রুবায়েত হোসেন
ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনসের (আইসিসিআর) ফুল ফান্ডেড বৃত্তি নিয়ে ভারতের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যাচ্ছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাত শিক্ষার্থী। এই বৃত্তির আওতায় স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পাঁচ ও পিএইচডিতে দুই শিক্ষার্থী সুযোগ পেয়েছেন।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ থেকে তিন এবং অর্থনীতি, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, পরিসংখ্যান ও ড্রইং অ্যান্ড পেইন্টিং বিভাগ থেকে একজন করে এই বৃত্তির জন্য মনোনীত হয়েছেন। এই বৃত্তির আওতায় অর্থনীতি বিভাগের ১৪ ব্যাচের সাবেক শিক্ষার্থী সুমাইয়া তাসনিম অ্যাপ্লাইড ইকোনমিকসে পিএইচডি করতে যাচ্ছেন ভারতের কোচিন ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে।
ড্রইং অ্যান্ড পেইন্টিং বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী ১৫ ব্যাচের সুদীপ্তা স্বর্ণকার বিমূর্ত শিল্পকলা বিষয়ে বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করার সুযোগ পেয়েছেন। এর আগেও তিনি আইসিসিআর বৃত্তি নিয়ে মাস্টার্স করেছেন ২০২০ সালে। এ বিষয়ে সুদীপ্তা স্বর্ণকার বলেন, ‘দুবার আইসিসিআর স্কলারশিপ নিয়ে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পেয়ে আমি খুবই খুশি এবং গর্বিত।’
ইংরেজি বিভাগের সাদিয়া সিদ্দিকা ও রাধামাধব যাচ্ছেন ইউনিভার্সিটি অব দিল্লিতে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করতে। তিনি দুই বছর মেয়াদে ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে মাস্টার্স সম্পন্ন করবেন। একই বিভাগের ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী রাকেশ শিকদার আইআইটি মাদ্রাজ। অনুভূতি প্রকাশ করে সাদিয়া সিদ্দিকা বলেন, ‘পড়াশোনার পাশাপাশি নতুন একটি দেশ ও তাদের সংস্কৃতি জানার সুযোগ পেয়ে ভালো লাগছে।’
এ ছাড়া গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী শুভ্রদীপ মণ্ডল ইউনিভার্সিটি অব দিল্লিতে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পড়াশোনা করার সুযোগ পেয়েছেন। পরিসংখ্যান বিভাগের ফাতেমা তুজ জোহরা স্নাতকোত্তর পর্যায়ে লেখাপড়া করার জন্য বৃত্তি পেয়েছেন সাবিত্রীবাই ফুলে পুনে বিশ্ববিদ্যালয়ে। ফাতেমা তুজ জোহরা বলেন, ‘বৃত্তি পেয়ে নিজেকে সম্মানিত বোধ করছি। অবশ্য খুলনা ও বন্ধুবান্ধবকে ছেড়ে যাওয়া অনেকটা কষ্টের আমার জন্য। তবু নতুন সব অভিজ্ঞতার জন্য অপেক্ষায় আছি।’
রুবায়েত হোসেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনসের (আইসিসিআর) ফুল ফান্ডেড বৃত্তি নিয়ে ভারতের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যাচ্ছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাত শিক্ষার্থী। এই বৃত্তির আওতায় স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পাঁচ ও পিএইচডিতে দুই শিক্ষার্থী সুযোগ পেয়েছেন।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ থেকে তিন এবং অর্থনীতি, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, পরিসংখ্যান ও ড্রইং অ্যান্ড পেইন্টিং বিভাগ থেকে একজন করে এই বৃত্তির জন্য মনোনীত হয়েছেন। এই বৃত্তির আওতায় অর্থনীতি বিভাগের ১৪ ব্যাচের সাবেক শিক্ষার্থী সুমাইয়া তাসনিম অ্যাপ্লাইড ইকোনমিকসে পিএইচডি করতে যাচ্ছেন ভারতের কোচিন ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে।
ড্রইং অ্যান্ড পেইন্টিং বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী ১৫ ব্যাচের সুদীপ্তা স্বর্ণকার বিমূর্ত শিল্পকলা বিষয়ে বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করার সুযোগ পেয়েছেন। এর আগেও তিনি আইসিসিআর বৃত্তি নিয়ে মাস্টার্স করেছেন ২০২০ সালে। এ বিষয়ে সুদীপ্তা স্বর্ণকার বলেন, ‘দুবার আইসিসিআর স্কলারশিপ নিয়ে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পেয়ে আমি খুবই খুশি এবং গর্বিত।’
ইংরেজি বিভাগের সাদিয়া সিদ্দিকা ও রাধামাধব যাচ্ছেন ইউনিভার্সিটি অব দিল্লিতে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করতে। তিনি দুই বছর মেয়াদে ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে মাস্টার্স সম্পন্ন করবেন। একই বিভাগের ১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী রাকেশ শিকদার আইআইটি মাদ্রাজ। অনুভূতি প্রকাশ করে সাদিয়া সিদ্দিকা বলেন, ‘পড়াশোনার পাশাপাশি নতুন একটি দেশ ও তাদের সংস্কৃতি জানার সুযোগ পেয়ে ভালো লাগছে।’
এ ছাড়া গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী শুভ্রদীপ মণ্ডল ইউনিভার্সিটি অব দিল্লিতে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পড়াশোনা করার সুযোগ পেয়েছেন। পরিসংখ্যান বিভাগের ফাতেমা তুজ জোহরা স্নাতকোত্তর পর্যায়ে লেখাপড়া করার জন্য বৃত্তি পেয়েছেন সাবিত্রীবাই ফুলে পুনে বিশ্ববিদ্যালয়ে। ফাতেমা তুজ জোহরা বলেন, ‘বৃত্তি পেয়ে নিজেকে সম্মানিত বোধ করছি। অবশ্য খুলনা ও বন্ধুবান্ধবকে ছেড়ে যাওয়া অনেকটা কষ্টের আমার জন্য। তবু নতুন সব অভিজ্ঞতার জন্য অপেক্ষায় আছি।’
রুবায়েত হোসেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
১৫ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১ দিন আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
৩ দিন আগে