মিনহাজ তুহিন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
আজহারুল ইসলাম আশিক। পড়াশোনা করছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে। তবে এর বাইরে তাঁর আরও একটি পরিচয় আছে। তিনি সরকারি তালিকাভুক্ত একজন সফল ফ্রিল্যান্সার। তিন বছর ধরে ফ্রিল্যান্সিং করে তিনি প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করেন। ফ্রিল্যান্সিংয়ের টাকা দিয়ে তিনি বানিয়েছেন বাড়ি, কিনেছেন শখের মোটরসাইকেল ও ক্যামেরা।
যেভাবে শুরু
ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলার আশিক ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিষয়টি প্রথম জানতে পারেন ২০১৩ সালে। তখন তিনি নবম শ্রেণিতে পড়তেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া তাঁর দূরসম্পর্কের এক চাচা তখন ফ্রিল্যান্সিং করে প্রচুর টাকা আয় করতেন। মূলত তাঁর মাধ্যমেই আশিকের ফ্রিল্যান্সিংয়ে হাতেখড়ি। সে বছর ঈদের বন্ধে সেই চাচা আশিকদের বাড়িতে বেড়াতে আসেন। আশিক তাঁর কাছে ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চান। তিনি আশিকের আগ্রহ দেখে একটি কাজ দেন। একপর্যায়ে আশিক ইউটিউব চ্যানেল খুলে সেখানে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও আপলোড করতে থাকেন। ২০১৭ সাল পর্যন্ত এভাবেই চলতে লাগল। এ সময় ইউটিউব থেকে সামান্য পরিমাণ আয় হতো আশিকের। ২০১৮ সালের মার্চে হোয়াইট বোর্ড অ্যানিমেশন শিখে ফাইবারে একটা অ্যাকাউন্ট খুলে ৫ ডলারের একটা কাজ করেন। ফ্রিল্যান্সিংয়ের জগতে এটাই তাঁর প্রথম কাজ। তবে কাজ তেমন ভালো না হওয়ায় আবারও শেখার প্রতি মনোযোগী হন তিনি।
করোনাকাল যখন আশীর্বাদ
২০২০ সালের আগস্ট মাসের মাঝামাঝিতে আশিক তাঁর বিভিন্ন দক্ষতা ক্লায়েন্টদের অফার করলেন। ক্লায়েন্টরা তাঁর প্রোফাইল দেখে নভেম্বর মাস থেকে কাজ দেওয়া শুরু করেন। ডিসেম্বর মাসে প্রথম তিনি ৪৫ হাজার টাকা আয় করেন। চার মাসের মাথায় তাঁর আয়ের পরিমাণ দাঁড়ায় ৪ লাখ টাকায়। এর পর থেকে প্রতি মাসে ২ থেকে ৩ লাখ টাকা করে গড়ে আয় হতে থাকে।
বানিয়েছেন বাড়ি, কিনছেন বাইক-ক্যামেরা
ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার এক বছরের মাথায় আশিক নিজের আয় ও বাবার কাছ থেকে কিছু টাকা নিয়ে প্রায় ২০ লাখ টাকা ব্যয় করে একটি বাড়ি বানিয়ে ফেলেন। এর কিছুদিনের মধ্যেই তিনি কিনে ফেলেন শখের মোটরসাইকেল ও ক্যামেরা।
আজহারুল ইসলাম আশিক। পড়াশোনা করছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে। তবে এর বাইরে তাঁর আরও একটি পরিচয় আছে। তিনি সরকারি তালিকাভুক্ত একজন সফল ফ্রিল্যান্সার। তিন বছর ধরে ফ্রিল্যান্সিং করে তিনি প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করেন। ফ্রিল্যান্সিংয়ের টাকা দিয়ে তিনি বানিয়েছেন বাড়ি, কিনেছেন শখের মোটরসাইকেল ও ক্যামেরা।
যেভাবে শুরু
ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলার আশিক ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিষয়টি প্রথম জানতে পারেন ২০১৩ সালে। তখন তিনি নবম শ্রেণিতে পড়তেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া তাঁর দূরসম্পর্কের এক চাচা তখন ফ্রিল্যান্সিং করে প্রচুর টাকা আয় করতেন। মূলত তাঁর মাধ্যমেই আশিকের ফ্রিল্যান্সিংয়ে হাতেখড়ি। সে বছর ঈদের বন্ধে সেই চাচা আশিকদের বাড়িতে বেড়াতে আসেন। আশিক তাঁর কাছে ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চান। তিনি আশিকের আগ্রহ দেখে একটি কাজ দেন। একপর্যায়ে আশিক ইউটিউব চ্যানেল খুলে সেখানে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও আপলোড করতে থাকেন। ২০১৭ সাল পর্যন্ত এভাবেই চলতে লাগল। এ সময় ইউটিউব থেকে সামান্য পরিমাণ আয় হতো আশিকের। ২০১৮ সালের মার্চে হোয়াইট বোর্ড অ্যানিমেশন শিখে ফাইবারে একটা অ্যাকাউন্ট খুলে ৫ ডলারের একটা কাজ করেন। ফ্রিল্যান্সিংয়ের জগতে এটাই তাঁর প্রথম কাজ। তবে কাজ তেমন ভালো না হওয়ায় আবারও শেখার প্রতি মনোযোগী হন তিনি।
করোনাকাল যখন আশীর্বাদ
২০২০ সালের আগস্ট মাসের মাঝামাঝিতে আশিক তাঁর বিভিন্ন দক্ষতা ক্লায়েন্টদের অফার করলেন। ক্লায়েন্টরা তাঁর প্রোফাইল দেখে নভেম্বর মাস থেকে কাজ দেওয়া শুরু করেন। ডিসেম্বর মাসে প্রথম তিনি ৪৫ হাজার টাকা আয় করেন। চার মাসের মাথায় তাঁর আয়ের পরিমাণ দাঁড়ায় ৪ লাখ টাকায়। এর পর থেকে প্রতি মাসে ২ থেকে ৩ লাখ টাকা করে গড়ে আয় হতে থাকে।
বানিয়েছেন বাড়ি, কিনছেন বাইক-ক্যামেরা
ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার এক বছরের মাথায় আশিক নিজের আয় ও বাবার কাছ থেকে কিছু টাকা নিয়ে প্রায় ২০ লাখ টাকা ব্যয় করে একটি বাড়ি বানিয়ে ফেলেন। এর কিছুদিনের মধ্যেই তিনি কিনে ফেলেন শখের মোটরসাইকেল ও ক্যামেরা।
বাংলা দ্বিতীয় পত্রে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। সাবার আগে ৩০ নম্বরের ব্যাকরণের কথা আসে। এখানে মোট ৬টি প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫। সব প্রশ্নে একটি বর্ণনামূলক এবং এর অথবায় একটি করে নির্ণয়মূলক প্রশ্ন থাকে। আমার মনে হয়, নির্ণয়মূলক প্রশ্নের উত্তর করা ভালো।
১০ ঘণ্টা আগেউন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, তুলনামূলক কম খরচ, সহজ ভিসাপ্রক্রিয়া এবং পড়াশোনার পর কাজের সুযোগ—সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ গন্তব্য নিউজিল্যান্ড। এখানে পড়াশোনার পর হাইকোর্টের প্র্যাকটিসিং ব্যারিস্টার হিসেবে নিযুক্ত ও সলিসিটর মাসুদ আলমের...
১১ ঘণ্টা আগেস্বপ্ন, সাধনা আর বন্ধুত্বে ভর করে উচ্চশিক্ষার নতুন অধ্যায়ে পা রেখেছেন যমজ বোন নুসরাত বিনতে জামান ও ইসরাত বিনতে জামান। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় নুসরাত সুযোগ পেয়েছেন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগে।
১১ ঘণ্টা আগেআধুনিক যুগের তরুণ উদ্ভাবকেরা যখন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে বিশ্বমঞ্চে দেশের নাম উজ্জ্বল করছেন, তখন তা নিঃসন্দেহে এক অনন্য গর্বের বিষয়। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা জিনিয়াস অলিম্পিয়াডে ব্রোঞ্জ জয় করে সেই গর্বে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন বাংলাদেশের দুই প্রতিভাবান শিক্ষার্থী।
১২ ঘণ্টা আগে