জিএস পদপ্রার্থী, প্রতিরোধ পর্ষদ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডাকসু নির্বাচনের পরিবেশ খুবই ঘোলাটে এবং নির্বাচনের কোনো ধরনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই বলে মন্তব্য করেছেন ‘প্রতিরোধ পর্ষদ’ মনোনীত সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী মেঘমল্লার বসু। ডাকসু নির্বাচনের বিভিন্ন দিক নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
মেঘমল্লার বসু বলেন, ‘পরিবেশ একেবারেই নির্বাচনের উপযোগী না, আমরা খুবই শঙ্কিত। নির্বাচন করার জন্য যে কয়েকটা পূর্বশর্ত ছিল, সেগুলোর কোনো কিছুই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নিশ্চিত করতে পারেনি। ছাত্রলীগের যারা ফৌজদারি অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিল, তালিকা তৈরি করতে পারেনি এবং তাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করতে পারেনি। এই কারণে জটিলতা সৃষ্টি হচ্ছে। এ ছাড়া ক্যাম্পাসে বিভিন্ন ইস্যুতে মব সৃষ্টির কালচারও আমরা দেখতে পাচ্ছি।’
ছাত্র ইউনিয়নের নেতা মেঘমল্লার আরও বলেন, ‘রাজনীতির রূপরেখা কী হবে, সেটা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দিতে পারেনি। গোটা পরিস্থিতি খুবই থমথমে। এখানে আসলে সংস্কার ও নির্বাচনকে মুখোমুখি করার একটা চেষ্টা চলছে, যেটাকে আমরা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করি। আমরা চাই সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন হোক। নির্বাচন করার জন্য যে পূর্বশর্ত, সেগুলো অনতিবিলম্বে নিশ্চিত করা হোক। এখানে কোনো ধরনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই। প্রশাসন একদিকে পক্ষপাতদুষ্ট, আরেক দিকে অদক্ষ। এই দুটির ফলে ক্যাম্পাসের পরিস্থিতি খুবই নাজুক।’
জিএস প্রার্থী মেঘমল্লার বলেন, ‘আমরা এমন একটা ডাকসু চাই, যেখানে শিক্ষার্থীদের সংকটগুলো যৌথভাবে মোকাবিলা করা হবে। নামকাওয়াস্তে ডাকসু হোক, আমরা এটা চাই না। আমরা চাই ডাকসুর আগে প্রতিটি সংগঠন এবং প্রতিটি প্যানেলের ম্যানিফেস্টোগুলো নিয়ে গঠনমূলক আলোচনা হোক। সেগুলোর মধ্যে তুলনা হোক এবং তার মধ্যে দিয়ে যারা ছাত্রদের সমস্যা সমাধানের সব থেকে গঠনমূলক সমাধান দিতে পারবে, তাদের নির্বাচিত করার মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীদের ডাকসু নিশ্চিত হোক।’
নির্বাচিত হলে কী কাজ করবেন, এমন প্রশ্নে মেঘমল্লার বলেন, ‘আমি প্রাথমিকভাবে চেষ্টা করব, প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের আবাসন সবার আগে যাতে নিশ্চিত হয়। এ ছাড়া ডাকসুর গঠনতন্ত্রের যে পরিবর্তনগুলোর কথা বলেছিলাম, যে পরিবর্তনগুলো করতে প্রশাসন অসম্মত হয়েছে, সেই সংস্কারগুলো করার চেষ্টা করব। এর বাইরে আমি এই ক্যাম্পাসের ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কের মধ্যে যে অসাম্য আছে এবং শিক্ষকদের অধিকতর ক্ষমতার ফলে ছাত্ররা যে একরকম দাসে পরিণত হচ্ছে, সেই ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কে ক্ষমতার ভারসাম্য তৈরির জন্য কাজ করব।’
ডাকসু নির্বাচনের পরিবেশ খুবই ঘোলাটে এবং নির্বাচনের কোনো ধরনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই বলে মন্তব্য করেছেন ‘প্রতিরোধ পর্ষদ’ মনোনীত সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী মেঘমল্লার বসু। ডাকসু নির্বাচনের বিভিন্ন দিক নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
মেঘমল্লার বসু বলেন, ‘পরিবেশ একেবারেই নির্বাচনের উপযোগী না, আমরা খুবই শঙ্কিত। নির্বাচন করার জন্য যে কয়েকটা পূর্বশর্ত ছিল, সেগুলোর কোনো কিছুই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নিশ্চিত করতে পারেনি। ছাত্রলীগের যারা ফৌজদারি অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিল, তালিকা তৈরি করতে পারেনি এবং তাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করতে পারেনি। এই কারণে জটিলতা সৃষ্টি হচ্ছে। এ ছাড়া ক্যাম্পাসে বিভিন্ন ইস্যুতে মব সৃষ্টির কালচারও আমরা দেখতে পাচ্ছি।’
ছাত্র ইউনিয়নের নেতা মেঘমল্লার আরও বলেন, ‘রাজনীতির রূপরেখা কী হবে, সেটা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দিতে পারেনি। গোটা পরিস্থিতি খুবই থমথমে। এখানে আসলে সংস্কার ও নির্বাচনকে মুখোমুখি করার একটা চেষ্টা চলছে, যেটাকে আমরা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করি। আমরা চাই সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন হোক। নির্বাচন করার জন্য যে পূর্বশর্ত, সেগুলো অনতিবিলম্বে নিশ্চিত করা হোক। এখানে কোনো ধরনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই। প্রশাসন একদিকে পক্ষপাতদুষ্ট, আরেক দিকে অদক্ষ। এই দুটির ফলে ক্যাম্পাসের পরিস্থিতি খুবই নাজুক।’
জিএস প্রার্থী মেঘমল্লার বলেন, ‘আমরা এমন একটা ডাকসু চাই, যেখানে শিক্ষার্থীদের সংকটগুলো যৌথভাবে মোকাবিলা করা হবে। নামকাওয়াস্তে ডাকসু হোক, আমরা এটা চাই না। আমরা চাই ডাকসুর আগে প্রতিটি সংগঠন এবং প্রতিটি প্যানেলের ম্যানিফেস্টোগুলো নিয়ে গঠনমূলক আলোচনা হোক। সেগুলোর মধ্যে তুলনা হোক এবং তার মধ্যে দিয়ে যারা ছাত্রদের সমস্যা সমাধানের সব থেকে গঠনমূলক সমাধান দিতে পারবে, তাদের নির্বাচিত করার মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীদের ডাকসু নিশ্চিত হোক।’
নির্বাচিত হলে কী কাজ করবেন, এমন প্রশ্নে মেঘমল্লার বলেন, ‘আমি প্রাথমিকভাবে চেষ্টা করব, প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের আবাসন সবার আগে যাতে নিশ্চিত হয়। এ ছাড়া ডাকসুর গঠনতন্ত্রের যে পরিবর্তনগুলোর কথা বলেছিলাম, যে পরিবর্তনগুলো করতে প্রশাসন অসম্মত হয়েছে, সেই সংস্কারগুলো করার চেষ্টা করব। এর বাইরে আমি এই ক্যাম্পাসের ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কের মধ্যে যে অসাম্য আছে এবং শিক্ষকদের অধিকতর ক্ষমতার ফলে ছাত্ররা যে একরকম দাসে পরিণত হচ্ছে, সেই ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কে ক্ষমতার ভারসাম্য তৈরির জন্য কাজ করব।’
ডাকসু হবে সবার, এটা কোনো দল বা বর্গের হবে না বলে প্রত্যাশা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি ও আসন্ন ডাকসু নির্বাচনে সংগঠন থেকে ভিপি পদপ্রার্থী সাদিক কায়েমের। কেমন ডাকসু প্রত্যাশা করেন—আজকের পত্রিকার এমন প্রশ্নে গতকাল মঙ্গলবার তিনি এ মন্তব্য করেন।
২ ঘণ্টা আগেডাকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীদের নিয়ে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির বিভিন্ন অপপ্রচারে নেমেছে বলে অভিযোগ করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের (ঢাবি) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ছাত্রদল প্যানেলের সম্ভাব্য ভিপি পদপ্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে আজকের পত্রিকার সঙ্গে ডাকসু নির্বাচনের...
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য আরও একটি প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে। প্রগতিশীল বাম জোট গতকাল মঙ্গলবার তাদের প্যানেলের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে।
২ ঘণ্টা আগেমামলার অন্য বিবাদীরা হলেন ওই স্কুলের সাবেক সভাপতি জাকির আহমেদ, প্রধান শিক্ষক তোফাজ্জল হোসেন, তাঁর স্ত্রী শিক্ষক রাসিদা আক্তার, উপ-আঞ্চলিক শিক্ষা কর্মকর্তা, ঢাকার জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এবং কেরানীগঞ্জের উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা।
৬ ঘণ্টা আগে