
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অসহযোগ আন্দোলনে অংশ নিয়ে ৫ আগস্ট আহত হন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) সাবেক শিক্ষার্থী ও এনএসইউ ক্যারিয়ার অ্যান্ড প্লেসমেন্ট সেন্টারে (সিপিসি) কর্মরত খায়রুল আলম। এতে তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের পাশাপাশি ফুসফুস বিকল হয়ে পড়ায় লাইফ সাপোর্টে আছেন তিনি। রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ৭ দিন ধরে চিকিৎসাধীন তিনি। এই অবস্থায় উৎকণ্ঠায় দিন কাটছে তাঁর পরিবারের সদস্যদের।
এদিকে খায়রুলের চিকিৎসার সব ব্যয়ভার বহন করছে এনএসইউ কর্তৃপক্ষ। তাঁর চিকিৎসার ব্যাপারে সার্বক্ষণিক খবরাখবর রাখছে এনএসইউ।
এ প্রসঙ্গে উপাচার্য আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ ঘটনায় আমরা মর্মাহত ও উদ্বিগ্ন। তাকে ইতিমধ্যে আর্থিক সহযোগিতা করা হয়েছে। পরেও চিকিৎসাসংক্রান্ত সব দায়দায়িত্ব বহন করবে বিশ্ববিদ্যালয়। খায়রুল যেন দ্রুত স্বাভাবিক কর্মজীবনে ফিরে আসতে পারে, সে জন্য সবার কাছে দোয়া চাই।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে তাঁকে দেখতে গতকাল হাসপাতালে যান সিপিসির পরিচালক ড. খসরু মিয়া। এ সময় তিনি খায়রুলের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন।
কোটা সংস্কারের দাবিতে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে আহত অন্তত ২০ জন শিক্ষার্থীর চিকিৎসার আর্থিক সহায়তা দিয়েছে এনএসইউ। এদিকে আন্দোলন-পরবর্তী সংকটময় পরিস্থিতি মোকাবিলায় পরামর্শ দেওয়ার পাশাপাশি সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সিলভিয়া আহমেদ।
খায়রুলের চিকিৎসার সব ব্যয়ভার বহন করছে এনএসইউ কর্তৃপক্ষ। সব ধরনের জরুরি পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর এনএসইউ। এনএসইউ ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিমের অধীনে মেডিকেল, পুলিশবিষয়ক, আইন এবং কাউন্সেলিং টিমগুলো শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করছে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অসহযোগ আন্দোলনে অংশ নিয়ে ৫ আগস্ট আহত হন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) সাবেক শিক্ষার্থী ও এনএসইউ ক্যারিয়ার অ্যান্ড প্লেসমেন্ট সেন্টারে (সিপিসি) কর্মরত খায়রুল আলম। এতে তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের পাশাপাশি ফুসফুস বিকল হয়ে পড়ায় লাইফ সাপোর্টে আছেন তিনি। রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ৭ দিন ধরে চিকিৎসাধীন তিনি। এই অবস্থায় উৎকণ্ঠায় দিন কাটছে তাঁর পরিবারের সদস্যদের।
এদিকে খায়রুলের চিকিৎসার সব ব্যয়ভার বহন করছে এনএসইউ কর্তৃপক্ষ। তাঁর চিকিৎসার ব্যাপারে সার্বক্ষণিক খবরাখবর রাখছে এনএসইউ।
এ প্রসঙ্গে উপাচার্য আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ ঘটনায় আমরা মর্মাহত ও উদ্বিগ্ন। তাকে ইতিমধ্যে আর্থিক সহযোগিতা করা হয়েছে। পরেও চিকিৎসাসংক্রান্ত সব দায়দায়িত্ব বহন করবে বিশ্ববিদ্যালয়। খায়রুল যেন দ্রুত স্বাভাবিক কর্মজীবনে ফিরে আসতে পারে, সে জন্য সবার কাছে দোয়া চাই।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে তাঁকে দেখতে গতকাল হাসপাতালে যান সিপিসির পরিচালক ড. খসরু মিয়া। এ সময় তিনি খায়রুলের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন।
কোটা সংস্কারের দাবিতে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে আহত অন্তত ২০ জন শিক্ষার্থীর চিকিৎসার আর্থিক সহায়তা দিয়েছে এনএসইউ। এদিকে আন্দোলন-পরবর্তী সংকটময় পরিস্থিতি মোকাবিলায় পরামর্শ দেওয়ার পাশাপাশি সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সিলভিয়া আহমেদ।
খায়রুলের চিকিৎসার সব ব্যয়ভার বহন করছে এনএসইউ কর্তৃপক্ষ। সব ধরনের জরুরি পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর এনএসইউ। এনএসইউ ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিমের অধীনে মেডিকেল, পুলিশবিষয়ক, আইন এবং কাউন্সেলিং টিমগুলো শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করছে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অসহযোগ আন্দোলনে অংশ নিয়ে ৫ আগস্ট আহত হন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) সাবেক শিক্ষার্থী ও এনএসইউ ক্যারিয়ার অ্যান্ড প্লেসমেন্ট সেন্টারে (সিপিসি) কর্মরত খায়রুল আলম। এতে তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের পাশাপাশি ফুসফুস বিকল হয়ে পড়ায় লাইফ সাপোর্টে আছেন তিনি। রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ৭ দিন ধরে চিকিৎসাধীন তিনি। এই অবস্থায় উৎকণ্ঠায় দিন কাটছে তাঁর পরিবারের সদস্যদের।
এদিকে খায়রুলের চিকিৎসার সব ব্যয়ভার বহন করছে এনএসইউ কর্তৃপক্ষ। তাঁর চিকিৎসার ব্যাপারে সার্বক্ষণিক খবরাখবর রাখছে এনএসইউ।
এ প্রসঙ্গে উপাচার্য আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ ঘটনায় আমরা মর্মাহত ও উদ্বিগ্ন। তাকে ইতিমধ্যে আর্থিক সহযোগিতা করা হয়েছে। পরেও চিকিৎসাসংক্রান্ত সব দায়দায়িত্ব বহন করবে বিশ্ববিদ্যালয়। খায়রুল যেন দ্রুত স্বাভাবিক কর্মজীবনে ফিরে আসতে পারে, সে জন্য সবার কাছে দোয়া চাই।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে তাঁকে দেখতে গতকাল হাসপাতালে যান সিপিসির পরিচালক ড. খসরু মিয়া। এ সময় তিনি খায়রুলের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন।
কোটা সংস্কারের দাবিতে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে আহত অন্তত ২০ জন শিক্ষার্থীর চিকিৎসার আর্থিক সহায়তা দিয়েছে এনএসইউ। এদিকে আন্দোলন-পরবর্তী সংকটময় পরিস্থিতি মোকাবিলায় পরামর্শ দেওয়ার পাশাপাশি সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সিলভিয়া আহমেদ।
খায়রুলের চিকিৎসার সব ব্যয়ভার বহন করছে এনএসইউ কর্তৃপক্ষ। সব ধরনের জরুরি পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর এনএসইউ। এনএসইউ ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিমের অধীনে মেডিকেল, পুলিশবিষয়ক, আইন এবং কাউন্সেলিং টিমগুলো শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করছে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অসহযোগ আন্দোলনে অংশ নিয়ে ৫ আগস্ট আহত হন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) সাবেক শিক্ষার্থী ও এনএসইউ ক্যারিয়ার অ্যান্ড প্লেসমেন্ট সেন্টারে (সিপিসি) কর্মরত খায়রুল আলম। এতে তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের পাশাপাশি ফুসফুস বিকল হয়ে পড়ায় লাইফ সাপোর্টে আছেন তিনি। রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ৭ দিন ধরে চিকিৎসাধীন তিনি। এই অবস্থায় উৎকণ্ঠায় দিন কাটছে তাঁর পরিবারের সদস্যদের।
এদিকে খায়রুলের চিকিৎসার সব ব্যয়ভার বহন করছে এনএসইউ কর্তৃপক্ষ। তাঁর চিকিৎসার ব্যাপারে সার্বক্ষণিক খবরাখবর রাখছে এনএসইউ।
এ প্রসঙ্গে উপাচার্য আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ ঘটনায় আমরা মর্মাহত ও উদ্বিগ্ন। তাকে ইতিমধ্যে আর্থিক সহযোগিতা করা হয়েছে। পরেও চিকিৎসাসংক্রান্ত সব দায়দায়িত্ব বহন করবে বিশ্ববিদ্যালয়। খায়রুল যেন দ্রুত স্বাভাবিক কর্মজীবনে ফিরে আসতে পারে, সে জন্য সবার কাছে দোয়া চাই।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে তাঁকে দেখতে গতকাল হাসপাতালে যান সিপিসির পরিচালক ড. খসরু মিয়া। এ সময় তিনি খায়রুলের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন।
কোটা সংস্কারের দাবিতে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে আহত অন্তত ২০ জন শিক্ষার্থীর চিকিৎসার আর্থিক সহায়তা দিয়েছে এনএসইউ। এদিকে আন্দোলন-পরবর্তী সংকটময় পরিস্থিতি মোকাবিলায় পরামর্শ দেওয়ার পাশাপাশি সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সিলভিয়া আহমেদ।
খায়রুলের চিকিৎসার সব ব্যয়ভার বহন করছে এনএসইউ কর্তৃপক্ষ। সব ধরনের জরুরি পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর এনএসইউ। এনএসইউ ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিমের অধীনে মেডিকেল, পুলিশবিষয়ক, আইন এবং কাউন্সেলিং টিমগুলো শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করছে।

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে এভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তির আবেদনের প্রক্রিয়া রোববার (৯ নভেম্বর) বেলা ১২টা থেকে শুরু হয়েছে। চলবে আগামী ১১ ডিসেম্বর রাত ১২টা পর্যন্ত। আর ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৬ ডিসেম্বর।
১২ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্বাচনী পরীক্ষা গ্রহণ না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
তিন দাবিতে শহীদ মিনারে দ্বিতীয় দিনের অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষকেরা। তাঁরা ‘পুলিশের হামলার প্রতিবাদে’ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দারের পদত্যাগ দাবি করেছেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
দেশের উচ্চশিক্ষায় যেসব প্রতিষ্ঠান আজ নেতৃত্ব দিচ্ছে, এগুলোর বেশ কয়েকটির শুরুটা ছিল একেবারে সাধারণ। কোনোটি শুরু হয়েছিল স্কুল হিসেবে, কোনোটি কলেজ। সময়ের স্রোতে বদলে গেছে সেসব প্রতিষ্ঠানের নাম, কাঠামো ও মর্যাদা। কিন্তু শিক্ষার মূল শিকড় থেকে গেছে অটুট।
১৭ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে এভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তির আবেদনের প্রক্রিয়া রোববার (৯ নভেম্বর) বেলা ১২টা থেকে শুরু হয়েছে। চলবে আগামী ১১ ডিসেম্বর রাত ১২টা পর্যন্ত। আর ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৬ ডিসেম্বর। এবার বিশ্ববিদ্যালয়টির চারটি প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার টাকা। টেলিটক সিমের মাধ্যমে ফি জমা দিতে হবে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর রাত ১২ পর্যন্ত ফি জমা দেওয়া যাবে। প্রাথমিকভাবে যোগ্য প্রার্থীদের নামের তালিকা ১৫ ডিসেম্বর প্রকাশিত হবে।
প্রাথমিকভাবে যোগ্য প্রার্থীরা আগামী ১৬-২৬ ডিসেম্বর সকাল ৯টা পর্যন্ত প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন। আবেদনের প্রক্রিয়া শেষে ২৬ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে বিস্তারিত ভর্তি বিজ্ঞপ্তি দেখতে পারবেন।

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে এভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তির আবেদনের প্রক্রিয়া রোববার (৯ নভেম্বর) বেলা ১২টা থেকে শুরু হয়েছে। চলবে আগামী ১১ ডিসেম্বর রাত ১২টা পর্যন্ত। আর ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৬ ডিসেম্বর। এবার বিশ্ববিদ্যালয়টির চারটি প্রোগ্রামে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার টাকা। টেলিটক সিমের মাধ্যমে ফি জমা দিতে হবে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর রাত ১২ পর্যন্ত ফি জমা দেওয়া যাবে। প্রাথমিকভাবে যোগ্য প্রার্থীদের নামের তালিকা ১৫ ডিসেম্বর প্রকাশিত হবে।
প্রাথমিকভাবে যোগ্য প্রার্থীরা আগামী ১৬-২৬ ডিসেম্বর সকাল ৯টা পর্যন্ত প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন। আবেদনের প্রক্রিয়া শেষে ২৬ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা এই লিংকে গিয়ে বিস্তারিত ভর্তি বিজ্ঞপ্তি দেখতে পারবেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অসহযোগ আন্দোলনে অংশ নিয়ে ৫ আগস্ট আহত হন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) সাবেক শিক্ষার্থী ও এনএসইউ ক্যারিয়ার অ্যান্ড প্লেসমেন্ট সেন্টারে (সিপিসি) কর্মরত খায়রুল আলম। এতে তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের পাশাপাশি ফুসফুস বিকল হয়ে পড়ায় লাইফ সাপোর্টে আছেন তিনি। এদিকে খায়রুলের
১৩ আগস্ট ২০২৪
২০২৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্বাচনী পরীক্ষা গ্রহণ না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
তিন দাবিতে শহীদ মিনারে দ্বিতীয় দিনের অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষকেরা। তাঁরা ‘পুলিশের হামলার প্রতিবাদে’ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দারের পদত্যাগ দাবি করেছেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
দেশের উচ্চশিক্ষায় যেসব প্রতিষ্ঠান আজ নেতৃত্ব দিচ্ছে, এগুলোর বেশ কয়েকটির শুরুটা ছিল একেবারে সাধারণ। কোনোটি শুরু হয়েছিল স্কুল হিসেবে, কোনোটি কলেজ। সময়ের স্রোতে বদলে গেছে সেসব প্রতিষ্ঠানের নাম, কাঠামো ও মর্যাদা। কিন্তু শিক্ষার মূল শিকড় থেকে গেছে অটুট।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

২০২৬ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় অংশ নিতে ইচ্ছুক দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ক্লাস চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা। একই সঙ্গে জানানো হয়েছে, আপাতত কোনো প্রতিষ্ঠান নির্বাচনী পরীক্ষা নিতে পারবে না।
আজ রোববার বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বলা হয়, ২০২৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্বাচনী পরীক্ষা গ্রহণ না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, নির্বাচনী পরীক্ষার তারিখ পরে আলাদা একটি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে।
ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ ও প্রধানদের এই নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণের আহ্বানও জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২৬ সালের এইচএসসি, আলিম ও সমমান পরীক্ষা পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচিতে সব বিষয়ে পূর্ণ সময়ে ও পূর্ণ নম্বরে অনুষ্ঠিত হবে। ওই বছরের মে-জুন মাসে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) এ–সংক্রান্ত একটি চিঠি ২৩ আগস্ট ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে।

২০২৬ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় অংশ নিতে ইচ্ছুক দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নিয়মিত ক্লাস চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা। একই সঙ্গে জানানো হয়েছে, আপাতত কোনো প্রতিষ্ঠান নির্বাচনী পরীক্ষা নিতে পারবে না।
আজ রোববার বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বলা হয়, ২০২৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্বাচনী পরীক্ষা গ্রহণ না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, নির্বাচনী পরীক্ষার তারিখ পরে আলাদা একটি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে।
ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ ও প্রধানদের এই নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণের আহ্বানও জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২৬ সালের এইচএসসি, আলিম ও সমমান পরীক্ষা পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচিতে সব বিষয়ে পূর্ণ সময়ে ও পূর্ণ নম্বরে অনুষ্ঠিত হবে। ওই বছরের মে-জুন মাসে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) এ–সংক্রান্ত একটি চিঠি ২৩ আগস্ট ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অসহযোগ আন্দোলনে অংশ নিয়ে ৫ আগস্ট আহত হন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) সাবেক শিক্ষার্থী ও এনএসইউ ক্যারিয়ার অ্যান্ড প্লেসমেন্ট সেন্টারে (সিপিসি) কর্মরত খায়রুল আলম। এতে তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের পাশাপাশি ফুসফুস বিকল হয়ে পড়ায় লাইফ সাপোর্টে আছেন তিনি। এদিকে খায়রুলের
১৩ আগস্ট ২০২৪
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে এভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তির আবেদনের প্রক্রিয়া রোববার (৯ নভেম্বর) বেলা ১২টা থেকে শুরু হয়েছে। চলবে আগামী ১১ ডিসেম্বর রাত ১২টা পর্যন্ত। আর ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৬ ডিসেম্বর।
১২ ঘণ্টা আগে
তিন দাবিতে শহীদ মিনারে দ্বিতীয় দিনের অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষকেরা। তাঁরা ‘পুলিশের হামলার প্রতিবাদে’ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দারের পদত্যাগ দাবি করেছেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
দেশের উচ্চশিক্ষায় যেসব প্রতিষ্ঠান আজ নেতৃত্ব দিচ্ছে, এগুলোর বেশ কয়েকটির শুরুটা ছিল একেবারে সাধারণ। কোনোটি শুরু হয়েছিল স্কুল হিসেবে, কোনোটি কলেজ। সময়ের স্রোতে বদলে গেছে সেসব প্রতিষ্ঠানের নাম, কাঠামো ও মর্যাদা। কিন্তু শিক্ষার মূল শিকড় থেকে গেছে অটুট।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবিতে আন্দোলনরতদের ওপর ‘পুলিশের হামলার’ প্রতিবাদে কর্মবিরতি পালন করছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। আজ রোববার সকাল থেকে তাঁরা লাগাতার কর্মবিরতি শুরু করেছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দেশে বেশ কিছু প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা কর্মবিরতি পালন করছেন। তবে কিছু কিছু বিদ্যালয়ে ক্লাস চলছে।
এদিকে তিন দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে দ্বিতীয় দিনের অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষকেরা। তাঁরা ‘পুলিশের হামলার প্রতিবাদে’ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দারের পদত্যাগ দাবি করছেন।
জানতে চাইলে প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ সকালে বলেন, ‘আটককৃত শিক্ষকেরা এখন শাহবাগ থানায়, তাঁরা ফেরেননি। আমরা অবস্থান কর্মসূচিতে অনড়। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি চালাব।’
তিনি আরও বলেন, ‘তিন দফা দাবি বাস্তবায়ন না করা, শাহবাগে নিরীহ শিক্ষকদের ওপর অতর্কিত হামলা, রাবার বুলেট, জলকামান, টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ ও লাঠিপেটা করে শত শত শিক্ষককে আহত করার দায় হিসেবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করছি।’
দশম গ্রেডে বেতন ছাড়াও শিক্ষকদের বাকি দু’টি দাবি হলো—চাকরির ১০ ও ১৬ বছরে উচ্চতর গ্রেড পাওয়া নিয়ে জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’ নামে চারটি শিক্ষক সংগঠনের মোর্চার ব্যানারে এ কর্মসূচি চলছে। এ মোর্চায় আছে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (কাশেম-শাহিন), বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (শাহিন-লিপি), বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি ও সহকারী শিক্ষক দশম গ্রেড বাস্তবায়ন পরিষদ।
গতকাল শনিবার সকাল থেকে শহীদ মিনারে এই তিন দাবিতে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন শিক্ষকেরা। বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে তাঁরা ‘কলম বিরতি কর্মসূচি’ পালনে মিছিল নিয়ে শাহবাগের দিকে এগিয়ে যাওয়া শুরু করেন। বিকেল ৪টার দিকে শাহবাগ থানার সামনে তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ। এ সময় পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামান, লাঠি চার্জ, কাঁদানে গ্যাসে কর্মসূচি পণ্ড হয়ে যায় শিক্ষকেদের। এতে দেড় শতাধিক শিক্ষক আহত হওয়ার পাশাপাশি ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে দাবি করেন শিক্ষক নেতারা।
যদিও ঢাকা মহানগর পুলিশের দাবি, ‘আন্দোলনকারীদের মধ্য থেকে একটা দল ব্যারিকেড ভেঙে শাহবাগ মোড় পার হয়ে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনার দিকে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করলে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তার স্বার্থে পুলিশ কয়েক রাউন্ড সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামান নিক্ষেপ করে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।’
পুলিশের বাধার মুখে শহীদ মিনারে ফিরে এসে রোববার থেকে কর্মবিরতির কর্মসূচি ঘোষণা করেন শিক্ষকেরা। এরপর শনিবার মধ্যরাতে মোমবাতি জ্বালিয়ে শিক্ষকেরা ‘পুলিশের হামলার’ নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
স্কুলে স্কুলে কর্মবিরতি, কোথাও কোথাও ক্লাস
প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের আরেকাংশ ‘প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের’ ব্যানারে একাদশ গ্রেডে বেতন, উচ্চতর গ্রেড নিয়ে জটিলতা নিরসন ও শতভাগ পদোন্নতি নিশ্চিত করতে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত সরকারকে সময় বেঁধে দিয়েছেন।

দশম গ্রেডে বেতনসহ তিন দফা দাবিতে আন্দোলনরতদের ওপর ‘পুলিশের হামলার’ প্রতিবাদে কর্মবিরতি পালন করছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা। আজ রোববার সকাল থেকে তাঁরা লাগাতার কর্মবিরতি শুরু করেছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দেশে বেশ কিছু প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা কর্মবিরতি পালন করছেন। তবে কিছু কিছু বিদ্যালয়ে ক্লাস চলছে।
এদিকে তিন দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে দ্বিতীয় দিনের অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষকেরা। তাঁরা ‘পুলিশের হামলার প্রতিবাদে’ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দারের পদত্যাগ দাবি করছেন।
জানতে চাইলে প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামছুদ্দীন মাসুদ সকালে বলেন, ‘আটককৃত শিক্ষকেরা এখন শাহবাগ থানায়, তাঁরা ফেরেননি। আমরা অবস্থান কর্মসূচিতে অনড়। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি চালাব।’
তিনি আরও বলেন, ‘তিন দফা দাবি বাস্তবায়ন না করা, শাহবাগে নিরীহ শিক্ষকদের ওপর অতর্কিত হামলা, রাবার বুলেট, জলকামান, টিয়ারশেল, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ ও লাঠিপেটা করে শত শত শিক্ষককে আহত করার দায় হিসেবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করছি।’
দশম গ্রেডে বেতন ছাড়াও শিক্ষকদের বাকি দু’টি দাবি হলো—চাকরির ১০ ও ১৬ বছরে উচ্চতর গ্রেড পাওয়া নিয়ে জটিলতা নিরসন এবং শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা।
‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’ নামে চারটি শিক্ষক সংগঠনের মোর্চার ব্যানারে এ কর্মসূচি চলছে। এ মোর্চায় আছে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (কাশেম-শাহিন), বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি (শাহিন-লিপি), বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি ও সহকারী শিক্ষক দশম গ্রেড বাস্তবায়ন পরিষদ।
গতকাল শনিবার সকাল থেকে শহীদ মিনারে এই তিন দাবিতে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন শিক্ষকেরা। বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে তাঁরা ‘কলম বিরতি কর্মসূচি’ পালনে মিছিল নিয়ে শাহবাগের দিকে এগিয়ে যাওয়া শুরু করেন। বিকেল ৪টার দিকে শাহবাগ থানার সামনে তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ। এ সময় পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামান, লাঠি চার্জ, কাঁদানে গ্যাসে কর্মসূচি পণ্ড হয়ে যায় শিক্ষকেদের। এতে দেড় শতাধিক শিক্ষক আহত হওয়ার পাশাপাশি ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে দাবি করেন শিক্ষক নেতারা।
যদিও ঢাকা মহানগর পুলিশের দাবি, ‘আন্দোলনকারীদের মধ্য থেকে একটা দল ব্যারিকেড ভেঙে শাহবাগ মোড় পার হয়ে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনার দিকে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করলে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তার স্বার্থে পুলিশ কয়েক রাউন্ড সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামান নিক্ষেপ করে আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।’
পুলিশের বাধার মুখে শহীদ মিনারে ফিরে এসে রোববার থেকে কর্মবিরতির কর্মসূচি ঘোষণা করেন শিক্ষকেরা। এরপর শনিবার মধ্যরাতে মোমবাতি জ্বালিয়ে শিক্ষকেরা ‘পুলিশের হামলার’ নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
স্কুলে স্কুলে কর্মবিরতি, কোথাও কোথাও ক্লাস
প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের আরেকাংশ ‘প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের’ ব্যানারে একাদশ গ্রেডে বেতন, উচ্চতর গ্রেড নিয়ে জটিলতা নিরসন ও শতভাগ পদোন্নতি নিশ্চিত করতে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত সরকারকে সময় বেঁধে দিয়েছেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অসহযোগ আন্দোলনে অংশ নিয়ে ৫ আগস্ট আহত হন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) সাবেক শিক্ষার্থী ও এনএসইউ ক্যারিয়ার অ্যান্ড প্লেসমেন্ট সেন্টারে (সিপিসি) কর্মরত খায়রুল আলম। এতে তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের পাশাপাশি ফুসফুস বিকল হয়ে পড়ায় লাইফ সাপোর্টে আছেন তিনি। এদিকে খায়রুলের
১৩ আগস্ট ২০২৪
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে এভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তির আবেদনের প্রক্রিয়া রোববার (৯ নভেম্বর) বেলা ১২টা থেকে শুরু হয়েছে। চলবে আগামী ১১ ডিসেম্বর রাত ১২টা পর্যন্ত। আর ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৬ ডিসেম্বর।
১২ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্বাচনী পরীক্ষা গ্রহণ না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
দেশের উচ্চশিক্ষায় যেসব প্রতিষ্ঠান আজ নেতৃত্ব দিচ্ছে, এগুলোর বেশ কয়েকটির শুরুটা ছিল একেবারে সাধারণ। কোনোটি শুরু হয়েছিল স্কুল হিসেবে, কোনোটি কলেজ। সময়ের স্রোতে বদলে গেছে সেসব প্রতিষ্ঠানের নাম, কাঠামো ও মর্যাদা। কিন্তু শিক্ষার মূল শিকড় থেকে গেছে অটুট।
১৭ ঘণ্টা আগেইলিয়াস শান্ত, ঢাকা

দেশের উচ্চশিক্ষায় যেসব প্রতিষ্ঠান আজ নেতৃত্ব দিচ্ছে, এগুলোর বেশ কয়েকটির শুরুটা ছিল একেবারে সাধারণ। কোনোটি শুরু হয়েছিল স্কুল হিসেবে, কোনোটি কলেজ। সময়ের স্রোতে বদলে গেছে সেসব প্রতিষ্ঠানের নাম, কাঠামো ও মর্যাদা। কিন্তু শিক্ষার মূল শিকড় থেকে গেছে অটুট। এই রূপান্তর শুধু নামেই নয়; বরং দেশের প্রযুক্তি, কৃষি ও বিজ্ঞান শিক্ষার বিকাশ ঘটিয়েছে। একসময় হাতে গোনা শ্রেণিকক্ষ দিয়ে যাত্রা শুরু করা প্রতিষ্ঠানগুলো আজ দেশে গবেষণা, উদ্ভাবন ও প্রকৌশলে নেতৃত্বের অবস্থানে। সময়ের প্রয়োজনে বা রাষ্ট্রীয় নীতির ধারাবাহিকতায় এমন কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ধাপে ধাপে বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা পেয়েছে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক কলেজ থেকে পর্যায়ক্রমে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হওয়া এমন ১০টি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকায় কারিগরি শিক্ষার সূচনা হয়েছিল একটি ছোট্ট সার্ভে স্কুল দিয়ে। ১৮৭৬ সালে প্রতিষ্ঠার সময় এটির নাম ছিল ঢাকা সার্ভে স্কুল। ধীরে ধীরে এই প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে দেশের প্রকৌশল শিক্ষার ভিত্তি। ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠানটির নামকরণ করা হয় আহসানউল্লাহ কলেজ অব ইঞ্জিনিয়ারিং। পরে ১৯৬২ সালে প্রথম পূর্ব পাকিস্তান প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নামে প্রতিষ্ঠানটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা পায়। স্বাধীনতার পর ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠানটির নতুন নামকরণ করা হয় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) নামে। আজ বুয়েট শুধু একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়, এটি দেশের প্রকৌশল গবেষণা, উদ্ভাবন ও আধুনিক প্রযুক্তি শিক্ষার শীর্ষ কেন্দ্র।

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, চট্টগ্রাম (বিআইটি চট্টগ্রাম) হলো আজকের চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)। ১৯৬৮ সালে চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ নামে প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করে। পরে এটি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনা করে। চুয়েটও একাধিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গেছে। ১৯৮৬ সালে কলেজ নাম বাদ দিয়ে প্রতিষ্ঠানটির নামকরণ করা হয় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি। সর্বশেষ ২০০৩ সালে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নামে রূপান্তর লাভ করে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় এই প্রতিষ্ঠান।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৯৬৭ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদের অধীনে যাত্রা শুরু করে ‘খুলনা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ’। পরে আরও মানসম্পন্ন শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ ইনস্টটিউট অব টেকনোলজি (বিআইটি), খুলনায় রূপান্তরিত হয় প্রতিষ্ঠানটি। এরপর ২০০৩ সালের ১ সেপ্টেম্বর বিআইটি থেকে উন্নীত করে একই সঙ্গে নাম পরিবর্তন করে প্রতিষ্ঠানটিকে রূপান্তর করা হয় খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে।

বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়
দেশের বস্ত্রশিল্পের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে শিক্ষার এক শতাব্দীর ইতিহাস। ১৯২১ সালে ঔপনিবেশিক শাসনামলে টেক্সটাইল কারিগরি শিক্ষার প্রসারে ঢাকার নারিন্দায় একটি তাঁত স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়।
তখন এর নাম ছিল ইস্ট বেঙ্গল টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট। পরবর্তী সময়ে ১৯৫০ সালে প্রতিষ্ঠানটির নামকরণ করা হয় পূর্ব পাকিস্তান টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট। ১৯৬০ সালে প্রতিষ্ঠানটিকে তেজগাঁও শিল্প এলাকায় স্থানান্তর করা হয়। এরপর ১৯৭৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়ে টেক্সটাইল প্রযুক্তিতে চার বছর মেয়াদি স্নাতক ডিগ্রি প্রোগ্রাম করে প্রতিষ্ঠানটি। তখন এর নামকরণ করা হয় কলেজ অব টেক্সটাইল টেকনোলজি। সর্বশেষ ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠানটির বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করা হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
ব্রাহ্ম আন্দোলনের নেতা দীননাথ সেন, ব্রজসুন্দর মিত্র প্রমুখের চেষ্টায় ১৮৫৮ সালে ব্রাহ্ম স্কুল নামে আজকের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করে।
ব্রাহ্ম স্কুল প্রতিষ্ঠার এক দশকের মধ্যে স্কুলটি আর্থিক সংকটে পড়ে। ফলে স্কুলটি টিকিয়ে রাখার উদ্দেশ্যে ১৮৭২ সালে প্রতিষ্ঠানটির ভার তুলে দেওয়া হয় বালিয়াটির জমিদার কিশোরীলাল রায় চৌধুরীর হাতে। তিনি তাঁর বাবার নামে স্কুলের নামকরণ করেন ‘জগন্নাথ স্কুল’। স্কুলের অবস্থা ভালো হওয়ায় ১৮৮৪ সালে জগন্নাথ স্কুলকে দ্বিতীয় শ্রেণির কলেজে রূপান্তর করা হয়। ক্রমান্বয়ে ১৯০৮ সালে জগন্নাথ কলেজ প্রথম শ্রেণির কলেজে রূপান্তরিত হয়। পর্যায়ক্রমে ২০০৫ সালের ২০ অক্টোবর জাতীয় সংসদে ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৫’ পাসের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে অনুমোদিত হয়।

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
কৃষি শিক্ষার প্রাচীনতম নামগুলোর মধ্যে ১৯৩৮ সালে প্রতিষ্ঠা দি বেঙ্গল অ্যাগ্রিকালচারাল ইনস্টিটিউট একটি। ১৯৪৭ সালে এটি ‘পূর্ব পাকিস্তান অ্যাগ্রিকালচারাল ইনস্টিটিউট’ নাম ধারণ করে। ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর এর নাম বাংলাদেশ কৃষি ইনস্টিটিউটে রূপান্তর করা হয়। ১৯৩৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদে অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৯৬১ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর ১৯৬৪ সালে এই প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক কার্যক্রম বাকৃবিতে স্থানান্তর করা হয়। সর্বশেষ ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠানকে ইনস্টিটিউট থেকে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করা হয়।

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
পটুয়াখালী কৃষি কলেজ নামে ১৯৭৯-৮০ শিক্ষাবর্ষে প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করে। তখন এটি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহের অধিভুক্ত হয়ে বেসরকারি কৃষি কলেজ হিসেবে স্নাতক পর্যায়ে কার্যক্রম পরিচালনা করে। ২০০০ সালের ৮ জুলাই কৃষি কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে হিসেবে উদ্বোধন করা হয়। ২০০১ সালের ১২ জুলাই জাতীয় সংসদে পটুয়াখালী কৃষি কলেজ বিলুপ্ত করে ‘পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়’ আইন পাস হয় এবং ২০০২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ‘পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়’ বাস্তব রূপ লাভ করে। আর ২৬ ফেব্রুয়ারিকে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৯৮০ সালে ঢাকার তেজগাঁওয়ে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে প্রতিষ্ঠিত হয় কলেজ অব ইঞ্জিনিয়ারিং। প্রতিষ্ঠার পরের বছর এর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ঢাকা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ (ডিইসি)। তখন প্রতিষ্ঠানটিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়। এরপর ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি অধ্যাদেশের অধীনে স্বায়ত্তশাসন পেয়ে নতুন পরিচয় পায় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, ঢাকা (বিআইটিডি)। ২০০৩ সালের ১ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নামে রূপান্তরিত হয়।

রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৯৬৪ সালে রাজশাহী ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ নামে আজকের রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করে। এরপর কারিগরি শিক্ষা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠানটিকে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (বিআইটি), রাজশাহীতে রূপান্তরিত করা হয়। ২০০৩ সালের সেপ্টেম্বরে ইনস্টিটিউটটিকে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) হিসেবে উন্নীত করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি সরকারের স্বায়ত্তশাসিত সংবিধিবদ্ধ সংস্থা, যা ‘রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৩’-এর অধীনে পরিচালিত হচ্ছে।

হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
হাবিপ্রবির যাত্রা শুরু ১৯৭৯ সালে এগ্রিকালচারাল এক্সটেনশন ট্রেনিং ইনিস্টিটিউট হিসেবে, যা কৃষিতে ডিপ্লোমা ডিগ্রি প্রদান করত। ১৯৮৮ সালের ১১ নভেম্বর এটিকে স্নাতক পর্যায়ে হাজী মোহাম্মদ দানেশ কৃষি কলেজে উন্নীত করা হয়। প্রতিষ্ঠানটি তখন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহের অধিভুক্ত ছিল। ১৯৯৯ সালের ১১ সেপ্টেম্বর এই কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার ঘোষণা দেওয়া হয়। ২০০০ সালে কলেজটিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত করার লক্ষ্যে ‘বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন প্রকল্প’ গ্রহণ করা হয়। এরপর ২০০১ সালের ৮ জুলাই হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন পাস করা হয়।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক আক্তার বানু বলেন, সময় এবং যুগের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে রূপান্তরগুলো হয়েছে। দেশীয় শিক্ষার প্রসারে এটাকে ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে দেখতে হবে। একাডেমিয়া ও এডুকেশনের মানোন্নয়নের লক্ষ্যে এ পরিবর্তনগুলো আনা হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে শত বছর আগে নেওয়া সিদ্ধান্তগুলো আজকের দিনের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা সুফল পাচ্ছেন। এসব উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষা ও গবেষণার মানের আরও উন্নয়ন দরকার। আরও সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো দরকার। এ ছাড়া বর্তমান সময়ে এসে এমন আর কোনো প্রতিষ্ঠানের রূপান্তর প্রয়োজন রয়েছে কি না, সেটা সরকার বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আছে, তারা বিবেচনা করবে।

দেশের উচ্চশিক্ষায় যেসব প্রতিষ্ঠান আজ নেতৃত্ব দিচ্ছে, এগুলোর বেশ কয়েকটির শুরুটা ছিল একেবারে সাধারণ। কোনোটি শুরু হয়েছিল স্কুল হিসেবে, কোনোটি কলেজ। সময়ের স্রোতে বদলে গেছে সেসব প্রতিষ্ঠানের নাম, কাঠামো ও মর্যাদা। কিন্তু শিক্ষার মূল শিকড় থেকে গেছে অটুট। এই রূপান্তর শুধু নামেই নয়; বরং দেশের প্রযুক্তি, কৃষি ও বিজ্ঞান শিক্ষার বিকাশ ঘটিয়েছে। একসময় হাতে গোনা শ্রেণিকক্ষ দিয়ে যাত্রা শুরু করা প্রতিষ্ঠানগুলো আজ দেশে গবেষণা, উদ্ভাবন ও প্রকৌশলে নেতৃত্বের অবস্থানে। সময়ের প্রয়োজনে বা রাষ্ট্রীয় নীতির ধারাবাহিকতায় এমন কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ধাপে ধাপে বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা পেয়েছে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক কলেজ থেকে পর্যায়ক্রমে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হওয়া এমন ১০টি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকায় কারিগরি শিক্ষার সূচনা হয়েছিল একটি ছোট্ট সার্ভে স্কুল দিয়ে। ১৮৭৬ সালে প্রতিষ্ঠার সময় এটির নাম ছিল ঢাকা সার্ভে স্কুল। ধীরে ধীরে এই প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে দেশের প্রকৌশল শিক্ষার ভিত্তি। ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠানটির নামকরণ করা হয় আহসানউল্লাহ কলেজ অব ইঞ্জিনিয়ারিং। পরে ১৯৬২ সালে প্রথম পূর্ব পাকিস্তান প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নামে প্রতিষ্ঠানটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা পায়। স্বাধীনতার পর ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠানটির নতুন নামকরণ করা হয় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) নামে। আজ বুয়েট শুধু একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়, এটি দেশের প্রকৌশল গবেষণা, উদ্ভাবন ও আধুনিক প্রযুক্তি শিক্ষার শীর্ষ কেন্দ্র।

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, চট্টগ্রাম (বিআইটি চট্টগ্রাম) হলো আজকের চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)। ১৯৬৮ সালে চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ নামে প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করে। পরে এটি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনা করে। চুয়েটও একাধিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গেছে। ১৯৮৬ সালে কলেজ নাম বাদ দিয়ে প্রতিষ্ঠানটির নামকরণ করা হয় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি। সর্বশেষ ২০০৩ সালে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নামে রূপান্তর লাভ করে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় এই প্রতিষ্ঠান।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৯৬৭ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদের অধীনে যাত্রা শুরু করে ‘খুলনা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ’। পরে আরও মানসম্পন্ন শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ ইনস্টটিউট অব টেকনোলজি (বিআইটি), খুলনায় রূপান্তরিত হয় প্রতিষ্ঠানটি। এরপর ২০০৩ সালের ১ সেপ্টেম্বর বিআইটি থেকে উন্নীত করে একই সঙ্গে নাম পরিবর্তন করে প্রতিষ্ঠানটিকে রূপান্তর করা হয় খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে।

বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়
দেশের বস্ত্রশিল্পের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে শিক্ষার এক শতাব্দীর ইতিহাস। ১৯২১ সালে ঔপনিবেশিক শাসনামলে টেক্সটাইল কারিগরি শিক্ষার প্রসারে ঢাকার নারিন্দায় একটি তাঁত স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়।
তখন এর নাম ছিল ইস্ট বেঙ্গল টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট। পরবর্তী সময়ে ১৯৫০ সালে প্রতিষ্ঠানটির নামকরণ করা হয় পূর্ব পাকিস্তান টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট। ১৯৬০ সালে প্রতিষ্ঠানটিকে তেজগাঁও শিল্প এলাকায় স্থানান্তর করা হয়। এরপর ১৯৭৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যুক্ত হয়ে টেক্সটাইল প্রযুক্তিতে চার বছর মেয়াদি স্নাতক ডিগ্রি প্রোগ্রাম করে প্রতিষ্ঠানটি। তখন এর নামকরণ করা হয় কলেজ অব টেক্সটাইল টেকনোলজি। সর্বশেষ ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠানটির বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করা হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
ব্রাহ্ম আন্দোলনের নেতা দীননাথ সেন, ব্রজসুন্দর মিত্র প্রমুখের চেষ্টায় ১৮৫৮ সালে ব্রাহ্ম স্কুল নামে আজকের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করে।
ব্রাহ্ম স্কুল প্রতিষ্ঠার এক দশকের মধ্যে স্কুলটি আর্থিক সংকটে পড়ে। ফলে স্কুলটি টিকিয়ে রাখার উদ্দেশ্যে ১৮৭২ সালে প্রতিষ্ঠানটির ভার তুলে দেওয়া হয় বালিয়াটির জমিদার কিশোরীলাল রায় চৌধুরীর হাতে। তিনি তাঁর বাবার নামে স্কুলের নামকরণ করেন ‘জগন্নাথ স্কুল’। স্কুলের অবস্থা ভালো হওয়ায় ১৮৮৪ সালে জগন্নাথ স্কুলকে দ্বিতীয় শ্রেণির কলেজে রূপান্তর করা হয়। ক্রমান্বয়ে ১৯০৮ সালে জগন্নাথ কলেজ প্রথম শ্রেণির কলেজে রূপান্তরিত হয়। পর্যায়ক্রমে ২০০৫ সালের ২০ অক্টোবর জাতীয় সংসদে ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৫’ পাসের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে অনুমোদিত হয়।

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
কৃষি শিক্ষার প্রাচীনতম নামগুলোর মধ্যে ১৯৩৮ সালে প্রতিষ্ঠা দি বেঙ্গল অ্যাগ্রিকালচারাল ইনস্টিটিউট একটি। ১৯৪৭ সালে এটি ‘পূর্ব পাকিস্তান অ্যাগ্রিকালচারাল ইনস্টিটিউট’ নাম ধারণ করে। ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর এর নাম বাংলাদেশ কৃষি ইনস্টিটিউটে রূপান্তর করা হয়। ১৯৩৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদে অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১৯৬১ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর ১৯৬৪ সালে এই প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক কার্যক্রম বাকৃবিতে স্থানান্তর করা হয়। সর্বশেষ ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠানকে ইনস্টিটিউট থেকে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করা হয়।

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
পটুয়াখালী কৃষি কলেজ নামে ১৯৭৯-৮০ শিক্ষাবর্ষে প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করে। তখন এটি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহের অধিভুক্ত হয়ে বেসরকারি কৃষি কলেজ হিসেবে স্নাতক পর্যায়ে কার্যক্রম পরিচালনা করে। ২০০০ সালের ৮ জুলাই কৃষি কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে হিসেবে উদ্বোধন করা হয়। ২০০১ সালের ১২ জুলাই জাতীয় সংসদে পটুয়াখালী কৃষি কলেজ বিলুপ্ত করে ‘পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়’ আইন পাস হয় এবং ২০০২ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ‘পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়’ বাস্তব রূপ লাভ করে। আর ২৬ ফেব্রুয়ারিকে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৯৮০ সালে ঢাকার তেজগাঁওয়ে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে প্রতিষ্ঠিত হয় কলেজ অব ইঞ্জিনিয়ারিং। প্রতিষ্ঠার পরের বছর এর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ঢাকা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ (ডিইসি)। তখন প্রতিষ্ঠানটিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়। এরপর ১৯৮৬ সালে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি অধ্যাদেশের অধীনে স্বায়ত্তশাসন পেয়ে নতুন পরিচয় পায় বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, ঢাকা (বিআইটিডি)। ২০০৩ সালের ১ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নামে রূপান্তরিত হয়।

রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
১৯৬৪ সালে রাজশাহী ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ নামে আজকের রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করে। এরপর কারিগরি শিক্ষা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠানটিকে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (বিআইটি), রাজশাহীতে রূপান্তরিত করা হয়। ২০০৩ সালের সেপ্টেম্বরে ইনস্টিটিউটটিকে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট) হিসেবে উন্নীত করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি সরকারের স্বায়ত্তশাসিত সংবিধিবদ্ধ সংস্থা, যা ‘রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০০৩’-এর অধীনে পরিচালিত হচ্ছে।

হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
হাবিপ্রবির যাত্রা শুরু ১৯৭৯ সালে এগ্রিকালচারাল এক্সটেনশন ট্রেনিং ইনিস্টিটিউট হিসেবে, যা কৃষিতে ডিপ্লোমা ডিগ্রি প্রদান করত। ১৯৮৮ সালের ১১ নভেম্বর এটিকে স্নাতক পর্যায়ে হাজী মোহাম্মদ দানেশ কৃষি কলেজে উন্নীত করা হয়। প্রতিষ্ঠানটি তখন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহের অধিভুক্ত ছিল। ১৯৯৯ সালের ১১ সেপ্টেম্বর এই কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার ঘোষণা দেওয়া হয়। ২০০০ সালে কলেজটিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত করার লক্ষ্যে ‘বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন প্রকল্প’ গ্রহণ করা হয়। এরপর ২০০১ সালের ৮ জুলাই হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন পাস করা হয়।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক আক্তার বানু বলেন, সময় এবং যুগের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে রূপান্তরগুলো হয়েছে। দেশীয় শিক্ষার প্রসারে এটাকে ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে দেখতে হবে। একাডেমিয়া ও এডুকেশনের মানোন্নয়নের লক্ষ্যে এ পরিবর্তনগুলো আনা হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে শত বছর আগে নেওয়া সিদ্ধান্তগুলো আজকের দিনের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা সুফল পাচ্ছেন। এসব উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষা ও গবেষণার মানের আরও উন্নয়ন দরকার। আরও সুযোগ-সুবিধা বাড়ানো দরকার। এ ছাড়া বর্তমান সময়ে এসে এমন আর কোনো প্রতিষ্ঠানের রূপান্তর প্রয়োজন রয়েছে কি না, সেটা সরকার বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আছে, তারা বিবেচনা করবে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অসহযোগ আন্দোলনে অংশ নিয়ে ৫ আগস্ট আহত হন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) সাবেক শিক্ষার্থী ও এনএসইউ ক্যারিয়ার অ্যান্ড প্লেসমেন্ট সেন্টারে (সিপিসি) কর্মরত খায়রুল আলম। এতে তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের পাশাপাশি ফুসফুস বিকল হয়ে পড়ায় লাইফ সাপোর্টে আছেন তিনি। এদিকে খায়রুলের
১৩ আগস্ট ২০২৪
২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে এভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তির আবেদনের প্রক্রিয়া রোববার (৯ নভেম্বর) বেলা ১২টা থেকে শুরু হয়েছে। চলবে আগামী ১১ ডিসেম্বর রাত ১২টা পর্যন্ত। আর ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৬ ডিসেম্বর।
১২ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্বাচনী পরীক্ষা গ্রহণ না করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
তিন দাবিতে শহীদ মিনারে দ্বিতীয় দিনের অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষকেরা। তাঁরা ‘পুলিশের হামলার প্রতিবাদে’ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দারের পদত্যাগ দাবি করেছেন।
১৫ ঘণ্টা আগে