মুসাররাত আবির
একেই হয়তো বলে প্রথমবারে বাজিমাত। ওয়ার্ল্ড ম্যাথমেটিকস টিম চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথমবারের মতো অংশ নিয়ে বাংলাদেশ দল অর্জন করেছে ৬টি স্বর্ণপদক। শুধু স্বর্ণপদক নয়, বাংলাদেশ দলের ঝুলিতে যুক্ত হয়েছে ১১টি রৌপ্য, ৭টি ব্রোঞ্জ ও ৩টি মেরিট পদক। দলের অন্য সদস্যরাও পদক পেয়েছে।
কাতারের দোহায় অনুষ্ঠিত এবারের আসরে অংশ নিয়েছিল ২৭ দেশের প্রায় ৮০০ শিক্ষার্থী। বাংলাদেশ গণিত দলের সদস্য নির্বাচন থেকে শুরু করে মেন্টরশিপের দায়িত্ব পালন করেছেন ‘বাংলার ম্যাথ’ প্ল্যাটফর্মের উদ্যোক্তারা। প্ল্যাটফর্মের একজন উদ্যোক্তা আহমেদ শাহরিয়ার শুভ বলেন, এবারের প্রতিযোগিতার জন্য বাংলাদেশ গণিত দলের সদস্য নির্বাচনের লক্ষ্যে বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ-২০২৪ আয়োজন করা হয়। এতে ২ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী নিবন্ধন করে।নিবন্ধনকৃত শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রথমে ‘অনলাইন বাছাই রাউন্ড’ আয়োজন করা হয়। এতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘গণিত হোক আনন্দের’ স্লোগানে জাতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।জুনিয়র, ইন্টারমিডিয়েট ও অ্যাডভান্সড লেভেলে ১০১ জন বিজয়ী হয়। জাতীয় পর্যায়ের বিজয়ীদের মধ্য থেকে পরবর্তী নির্বাচনী পরীক্ষার মাধ্যমে তিনটি বিভাগে দল গঠন করা হয়—জুনিয়র লেভেলে ৬ জন, ইন্টারমিডিয়েট লেভেলে ১৮ ও অ্যাডভান্সড লেভেলে ৩ জন।
প্রথমবারেই ছক্কা
স্বর্ণপদক বিজয়ী সেন্ট যোসেফ হায়ার সেকেন্ডারি স্কুলের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী সাকিফ মিহরান সাবির বলে, তাদের যাত্রা ছিল উত্তেজনাপূর্ণ। মাত্র চার মাসের প্রস্তুতিতে তারা কাতারের মাটিতে পা রাখে। প্রথমবারেই সবাই পদক পাবে, এটা তাদের কল্পনার বাইরে ছিল। সাকিফের ভাষায়, ‘প্রথমবারেই ছক্কা হাঁকানোর মতো অবস্থা।’
প্রতিযোগিতার কাঠামো
প্রতিযোগিতাটি তিনটি ভাগে বিভক্ত ছিল—একক, দলগত ও রিলে।
প্রতিযোগিতার প্রশ্ন জ্যামিতি, ত্রিকোণমিতি, সংখ্যাতত্ত্ব, বীজগণিত ও লগারিদম থেকে আসে। এবারের প্রতিযোগিতার মূল প্রতিপাদ্য বীজগণিত।
প্রতিযোগিতার বাইরে
সাকিফ জানায়, প্রতিযোগিতার সময় ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ খুব কম পেলেও তারা চমৎকার সময় কাটিয়েছে। নতুনদের জন্য তার পরামর্শ, প্রতিযোগিতার বিগত বছরের প্রশ্ন বেশি বেশি অনুশীলন করা এবং সময় ব্যবস্থাপনার দিকে বিশেষ নজর দেওয়া জরুরি। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দ্রুত দেওয়া এবং যেগুলো পারা যাবে না, সেগুলোর পেছনে সময় নষ্ট না করা বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ, পদকের জন্য উত্তরপত্র জমা দেওয়ার সময়ও বিবেচনা করা হয়।
একেই হয়তো বলে প্রথমবারে বাজিমাত। ওয়ার্ল্ড ম্যাথমেটিকস টিম চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথমবারের মতো অংশ নিয়ে বাংলাদেশ দল অর্জন করেছে ৬টি স্বর্ণপদক। শুধু স্বর্ণপদক নয়, বাংলাদেশ দলের ঝুলিতে যুক্ত হয়েছে ১১টি রৌপ্য, ৭টি ব্রোঞ্জ ও ৩টি মেরিট পদক। দলের অন্য সদস্যরাও পদক পেয়েছে।
কাতারের দোহায় অনুষ্ঠিত এবারের আসরে অংশ নিয়েছিল ২৭ দেশের প্রায় ৮০০ শিক্ষার্থী। বাংলাদেশ গণিত দলের সদস্য নির্বাচন থেকে শুরু করে মেন্টরশিপের দায়িত্ব পালন করেছেন ‘বাংলার ম্যাথ’ প্ল্যাটফর্মের উদ্যোক্তারা। প্ল্যাটফর্মের একজন উদ্যোক্তা আহমেদ শাহরিয়ার শুভ বলেন, এবারের প্রতিযোগিতার জন্য বাংলাদেশ গণিত দলের সদস্য নির্বাচনের লক্ষ্যে বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ-২০২৪ আয়োজন করা হয়। এতে ২ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী নিবন্ধন করে।নিবন্ধনকৃত শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রথমে ‘অনলাইন বাছাই রাউন্ড’ আয়োজন করা হয়। এতে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের নিয়ে ‘গণিত হোক আনন্দের’ স্লোগানে জাতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।জুনিয়র, ইন্টারমিডিয়েট ও অ্যাডভান্সড লেভেলে ১০১ জন বিজয়ী হয়। জাতীয় পর্যায়ের বিজয়ীদের মধ্য থেকে পরবর্তী নির্বাচনী পরীক্ষার মাধ্যমে তিনটি বিভাগে দল গঠন করা হয়—জুনিয়র লেভেলে ৬ জন, ইন্টারমিডিয়েট লেভেলে ১৮ ও অ্যাডভান্সড লেভেলে ৩ জন।
প্রথমবারেই ছক্কা
স্বর্ণপদক বিজয়ী সেন্ট যোসেফ হায়ার সেকেন্ডারি স্কুলের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী সাকিফ মিহরান সাবির বলে, তাদের যাত্রা ছিল উত্তেজনাপূর্ণ। মাত্র চার মাসের প্রস্তুতিতে তারা কাতারের মাটিতে পা রাখে। প্রথমবারেই সবাই পদক পাবে, এটা তাদের কল্পনার বাইরে ছিল। সাকিফের ভাষায়, ‘প্রথমবারেই ছক্কা হাঁকানোর মতো অবস্থা।’
প্রতিযোগিতার কাঠামো
প্রতিযোগিতাটি তিনটি ভাগে বিভক্ত ছিল—একক, দলগত ও রিলে।
প্রতিযোগিতার প্রশ্ন জ্যামিতি, ত্রিকোণমিতি, সংখ্যাতত্ত্ব, বীজগণিত ও লগারিদম থেকে আসে। এবারের প্রতিযোগিতার মূল প্রতিপাদ্য বীজগণিত।
প্রতিযোগিতার বাইরে
সাকিফ জানায়, প্রতিযোগিতার সময় ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ খুব কম পেলেও তারা চমৎকার সময় কাটিয়েছে। নতুনদের জন্য তার পরামর্শ, প্রতিযোগিতার বিগত বছরের প্রশ্ন বেশি বেশি অনুশীলন করা এবং সময় ব্যবস্থাপনার দিকে বিশেষ নজর দেওয়া জরুরি। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দ্রুত দেওয়া এবং যেগুলো পারা যাবে না, সেগুলোর পেছনে সময় নষ্ট না করা বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ, পদকের জন্য উত্তরপত্র জমা দেওয়ার সময়ও বিবেচনা করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুধু পড়াশোনা নয়, এটি স্বপ্ন গড়ে তোলার, লক্ষ্য নির্ধারণের এবং ক্যারিয়ার তৈরির এক গুরুত্বপূর্ণ সময়। প্রত্যেক শিক্ষার্থী নিজেকে প্রস্তুত করেন ভবিষ্যতের জন্য। তাঁদের মনে এমন পরিকল্পনা থাকতে পারে—আমি কী হব, আমি কী করব, আমি কী করতে চাই এবং...
১ দিন আগেমনিপুর উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী আরিয়েত্তি। বয়স সবে ৯ বছর। এ ছোট্ট বয়সেই রোবট বানিয়ে তাঁর অর্জনের ঝুলিতে পুরেছে গোল্ড মেডেল। শুধু কি তা-ই? সে লিখেছে গল্পের বই, শিখেছে প্রোগ্রামিং!
১ দিন আগেদিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) ১৮ জন শিক্ষার্থী অর্জন করেছেন মর্যাদাপূর্ণ মিলেনিয়াম ফেলোশিপ ২০২৫। জাতিসংঘের ইউনাইটেড নেশনস একাডেমিক ইমপ্যাক্ট (ইউএনএআই) এবং মিলেনিয়াম ক্যাম্পাস নেটওয়ার্কের...
১ দিন আগেশিক্ষাজীবন শুধু পরীক্ষার খাতা ভরাট করার জন্য নয়। এটি আসলে ভবিষ্যৎ-জীবনের প্রস্তুতির সময়। একজন শিক্ষার্থীর বড় কাজ শুধু বই মুখস্থ করা নয়; বরং এমন শেখার কৌশল আয়ত্ত করা, যা দ্রুত, গভীর ও দীর্ঘস্থায়ীভাবে জ্ঞান অর্জনে সাহায্য করে।
১ দিন আগে