আনিসুল হক জুয়েল, দিনাজপুর

ছোট একটি গ্রাম কুশলপুর। দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলা শহর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে। সেই গ্রামের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়—সুব্রত খাজাঞ্চী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। অজপাড়াগাঁয়ের স্কুলটি এবার দেশের শ্রেষ্ঠ প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্বাচিত হয়েছে। ‘মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করি, বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ি’ প্রতিপাদ্য সামনে রেখে গত শনিবার ঢাকায় প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৫-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ‘প্রাথমিক শিক্ষা পদক ২০২৪’ দেওয়া হয়।
জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে এবার ১৪টি শ্রেণিতে শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষার্থীদের ক্রীড়া, সংস্কৃতি ও বিষয়ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার ১৮ শ্রেণিতে (বালক ও বালিকা) প্রথম স্থান অধিকারীদের পুরস্কার দেওয়া হয়। সুব্রত খাজাঞ্চী বিদ্যালয় জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রাথমিক বিদ্যালয় হিসেবে পুরস্কার পায়।
বিদ্যালয়টির যাত্রা শুরু ২০১৪ সালে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘বিদ্যালয়বিহীন ১৫০০ বিদ্যালয় স্থাপন’ প্রকল্পের আওতায় এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।
প্রতিষ্ঠাকাল থেকে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বে রয়েছেন জগদীশ চন্দ্র রায়। শুরুতে মাত্র ৩৫ জন শিক্ষার্থী নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণিতে পাঠদান শুরু হয়। বর্তমানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৩২০ জন। সরকারি বেতনভুক্ত শিক্ষক রয়েছেন পাঁচজন। স্থানীয় বাসিন্দাদের আর্থিক সহায়তায় নিয়োগ দেওয়া হয়েছে আরও চারজন খণ্ডকালীন শিক্ষক। তাঁদের মধ্যে সংগীত ও চারুকলার শিক্ষকও রয়েছেন।
বিদ্যালয় ঘুরে দেখা যায়, ৬৩ শতক জমিতে প্রাচীরঘেরা সুব্রত খাজাঞ্চী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ যেন একটুকরো গোছানো বাগান। বিদ্যালয়ের প্রাচীর, এমনকি ভবনের ছাদেও আঁকা হয়েছে বিভিন্ন ফুল, ফল ও প্রাণীর ছবি। প্রধান ফটক দিয়ে বিদ্যালয়ে প্রবেশের দুই পাশে বিভিন্ন ফুলের গাছে শোভা পাচ্ছে নানা রঙের ফুল। শিশুদের বিনোদনের জন্য বিদ্যালয় চত্বরে রয়েছে দোলনা, ঢেঁকিকলসহ নানা ধরনের খেলার সরঞ্জাম। ভবনের সামনে রয়েছে সততা স্টোর ও শহীদ মিনার।
শ্রেণিকক্ষের দেয়ালগুলোতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ের পাশাপাশি মানচিত্র, সৌরজগৎ, বিশিষ্ট ব্যক্তিদের ছবি ও সংক্ষিপ্ত জীবনী তুলে ধরা হয়েছে। মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুমে শিশুরা ছবির মাধ্যমে পাঠ শেখে। প্রতি বৃহস্পতিবার হয় সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা। গান, আবৃত্তি, চিত্রাঙ্কন, নাটক—সবই শিশুদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়। বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক তাপস কুমার রায় বলেন, ‘আমি এই এলাকার ছেলে। এ স্কুলে শিক্ষকতা করার স্বপ্ন ছিল। এখন নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করছি।’
বিদ্যালয়ের এই অগ্রগতির পেছনে প্রধান শিক্ষক জগদীশ চন্দ্র রায়ের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। প্রতিদিনের নির্ধারিত সময়ের বাইরে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করেন তিনি। বিদ্যালয়ের উন্নয়নে অভিভাবক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন। নিজের উদ্যোগে তহবিল সংগ্রহ করে শিক্ষার মানোন্নয়নে কাজ করেছেন। গত বছরও স্কুলটি বিভাগীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি পেয়েছিল। এবার সেই সাফল্য পৌঁছেছে জাতীয় পর্যায়ে। প্রধান শিক্ষক জগদীশ চন্দ্র রায় বলেন, ‘এই অর্জনে আমরা গর্বিত। তবে এখানেই থামতে চাই না। বিদ্যালয়টিকে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।’
শিক্ষকদের আন্তরিকতা, অভিভাবকদের সহযোগিতা, শিশুদের প্রাণচাঞ্চল্য আর গ্রামের মানুষের ভালোবাসা—সব মিলিয়ে গড়ে উঠেছে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রাথমিক বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয় এখন শুধু একটি স্কুল নয়, এটি হয়ে উঠেছে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার নতুন আলোকবর্তিকা।

ছোট একটি গ্রাম কুশলপুর। দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলা শহর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে। সেই গ্রামের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়—সুব্রত খাজাঞ্চী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। অজপাড়াগাঁয়ের স্কুলটি এবার দেশের শ্রেষ্ঠ প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্বাচিত হয়েছে। ‘মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করি, বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ি’ প্রতিপাদ্য সামনে রেখে গত শনিবার ঢাকায় প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৫-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ‘প্রাথমিক শিক্ষা পদক ২০২৪’ দেওয়া হয়।
জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে এবার ১৪টি শ্রেণিতে শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষার্থীদের ক্রীড়া, সংস্কৃতি ও বিষয়ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার ১৮ শ্রেণিতে (বালক ও বালিকা) প্রথম স্থান অধিকারীদের পুরস্কার দেওয়া হয়। সুব্রত খাজাঞ্চী বিদ্যালয় জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রাথমিক বিদ্যালয় হিসেবে পুরস্কার পায়।
বিদ্যালয়টির যাত্রা শুরু ২০১৪ সালে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘বিদ্যালয়বিহীন ১৫০০ বিদ্যালয় স্থাপন’ প্রকল্পের আওতায় এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।
প্রতিষ্ঠাকাল থেকে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বে রয়েছেন জগদীশ চন্দ্র রায়। শুরুতে মাত্র ৩৫ জন শিক্ষার্থী নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণিতে পাঠদান শুরু হয়। বর্তমানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৩২০ জন। সরকারি বেতনভুক্ত শিক্ষক রয়েছেন পাঁচজন। স্থানীয় বাসিন্দাদের আর্থিক সহায়তায় নিয়োগ দেওয়া হয়েছে আরও চারজন খণ্ডকালীন শিক্ষক। তাঁদের মধ্যে সংগীত ও চারুকলার শিক্ষকও রয়েছেন।
বিদ্যালয় ঘুরে দেখা যায়, ৬৩ শতক জমিতে প্রাচীরঘেরা সুব্রত খাজাঞ্চী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ যেন একটুকরো গোছানো বাগান। বিদ্যালয়ের প্রাচীর, এমনকি ভবনের ছাদেও আঁকা হয়েছে বিভিন্ন ফুল, ফল ও প্রাণীর ছবি। প্রধান ফটক দিয়ে বিদ্যালয়ে প্রবেশের দুই পাশে বিভিন্ন ফুলের গাছে শোভা পাচ্ছে নানা রঙের ফুল। শিশুদের বিনোদনের জন্য বিদ্যালয় চত্বরে রয়েছে দোলনা, ঢেঁকিকলসহ নানা ধরনের খেলার সরঞ্জাম। ভবনের সামনে রয়েছে সততা স্টোর ও শহীদ মিনার।
শ্রেণিকক্ষের দেয়ালগুলোতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ের পাশাপাশি মানচিত্র, সৌরজগৎ, বিশিষ্ট ব্যক্তিদের ছবি ও সংক্ষিপ্ত জীবনী তুলে ধরা হয়েছে। মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুমে শিশুরা ছবির মাধ্যমে পাঠ শেখে। প্রতি বৃহস্পতিবার হয় সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা। গান, আবৃত্তি, চিত্রাঙ্কন, নাটক—সবই শিশুদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়। বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক তাপস কুমার রায় বলেন, ‘আমি এই এলাকার ছেলে। এ স্কুলে শিক্ষকতা করার স্বপ্ন ছিল। এখন নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করছি।’
বিদ্যালয়ের এই অগ্রগতির পেছনে প্রধান শিক্ষক জগদীশ চন্দ্র রায়ের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। প্রতিদিনের নির্ধারিত সময়ের বাইরে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করেন তিনি। বিদ্যালয়ের উন্নয়নে অভিভাবক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন। নিজের উদ্যোগে তহবিল সংগ্রহ করে শিক্ষার মানোন্নয়নে কাজ করেছেন। গত বছরও স্কুলটি বিভাগীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি পেয়েছিল। এবার সেই সাফল্য পৌঁছেছে জাতীয় পর্যায়ে। প্রধান শিক্ষক জগদীশ চন্দ্র রায় বলেন, ‘এই অর্জনে আমরা গর্বিত। তবে এখানেই থামতে চাই না। বিদ্যালয়টিকে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।’
শিক্ষকদের আন্তরিকতা, অভিভাবকদের সহযোগিতা, শিশুদের প্রাণচাঞ্চল্য আর গ্রামের মানুষের ভালোবাসা—সব মিলিয়ে গড়ে উঠেছে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রাথমিক বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয় এখন শুধু একটি স্কুল নয়, এটি হয়ে উঠেছে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার নতুন আলোকবর্তিকা।
আনিসুল হক জুয়েল, দিনাজপুর

ছোট একটি গ্রাম কুশলপুর। দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলা শহর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে। সেই গ্রামের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়—সুব্রত খাজাঞ্চী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। অজপাড়াগাঁয়ের স্কুলটি এবার দেশের শ্রেষ্ঠ প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্বাচিত হয়েছে। ‘মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করি, বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ি’ প্রতিপাদ্য সামনে রেখে গত শনিবার ঢাকায় প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৫-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ‘প্রাথমিক শিক্ষা পদক ২০২৪’ দেওয়া হয়।
জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে এবার ১৪টি শ্রেণিতে শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষার্থীদের ক্রীড়া, সংস্কৃতি ও বিষয়ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার ১৮ শ্রেণিতে (বালক ও বালিকা) প্রথম স্থান অধিকারীদের পুরস্কার দেওয়া হয়। সুব্রত খাজাঞ্চী বিদ্যালয় জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রাথমিক বিদ্যালয় হিসেবে পুরস্কার পায়।
বিদ্যালয়টির যাত্রা শুরু ২০১৪ সালে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘বিদ্যালয়বিহীন ১৫০০ বিদ্যালয় স্থাপন’ প্রকল্পের আওতায় এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।
প্রতিষ্ঠাকাল থেকে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বে রয়েছেন জগদীশ চন্দ্র রায়। শুরুতে মাত্র ৩৫ জন শিক্ষার্থী নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণিতে পাঠদান শুরু হয়। বর্তমানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৩২০ জন। সরকারি বেতনভুক্ত শিক্ষক রয়েছেন পাঁচজন। স্থানীয় বাসিন্দাদের আর্থিক সহায়তায় নিয়োগ দেওয়া হয়েছে আরও চারজন খণ্ডকালীন শিক্ষক। তাঁদের মধ্যে সংগীত ও চারুকলার শিক্ষকও রয়েছেন।
বিদ্যালয় ঘুরে দেখা যায়, ৬৩ শতক জমিতে প্রাচীরঘেরা সুব্রত খাজাঞ্চী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ যেন একটুকরো গোছানো বাগান। বিদ্যালয়ের প্রাচীর, এমনকি ভবনের ছাদেও আঁকা হয়েছে বিভিন্ন ফুল, ফল ও প্রাণীর ছবি। প্রধান ফটক দিয়ে বিদ্যালয়ে প্রবেশের দুই পাশে বিভিন্ন ফুলের গাছে শোভা পাচ্ছে নানা রঙের ফুল। শিশুদের বিনোদনের জন্য বিদ্যালয় চত্বরে রয়েছে দোলনা, ঢেঁকিকলসহ নানা ধরনের খেলার সরঞ্জাম। ভবনের সামনে রয়েছে সততা স্টোর ও শহীদ মিনার।
শ্রেণিকক্ষের দেয়ালগুলোতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ের পাশাপাশি মানচিত্র, সৌরজগৎ, বিশিষ্ট ব্যক্তিদের ছবি ও সংক্ষিপ্ত জীবনী তুলে ধরা হয়েছে। মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুমে শিশুরা ছবির মাধ্যমে পাঠ শেখে। প্রতি বৃহস্পতিবার হয় সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা। গান, আবৃত্তি, চিত্রাঙ্কন, নাটক—সবই শিশুদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়। বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক তাপস কুমার রায় বলেন, ‘আমি এই এলাকার ছেলে। এ স্কুলে শিক্ষকতা করার স্বপ্ন ছিল। এখন নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করছি।’
বিদ্যালয়ের এই অগ্রগতির পেছনে প্রধান শিক্ষক জগদীশ চন্দ্র রায়ের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। প্রতিদিনের নির্ধারিত সময়ের বাইরে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করেন তিনি। বিদ্যালয়ের উন্নয়নে অভিভাবক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন। নিজের উদ্যোগে তহবিল সংগ্রহ করে শিক্ষার মানোন্নয়নে কাজ করেছেন। গত বছরও স্কুলটি বিভাগীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি পেয়েছিল। এবার সেই সাফল্য পৌঁছেছে জাতীয় পর্যায়ে। প্রধান শিক্ষক জগদীশ চন্দ্র রায় বলেন, ‘এই অর্জনে আমরা গর্বিত। তবে এখানেই থামতে চাই না। বিদ্যালয়টিকে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।’
শিক্ষকদের আন্তরিকতা, অভিভাবকদের সহযোগিতা, শিশুদের প্রাণচাঞ্চল্য আর গ্রামের মানুষের ভালোবাসা—সব মিলিয়ে গড়ে উঠেছে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রাথমিক বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয় এখন শুধু একটি স্কুল নয়, এটি হয়ে উঠেছে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার নতুন আলোকবর্তিকা।

ছোট একটি গ্রাম কুশলপুর। দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলা শহর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে। সেই গ্রামের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়—সুব্রত খাজাঞ্চী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। অজপাড়াগাঁয়ের স্কুলটি এবার দেশের শ্রেষ্ঠ প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্বাচিত হয়েছে। ‘মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করি, বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ি’ প্রতিপাদ্য সামনে রেখে গত শনিবার ঢাকায় প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৫-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ‘প্রাথমিক শিক্ষা পদক ২০২৪’ দেওয়া হয়।
জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে এবার ১৪টি শ্রেণিতে শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষার্থীদের ক্রীড়া, সংস্কৃতি ও বিষয়ভিত্তিক কুইজ প্রতিযোগিতার ১৮ শ্রেণিতে (বালক ও বালিকা) প্রথম স্থান অধিকারীদের পুরস্কার দেওয়া হয়। সুব্রত খাজাঞ্চী বিদ্যালয় জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রাথমিক বিদ্যালয় হিসেবে পুরস্কার পায়।
বিদ্যালয়টির যাত্রা শুরু ২০১৪ সালে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘বিদ্যালয়বিহীন ১৫০০ বিদ্যালয় স্থাপন’ প্রকল্পের আওতায় এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।
প্রতিষ্ঠাকাল থেকে প্রধান শিক্ষকের দায়িত্বে রয়েছেন জগদীশ চন্দ্র রায়। শুরুতে মাত্র ৩৫ জন শিক্ষার্থী নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণিতে পাঠদান শুরু হয়। বর্তমানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৩২০ জন। সরকারি বেতনভুক্ত শিক্ষক রয়েছেন পাঁচজন। স্থানীয় বাসিন্দাদের আর্থিক সহায়তায় নিয়োগ দেওয়া হয়েছে আরও চারজন খণ্ডকালীন শিক্ষক। তাঁদের মধ্যে সংগীত ও চারুকলার শিক্ষকও রয়েছেন।
বিদ্যালয় ঘুরে দেখা যায়, ৬৩ শতক জমিতে প্রাচীরঘেরা সুব্রত খাজাঞ্চী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ যেন একটুকরো গোছানো বাগান। বিদ্যালয়ের প্রাচীর, এমনকি ভবনের ছাদেও আঁকা হয়েছে বিভিন্ন ফুল, ফল ও প্রাণীর ছবি। প্রধান ফটক দিয়ে বিদ্যালয়ে প্রবেশের দুই পাশে বিভিন্ন ফুলের গাছে শোভা পাচ্ছে নানা রঙের ফুল। শিশুদের বিনোদনের জন্য বিদ্যালয় চত্বরে রয়েছে দোলনা, ঢেঁকিকলসহ নানা ধরনের খেলার সরঞ্জাম। ভবনের সামনে রয়েছে সততা স্টোর ও শহীদ মিনার।
শ্রেণিকক্ষের দেয়ালগুলোতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ের পাশাপাশি মানচিত্র, সৌরজগৎ, বিশিষ্ট ব্যক্তিদের ছবি ও সংক্ষিপ্ত জীবনী তুলে ধরা হয়েছে। মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুমে শিশুরা ছবির মাধ্যমে পাঠ শেখে। প্রতি বৃহস্পতিবার হয় সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা। গান, আবৃত্তি, চিত্রাঙ্কন, নাটক—সবই শিশুদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয়। বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক তাপস কুমার রায় বলেন, ‘আমি এই এলাকার ছেলে। এ স্কুলে শিক্ষকতা করার স্বপ্ন ছিল। এখন নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করছি।’
বিদ্যালয়ের এই অগ্রগতির পেছনে প্রধান শিক্ষক জগদীশ চন্দ্র রায়ের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। প্রতিদিনের নির্ধারিত সময়ের বাইরে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করেন তিনি। বিদ্যালয়ের উন্নয়নে অভিভাবক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন। নিজের উদ্যোগে তহবিল সংগ্রহ করে শিক্ষার মানোন্নয়নে কাজ করেছেন। গত বছরও স্কুলটি বিভাগীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি পেয়েছিল। এবার সেই সাফল্য পৌঁছেছে জাতীয় পর্যায়ে। প্রধান শিক্ষক জগদীশ চন্দ্র রায় বলেন, ‘এই অর্জনে আমরা গর্বিত। তবে এখানেই থামতে চাই না। বিদ্যালয়টিকে আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।’
শিক্ষকদের আন্তরিকতা, অভিভাবকদের সহযোগিতা, শিশুদের প্রাণচাঞ্চল্য আর গ্রামের মানুষের ভালোবাসা—সব মিলিয়ে গড়ে উঠেছে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রাথমিক বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয় এখন শুধু একটি স্কুল নয়, এটি হয়ে উঠেছে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার নতুন আলোকবর্তিকা।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, স্নাতক (সম্মান) ও প্রফেশনাল স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নতুন কোর্সটি পাঠদান করাবেন ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, নৃবিজ্ঞান, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিষয়ে শিক্ষকেরা।
১০ মিনিট আগে
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) এক অনন্য আন্তর্জাতিক গৌরবের মুহূর্তের সাক্ষী হলো। পর্তুগিজ রাজপরিবারের প্রধান মহামহিম HRH Dom Duarte, ব্রাগঁজা ডিউক তাঁর রাজকীয় সফরে বেলা ১১টা দিকে ডিআইইউ ক্যাম্পাস, ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটি, বিরুলিয়া, সাভারে আগমন করেন।
১ দিন আগে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায় এবং ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
২ দিন আগে
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেশনাল স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের সব বিষয়ের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন একটি কোর্স অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। কোর্সের নাম—বাংলাদেশের ইতিহাস: ভাষা, সংস্কৃতি ও পরিচয়। কোর্সটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছে ‘স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ইতিহাস’ কোর্সের পরিবর্তে।
গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত ডিন (কারিকুলাম উন্নয়ন ও মূল্যায়ন কেন্দ্র) অধ্যাপক এ এইচ এম রুহুল কুদ্দুসের সই করা এক প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, প্রফেশনাল স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের বিএসসি (অনার্স) ইন এএমটি (এএমটি), বিএসসি (অনার্স) ইন এফডিটি (এফডিটি), বিএসসি (অনার্স) ইন কেএমটি (কেএমটি), বিএসসি (অনার্স) ইন টিএসটি (টিএসটি), বিবিএ (অনার্স) প্রফেশনাল, বিএসসি (অনার্স) ইন ইসিই (ইসিই), বিএসসি (অনার্স) ইন সিএসই (সিএসই), বিএসসি (অনার্স) ইন মেরিন ফিশারিজ, বিএসসি (অনার্স) ইন মেরিন নটিক্যাল, বিবিএ (অনার্স) ইন ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট, বিএ (অনার্স) ইন ড্রামা অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ, বিএফএ (অনার্স), বি-মিউজিক (অনার্স) এবং বিএড (অনার্স) বিষয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ‘স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস’ বিষয়ের পরিবর্তে ‘বাংলাদেশের ইতিহাস: ভাষা, সংস্কৃতি ও পরিচয়’ (কোর্স কোড ২১৯৯০১) কোর্সটি আবশ্যিক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
এর আগে ৬ নভেম্বর জারি করা আরও এক প্রজ্ঞাপনে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ স্নাতক সম্মান প্রোগ্রামের সব বিষয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ‘বাংলাদেশের ইতিহাস: ভাষা, সংস্কৃতি ও পরিচয়’ বিষয়ের কোর্সটি আবশ্যিকভাবে অন্তর্ভুক্ত করার ঘোষণা দেওয়া হয়।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, স্নাতক (সম্মান) ও প্রফেশনাল স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নতুন কোর্সটি পাঠদান করাবেন ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, নৃবিজ্ঞান, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিষয়ে শিক্ষকেরা।
নতুন এ কোর্সের বিষয়ে জানতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ এবং কারিকুলাম উন্নয়ন ও মূল্যায়ন কেন্দ্রের ডিন অধ্যাপক এ এইচ এম রুহুল কুদ্দুসের সঙ্গে একাধিকবার ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁরা সাড়া দেননি।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেশনাল স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের সব বিষয়ের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন একটি কোর্স অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। কোর্সের নাম—বাংলাদেশের ইতিহাস: ভাষা, সংস্কৃতি ও পরিচয়। কোর্সটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছে ‘স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ইতিহাস’ কোর্সের পরিবর্তে।
গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত ডিন (কারিকুলাম উন্নয়ন ও মূল্যায়ন কেন্দ্র) অধ্যাপক এ এইচ এম রুহুল কুদ্দুসের সই করা এক প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, প্রফেশনাল স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের বিএসসি (অনার্স) ইন এএমটি (এএমটি), বিএসসি (অনার্স) ইন এফডিটি (এফডিটি), বিএসসি (অনার্স) ইন কেএমটি (কেএমটি), বিএসসি (অনার্স) ইন টিএসটি (টিএসটি), বিবিএ (অনার্স) প্রফেশনাল, বিএসসি (অনার্স) ইন ইসিই (ইসিই), বিএসসি (অনার্স) ইন সিএসই (সিএসই), বিএসসি (অনার্স) ইন মেরিন ফিশারিজ, বিএসসি (অনার্স) ইন মেরিন নটিক্যাল, বিবিএ (অনার্স) ইন ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট, বিএ (অনার্স) ইন ড্রামা অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ, বিএফএ (অনার্স), বি-মিউজিক (অনার্স) এবং বিএড (অনার্স) বিষয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ‘স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস’ বিষয়ের পরিবর্তে ‘বাংলাদেশের ইতিহাস: ভাষা, সংস্কৃতি ও পরিচয়’ (কোর্স কোড ২১৯৯০১) কোর্সটি আবশ্যিক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
এর আগে ৬ নভেম্বর জারি করা আরও এক প্রজ্ঞাপনে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ স্নাতক সম্মান প্রোগ্রামের সব বিষয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ‘বাংলাদেশের ইতিহাস: ভাষা, সংস্কৃতি ও পরিচয়’ বিষয়ের কোর্সটি আবশ্যিকভাবে অন্তর্ভুক্ত করার ঘোষণা দেওয়া হয়।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, স্নাতক (সম্মান) ও প্রফেশনাল স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নতুন কোর্সটি পাঠদান করাবেন ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, নৃবিজ্ঞান, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিষয়ে শিক্ষকেরা।
নতুন এ কোর্সের বিষয়ে জানতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ এবং কারিকুলাম উন্নয়ন ও মূল্যায়ন কেন্দ্রের ডিন অধ্যাপক এ এইচ এম রুহুল কুদ্দুসের সঙ্গে একাধিকবার ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁরা সাড়া দেননি।

ছোট একটি গ্রাম কুশলপুর। দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলা শহর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে। সেই গ্রামের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়—সুব্রত খাজাঞ্চী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। অজপাড়াগাঁয়ের স্কুলটি এবার দেশের শ্রেষ্ঠ প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্বাচিত হয়েছে। ‘মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করি, বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ি...
১৮ মে ২০২৫
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) এক অনন্য আন্তর্জাতিক গৌরবের মুহূর্তের সাক্ষী হলো। পর্তুগিজ রাজপরিবারের প্রধান মহামহিম HRH Dom Duarte, ব্রাগঁজা ডিউক তাঁর রাজকীয় সফরে বেলা ১১টা দিকে ডিআইইউ ক্যাম্পাস, ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটি, বিরুলিয়া, সাভারে আগমন করেন।
১ দিন আগে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায় এবং ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
২ দিন আগে
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) এক অনন্য আন্তর্জাতিক গৌরবের মুহূর্তের সাক্ষী হলো। পর্তুগিজ রাজপরিবারের প্রধান মহামহিম HRH Dom Duarte, ব্রাগঁজা ডিউক তাঁর রাজকীয় সফরে বেলা ১১টা দিকে ডিআইইউ ক্যাম্পাস, ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটি, বিরুলিয়া, সাভারে আগমন করেন।
এই সফরের অন্যতম আকর্ষণ ছিল লন্ডন টি এক্সচেঞ্জ-এর সঙ্গে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির একটি কৌশলগত অংশীদারিত্ব স্বাক্ষর অনুষ্ঠান, যা ভবিষ্যতে শিক্ষা, সংস্কৃতি ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। এছাড়াও এই সফরের মাধ্যমে ফেয়ার পে চার্টার এর বাংলাদেশ আম্বাসেডর হিসেবে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান ড. মো. সবুর খানকে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়েছে।
এই উদ্যোগটি মূলত যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রতিষ্ঠান London Tea Exchange (LTE)-এর নেতৃত্বে পরিচালিত হচ্ছে, যেটি বিশ্বজুড়ে বিলাসবহুল চা বিপণনের পাশাপাশি নৈতিক ব্যবসা ও সামাজিক দায়বদ্ধতা (CSR)-এর ক্ষেত্রেও পরিচিত একটি নাম। Fair Pay Charter বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, করপোরেট হাউস ও উদ্যোক্তা সংগঠনের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে—যাতে প্রতিটি দেশে ন্যায্য বেতন নীতি কার্যকর হয়।
ফেয়ার পে চার্টার এর মূল লক্ষ্য হলো কর্মক্ষেত্রে ন্যায্য ও স্বচ্ছ বেতন কাঠামো প্রতিষ্ঠা করা, সমান কাজের জন্য সমান পারিশ্রমিক নিশ্চিত করা এবং বৈষম্যহীন একটি মানবিক কর্মসংস্কৃতি গড়ে তোলা। এর মাধ্যমে বাংলাদেশে কর্মীদের ন্যায্য প্রাপ্যতা, মর্যাদা ও আর্থিক স্বচ্ছতার নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়।
এই রাজকীয় সফরের অংশ হিসেবে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) এবং লন্ডন টি এক্সচেঞ্জ (London Tea Exchange) এক ঐতিহাসিক সমঝোতা স্মারক (MoU) স্বাক্ষর করেছে, যার লক্ষ্য হলো চা সংস্কৃতি, উদ্যোক্তা উন্নয়ন এবং বৈশ্বিক বাণিজ্য ক্ষেত্রে একাডেমিক, সাংস্কৃতিক ও দক্ষতা উন্নয়নমূলক সহযোগিতা জোরদার করা।
এই অংশীদারিত্বের আওতায় ডিআইইউ ‘Tea Mastering’ বিষয়ে একটি স্বল্পমেয়াদি কোর্স চালু করবে, পাশাপাশি গ্রীষ্মকালীন ও মাইক্রো-ক্রেডেনশিয়াল প্রোগ্রাম শুরু করবে, শিক্ষার্থীদের জন্য চা বাগান ও প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা পরিদর্শনের ব্যবস্থা করবে এবং ক্যাম্পাসে একটি ‘Tea Corner’ স্থাপন করবে, যেখানে বিশ্ব চা ঐতিহ্যকে উদ্যাপন করা হবে। এই সহযোগিতা শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক অভিজ্ঞতা এবং আন্তর্জাতিক চা শিল্প সম্পর্কে ব্যবহারিক জ্ঞান বৃদ্ধিতে এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে।
আরেকটি ঐতিহাসিক মুহূর্তে, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এবং পর্তুগিজ রাজপরিবারের প্রধান মহামান্য Dom Duarte Pio, Duke of Braganza এর মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছে ‘Duke of Braganza Youth Leadership & Service Program–Bangladesh Chapter’ শীর্ষক একটি সমঝোতা স্মারক, যার মূল থিম হলো ‘Leadership Through Service’ বা ‘সেবার মাধ্যমে নেতৃত্ব’।
এই প্রোগ্রামের লক্ষ্য হলো তরুণদের নেতৃত্ব বিকাশ, সামাজিক সেবা, টেকসই পর্যটন এবং বৈশ্বিক নাগরিকত্বের চেতনা জাগিয়ে তোলা, যা শিক্ষা, সংস্কৃতি ও উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও পর্তুগালের সম্পর্ককে আরও সুদৃঢ় করবে। এই উদ্যোগে পর্তুগালের রাজপরিবার রয়েল প্যাট্রোনেজ ও সার্টিফিকেশন প্রদান করবে, আর ডিআইইউ বাংলাদেশের জাতীয় সচিবালয় (National Secretariat) হিসেবে কাজ করবে, যার মাধ্যমে প্রশিক্ষণ, কর্মশালা ও দেশব্যাপী নেতৃত্ব উন্নয়নমূলক কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে।
এছাড়াও, এই রাজকীয় সফরের অংশ হিসেবে ডিআইইউ ক্যাম্পাসে উদ্বোধন করা হয়েছে ‘Duke of Braganza Heritage Culinary Studio’—যা একটি অগ্রণী উদ্যোগ হিসেবে আন্তর্জাতিক রন্ধনশৈলী ও বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার সংস্কৃতির এক মনোমুগ্ধকর সংমিশ্রণ তৈরি করবে। এটি হবে সাংস্কৃতিক বিনিময়, খাদ্য ঐতিহ্য ও টেকসই গ্যাস্ট্রোনমির এক অনন্য কেন্দ্রবিন্দু।
রাজকীয় আগমনে পর্তুগিজ রাজপরিবারের প্রধান মহামহিম HRH Dom Duarte, ব্রাগঁজা ডিউক কে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে দেওয়া হয় গার্ড অব অনার সম্মান। এরপর মহামান্য ডিউক বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শন করেন এবং শিক্ষক, কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। তাঁর সফরের মধ্য দিয়ে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও পর্তুগালের মধ্যে শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিনিময়ের নতুন দিগন্তের সূচনা হলো।
রাজপরিবারের এই সফররত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ড্যাফোডিল ফ্যামিলি ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ড. মো. সবুর খান। তিনি বলেন,‘ড্যাফোডিল সর্বদাই বৈশ্বিক শিক্ষার সংযোগ তৈরি করতে কাজ করছে। পর্তুগালের রাজপরিবারের এই সফর ও লন্ডন টি এক্সচেঞ্জের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারিত্ব ড্যাফোডিলের আন্তর্জাতিক উপস্থিতিকে আরও শক্তিশালী করবে এবং আমাদের শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করবে।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন মহামান্যা ডাচেস ইসাবেল ইনেস দে হেরেদিয়া, মহামান্য প্রিন্স আফনসো দে সান্তা মারিয়া, স্যার শেখ আলিউর রহমান, K.G.O.R., K.C., O.B.E. গ্রুপ চেয়ারম্যান, লন্ডন টি এক্সচেঞ্জ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম. আর. কবির , প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক মোহাম্মদ মাসুম ইকবাল, ট্রেজারার ড. হামিদুল হক খান, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, শিক্ষক, প্রশাসনিক কর্মকর্তা এবং ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ।
অধ্যাপক ড. এম. আর. কবির (উপাচার্য,ডিআইইউ) বলেন, ‘আমরা তাঁর রাজকীয় আগমনে গর্বিত এবং বাংলাদেশের সঙ্গে পর্তুগালের শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সহযোগিতাকে নতুন দিগন্তে পৌঁছে দিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। এই অংশীদারিত্ব শিক্ষাবিদ ও গবেষণার বিনিময়, এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম এবং যৌথ উদ্যোগের পথ প্রসারিত করবে, যা ডিআইইউর আন্তর্জাতিক মর্যাদা আরও দৃঢ় করবে।’
সফরের অংশ হিসেবে আয়োজিত হয় একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, যেখানে ড্যাফোডিলের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে সুন্দরভাবে তুলে ধরেন। দিনব্যাপী এই রাজকীয় সফরের সমাপ্তি ঘটে রাজপরিবারের সম্মানে আয়োজিত বিশেষ ন্যাশনাল লাঞ্চ-এর মধ্য দিয়ে, যেখানে পর্তুগিজ রাজপরিবার, বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র প্রশাসন, বিদেশি অতিথি, সাংবাদিক ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির এই ঐতিহাসিক সফর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিকীকরণ যাত্রায় এক অনন্য অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হবে। এটি বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা খাতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও সংস্কৃতি বিনিময়ের এক নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) হলো বাংলাদেশের এক শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, যা শিক্ষা, গবেষণা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতায় নিবেদিত।

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) এক অনন্য আন্তর্জাতিক গৌরবের মুহূর্তের সাক্ষী হলো। পর্তুগিজ রাজপরিবারের প্রধান মহামহিম HRH Dom Duarte, ব্রাগঁজা ডিউক তাঁর রাজকীয় সফরে বেলা ১১টা দিকে ডিআইইউ ক্যাম্পাস, ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটি, বিরুলিয়া, সাভারে আগমন করেন।
এই সফরের অন্যতম আকর্ষণ ছিল লন্ডন টি এক্সচেঞ্জ-এর সঙ্গে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির একটি কৌশলগত অংশীদারিত্ব স্বাক্ষর অনুষ্ঠান, যা ভবিষ্যতে শিক্ষা, সংস্কৃতি ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। এছাড়াও এই সফরের মাধ্যমে ফেয়ার পে চার্টার এর বাংলাদেশ আম্বাসেডর হিসেবে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান ড. মো. সবুর খানকে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়েছে।
এই উদ্যোগটি মূলত যুক্তরাজ্যভিত্তিক প্রতিষ্ঠান London Tea Exchange (LTE)-এর নেতৃত্বে পরিচালিত হচ্ছে, যেটি বিশ্বজুড়ে বিলাসবহুল চা বিপণনের পাশাপাশি নৈতিক ব্যবসা ও সামাজিক দায়বদ্ধতা (CSR)-এর ক্ষেত্রেও পরিচিত একটি নাম। Fair Pay Charter বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, করপোরেট হাউস ও উদ্যোক্তা সংগঠনের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে—যাতে প্রতিটি দেশে ন্যায্য বেতন নীতি কার্যকর হয়।
ফেয়ার পে চার্টার এর মূল লক্ষ্য হলো কর্মক্ষেত্রে ন্যায্য ও স্বচ্ছ বেতন কাঠামো প্রতিষ্ঠা করা, সমান কাজের জন্য সমান পারিশ্রমিক নিশ্চিত করা এবং বৈষম্যহীন একটি মানবিক কর্মসংস্কৃতি গড়ে তোলা। এর মাধ্যমে বাংলাদেশে কর্মীদের ন্যায্য প্রাপ্যতা, মর্যাদা ও আর্থিক স্বচ্ছতার নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়।
এই রাজকীয় সফরের অংশ হিসেবে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) এবং লন্ডন টি এক্সচেঞ্জ (London Tea Exchange) এক ঐতিহাসিক সমঝোতা স্মারক (MoU) স্বাক্ষর করেছে, যার লক্ষ্য হলো চা সংস্কৃতি, উদ্যোক্তা উন্নয়ন এবং বৈশ্বিক বাণিজ্য ক্ষেত্রে একাডেমিক, সাংস্কৃতিক ও দক্ষতা উন্নয়নমূলক সহযোগিতা জোরদার করা।
এই অংশীদারিত্বের আওতায় ডিআইইউ ‘Tea Mastering’ বিষয়ে একটি স্বল্পমেয়াদি কোর্স চালু করবে, পাশাপাশি গ্রীষ্মকালীন ও মাইক্রো-ক্রেডেনশিয়াল প্রোগ্রাম শুরু করবে, শিক্ষার্থীদের জন্য চা বাগান ও প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা পরিদর্শনের ব্যবস্থা করবে এবং ক্যাম্পাসে একটি ‘Tea Corner’ স্থাপন করবে, যেখানে বিশ্ব চা ঐতিহ্যকে উদ্যাপন করা হবে। এই সহযোগিতা শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক অভিজ্ঞতা এবং আন্তর্জাতিক চা শিল্প সম্পর্কে ব্যবহারিক জ্ঞান বৃদ্ধিতে এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে।
আরেকটি ঐতিহাসিক মুহূর্তে, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এবং পর্তুগিজ রাজপরিবারের প্রধান মহামান্য Dom Duarte Pio, Duke of Braganza এর মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছে ‘Duke of Braganza Youth Leadership & Service Program–Bangladesh Chapter’ শীর্ষক একটি সমঝোতা স্মারক, যার মূল থিম হলো ‘Leadership Through Service’ বা ‘সেবার মাধ্যমে নেতৃত্ব’।
এই প্রোগ্রামের লক্ষ্য হলো তরুণদের নেতৃত্ব বিকাশ, সামাজিক সেবা, টেকসই পর্যটন এবং বৈশ্বিক নাগরিকত্বের চেতনা জাগিয়ে তোলা, যা শিক্ষা, সংস্কৃতি ও উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও পর্তুগালের সম্পর্ককে আরও সুদৃঢ় করবে। এই উদ্যোগে পর্তুগালের রাজপরিবার রয়েল প্যাট্রোনেজ ও সার্টিফিকেশন প্রদান করবে, আর ডিআইইউ বাংলাদেশের জাতীয় সচিবালয় (National Secretariat) হিসেবে কাজ করবে, যার মাধ্যমে প্রশিক্ষণ, কর্মশালা ও দেশব্যাপী নেতৃত্ব উন্নয়নমূলক কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে।
এছাড়াও, এই রাজকীয় সফরের অংশ হিসেবে ডিআইইউ ক্যাম্পাসে উদ্বোধন করা হয়েছে ‘Duke of Braganza Heritage Culinary Studio’—যা একটি অগ্রণী উদ্যোগ হিসেবে আন্তর্জাতিক রন্ধনশৈলী ও বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার সংস্কৃতির এক মনোমুগ্ধকর সংমিশ্রণ তৈরি করবে। এটি হবে সাংস্কৃতিক বিনিময়, খাদ্য ঐতিহ্য ও টেকসই গ্যাস্ট্রোনমির এক অনন্য কেন্দ্রবিন্দু।
রাজকীয় আগমনে পর্তুগিজ রাজপরিবারের প্রধান মহামহিম HRH Dom Duarte, ব্রাগঁজা ডিউক কে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে দেওয়া হয় গার্ড অব অনার সম্মান। এরপর মহামান্য ডিউক বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থাপনা পরিদর্শন করেন এবং শিক্ষক, কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। তাঁর সফরের মধ্য দিয়ে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও পর্তুগালের মধ্যে শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিনিময়ের নতুন দিগন্তের সূচনা হলো।
রাজপরিবারের এই সফররত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ড্যাফোডিল ফ্যামিলি ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ড. মো. সবুর খান। তিনি বলেন,‘ড্যাফোডিল সর্বদাই বৈশ্বিক শিক্ষার সংযোগ তৈরি করতে কাজ করছে। পর্তুগালের রাজপরিবারের এই সফর ও লন্ডন টি এক্সচেঞ্জের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারিত্ব ড্যাফোডিলের আন্তর্জাতিক উপস্থিতিকে আরও শক্তিশালী করবে এবং আমাদের শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করবে।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন মহামান্যা ডাচেস ইসাবেল ইনেস দে হেরেদিয়া, মহামান্য প্রিন্স আফনসো দে সান্তা মারিয়া, স্যার শেখ আলিউর রহমান, K.G.O.R., K.C., O.B.E. গ্রুপ চেয়ারম্যান, লন্ডন টি এক্সচেঞ্জ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম. আর. কবির , প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক মোহাম্মদ মাসুম ইকবাল, ট্রেজারার ড. হামিদুল হক খান, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, শিক্ষক, প্রশাসনিক কর্মকর্তা এবং ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ।
অধ্যাপক ড. এম. আর. কবির (উপাচার্য,ডিআইইউ) বলেন, ‘আমরা তাঁর রাজকীয় আগমনে গর্বিত এবং বাংলাদেশের সঙ্গে পর্তুগালের শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সহযোগিতাকে নতুন দিগন্তে পৌঁছে দিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। এই অংশীদারিত্ব শিক্ষাবিদ ও গবেষণার বিনিময়, এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম এবং যৌথ উদ্যোগের পথ প্রসারিত করবে, যা ডিআইইউর আন্তর্জাতিক মর্যাদা আরও দৃঢ় করবে।’
সফরের অংশ হিসেবে আয়োজিত হয় একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, যেখানে ড্যাফোডিলের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে সুন্দরভাবে তুলে ধরেন। দিনব্যাপী এই রাজকীয় সফরের সমাপ্তি ঘটে রাজপরিবারের সম্মানে আয়োজিত বিশেষ ন্যাশনাল লাঞ্চ-এর মধ্য দিয়ে, যেখানে পর্তুগিজ রাজপরিবার, বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র প্রশাসন, বিদেশি অতিথি, সাংবাদিক ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির এই ঐতিহাসিক সফর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিকীকরণ যাত্রায় এক অনন্য অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হবে। এটি বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা খাতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও সংস্কৃতি বিনিময়ের এক নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) হলো বাংলাদেশের এক শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, যা শিক্ষা, গবেষণা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতায় নিবেদিত।

ছোট একটি গ্রাম কুশলপুর। দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলা শহর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে। সেই গ্রামের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়—সুব্রত খাজাঞ্চী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। অজপাড়াগাঁয়ের স্কুলটি এবার দেশের শ্রেষ্ঠ প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্বাচিত হয়েছে। ‘মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করি, বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ি...
১৮ মে ২০২৫
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, স্নাতক (সম্মান) ও প্রফেশনাল স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নতুন কোর্সটি পাঠদান করাবেন ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, নৃবিজ্ঞান, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিষয়ে শিক্ষকেরা।
১০ মিনিট আগে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায় এবং ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
২ দিন আগে
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায় এবং ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে লেকচার ও ব্যবহারিক ক্লাসে শিক্ষার্থীদের ৬০ শতাংশ উপস্থিতি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। পরীক্ষার ফরম পূরণে কলেজ কর্তৃপক্ষকে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার উল্লেখ করতে হবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষার পদ্ধতি পরিবর্তন করে সংশোধিত রেগুলেশনে এসব তথ্য রয়েছে। সংশোধিত রেগুলেশনটি গত রোববার জারি করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এটি গতকাল সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়টির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে পরীক্ষা পদ্ধতি পরিবর্তন নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে অপারগতা জানান সংশোধিত রেগুলেশন অনুমোদন দেওয়া জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক এ এইচ এম রুহুল কুদ্দুস।
স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের সংশোধিত রেগুলেশন অনুযায়ী, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে তত্ত্বীয় কোর্সের প্রশ্নপত্রের ধরন ও মূল্যায়নের কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হয়েছে।
সংশোধিত রেগুলেশনে ধারাবাহিক মূল্যায়নের ২০ নম্বরের মধ্যে ৪ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশন বা কুইজে ৫ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ৫ ও ইন-কোর্স পরীক্ষায় ১০ নম্বর থাকবে। ৩ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৪ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ৩ নম্বর, ইন-কোর্সে ৮ নম্বর মিলিয়ে মোট ১৫ নম্বর থাকবে। ২ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৩ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ২ নম্বর, ইন-কোর্সে ৫ নম্বরসহ মোট ১০ নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে।
রেগুলেশনে উল্লেখ করা হয়েছে, ব্যবহারিক কোর্সের মূল্যায়ন সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সিলেবাস অনুযায়ী পরিচালিত হবে।
প্রশ্নকাঠামো নিয়ে সংশোধিত রেগুলেশনে বলা হয়েছে, ৪ ক্রেডিট কোর্সে ১২টি প্রশ্নের মধ্যে ৮টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। মোট নম্বর থাকবে ৮০, সময় ৪ ঘণ্টা। ৩ ক্রেডিট কোর্সে ৯টি প্রশ্নের মধ্যে ৬টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। মোট নম্বর ৬০, সময় ৩ ঘণ্টা। ২ ক্রেডিট কোর্সে ৬টি প্রশ্নের মধ্যে ৪টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। মোট নম্বর ৪০, সময় ২ ঘণ্টা।
প্রয়োজনে প্রতিটি প্রশ্নে সর্বোচ্চ তিনটি উপ-প্রশ্ন (ক, খ, গ বা a, b, c) রাখা যাবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায় এবং ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে লেকচার ও ব্যবহারিক ক্লাসে শিক্ষার্থীদের ৬০ শতাংশ উপস্থিতি বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। পরীক্ষার ফরম পূরণে কলেজ কর্তৃপক্ষকে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার উল্লেখ করতে হবে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষার পদ্ধতি পরিবর্তন করে সংশোধিত রেগুলেশনে এসব তথ্য রয়েছে। সংশোধিত রেগুলেশনটি গত রোববার জারি করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এটি গতকাল সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়টির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে পরীক্ষা পদ্ধতি পরিবর্তন নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে অপারগতা জানান সংশোধিত রেগুলেশন অনুমোদন দেওয়া জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন (শিক্ষাক্রম) অধ্যাপক এ এইচ এম রুহুল কুদ্দুস।
স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের সংশোধিত রেগুলেশন অনুযায়ী, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে তত্ত্বীয় কোর্সের প্রশ্নপত্রের ধরন ও মূল্যায়নের কাঠামোতে পরিবর্তন আনা হয়েছে।
সংশোধিত রেগুলেশনে ধারাবাহিক মূল্যায়নের ২০ নম্বরের মধ্যে ৪ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশন বা কুইজে ৫ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ৫ ও ইন-কোর্স পরীক্ষায় ১০ নম্বর থাকবে। ৩ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৪ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ৩ নম্বর, ইন-কোর্সে ৮ নম্বর মিলিয়ে মোট ১৫ নম্বর থাকবে। ২ ক্রেডিট কোর্সে অ্যাসাইনমেন্ট ও কুইজে ৩ নম্বর, ক্লাস উপস্থিতিতে ২ নম্বর, ইন-কোর্সে ৫ নম্বরসহ মোট ১০ নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে।
রেগুলেশনে উল্লেখ করা হয়েছে, ব্যবহারিক কোর্সের মূল্যায়ন সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সিলেবাস অনুযায়ী পরিচালিত হবে।
প্রশ্নকাঠামো নিয়ে সংশোধিত রেগুলেশনে বলা হয়েছে, ৪ ক্রেডিট কোর্সে ১২টি প্রশ্নের মধ্যে ৮টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। মোট নম্বর থাকবে ৮০, সময় ৪ ঘণ্টা। ৩ ক্রেডিট কোর্সে ৯টি প্রশ্নের মধ্যে ৬টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। মোট নম্বর ৬০, সময় ৩ ঘণ্টা। ২ ক্রেডিট কোর্সে ৬টি প্রশ্নের মধ্যে ৪টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। মোট নম্বর ৪০, সময় ২ ঘণ্টা।
প্রয়োজনে প্রতিটি প্রশ্নে সর্বোচ্চ তিনটি উপ-প্রশ্ন (ক, খ, গ বা a, b, c) রাখা যাবে।

ছোট একটি গ্রাম কুশলপুর। দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলা শহর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে। সেই গ্রামের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়—সুব্রত খাজাঞ্চী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। অজপাড়াগাঁয়ের স্কুলটি এবার দেশের শ্রেষ্ঠ প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্বাচিত হয়েছে। ‘মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করি, বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ি...
১৮ মে ২০২৫
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, স্নাতক (সম্মান) ও প্রফেশনাল স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নতুন কোর্সটি পাঠদান করাবেন ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, নৃবিজ্ঞান, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিষয়ে শিক্ষকেরা।
১০ মিনিট আগে
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) এক অনন্য আন্তর্জাতিক গৌরবের মুহূর্তের সাক্ষী হলো। পর্তুগিজ রাজপরিবারের প্রধান মহামহিম HRH Dom Duarte, ব্রাগঁজা ডিউক তাঁর রাজকীয় সফরে বেলা ১১টা দিকে ডিআইইউ ক্যাম্পাস, ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটি, বিরুলিয়া, সাভারে আগমন করেন।
১ দিন আগে
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। নবঘোষিত কমিটিতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান আবু মিয়া আকন্দ (তুহিন) ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক আবু সাদাত।
গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
ঘোষিত ২৩ সদস্যবিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটিতে সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক মুহাম্মাদ ইমতিয়াজ ও ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির সিনিয়র সহপরিচালক আনোয়ার হাবীব কাজল; যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির ব্র্যান্ডিং ও পাবলিক রিলেশন অফিসের পরিচালক আল আমিন শিকদার সিহাব এবং ইস্টওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মহিউদ্দিন।
এ ছাড়া সাংগঠনিক সম্পাদক প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির ডেপুটি ডিরেক্টর ও জনসংযোগ বিভাগের প্রধান জাহিদ হাসান; সহসাংগঠনিক সম্পাদক নুরুজ্জামান ফারাবী; অর্থ সম্পাদক ফারইস্ট ইউনিভার্সিটির যুগ্ম রেজিস্ট্রার মামুন-উল মতিন; সহসাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাদিক হাসান পলাশ; দপ্তর ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা নাহিদ হাসান; সহদপ্তর ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক তারেক ওমর; প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের উপপরিচালক আবু হাশেম রনি এবং সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ইউনিভার্সিটি অব স্কিল এনরিচমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান মোশাররফ হোসাইন।
ক্রীড়া সম্পাদক মেরিট ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের পরিচালক মনজুর হোসাইন এবং সহক্রীড়া সম্পাদক ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজার ফাতিউস ফাহমিদ সৌরভ; সাংস্কৃতিক সম্পাদক ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান রাইসুল হক চৌধুরী এবং সহসাংস্কৃতিক সম্পাদক আহছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা শামসুল হক; আন্তর্জাতিক ও গবেষণা সম্পাদক বিইউএইচএস নির্বাহী কর্মকর্তা হাসিনা এনজেল।
এ ছাড়া ইসি সদস্য হিসেবে রয়েছেন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের জনসংযোগ বিভাগের সহপরিচালক ওয়াহিদুজ্জামান, নর্দান ইউনিভার্সিটির যুগ্ম পরিচালক শেখ মাহবুব, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের সাবেক সহকারী পরিচালক বদিউজ্জামান সোহেল এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের সহকারী পরিচালক মো. ফায়জ্জুল্লাহ।
সমিতির উপদেষ্টা পরিষদে রয়েছেন ইউজিসির জনসংযোগ ও তথ্য অধিকার বিভাগের পরিচালক ড. এ কে এম শামসুল আরেফিন, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মনিরুজ্জামান টিপু, পুপরোয়ার সাবেক সভাপতি লুৎফর রহমান ও সদ্যবিদায়ী সভাপতি মনিরুল ইসলাম রিন্টু, বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক বেলাল আহমেদ এবং পুপরোয়ার সাবেক সহসভাপতি ড. হাসান সাইমুম ওয়াহাব।
পুপরোয়া দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে, উচ্চশিক্ষার অগ্রগতি, আন্তর্জাতিক সংযোগ বৃদ্ধি, কৌশলগত তথ্য ব্যবস্থাপনা ও সুনাম নির্মাণে জনসংযোগ পেশাজীবীদের ভূমিকা অপরিহার্য ও তাৎপর্যপূর্ণ।
নবনির্বাচিত কমিটি দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে জনসংযোগ পেশার বিকাশ, পলিসি উন্নয়ন, প্রশিক্ষণ, গবেষণা ও পেশাগত মর্যাদা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে কার্যকর কর্মপরিকল্পনা ও কর্মকাণ্ড নেবে।

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে কর্মরত জনসংযোগ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি পাবলিক রিলেশন্স অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পুপরোয়া) ২০২৬–২৭ মেয়াদের কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। নবঘোষিত কমিটিতে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান আবু মিয়া আকন্দ (তুহিন) ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক আবু সাদাত।
গত শুক্রবার বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির কার্যালয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
ঘোষিত ২৩ সদস্যবিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটিতে সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক মুহাম্মাদ ইমতিয়াজ ও ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির সিনিয়র সহপরিচালক আনোয়ার হাবীব কাজল; যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির ব্র্যান্ডিং ও পাবলিক রিলেশন অফিসের পরিচালক আল আমিন শিকদার সিহাব এবং ইস্টওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মহিউদ্দিন।
এ ছাড়া সাংগঠনিক সম্পাদক প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির ডেপুটি ডিরেক্টর ও জনসংযোগ বিভাগের প্রধান জাহিদ হাসান; সহসাংগঠনিক সম্পাদক নুরুজ্জামান ফারাবী; অর্থ সম্পাদক ফারইস্ট ইউনিভার্সিটির যুগ্ম রেজিস্ট্রার মামুন-উল মতিন; সহসাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাদিক হাসান পলাশ; দপ্তর ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা নাহিদ হাসান; সহদপ্তর ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক তারেক ওমর; প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের উপপরিচালক আবু হাশেম রনি এবং সহপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ইউনিভার্সিটি অব স্কিল এনরিচমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান মোশাররফ হোসাইন।
ক্রীড়া সম্পাদক মেরিট ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের পরিচালক মনজুর হোসাইন এবং সহক্রীড়া সম্পাদক ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজার ফাতিউস ফাহমিদ সৌরভ; সাংস্কৃতিক সম্পাদক ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের প্রধান রাইসুল হক চৌধুরী এবং সহসাংস্কৃতিক সম্পাদক আহছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা শামসুল হক; আন্তর্জাতিক ও গবেষণা সম্পাদক বিইউএইচএস নির্বাহী কর্মকর্তা হাসিনা এনজেল।
এ ছাড়া ইসি সদস্য হিসেবে রয়েছেন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশের জনসংযোগ বিভাগের সহপরিচালক ওয়াহিদুজ্জামান, নর্দান ইউনিভার্সিটির যুগ্ম পরিচালক শেখ মাহবুব, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের সাবেক সহকারী পরিচালক বদিউজ্জামান সোহেল এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ বিভাগের সহকারী পরিচালক মো. ফায়জ্জুল্লাহ।
সমিতির উপদেষ্টা পরিষদে রয়েছেন ইউজিসির জনসংযোগ ও তথ্য অধিকার বিভাগের পরিচালক ড. এ কে এম শামসুল আরেফিন, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মনিরুজ্জামান টিপু, পুপরোয়ার সাবেক সভাপতি লুৎফর রহমান ও সদ্যবিদায়ী সভাপতি মনিরুল ইসলাম রিন্টু, বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির জনসংযোগ বিভাগের পরিচালক বেলাল আহমেদ এবং পুপরোয়ার সাবেক সহসভাপতি ড. হাসান সাইমুম ওয়াহাব।
পুপরোয়া দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে, উচ্চশিক্ষার অগ্রগতি, আন্তর্জাতিক সংযোগ বৃদ্ধি, কৌশলগত তথ্য ব্যবস্থাপনা ও সুনাম নির্মাণে জনসংযোগ পেশাজীবীদের ভূমিকা অপরিহার্য ও তাৎপর্যপূর্ণ।
নবনির্বাচিত কমিটি দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে জনসংযোগ পেশার বিকাশ, পলিসি উন্নয়ন, প্রশিক্ষণ, গবেষণা ও পেশাগত মর্যাদা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে কার্যকর কর্মপরিকল্পনা ও কর্মকাণ্ড নেবে।

ছোট একটি গ্রাম কুশলপুর। দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলা শহর থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে। সেই গ্রামের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়—সুব্রত খাজাঞ্চী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। অজপাড়াগাঁয়ের স্কুলটি এবার দেশের শ্রেষ্ঠ প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্বাচিত হয়েছে। ‘মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করি, বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ি...
১৮ মে ২০২৫
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, স্নাতক (সম্মান) ও প্রফেশনাল স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নতুন কোর্সটি পাঠদান করাবেন ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, সমাজকর্ম, নৃবিজ্ঞান, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিষয়ে শিক্ষকেরা।
১০ মিনিট আগে
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) আজ মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) এক অনন্য আন্তর্জাতিক গৌরবের মুহূর্তের সাক্ষী হলো। পর্তুগিজ রাজপরিবারের প্রধান মহামহিম HRH Dom Duarte, ব্রাগঁজা ডিউক তাঁর রাজকীয় সফরে বেলা ১১টা দিকে ডিআইইউ ক্যাম্পাস, ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটি, বিরুলিয়া, সাভারে আগমন করেন।
১ দিন আগে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রোগ্রামের পরীক্ষা পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। এখন থেকে প্রতি কোর্সের পূর্ণমানের ৮০ শতাংশ নম্বর ফাইনাল পরীক্ষায় এবং ২০ শতাংশ ধারাবাহিক মূল্যায়নে বরাদ্দ থাকবে।
২ দিন আগে