সাব্বির হোসেন

একসঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নতি ও মিতব্যয়ী হতে সঠিক অর্থনৈতিক জ্ঞানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। প্রাত্যহিক জীবনে আমরা অনেকেই অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে সমস্যায় পড়ি। তার মধ্যে আমরা কীভাবে সঞ্চয় করব, বিনিয়োগ করব বা বাজেট তৈরি করব—এসব সমস্যা অন্যতম। এমন সব সমস্যা সমাধানে কয়েকটি বইয়ের শিক্ষা আমাদের বাস্তবজীবনে কাজে লাগানো যেতে পারে। চলুন, বইগুলোর নাম ও সারসংক্ষেপ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক—
Rich Dad Poor Dad—Robert T. Kiyosaki
‘Rich Dad Poor Dad’ বইটি আর্থিক জ্ঞান সম্পর্কে লেখা একটি জনপ্রিয় বই। এ বইয়ে লেখক রবার্ট কিয়োসাকি দুজন বাবার গল্প বলেছেন। একজন ‘ধনী বাবা’ এবং অন্যজন ‘গরিব বাবা’। ধনী বাবা একজন উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী ছিলেন। আর গরিব বাবা ছিলেন উচ্চশিক্ষিত এবং একজন চাকরিজীবী। বইটির মূল বক্তব্য হলো, প্রথাগত শিক্ষার বাইরেও অর্থনৈতিক শিক্ষা থাকা উচিত। এটি সম্পদ সৃষ্টির জন্য সঠিক বিনিয়োগ ও ব্যবসায়িক কৌশল শেখার গুরুত্ব তুলে ধরে, যা আপনাকে কর্মজীবনে আর্থিকভাবে স্বাধীন হতে সাহায্য করবে।
Why ‘A’ Students Work for ‘C’ Students—Robert T. Kiyosaki
রবার্ট কিয়োসাকি তাঁর আরেকটি জনপ্রিয় বই ‘Why “A” Students Work for “C” Students’-এ দেখিয়েছেন, কেন একাডেমিক সাফল্যই সব নয়। অনেক ‘এ’ গ্রেডের শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষা নিয়ে ভালো চাকরির পেছনে ছুটে, যেখানে ‘সি’ গ্রেডের শিক্ষার্থীরা তাদের নিজেদের ব্যবসা শুরু করে সফল উদ্যোক্তা হয়। বইটি এমন একটি দৃষ্টিভঙ্গি দেয়, যা আর্থিক শিক্ষার মাধ্যমে কর্মসংস্থান তৈরি এবং নিজের স্বপ্ন পূরণের পথে এগিয়ে যেতে উৎসাহিত করে।
Quit Like a Millionaire—Kristy Shen & Bryce Leung
ক্রিস্টি শেন ও ব্রাইস লিউংয়ের লেখা এই বইটি দেখায়, কীভাবে সাধারণ একটি চাকরিজীবীও মিলিয়নিয়ার হতে পারেন। লেখক দম্পতি তাদের বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে জানিয়েছেন, কীভাবে তারা চাকরি ছেড়ে অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন জীবনযাপন শুরু করেছেন। এখানে কোনো ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগ ছাড়াই কীভাবে সঞ্চয় বাড়ানো যায় এবং জীবনের মানোন্নয়ন করা যায়, সেই কৌশলগুলো বর্ণনা করা হয়েছে। যারা আর্থিক স্বাধীনতা এবং স্বনির্ভরতার স্বপ্ন দেখেন, তাদের জন্য এটি একটি দারুণ নির্দেশিকা।
The Almanack of Naval Ravikant—Eric Jorgenson
নাভাল রাভিকান্ত একজন সফল উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী। জীবন নিয়ে তার দর্শন এবং ব্যবসায়িক চিন্তাধারার ওপর ভিত্তি করে লেখা ‘The Almanack of Naval Ravikant’ বইটি আমাদের শিখিয়ে দেয়, কীভাবে নিজেকে আর্থিক ও মানসিকভাবে স্বাধীন করা যায়। এটি কোনো প্রথাগত অর্থনৈতিক বই নয়; বরং এটি আমাদের শেখায় কীভাবে ব্যক্তিগত ও পেশাদার জীবনে উন্নতি করা যায় এবং জীবনের প্রকৃত সুখ খুঁজে পাওয়া যায়।
How to Get Rich—Felix Dennis
ফেলিক্স ডেনিস ছিলেন একজন সফল উদ্যোক্তা এবং প্রকাশক। ‘How to Get Rich’ বইতে তিনি তার বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে বলেছেন, কীভাবে ধনী হওয়া যায়। বইটি একদিকে যেমন প্রেরণা জোগায়, অন্যদিকে একজন ব্যবসায়ীর জন্য সঠিক কৌশলও তুলে ধরে। এতে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার জন্য যেসব ঝুঁকি নিতে হয় এবং সেগুলো কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়, তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
The Compound Effect—Darren Hardy
ছোট ছোট অভ্যাস এবং প্রতিদিনের ছোট সিদ্ধান্ত কীভাবে আমাদের জীবনকে বদলে দিতে পারে, তা ‘The Compound Effect’ বইটিতে দেখানো হয়েছে। লেখক ড্যারেন হার্ডি এ বইতে ছোট পদক্ষেপ এবং নিয়মিত অভ্যাসের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেছেন। ছোট ছোট অভ্যাস গড়ে তোলার মাধ্যমে কীভাবে আমরা বড় পরিবর্তন আনতে পারি এবং আর্থিকভাবে সফল হতে পারি, তা এই বইয়ে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
The Richest Man in Babylon—George S. Clason
ব্যাবিলনের প্রাচীন জ্ঞান এবং অর্থনৈতিক দর্শন নিয়ে লেখা ‘The Richest Man in Babylon’ একটি ক্লাসিক বই। এখানে প্রাচীন ব্যাবিলনের অর্থনৈতিক জ্ঞান এবং প্রজ্ঞার ভিত্তিতে সঞ্চয়, বিনিয়োগ, ঋণমুক্ত জীবনযাপনের নীতিমালা আলোচনা করা হয়েছে। বইটি কেবল আর্থিক পরিকল্পনার জন্য নয়, বরং জীবনের সামগ্রিক পরিকল্পনার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।
I Will Teach You to Be Rich—Ramit Sethi
রামিত সেঠির লেখা ‘I Will Teach You to Be Rich’ বইটি আপনার ব্যক্তিগত অর্থনৈতিক পরিকল্পনায় একটি সুদৃঢ় ভিত্তি তৈরি করতে সাহায্য করবে। এখানে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম, সঞ্চয় ও বিনিয়োগের কৌশল এবং সঠিক বাজেটিং কীভাবে করতে হয়, তা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। এটি একটি সহজ ভাষায় লেখা বই, যা নতুন আর্থিক পরিকল্পনাকারীদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী।
The Psychology of Money—Morgan Housel
অর্থ এবং মানব মনের সম্পর্ক নিয়ে লেখা ‘The Psychology of Money’ একটি অনন্য বই। মর্গান হাউজেল এখানে অর্থের সঙ্গে মানুষের মানসিকতার সম্পর্ক, আবেগপ্রবণতা এবং আর্থিক সিদ্ধান্তে মনের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেছেন। সঠিক আর্থিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য মানসিক স্থিতি এবং ধৈর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই বইটি আপনাকে আর্থিক আচরণ এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে সাহায্য করবে।

একসঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নতি ও মিতব্যয়ী হতে সঠিক অর্থনৈতিক জ্ঞানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। প্রাত্যহিক জীবনে আমরা অনেকেই অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে সমস্যায় পড়ি। তার মধ্যে আমরা কীভাবে সঞ্চয় করব, বিনিয়োগ করব বা বাজেট তৈরি করব—এসব সমস্যা অন্যতম। এমন সব সমস্যা সমাধানে কয়েকটি বইয়ের শিক্ষা আমাদের বাস্তবজীবনে কাজে লাগানো যেতে পারে। চলুন, বইগুলোর নাম ও সারসংক্ষেপ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক—
Rich Dad Poor Dad—Robert T. Kiyosaki
‘Rich Dad Poor Dad’ বইটি আর্থিক জ্ঞান সম্পর্কে লেখা একটি জনপ্রিয় বই। এ বইয়ে লেখক রবার্ট কিয়োসাকি দুজন বাবার গল্প বলেছেন। একজন ‘ধনী বাবা’ এবং অন্যজন ‘গরিব বাবা’। ধনী বাবা একজন উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী ছিলেন। আর গরিব বাবা ছিলেন উচ্চশিক্ষিত এবং একজন চাকরিজীবী। বইটির মূল বক্তব্য হলো, প্রথাগত শিক্ষার বাইরেও অর্থনৈতিক শিক্ষা থাকা উচিত। এটি সম্পদ সৃষ্টির জন্য সঠিক বিনিয়োগ ও ব্যবসায়িক কৌশল শেখার গুরুত্ব তুলে ধরে, যা আপনাকে কর্মজীবনে আর্থিকভাবে স্বাধীন হতে সাহায্য করবে।
Why ‘A’ Students Work for ‘C’ Students—Robert T. Kiyosaki
রবার্ট কিয়োসাকি তাঁর আরেকটি জনপ্রিয় বই ‘Why “A” Students Work for “C” Students’-এ দেখিয়েছেন, কেন একাডেমিক সাফল্যই সব নয়। অনেক ‘এ’ গ্রেডের শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষা নিয়ে ভালো চাকরির পেছনে ছুটে, যেখানে ‘সি’ গ্রেডের শিক্ষার্থীরা তাদের নিজেদের ব্যবসা শুরু করে সফল উদ্যোক্তা হয়। বইটি এমন একটি দৃষ্টিভঙ্গি দেয়, যা আর্থিক শিক্ষার মাধ্যমে কর্মসংস্থান তৈরি এবং নিজের স্বপ্ন পূরণের পথে এগিয়ে যেতে উৎসাহিত করে।
Quit Like a Millionaire—Kristy Shen & Bryce Leung
ক্রিস্টি শেন ও ব্রাইস লিউংয়ের লেখা এই বইটি দেখায়, কীভাবে সাধারণ একটি চাকরিজীবীও মিলিয়নিয়ার হতে পারেন। লেখক দম্পতি তাদের বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে জানিয়েছেন, কীভাবে তারা চাকরি ছেড়ে অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন জীবনযাপন শুরু করেছেন। এখানে কোনো ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগ ছাড়াই কীভাবে সঞ্চয় বাড়ানো যায় এবং জীবনের মানোন্নয়ন করা যায়, সেই কৌশলগুলো বর্ণনা করা হয়েছে। যারা আর্থিক স্বাধীনতা এবং স্বনির্ভরতার স্বপ্ন দেখেন, তাদের জন্য এটি একটি দারুণ নির্দেশিকা।
The Almanack of Naval Ravikant—Eric Jorgenson
নাভাল রাভিকান্ত একজন সফল উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী। জীবন নিয়ে তার দর্শন এবং ব্যবসায়িক চিন্তাধারার ওপর ভিত্তি করে লেখা ‘The Almanack of Naval Ravikant’ বইটি আমাদের শিখিয়ে দেয়, কীভাবে নিজেকে আর্থিক ও মানসিকভাবে স্বাধীন করা যায়। এটি কোনো প্রথাগত অর্থনৈতিক বই নয়; বরং এটি আমাদের শেখায় কীভাবে ব্যক্তিগত ও পেশাদার জীবনে উন্নতি করা যায় এবং জীবনের প্রকৃত সুখ খুঁজে পাওয়া যায়।
How to Get Rich—Felix Dennis
ফেলিক্স ডেনিস ছিলেন একজন সফল উদ্যোক্তা এবং প্রকাশক। ‘How to Get Rich’ বইতে তিনি তার বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে বলেছেন, কীভাবে ধনী হওয়া যায়। বইটি একদিকে যেমন প্রেরণা জোগায়, অন্যদিকে একজন ব্যবসায়ীর জন্য সঠিক কৌশলও তুলে ধরে। এতে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার জন্য যেসব ঝুঁকি নিতে হয় এবং সেগুলো কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়, তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
The Compound Effect—Darren Hardy
ছোট ছোট অভ্যাস এবং প্রতিদিনের ছোট সিদ্ধান্ত কীভাবে আমাদের জীবনকে বদলে দিতে পারে, তা ‘The Compound Effect’ বইটিতে দেখানো হয়েছে। লেখক ড্যারেন হার্ডি এ বইতে ছোট পদক্ষেপ এবং নিয়মিত অভ্যাসের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেছেন। ছোট ছোট অভ্যাস গড়ে তোলার মাধ্যমে কীভাবে আমরা বড় পরিবর্তন আনতে পারি এবং আর্থিকভাবে সফল হতে পারি, তা এই বইয়ে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
The Richest Man in Babylon—George S. Clason
ব্যাবিলনের প্রাচীন জ্ঞান এবং অর্থনৈতিক দর্শন নিয়ে লেখা ‘The Richest Man in Babylon’ একটি ক্লাসিক বই। এখানে প্রাচীন ব্যাবিলনের অর্থনৈতিক জ্ঞান এবং প্রজ্ঞার ভিত্তিতে সঞ্চয়, বিনিয়োগ, ঋণমুক্ত জীবনযাপনের নীতিমালা আলোচনা করা হয়েছে। বইটি কেবল আর্থিক পরিকল্পনার জন্য নয়, বরং জীবনের সামগ্রিক পরিকল্পনার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।
I Will Teach You to Be Rich—Ramit Sethi
রামিত সেঠির লেখা ‘I Will Teach You to Be Rich’ বইটি আপনার ব্যক্তিগত অর্থনৈতিক পরিকল্পনায় একটি সুদৃঢ় ভিত্তি তৈরি করতে সাহায্য করবে। এখানে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম, সঞ্চয় ও বিনিয়োগের কৌশল এবং সঠিক বাজেটিং কীভাবে করতে হয়, তা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। এটি একটি সহজ ভাষায় লেখা বই, যা নতুন আর্থিক পরিকল্পনাকারীদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী।
The Psychology of Money—Morgan Housel
অর্থ এবং মানব মনের সম্পর্ক নিয়ে লেখা ‘The Psychology of Money’ একটি অনন্য বই। মর্গান হাউজেল এখানে অর্থের সঙ্গে মানুষের মানসিকতার সম্পর্ক, আবেগপ্রবণতা এবং আর্থিক সিদ্ধান্তে মনের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেছেন। সঠিক আর্থিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য মানসিক স্থিতি এবং ধৈর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই বইটি আপনাকে আর্থিক আচরণ এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে সাহায্য করবে।
সাব্বির হোসেন

একসঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নতি ও মিতব্যয়ী হতে সঠিক অর্থনৈতিক জ্ঞানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। প্রাত্যহিক জীবনে আমরা অনেকেই অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে সমস্যায় পড়ি। তার মধ্যে আমরা কীভাবে সঞ্চয় করব, বিনিয়োগ করব বা বাজেট তৈরি করব—এসব সমস্যা অন্যতম। এমন সব সমস্যা সমাধানে কয়েকটি বইয়ের শিক্ষা আমাদের বাস্তবজীবনে কাজে লাগানো যেতে পারে। চলুন, বইগুলোর নাম ও সারসংক্ষেপ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক—
Rich Dad Poor Dad—Robert T. Kiyosaki
‘Rich Dad Poor Dad’ বইটি আর্থিক জ্ঞান সম্পর্কে লেখা একটি জনপ্রিয় বই। এ বইয়ে লেখক রবার্ট কিয়োসাকি দুজন বাবার গল্প বলেছেন। একজন ‘ধনী বাবা’ এবং অন্যজন ‘গরিব বাবা’। ধনী বাবা একজন উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী ছিলেন। আর গরিব বাবা ছিলেন উচ্চশিক্ষিত এবং একজন চাকরিজীবী। বইটির মূল বক্তব্য হলো, প্রথাগত শিক্ষার বাইরেও অর্থনৈতিক শিক্ষা থাকা উচিত। এটি সম্পদ সৃষ্টির জন্য সঠিক বিনিয়োগ ও ব্যবসায়িক কৌশল শেখার গুরুত্ব তুলে ধরে, যা আপনাকে কর্মজীবনে আর্থিকভাবে স্বাধীন হতে সাহায্য করবে।
Why ‘A’ Students Work for ‘C’ Students—Robert T. Kiyosaki
রবার্ট কিয়োসাকি তাঁর আরেকটি জনপ্রিয় বই ‘Why “A” Students Work for “C” Students’-এ দেখিয়েছেন, কেন একাডেমিক সাফল্যই সব নয়। অনেক ‘এ’ গ্রেডের শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষা নিয়ে ভালো চাকরির পেছনে ছুটে, যেখানে ‘সি’ গ্রেডের শিক্ষার্থীরা তাদের নিজেদের ব্যবসা শুরু করে সফল উদ্যোক্তা হয়। বইটি এমন একটি দৃষ্টিভঙ্গি দেয়, যা আর্থিক শিক্ষার মাধ্যমে কর্মসংস্থান তৈরি এবং নিজের স্বপ্ন পূরণের পথে এগিয়ে যেতে উৎসাহিত করে।
Quit Like a Millionaire—Kristy Shen & Bryce Leung
ক্রিস্টি শেন ও ব্রাইস লিউংয়ের লেখা এই বইটি দেখায়, কীভাবে সাধারণ একটি চাকরিজীবীও মিলিয়নিয়ার হতে পারেন। লেখক দম্পতি তাদের বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে জানিয়েছেন, কীভাবে তারা চাকরি ছেড়ে অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন জীবনযাপন শুরু করেছেন। এখানে কোনো ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগ ছাড়াই কীভাবে সঞ্চয় বাড়ানো যায় এবং জীবনের মানোন্নয়ন করা যায়, সেই কৌশলগুলো বর্ণনা করা হয়েছে। যারা আর্থিক স্বাধীনতা এবং স্বনির্ভরতার স্বপ্ন দেখেন, তাদের জন্য এটি একটি দারুণ নির্দেশিকা।
The Almanack of Naval Ravikant—Eric Jorgenson
নাভাল রাভিকান্ত একজন সফল উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী। জীবন নিয়ে তার দর্শন এবং ব্যবসায়িক চিন্তাধারার ওপর ভিত্তি করে লেখা ‘The Almanack of Naval Ravikant’ বইটি আমাদের শিখিয়ে দেয়, কীভাবে নিজেকে আর্থিক ও মানসিকভাবে স্বাধীন করা যায়। এটি কোনো প্রথাগত অর্থনৈতিক বই নয়; বরং এটি আমাদের শেখায় কীভাবে ব্যক্তিগত ও পেশাদার জীবনে উন্নতি করা যায় এবং জীবনের প্রকৃত সুখ খুঁজে পাওয়া যায়।
How to Get Rich—Felix Dennis
ফেলিক্স ডেনিস ছিলেন একজন সফল উদ্যোক্তা এবং প্রকাশক। ‘How to Get Rich’ বইতে তিনি তার বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে বলেছেন, কীভাবে ধনী হওয়া যায়। বইটি একদিকে যেমন প্রেরণা জোগায়, অন্যদিকে একজন ব্যবসায়ীর জন্য সঠিক কৌশলও তুলে ধরে। এতে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার জন্য যেসব ঝুঁকি নিতে হয় এবং সেগুলো কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়, তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
The Compound Effect—Darren Hardy
ছোট ছোট অভ্যাস এবং প্রতিদিনের ছোট সিদ্ধান্ত কীভাবে আমাদের জীবনকে বদলে দিতে পারে, তা ‘The Compound Effect’ বইটিতে দেখানো হয়েছে। লেখক ড্যারেন হার্ডি এ বইতে ছোট পদক্ষেপ এবং নিয়মিত অভ্যাসের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেছেন। ছোট ছোট অভ্যাস গড়ে তোলার মাধ্যমে কীভাবে আমরা বড় পরিবর্তন আনতে পারি এবং আর্থিকভাবে সফল হতে পারি, তা এই বইয়ে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
The Richest Man in Babylon—George S. Clason
ব্যাবিলনের প্রাচীন জ্ঞান এবং অর্থনৈতিক দর্শন নিয়ে লেখা ‘The Richest Man in Babylon’ একটি ক্লাসিক বই। এখানে প্রাচীন ব্যাবিলনের অর্থনৈতিক জ্ঞান এবং প্রজ্ঞার ভিত্তিতে সঞ্চয়, বিনিয়োগ, ঋণমুক্ত জীবনযাপনের নীতিমালা আলোচনা করা হয়েছে। বইটি কেবল আর্থিক পরিকল্পনার জন্য নয়, বরং জীবনের সামগ্রিক পরিকল্পনার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।
I Will Teach You to Be Rich—Ramit Sethi
রামিত সেঠির লেখা ‘I Will Teach You to Be Rich’ বইটি আপনার ব্যক্তিগত অর্থনৈতিক পরিকল্পনায় একটি সুদৃঢ় ভিত্তি তৈরি করতে সাহায্য করবে। এখানে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম, সঞ্চয় ও বিনিয়োগের কৌশল এবং সঠিক বাজেটিং কীভাবে করতে হয়, তা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। এটি একটি সহজ ভাষায় লেখা বই, যা নতুন আর্থিক পরিকল্পনাকারীদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী।
The Psychology of Money—Morgan Housel
অর্থ এবং মানব মনের সম্পর্ক নিয়ে লেখা ‘The Psychology of Money’ একটি অনন্য বই। মর্গান হাউজেল এখানে অর্থের সঙ্গে মানুষের মানসিকতার সম্পর্ক, আবেগপ্রবণতা এবং আর্থিক সিদ্ধান্তে মনের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেছেন। সঠিক আর্থিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য মানসিক স্থিতি এবং ধৈর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই বইটি আপনাকে আর্থিক আচরণ এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে সাহায্য করবে।

একসঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নতি ও মিতব্যয়ী হতে সঠিক অর্থনৈতিক জ্ঞানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। প্রাত্যহিক জীবনে আমরা অনেকেই অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে সমস্যায় পড়ি। তার মধ্যে আমরা কীভাবে সঞ্চয় করব, বিনিয়োগ করব বা বাজেট তৈরি করব—এসব সমস্যা অন্যতম। এমন সব সমস্যা সমাধানে কয়েকটি বইয়ের শিক্ষা আমাদের বাস্তবজীবনে কাজে লাগানো যেতে পারে। চলুন, বইগুলোর নাম ও সারসংক্ষেপ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক—
Rich Dad Poor Dad—Robert T. Kiyosaki
‘Rich Dad Poor Dad’ বইটি আর্থিক জ্ঞান সম্পর্কে লেখা একটি জনপ্রিয় বই। এ বইয়ে লেখক রবার্ট কিয়োসাকি দুজন বাবার গল্প বলেছেন। একজন ‘ধনী বাবা’ এবং অন্যজন ‘গরিব বাবা’। ধনী বাবা একজন উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী ছিলেন। আর গরিব বাবা ছিলেন উচ্চশিক্ষিত এবং একজন চাকরিজীবী। বইটির মূল বক্তব্য হলো, প্রথাগত শিক্ষার বাইরেও অর্থনৈতিক শিক্ষা থাকা উচিত। এটি সম্পদ সৃষ্টির জন্য সঠিক বিনিয়োগ ও ব্যবসায়িক কৌশল শেখার গুরুত্ব তুলে ধরে, যা আপনাকে কর্মজীবনে আর্থিকভাবে স্বাধীন হতে সাহায্য করবে।
Why ‘A’ Students Work for ‘C’ Students—Robert T. Kiyosaki
রবার্ট কিয়োসাকি তাঁর আরেকটি জনপ্রিয় বই ‘Why “A” Students Work for “C” Students’-এ দেখিয়েছেন, কেন একাডেমিক সাফল্যই সব নয়। অনেক ‘এ’ গ্রেডের শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষা নিয়ে ভালো চাকরির পেছনে ছুটে, যেখানে ‘সি’ গ্রেডের শিক্ষার্থীরা তাদের নিজেদের ব্যবসা শুরু করে সফল উদ্যোক্তা হয়। বইটি এমন একটি দৃষ্টিভঙ্গি দেয়, যা আর্থিক শিক্ষার মাধ্যমে কর্মসংস্থান তৈরি এবং নিজের স্বপ্ন পূরণের পথে এগিয়ে যেতে উৎসাহিত করে।
Quit Like a Millionaire—Kristy Shen & Bryce Leung
ক্রিস্টি শেন ও ব্রাইস লিউংয়ের লেখা এই বইটি দেখায়, কীভাবে সাধারণ একটি চাকরিজীবীও মিলিয়নিয়ার হতে পারেন। লেখক দম্পতি তাদের বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে জানিয়েছেন, কীভাবে তারা চাকরি ছেড়ে অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন জীবনযাপন শুরু করেছেন। এখানে কোনো ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগ ছাড়াই কীভাবে সঞ্চয় বাড়ানো যায় এবং জীবনের মানোন্নয়ন করা যায়, সেই কৌশলগুলো বর্ণনা করা হয়েছে। যারা আর্থিক স্বাধীনতা এবং স্বনির্ভরতার স্বপ্ন দেখেন, তাদের জন্য এটি একটি দারুণ নির্দেশিকা।
The Almanack of Naval Ravikant—Eric Jorgenson
নাভাল রাভিকান্ত একজন সফল উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারী। জীবন নিয়ে তার দর্শন এবং ব্যবসায়িক চিন্তাধারার ওপর ভিত্তি করে লেখা ‘The Almanack of Naval Ravikant’ বইটি আমাদের শিখিয়ে দেয়, কীভাবে নিজেকে আর্থিক ও মানসিকভাবে স্বাধীন করা যায়। এটি কোনো প্রথাগত অর্থনৈতিক বই নয়; বরং এটি আমাদের শেখায় কীভাবে ব্যক্তিগত ও পেশাদার জীবনে উন্নতি করা যায় এবং জীবনের প্রকৃত সুখ খুঁজে পাওয়া যায়।
How to Get Rich—Felix Dennis
ফেলিক্স ডেনিস ছিলেন একজন সফল উদ্যোক্তা এবং প্রকাশক। ‘How to Get Rich’ বইতে তিনি তার বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে বলেছেন, কীভাবে ধনী হওয়া যায়। বইটি একদিকে যেমন প্রেরণা জোগায়, অন্যদিকে একজন ব্যবসায়ীর জন্য সঠিক কৌশলও তুলে ধরে। এতে উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার জন্য যেসব ঝুঁকি নিতে হয় এবং সেগুলো কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়, তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
The Compound Effect—Darren Hardy
ছোট ছোট অভ্যাস এবং প্রতিদিনের ছোট সিদ্ধান্ত কীভাবে আমাদের জীবনকে বদলে দিতে পারে, তা ‘The Compound Effect’ বইটিতে দেখানো হয়েছে। লেখক ড্যারেন হার্ডি এ বইতে ছোট পদক্ষেপ এবং নিয়মিত অভ্যাসের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেছেন। ছোট ছোট অভ্যাস গড়ে তোলার মাধ্যমে কীভাবে আমরা বড় পরিবর্তন আনতে পারি এবং আর্থিকভাবে সফল হতে পারি, তা এই বইয়ে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
The Richest Man in Babylon—George S. Clason
ব্যাবিলনের প্রাচীন জ্ঞান এবং অর্থনৈতিক দর্শন নিয়ে লেখা ‘The Richest Man in Babylon’ একটি ক্লাসিক বই। এখানে প্রাচীন ব্যাবিলনের অর্থনৈতিক জ্ঞান এবং প্রজ্ঞার ভিত্তিতে সঞ্চয়, বিনিয়োগ, ঋণমুক্ত জীবনযাপনের নীতিমালা আলোচনা করা হয়েছে। বইটি কেবল আর্থিক পরিকল্পনার জন্য নয়, বরং জীবনের সামগ্রিক পরিকল্পনার জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।
I Will Teach You to Be Rich—Ramit Sethi
রামিত সেঠির লেখা ‘I Will Teach You to Be Rich’ বইটি আপনার ব্যক্তিগত অর্থনৈতিক পরিকল্পনায় একটি সুদৃঢ় ভিত্তি তৈরি করতে সাহায্য করবে। এখানে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম, সঞ্চয় ও বিনিয়োগের কৌশল এবং সঠিক বাজেটিং কীভাবে করতে হয়, তা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। এটি একটি সহজ ভাষায় লেখা বই, যা নতুন আর্থিক পরিকল্পনাকারীদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী।
The Psychology of Money—Morgan Housel
অর্থ এবং মানব মনের সম্পর্ক নিয়ে লেখা ‘The Psychology of Money’ একটি অনন্য বই। মর্গান হাউজেল এখানে অর্থের সঙ্গে মানুষের মানসিকতার সম্পর্ক, আবেগপ্রবণতা এবং আর্থিক সিদ্ধান্তে মনের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করেছেন। সঠিক আর্থিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য মানসিক স্থিতি এবং ধৈর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই বইটি আপনাকে আর্থিক আচরণ এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে সাহায্য করবে।

আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
২ দিন আগে
কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
২ দিন আগে
বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
২ দিন আগে
বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
এস এম মাসুদুল হক বলেন, ‘আমরা আবেদন করা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদনের জন্য ফাইল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠিয়েছিলাম। শর্তসাপেক্ষে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্তির অনুমোদন দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়।’
মাসুদুল হক আরও বলেন, ১ হাজার ৮৯টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার মধ্যে যেগুলো চলতি বছর জারি করা এমপিও নীতিমালার শর্ত পূরণ করেছে, সেগুলোকে এমপিওভুক্ত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগকে। যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্ত করা হবে।
দেড় হাজারের বেশি অনুদানভুক্ত স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির আবেদন গত ৮ থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত গ্রহণ করেছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, দেশে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৫১৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক প্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা ও সহকারী শিক্ষকেরা তিন হাজার টাকা করে অনুদান পেয়ে থাকেন। এর বাইরে দেশে আরও ৫ হাজার ৯৩২টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে, যেগুলো সরকারি কোনো অনুদান পায় না।
শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে এ বছরের শুরুতে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোকে প্রথমে এমপিওভুক্ত করে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দিয়েছিল কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
দীর্ঘদিন ধরে জাতীয়করণের দাবি জানিয়ে আসা স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষকেরা জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলেন দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর। এর মধ্যে তাঁদের এক পদযাত্রায় পুলিশ লাঠিপেটা ও জলকামান ব্যবহার করে। বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের পিটুনির সে ঘটনা আলোড়ন তোলে। এর একপর্যায়ে গত ২৮ জানুয়ারি ইবতেদায়ি মাদ্রাসাকে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দেন মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
গত ২৫ জুন ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিমালা জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর মোট ছয়টি পদ এমপিওভুক্ত হবে। ইবতেদায়ির প্রধান বেতন পাবেন দশম গ্রেডে আর সাধারণ, বিজ্ঞান ও আরবি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের বেতন হবে ১৩তম গ্রেডে। আর ক্বারী বা নুরানি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকেরা ১৬তম গ্রেডে বেতন পাবেন। আর প্রতিটি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার অফিস সহায়ক পদ সৃষ্টি করা হয়েছে, যে পদে নিয়োগপ্রাপ্তরা ২০তম গ্রেডে বেতন পাবেন।
নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর শিক্ষক পদে এনটিআরসিএর সুপারিশের ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। আর নীতিমালায় মাদ্রাসাগুলোর ম্যানেজিং কমিটি গঠনের নির্দেশনা এসেছে। প্রধান শিক্ষক ও অফিস সহায়ক পদে ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ হবে বলে নীতিমালায় জানানো হয়েছে।
এমপিওভুক্তির জন্য ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়েছে। একাডেমিক স্বীকৃতি, প্রতিষ্ঠানের জমি, প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা, বার্ষিক পরীক্ষার গড় নম্বর, পরিবেশ ইত্যাদি সূচকে নম্বর নির্ধারণ করে মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং করা হবে।
নীতিমালায় মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের এমপিও কমিটি গঠন করা হয়েছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর মাদ্রাসাগুলোর কাগজপত্র যাচাই করে এমপিও দেবে। প্রথমে মাদ্রাসাগুলোকে এমপিও কোড দেওয়া হবে। শিক্ষক-কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির তারিখ থেকে বা এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে শূন্য পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে যোগদানের তারিখ থেকে এমপিও পাবেন।
বিক্ষোভ-মিছিল করেননি শিক্ষকেরা
সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দাবিতে আজ বিক্ষোভ-মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকেরা। তবে প্রধান উপদেষ্টা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদন দেওয়ায় তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করেননি। তবে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
জানতে চাইলে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষক ঐক্য জোট আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক শামসুল আলম আজ সন্ধ্যায় বলেন, ‘১ হাজার ৮৯টি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির জন্য প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় অনুমোদন দিয়েছেন বলে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তাঁরা আমাদের বিক্ষোভ-মিছিল না করার অনুরোধ করেছেন। তাই আমরা বিক্ষোভ-মিছিল করিনি। তবে আমরা লাগাতার অবস্থান চালিয়ে যাব। আপাতত আমরা কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করছি না।’

আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
এস এম মাসুদুল হক বলেন, ‘আমরা আবেদন করা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদনের জন্য ফাইল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠিয়েছিলাম। শর্তসাপেক্ষে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্তির অনুমোদন দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়।’
মাসুদুল হক আরও বলেন, ১ হাজার ৮৯টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার মধ্যে যেগুলো চলতি বছর জারি করা এমপিও নীতিমালার শর্ত পূরণ করেছে, সেগুলোকে এমপিওভুক্ত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগকে। যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্ত করা হবে।
দেড় হাজারের বেশি অনুদানভুক্ত স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির আবেদন গত ৮ থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত গ্রহণ করেছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, দেশে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৫১৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক প্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা ও সহকারী শিক্ষকেরা তিন হাজার টাকা করে অনুদান পেয়ে থাকেন। এর বাইরে দেশে আরও ৫ হাজার ৯৩২টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে, যেগুলো সরকারি কোনো অনুদান পায় না।
শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে এ বছরের শুরুতে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোকে প্রথমে এমপিওভুক্ত করে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দিয়েছিল কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
দীর্ঘদিন ধরে জাতীয়করণের দাবি জানিয়ে আসা স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষকেরা জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলেন দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর। এর মধ্যে তাঁদের এক পদযাত্রায় পুলিশ লাঠিপেটা ও জলকামান ব্যবহার করে। বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের পিটুনির সে ঘটনা আলোড়ন তোলে। এর একপর্যায়ে গত ২৮ জানুয়ারি ইবতেদায়ি মাদ্রাসাকে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দেন মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
গত ২৫ জুন ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিমালা জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর মোট ছয়টি পদ এমপিওভুক্ত হবে। ইবতেদায়ির প্রধান বেতন পাবেন দশম গ্রেডে আর সাধারণ, বিজ্ঞান ও আরবি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের বেতন হবে ১৩তম গ্রেডে। আর ক্বারী বা নুরানি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকেরা ১৬তম গ্রেডে বেতন পাবেন। আর প্রতিটি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার অফিস সহায়ক পদ সৃষ্টি করা হয়েছে, যে পদে নিয়োগপ্রাপ্তরা ২০তম গ্রেডে বেতন পাবেন।
নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর শিক্ষক পদে এনটিআরসিএর সুপারিশের ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। আর নীতিমালায় মাদ্রাসাগুলোর ম্যানেজিং কমিটি গঠনের নির্দেশনা এসেছে। প্রধান শিক্ষক ও অফিস সহায়ক পদে ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ হবে বলে নীতিমালায় জানানো হয়েছে।
এমপিওভুক্তির জন্য ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়েছে। একাডেমিক স্বীকৃতি, প্রতিষ্ঠানের জমি, প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা, বার্ষিক পরীক্ষার গড় নম্বর, পরিবেশ ইত্যাদি সূচকে নম্বর নির্ধারণ করে মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং করা হবে।
নীতিমালায় মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের এমপিও কমিটি গঠন করা হয়েছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর মাদ্রাসাগুলোর কাগজপত্র যাচাই করে এমপিও দেবে। প্রথমে মাদ্রাসাগুলোকে এমপিও কোড দেওয়া হবে। শিক্ষক-কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির তারিখ থেকে বা এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে শূন্য পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে যোগদানের তারিখ থেকে এমপিও পাবেন।
বিক্ষোভ-মিছিল করেননি শিক্ষকেরা
সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দাবিতে আজ বিক্ষোভ-মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকেরা। তবে প্রধান উপদেষ্টা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদন দেওয়ায় তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করেননি। তবে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
জানতে চাইলে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষক ঐক্য জোট আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক শামসুল আলম আজ সন্ধ্যায় বলেন, ‘১ হাজার ৮৯টি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির জন্য প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় অনুমোদন দিয়েছেন বলে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তাঁরা আমাদের বিক্ষোভ-মিছিল না করার অনুরোধ করেছেন। তাই আমরা বিক্ষোভ-মিছিল করিনি। তবে আমরা লাগাতার অবস্থান চালিয়ে যাব। আপাতত আমরা কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করছি না।’

একসঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নতি ও মিতব্যয়ী হতে সঠিক অর্থনৈতিক জ্ঞানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। প্রাত্যহিক জীবনে আমরা অনেকেই অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে সমস্যায় পড়ি।
০১ নভেম্বর ২০২৪
কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
২ দিন আগে
বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
২ দিন আগে
বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আজ সোমবার দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিদ্যালয়ের অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান বলেন, গতকাল রোববার বিধিমালাটি সংশোধনের গেজেট জারি হয়েছে। গত আগস্টে জারি করা বিধিমালায় ৪ ক্যাটাগরির পদ থাকলেও সংশোধনে দুটি ক্যাটাগরি রাখা হয়েছে। সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের পদটি নতুন বিধিমালায় নেই।
সমালোচনার মুখে পদগুলো বাতিল করা হলো কি না—জানতে চাইলে কোনো মন্তব্য করতে চাননি এ কর্মকর্তা। তিনি বলেন, ‘আপনারা এটি খতিয়ে দেখতে পারেন।’
এ ছাড়া বিধিমালায় একটি ‘শব্দগত পরিবর্তন’ আনা হয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান।
মাসুদ আকতার বলেন, ‘আগের বিধিমালায় মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ পাওয়া পদগুলোর মধ্যে ২০ শতাংশ পদ বিজ্ঞান বিষয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারীরা ও অন্য ৮০ শতাংশ পদ অন্যান্য বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন বলে উল্লেখ ছিল। এখানে একটি শব্দগত ভুল হয়েছিল আমাদের, মনে হচ্ছিল, ৮০ শতাংশ পদে বিজ্ঞান ছাড়া অন্যান্য বিষয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন। কিন্তু আসলে কোটা ছাড়া পদের ওই ৮০ শতাংশ ছিল কমন। অর্থাৎ বিজ্ঞান বা অন্যান্য বিষয়ের ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন।’
মাসুদ আকতার খান আরও বলেন, তাই বিধিমালার কোটার বাইরের ৮০ শতাংশ পদের ক্ষেত্রে ‘অন্যান্য বিষয়ে’ শব্দবন্ধকে ‘বিজ্ঞানসহ অন্যান্য বিষয়ে অন্যূন’ শব্দবন্ধ দ্বারা প্রতিস্থাপন করা হয়েছে।
গত ২৮ আগস্ট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নিয়োগ বিধিমালার প্রজ্ঞাপন জারি হয়। নতুন বিধিমালায় সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের দুটি পদ নতুন করে সৃষ্টি করা হয়েছিল। কিন্তু এর পর থেকে ধর্মভিত্তিক সংগঠনগুলো সংগীত বিষয়ের সহকারী শিক্ষক পদটি সৃষ্টি নিয়ে সমালোচনা শুরু করে।
গত ১৬ সেপ্টেম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নিয়োগ বিধিমালায় সংগীত বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের পদ সৃষ্টির সমালোচনা করে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম।
একই দিন এক সেমিনারে সংগীত শিক্ষক পদ সৃষ্টির কঠোর সমালোচনা করেন জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নেতারা।
এর আগে গত ৬ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক স্তরে সংগীত শিক্ষক নিয়োগের পদক্ষেপকে ‘ইসলামবিরোধী অ্যাজেন্ডা’ আখ্যা দিয়ে এ-সংক্রান্ত বিধিমালা বাতিলের দাবি জানিয়েছিল হেফাজতে ইসলাম।

কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আজ সোমবার দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিদ্যালয়ের অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান বলেন, গতকাল রোববার বিধিমালাটি সংশোধনের গেজেট জারি হয়েছে। গত আগস্টে জারি করা বিধিমালায় ৪ ক্যাটাগরির পদ থাকলেও সংশোধনে দুটি ক্যাটাগরি রাখা হয়েছে। সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের পদটি নতুন বিধিমালায় নেই।
সমালোচনার মুখে পদগুলো বাতিল করা হলো কি না—জানতে চাইলে কোনো মন্তব্য করতে চাননি এ কর্মকর্তা। তিনি বলেন, ‘আপনারা এটি খতিয়ে দেখতে পারেন।’
এ ছাড়া বিধিমালায় একটি ‘শব্দগত পরিবর্তন’ আনা হয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান।
মাসুদ আকতার বলেন, ‘আগের বিধিমালায় মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ পাওয়া পদগুলোর মধ্যে ২০ শতাংশ পদ বিজ্ঞান বিষয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারীরা ও অন্য ৮০ শতাংশ পদ অন্যান্য বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন বলে উল্লেখ ছিল। এখানে একটি শব্দগত ভুল হয়েছিল আমাদের, মনে হচ্ছিল, ৮০ শতাংশ পদে বিজ্ঞান ছাড়া অন্যান্য বিষয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন। কিন্তু আসলে কোটা ছাড়া পদের ওই ৮০ শতাংশ ছিল কমন। অর্থাৎ বিজ্ঞান বা অন্যান্য বিষয়ের ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন।’
মাসুদ আকতার খান আরও বলেন, তাই বিধিমালার কোটার বাইরের ৮০ শতাংশ পদের ক্ষেত্রে ‘অন্যান্য বিষয়ে’ শব্দবন্ধকে ‘বিজ্ঞানসহ অন্যান্য বিষয়ে অন্যূন’ শব্দবন্ধ দ্বারা প্রতিস্থাপন করা হয়েছে।
গত ২৮ আগস্ট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নিয়োগ বিধিমালার প্রজ্ঞাপন জারি হয়। নতুন বিধিমালায় সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের দুটি পদ নতুন করে সৃষ্টি করা হয়েছিল। কিন্তু এর পর থেকে ধর্মভিত্তিক সংগঠনগুলো সংগীত বিষয়ের সহকারী শিক্ষক পদটি সৃষ্টি নিয়ে সমালোচনা শুরু করে।
গত ১৬ সেপ্টেম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নিয়োগ বিধিমালায় সংগীত বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের পদ সৃষ্টির সমালোচনা করে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম।
একই দিন এক সেমিনারে সংগীত শিক্ষক পদ সৃষ্টির কঠোর সমালোচনা করেন জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নেতারা।
এর আগে গত ৬ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক স্তরে সংগীত শিক্ষক নিয়োগের পদক্ষেপকে ‘ইসলামবিরোধী অ্যাজেন্ডা’ আখ্যা দিয়ে এ-সংক্রান্ত বিধিমালা বাতিলের দাবি জানিয়েছিল হেফাজতে ইসলাম।

একসঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নতি ও মিতব্যয়ী হতে সঠিক অর্থনৈতিক জ্ঞানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। প্রাত্যহিক জীবনে আমরা অনেকেই অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে সমস্যায় পড়ি।
০১ নভেম্বর ২০২৪
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
২ দিন আগে
বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
২ দিন আগে
বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
২ দিন আগেমো. আশিকুর রহমান

বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
ক্যাডেট কলেজগুলো প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল শাখার তত্ত্বাবধানে পরিচালিত আবাসিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এখানে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব, ক্রীড়া ও নৈতিকতা চর্চার মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠে।
বর্তমানে দেশে মোট ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে। ছেলেদের জন্য ৯টি: ফৌজদারহাট (চট্টগ্রাম), ঝিনাইদহ, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল), রাজশাহী, সিলেট, রংপুর, বরিশাল, পাবনা ও কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ। মেয়েদের জন্য ৩টি: ময়মনসিংহ, ফেনী ও জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ।
অনলাইনে আবেদন যেভাবে
অনলাইনে আবেদন করতে হবে নিচের যেকোনো ওয়েবসাইট থেকে
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
১. পঞ্চম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার সত্যায়িত সনদ (ইংরেজি মাধ্যমের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।
২. জন্মসনদের সত্যায়িত ফটোকপি।
৩. বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের
৪. মা-বাবা বা অভিভাবকের মাসিক আয়ের প্রত্যয়নপত্র।
৫. মা ও বাবার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।
গুরুত্বপূর্ণ সময়সূচি ধাপ তারিখ ও সময়
আবেদন শুরু ১ নভেম্বর ২০২৫, সকাল ৮টা
আবেদন শেষ ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, বিকেল ৫টা
প্রবেশপত্র সংগ্রহ ১১ ডিসেম্বর থেকে পরীক্ষার আগের দিন পর্যন্ত লিখিত পরীক্ষা ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, সকাল ১০টা–বেলা ১টা
ভর্তি পরীক্ষা হবে যেমন
ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ষষ্ঠ শ্রেণির সিলেবাসের আলোকে, মোট ৩০০ নম্বরের রচনামূলক পদ্ধতিতে।
বিষয় নম্বর
ইংরেজি ১০০
গণিত ১০০
বাংলা ৬০
সাধারণ জ্ঞান ৪০
পরীক্ষার বিষয়বস্তু সংক্ষেপে
আবেদনকারীর যোগ্যতা
যারা আবেদন করতে পারবে না
যেসব প্রার্থী আগে ক্যাডেট কলেজের ভর্তি পরীক্ষায় লিখিত, মৌখিক বা স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অযোগ্য বিবেচিত হয়েছে, তারা পুনরায় আবেদন করতে পারবে না। এ ছাড়া নিম্নোক্ত অবস্থায় আবেদন অগ্রহণযোগ্য হবে—গ্রস নকনী, ফ্ল্যাট ফুট, কালার ব্লাইন্ড, অতিরিক্ত ওজন, অ্যাজমা, মৃগী, হৃদ্রোগ, বাত, যক্ষ্মা, হেপাটাইটিস, রাতকানা, ডায়াবেটিস, হেমোফিলিয়া, কিংবা বিছানায় প্রস্রাবের অভ্যাস থাকলে।
তথ্যসূত্র: ক্যাডেট কলেজ ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৬

বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
ক্যাডেট কলেজগুলো প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল শাখার তত্ত্বাবধানে পরিচালিত আবাসিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এখানে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব, ক্রীড়া ও নৈতিকতা চর্চার মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠে।
বর্তমানে দেশে মোট ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে। ছেলেদের জন্য ৯টি: ফৌজদারহাট (চট্টগ্রাম), ঝিনাইদহ, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল), রাজশাহী, সিলেট, রংপুর, বরিশাল, পাবনা ও কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ। মেয়েদের জন্য ৩টি: ময়মনসিংহ, ফেনী ও জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ।
অনলাইনে আবেদন যেভাবে
অনলাইনে আবেদন করতে হবে নিচের যেকোনো ওয়েবসাইট থেকে
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
১. পঞ্চম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার সত্যায়িত সনদ (ইংরেজি মাধ্যমের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।
২. জন্মসনদের সত্যায়িত ফটোকপি।
৩. বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের
৪. মা-বাবা বা অভিভাবকের মাসিক আয়ের প্রত্যয়নপত্র।
৫. মা ও বাবার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।
গুরুত্বপূর্ণ সময়সূচি ধাপ তারিখ ও সময়
আবেদন শুরু ১ নভেম্বর ২০২৫, সকাল ৮টা
আবেদন শেষ ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, বিকেল ৫টা
প্রবেশপত্র সংগ্রহ ১১ ডিসেম্বর থেকে পরীক্ষার আগের দিন পর্যন্ত লিখিত পরীক্ষা ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, সকাল ১০টা–বেলা ১টা
ভর্তি পরীক্ষা হবে যেমন
ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ষষ্ঠ শ্রেণির সিলেবাসের আলোকে, মোট ৩০০ নম্বরের রচনামূলক পদ্ধতিতে।
বিষয় নম্বর
ইংরেজি ১০০
গণিত ১০০
বাংলা ৬০
সাধারণ জ্ঞান ৪০
পরীক্ষার বিষয়বস্তু সংক্ষেপে
আবেদনকারীর যোগ্যতা
যারা আবেদন করতে পারবে না
যেসব প্রার্থী আগে ক্যাডেট কলেজের ভর্তি পরীক্ষায় লিখিত, মৌখিক বা স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অযোগ্য বিবেচিত হয়েছে, তারা পুনরায় আবেদন করতে পারবে না। এ ছাড়া নিম্নোক্ত অবস্থায় আবেদন অগ্রহণযোগ্য হবে—গ্রস নকনী, ফ্ল্যাট ফুট, কালার ব্লাইন্ড, অতিরিক্ত ওজন, অ্যাজমা, মৃগী, হৃদ্রোগ, বাত, যক্ষ্মা, হেপাটাইটিস, রাতকানা, ডায়াবেটিস, হেমোফিলিয়া, কিংবা বিছানায় প্রস্রাবের অভ্যাস থাকলে।
তথ্যসূত্র: ক্যাডেট কলেজ ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৬

একসঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নতি ও মিতব্যয়ী হতে সঠিক অর্থনৈতিক জ্ঞানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। প্রাত্যহিক জীবনে আমরা অনেকেই অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে সমস্যায় পড়ি।
০১ নভেম্বর ২০২৪
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
২ দিন আগে
কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
২ দিন আগে
বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
২ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি অব চায়না (ইউএসটিসি) এবং ইউনিভার্সিটি অব চায়নিজ একাডেমি অব সায়েন্সেস (ইউসিএএস) থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
সুযোগ-সুবিধা
চীনের বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে কোনো ফি লাগবে না। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের পুরো কোর্সেরও টিউশন নেই। শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে মাসিক ভাতার ব্যবস্থা। স্নাতকোত্তরের জন্য প্রতি মাসে থাকছে ৩ হাজার ইউয়ান আর পিএইচডির জন্য ৬ হাজার থেকে ৭ হাজার ইউয়ান। থাকছে বিমানভাড়া ও সম্পূর্ণ মেডিকেল ইনস্যুরেন্স সুবিধা। বৃত্তিটির আওতায় তরুণেরা বিশ্বমানের গবেষণা পরিবেশে নিজের দক্ষতা গড়ে তুলতে পারবেন। যাঁরা চীনে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখছেন, তাঁদের জন্য এএনএসও স্কলারশিপ হতে পারে এক অনন্য সুযোগ।
আবেদনের যোগ্যতা
এএনএসও স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে হলে প্রার্থীদের কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রথমত, আবেদনকারী অবশ্যই চীনের নাগরিক নন, এমন প্রার্থী হতে হবে। স্নাতকোত্তর ডিগ্রির ক্ষেত্রে প্রার্থীর জন্ম ১ জানুয়ারি ১৯৯৬ বা তার পরে হতে হবে। আর পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারীর জন্ম হতে হবে ১ জানুয়ারি ১৯৯১ বা তার পরে। প্রার্থীদের ইংরেজি বা চীনা ভাষায় দক্ষতা থাকতে হবে।
বৃত্তির সংখ্যা
প্রতিবছর ২০০টি স্নাতকোত্তর ও ৩০০টি পিএইচডি বৃত্তি দেওয়া হয়।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
এএনএসও স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে প্রয়োজনীয় নথিপত্রও প্রস্তুত রাখতে হবে। এগুলো হলো পাসপোর্টের কপি, হালনাগাদ করা সিভি, গবেষণা অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত পরিচিতি, দুটি সুপারিশপত্র, গবেষণা প্রস্তাবনা, ভাষা দক্ষতার প্রমাণপত্র ও শারীরিক সুস্থতার সনদ। স্নাতকোত্তর ডিগ্রির জন্য আবেদন করতে স্নাতকের সনদ ও পিএইচডি ডিগ্রির জন্য স্নাতকোত্তরের সনদ থাকতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ জানুয়ারি, ২০২৬।

বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি অব চায়না (ইউএসটিসি) এবং ইউনিভার্সিটি অব চায়নিজ একাডেমি অব সায়েন্সেস (ইউসিএএস) থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
সুযোগ-সুবিধা
চীনের বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে কোনো ফি লাগবে না। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের পুরো কোর্সেরও টিউশন নেই। শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে মাসিক ভাতার ব্যবস্থা। স্নাতকোত্তরের জন্য প্রতি মাসে থাকছে ৩ হাজার ইউয়ান আর পিএইচডির জন্য ৬ হাজার থেকে ৭ হাজার ইউয়ান। থাকছে বিমানভাড়া ও সম্পূর্ণ মেডিকেল ইনস্যুরেন্স সুবিধা। বৃত্তিটির আওতায় তরুণেরা বিশ্বমানের গবেষণা পরিবেশে নিজের দক্ষতা গড়ে তুলতে পারবেন। যাঁরা চীনে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখছেন, তাঁদের জন্য এএনএসও স্কলারশিপ হতে পারে এক অনন্য সুযোগ।
আবেদনের যোগ্যতা
এএনএসও স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে হলে প্রার্থীদের কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রথমত, আবেদনকারী অবশ্যই চীনের নাগরিক নন, এমন প্রার্থী হতে হবে। স্নাতকোত্তর ডিগ্রির ক্ষেত্রে প্রার্থীর জন্ম ১ জানুয়ারি ১৯৯৬ বা তার পরে হতে হবে। আর পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারীর জন্ম হতে হবে ১ জানুয়ারি ১৯৯১ বা তার পরে। প্রার্থীদের ইংরেজি বা চীনা ভাষায় দক্ষতা থাকতে হবে।
বৃত্তির সংখ্যা
প্রতিবছর ২০০টি স্নাতকোত্তর ও ৩০০টি পিএইচডি বৃত্তি দেওয়া হয়।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
এএনএসও স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে প্রয়োজনীয় নথিপত্রও প্রস্তুত রাখতে হবে। এগুলো হলো পাসপোর্টের কপি, হালনাগাদ করা সিভি, গবেষণা অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত পরিচিতি, দুটি সুপারিশপত্র, গবেষণা প্রস্তাবনা, ভাষা দক্ষতার প্রমাণপত্র ও শারীরিক সুস্থতার সনদ। স্নাতকোত্তর ডিগ্রির জন্য আবেদন করতে স্নাতকের সনদ ও পিএইচডি ডিগ্রির জন্য স্নাতকোত্তরের সনদ থাকতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ জানুয়ারি, ২০২৬।

একসঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নতি ও মিতব্যয়ী হতে সঠিক অর্থনৈতিক জ্ঞানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। প্রাত্যহিক জীবনে আমরা অনেকেই অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে সমস্যায় পড়ি।
০১ নভেম্বর ২০২৪
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
২ দিন আগে
কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
২ দিন আগে
বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
২ দিন আগে