জবি সংবাদদাতা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে আয়োজিত প্রদর্শনী বিতর্কে ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি বন্ধের পক্ষে মত দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষা শহীদ রফিক ভবনের সামনে এ বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়। বিতর্ক শেষে ছাত্র রাজনীতি বন্ধের পক্ষে ‘হ্যাঁ’ ভোট ও ছাত্র রাজনীতি বন্ধের বিপক্ষে ‘না’ ভোট চাওয়া হয়। উপস্থিত শিক্ষার্থীরা ‘হ্যাঁ’ ভোট দেওয়ার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি বন্ধে মত দেন।
এছাড়া পুরো বিতর্কে ছাত্র রাজনীতি বন্ধের পক্ষে সরকারি দলের বক্তব্য চলাকালীন শিক্ষার্থীরা উচ্চ আওয়াজে করতালি দিয়ে সমর্থন জানান।
বিতর্ক শেষে বিচারক রাসেল অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করে সকল শিক্ষার্থীদের নতুন প্ল্যাটফর্ম হিসেবে জকসুকে সক্রিয় করার পরামর্শ দেন।
প্রদর্শনী বিতর্কের বিষয় ছিল, ‘এই সংসদ মনে করে ক্যাম্পাস কেন্দ্রিক ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করা উচিত।’ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পদত্যাগের ধারাবাহিতায় ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি বন্ধের বিষয়ে সোচ্চার হয়ে ওঠে সব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে সকলের জন্য উন্মুক্ত রেখে এই বিতর্কের এই বিষয়টি উন্মুক্ত রাখা হয়।
প্রদর্শনী বিতর্কে সরকারি দলে বিতর্ক করেন মো. রিয়াজুল ইসলাম, মাঈন আল মুবাশ্বির ও মেহেদী হাসান। অপরদিকে বিরোধী দলে বিতর্ক করেন ইনামুল হক ইহাদ, কিশোর সাম্য ও নাঈমা আক্তার রিতা।
এ সময় সরকারি দলের বিতার্কিকেরা বলেন, ক্যাম্পাসে শিক্ষার পরিস্থিতি বিনষ্ট করা, হলে সিট বাণিজ্য, ক্যাম্পাসের আশপাশে চাঁদাবাজি, পড়াশোনার স্বাভাবিক পরিবেশ বিনষ্ট ইত্যাদি কারণে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে। এছাড়াও জাতীয় পর্যায়ে যাতে রাজনীতিবিদ উঠে আসে, সে জন্য ছাত্রসংসদ চালু করতে হবে। বিভিন্ন সাংস্কৃতিক এবং সেবামূলক প্রতিষ্ঠান যেমন—রোভার স্কাউট, বিতর্ক সংসদ, বিএনসিসি, রেঞ্জার, রোভারসহ যাবতীয় প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বৃদ্ধি করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে রাজনৈতিক পরিচয় থাকলেও ভেতরে সাধারণ শিক্ষার্থী হয়েই আসতে হবে।’
বিপক্ষ দলের বিতার্কিকেরা বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ছাত্র রাজনীতিকে কোনোভাবে অস্বীকার করা যায় না। ৫২ এর ভাষা আন্দোলন, ৬৯ এর গণ অভ্যুত্থান, ৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনসহ প্রতিটি ন্যায্য ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনে ছাত্র সংগঠন সমূহের ভূমিকা ছিল। তাই ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করা মানে এসব ছাত্র সংগঠনের অবদানকে অস্বীকার করার শামিল।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে আয়োজিত প্রদর্শনী বিতর্কে ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি বন্ধের পক্ষে মত দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষা শহীদ রফিক ভবনের সামনে এ বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়। বিতর্ক শেষে ছাত্র রাজনীতি বন্ধের পক্ষে ‘হ্যাঁ’ ভোট ও ছাত্র রাজনীতি বন্ধের বিপক্ষে ‘না’ ভোট চাওয়া হয়। উপস্থিত শিক্ষার্থীরা ‘হ্যাঁ’ ভোট দেওয়ার মাধ্যমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি বন্ধে মত দেন।
এছাড়া পুরো বিতর্কে ছাত্র রাজনীতি বন্ধের পক্ষে সরকারি দলের বক্তব্য চলাকালীন শিক্ষার্থীরা উচ্চ আওয়াজে করতালি দিয়ে সমর্থন জানান।
বিতর্ক শেষে বিচারক রাসেল অধিকাংশ শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করে সকল শিক্ষার্থীদের নতুন প্ল্যাটফর্ম হিসেবে জকসুকে সক্রিয় করার পরামর্শ দেন।
প্রদর্শনী বিতর্কের বিষয় ছিল, ‘এই সংসদ মনে করে ক্যাম্পাস কেন্দ্রিক ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করা উচিত।’ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পদত্যাগের ধারাবাহিতায় ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি বন্ধের বিষয়ে সোচ্চার হয়ে ওঠে সব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে সকলের জন্য উন্মুক্ত রেখে এই বিতর্কের এই বিষয়টি উন্মুক্ত রাখা হয়।
প্রদর্শনী বিতর্কে সরকারি দলে বিতর্ক করেন মো. রিয়াজুল ইসলাম, মাঈন আল মুবাশ্বির ও মেহেদী হাসান। অপরদিকে বিরোধী দলে বিতর্ক করেন ইনামুল হক ইহাদ, কিশোর সাম্য ও নাঈমা আক্তার রিতা।
এ সময় সরকারি দলের বিতার্কিকেরা বলেন, ক্যাম্পাসে শিক্ষার পরিস্থিতি বিনষ্ট করা, হলে সিট বাণিজ্য, ক্যাম্পাসের আশপাশে চাঁদাবাজি, পড়াশোনার স্বাভাবিক পরিবেশ বিনষ্ট ইত্যাদি কারণে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে। এছাড়াও জাতীয় পর্যায়ে যাতে রাজনীতিবিদ উঠে আসে, সে জন্য ছাত্রসংসদ চালু করতে হবে। বিভিন্ন সাংস্কৃতিক এবং সেবামূলক প্রতিষ্ঠান যেমন—রোভার স্কাউট, বিতর্ক সংসদ, বিএনসিসি, রেঞ্জার, রোভারসহ যাবতীয় প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বৃদ্ধি করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে রাজনৈতিক পরিচয় থাকলেও ভেতরে সাধারণ শিক্ষার্থী হয়েই আসতে হবে।’
বিপক্ষ দলের বিতার্কিকেরা বলেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ছাত্র রাজনীতিকে কোনোভাবে অস্বীকার করা যায় না। ৫২ এর ভাষা আন্দোলন, ৬৯ এর গণ অভ্যুত্থান, ৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনসহ প্রতিটি ন্যায্য ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনে ছাত্র সংগঠন সমূহের ভূমিকা ছিল। তাই ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করা মানে এসব ছাত্র সংগঠনের অবদানকে অস্বীকার করার শামিল।
গবেষণার জগতে পা রাখার পর প্রায় সবার স্বপ্ন থাকে একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন গবেষণা প্রবন্ধ (রিসার্চ পেপার) প্রকাশ করার। তবে শুধু প্রবন্ধ প্রকাশ নয়, অনেকের লক্ষ্য থাকে কিউওয়ান র্যাংকের জার্নালে নিজের গবেষণাকাজ ছাপানো—যা একাডেমিক ও প্রফেশনাল জীবনে অসাধারণ একটি অর্জন।
৮ ঘণ্টা আগেআলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা আয়োজনে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হলো সামার সেমিস্টার ২০২৫-এর নবীনবরণ অনুষ্ঠান। রোববার (২২ জুন) পূর্বাচলের আমেরিকান সিটি ক্যাম্পাসে এই আয়োজন সম্পন্ন হয়।
১৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) শিক্ষার্থীরা পঞ্চম আন্তর্জাতিক রোবো টেক অলিম্পিয়াড ২০২৫-এ গৌরবময় সাফল্য অর্জন করেন। গতকাল শনিবার (২১ জুন) উত্তরা ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত এ প্রতিযোগিতায় দেশ-বিদেশের মোট ৭০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১৫০-এর অধিক দল অংশ নেয়, যেখানে মোট ১২
২১ ঘণ্টা আগেবাংলা দ্বিতীয় পত্রে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। সাবার আগে ৩০ নম্বরের ব্যাকরণের কথা আসে। এখানে মোট ৬টি প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫। সব প্রশ্নে একটি বর্ণনামূলক এবং এর অথবায় একটি করে নির্ণয়মূলক প্রশ্ন থাকে। আমার মনে হয়, নির্ণয়মূলক প্রশ্নের উত্তর করা ভালো।
১ দিন আগে