শিক্ষা ডেস্ক

আইইএলটিএস হলো আন্তর্জাতিক ইংরেজি দক্ষতা পরীক্ষা, যা বিদেশে পড়াশোনা, চাকরি বা অভিবাসনের জন্য প্রয়োজনীয়। এটি মূলত চারটি দক্ষতার সমন্বয়ে গঠিত। এগুলো হলো লিসেনিং, স্পিকিং, রিডিং ও রাইটিং। এর মধ্যে লিসেনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ হলেও স্পিকিং ও রাইটিং অংশে জড়তা কাটানো অনেকের জন্য কঠিন। চলুন স্পিকিং ও রাইটিংয়ে ভালো করার কিছু কৌশল জেনে নেওয়া যাক।
প্রতিদিনের স্পিকিং অনুশীলন করা
স্পিকিং স্কোর বাড়াতে চাইলে ইংরেজি কথোপকথনকে দৈনন্দিন জীবনের অংশ করে তুলতে হবে। প্রতিদিন অন্তত ১৫-২০ মিনিট কথা বলুন, বন্ধুর সঙ্গে, পরিবারের কারও সঙ্গে, কিংবা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের সঙ্গেই। নিয়মিত চর্চা নার্ভাসনেস কমায় এবং চিন্তা দ্রুত ভাষায় রূপান্তরিত করার ক্ষমতা তৈরি করে।
ফ্লুয়েন্সিকে প্রাধান্য দিন
স্পিকিং অংশে পরীক্ষকের প্রথম লক্ষ্য আপনার কথার ধারাবাহিকতা। থেমে থেমে বললে স্কোর নেমে যাবে। তাই কথা বলার সময় শব্দ খোঁজার চেয়ে ধারাবাহিকভাবে বলার দিকে মনোযোগ দিন।
ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন
পরীক্ষক মুখস্থ উত্তর নয়, বাস্তব অভিজ্ঞতা পছন্দ করেন। প্রশ্নের উত্তরে নিজের জীবনের গল্প বা উদাহরণ যুক্ত করুন। যেমন প্রিয় জায়গা বর্ণনা করতে গিয়ে শুধু নাম বলার বদলে সেখানে কাটানো একটি স্মরণীয় দিনের কথা বলুন।
রাইটিংয়ে প্রথমেই পরিকল্পনা করুন
লেখা শুরু করার আগে ৩-৫ মিনিট সময় নিয়ে প্রতিটি প্যারাগ্রাফে কী থাকবে, তা ঠিক করে নিন। একটি শক্তিশালী ভূমিকা, ২-৩টি সুসংগঠিত বডি প্যারাগ্রাফ এবং প্রাসঙ্গিক উপসংহার—এ কাঠামো পরীক্ষকের কাছে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। পরিকল্পনা ছাড়া লেখা শুরু করলে অগোছালো হয়ে যায়, যা স্কোর কমিয়ে দিতে পারে।
ভাষার বৈচিত্র্য ও শব্দভান্ডার বাড়ান
একই শব্দ বারবার ব্যবহার করলে লেখা একঘেয়ে হয়ে যায়। সমার্থক শব্দ, বিভিন্ন ধরনের বাক্য গঠন এবং transitional words ব্যবহার করুন। উদাহরণস্বরূপ ‘because’-এর পরিবর্তে ‘due to’ বা ‘owing to’ ব্যবহার করলে লেখা প্রফেশনাল শোনায়। নিয়মিত ইংরেজি নিবন্ধ পড়া ও নতুন শব্দ নোট করে রাখা শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ করে।
বানান ও গ্রামারে শুদ্ধতা আনুন
রাইটিংয়ের প্রতিটি নম্বরের জন্য বানান ও গ্রামারের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। singular-plural agreement, verb tense ও preposition-এর ভুল অনেক সময় অজান্তেই হয়ে যায়। তাই শেষ ৩-৫ মিনিট নিজের লেখা পড়ে ভুল সংশোধন করার অভ্যাস করুন।
রিডিং ও লিসেনিংকে সহায়ক
অনেকে রিডিং ও লিসেনিংকে শুধু আলাদা সেকশন হিসেবে নেন; কিন্তু এগুলো স্পিকিং ও রাইটিংয়ের জন্যও সহায়ক। প্রতিদিন ইংরেজি সংবাদপত্র ও ম্যাগাজিন পড়লে নতুন শব্দ ও বাক্য গঠন শেখা যায়। আর ইংরেজি পডকাস্ট বা নিউজ শোনার মাধ্যমে বিভিন্ন উচ্চারণে অভ্যস্ত হওয়া স্পিকিংয়ের আত্মবিশ্বাস বাড়ায়।
মানসিক প্রস্তুতি নিন
শেষ মুহূর্তে নতুন কিছু মুখস্থ করার চেষ্টা না করে, হালকা অনুশীলনে মন দিন। পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম পরীক্ষার দিন মনোযোগ এবং আত্মবিশ্বাস ধরে রাখতে সাহায্য করে।
আইইএলটিএস স্পিকিং ও রাইটিংয়ে সাফল্যের জন্য এক দিনের প্রস্তুতি যথেষ্ট নয়। প্রতিদিনের অনুশীলন, আত্মবিশ্বাস, এবং সঠিক কৌশলই আপনাকে কাঙ্ক্ষিত স্কোরের পথে নিয়ে যাবে। মনে রাখবেন, বড় সাফল্য সব সময় ছোট ছোট প্রস্তুতির ফল। হয়তো সেটিই হবে আপনার বিদেশে পড়াশোনা বা ক্যারিয়ারের প্রথম ধাপ।

আইইএলটিএস হলো আন্তর্জাতিক ইংরেজি দক্ষতা পরীক্ষা, যা বিদেশে পড়াশোনা, চাকরি বা অভিবাসনের জন্য প্রয়োজনীয়। এটি মূলত চারটি দক্ষতার সমন্বয়ে গঠিত। এগুলো হলো লিসেনিং, স্পিকিং, রিডিং ও রাইটিং। এর মধ্যে লিসেনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ হলেও স্পিকিং ও রাইটিং অংশে জড়তা কাটানো অনেকের জন্য কঠিন। চলুন স্পিকিং ও রাইটিংয়ে ভালো করার কিছু কৌশল জেনে নেওয়া যাক।
প্রতিদিনের স্পিকিং অনুশীলন করা
স্পিকিং স্কোর বাড়াতে চাইলে ইংরেজি কথোপকথনকে দৈনন্দিন জীবনের অংশ করে তুলতে হবে। প্রতিদিন অন্তত ১৫-২০ মিনিট কথা বলুন, বন্ধুর সঙ্গে, পরিবারের কারও সঙ্গে, কিংবা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের সঙ্গেই। নিয়মিত চর্চা নার্ভাসনেস কমায় এবং চিন্তা দ্রুত ভাষায় রূপান্তরিত করার ক্ষমতা তৈরি করে।
ফ্লুয়েন্সিকে প্রাধান্য দিন
স্পিকিং অংশে পরীক্ষকের প্রথম লক্ষ্য আপনার কথার ধারাবাহিকতা। থেমে থেমে বললে স্কোর নেমে যাবে। তাই কথা বলার সময় শব্দ খোঁজার চেয়ে ধারাবাহিকভাবে বলার দিকে মনোযোগ দিন।
ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন
পরীক্ষক মুখস্থ উত্তর নয়, বাস্তব অভিজ্ঞতা পছন্দ করেন। প্রশ্নের উত্তরে নিজের জীবনের গল্প বা উদাহরণ যুক্ত করুন। যেমন প্রিয় জায়গা বর্ণনা করতে গিয়ে শুধু নাম বলার বদলে সেখানে কাটানো একটি স্মরণীয় দিনের কথা বলুন।
রাইটিংয়ে প্রথমেই পরিকল্পনা করুন
লেখা শুরু করার আগে ৩-৫ মিনিট সময় নিয়ে প্রতিটি প্যারাগ্রাফে কী থাকবে, তা ঠিক করে নিন। একটি শক্তিশালী ভূমিকা, ২-৩টি সুসংগঠিত বডি প্যারাগ্রাফ এবং প্রাসঙ্গিক উপসংহার—এ কাঠামো পরীক্ষকের কাছে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। পরিকল্পনা ছাড়া লেখা শুরু করলে অগোছালো হয়ে যায়, যা স্কোর কমিয়ে দিতে পারে।
ভাষার বৈচিত্র্য ও শব্দভান্ডার বাড়ান
একই শব্দ বারবার ব্যবহার করলে লেখা একঘেয়ে হয়ে যায়। সমার্থক শব্দ, বিভিন্ন ধরনের বাক্য গঠন এবং transitional words ব্যবহার করুন। উদাহরণস্বরূপ ‘because’-এর পরিবর্তে ‘due to’ বা ‘owing to’ ব্যবহার করলে লেখা প্রফেশনাল শোনায়। নিয়মিত ইংরেজি নিবন্ধ পড়া ও নতুন শব্দ নোট করে রাখা শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ করে।
বানান ও গ্রামারে শুদ্ধতা আনুন
রাইটিংয়ের প্রতিটি নম্বরের জন্য বানান ও গ্রামারের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। singular-plural agreement, verb tense ও preposition-এর ভুল অনেক সময় অজান্তেই হয়ে যায়। তাই শেষ ৩-৫ মিনিট নিজের লেখা পড়ে ভুল সংশোধন করার অভ্যাস করুন।
রিডিং ও লিসেনিংকে সহায়ক
অনেকে রিডিং ও লিসেনিংকে শুধু আলাদা সেকশন হিসেবে নেন; কিন্তু এগুলো স্পিকিং ও রাইটিংয়ের জন্যও সহায়ক। প্রতিদিন ইংরেজি সংবাদপত্র ও ম্যাগাজিন পড়লে নতুন শব্দ ও বাক্য গঠন শেখা যায়। আর ইংরেজি পডকাস্ট বা নিউজ শোনার মাধ্যমে বিভিন্ন উচ্চারণে অভ্যস্ত হওয়া স্পিকিংয়ের আত্মবিশ্বাস বাড়ায়।
মানসিক প্রস্তুতি নিন
শেষ মুহূর্তে নতুন কিছু মুখস্থ করার চেষ্টা না করে, হালকা অনুশীলনে মন দিন। পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম পরীক্ষার দিন মনোযোগ এবং আত্মবিশ্বাস ধরে রাখতে সাহায্য করে।
আইইএলটিএস স্পিকিং ও রাইটিংয়ে সাফল্যের জন্য এক দিনের প্রস্তুতি যথেষ্ট নয়। প্রতিদিনের অনুশীলন, আত্মবিশ্বাস, এবং সঠিক কৌশলই আপনাকে কাঙ্ক্ষিত স্কোরের পথে নিয়ে যাবে। মনে রাখবেন, বড় সাফল্য সব সময় ছোট ছোট প্রস্তুতির ফল। হয়তো সেটিই হবে আপনার বিদেশে পড়াশোনা বা ক্যারিয়ারের প্রথম ধাপ।
শিক্ষা ডেস্ক

আইইএলটিএস হলো আন্তর্জাতিক ইংরেজি দক্ষতা পরীক্ষা, যা বিদেশে পড়াশোনা, চাকরি বা অভিবাসনের জন্য প্রয়োজনীয়। এটি মূলত চারটি দক্ষতার সমন্বয়ে গঠিত। এগুলো হলো লিসেনিং, স্পিকিং, রিডিং ও রাইটিং। এর মধ্যে লিসেনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ হলেও স্পিকিং ও রাইটিং অংশে জড়তা কাটানো অনেকের জন্য কঠিন। চলুন স্পিকিং ও রাইটিংয়ে ভালো করার কিছু কৌশল জেনে নেওয়া যাক।
প্রতিদিনের স্পিকিং অনুশীলন করা
স্পিকিং স্কোর বাড়াতে চাইলে ইংরেজি কথোপকথনকে দৈনন্দিন জীবনের অংশ করে তুলতে হবে। প্রতিদিন অন্তত ১৫-২০ মিনিট কথা বলুন, বন্ধুর সঙ্গে, পরিবারের কারও সঙ্গে, কিংবা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের সঙ্গেই। নিয়মিত চর্চা নার্ভাসনেস কমায় এবং চিন্তা দ্রুত ভাষায় রূপান্তরিত করার ক্ষমতা তৈরি করে।
ফ্লুয়েন্সিকে প্রাধান্য দিন
স্পিকিং অংশে পরীক্ষকের প্রথম লক্ষ্য আপনার কথার ধারাবাহিকতা। থেমে থেমে বললে স্কোর নেমে যাবে। তাই কথা বলার সময় শব্দ খোঁজার চেয়ে ধারাবাহিকভাবে বলার দিকে মনোযোগ দিন।
ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন
পরীক্ষক মুখস্থ উত্তর নয়, বাস্তব অভিজ্ঞতা পছন্দ করেন। প্রশ্নের উত্তরে নিজের জীবনের গল্প বা উদাহরণ যুক্ত করুন। যেমন প্রিয় জায়গা বর্ণনা করতে গিয়ে শুধু নাম বলার বদলে সেখানে কাটানো একটি স্মরণীয় দিনের কথা বলুন।
রাইটিংয়ে প্রথমেই পরিকল্পনা করুন
লেখা শুরু করার আগে ৩-৫ মিনিট সময় নিয়ে প্রতিটি প্যারাগ্রাফে কী থাকবে, তা ঠিক করে নিন। একটি শক্তিশালী ভূমিকা, ২-৩টি সুসংগঠিত বডি প্যারাগ্রাফ এবং প্রাসঙ্গিক উপসংহার—এ কাঠামো পরীক্ষকের কাছে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। পরিকল্পনা ছাড়া লেখা শুরু করলে অগোছালো হয়ে যায়, যা স্কোর কমিয়ে দিতে পারে।
ভাষার বৈচিত্র্য ও শব্দভান্ডার বাড়ান
একই শব্দ বারবার ব্যবহার করলে লেখা একঘেয়ে হয়ে যায়। সমার্থক শব্দ, বিভিন্ন ধরনের বাক্য গঠন এবং transitional words ব্যবহার করুন। উদাহরণস্বরূপ ‘because’-এর পরিবর্তে ‘due to’ বা ‘owing to’ ব্যবহার করলে লেখা প্রফেশনাল শোনায়। নিয়মিত ইংরেজি নিবন্ধ পড়া ও নতুন শব্দ নোট করে রাখা শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ করে।
বানান ও গ্রামারে শুদ্ধতা আনুন
রাইটিংয়ের প্রতিটি নম্বরের জন্য বানান ও গ্রামারের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। singular-plural agreement, verb tense ও preposition-এর ভুল অনেক সময় অজান্তেই হয়ে যায়। তাই শেষ ৩-৫ মিনিট নিজের লেখা পড়ে ভুল সংশোধন করার অভ্যাস করুন।
রিডিং ও লিসেনিংকে সহায়ক
অনেকে রিডিং ও লিসেনিংকে শুধু আলাদা সেকশন হিসেবে নেন; কিন্তু এগুলো স্পিকিং ও রাইটিংয়ের জন্যও সহায়ক। প্রতিদিন ইংরেজি সংবাদপত্র ও ম্যাগাজিন পড়লে নতুন শব্দ ও বাক্য গঠন শেখা যায়। আর ইংরেজি পডকাস্ট বা নিউজ শোনার মাধ্যমে বিভিন্ন উচ্চারণে অভ্যস্ত হওয়া স্পিকিংয়ের আত্মবিশ্বাস বাড়ায়।
মানসিক প্রস্তুতি নিন
শেষ মুহূর্তে নতুন কিছু মুখস্থ করার চেষ্টা না করে, হালকা অনুশীলনে মন দিন। পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম পরীক্ষার দিন মনোযোগ এবং আত্মবিশ্বাস ধরে রাখতে সাহায্য করে।
আইইএলটিএস স্পিকিং ও রাইটিংয়ে সাফল্যের জন্য এক দিনের প্রস্তুতি যথেষ্ট নয়। প্রতিদিনের অনুশীলন, আত্মবিশ্বাস, এবং সঠিক কৌশলই আপনাকে কাঙ্ক্ষিত স্কোরের পথে নিয়ে যাবে। মনে রাখবেন, বড় সাফল্য সব সময় ছোট ছোট প্রস্তুতির ফল। হয়তো সেটিই হবে আপনার বিদেশে পড়াশোনা বা ক্যারিয়ারের প্রথম ধাপ।

আইইএলটিএস হলো আন্তর্জাতিক ইংরেজি দক্ষতা পরীক্ষা, যা বিদেশে পড়াশোনা, চাকরি বা অভিবাসনের জন্য প্রয়োজনীয়। এটি মূলত চারটি দক্ষতার সমন্বয়ে গঠিত। এগুলো হলো লিসেনিং, স্পিকিং, রিডিং ও রাইটিং। এর মধ্যে লিসেনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ হলেও স্পিকিং ও রাইটিং অংশে জড়তা কাটানো অনেকের জন্য কঠিন। চলুন স্পিকিং ও রাইটিংয়ে ভালো করার কিছু কৌশল জেনে নেওয়া যাক।
প্রতিদিনের স্পিকিং অনুশীলন করা
স্পিকিং স্কোর বাড়াতে চাইলে ইংরেজি কথোপকথনকে দৈনন্দিন জীবনের অংশ করে তুলতে হবে। প্রতিদিন অন্তত ১৫-২০ মিনিট কথা বলুন, বন্ধুর সঙ্গে, পরিবারের কারও সঙ্গে, কিংবা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের সঙ্গেই। নিয়মিত চর্চা নার্ভাসনেস কমায় এবং চিন্তা দ্রুত ভাষায় রূপান্তরিত করার ক্ষমতা তৈরি করে।
ফ্লুয়েন্সিকে প্রাধান্য দিন
স্পিকিং অংশে পরীক্ষকের প্রথম লক্ষ্য আপনার কথার ধারাবাহিকতা। থেমে থেমে বললে স্কোর নেমে যাবে। তাই কথা বলার সময় শব্দ খোঁজার চেয়ে ধারাবাহিকভাবে বলার দিকে মনোযোগ দিন।
ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন
পরীক্ষক মুখস্থ উত্তর নয়, বাস্তব অভিজ্ঞতা পছন্দ করেন। প্রশ্নের উত্তরে নিজের জীবনের গল্প বা উদাহরণ যুক্ত করুন। যেমন প্রিয় জায়গা বর্ণনা করতে গিয়ে শুধু নাম বলার বদলে সেখানে কাটানো একটি স্মরণীয় দিনের কথা বলুন।
রাইটিংয়ে প্রথমেই পরিকল্পনা করুন
লেখা শুরু করার আগে ৩-৫ মিনিট সময় নিয়ে প্রতিটি প্যারাগ্রাফে কী থাকবে, তা ঠিক করে নিন। একটি শক্তিশালী ভূমিকা, ২-৩টি সুসংগঠিত বডি প্যারাগ্রাফ এবং প্রাসঙ্গিক উপসংহার—এ কাঠামো পরীক্ষকের কাছে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। পরিকল্পনা ছাড়া লেখা শুরু করলে অগোছালো হয়ে যায়, যা স্কোর কমিয়ে দিতে পারে।
ভাষার বৈচিত্র্য ও শব্দভান্ডার বাড়ান
একই শব্দ বারবার ব্যবহার করলে লেখা একঘেয়ে হয়ে যায়। সমার্থক শব্দ, বিভিন্ন ধরনের বাক্য গঠন এবং transitional words ব্যবহার করুন। উদাহরণস্বরূপ ‘because’-এর পরিবর্তে ‘due to’ বা ‘owing to’ ব্যবহার করলে লেখা প্রফেশনাল শোনায়। নিয়মিত ইংরেজি নিবন্ধ পড়া ও নতুন শব্দ নোট করে রাখা শব্দভান্ডার সমৃদ্ধ করে।
বানান ও গ্রামারে শুদ্ধতা আনুন
রাইটিংয়ের প্রতিটি নম্বরের জন্য বানান ও গ্রামারের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। singular-plural agreement, verb tense ও preposition-এর ভুল অনেক সময় অজান্তেই হয়ে যায়। তাই শেষ ৩-৫ মিনিট নিজের লেখা পড়ে ভুল সংশোধন করার অভ্যাস করুন।
রিডিং ও লিসেনিংকে সহায়ক
অনেকে রিডিং ও লিসেনিংকে শুধু আলাদা সেকশন হিসেবে নেন; কিন্তু এগুলো স্পিকিং ও রাইটিংয়ের জন্যও সহায়ক। প্রতিদিন ইংরেজি সংবাদপত্র ও ম্যাগাজিন পড়লে নতুন শব্দ ও বাক্য গঠন শেখা যায়। আর ইংরেজি পডকাস্ট বা নিউজ শোনার মাধ্যমে বিভিন্ন উচ্চারণে অভ্যস্ত হওয়া স্পিকিংয়ের আত্মবিশ্বাস বাড়ায়।
মানসিক প্রস্তুতি নিন
শেষ মুহূর্তে নতুন কিছু মুখস্থ করার চেষ্টা না করে, হালকা অনুশীলনে মন দিন। পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম পরীক্ষার দিন মনোযোগ এবং আত্মবিশ্বাস ধরে রাখতে সাহায্য করে।
আইইএলটিএস স্পিকিং ও রাইটিংয়ে সাফল্যের জন্য এক দিনের প্রস্তুতি যথেষ্ট নয়। প্রতিদিনের অনুশীলন, আত্মবিশ্বাস, এবং সঠিক কৌশলই আপনাকে কাঙ্ক্ষিত স্কোরের পথে নিয়ে যাবে। মনে রাখবেন, বড় সাফল্য সব সময় ছোট ছোট প্রস্তুতির ফল। হয়তো সেটিই হবে আপনার বিদেশে পড়াশোনা বা ক্যারিয়ারের প্রথম ধাপ।

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
৪ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি)-এর ২৩তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

আইইএলটিএস হলো আন্তর্জাতিক ইংরেজি দক্ষতা পরীক্ষা, যা বিদেশে পড়াশোনা, চাকরি বা অভিবাসনের জন্য প্রয়োজনীয়। এটি মূলত চারটি দক্ষতার সমন্বয়ে গঠিত। এগুলো হলো লিসেনিং, স্পিকিং, রিডিং ও রাইটিং।
১৭ আগস্ট ২০২৫
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
৪ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি)-এর ২৩তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

আইইএলটিএস হলো আন্তর্জাতিক ইংরেজি দক্ষতা পরীক্ষা, যা বিদেশে পড়াশোনা, চাকরি বা অভিবাসনের জন্য প্রয়োজনীয়। এটি মূলত চারটি দক্ষতার সমন্বয়ে গঠিত। এগুলো হলো লিসেনিং, স্পিকিং, রিডিং ও রাইটিং।
১৭ আগস্ট ২০২৫
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
৪ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি)-এর ২৩তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

আইইএলটিএস হলো আন্তর্জাতিক ইংরেজি দক্ষতা পরীক্ষা, যা বিদেশে পড়াশোনা, চাকরি বা অভিবাসনের জন্য প্রয়োজনীয়। এটি মূলত চারটি দক্ষতার সমন্বয়ে গঠিত। এগুলো হলো লিসেনিং, স্পিকিং, রিডিং ও রাইটিং।
১৭ আগস্ট ২০২৫
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
২ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি)-এর ২৩তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি)-এর ২৩তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়।
এআইইউবির প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা আবু মিয়া আকন্দ তুহিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মোঃ সাহাবুদ্দিনের সম্মতিক্রমে বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ড. আবেদ চৌধুরী সমাবর্তনে সভাপতিত্ব করেন এবং গ্র্যাজুয়েটদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সম্মানিত সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।
এআইইউবির ২৩তম সমাবর্তনে বিভিন্ন অনুষদের মোট ১৭৬৬ জন শিক্ষার্থীকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এবারের সমাবর্তনে কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের জন্য চ্যান্সেলর স্বর্ণপদক পেয়েছেন ৩ জন; সুম্মা কাম লাউড পেয়েছেন ৪৩ জন; ম্যাগনা কাম লাউড পেয়েছেন ৭৪ জন; কাম লাউড পেয়েছেন ২৬ জন; ডা. আনোয়ারুল আবেদীন লিডারশিপ পদক পেয়েছেন ১৯ জন এবং ভাইস-চ্যান্সেলর পদক পেয়েছেন ২১ জন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন এআইইউবির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য নাদিয়া আনোয়ার, উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম এবং উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান।
সমাবর্তনের প্রধান অতিথি ড. আবেদ চৌধুরী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, বাংলাদেশ ও বিশ্ব বর্তমানে এক বড় সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সংকট হলো ঝুঁকি এবং সম্ভাবনার সমন্বয়। স্থানীয় ও বৈশ্বিকভাবে ঝুঁকি পরিমাপ এবং সম্ভাবনা বিবেচনায় দেখা যায়, শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতাই সবচেয়ে বড় শক্তি।
তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের মধ্যেই সেই শিক্ষা প্রতিফলিত হয়। সংকট শনাক্ত এবং অতিক্রম করার সক্ষমতা রয়েছে তাদের এবং সংকটের বাইরে এগিয়ে যাওয়ার সামর্থ্যই দেশের ভবিষ্যৎ। ভবিষ্যৎ আপনারাই।’
স্নাতকদের অভিনন্দন জানিয়ে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘এই মুহূর্তটি কেবল একটি সমাবর্তন নয়; এটি আপনার বহু বছরের পরিশ্রমের স্বীকৃতি। পরীক্ষা ও অ্যাসাইনমেন্টের চাপ, নির্ঘুম রাত, নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও অটল থাকা, অভিভাবকদের কষ্টার্জিত টিউশন ফি আর আপনার নিজের নিষ্ঠা ও ত্যাগ, সবকিছুরই সম্মিলিত স্বীকৃতি এটি।’
স্বাগত বক্তব্যে এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান নাদিয়া আনোয়ার বলেন, ‘যখন আমি আপনাদের দিকে তাকাই, তখন শত শত গল্প ভেসে ওঠে। নীরবে লড়ে যাওয়া সংগ্রামের গল্প, হৃদয়ের গভীরে লালিত স্বপ্নের গল্প। সংশয়ে ভরা অসংখ্য রাত পেরিয়ে নতুন প্রত্যয়ে জেগে ওঠা সকালের গল্প। আপনারা এই মুহূর্তে পৌঁছেছেন কোনো কাকতালীয়তায় নয়; পৌঁছেছেন নিজের শক্তি, আশার আলো এবং ভবিষ্যতের প্রতি অটল অঙ্গীকারের পথ ধরে।’
অভিভাবকদের উদ্দেশে নাদিয়া আনোয়ার বলেন, ‘আপনাদের প্রতি আমাদের ভালোবাসা, সম্মান ও কৃতজ্ঞতা—এসব শুধু শব্দ নয়; এগুলো আমাদের অন্তরের গভীর অনুভূতির প্রকাশ। আপনারা নীরবে যে ত্যাগ স্বীকার করেছেন, হয়তো নিজের স্বপ্ন পিছিয়ে দিয়েছেন, হয়তো নিজের ইচ্ছাগুলো সংযত রেখেছেন, সেই ত্যাগই আজকের এই সাফল্যের প্রকৃত ভিত্তি।’
সমাবর্তন বক্তা ব্রাসেলসের আইআরইজি অবজারভেটরি অন একাডেমিক র্যাংকিং অ্যান্ড এক্সিলেন্সের এক্সিকিউটিভ কমিটি মেম্বার অধ্যাপক ড. হাবিব ফারদৌন শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, এআইইউবি’র মূলমন্ত্র ‘হোয়্যার লিডারস আর ক্রিয়েটেড’ কেবল একটি বাক্য নয়; এটি শিক্ষার্থীদের প্রতি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব এবং সমাজের প্রতি অঙ্গীকারের প্রতিফলন। যেকোনো র্যাংকিংয়ের চেয়েও বড় বিষয় হলো, বিশ্ব আপনাকে চিনে নেওয়ার আগেই এআইইউবি আপনার সম্ভাবনায় বিশ্বাস করেছে। আপনার সবচেয়ে বড় শক্তি হলো শিখতে থাকা, আবার নতুনভাবে শিখতে পারা। এই চলমান শিক্ষণ-প্রক্রিয়ায় একজন কৌতূহলী মানুষ সেখানে সেতু নির্মাণ করেন, যেখানে অন্যরা কেবল দেয়াল দেখতে পান। ভবিষ্যৎ হবে তাদেরই, যারা এই সেতুগুলো গড়ে তুলতে সক্ষম।
শিক্ষার্থীদের আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে এআইইউবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আপনি এই স্তরে পৌঁছানোর জন্য দীর্ঘ পথ অতিক্রম করেছেন। তবে এখনো আপনাকে আরও অনেক দূর যেতে হবে এবং জীবনে সফল হতে আরও অনেক প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করতে হবে। মনে রাখবেন, এটি কোনো শেষ নয়, বরং সম্ভাবনাময় একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য শুরু।’
গ্র্যাজুয়েট, অভিভাবক ও সম্মানিত অতিথিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এআইইউবি’র উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান বলেন, ‘এআইইউবি’র পক্ষ থেকে আমরা সকল গ্রাজুয়েট, অভিভাবক ও অতিথিকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। আপনাদের উপস্থিতি আজকের অনুষ্ঠানে বিশেষ মর্যাদা ও গৌরব যুক্ত করেছে।’
অনুষ্ঠানে এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ড. হাসানুল এ. হাসান ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ইশতিয়াক আবেদীন উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া ছিলেন বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্যরা, সিন্ডিকেট ও একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্যরা, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের কর্মকর্তারা, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যরা, আমন্ত্রিত অতিথিরা, এআইইউবির কোষাধ্যক্ষ, রেজিস্ট্রার, ডিন, শিক্ষক, প্রশাসনিক কর্মকর্তারা, শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা।

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি)-এর ২৩তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়।
এআইইউবির প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা আবু মিয়া আকন্দ তুহিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মোঃ সাহাবুদ্দিনের সম্মতিক্রমে বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ড. আবেদ চৌধুরী সমাবর্তনে সভাপতিত্ব করেন এবং গ্র্যাজুয়েটদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সম্মানিত সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।
এআইইউবির ২৩তম সমাবর্তনে বিভিন্ন অনুষদের মোট ১৭৬৬ জন শিক্ষার্থীকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এবারের সমাবর্তনে কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের জন্য চ্যান্সেলর স্বর্ণপদক পেয়েছেন ৩ জন; সুম্মা কাম লাউড পেয়েছেন ৪৩ জন; ম্যাগনা কাম লাউড পেয়েছেন ৭৪ জন; কাম লাউড পেয়েছেন ২৬ জন; ডা. আনোয়ারুল আবেদীন লিডারশিপ পদক পেয়েছেন ১৯ জন এবং ভাইস-চ্যান্সেলর পদক পেয়েছেন ২১ জন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন এআইইউবির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য নাদিয়া আনোয়ার, উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম এবং উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান।
সমাবর্তনের প্রধান অতিথি ড. আবেদ চৌধুরী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, বাংলাদেশ ও বিশ্ব বর্তমানে এক বড় সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সংকট হলো ঝুঁকি এবং সম্ভাবনার সমন্বয়। স্থানীয় ও বৈশ্বিকভাবে ঝুঁকি পরিমাপ এবং সম্ভাবনা বিবেচনায় দেখা যায়, শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতাই সবচেয়ে বড় শক্তি।
তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের মধ্যেই সেই শিক্ষা প্রতিফলিত হয়। সংকট শনাক্ত এবং অতিক্রম করার সক্ষমতা রয়েছে তাদের এবং সংকটের বাইরে এগিয়ে যাওয়ার সামর্থ্যই দেশের ভবিষ্যৎ। ভবিষ্যৎ আপনারাই।’
স্নাতকদের অভিনন্দন জানিয়ে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘এই মুহূর্তটি কেবল একটি সমাবর্তন নয়; এটি আপনার বহু বছরের পরিশ্রমের স্বীকৃতি। পরীক্ষা ও অ্যাসাইনমেন্টের চাপ, নির্ঘুম রাত, নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও অটল থাকা, অভিভাবকদের কষ্টার্জিত টিউশন ফি আর আপনার নিজের নিষ্ঠা ও ত্যাগ, সবকিছুরই সম্মিলিত স্বীকৃতি এটি।’
স্বাগত বক্তব্যে এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান নাদিয়া আনোয়ার বলেন, ‘যখন আমি আপনাদের দিকে তাকাই, তখন শত শত গল্প ভেসে ওঠে। নীরবে লড়ে যাওয়া সংগ্রামের গল্প, হৃদয়ের গভীরে লালিত স্বপ্নের গল্প। সংশয়ে ভরা অসংখ্য রাত পেরিয়ে নতুন প্রত্যয়ে জেগে ওঠা সকালের গল্প। আপনারা এই মুহূর্তে পৌঁছেছেন কোনো কাকতালীয়তায় নয়; পৌঁছেছেন নিজের শক্তি, আশার আলো এবং ভবিষ্যতের প্রতি অটল অঙ্গীকারের পথ ধরে।’
অভিভাবকদের উদ্দেশে নাদিয়া আনোয়ার বলেন, ‘আপনাদের প্রতি আমাদের ভালোবাসা, সম্মান ও কৃতজ্ঞতা—এসব শুধু শব্দ নয়; এগুলো আমাদের অন্তরের গভীর অনুভূতির প্রকাশ। আপনারা নীরবে যে ত্যাগ স্বীকার করেছেন, হয়তো নিজের স্বপ্ন পিছিয়ে দিয়েছেন, হয়তো নিজের ইচ্ছাগুলো সংযত রেখেছেন, সেই ত্যাগই আজকের এই সাফল্যের প্রকৃত ভিত্তি।’
সমাবর্তন বক্তা ব্রাসেলসের আইআরইজি অবজারভেটরি অন একাডেমিক র্যাংকিং অ্যান্ড এক্সিলেন্সের এক্সিকিউটিভ কমিটি মেম্বার অধ্যাপক ড. হাবিব ফারদৌন শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, এআইইউবি’র মূলমন্ত্র ‘হোয়্যার লিডারস আর ক্রিয়েটেড’ কেবল একটি বাক্য নয়; এটি শিক্ষার্থীদের প্রতি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব এবং সমাজের প্রতি অঙ্গীকারের প্রতিফলন। যেকোনো র্যাংকিংয়ের চেয়েও বড় বিষয় হলো, বিশ্ব আপনাকে চিনে নেওয়ার আগেই এআইইউবি আপনার সম্ভাবনায় বিশ্বাস করেছে। আপনার সবচেয়ে বড় শক্তি হলো শিখতে থাকা, আবার নতুনভাবে শিখতে পারা। এই চলমান শিক্ষণ-প্রক্রিয়ায় একজন কৌতূহলী মানুষ সেখানে সেতু নির্মাণ করেন, যেখানে অন্যরা কেবল দেয়াল দেখতে পান। ভবিষ্যৎ হবে তাদেরই, যারা এই সেতুগুলো গড়ে তুলতে সক্ষম।
শিক্ষার্থীদের আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে এআইইউবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আপনি এই স্তরে পৌঁছানোর জন্য দীর্ঘ পথ অতিক্রম করেছেন। তবে এখনো আপনাকে আরও অনেক দূর যেতে হবে এবং জীবনে সফল হতে আরও অনেক প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করতে হবে। মনে রাখবেন, এটি কোনো শেষ নয়, বরং সম্ভাবনাময় একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য শুরু।’
গ্র্যাজুয়েট, অভিভাবক ও সম্মানিত অতিথিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এআইইউবি’র উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান বলেন, ‘এআইইউবি’র পক্ষ থেকে আমরা সকল গ্রাজুয়েট, অভিভাবক ও অতিথিকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। আপনাদের উপস্থিতি আজকের অনুষ্ঠানে বিশেষ মর্যাদা ও গৌরব যুক্ত করেছে।’
অনুষ্ঠানে এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ড. হাসানুল এ. হাসান ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ইশতিয়াক আবেদীন উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া ছিলেন বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্যরা, সিন্ডিকেট ও একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্যরা, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের কর্মকর্তারা, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যরা, আমন্ত্রিত অতিথিরা, এআইইউবির কোষাধ্যক্ষ, রেজিস্ট্রার, ডিন, শিক্ষক, প্রশাসনিক কর্মকর্তারা, শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা।

আইইএলটিএস হলো আন্তর্জাতিক ইংরেজি দক্ষতা পরীক্ষা, যা বিদেশে পড়াশোনা, চাকরি বা অভিবাসনের জন্য প্রয়োজনীয়। এটি মূলত চারটি দক্ষতার সমন্বয়ে গঠিত। এগুলো হলো লিসেনিং, স্পিকিং, রিডিং ও রাইটিং।
১৭ আগস্ট ২০২৫
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
৪ ঘণ্টা আগে