প্রশ্ন: আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন, সেই বিশ্বিবদ্যালয়েই উপাচার্যের দায়িত্ব পেলেন, অনুভূতি কেমন?
উত্তর: প্রথমে মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে শুকরিয়া। পাশাপাশি আমাকে এই গুরুদায়িত্ব দেওয়ায় রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানাই। একই সঙ্গে আমাকে যে গুরুদায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তা সততা, নিষ্ঠা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় পালন করতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। আমি দীর্ঘদিন ধরে ইউজিসি, জীবনবিমা, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সহ রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছি। এসব অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কী?
উত্তর: যুগ ও সমাজের চাহিদা অনুযায়ী নতুন বিভাগ খুলতে হবে। বিদ্যমান বিভাগগুলো ঢেলে সাজাতে হবে, যাতে সেখান থেকে যোগ্য গ্র্যাজুয়েট বের হয়। আর এসব করতে দলগত ব্যবস্থাপনা দরকার। আমরা যদি সম্মিলিতভাবে কাজ করি, তাহলে এই বিশ্ববিদ্যালয়কে আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে নিয়ে যেতে পারব। আমাদের মতের ভিন্নতা থাকতে পারে, তবে আলোচনা করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ হাজার শিক্ষক, ২৮ হাজার শিক্ষার্থী, ৫ থেকে ৬ হাজার কর্মকর্তা আছেন। সবাই যদি ব্যক্তিস্বার্থ ভুলে একসঙ্গে কাজ করি, তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়টি আন্তর্জাতিক মানের হবে।
প্রশ্ন: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দেশের অন্যতম শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় হলেও গবেষণায় তেমন এগিয়ে নেই। গবেষণা বাড়াতে আপনার চিন্তাভাবনা কী?
উত্তর: শিক্ষকদের মূল কাজ হচ্ছে শিক্ষকতা ও গবেষণা করা। সব শিক্ষককেই গবেষণা করতে হবে। আমি ইউজিসিতে থাকতে গবেষণায় বরাদ্দ বাড়িয়ে দিয়েছিলাম। দেশকে এগিয়ে নিতে গবেষণার কোনো বিকল্প নেই।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ ডিজিটাল থেকে এখন স্মার্ট হওয়ার পথে। কিন্তু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এখনো মান্ধাতার আমলে পড়ে আছে। এসবের আধুনিকায়ন নিয়ে কিছু ভাবছেন কি না?
উত্তর: আমি যেখানে ছিলাম (ইউজিসি), সেখানে সবকিছু ডি-নথি আকারে ছিল। ঘরে বসে অনলাইনে কাগজপত্র স্বাক্ষর করা যেত। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে যোগ দিয়ে দেখি, আমাকে এবার ব্রিটিশ আমলে ফিরে যেতে হচ্ছে। ফাইলপত্রে স্বাক্ষর করতে হচ্ছে। আমরা সবকিছু ডি-নথিতে নিয়ে আসব। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আর কাগজপত্র নিয়ে এ ভবন থেকে সে ভবনে দৌড়াদৌড়ি করতে হবে না।
প্রশ্ন: সাত বছর ধরে আবাসিক হলে আসন বরাদ্দ বন্ধ, কোনো উদ্যোগ নেবেন কি না?
উত্তর: আমি তো মাত্রই দায়িত্ব নিলাম। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানি না। হলের প্রাধ্যক্ষ ও আবাসিক শিক্ষকদের ডেকে তাঁদের সঙ্গে বসে সব বুঝে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে আসন বরাদ্দের প্রক্রিয়া শুরু করব।
প্রশ্ন: কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের অচলায়তন ভাঙতে পদক্ষেপ নেবেন কি না?
উত্তর: কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন যে শুধু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে হচ্ছে না, তা নয়। দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়েই নির্বাচন হচ্ছে না। এ বিষয়ে রাষ্ট্রীয় একটা সিদ্ধান্তও আছে। আমি সবার সঙ্গে বসে আলাপ-আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব।
প্রশ্ন: প্রতিবছর শিক্ষার্থী বাড়ে, কিন্তু শাটল ট্রেনের আসন বাড়ে না। শাটলে বগি বাড়াতে কোনো পরিকল্পনা আছে কি না?
উত্তর: শাটল ট্রেনের সমস্যা সমাধানের জন্য আমি সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীদের সঙ্গে যোগাযোগ করব। শাটল ট্রেনের আসন বাড়ানোর জন্য যা করণীয়, তা-ই করব।
প্রশ্ন: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সুবিশাল গ্রন্থাগার রয়েছে। কিন্তু তা শিক্ষার্থীশূন্য। শিক্ষার্থীরা গ্রন্থাগারমুখী হচ্ছেন না কেন?
উত্তর: এখন সমস্যা হলো, সব বই অনলাইনে পাওয়া যায়। চাইলে ফটোকপি করে নেওয়া যায়। কিন্তু আমাদের সময় ফটোকপি মেশিন ছিল না। তখন গ্রন্থাগার ছাড়া কোনো বিকল্প ছিল না। এখন প্রতিটি বইয়ের অনলাইন সংস্করণ রয়েছে। ছাত্ররা ইচ্ছা করলে অনলাইনে পড়ে ফেলতে পারে। তবে যতই অনলাইনে পড়ুক না কেন, টেক্সট বই পড়ার মজাই আলাদা। আর আমাদের শিক্ষকেরা যদি শিক্ষার্থীদের লেটেস্ট অ্যাসাইনমেন্টগুলো না দেন, তাহলে তো তারা গ্রন্থাগারে যাবে না। শিক্ষকদেরও গ্রন্থাগারে যেতে হবে। শিক্ষার্থীরা একবার গেলে শিক্ষকদের পাঁচবার যেতে হবে। শিক্ষার্থীদের আপডেট পড়াগুলো পড়াতে হবে। এখন সব প্রশ্ন মুখস্থনির্ভর। প্রশ্নপত্রের গৎবাঁধা ধরন পরিবর্তন করতে হবে। প্রশ্নপত্রে সৃজনশীল বিষয়াবলি থাকতে হবে। তবেই শিক্ষার্থীরা গ্রন্থাগারমুখী হবে।
প্রশ্ন: শিক্ষার্থীদের জন্য আপনার পরামর্শ কী?
উত্তর: শিক্ষার্থীদের প্রতি আমার পরামর্শ থাকবে পড়াশোনা, পড়াশোনা এবং পড়াশোনা। তাদের অবশ্যই ক্লাসমুখী হতে হবে, গবেষণামুখী হতে হবে। তাদের সহশিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত হতে হবে। মা-বাবা অনেক স্বপ্ন নিয়ে ছেলেমেয়েকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠান, তাঁদের স্বপ্ন পূরণ করতে হবে। একই সঙ্গে রাষ্ট্র যে উদ্দেশ্যে শিক্ষার্থীদের পেছনে অর্থ ব্যয় করে, সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
প্রশ্ন: আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন, সেই বিশ্বিবদ্যালয়েই উপাচার্যের দায়িত্ব পেলেন, অনুভূতি কেমন?
উত্তর: প্রথমে মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে শুকরিয়া। পাশাপাশি আমাকে এই গুরুদায়িত্ব দেওয়ায় রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানাই। একই সঙ্গে আমাকে যে গুরুদায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তা সততা, নিষ্ঠা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় পালন করতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। আমি দীর্ঘদিন ধরে ইউজিসি, জীবনবিমা, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সহ রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছি। এসব অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে আপনার পরিকল্পনা কী?
উত্তর: যুগ ও সমাজের চাহিদা অনুযায়ী নতুন বিভাগ খুলতে হবে। বিদ্যমান বিভাগগুলো ঢেলে সাজাতে হবে, যাতে সেখান থেকে যোগ্য গ্র্যাজুয়েট বের হয়। আর এসব করতে দলগত ব্যবস্থাপনা দরকার। আমরা যদি সম্মিলিতভাবে কাজ করি, তাহলে এই বিশ্ববিদ্যালয়কে আন্তর্জাতিক র্যাঙ্কিংয়ে নিয়ে যেতে পারব। আমাদের মতের ভিন্নতা থাকতে পারে, তবে আলোচনা করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ হাজার শিক্ষক, ২৮ হাজার শিক্ষার্থী, ৫ থেকে ৬ হাজার কর্মকর্তা আছেন। সবাই যদি ব্যক্তিস্বার্থ ভুলে একসঙ্গে কাজ করি, তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়টি আন্তর্জাতিক মানের হবে।
প্রশ্ন: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দেশের অন্যতম শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় হলেও গবেষণায় তেমন এগিয়ে নেই। গবেষণা বাড়াতে আপনার চিন্তাভাবনা কী?
উত্তর: শিক্ষকদের মূল কাজ হচ্ছে শিক্ষকতা ও গবেষণা করা। সব শিক্ষককেই গবেষণা করতে হবে। আমি ইউজিসিতে থাকতে গবেষণায় বরাদ্দ বাড়িয়ে দিয়েছিলাম। দেশকে এগিয়ে নিতে গবেষণার কোনো বিকল্প নেই।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ ডিজিটাল থেকে এখন স্মার্ট হওয়ার পথে। কিন্তু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এখনো মান্ধাতার আমলে পড়ে আছে। এসবের আধুনিকায়ন নিয়ে কিছু ভাবছেন কি না?
উত্তর: আমি যেখানে ছিলাম (ইউজিসি), সেখানে সবকিছু ডি-নথি আকারে ছিল। ঘরে বসে অনলাইনে কাগজপত্র স্বাক্ষর করা যেত। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে যোগ দিয়ে দেখি, আমাকে এবার ব্রিটিশ আমলে ফিরে যেতে হচ্ছে। ফাইলপত্রে স্বাক্ষর করতে হচ্ছে। আমরা সবকিছু ডি-নথিতে নিয়ে আসব। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আর কাগজপত্র নিয়ে এ ভবন থেকে সে ভবনে দৌড়াদৌড়ি করতে হবে না।
প্রশ্ন: সাত বছর ধরে আবাসিক হলে আসন বরাদ্দ বন্ধ, কোনো উদ্যোগ নেবেন কি না?
উত্তর: আমি তো মাত্রই দায়িত্ব নিলাম। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানি না। হলের প্রাধ্যক্ষ ও আবাসিক শিক্ষকদের ডেকে তাঁদের সঙ্গে বসে সব বুঝে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে আসন বরাদ্দের প্রক্রিয়া শুরু করব।
প্রশ্ন: কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের অচলায়তন ভাঙতে পদক্ষেপ নেবেন কি না?
উত্তর: কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন যে শুধু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে হচ্ছে না, তা নয়। দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়েই নির্বাচন হচ্ছে না। এ বিষয়ে রাষ্ট্রীয় একটা সিদ্ধান্তও আছে। আমি সবার সঙ্গে বসে আলাপ-আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব।
প্রশ্ন: প্রতিবছর শিক্ষার্থী বাড়ে, কিন্তু শাটল ট্রেনের আসন বাড়ে না। শাটলে বগি বাড়াতে কোনো পরিকল্পনা আছে কি না?
উত্তর: শাটল ট্রেনের সমস্যা সমাধানের জন্য আমি সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীদের সঙ্গে যোগাযোগ করব। শাটল ট্রেনের আসন বাড়ানোর জন্য যা করণীয়, তা-ই করব।
প্রশ্ন: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সুবিশাল গ্রন্থাগার রয়েছে। কিন্তু তা শিক্ষার্থীশূন্য। শিক্ষার্থীরা গ্রন্থাগারমুখী হচ্ছেন না কেন?
উত্তর: এখন সমস্যা হলো, সব বই অনলাইনে পাওয়া যায়। চাইলে ফটোকপি করে নেওয়া যায়। কিন্তু আমাদের সময় ফটোকপি মেশিন ছিল না। তখন গ্রন্থাগার ছাড়া কোনো বিকল্প ছিল না। এখন প্রতিটি বইয়ের অনলাইন সংস্করণ রয়েছে। ছাত্ররা ইচ্ছা করলে অনলাইনে পড়ে ফেলতে পারে। তবে যতই অনলাইনে পড়ুক না কেন, টেক্সট বই পড়ার মজাই আলাদা। আর আমাদের শিক্ষকেরা যদি শিক্ষার্থীদের লেটেস্ট অ্যাসাইনমেন্টগুলো না দেন, তাহলে তো তারা গ্রন্থাগারে যাবে না। শিক্ষকদেরও গ্রন্থাগারে যেতে হবে। শিক্ষার্থীরা একবার গেলে শিক্ষকদের পাঁচবার যেতে হবে। শিক্ষার্থীদের আপডেট পড়াগুলো পড়াতে হবে। এখন সব প্রশ্ন মুখস্থনির্ভর। প্রশ্নপত্রের গৎবাঁধা ধরন পরিবর্তন করতে হবে। প্রশ্নপত্রে সৃজনশীল বিষয়াবলি থাকতে হবে। তবেই শিক্ষার্থীরা গ্রন্থাগারমুখী হবে।
প্রশ্ন: শিক্ষার্থীদের জন্য আপনার পরামর্শ কী?
উত্তর: শিক্ষার্থীদের প্রতি আমার পরামর্শ থাকবে পড়াশোনা, পড়াশোনা এবং পড়াশোনা। তাদের অবশ্যই ক্লাসমুখী হতে হবে, গবেষণামুখী হতে হবে। তাদের সহশিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত হতে হবে। মা-বাবা অনেক স্বপ্ন নিয়ে ছেলেমেয়েকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠান, তাঁদের স্বপ্ন পূরণ করতে হবে। একই সঙ্গে রাষ্ট্র যে উদ্দেশ্যে শিক্ষার্থীদের পেছনে অর্থ ব্যয় করে, সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
চীন একটা বহুল বৈচিত্র্যময় দেশ। এখানে আসার পর দেখেছি, স্থানীয়রা চীনের সংস্কৃতিগুলো খুব জোরালোভাবে প্রচার করে। চীন বৃহৎ দেশ হওয়ায় একেক প্রদেশে একেক ধরনের সংস্কৃতি দেখা যায়। নিরাপত্তার দিক দিয়েও চীন অন্যতম। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য চীনের নিরাপত্তা অত্যন্ত যত্নসহকারে রক্ষা করা হয়। এ ছাড়া অন্যান্য
২০ ঘণ্টা আগেপ্রাথমিকের পর মাদ্রাসার ইবতেদায়ি পর্যায় এবং অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। চলতি বছরের ডিসেম্বরের শেষে এ পরীক্ষাগুলো অনুষ্ঠিত হতে পারে। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, মোট ছয়টি বিষয়ে পাঁচটি পত্রে এবারের বৃত্তি পরীক্ষা আয়োজিত হবে।
১ দিন আগেপাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের ওপর ‘দমন-পীড়নের’ ঘটনায় উদ্বেগ ও নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২ জন শিক্ষক। তারা অবিলম্বে শিক্ষকদের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তি ও বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে।
১ দিন আগেপার্বত্য চট্টগ্রামের (সিএইচটি) শিক্ষার্থীদের আধুনিক শিক্ষা ও ই-লার্নিংয়ের সুযোগ দিতে আগামী ছয় মাসের মধ্যে এই অঞ্চলের ১০০টি বিদ্যালয়ে স্টারলিংক স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সংযোগ চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। এই উদ্যোগকে শিক্ষাক্ষেত্রে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে দেখছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা
২ দিন আগে