য পাল, মো. তৌহিদুল ইসলাম অঙ্কুর, আব্দুল্লাহ আল মাহিন সিয়াম, জেবা তাহসিন, আনিকা বুশরা শশী, আনিকা ফাইরুজ, সামিয়া রেজা মাইশা, নুজহাত তাবাসসুম, মোছা. সাদিয়া আফরিন অর্ণা, এস এম সাকিল আমিন, সাদিয়া ইসলাম মৌ, সামি বিনতে খায়ের নূহিন, কিরণ সরকার জুঁই ও সুকন্যা সালসাবিল খান অভিনয় করেন। রিশাদ হাসান প্রমিত এতে আবহসংগীত পরিচালনা করেন। নাটকটি প্রযোজনা করেন মো. আশরাফুল করিম চৌধুরীর, সৌহার্দ্য পাল, মো. বাসিতুল্লাহ খান ও মো. তৌহিদুল ইসলাম অঙ্কুর।
নাটকটির প্রথম প্রদর্শনীতে উপস্থিত দর্শকরা আবহসংগীত ও মঞ্চসজ্জার প্রশংসা করে বলেন, এটি ছিল নিবিড় যত্ন ও শৈল্পিকতায় পূর্ণ এক শক্তিশালী উপস্থাপনা। ১৯ এপ্রিল সন্ধ্যায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মূল মিলনায়তনে ‘তাসের দেশ’-এর দ্বিতীয় প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়।
১৩ এপ্রিল বিকালে উৎসবের দ্বিতীয় নাটক হিসেবে জাহাঙ্গীরনগর থিয়েটার মঞ্চস্থ করে তাদের ১১৩তম প্রযোজনা ‘দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে’। নাটকটি রচনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন মাহফুজ ইসলাম মেঘ।
পরের দিন অর্থাৎ ১৪ এপ্রিল উৎসবের প্রথম প্রযোজনা ছিল তীরন্দাজ রেপার্টরির নাটক ‘কণ্ঠনালীতে সূর্য’। এটির রচয়িতা মোহিত চট্টোপাধ্যায় ও নির্দেশনা দিয়েছেন দীপক সুমন। একই দিন বিকেলে উৎসবের সর্বশেষ পরিবেশনা ছিল বটতলা থিয়েটারের বহুল প্রশংসিত নাটক ‘খনা’। নাটকটি রচনা করেছেন শামীনা লুৎফা নিত্রা ও নির্দেশনা দিয়েছেন মোহাম্মদ আলী হায়দার।
নববর্ষের প্রথম দিনের সূর্যাস্তের মধ্য দিয়ে আইইউবি থিয়েটারের বৈশাখী নাট্যোৎসব ১৪৩২-এর পর্দা নামে। সমাপ্তি ঘোষণা করে আইইউবি থিয়েটারের সমন্বয়ক মমতাজ পারভিন বলেন, ‘এই উৎসব কোনো সাময়িক আয়োজন ছিল না, এটি ছিল অনুভূতির দীর্ঘস্থায়ী প্রতিধ্বনি। মঞ্চে আলো নিভে গেছে ঠিকই, কিন্তু সংলাপ এখনো বাতাসে ভেসে বেড়ায়। প্রতিটি চরিত্র যেন রয়ে গেছে আমাদের ভেতরে—একেকটা হাসি, একেকটা কান্না, একেকটা নীরবতা হয়ে।’

২৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ৪৭তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা। বিসিএস পরীক্ষায় ভালো ক্যাডার পাওয়া নির্ভর করে লিখিত পরীক্ষার ওপর। আসন্ন ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষায় লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিমূলক পরামর্শ দিয়েছেন ৪১তম বিসিএসের সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার মো. মাসুম কামাল।
২৭ মিনিট আগে
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
২ দিন আগে
কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
২ দিন আগে
বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
২ দিন আগেক্যারিয়ার ডেস্ক

২৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ৪৭তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা। বিসিএস পরীক্ষায় ভালো ক্যাডার পাওয়া নির্ভর করে লিখিত পরীক্ষার ওপর। আসন্ন ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষায় লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিমূলক পরামর্শ দিয়েছেন ৪১তম বিসিএসের সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার মো. মাসুম কামাল।
সিলেবাস অনুযায়ী পড়ুন
পিএসসি প্রদত্ত লিখিত পরীক্ষার সিলেবাস অনুযায়ী প্রতিটি বিষয় অন্তত একবার দ্রুত পড়ুন।
বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি
বাংলা: বাংলায় মোট ২০০ নম্বর এবং এখানে খুব সহজে ভালো নম্বর পাওয়া যায়। প্রথমে সাহিত্য অংশ বিগত প্রশ্নসহ টপিক ধরে রিডিং পড়ুন। গুরুত্বপূর্ণ লেখকদের গল্প, উপন্যাস চরিত্রসহ মূল কাহিনি ভালোভাবে পড়ুন। ব্যাকরণ অংশের জন্য বাংলা বানানের নিয়ম ভালোভাবে মুখস্থ রাখুন। এখান থেকে প্রায়ই প্রশ্ন আসতে দেখা যায়। বাকি অংশের জন্য বিগত প্রশ্ন এবং সিলেবাস ধরে পড়ুন। সাহিত্য ও ব্যাকরণ অংশের জন্য মোহসীনা নাজিলার লেখা বই দেখতে পারেন। পত্র, আবেদন, সংলাপ, সারাংশ-সারমর্ম, গ্রন্থ সমালোচনার জন্য তারেক মনজুর স্যার (প্রফেসর, ঢাবি, বাংলা বিভাগ) প্রদত্ত ফরম্যাট অনুসরণ করতে পারেন। গ্রন্থ সমালোচনার জন্য ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, গণ-অভ্যুত্থান, বাংলার ইতিহাস এবং গুরুত্বপূর্ণ লেখকদের লেখার ওপর জোর দিন। রচনার ক্ষেত্রে সমসাময়িক বিষয়ে গুরুত্ব দিন। বাংলা ও ইংরেজি রচনা একসঙ্গে মিলিয়ে পড়ুন। বাংলাদেশ বিষয়াবলির গুরুত্বপূর্ণ ডেটা এখানে কাজে লাগানোর চেষ্টা করুন।
ইংরেজি: ইংরেজিতে মোট ২০০ নম্বর। বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় অনেকে ফেল করেন ইংরেজিতে। তাই ইংরেজিতে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। নিয়মিত অনুবাদ চর্চা করুন এবং ফ্রি হ্যান্ড রাইটিংয়ে গুরুত্ব দিন। এসব ক্ষেত্রে গুগল ট্রান্সলেটর অথবা এক্সপার্টের সাহায্য নিতে পারেন। সময় নিয়ে নিয়মিত প্যাসেজ চর্চা করুন। সম্ভব হলে অনলাইন বা অফলাইন কোচিংয়ে পরীক্ষা দিন। লেখার ক্ষেত্রে Sentence structure, grammar, spelling খেয়াল রাখুন। রচনার ক্ষেত্রে আগে থেকে গুরুত্বপূর্ণ রচনার শুরু এবং শেষের অংশের জন্য মনীষীদের কোটেশনসহ নোট করে রাখুন। বাংলা ও ইংরেজি রচনা মিলিয়ে পড়ুন। বিসিএস ইংরেজি লিখিত পরীক্ষায় ভালো করতে নিয়মিত অনুশীলনের বিকল্প নেই।
গণিত ও মানসিক দক্ষতা: গণিত ও মানসিক দক্ষতায় ৫০ করে মোট ১০০ নম্বর। এখানে সহজে ৮০+ নম্বর তোলা সম্ভব। দুই অংশের জন্য আগে বিগত সালের প্রশ্ন বুঝে পড়ুন। কারণ এই অংশে প্রচুর রিপিট হয়। সিলেবাস ধরে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্কগুলো বুঝে করুন। প্রয়োজনে দক্ষদের সাহায্য নিন। খুব জটিল চ্যাপ্টার বুঝতে না পারলে স্কিপ করুন। তবে অঙ্ক অবশ্যই বুঝে করবেন। মানসিক দক্ষতার ক্ষেত্রে প্রিলিমিনারি+ লিখিত বিগত প্রশ্ন ভালোভাবে পড়লে এখান থেকে অনেক কমন প্রশ্ন পাওয়া যায়।
বিজ্ঞান: বিজ্ঞানে মোট ১০০ নম্বর। বিজ্ঞান ব্যাকগ্রাউন্ডের শিক্ষার্থীরা এখানে ভালো করবেন। অন্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা প্রথমে বিগত বছরের প্রশ্ন এবং সিলেবাসের টপিক ধরে ধরে বুঝে পড়ুন। বিজ্ঞানের ক্ষেত্রেও প্রশ্ন রিপিট হয়। তাই এখানেও বিগত বছরের প্রশ্নের ওপর গুরুত্ব দিন। বিজ্ঞানে লেখার ক্ষেত্রে চিত্র দেওয়ার চেষ্টা করুন। টু দ্য পয়েন্ট লিখলে অল্প লেখায়ও ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব। বিজ্ঞানের জন্য সায়েন্স আওয়ার বইটি দেখতে পারেন।
বাংলাদেশ বিষয়াবলি: বাংলাদেশ বিষয়াবলিতে মোট ২০০ নম্বর। সিলেবাসও অনেক বড়। তাই সিলেবাস ধরে সব টপিক অন্তত একবার দ্রুত পড়ুন। সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট, সমসাময়িক অর্থনীতি-সম্পর্কিত ডেটা পত্রিকা থেকে নোট করে রাখুন। এই অংশে প্রচুর লিখতে হবে। তাই দ্রুত লেখার অভ্যাস করুন। টপিক অনুযায়ী গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের নোট রাখলে পরীক্ষার আগে দ্রুত রিভিশন সম্ভব হবে।
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি: এখানে মোট ১০০ নম্বর। কনসেপচুয়াল অংশের ৪০ নম্বর আগে পড়ে নিন। এই অংশের বিগত প্রশ্নগুলো ভালোভাবে পড়ুন। পাশাপাশি সমসাময়িক বিভিন্ন কনসেপ্ট নোট করুন। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে পত্রিকা পড়ার বিকল্প নেই। পত্রিকা থেকে সমসাময়িক ফিলিস্তিন-ইসরায়েল, রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া-ইউক্রেন, চীন-ভারত-পাকিস্তান, ইরান, সিরিয়া, সুদানসহ সমসাময়িক ঘটনাবলি ভালোভাবে পড়ুন। প্রয়োজনে নোট করে রাখুন। পরীক্ষার আগে আপডেট কিছু বই বের হয়। প্রয়োজনে সেগুলোর সহায়তা নিন।
বিসিএসের সিলেবাস অনেক বড়। তাই টপিক ধরে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো দ্রুত পড়ার চেষ্টা করুন। বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় অনেক বেশি লিখতে হয়। তাই সময় ধরে দ্রুত লেখার চেষ্টা করুন। শেষ সময় অনলাইন বা অফলাইনে কোচিংয়ে মডেল টেস্ট দিলে টাইম ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কে ভালো ধারণা হবে। সিলেবাস ধরে পড়ুন এবং দ্রুত লেখার অভ্যাস করুন। সবার জন্য শুভকামনা।
অনুলিখন: জেলি খাতুন

২৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ৪৭তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা। বিসিএস পরীক্ষায় ভালো ক্যাডার পাওয়া নির্ভর করে লিখিত পরীক্ষার ওপর। আসন্ন ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষায় লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিমূলক পরামর্শ দিয়েছেন ৪১তম বিসিএসের সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার মো. মাসুম কামাল।
সিলেবাস অনুযায়ী পড়ুন
পিএসসি প্রদত্ত লিখিত পরীক্ষার সিলেবাস অনুযায়ী প্রতিটি বিষয় অন্তত একবার দ্রুত পড়ুন।
বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি
বাংলা: বাংলায় মোট ২০০ নম্বর এবং এখানে খুব সহজে ভালো নম্বর পাওয়া যায়। প্রথমে সাহিত্য অংশ বিগত প্রশ্নসহ টপিক ধরে রিডিং পড়ুন। গুরুত্বপূর্ণ লেখকদের গল্প, উপন্যাস চরিত্রসহ মূল কাহিনি ভালোভাবে পড়ুন। ব্যাকরণ অংশের জন্য বাংলা বানানের নিয়ম ভালোভাবে মুখস্থ রাখুন। এখান থেকে প্রায়ই প্রশ্ন আসতে দেখা যায়। বাকি অংশের জন্য বিগত প্রশ্ন এবং সিলেবাস ধরে পড়ুন। সাহিত্য ও ব্যাকরণ অংশের জন্য মোহসীনা নাজিলার লেখা বই দেখতে পারেন। পত্র, আবেদন, সংলাপ, সারাংশ-সারমর্ম, গ্রন্থ সমালোচনার জন্য তারেক মনজুর স্যার (প্রফেসর, ঢাবি, বাংলা বিভাগ) প্রদত্ত ফরম্যাট অনুসরণ করতে পারেন। গ্রন্থ সমালোচনার জন্য ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, গণ-অভ্যুত্থান, বাংলার ইতিহাস এবং গুরুত্বপূর্ণ লেখকদের লেখার ওপর জোর দিন। রচনার ক্ষেত্রে সমসাময়িক বিষয়ে গুরুত্ব দিন। বাংলা ও ইংরেজি রচনা একসঙ্গে মিলিয়ে পড়ুন। বাংলাদেশ বিষয়াবলির গুরুত্বপূর্ণ ডেটা এখানে কাজে লাগানোর চেষ্টা করুন।
ইংরেজি: ইংরেজিতে মোট ২০০ নম্বর। বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় অনেকে ফেল করেন ইংরেজিতে। তাই ইংরেজিতে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। নিয়মিত অনুবাদ চর্চা করুন এবং ফ্রি হ্যান্ড রাইটিংয়ে গুরুত্ব দিন। এসব ক্ষেত্রে গুগল ট্রান্সলেটর অথবা এক্সপার্টের সাহায্য নিতে পারেন। সময় নিয়ে নিয়মিত প্যাসেজ চর্চা করুন। সম্ভব হলে অনলাইন বা অফলাইন কোচিংয়ে পরীক্ষা দিন। লেখার ক্ষেত্রে Sentence structure, grammar, spelling খেয়াল রাখুন। রচনার ক্ষেত্রে আগে থেকে গুরুত্বপূর্ণ রচনার শুরু এবং শেষের অংশের জন্য মনীষীদের কোটেশনসহ নোট করে রাখুন। বাংলা ও ইংরেজি রচনা মিলিয়ে পড়ুন। বিসিএস ইংরেজি লিখিত পরীক্ষায় ভালো করতে নিয়মিত অনুশীলনের বিকল্প নেই।
গণিত ও মানসিক দক্ষতা: গণিত ও মানসিক দক্ষতায় ৫০ করে মোট ১০০ নম্বর। এখানে সহজে ৮০+ নম্বর তোলা সম্ভব। দুই অংশের জন্য আগে বিগত সালের প্রশ্ন বুঝে পড়ুন। কারণ এই অংশে প্রচুর রিপিট হয়। সিলেবাস ধরে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্কগুলো বুঝে করুন। প্রয়োজনে দক্ষদের সাহায্য নিন। খুব জটিল চ্যাপ্টার বুঝতে না পারলে স্কিপ করুন। তবে অঙ্ক অবশ্যই বুঝে করবেন। মানসিক দক্ষতার ক্ষেত্রে প্রিলিমিনারি+ লিখিত বিগত প্রশ্ন ভালোভাবে পড়লে এখান থেকে অনেক কমন প্রশ্ন পাওয়া যায়।
বিজ্ঞান: বিজ্ঞানে মোট ১০০ নম্বর। বিজ্ঞান ব্যাকগ্রাউন্ডের শিক্ষার্থীরা এখানে ভালো করবেন। অন্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা প্রথমে বিগত বছরের প্রশ্ন এবং সিলেবাসের টপিক ধরে ধরে বুঝে পড়ুন। বিজ্ঞানের ক্ষেত্রেও প্রশ্ন রিপিট হয়। তাই এখানেও বিগত বছরের প্রশ্নের ওপর গুরুত্ব দিন। বিজ্ঞানে লেখার ক্ষেত্রে চিত্র দেওয়ার চেষ্টা করুন। টু দ্য পয়েন্ট লিখলে অল্প লেখায়ও ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব। বিজ্ঞানের জন্য সায়েন্স আওয়ার বইটি দেখতে পারেন।
বাংলাদেশ বিষয়াবলি: বাংলাদেশ বিষয়াবলিতে মোট ২০০ নম্বর। সিলেবাসও অনেক বড়। তাই সিলেবাস ধরে সব টপিক অন্তত একবার দ্রুত পড়ুন। সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট, সমসাময়িক অর্থনীতি-সম্পর্কিত ডেটা পত্রিকা থেকে নোট করে রাখুন। এই অংশে প্রচুর লিখতে হবে। তাই দ্রুত লেখার অভ্যাস করুন। টপিক অনুযায়ী গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের নোট রাখলে পরীক্ষার আগে দ্রুত রিভিশন সম্ভব হবে।
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি: এখানে মোট ১০০ নম্বর। কনসেপচুয়াল অংশের ৪০ নম্বর আগে পড়ে নিন। এই অংশের বিগত প্রশ্নগুলো ভালোভাবে পড়ুন। পাশাপাশি সমসাময়িক বিভিন্ন কনসেপ্ট নোট করুন। আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে পত্রিকা পড়ার বিকল্প নেই। পত্রিকা থেকে সমসাময়িক ফিলিস্তিন-ইসরায়েল, রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া-ইউক্রেন, চীন-ভারত-পাকিস্তান, ইরান, সিরিয়া, সুদানসহ সমসাময়িক ঘটনাবলি ভালোভাবে পড়ুন। প্রয়োজনে নোট করে রাখুন। পরীক্ষার আগে আপডেট কিছু বই বের হয়। প্রয়োজনে সেগুলোর সহায়তা নিন।
বিসিএসের সিলেবাস অনেক বড়। তাই টপিক ধরে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো দ্রুত পড়ার চেষ্টা করুন। বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় অনেক বেশি লিখতে হয়। তাই সময় ধরে দ্রুত লেখার চেষ্টা করুন। শেষ সময় অনলাইন বা অফলাইনে কোচিংয়ে মডেল টেস্ট দিলে টাইম ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কে ভালো ধারণা হবে। সিলেবাস ধরে পড়ুন এবং দ্রুত লেখার অভ্যাস করুন। সবার জন্য শুভকামনা।
অনুলিখন: জেলি খাতুন

‘বৈশাখে হবে উৎসব, উৎসবে হবে নাটক’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আইইউবি থিয়েটারের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে দুই দিনব্যাপী ‘আইইউবি থিয়েটার বৈশাখী নাট্যোৎসব ২০২৫’। এই উৎসবে আইইউবি থিয়েটার ছাড়াও জাহাঙ্গীরনগর থিয়েটার, তীরন্দাজ রেপার্টরি, বটতলা থিয়েটারসহ মোট চারটি নাট্যদল তাদের প্রযোজনা মঞ্
২১ এপ্রিল ২০২৫
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
২ দিন আগে
কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
২ দিন আগে
বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
এস এম মাসুদুল হক বলেন, ‘আমরা আবেদন করা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদনের জন্য ফাইল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠিয়েছিলাম। শর্তসাপেক্ষে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্তির অনুমোদন দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়।’
মাসুদুল হক আরও বলেন, ১ হাজার ৮৯টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার মধ্যে যেগুলো চলতি বছর জারি করা এমপিও নীতিমালার শর্ত পূরণ করেছে, সেগুলোকে এমপিওভুক্ত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগকে। যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্ত করা হবে।
দেড় হাজারের বেশি অনুদানভুক্ত স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির আবেদন গত ৮ থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত গ্রহণ করেছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, দেশে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৫১৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক প্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা ও সহকারী শিক্ষকেরা তিন হাজার টাকা করে অনুদান পেয়ে থাকেন। এর বাইরে দেশে আরও ৫ হাজার ৯৩২টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে, যেগুলো সরকারি কোনো অনুদান পায় না।
শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে এ বছরের শুরুতে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোকে প্রথমে এমপিওভুক্ত করে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দিয়েছিল কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
দীর্ঘদিন ধরে জাতীয়করণের দাবি জানিয়ে আসা স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষকেরা জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলেন দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর। এর মধ্যে তাঁদের এক পদযাত্রায় পুলিশ লাঠিপেটা ও জলকামান ব্যবহার করে। বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের পিটুনির সে ঘটনা আলোড়ন তোলে। এর একপর্যায়ে গত ২৮ জানুয়ারি ইবতেদায়ি মাদ্রাসাকে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দেন মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
গত ২৫ জুন ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিমালা জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর মোট ছয়টি পদ এমপিওভুক্ত হবে। ইবতেদায়ির প্রধান বেতন পাবেন দশম গ্রেডে আর সাধারণ, বিজ্ঞান ও আরবি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের বেতন হবে ১৩তম গ্রেডে। আর ক্বারী বা নুরানি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকেরা ১৬তম গ্রেডে বেতন পাবেন। আর প্রতিটি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার অফিস সহায়ক পদ সৃষ্টি করা হয়েছে, যে পদে নিয়োগপ্রাপ্তরা ২০তম গ্রেডে বেতন পাবেন।
নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর শিক্ষক পদে এনটিআরসিএর সুপারিশের ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। আর নীতিমালায় মাদ্রাসাগুলোর ম্যানেজিং কমিটি গঠনের নির্দেশনা এসেছে। প্রধান শিক্ষক ও অফিস সহায়ক পদে ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ হবে বলে নীতিমালায় জানানো হয়েছে।
এমপিওভুক্তির জন্য ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়েছে। একাডেমিক স্বীকৃতি, প্রতিষ্ঠানের জমি, প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা, বার্ষিক পরীক্ষার গড় নম্বর, পরিবেশ ইত্যাদি সূচকে নম্বর নির্ধারণ করে মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং করা হবে।
নীতিমালায় মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের এমপিও কমিটি গঠন করা হয়েছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর মাদ্রাসাগুলোর কাগজপত্র যাচাই করে এমপিও দেবে। প্রথমে মাদ্রাসাগুলোকে এমপিও কোড দেওয়া হবে। শিক্ষক-কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির তারিখ থেকে বা এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে শূন্য পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে যোগদানের তারিখ থেকে এমপিও পাবেন।
বিক্ষোভ-মিছিল করেননি শিক্ষকেরা
সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দাবিতে আজ বিক্ষোভ-মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকেরা। তবে প্রধান উপদেষ্টা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদন দেওয়ায় তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করেননি। তবে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
জানতে চাইলে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষক ঐক্য জোট আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক শামসুল আলম আজ সন্ধ্যায় বলেন, ‘১ হাজার ৮৯টি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির জন্য প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় অনুমোদন দিয়েছেন বলে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তাঁরা আমাদের বিক্ষোভ-মিছিল না করার অনুরোধ করেছেন। তাই আমরা বিক্ষোভ-মিছিল করিনি। তবে আমরা লাগাতার অবস্থান চালিয়ে যাব। আপাতত আমরা কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করছি না।’

আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
এস এম মাসুদুল হক বলেন, ‘আমরা আবেদন করা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদনের জন্য ফাইল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠিয়েছিলাম। শর্তসাপেক্ষে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্তির অনুমোদন দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়।’
মাসুদুল হক আরও বলেন, ১ হাজার ৮৯টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার মধ্যে যেগুলো চলতি বছর জারি করা এমপিও নীতিমালার শর্ত পূরণ করেছে, সেগুলোকে এমপিওভুক্ত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগকে। যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্ত করা হবে।
দেড় হাজারের বেশি অনুদানভুক্ত স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির আবেদন গত ৮ থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত গ্রহণ করেছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, দেশে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৫১৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক প্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা ও সহকারী শিক্ষকেরা তিন হাজার টাকা করে অনুদান পেয়ে থাকেন। এর বাইরে দেশে আরও ৫ হাজার ৯৩২টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে, যেগুলো সরকারি কোনো অনুদান পায় না।
শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে এ বছরের শুরুতে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোকে প্রথমে এমপিওভুক্ত করে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দিয়েছিল কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
দীর্ঘদিন ধরে জাতীয়করণের দাবি জানিয়ে আসা স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষকেরা জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলেন দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর। এর মধ্যে তাঁদের এক পদযাত্রায় পুলিশ লাঠিপেটা ও জলকামান ব্যবহার করে। বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের পিটুনির সে ঘটনা আলোড়ন তোলে। এর একপর্যায়ে গত ২৮ জানুয়ারি ইবতেদায়ি মাদ্রাসাকে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দেন মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
গত ২৫ জুন ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিমালা জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর মোট ছয়টি পদ এমপিওভুক্ত হবে। ইবতেদায়ির প্রধান বেতন পাবেন দশম গ্রেডে আর সাধারণ, বিজ্ঞান ও আরবি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের বেতন হবে ১৩তম গ্রেডে। আর ক্বারী বা নুরানি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকেরা ১৬তম গ্রেডে বেতন পাবেন। আর প্রতিটি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার অফিস সহায়ক পদ সৃষ্টি করা হয়েছে, যে পদে নিয়োগপ্রাপ্তরা ২০তম গ্রেডে বেতন পাবেন।
নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর শিক্ষক পদে এনটিআরসিএর সুপারিশের ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। আর নীতিমালায় মাদ্রাসাগুলোর ম্যানেজিং কমিটি গঠনের নির্দেশনা এসেছে। প্রধান শিক্ষক ও অফিস সহায়ক পদে ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ হবে বলে নীতিমালায় জানানো হয়েছে।
এমপিওভুক্তির জন্য ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়েছে। একাডেমিক স্বীকৃতি, প্রতিষ্ঠানের জমি, প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা, বার্ষিক পরীক্ষার গড় নম্বর, পরিবেশ ইত্যাদি সূচকে নম্বর নির্ধারণ করে মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং করা হবে।
নীতিমালায় মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের এমপিও কমিটি গঠন করা হয়েছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর মাদ্রাসাগুলোর কাগজপত্র যাচাই করে এমপিও দেবে। প্রথমে মাদ্রাসাগুলোকে এমপিও কোড দেওয়া হবে। শিক্ষক-কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির তারিখ থেকে বা এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে শূন্য পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে যোগদানের তারিখ থেকে এমপিও পাবেন।
বিক্ষোভ-মিছিল করেননি শিক্ষকেরা
সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দাবিতে আজ বিক্ষোভ-মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকেরা। তবে প্রধান উপদেষ্টা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদন দেওয়ায় তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করেননি। তবে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
জানতে চাইলে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষক ঐক্য জোট আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক শামসুল আলম আজ সন্ধ্যায় বলেন, ‘১ হাজার ৮৯টি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির জন্য প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় অনুমোদন দিয়েছেন বলে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তাঁরা আমাদের বিক্ষোভ-মিছিল না করার অনুরোধ করেছেন। তাই আমরা বিক্ষোভ-মিছিল করিনি। তবে আমরা লাগাতার অবস্থান চালিয়ে যাব। আপাতত আমরা কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করছি না।’

‘বৈশাখে হবে উৎসব, উৎসবে হবে নাটক’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আইইউবি থিয়েটারের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে দুই দিনব্যাপী ‘আইইউবি থিয়েটার বৈশাখী নাট্যোৎসব ২০২৫’। এই উৎসবে আইইউবি থিয়েটার ছাড়াও জাহাঙ্গীরনগর থিয়েটার, তীরন্দাজ রেপার্টরি, বটতলা থিয়েটারসহ মোট চারটি নাট্যদল তাদের প্রযোজনা মঞ্
২১ এপ্রিল ২০২৫
২৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ৪৭তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা। বিসিএস পরীক্ষায় ভালো ক্যাডার পাওয়া নির্ভর করে লিখিত পরীক্ষার ওপর। আসন্ন ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষায় লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিমূলক পরামর্শ দিয়েছেন ৪১তম বিসিএসের সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার মো. মাসুম কামাল।
২৭ মিনিট আগে
কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
২ দিন আগে
বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আজ সোমবার দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিদ্যালয়ের অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান বলেন, গতকাল রোববার বিধিমালাটি সংশোধনের গেজেট জারি হয়েছে। গত আগস্টে জারি করা বিধিমালায় ৪ ক্যাটাগরির পদ থাকলেও সংশোধনে দুটি ক্যাটাগরি রাখা হয়েছে। সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের পদটি নতুন বিধিমালায় নেই।
সমালোচনার মুখে পদগুলো বাতিল করা হলো কি না—জানতে চাইলে কোনো মন্তব্য করতে চাননি এ কর্মকর্তা। তিনি বলেন, ‘আপনারা এটি খতিয়ে দেখতে পারেন।’
এ ছাড়া বিধিমালায় একটি ‘শব্দগত পরিবর্তন’ আনা হয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান।
মাসুদ আকতার বলেন, ‘আগের বিধিমালায় মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ পাওয়া পদগুলোর মধ্যে ২০ শতাংশ পদ বিজ্ঞান বিষয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারীরা ও অন্য ৮০ শতাংশ পদ অন্যান্য বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন বলে উল্লেখ ছিল। এখানে একটি শব্দগত ভুল হয়েছিল আমাদের, মনে হচ্ছিল, ৮০ শতাংশ পদে বিজ্ঞান ছাড়া অন্যান্য বিষয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন। কিন্তু আসলে কোটা ছাড়া পদের ওই ৮০ শতাংশ ছিল কমন। অর্থাৎ বিজ্ঞান বা অন্যান্য বিষয়ের ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন।’
মাসুদ আকতার খান আরও বলেন, তাই বিধিমালার কোটার বাইরের ৮০ শতাংশ পদের ক্ষেত্রে ‘অন্যান্য বিষয়ে’ শব্দবন্ধকে ‘বিজ্ঞানসহ অন্যান্য বিষয়ে অন্যূন’ শব্দবন্ধ দ্বারা প্রতিস্থাপন করা হয়েছে।
গত ২৮ আগস্ট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নিয়োগ বিধিমালার প্রজ্ঞাপন জারি হয়। নতুন বিধিমালায় সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের দুটি পদ নতুন করে সৃষ্টি করা হয়েছিল। কিন্তু এর পর থেকে ধর্মভিত্তিক সংগঠনগুলো সংগীত বিষয়ের সহকারী শিক্ষক পদটি সৃষ্টি নিয়ে সমালোচনা শুরু করে।
গত ১৬ সেপ্টেম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নিয়োগ বিধিমালায় সংগীত বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের পদ সৃষ্টির সমালোচনা করে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম।
একই দিন এক সেমিনারে সংগীত শিক্ষক পদ সৃষ্টির কঠোর সমালোচনা করেন জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নেতারা।
এর আগে গত ৬ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক স্তরে সংগীত শিক্ষক নিয়োগের পদক্ষেপকে ‘ইসলামবিরোধী অ্যাজেন্ডা’ আখ্যা দিয়ে এ-সংক্রান্ত বিধিমালা বাতিলের দাবি জানিয়েছিল হেফাজতে ইসলাম।

কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আজ সোমবার দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিদ্যালয়ের অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান বলেন, গতকাল রোববার বিধিমালাটি সংশোধনের গেজেট জারি হয়েছে। গত আগস্টে জারি করা বিধিমালায় ৪ ক্যাটাগরির পদ থাকলেও সংশোধনে দুটি ক্যাটাগরি রাখা হয়েছে। সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের পদটি নতুন বিধিমালায় নেই।
সমালোচনার মুখে পদগুলো বাতিল করা হলো কি না—জানতে চাইলে কোনো মন্তব্য করতে চাননি এ কর্মকর্তা। তিনি বলেন, ‘আপনারা এটি খতিয়ে দেখতে পারেন।’
এ ছাড়া বিধিমালায় একটি ‘শব্দগত পরিবর্তন’ আনা হয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান।
মাসুদ আকতার বলেন, ‘আগের বিধিমালায় মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ পাওয়া পদগুলোর মধ্যে ২০ শতাংশ পদ বিজ্ঞান বিষয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারীরা ও অন্য ৮০ শতাংশ পদ অন্যান্য বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন বলে উল্লেখ ছিল। এখানে একটি শব্দগত ভুল হয়েছিল আমাদের, মনে হচ্ছিল, ৮০ শতাংশ পদে বিজ্ঞান ছাড়া অন্যান্য বিষয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন। কিন্তু আসলে কোটা ছাড়া পদের ওই ৮০ শতাংশ ছিল কমন। অর্থাৎ বিজ্ঞান বা অন্যান্য বিষয়ের ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন।’
মাসুদ আকতার খান আরও বলেন, তাই বিধিমালার কোটার বাইরের ৮০ শতাংশ পদের ক্ষেত্রে ‘অন্যান্য বিষয়ে’ শব্দবন্ধকে ‘বিজ্ঞানসহ অন্যান্য বিষয়ে অন্যূন’ শব্দবন্ধ দ্বারা প্রতিস্থাপন করা হয়েছে।
গত ২৮ আগস্ট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নিয়োগ বিধিমালার প্রজ্ঞাপন জারি হয়। নতুন বিধিমালায় সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের দুটি পদ নতুন করে সৃষ্টি করা হয়েছিল। কিন্তু এর পর থেকে ধর্মভিত্তিক সংগঠনগুলো সংগীত বিষয়ের সহকারী শিক্ষক পদটি সৃষ্টি নিয়ে সমালোচনা শুরু করে।
গত ১৬ সেপ্টেম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নিয়োগ বিধিমালায় সংগীত বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের পদ সৃষ্টির সমালোচনা করে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম।
একই দিন এক সেমিনারে সংগীত শিক্ষক পদ সৃষ্টির কঠোর সমালোচনা করেন জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নেতারা।
এর আগে গত ৬ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক স্তরে সংগীত শিক্ষক নিয়োগের পদক্ষেপকে ‘ইসলামবিরোধী অ্যাজেন্ডা’ আখ্যা দিয়ে এ-সংক্রান্ত বিধিমালা বাতিলের দাবি জানিয়েছিল হেফাজতে ইসলাম।

‘বৈশাখে হবে উৎসব, উৎসবে হবে নাটক’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আইইউবি থিয়েটারের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে দুই দিনব্যাপী ‘আইইউবি থিয়েটার বৈশাখী নাট্যোৎসব ২০২৫’। এই উৎসবে আইইউবি থিয়েটার ছাড়াও জাহাঙ্গীরনগর থিয়েটার, তীরন্দাজ রেপার্টরি, বটতলা থিয়েটারসহ মোট চারটি নাট্যদল তাদের প্রযোজনা মঞ্
২১ এপ্রিল ২০২৫
২৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ৪৭তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা। বিসিএস পরীক্ষায় ভালো ক্যাডার পাওয়া নির্ভর করে লিখিত পরীক্ষার ওপর। আসন্ন ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষায় লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিমূলক পরামর্শ দিয়েছেন ৪১তম বিসিএসের সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার মো. মাসুম কামাল।
২৭ মিনিট আগে
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
২ দিন আগে
বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
২ দিন আগেমো. আশিকুর রহমান

বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
ক্যাডেট কলেজগুলো প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল শাখার তত্ত্বাবধানে পরিচালিত আবাসিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এখানে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব, ক্রীড়া ও নৈতিকতা চর্চার মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠে।
বর্তমানে দেশে মোট ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে। ছেলেদের জন্য ৯টি: ফৌজদারহাট (চট্টগ্রাম), ঝিনাইদহ, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল), রাজশাহী, সিলেট, রংপুর, বরিশাল, পাবনা ও কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ। মেয়েদের জন্য ৩টি: ময়মনসিংহ, ফেনী ও জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ।
অনলাইনে আবেদন যেভাবে
অনলাইনে আবেদন করতে হবে নিচের যেকোনো ওয়েবসাইট থেকে
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
১. পঞ্চম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার সত্যায়িত সনদ (ইংরেজি মাধ্যমের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।
২. জন্মসনদের সত্যায়িত ফটোকপি।
৩. বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের
৪. মা-বাবা বা অভিভাবকের মাসিক আয়ের প্রত্যয়নপত্র।
৫. মা ও বাবার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।
গুরুত্বপূর্ণ সময়সূচি ধাপ তারিখ ও সময়
আবেদন শুরু ১ নভেম্বর ২০২৫, সকাল ৮টা
আবেদন শেষ ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, বিকেল ৫টা
প্রবেশপত্র সংগ্রহ ১১ ডিসেম্বর থেকে পরীক্ষার আগের দিন পর্যন্ত লিখিত পরীক্ষা ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, সকাল ১০টা–বেলা ১টা
ভর্তি পরীক্ষা হবে যেমন
ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ষষ্ঠ শ্রেণির সিলেবাসের আলোকে, মোট ৩০০ নম্বরের রচনামূলক পদ্ধতিতে।
বিষয় নম্বর
ইংরেজি ১০০
গণিত ১০০
বাংলা ৬০
সাধারণ জ্ঞান ৪০
পরীক্ষার বিষয়বস্তু সংক্ষেপে
আবেদনকারীর যোগ্যতা
যারা আবেদন করতে পারবে না
যেসব প্রার্থী আগে ক্যাডেট কলেজের ভর্তি পরীক্ষায় লিখিত, মৌখিক বা স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অযোগ্য বিবেচিত হয়েছে, তারা পুনরায় আবেদন করতে পারবে না। এ ছাড়া নিম্নোক্ত অবস্থায় আবেদন অগ্রহণযোগ্য হবে—গ্রস নকনী, ফ্ল্যাট ফুট, কালার ব্লাইন্ড, অতিরিক্ত ওজন, অ্যাজমা, মৃগী, হৃদ্রোগ, বাত, যক্ষ্মা, হেপাটাইটিস, রাতকানা, ডায়াবেটিস, হেমোফিলিয়া, কিংবা বিছানায় প্রস্রাবের অভ্যাস থাকলে।
তথ্যসূত্র: ক্যাডেট কলেজ ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৬

বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
ক্যাডেট কলেজগুলো প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল শাখার তত্ত্বাবধানে পরিচালিত আবাসিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এখানে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব, ক্রীড়া ও নৈতিকতা চর্চার মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠে।
বর্তমানে দেশে মোট ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে। ছেলেদের জন্য ৯টি: ফৌজদারহাট (চট্টগ্রাম), ঝিনাইদহ, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল), রাজশাহী, সিলেট, রংপুর, বরিশাল, পাবনা ও কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ। মেয়েদের জন্য ৩টি: ময়মনসিংহ, ফেনী ও জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ।
অনলাইনে আবেদন যেভাবে
অনলাইনে আবেদন করতে হবে নিচের যেকোনো ওয়েবসাইট থেকে
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
১. পঞ্চম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার সত্যায়িত সনদ (ইংরেজি মাধ্যমের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।
২. জন্মসনদের সত্যায়িত ফটোকপি।
৩. বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের
৪. মা-বাবা বা অভিভাবকের মাসিক আয়ের প্রত্যয়নপত্র।
৫. মা ও বাবার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।
গুরুত্বপূর্ণ সময়সূচি ধাপ তারিখ ও সময়
আবেদন শুরু ১ নভেম্বর ২০২৫, সকাল ৮টা
আবেদন শেষ ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, বিকেল ৫টা
প্রবেশপত্র সংগ্রহ ১১ ডিসেম্বর থেকে পরীক্ষার আগের দিন পর্যন্ত লিখিত পরীক্ষা ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, সকাল ১০টা–বেলা ১টা
ভর্তি পরীক্ষা হবে যেমন
ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ষষ্ঠ শ্রেণির সিলেবাসের আলোকে, মোট ৩০০ নম্বরের রচনামূলক পদ্ধতিতে।
বিষয় নম্বর
ইংরেজি ১০০
গণিত ১০০
বাংলা ৬০
সাধারণ জ্ঞান ৪০
পরীক্ষার বিষয়বস্তু সংক্ষেপে
আবেদনকারীর যোগ্যতা
যারা আবেদন করতে পারবে না
যেসব প্রার্থী আগে ক্যাডেট কলেজের ভর্তি পরীক্ষায় লিখিত, মৌখিক বা স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অযোগ্য বিবেচিত হয়েছে, তারা পুনরায় আবেদন করতে পারবে না। এ ছাড়া নিম্নোক্ত অবস্থায় আবেদন অগ্রহণযোগ্য হবে—গ্রস নকনী, ফ্ল্যাট ফুট, কালার ব্লাইন্ড, অতিরিক্ত ওজন, অ্যাজমা, মৃগী, হৃদ্রোগ, বাত, যক্ষ্মা, হেপাটাইটিস, রাতকানা, ডায়াবেটিস, হেমোফিলিয়া, কিংবা বিছানায় প্রস্রাবের অভ্যাস থাকলে।
তথ্যসূত্র: ক্যাডেট কলেজ ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৬

‘বৈশাখে হবে উৎসব, উৎসবে হবে নাটক’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আইইউবি থিয়েটারের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে দুই দিনব্যাপী ‘আইইউবি থিয়েটার বৈশাখী নাট্যোৎসব ২০২৫’। এই উৎসবে আইইউবি থিয়েটার ছাড়াও জাহাঙ্গীরনগর থিয়েটার, তীরন্দাজ রেপার্টরি, বটতলা থিয়েটারসহ মোট চারটি নাট্যদল তাদের প্রযোজনা মঞ্
২১ এপ্রিল ২০২৫
২৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ৪৭তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা। বিসিএস পরীক্ষায় ভালো ক্যাডার পাওয়া নির্ভর করে লিখিত পরীক্ষার ওপর। আসন্ন ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষায় লিখিত পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতিমূলক পরামর্শ দিয়েছেন ৪১তম বিসিএসের সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার মো. মাসুম কামাল।
২৭ মিনিট আগে
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
২ দিন আগে
কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
২ দিন আগে