চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ভর্তি পরীক্ষায় ফল প্রকাশে যশোর বোর্ডের শিক্ষার্থীদের জিপিএ নম্বরের ক্ষেত্রে প্রাপ্ত জিপিএর ৩ ডিজিটের শেষ ডিজিট গণনা করা হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন ‘এ’ ইউনিটের এক ভর্তি-ইচ্ছুক। পরে এই অভিযোগ খতিয়ে দেখে ‘এ’ ও ‘সি’ দুটি ইউনিটে অসংগতির প্রমাণ পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে এ বিষয়ে করণীয় নির্ধারণের জন্য ভর্তি পরীক্ষার কোর কমিটির জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
তবে সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার আগে সংশ্লিষ্ট ইউনিটের কো-অর্ডিনেটর ও জয়েন্ট কো-অর্ডিনেটরদের দাবি, আইসিটি সেলের সমন্বয়হীনতার কারণেই এমন ভুল হয়েছে। তাই এই ভুলের দায়িত্ব আইসিটিকেই নিতে হবে। সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, সভায় ফলাফল পুনর্মূল্যায়নের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ভর্তি পরীক্ষা ১২০ নম্বরে অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে ১০০ নম্বর লিখিত ও ২০ নম্বর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের জিপিএ থেকে নির্ধারণ করা হয়। জিপিএ থেকে প্রাপ্ত নম্বর নির্ধারণের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফলের ডাটা সংশ্লিষ্ট বোর্ড থেকে টেলিটকের মাধ্যমে সংগ্রহ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেল। পরে সফটওয়্যারের মাধ্যমে লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে জিপিএর নম্বর যোগ করে ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
এর আগে এ বিষয়ে জানতে চাইলে ‘সি’ ইউনিটের কো-অর্ডিনেটর ও ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো. হেলাল উদ্দীন নিজামী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অন্যান্য পরীক্ষা যেমন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রকাশ করেন, তেমনি ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেল। আমরা আইসিটিতে ১০০ নম্বরের পরীক্ষার যে ফলাফল তৈরি করে পাঠিয়েছি, সেখানে কোনো ভুল নেই। ভুল হয়েছে জিপিএ থেকে ২০ নম্বর গণনার ক্ষেত্রে। সেটি আইসিটি ও সফটওয়্যারের। আইসিটি সেলের পরিচালক স্বীকার করেছেন এটা সফটওয়্যারের বিচ্যুতি। একই সঙ্গে তাঁরা যে ইনপুট দিয়েছেন, সেখানেও বিচ্যুতি থাকতে পারে। এটা তাঁদের অপারেশনাল সমস্যা। এখানে আমাদের ভুল নেই।’
অধ্যাপক মো. হেলাল উদ্দীন আরও বলেন, ‘এ বিষয়ে আইসিটি থেকে বিস্তারিত লিখিত পেলে আমরা ইউনিটি কমিটি বসে ফলাফলের বিষয়ে তাঁদের বিচ্যুতি নিয়ে আমাদের সিদ্ধান্ত কোর কমিটিকে জানাব।’
একই বিষয়ে জানতে চাইলে ‘এ’ ইউনিটের একজন জয়েন্ট কো-অর্ডিনেটর ও বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. নাসিম হাসান সভার কথা উল্লেখ করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসলে কী হয়েছে, কী হয় নাই, সে বিষয়ে জানতে আমরা ১১টায় সভা ডেকেছি। সেখানে বিস্তারিত আলোচনা হবে।’
এ বিষয়ে জানতে আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ খায়রুল ইসলামকে গতকাল মঙ্গলবার রাতে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি। পরে ভোরে অসুস্থতার কথা জানিয়ে খুদে বার্তা পাঠিয়েছেন তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক বেনু কুমার দের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ বিষয়ে আজ সভা আছে। সভায় বিস্তারিত উপস্থাপন করলে কী হয়েছে জানতে পারব।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ভর্তি পরীক্ষায় ফল প্রকাশে যশোর বোর্ডের শিক্ষার্থীদের জিপিএ নম্বরের ক্ষেত্রে প্রাপ্ত জিপিএর ৩ ডিজিটের শেষ ডিজিট গণনা করা হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন ‘এ’ ইউনিটের এক ভর্তি-ইচ্ছুক। পরে এই অভিযোগ খতিয়ে দেখে ‘এ’ ও ‘সি’ দুটি ইউনিটে অসংগতির প্রমাণ পেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে এ বিষয়ে করণীয় নির্ধারণের জন্য ভর্তি পরীক্ষার কোর কমিটির জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
তবে সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার আগে সংশ্লিষ্ট ইউনিটের কো-অর্ডিনেটর ও জয়েন্ট কো-অর্ডিনেটরদের দাবি, আইসিটি সেলের সমন্বয়হীনতার কারণেই এমন ভুল হয়েছে। তাই এই ভুলের দায়িত্ব আইসিটিকেই নিতে হবে। সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, সভায় ফলাফল পুনর্মূল্যায়নের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ভর্তি পরীক্ষা ১২০ নম্বরে অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে ১০০ নম্বর লিখিত ও ২০ নম্বর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের জিপিএ থেকে নির্ধারণ করা হয়। জিপিএ থেকে প্রাপ্ত নম্বর নির্ধারণের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের ফলাফলের ডাটা সংশ্লিষ্ট বোর্ড থেকে টেলিটকের মাধ্যমে সংগ্রহ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেল। পরে সফটওয়্যারের মাধ্যমে লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে জিপিএর নম্বর যোগ করে ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
এর আগে এ বিষয়ে জানতে চাইলে ‘সি’ ইউনিটের কো-অর্ডিনেটর ও ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো. হেলাল উদ্দীন নিজামী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অন্যান্য পরীক্ষা যেমন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রকাশ করেন, তেমনি ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেল। আমরা আইসিটিতে ১০০ নম্বরের পরীক্ষার যে ফলাফল তৈরি করে পাঠিয়েছি, সেখানে কোনো ভুল নেই। ভুল হয়েছে জিপিএ থেকে ২০ নম্বর গণনার ক্ষেত্রে। সেটি আইসিটি ও সফটওয়্যারের। আইসিটি সেলের পরিচালক স্বীকার করেছেন এটা সফটওয়্যারের বিচ্যুতি। একই সঙ্গে তাঁরা যে ইনপুট দিয়েছেন, সেখানেও বিচ্যুতি থাকতে পারে। এটা তাঁদের অপারেশনাল সমস্যা। এখানে আমাদের ভুল নেই।’
অধ্যাপক মো. হেলাল উদ্দীন আরও বলেন, ‘এ বিষয়ে আইসিটি থেকে বিস্তারিত লিখিত পেলে আমরা ইউনিটি কমিটি বসে ফলাফলের বিষয়ে তাঁদের বিচ্যুতি নিয়ে আমাদের সিদ্ধান্ত কোর কমিটিকে জানাব।’
একই বিষয়ে জানতে চাইলে ‘এ’ ইউনিটের একজন জয়েন্ট কো-অর্ডিনেটর ও বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. নাসিম হাসান সভার কথা উল্লেখ করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসলে কী হয়েছে, কী হয় নাই, সে বিষয়ে জানতে আমরা ১১টায় সভা ডেকেছি। সেখানে বিস্তারিত আলোচনা হবে।’
এ বিষয়ে জানতে আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ খায়রুল ইসলামকে গতকাল মঙ্গলবার রাতে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি। পরে ভোরে অসুস্থতার কথা জানিয়ে খুদে বার্তা পাঠিয়েছেন তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক বেনু কুমার দের কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ বিষয়ে আজ সভা আছে। সভায় বিস্তারিত উপস্থাপন করলে কী হয়েছে জানতে পারব।’
বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুধু পড়াশোনা নয়, এটি স্বপ্ন গড়ে তোলার, লক্ষ্য নির্ধারণের এবং ক্যারিয়ার তৈরির এক গুরুত্বপূর্ণ সময়। প্রত্যেক শিক্ষার্থী নিজেকে প্রস্তুত করেন ভবিষ্যতের জন্য। তাঁদের মনে এমন পরিকল্পনা থাকতে পারে—আমি কী হব, আমি কী করব, আমি কী করতে চাই এবং...
১৬ ঘণ্টা আগেমনিপুর উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী আরিয়েত্তি। বয়স সবে ৯ বছর। এ ছোট্ট বয়সেই রোবট বানিয়ে তাঁর অর্জনের ঝুলিতে পুরেছে গোল্ড মেডেল। শুধু কি তা-ই? সে লিখেছে গল্পের বই, শিখেছে প্রোগ্রামিং!
১৭ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) ১৮ জন শিক্ষার্থী অর্জন করেছেন মর্যাদাপূর্ণ মিলেনিয়াম ফেলোশিপ ২০২৫। জাতিসংঘের ইউনাইটেড নেশনস একাডেমিক ইমপ্যাক্ট (ইউএনএআই) এবং মিলেনিয়াম ক্যাম্পাস নেটওয়ার্কের...
১৮ ঘণ্টা আগেশিক্ষাজীবন শুধু পরীক্ষার খাতা ভরাট করার জন্য নয়। এটি আসলে ভবিষ্যৎ-জীবনের প্রস্তুতির সময়। একজন শিক্ষার্থীর বড় কাজ শুধু বই মুখস্থ করা নয়; বরং এমন শেখার কৌশল আয়ত্ত করা, যা দ্রুত, গভীর ও দীর্ঘস্থায়ীভাবে জ্ঞান অর্জনে সাহায্য করে।
১৯ ঘণ্টা আগে