মুসাররাত আবির, ঢাকা
যদি দেশের কলেজপর্যায়ের পুরোনো ক্লাবগুলোর একটি তালিকা তৈরি করতে বলা হয়, তাহলে নটর ডেম বিজনেস ক্লাবের নাম সেই তালিকায় অবধারিত। ‘কারবারই অর্থনৈতিক উন্নয়নের মূল ভিত্তি’ প্রতিপাদ্য সামনে রেখে ১৯৭৩ সালে তৎকালীন ছাত্র উপদেষ্টা ও সমাজকল্যাণ বিভাগের শিক্ষক ফাদার স্টিফেন গোমেজ, সিএসসি ও সাবেক অধ্যক্ষ ফাদার বেঞ্জামিন ডি কস্তা, সিএসসির পৃষ্ঠপোষকতা ও সাবেক শিক্ষক মো. নুরুন্নবীর চেষ্টায় শুরু হয়েছিল এই নটর ডেম বিজনেস ক্লাব।
ক্লাবটির বর্তমান সভাপতি ইব্রাহিম আনোয়ার জানান, মূলত ব্যবসায় শিক্ষার শিক্ষার্থীদের তাত্ত্বিক জ্ঞানের পাশাপাশি ব্যবহারিক জ্ঞান, সমসাময়িক ব্যবসা ও অর্থনীতিসংক্রান্ত জ্ঞানে দীক্ষিত করাই এই ক্লাবের মূল উদ্দেশ্য।
নতুন সদস্য সংগ্রহ
প্রতিবছর প্রথম বর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্লাবের ফরম বিতরণ করা হয়। এরপর সেই ফরম অনুযায়ী পরিচিতি সভা ও আনুষ্ঠানিকভাবে নবীনবরণের মাধ্যমে সবাইকে ক্লাব সদস্য হিসেবে গ্রহণ করা হয়। এই সাধারণ সভায় মূলত ক্লাবের বার্ষিক কার্যক্রম সম্পর্কে নতুনদের ধারণা দেওয়া হয়।
কার্যক্রম
এই ক্লাব কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নেতৃত্ব, দূরদর্শিতা, লেখালেখি, ব্যবস্থাপনাসংক্রান্ত নানা দক্ষতা অর্জন করতে পারে। শুধু তা-ই নয়, অর্জিত দক্ষতা কাজে লাগানোর জন্য বিভিন্ন উদ্ভূত পরিস্থিতি ও প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। নিজেদের কর্মক্ষেত্র ও ব্যক্তিগত জীবনে নানাবিধ দক্ষতা অর্জন ও উদ্যোগী হিসেবে গড়ে তোলাও নটর ডেম বিজনেস ক্লাবের অন্যতম উদ্দেশ্য।
বিজনেস ক্লাবটি প্রতিবছর বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতা ও কর্মশালার আয়োজন করে। প্রতিটি কর্মশালাই শিক্ষার্থীদের মাঝে আলোড়ন ও নতুন কিছু করার মানসিকতা সৃষ্টি করে।
শিক্ষার্থীদের তাত্ত্বিক জ্ঞান যাচাইয়ে বিভিন্ন কুইজ, কলেজের অভ্যন্তরে নানান প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। ব্যবহারিক ও বাস্তবিক অভিজ্ঞতা লাভের জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন ক্লাব সদস্যদের জ্ঞানভান্ডারকে সমৃদ্ধ করে।
২০১৫ সাল থেকে দেশের কলেজপর্যায়ে প্রথম ‘বিজনেস ফেস্ট’ আয়োজনের কৃতিত্ব নটর ডেম বিজনেস ক্লাবের। যার অষ্টম আসর ১৩ থেকে ১৬ নভেম্বর অনলাইনে এবং ১৭ ও ১৮ নভেম্বর কলেজ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়। ১০০টির বেশি প্রতিষ্ঠান থেকে ৩ হাজারের বেশি অংশগ্রহণকারীর পদচারণে মুখর ছিল ক্যাম্পাস।
যদি দেশের কলেজপর্যায়ের পুরোনো ক্লাবগুলোর একটি তালিকা তৈরি করতে বলা হয়, তাহলে নটর ডেম বিজনেস ক্লাবের নাম সেই তালিকায় অবধারিত। ‘কারবারই অর্থনৈতিক উন্নয়নের মূল ভিত্তি’ প্রতিপাদ্য সামনে রেখে ১৯৭৩ সালে তৎকালীন ছাত্র উপদেষ্টা ও সমাজকল্যাণ বিভাগের শিক্ষক ফাদার স্টিফেন গোমেজ, সিএসসি ও সাবেক অধ্যক্ষ ফাদার বেঞ্জামিন ডি কস্তা, সিএসসির পৃষ্ঠপোষকতা ও সাবেক শিক্ষক মো. নুরুন্নবীর চেষ্টায় শুরু হয়েছিল এই নটর ডেম বিজনেস ক্লাব।
ক্লাবটির বর্তমান সভাপতি ইব্রাহিম আনোয়ার জানান, মূলত ব্যবসায় শিক্ষার শিক্ষার্থীদের তাত্ত্বিক জ্ঞানের পাশাপাশি ব্যবহারিক জ্ঞান, সমসাময়িক ব্যবসা ও অর্থনীতিসংক্রান্ত জ্ঞানে দীক্ষিত করাই এই ক্লাবের মূল উদ্দেশ্য।
নতুন সদস্য সংগ্রহ
প্রতিবছর প্রথম বর্ষের নবীন শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্লাবের ফরম বিতরণ করা হয়। এরপর সেই ফরম অনুযায়ী পরিচিতি সভা ও আনুষ্ঠানিকভাবে নবীনবরণের মাধ্যমে সবাইকে ক্লাব সদস্য হিসেবে গ্রহণ করা হয়। এই সাধারণ সভায় মূলত ক্লাবের বার্ষিক কার্যক্রম সম্পর্কে নতুনদের ধারণা দেওয়া হয়।
কার্যক্রম
এই ক্লাব কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নেতৃত্ব, দূরদর্শিতা, লেখালেখি, ব্যবস্থাপনাসংক্রান্ত নানা দক্ষতা অর্জন করতে পারে। শুধু তা-ই নয়, অর্জিত দক্ষতা কাজে লাগানোর জন্য বিভিন্ন উদ্ভূত পরিস্থিতি ও প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। নিজেদের কর্মক্ষেত্র ও ব্যক্তিগত জীবনে নানাবিধ দক্ষতা অর্জন ও উদ্যোগী হিসেবে গড়ে তোলাও নটর ডেম বিজনেস ক্লাবের অন্যতম উদ্দেশ্য।
বিজনেস ক্লাবটি প্রতিবছর বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতা ও কর্মশালার আয়োজন করে। প্রতিটি কর্মশালাই শিক্ষার্থীদের মাঝে আলোড়ন ও নতুন কিছু করার মানসিকতা সৃষ্টি করে।
শিক্ষার্থীদের তাত্ত্বিক জ্ঞান যাচাইয়ে বিভিন্ন কুইজ, কলেজের অভ্যন্তরে নানান প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। ব্যবহারিক ও বাস্তবিক অভিজ্ঞতা লাভের জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন ক্লাব সদস্যদের জ্ঞানভান্ডারকে সমৃদ্ধ করে।
২০১৫ সাল থেকে দেশের কলেজপর্যায়ে প্রথম ‘বিজনেস ফেস্ট’ আয়োজনের কৃতিত্ব নটর ডেম বিজনেস ক্লাবের। যার অষ্টম আসর ১৩ থেকে ১৬ নভেম্বর অনলাইনে এবং ১৭ ও ১৮ নভেম্বর কলেজ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়। ১০০টির বেশি প্রতিষ্ঠান থেকে ৩ হাজারের বেশি অংশগ্রহণকারীর পদচারণে মুখর ছিল ক্যাম্পাস।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
১৫ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১ দিন আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
৩ দিন আগে