নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডাকসুর নবনির্বাচিত সহসভাপতি (ভিপি) সাদিক কায়েম বলেছেন, ‘ডাকসু নির্বাচনে জুলাই প্রজন্মের বিজয় হয়েছে। এই নির্বাচনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এবং জুলাই শহীদদের আকাঙ্ক্ষা বিজয়ী হয়েছে।’
আজ বুধবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
সাদিক কায়েম আরও বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে আমাদের ওপর নেতৃত্বের যে আমানত রেখেছেন, আমরা সেই আমানতের যথাযথ হক আদায় করব। আমরা দৃঢ় কণ্ঠে বলতে চাই, আমাদের শিক্ষার্থীদের স্বপ্নের ক্যাম্পাস গড়ে না ওঠা পর্যন্ত আমরা থামব না। আমরা আমাদের লড়াই চালিয়ে যাব।’
সাদিক বলেন, ‘আমি শিক্ষার্থীদের কাছে নিজেকে ডাকসুর ভিপি হিসেবে নয়, বরং একজন ভাই হিসেবে, একজন বন্ধু হিসেবে, একজন ছাত্র হিসেবে পরিচয় দিতে চাই। আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, যে সাদিক কায়েমকে আপনারা দেখেছেন, ভিপি হওয়ার পরে তার কোনো পরিবর্তন হবে না। শিক্ষার্থীরা যেকোনো ব্যক্তিগত, পারিবারিক বা ক্যাম্পাসের যেকোনো সমস্যায় যেভাবে তাদের পরিবারের পাশে থাকে, আমরাও তাদের সবটুকু দিয়ে পাশে থাকব।’
নবনির্বাচিত ভিপি আরও বলেন, ‘এই নির্বাচন আয়োজনের জন্য আমাদের শিক্ষার্থীরা দিন-রাত এক করে কাজ করেছেন। শহীদদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই নির্বাচন সফল করতে আমাদের নারী শিক্ষার্থীদের বিশেষ করে জুলাই বিপ্লবের সময় তাঁদের যে অগ্রণী ভূমিকা ছিল, তা ছিল অসামান্য। তাঁরা আমাদের সাহস জুগিয়েছেন।’
সাদিক কায়েম বলেন, ‘আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে সবার জন্য একটি নিরাপদ ক্যাম্পাস হিসেবে গড়ে তুলব। একই সঙ্গে, এখানে ধর্ম-পথ-মত বা আদর্শনির্বিশেষে সবাই মিলেমিশে কাজ করব। আমরা এই বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি মাল্টিকালচারাল ইনস্টিটিউট হিসেবে গড়ে তুলব। বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি পূর্ণাঙ্গ একাডেমিক ইনস্টিটিউট হিসেবে প্রতিষ্ঠা করব। একজন শিক্ষার্থী প্রথম বর্ষ থেকেই যেন এখানে একটি চমৎকার একাডেমিক পরিবেশ পায়। গবেষণার সুযোগ থাকবে, আবাসন নিয়ে ভাবতে হবে না, খাদ্যের নিরাপত্তা থাকবে, স্বাস্থ্যের নিরাপত্তা থাকবে এবং নারী শিক্ষার্থীদের জন্য একটি নিরাপদ পরিবেশ থাকবে।’
নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীদের বিষয়ে ডাকসুর নতুন ভিপি বলেন, ‘এই ডাকসু নির্বাচনে আমাদের অনেক সহযোদ্ধা ছিলেন। আমরা তাঁদের সবাইকে উপদেষ্টা হিসেবে গণ্য করি। তাঁদের যে নির্বাচনী ইশতেহার ছিল, আমরা সেগুলো নিয়েও কাজ করব। আমরা আশা করি, তাঁরা আমাদের যেকোনো বিষয়ে পরামর্শ দেবেন এবং আমাদের ভুলগুলো ধরিয়ে দেবেন। আমরা সবাইকে নিয়ে আমাদের স্বপ্নের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নির্মাণ করব। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই জুলাই বিপ্লব শুরু হয়েছিল এবং আজ আমরা আজাদি পেয়েছি। এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই আমরা আগামীর বাংলাদেশের জন্য চমৎকার গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করার বার্তা দেব।’
ডাকসুর নবনির্বাচিত সহসভাপতি (ভিপি) সাদিক কায়েম বলেছেন, ‘ডাকসু নির্বাচনে জুলাই প্রজন্মের বিজয় হয়েছে। এই নির্বাচনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এবং জুলাই শহীদদের আকাঙ্ক্ষা বিজয়ী হয়েছে।’
আজ বুধবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
সাদিক কায়েম আরও বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে আমাদের ওপর নেতৃত্বের যে আমানত রেখেছেন, আমরা সেই আমানতের যথাযথ হক আদায় করব। আমরা দৃঢ় কণ্ঠে বলতে চাই, আমাদের শিক্ষার্থীদের স্বপ্নের ক্যাম্পাস গড়ে না ওঠা পর্যন্ত আমরা থামব না। আমরা আমাদের লড়াই চালিয়ে যাব।’
সাদিক বলেন, ‘আমি শিক্ষার্থীদের কাছে নিজেকে ডাকসুর ভিপি হিসেবে নয়, বরং একজন ভাই হিসেবে, একজন বন্ধু হিসেবে, একজন ছাত্র হিসেবে পরিচয় দিতে চাই। আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, যে সাদিক কায়েমকে আপনারা দেখেছেন, ভিপি হওয়ার পরে তার কোনো পরিবর্তন হবে না। শিক্ষার্থীরা যেকোনো ব্যক্তিগত, পারিবারিক বা ক্যাম্পাসের যেকোনো সমস্যায় যেভাবে তাদের পরিবারের পাশে থাকে, আমরাও তাদের সবটুকু দিয়ে পাশে থাকব।’
নবনির্বাচিত ভিপি আরও বলেন, ‘এই নির্বাচন আয়োজনের জন্য আমাদের শিক্ষার্থীরা দিন-রাত এক করে কাজ করেছেন। শহীদদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই নির্বাচন সফল করতে আমাদের নারী শিক্ষার্থীদের বিশেষ করে জুলাই বিপ্লবের সময় তাঁদের যে অগ্রণী ভূমিকা ছিল, তা ছিল অসামান্য। তাঁরা আমাদের সাহস জুগিয়েছেন।’
সাদিক কায়েম বলেন, ‘আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে সবার জন্য একটি নিরাপদ ক্যাম্পাস হিসেবে গড়ে তুলব। একই সঙ্গে, এখানে ধর্ম-পথ-মত বা আদর্শনির্বিশেষে সবাই মিলেমিশে কাজ করব। আমরা এই বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি মাল্টিকালচারাল ইনস্টিটিউট হিসেবে গড়ে তুলব। বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি পূর্ণাঙ্গ একাডেমিক ইনস্টিটিউট হিসেবে প্রতিষ্ঠা করব। একজন শিক্ষার্থী প্রথম বর্ষ থেকেই যেন এখানে একটি চমৎকার একাডেমিক পরিবেশ পায়। গবেষণার সুযোগ থাকবে, আবাসন নিয়ে ভাবতে হবে না, খাদ্যের নিরাপত্তা থাকবে, স্বাস্থ্যের নিরাপত্তা থাকবে এবং নারী শিক্ষার্থীদের জন্য একটি নিরাপদ পরিবেশ থাকবে।’
নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীদের বিষয়ে ডাকসুর নতুন ভিপি বলেন, ‘এই ডাকসু নির্বাচনে আমাদের অনেক সহযোদ্ধা ছিলেন। আমরা তাঁদের সবাইকে উপদেষ্টা হিসেবে গণ্য করি। তাঁদের যে নির্বাচনী ইশতেহার ছিল, আমরা সেগুলো নিয়েও কাজ করব। আমরা আশা করি, তাঁরা আমাদের যেকোনো বিষয়ে পরামর্শ দেবেন এবং আমাদের ভুলগুলো ধরিয়ে দেবেন। আমরা সবাইকে নিয়ে আমাদের স্বপ্নের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নির্মাণ করব। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই জুলাই বিপ্লব শুরু হয়েছিল এবং আজ আমরা আজাদি পেয়েছি। এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই আমরা আগামীর বাংলাদেশের জন্য চমৎকার গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিত করার বার্তা দেব।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ১২টি সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে জয়লাভ করে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল। বাকি তিনটি পদে জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্যানেলের প্রার্থীরা। ডাকসুর ২৮টি পদের মধ্যে সদস্যপদ রয়েছে ১৩ টি। এই পদেও শিবিরের প্রার্থীরা একচেটিয়
২ ঘণ্টা আগেডাকসু নির্বাচনে শিবির সমর্থিত প্যানেলের বিজয় নিয়ে দলটির কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, ‘আমি এই বিজয়কে শুধুমাত্র শিবিরের বিজয় বলে মনে করছি না, বরং এই বিজয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থীর এবং দেশের আপামর মানুষের। যাঁরা কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনের রাজনীতি চান, এটা তাঁদের বিজয় হিসেবে দেখব...
৩ ঘণ্টা আগেডাকসুতে জিএস হিসেবে জয় ব্যক্তিগত অর্জন বা ঢাবিতে ছাত্রশিবিরের জয় নয় বরং এটা ঢাবির সব শিক্ষার্থীদের জয় বলে মন্তব্য করেছেন ডাকসুর নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক বা জিএস এস এম ফরহাদ। আজ বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেজাতির সঙ্গে ছাত্র শিবিরের বেইমানি ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের স্বতন্ত্র ভিপিপ্রার্থী উমামা ফাতেমা। তিনি ডাকসু নির্বাচনের কারচুপির অভিযোগ এনে আজ বুধবার ভোর পৌনে ৬টায় এক ফেসবুক পোস্টে এ কথা লেখেন।
৪ ঘণ্টা আগে