মেহেরাবুল ইসলাম সৌদিপ
প্রায় ১৮৯ বছর আগে ১৮৩৫ সালের ১৫ জুলাই অখণ্ড ভারতে সরকারি বিদ্যালয় হিসেবে যাত্রা শুরু করেছিল ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল। ঢাকার সদরঘাটের ১ নম্বর লয়াল স্ট্রিটে এটি অবস্থিত। এটি ছিল বাংলার প্রথম সরকারি স্কুল।
ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলে প্রভাতি ও দিবা শাখা মিলিয়ে একজন প্রধান শিক্ষক, দুজন সহকারী প্রধান শিক্ষক এবং ৫০ জন দক্ষ ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষক-শিক্ষিকা কর্মরত আছেন। শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২ হাজার ২১৬।
বিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রমের পাশাপাশি রয়েছে ক্রীড়া, সংস্কৃতি, বিতর্ক প্রতিযোগিতার মতো বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রম।
এই স্কুলের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি ছিলেন ডা. জেমস টেইলর। রিজ নামের একজন দক্ষ ইংরেজ শিক্ষক ছিলেন কলেজিয়েট স্কুলের প্রথম প্রধান শিক্ষক। প্রথমে এর নাম ছিল ঢাকা ইংলিশ সেমিনারি। ১৮৪১ সালে এই সেমিনারি থেকে ঢাকা কলেজের জন্ম হলে স্কুল শাখাটির নাম রাখা হয় ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল। এরপর কলেজের অধ্যক্ষের তত্ত্বাবধানে বিদ্যালয়টি ১৯০৮ সালের জুন পর্যন্ত পরিচালিত হয়। ১৯০৮ সালের জুলাই মাসে এটিকে বিদ্যালয় পরিদর্শকের তত্ত্বাবধানে নেওয়া হয়। তখন থেকে ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল জিলা স্কুলের মর্যাদা পেয়ে আসছে।
ভারতীয়দের মধ্যে প্রথম প্রধান শিক্ষক হন কৈলাস চন্দ্র ঘোষ। পরে রত্নমণি গুপ্ত (১৮৮৮-১৮৯৬) এই বিদ্যালয় পরিচালনার দায়িত্ব পান। ওই সময় বিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা বাংলা, বিহার, উড়িষ্যা ও আসাম নিয়ে গঠিত বেঙ্গল প্রেসিডেন্সিতে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে নয়বার এন্ট্রান্স পরীক্ষায় আটবার প্রথম হয়। দেশভাগের পর স্বাভাবিকভাবে এটি পূর্ব পাকিস্তানে চলে আসে। সেই আমলে সিএসপি ও ইপিসিএস অফিসারদের মধ্যে অনেকে ছিলেন এই স্কুলের সাবেক শিক্ষার্থী। সে সময় বিদ্যালয়টির ভবনে চালু করা হয় স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তান। আর বিদ্যালয়টিকে অন্য ভবনে সরিয়ে নেওয়া হয়।
ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলের ইতিহাস মানেই পূর্ব বাংলা তথা বাংলাদেশে শিক্ষা বিস্তারের সফল ইতিহাস। ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে এই স্কুলের শিক্ষার্থীদের গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রয়েছে।
ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলের বর্তমান প্রধান শিক্ষক মো. আরিফুল ইসলাম জানিয়েছেন, রূপকল্প ২০৪১-এর কথা বিবেচনায় রেখে বিদ্যালয়ে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। এখন এটি ডিজিটাল বিদ্যালয়। শিক্ষা ব্যবস্থাপনার সব কাজ বিদ্যালয়ের সফটওয়্যারে করা হয়। ফলে অভিভাবকেরা তাঁদের সন্তানদের শিক্ষাসংক্রান্ত খবরাখবর তাৎক্ষণিক পেয়ে থাকেন।
প্রায় ১৮৯ বছর আগে ১৮৩৫ সালের ১৫ জুলাই অখণ্ড ভারতে সরকারি বিদ্যালয় হিসেবে যাত্রা শুরু করেছিল ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল। ঢাকার সদরঘাটের ১ নম্বর লয়াল স্ট্রিটে এটি অবস্থিত। এটি ছিল বাংলার প্রথম সরকারি স্কুল।
ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলে প্রভাতি ও দিবা শাখা মিলিয়ে একজন প্রধান শিক্ষক, দুজন সহকারী প্রধান শিক্ষক এবং ৫০ জন দক্ষ ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষক-শিক্ষিকা কর্মরত আছেন। শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২ হাজার ২১৬।
বিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রমের পাশাপাশি রয়েছে ক্রীড়া, সংস্কৃতি, বিতর্ক প্রতিযোগিতার মতো বিভিন্ন সহশিক্ষা কার্যক্রম।
এই স্কুলের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি ছিলেন ডা. জেমস টেইলর। রিজ নামের একজন দক্ষ ইংরেজ শিক্ষক ছিলেন কলেজিয়েট স্কুলের প্রথম প্রধান শিক্ষক। প্রথমে এর নাম ছিল ঢাকা ইংলিশ সেমিনারি। ১৮৪১ সালে এই সেমিনারি থেকে ঢাকা কলেজের জন্ম হলে স্কুল শাখাটির নাম রাখা হয় ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল। এরপর কলেজের অধ্যক্ষের তত্ত্বাবধানে বিদ্যালয়টি ১৯০৮ সালের জুন পর্যন্ত পরিচালিত হয়। ১৯০৮ সালের জুলাই মাসে এটিকে বিদ্যালয় পরিদর্শকের তত্ত্বাবধানে নেওয়া হয়। তখন থেকে ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল জিলা স্কুলের মর্যাদা পেয়ে আসছে।
ভারতীয়দের মধ্যে প্রথম প্রধান শিক্ষক হন কৈলাস চন্দ্র ঘোষ। পরে রত্নমণি গুপ্ত (১৮৮৮-১৮৯৬) এই বিদ্যালয় পরিচালনার দায়িত্ব পান। ওই সময় বিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা বাংলা, বিহার, উড়িষ্যা ও আসাম নিয়ে গঠিত বেঙ্গল প্রেসিডেন্সিতে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে নয়বার এন্ট্রান্স পরীক্ষায় আটবার প্রথম হয়। দেশভাগের পর স্বাভাবিকভাবে এটি পূর্ব পাকিস্তানে চলে আসে। সেই আমলে সিএসপি ও ইপিসিএস অফিসারদের মধ্যে অনেকে ছিলেন এই স্কুলের সাবেক শিক্ষার্থী। সে সময় বিদ্যালয়টির ভবনে চালু করা হয় স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তান। আর বিদ্যালয়টিকে অন্য ভবনে সরিয়ে নেওয়া হয়।
ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলের ইতিহাস মানেই পূর্ব বাংলা তথা বাংলাদেশে শিক্ষা বিস্তারের সফল ইতিহাস। ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে এই স্কুলের শিক্ষার্থীদের গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রয়েছে।
ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলের বর্তমান প্রধান শিক্ষক মো. আরিফুল ইসলাম জানিয়েছেন, রূপকল্প ২০৪১-এর কথা বিবেচনায় রেখে বিদ্যালয়ে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। এখন এটি ডিজিটাল বিদ্যালয়। শিক্ষা ব্যবস্থাপনার সব কাজ বিদ্যালয়ের সফটওয়্যারে করা হয়। ফলে অভিভাবকেরা তাঁদের সন্তানদের শিক্ষাসংক্রান্ত খবরাখবর তাৎক্ষণিক পেয়ে থাকেন।
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন (eSIF পূরণের মাধ্যমে) কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত ১৭ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
৩ ঘণ্টা আগেবিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজিতে (বিইউএফটি) তিন দিনব্যাপী ইন্টারন্যাশনাল মডেল ইউনাইটেড নেশনস (বিইউএফটিআইমান) কনফারেন্সের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়েছে। ১৪ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই আয়োজন চলবে ১৬ আগস্ট পর্যন্ত।
১৭ ঘণ্টা আগেইতালির ইউনিভার্সিটি অব পিসা স্কলারশিপ-২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। সম্পূর্ণ অর্থায়িত এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগে৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ময়মনসিংহ আঞ্চলিক কেন্দ্রের হল পরিবর্তন করা হয়েছে। পূর্বনির্ধারিত আনন্দ মোহন কলেজের পরিবর্তে লিখিত পরীক্ষা প্রিমিয়ার আইডিয়াল হাইস্কুলে অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (বিপিএসসি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
২ দিন আগে