নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
প্রশ্ন: বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সমস্যা ও সংকট দূর করার পরিকল্পনা কী?
উত্তর: আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে এ বিশ্ববিদ্যালয়কে আধুনিক ও বিশ্বমানের করার উদ্যোগ নিয়েছি। এ ক্ষেত্রে কর্মমুখী শিক্ষার দিকে জোর দিচ্ছি। উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে স্বল্প এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
প্রশ্ন: এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো উন্নয়নে সরকার থেকে কোনো সাড়া মিলেছে কি?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে অনেক ঘাটতি আছে। কিন্তু সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আশাজাগানিয়া পরিবেশ সৃষ্টি করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন উন্নয়নে দাপ্তরিকভাবে সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে চিঠি দিয়েছে। এগুলো হচ্ছে দুটি একাডেমিক ভবন ও দুটি আবাসিক হল নির্মাণ, ড্রেনেজব্যবস্থা, জলাশয় পরিষ্কার, সৌন্দর্যবর্ধন ও রাস্তা সংস্কার।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়টির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ কী বলে মনে করেন?
উত্তর: চ্যালেঞ্জ নেওয়া আমি খুব ভালো মনে করি। অবকাঠামো উন্নয়ন এবং শিক্ষার্থীবান্ধব ক্যাম্পাস গড়ে তোলা বড় চ্যালেঞ্জ।
প্রশ্ন: শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন দাবির প্রতি কতটা আন্তরিক আপনি?
উত্তর: শিক্ষার্থীদের মন জয় করাই আমার লক্ষ্য। তাদের কোনো দাবির গুরুত্ব থাকলে তা দ্রুত বাস্তবায়নের চেষ্টা করছি। এমনও হয়েছে যে দাবি পূরণে আমার শরণাপন্ন হওয়ার আগেই তা জেনে সমাধান করে দিয়েছি।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি কীভাবে ফিরিয়ে আনবেন?
উত্তর: এ জন্য সব দপ্তর ডিজিটাল নথির আওতায় আনা হচ্ছে। ইতিমধ্যে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।
প্রশ্ন: শিক্ষার্থীদের গবেষণায় আগ্রহ ফেরাতে কী করবেন?
উত্তর: গবেষণায় মনোযোগী হতে ক্লাসে বেশি মাত্রায় সময় দেওয়া এবং একাডেমিক পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা করছি। এ জন্য স্থাপন করা হবে একটি বিজ্ঞানাগার।
প্রশ্ন: ববির আবাসন-সুবিধা কতটা শিক্ষার্থীবান্ধব? নিপীড়িত শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিরোধ সেল আছে কি না?
উত্তর: চারটি হলে দুই হাজার শিক্ষার্থী বসবাস করে। তবে শিক্ষার্থী রয়েছে নয় হাজারের বেশি। শিক্ষার্থীদের জন্য আরও দুটি হল করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় শিক্ষার্থীদের খাবারের মান, থাকার সুব্যবস্থা করার তাগিদ দেওয়া হয়েছে। সিন্ডিকেট সভায় এ ধরনের সেল গঠন অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া কাউন্সেলিং সেন্টার গঠন করে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে।
একনজরে ববি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয় ২০১১ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি সদরের কর্ণকাঠিতে। ৫০ একর আয়তনের বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৫টি বিভাগে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৯ হাজারের বেশি। এখানে শিক্ষকের সংখ্যা ২০৫, কর্মকর্তা ১২১ ও কর্মচারী রয়েছেন ২০০ জন। রয়েছে দুটি একাডেমিক ভবন, দুটি প্রশাসনিক ভবন, টিএসসি ভবন, শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসিক হল চারটি, লাইব্রেরি ভবন, মসজিদ ও উপাচার্যের বাসভবন।
প্রশ্ন: শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে দূরত্ব দূর করার পরিকল্পনা কী?
উত্তর: শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী সবাইকে নিয়ে আমরা একটি পরিবার। নিজেদের ভেতর যে সম্পর্ক তার মান উন্নয়ন করা এবং সবাই যেন কাজের ভেতর থাকে, সে বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
প্রশ্ন: ববির উন্নয়ন কতটা পরিকল্পিত হবে বলে মনে করেন?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়টির উন্নয়ন মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী হয়নি। মাস্টারপ্ল্যান তৈরির পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। মাত্র ৫০ একরের ববির আয়তন আরও ১৫০ একর বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।
প্রশ্ন: বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সমস্যা ও সংকট দূর করার পরিকল্পনা কী?
উত্তর: আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে এ বিশ্ববিদ্যালয়কে আধুনিক ও বিশ্বমানের করার উদ্যোগ নিয়েছি। এ ক্ষেত্রে কর্মমুখী শিক্ষার দিকে জোর দিচ্ছি। উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে স্বল্প এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
প্রশ্ন: এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো উন্নয়নে সরকার থেকে কোনো সাড়া মিলেছে কি?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে অনেক ঘাটতি আছে। কিন্তু সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আশাজাগানিয়া পরিবেশ সৃষ্টি করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন উন্নয়নে দাপ্তরিকভাবে সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে চিঠি দিয়েছে। এগুলো হচ্ছে দুটি একাডেমিক ভবন ও দুটি আবাসিক হল নির্মাণ, ড্রেনেজব্যবস্থা, জলাশয় পরিষ্কার, সৌন্দর্যবর্ধন ও রাস্তা সংস্কার।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়টির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ কী বলে মনে করেন?
উত্তর: চ্যালেঞ্জ নেওয়া আমি খুব ভালো মনে করি। অবকাঠামো উন্নয়ন এবং শিক্ষার্থীবান্ধব ক্যাম্পাস গড়ে তোলা বড় চ্যালেঞ্জ।
প্রশ্ন: শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন দাবির প্রতি কতটা আন্তরিক আপনি?
উত্তর: শিক্ষার্থীদের মন জয় করাই আমার লক্ষ্য। তাদের কোনো দাবির গুরুত্ব থাকলে তা দ্রুত বাস্তবায়নের চেষ্টা করছি। এমনও হয়েছে যে দাবি পূরণে আমার শরণাপন্ন হওয়ার আগেই তা জেনে সমাধান করে দিয়েছি।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি কীভাবে ফিরিয়ে আনবেন?
উত্তর: এ জন্য সব দপ্তর ডিজিটাল নথির আওতায় আনা হচ্ছে। ইতিমধ্যে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।
প্রশ্ন: শিক্ষার্থীদের গবেষণায় আগ্রহ ফেরাতে কী করবেন?
উত্তর: গবেষণায় মনোযোগী হতে ক্লাসে বেশি মাত্রায় সময় দেওয়া এবং একাডেমিক পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা করছি। এ জন্য স্থাপন করা হবে একটি বিজ্ঞানাগার।
প্রশ্ন: ববির আবাসন-সুবিধা কতটা শিক্ষার্থীবান্ধব? নিপীড়িত শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিরোধ সেল আছে কি না?
উত্তর: চারটি হলে দুই হাজার শিক্ষার্থী বসবাস করে। তবে শিক্ষার্থী রয়েছে নয় হাজারের বেশি। শিক্ষার্থীদের জন্য আরও দুটি হল করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় শিক্ষার্থীদের খাবারের মান, থাকার সুব্যবস্থা করার তাগিদ দেওয়া হয়েছে। সিন্ডিকেট সভায় এ ধরনের সেল গঠন অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তা ছাড়া কাউন্সেলিং সেন্টার গঠন করে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে।
একনজরে ববি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয় ২০১১ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি সদরের কর্ণকাঠিতে। ৫০ একর আয়তনের বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৫টি বিভাগে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৯ হাজারের বেশি। এখানে শিক্ষকের সংখ্যা ২০৫, কর্মকর্তা ১২১ ও কর্মচারী রয়েছেন ২০০ জন। রয়েছে দুটি একাডেমিক ভবন, দুটি প্রশাসনিক ভবন, টিএসসি ভবন, শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসিক হল চারটি, লাইব্রেরি ভবন, মসজিদ ও উপাচার্যের বাসভবন।
প্রশ্ন: শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে দূরত্ব দূর করার পরিকল্পনা কী?
উত্তর: শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী সবাইকে নিয়ে আমরা একটি পরিবার। নিজেদের ভেতর যে সম্পর্ক তার মান উন্নয়ন করা এবং সবাই যেন কাজের ভেতর থাকে, সে বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
প্রশ্ন: ববির উন্নয়ন কতটা পরিকল্পিত হবে বলে মনে করেন?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়টির উন্নয়ন মাস্টারপ্ল্যান অনুযায়ী হয়নি। মাস্টারপ্ল্যান তৈরির পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। মাত্র ৫০ একরের ববির আয়তন আরও ১৫০ একর বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।
থাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৮ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
২ দিন আগেইউরোপের দেশ সুইডেন। দেশটির মেরিন জেট পাওয়ার কোম্পানির টেস্ট অ্যান্ড ভ্যালিডেশন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন প্রবাসী বাংলাদেশি মুহাম্মদ শাকিরুল্লাহ। সুইডেনে বাংলাদেশিদের ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা...
২ দিন আগে