আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিদ্যালয়ে মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা যেসব বিষয় অধ্যয়ন করে সেগুলো পরবর্তীতে তাদের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিকে প্রভাবিত করে বলে ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় উঠে এসেছে। ব্রিটিশ শিক্ষার্থীদের কিশোর বয়স থেকে প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া পর্যন্ত সময় পর্যবেক্ষণ করে এ তথ্য পেয়েছেন গবেষকেরা। ওয়েস্ট ইউরোপিয়ান পলিটিক্স জার্নালে এ গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে।
ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. নিকোল মার্টিনের নেতৃত্বে এ গবেষণায় সহযোগী ছিলেন ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. রালফ স্কট ও ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের ড. রোল্যান্ড কাপ্পে। তাঁরা দেখিয়েছেন, বাধ্যতামূলক শিক্ষাস্তরের এ সময়কালে শেখা বিষয়গুলো একজন যুবকের রাজনৈতিক দিকনির্দেশকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে।
ড. নিকোল মার্টিন বলেন, ‘এই ফলাফলগুলো রাজনৈতিক প্রবণতা বোঝার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি দেখায় যে, পাঠ্যক্রমের ডিজাইন ভবিষ্যতের ভোটার প্রজন্মের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে এবং অনেক সময় তা উপেক্ষিত থাকে।’
গবেষণায় দেখা গেছে, যারা ইতিহাস, শিল্প বা নাটকসহ শিল্প ও মানবিক বিষয় অধ্যয়ন করেছে, তাদের মধ্যে সামাজিকভাবে উদারপন্থী এবং অর্থনৈতিকভাবে বামপন্থী দলগুলোর প্রতি সমর্থন বেশি দেখা গেছে।
অন্যদিকে, বিজনেস স্টাডিজ বা অর্থনীতি অধ্যয়ন করা শিক্ষার্থীদের মধ্যে অর্থনৈতিকভাবে ডানপন্থী দল, যেমন কনজার্ভেটিভ পার্টির প্রতি আগ্রহ বেশি লক্ষ্য করা গেছে।
টেকনিক্যাল বিষয়ে যেমন-বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও প্রকৌশলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সামাজিকভাবে সংরক্ষণশীল এবং অর্থনৈতিকভাবে ডানপন্থী দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে উঠতে দেখা গেছে।
মার্টিন বলেন, গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, বিষয় এবং রাজনৈতিক সমর্থনের মধ্যেকার এমন সম্পর্ক প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থাতেও বজায় থাকে।
ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের এই গবেষণাতেই প্রথমবারের মতো উঠে এসেছে যে মাধ্যমিক স্তরের বাধ্যতামূলক শিক্ষা স্তরেও এমন প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। এর আগে বেশিরভাগ গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সীমাবদ্ধ ছিল।
ইংল্যান্ডের স্কুল সংক্রান্ত প্রশাসনিক তথ্য এবং কিশোর-কিশোরীদের একটি বিশেষ প্যানেলকে একত্রিত করে এই গবেষণাটি শক্তিশালী প্রমাণ দিয়েছে যে, কৈশোরের ‘সহজ প্রভাবিত হওয়ার বয়সে’ রাজনৈতিক সামাজিকীকরণের জন্য মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বিষয়গুলোর গুরুত্ব কতখানি।
ড. নিকোল মার্টিন বলেন, ‘আমাদের গবেষণা প্রমাণ করে, রাজনৈতিক বিশ্বাসের ওপর শিক্ষার প্রভাব কেবল শিক্ষার স্তরের ওপর নির্ভর করে না। স্কুলে যেসব বিষয় শেখানো হয় তা শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক চিন্তাধারা গঠনে গভীর ভূমিকা পালন করে। এটি হতে পারে বিষয়বস্তুর কারণে অথবা বিভিন্ন সহপাঠী গোষ্ঠী বা শিক্ষকদের ভূমিকাও থাকতে পারে।’
বিদ্যালয়ে মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা যেসব বিষয় অধ্যয়ন করে সেগুলো পরবর্তীতে তাদের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিকে প্রভাবিত করে বলে ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় উঠে এসেছে। ব্রিটিশ শিক্ষার্থীদের কিশোর বয়স থেকে প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া পর্যন্ত সময় পর্যবেক্ষণ করে এ তথ্য পেয়েছেন গবেষকেরা। ওয়েস্ট ইউরোপিয়ান পলিটিক্স জার্নালে এ গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে।
ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. নিকোল মার্টিনের নেতৃত্বে এ গবেষণায় সহযোগী ছিলেন ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. রালফ স্কট ও ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের ড. রোল্যান্ড কাপ্পে। তাঁরা দেখিয়েছেন, বাধ্যতামূলক শিক্ষাস্তরের এ সময়কালে শেখা বিষয়গুলো একজন যুবকের রাজনৈতিক দিকনির্দেশকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে।
ড. নিকোল মার্টিন বলেন, ‘এই ফলাফলগুলো রাজনৈতিক প্রবণতা বোঝার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি দেখায় যে, পাঠ্যক্রমের ডিজাইন ভবিষ্যতের ভোটার প্রজন্মের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে এবং অনেক সময় তা উপেক্ষিত থাকে।’
গবেষণায় দেখা গেছে, যারা ইতিহাস, শিল্প বা নাটকসহ শিল্প ও মানবিক বিষয় অধ্যয়ন করেছে, তাদের মধ্যে সামাজিকভাবে উদারপন্থী এবং অর্থনৈতিকভাবে বামপন্থী দলগুলোর প্রতি সমর্থন বেশি দেখা গেছে।
অন্যদিকে, বিজনেস স্টাডিজ বা অর্থনীতি অধ্যয়ন করা শিক্ষার্থীদের মধ্যে অর্থনৈতিকভাবে ডানপন্থী দল, যেমন কনজার্ভেটিভ পার্টির প্রতি আগ্রহ বেশি লক্ষ্য করা গেছে।
টেকনিক্যাল বিষয়ে যেমন-বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও প্রকৌশলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সামাজিকভাবে সংরক্ষণশীল এবং অর্থনৈতিকভাবে ডানপন্থী দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে উঠতে দেখা গেছে।
মার্টিন বলেন, গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, বিষয় এবং রাজনৈতিক সমর্থনের মধ্যেকার এমন সম্পর্ক প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থাতেও বজায় থাকে।
ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের এই গবেষণাতেই প্রথমবারের মতো উঠে এসেছে যে মাধ্যমিক স্তরের বাধ্যতামূলক শিক্ষা স্তরেও এমন প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। এর আগে বেশিরভাগ গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সীমাবদ্ধ ছিল।
ইংল্যান্ডের স্কুল সংক্রান্ত প্রশাসনিক তথ্য এবং কিশোর-কিশোরীদের একটি বিশেষ প্যানেলকে একত্রিত করে এই গবেষণাটি শক্তিশালী প্রমাণ দিয়েছে যে, কৈশোরের ‘সহজ প্রভাবিত হওয়ার বয়সে’ রাজনৈতিক সামাজিকীকরণের জন্য মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বিষয়গুলোর গুরুত্ব কতখানি।
ড. নিকোল মার্টিন বলেন, ‘আমাদের গবেষণা প্রমাণ করে, রাজনৈতিক বিশ্বাসের ওপর শিক্ষার প্রভাব কেবল শিক্ষার স্তরের ওপর নির্ভর করে না। স্কুলে যেসব বিষয় শেখানো হয় তা শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক চিন্তাধারা গঠনে গভীর ভূমিকা পালন করে। এটি হতে পারে বিষয়বস্তুর কারণে অথবা বিভিন্ন সহপাঠী গোষ্ঠী বা শিক্ষকদের ভূমিকাও থাকতে পারে।’
নেদারল্যান্ডসের ইউনিভার্সিটি অব আমস্টারডাম মেরিট বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির আওতায় দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি কার্যকর থাকবে।
১০ ঘণ্টা আগেইংরেজি ভাষায় প্রিপজিশনের সঠিক ব্যবহার প্রাঞ্জল ও সঠিক বাক্য রচনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে বিভিন্ন noun, adjective বা participle-এর পরে কোন preposition বসবে, তা সব সময় সহজে মনে রাখা যায় না। এ পর্বে আমরা দেখব কোন ধরনের শব্দের সঙ্গে কোন preposition সাধারণত ব্যবহার হয়।
১০ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনের ইশতেহার ঘোষণা করেছে ‘বিনির্মাণ শিক্ষার্থী ঐক্য’ প্যানেল। সাত দফায় মোট ৪৫টি প্রতিশ্রুতি তুলে ধরেছে প্যানেলটি।
১ দিন আগেএআইইউবিতে ৫ অক্টোবর একটি নতুন পেশাগত ও শিল্পমুখী কোর্স ‘আরটিএল ডিজাইন, ভেরিফিকেশন, সিনথেসিস অ্যান্ড পিএনআর ফর ডিজিটাল ভিএলএসআই ডিজাইন’ কোর্সের উদ্বোধন করেছে। কোর্সটির মূল উদ্দেশ্য হলো শিক্ষাগত জ্ঞান ও শিল্পের চাহিদার মধ্যে ব্যবধান দূর করা। এতে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা আধুনিক ডিজিটাল ভিএলএসআই ডিজাইন
২ দিন আগে