নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও স্বাধীনতার আইডিওলজিকে (মতাদর্শ) যারা ধারণ করে না, তাদের ডাকসু নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন প্রথম পক্ষপাতিত্ব করেছে—এমন অভিযোগ তুলেছেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল মনোনীত ভিপি প্রার্থী মো. আবিদুল ইসলাম খান।
আজ রোববার বেলা আড়াইটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয় একাত্তর হলে সামনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় শেষে সাংবাদিকদের সামনে তিনি এ অভিযোগ করেন।
আবিদুল বলেন, ‘একমাত্র ছাত্রদলের গণ-অভ্যুত্থানে পূর্ণাঙ্গ স্টেক থাকার পরও সেই স্টেক বা অধিকার কাজে লাগিয়ে বিজয়ের ৫ আগস্ট থেকে এই ২০২৫ সালের আগস্ট মাস পর্যন্ত কোনো রকম অনধিকার চর্চা করিনি আমরা। কোনো সচিবালয়ে যাইনি। মন্ত্রণালয়ে যাইনি। অধিদপ্তরে যাইনি। একমাত্র ছাত্রসংগঠন হিসেবে আমরাই স্বচ্ছতার প্রমাণ দিয়েছি। বাদবাকি যে সংগঠন দেখতে পাচ্ছেন, তারা অনধিকার চর্চা করেছে; যার প্রমাণ জাতির সামনে আছে।’
ছাত্রদলের প্রার্থীদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানোর অভিযোগ এনে ডাকসুর এই ভিপি প্রার্থী বলেন, ‘অন্য সংগঠন বা প্রতিপক্ষ আমাদের বিভিন্নভাবে এবং মেয়েদের সাইবার বুলিংয়ের মাধ্যমে হেনস্তা করে বারবার বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। আমাদের বিরুদ্ধে তারা অনৈতিক অভিযোগ নিয়ে আসছে যে আমরা আচরণবিধি মানি না, এটা করি না, সেটা করি না, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের পক্ষপাতিত্ব করছে।’
নির্বাচনে অংশ নেওয়া এক ছাত্রসংগঠনের উদ্দেশে আবিদুল অভিযোগ করে বলেন, ‘ডাকসুর গঠনতন্ত্রে আছে, মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা সংগ্রামের আইডিওলজিকে সমুন্নত রাখা। এই স্বাধীনতা সংগ্রাম ও স্বাধীনতার আইডিওলজিকে যারা ধারণ করে না, তাদের নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন প্রথম পক্ষপাতিত্ব করেছে।
‘প্রতিহিংসার রাজনীতি আমরা বারংবার নিরুৎসাহিত করেছি। কিন্তু বারবার আপনারা আমাদের সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে আঘাত করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের মাটিতে বিভিন্নভাবে মুক্তিযুদ্ধের মহান নেতাদের পোস্টার আপনারা নিচে ফেলে পাড়িয়েছেন। স্বাধীনতাবিরোধীদের পোস্টার লাগিয়েছেন। তারপরও আমরা বারবার ধৈর্য ধরেছি।
‘যে জেনারেশনটা গুপ্ত রাজনীতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে করে গিয়েছে আধিপত্য বজায় রাখার জন্য, নিজেরা গুপ্ত থেকে অন্য রাজনৈতিক সংগঠনকে রাজনৈতিকভাবে নিষিদ্ধ করার অপচেষ্টা চালিয়েছে, তারা ব্যর্থ হয়ে পরবর্তীকালে যখন প্রকাশ্যে এসেছে, তখন দেখা গেল তাদের প্রধান প্রধান নেতা সাবেক ছাত্রলীগ নেতা।’
ছাত্রদল প্রার্থীদের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আনা হচ্ছে, তা কোনোভাবে অভিযোগের মধ্যেই পড়ে না উল্লেখ করে আবিদুল বলেন, ‘ছাত্রদল একমাত্র সংগঠন, যারা নির্বাচনে সুশৃঙ্খলভাবে ও সকলকে মর্যাদা দিয়ে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কবি জসীমউদ্দীন হল শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক ও জিএস প্রার্থী শেখ তানভীর বারী হামিম, এজিএস প্রার্থী তানভীর আল হাদী মায়েদ প্রমুখ।
দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও স্বাধীনতার আইডিওলজিকে (মতাদর্শ) যারা ধারণ করে না, তাদের ডাকসু নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন প্রথম পক্ষপাতিত্ব করেছে—এমন অভিযোগ তুলেছেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল মনোনীত ভিপি প্রার্থী মো. আবিদুল ইসলাম খান।
আজ রোববার বেলা আড়াইটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজয় একাত্তর হলে সামনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় শেষে সাংবাদিকদের সামনে তিনি এ অভিযোগ করেন।
আবিদুল বলেন, ‘একমাত্র ছাত্রদলের গণ-অভ্যুত্থানে পূর্ণাঙ্গ স্টেক থাকার পরও সেই স্টেক বা অধিকার কাজে লাগিয়ে বিজয়ের ৫ আগস্ট থেকে এই ২০২৫ সালের আগস্ট মাস পর্যন্ত কোনো রকম অনধিকার চর্চা করিনি আমরা। কোনো সচিবালয়ে যাইনি। মন্ত্রণালয়ে যাইনি। অধিদপ্তরে যাইনি। একমাত্র ছাত্রসংগঠন হিসেবে আমরাই স্বচ্ছতার প্রমাণ দিয়েছি। বাদবাকি যে সংগঠন দেখতে পাচ্ছেন, তারা অনধিকার চর্চা করেছে; যার প্রমাণ জাতির সামনে আছে।’
ছাত্রদলের প্রার্থীদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানোর অভিযোগ এনে ডাকসুর এই ভিপি প্রার্থী বলেন, ‘অন্য সংগঠন বা প্রতিপক্ষ আমাদের বিভিন্নভাবে এবং মেয়েদের সাইবার বুলিংয়ের মাধ্যমে হেনস্তা করে বারবার বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। আমাদের বিরুদ্ধে তারা অনৈতিক অভিযোগ নিয়ে আসছে যে আমরা আচরণবিধি মানি না, এটা করি না, সেটা করি না, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের পক্ষপাতিত্ব করছে।’
নির্বাচনে অংশ নেওয়া এক ছাত্রসংগঠনের উদ্দেশে আবিদুল অভিযোগ করে বলেন, ‘ডাকসুর গঠনতন্ত্রে আছে, মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা সংগ্রামের আইডিওলজিকে সমুন্নত রাখা। এই স্বাধীনতা সংগ্রাম ও স্বাধীনতার আইডিওলজিকে যারা ধারণ করে না, তাদের নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন প্রথম পক্ষপাতিত্ব করেছে।
‘প্রতিহিংসার রাজনীতি আমরা বারংবার নিরুৎসাহিত করেছি। কিন্তু বারবার আপনারা আমাদের সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে আঘাত করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের মাটিতে বিভিন্নভাবে মুক্তিযুদ্ধের মহান নেতাদের পোস্টার আপনারা নিচে ফেলে পাড়িয়েছেন। স্বাধীনতাবিরোধীদের পোস্টার লাগিয়েছেন। তারপরও আমরা বারবার ধৈর্য ধরেছি।
‘যে জেনারেশনটা গুপ্ত রাজনীতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে করে গিয়েছে আধিপত্য বজায় রাখার জন্য, নিজেরা গুপ্ত থেকে অন্য রাজনৈতিক সংগঠনকে রাজনৈতিকভাবে নিষিদ্ধ করার অপচেষ্টা চালিয়েছে, তারা ব্যর্থ হয়ে পরবর্তীকালে যখন প্রকাশ্যে এসেছে, তখন দেখা গেল তাদের প্রধান প্রধান নেতা সাবেক ছাত্রলীগ নেতা।’
ছাত্রদল প্রার্থীদের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আনা হচ্ছে, তা কোনোভাবে অভিযোগের মধ্যেই পড়ে না উল্লেখ করে আবিদুল বলেন, ‘ছাত্রদল একমাত্র সংগঠন, যারা নির্বাচনে সুশৃঙ্খলভাবে ও সকলকে মর্যাদা দিয়ে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার দিকে অগ্রসর হচ্ছে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কবি জসীমউদ্দীন হল শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক ও জিএস প্রার্থী শেখ তানভীর বারী হামিম, এজিএস প্রার্থী তানভীর আল হাদী মায়েদ প্রমুখ।
স্নাতক প্রথম বর্ষ পরীক্ষা সামনে রেখে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরীক্ষায় নকলের যেকোনো প্রমাণ যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। যদি কোনো পরীক্ষার্থী নকল করে, তবে তার আলামত এবং উত্তরপত্রে লাল কালি দিয়ে চিহ্নিত করতে হবে।
২ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়, ‘ডাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আমরা সাইবার বুলিং এবং নারী প্রার্থী ও শিক্ষার্থীদের প্রতি একধরনের নারীবিদ্বেষী আচরণ দেখতে পাচ্ছি। প্রশাসনকে এসব ইস্যুতে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে এবং পুলিশের সাইবার ইউনিটের সঙ্গে যোগাযোগ করে সাইবার সিকিউরিটি সেল গঠন করতে হবে। আমরা দেখতে পাচ্ছি, অনেকেই নির্বাচনী
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন-২০২৫ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা এবং সাইবার বুলিং প্রতিরোধের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
৬ ঘণ্টা আগেজুবেল বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে যারা ছাত্র নির্যাতন এবং ভিন্নমতাবলম্বী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা-মামলা করেছে, তারা যাতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না পারে এবং তাদের প্রার্থীতা বাতিল করা হয়, সে ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনকে আমরা জানাব।’
৭ ঘণ্টা আগে