শিক্ষা ডেস্ক
বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুধু পড়াশোনা নয়, এটি স্বপ্ন গড়ে তোলার, লক্ষ্য নির্ধারণের এবং ক্যারিয়ার তৈরির এক গুরুত্বপূর্ণ সময়। প্রত্যেক শিক্ষার্থী নিজেকে প্রস্তুত করেন ভবিষ্যতের জন্য। তাঁদের মনে এমন পরিকল্পনা থাকতে পারে—আমি কী হব, আমি কী করব, আমি কী করতে চাই এবং সেই লক্ষ্য অর্জনের জন্য আমার কেমন প্রস্তুতি প্রয়োজন। জেনে নিই, আমাদের ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীরা কীভাবে তাঁদের স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে এগোচ্ছেন।
আমি হব সমাজের কণ্ঠ
ছোটবেলায় ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন দেখলেও আমি হতে চাই সাংবাদিক ও লেখক। কারণ, সমাজে অন্যায়, দুর্নীতি ও মানুষের কষ্ট তুলে ধরতে একজন সাংবাদিক ও লেখকের গুরুত্ব অপরিসীম। বর্তমানে আমি বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন পড়লেও নিয়মিত লেখালেখি করি। দেশের দৈনিক পত্রিকায় সাধারণ মানুষের সমস্যা তুলে ধরি। ভবিষ্যতে দেশের বাইরে সাংবাদিকতার ওপর উচ্চশিক্ষা নিতে চাই, যাতে আরও শক্তিশালী হয়ে সমাজের পরিবর্তনে অবদান রাখতে পারি। আমার লক্ষ্য শুধু লেখা নয়; দরিদ্র ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো। শিক্ষা শুধু জ্ঞান নয়, দায়িত্বও শেখায়। আমি চাই সমাজের জন্য কাজ করে স্বপ্নের বাংলাদেশ উপহার দিতে।
সামিন ইয়াসার, শিক্ষার্থী, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি
জ্ঞানের আলো বিলিয়ে দেওয়ার স্বপ্ন
আমার সবচেয়ে বড় স্বপ্ন একজন অনুপ্রেরণাদায়ক শিক্ষক হওয়া। এমন শিক্ষক, যিনি শুধু বই পড়ান না, শিক্ষার্থীর মন গড়ে তোলেন, আত্মবিশ্বাস জাগান এবং স্বপ্ন দেখতে শেখান। শিক্ষকতা আমার কাছে একটি মহৎ দায়িত্ব। এ জন্য আমি ইংরেজি সাহিত্য অধ্যয়ন করছি এবং পাবলিক স্পিকিং, সময় ব্যবস্থাপনা ও ডিজিটাল শিক্ষার কৌশল শিখছি। বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস, সেমিনার ও ওয়ার্কশপে অংশ নিচ্ছি, ধৈর্য ও নিষ্ঠার সঙ্গে নিজেকে গড়ে তুলছি। আমি চাই, আমার শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীরা আত্মবিশ্বাসী হয়ে বলুক—‘আমি পারব, আমি সফল হব।’ সেদিনই বুঝব, আমার স্বপ্ন পূরণ হয়েছে এবং জীবন সার্থক হয়েছে।
মারিয়া রশীদ, শিক্ষার্থী, আর পি সাহা বিশ্ববিদ্যালয়
ভেটেরিনারি সায়েন্সে বিদেশে উচ্চশিক্ষা
আমার ক্যারিয়ার লক্ষ্য হলো ভেটেরিনারি সায়েন্স নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেওয়া। উন্নত প্রযুক্তি, গবেষণাধর্মী জ্ঞান ও প্রায়োগিক দক্ষতা অর্জন করে দেশে প্রাণিসম্পদ খাত উন্নয়নে কাজ করতে চাই। এরই মধ্যে ডিপ্লোমা সম্পন্ন করেছি, উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালে ইন্টার্নশিপ করেছি। এ ছাড়া গবেষণাপত্রে কাজ, স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রম ও নেতৃত্বের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি। এখন আইইএলটিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছি এবং আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণ ও সার্টিফিকেট সংগ্রহ করেছি। পরিকল্পিত ও ধারাবাহিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমি বিশ্বাস করি, স্বপ্নপূরণ সম্ভব। এই শিক্ষার মাধ্যমে দেশে প্রাণিজসম্পদ ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখতে চাই।
নাহিদুল ইসলাম, শিক্ষার্থী, ইনস্টিটিউট অব লাইভস্টক সায়েন্স
দেশের উন্নয়নে সৃজনশীল পেশাজীবী হওয়া
আমার লক্ষ্য একজন দক্ষ, সৃজনশীল ও দায়িত্বশীল পেশাজীবী হয়ে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখা। নেতৃত্ব, ব্যবস্থাপনা ও সমাজ উন্নয়নে যুক্ত হতে চাই। বিশ্ববিদ্যালয়ে একাডেমিক জ্ঞান অর্জন করছি, ক্লাস, সেমিনার ও ওয়ার্কশপে অংশ নিচ্ছি। নেতৃত্ব, দলগত কাজ ও স্বেচ্ছাসেবী কর্মকাণ্ডে সক্রিয় থাকছি। প্রযুক্তি, ইংরেজি ভাষা দক্ষতা, যোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার শিখছি। অনলাইন কোর্স ও বাস্তব অভিজ্ঞতার মাধ্যমে নিজেকে প্রস্তুত করছি। আমি বিশ্বাস করি, ধারাবাহিক প্রচেষ্টা ও ইতিবাচক মনোভাবেই ক্যারিয়ার লক্ষ্য অর্জন সম্ভব। ভবিষ্যতে শুধু নিজের সাফল্যের জন্য নয়, সমাজ ও দেশের কল্যাণে কাজ করার চেষ্টা করব। এ ছাড়া তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রেরণা দেব।
এস এম মানজুরুল ইসলাম সাজিদ, শিক্ষার্থী, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুধু পড়াশোনা নয়, এটি স্বপ্ন গড়ে তোলার, লক্ষ্য নির্ধারণের এবং ক্যারিয়ার তৈরির এক গুরুত্বপূর্ণ সময়। প্রত্যেক শিক্ষার্থী নিজেকে প্রস্তুত করেন ভবিষ্যতের জন্য। তাঁদের মনে এমন পরিকল্পনা থাকতে পারে—আমি কী হব, আমি কী করব, আমি কী করতে চাই এবং সেই লক্ষ্য অর্জনের জন্য আমার কেমন প্রস্তুতি প্রয়োজন। জেনে নিই, আমাদের ক্যাম্পাসের শিক্ষার্থীরা কীভাবে তাঁদের স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে এগোচ্ছেন।
আমি হব সমাজের কণ্ঠ
ছোটবেলায় ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন দেখলেও আমি হতে চাই সাংবাদিক ও লেখক। কারণ, সমাজে অন্যায়, দুর্নীতি ও মানুষের কষ্ট তুলে ধরতে একজন সাংবাদিক ও লেখকের গুরুত্ব অপরিসীম। বর্তমানে আমি বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন পড়লেও নিয়মিত লেখালেখি করি। দেশের দৈনিক পত্রিকায় সাধারণ মানুষের সমস্যা তুলে ধরি। ভবিষ্যতে দেশের বাইরে সাংবাদিকতার ওপর উচ্চশিক্ষা নিতে চাই, যাতে আরও শক্তিশালী হয়ে সমাজের পরিবর্তনে অবদান রাখতে পারি। আমার লক্ষ্য শুধু লেখা নয়; দরিদ্র ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো। শিক্ষা শুধু জ্ঞান নয়, দায়িত্বও শেখায়। আমি চাই সমাজের জন্য কাজ করে স্বপ্নের বাংলাদেশ উপহার দিতে।
সামিন ইয়াসার, শিক্ষার্থী, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি
জ্ঞানের আলো বিলিয়ে দেওয়ার স্বপ্ন
আমার সবচেয়ে বড় স্বপ্ন একজন অনুপ্রেরণাদায়ক শিক্ষক হওয়া। এমন শিক্ষক, যিনি শুধু বই পড়ান না, শিক্ষার্থীর মন গড়ে তোলেন, আত্মবিশ্বাস জাগান এবং স্বপ্ন দেখতে শেখান। শিক্ষকতা আমার কাছে একটি মহৎ দায়িত্ব। এ জন্য আমি ইংরেজি সাহিত্য অধ্যয়ন করছি এবং পাবলিক স্পিকিং, সময় ব্যবস্থাপনা ও ডিজিটাল শিক্ষার কৌশল শিখছি। বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস, সেমিনার ও ওয়ার্কশপে অংশ নিচ্ছি, ধৈর্য ও নিষ্ঠার সঙ্গে নিজেকে গড়ে তুলছি। আমি চাই, আমার শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীরা আত্মবিশ্বাসী হয়ে বলুক—‘আমি পারব, আমি সফল হব।’ সেদিনই বুঝব, আমার স্বপ্ন পূরণ হয়েছে এবং জীবন সার্থক হয়েছে।
মারিয়া রশীদ, শিক্ষার্থী, আর পি সাহা বিশ্ববিদ্যালয়
ভেটেরিনারি সায়েন্সে বিদেশে উচ্চশিক্ষা
আমার ক্যারিয়ার লক্ষ্য হলো ভেটেরিনারি সায়েন্স নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেওয়া। উন্নত প্রযুক্তি, গবেষণাধর্মী জ্ঞান ও প্রায়োগিক দক্ষতা অর্জন করে দেশে প্রাণিসম্পদ খাত উন্নয়নে কাজ করতে চাই। এরই মধ্যে ডিপ্লোমা সম্পন্ন করেছি, উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালে ইন্টার্নশিপ করেছি। এ ছাড়া গবেষণাপত্রে কাজ, স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রম ও নেতৃত্বের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি। এখন আইইএলটিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছি এবং আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণ ও সার্টিফিকেট সংগ্রহ করেছি। পরিকল্পিত ও ধারাবাহিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমি বিশ্বাস করি, স্বপ্নপূরণ সম্ভব। এই শিক্ষার মাধ্যমে দেশে প্রাণিজসম্পদ ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখতে চাই।
নাহিদুল ইসলাম, শিক্ষার্থী, ইনস্টিটিউট অব লাইভস্টক সায়েন্স
দেশের উন্নয়নে সৃজনশীল পেশাজীবী হওয়া
আমার লক্ষ্য একজন দক্ষ, সৃজনশীল ও দায়িত্বশীল পেশাজীবী হয়ে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখা। নেতৃত্ব, ব্যবস্থাপনা ও সমাজ উন্নয়নে যুক্ত হতে চাই। বিশ্ববিদ্যালয়ে একাডেমিক জ্ঞান অর্জন করছি, ক্লাস, সেমিনার ও ওয়ার্কশপে অংশ নিচ্ছি। নেতৃত্ব, দলগত কাজ ও স্বেচ্ছাসেবী কর্মকাণ্ডে সক্রিয় থাকছি। প্রযুক্তি, ইংরেজি ভাষা দক্ষতা, যোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার শিখছি। অনলাইন কোর্স ও বাস্তব অভিজ্ঞতার মাধ্যমে নিজেকে প্রস্তুত করছি। আমি বিশ্বাস করি, ধারাবাহিক প্রচেষ্টা ও ইতিবাচক মনোভাবেই ক্যারিয়ার লক্ষ্য অর্জন সম্ভব। ভবিষ্যতে শুধু নিজের সাফল্যের জন্য নয়, সমাজ ও দেশের কল্যাণে কাজ করার চেষ্টা করব। এ ছাড়া তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রেরণা দেব।
এস এম মানজুরুল ইসলাম সাজিদ, শিক্ষার্থী, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
মনিপুর উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী আরিয়েত্তি। বয়স সবে ৯ বছর। এ ছোট্ট বয়সেই রোবট বানিয়ে তাঁর অর্জনের ঝুলিতে পুরেছে গোল্ড মেডেল। শুধু কি তা-ই? সে লিখেছে গল্পের বই, শিখেছে প্রোগ্রামিং!
৭ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) ১৮ জন শিক্ষার্থী অর্জন করেছেন মর্যাদাপূর্ণ মিলেনিয়াম ফেলোশিপ ২০২৫। জাতিসংঘের ইউনাইটেড নেশনস একাডেমিক ইমপ্যাক্ট (ইউএনএআই) এবং মিলেনিয়াম ক্যাম্পাস নেটওয়ার্কের...
৮ ঘণ্টা আগেশিক্ষাজীবন শুধু পরীক্ষার খাতা ভরাট করার জন্য নয়। এটি আসলে ভবিষ্যৎ-জীবনের প্রস্তুতির সময়। একজন শিক্ষার্থীর বড় কাজ শুধু বই মুখস্থ করা নয়; বরং এমন শেখার কৌশল আয়ত্ত করা, যা দ্রুত, গভীর ও দীর্ঘস্থায়ীভাবে জ্ঞান অর্জনে সাহায্য করে।
৯ ঘণ্টা আগেবাবা ড. মোহাম্মদ আবদুর রহীম দেশের একজন স্বনামধন্য ক্যালিগ্রাফার। বাবার হাত ধরে ক্যালিগ্রাফির জগতে প্রবেশ রায়হান সানির। বর্তমানে তিনি হাবীবুল্লাহ বাহার কলেজে পদার্থবিজ্ঞানের তৃতীয় বর্ষে পড়ছেন।
৯ ঘণ্টা আগে