শিক্ষা ডেস্ক
বিজ্ঞান মানেই একটু জটিল বিষয়। তাই বোঝাও কঠিন। প্রায়ই দেখা যায়, শিক্ষকেরা ক্লাসের শুরুতে সংজ্ঞা লিখে দেন, তারপর পড়ানো শুরু করেন। কিন্তু শুধু সংজ্ঞা শুনে তো আর পড়া মনে থাকে না! তাই আগেই যদি বিষয়টি হাতে-কলমে বোঝানো হয়। তবে শেখা হয় দীর্ঘস্থায়ী। আজ থাকছে বিজ্ঞানের শব্দ শেখানোর কয়েকটি সহজ কৌশল নিয়ে—
অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে শেখা
শব্দ শেখার সঙ্গে যদি শরীরের অঙ্গভঙ্গি ব্যবহার হয়, তবে সেটি অনেক বেশি মনে থাকে। যেমন—Increase (বাড়ানো) → থাম্বস-আপ; Decrease (কমানো) → থাম্বস-ডাউন।
ছবি এঁকে শব্দ ভাঙা
বিজ্ঞানের অনেক শব্দ একই মূল থেকে এসেছে। তাই শব্দ ভেঙে শেখালে মনে রাখা সহজ হয়।
যেমন: bio মানে জীবন → biotic, biodiversity, biography। de মানে সরানো বা উল্টানো → decomposer, deforestation, deposition।
শিক্ষার্থীরা বোর্ডে শব্দ লিখে ছবি আঁকতে থাকে। কারও ছবিতে গাছ, কারও ছবিতে নদী, কারও ছবিতে মানুষ। এভাবে শব্দ কেবল মুখস্থ নয়, বরং ছবির মাধ্যমে বোঝার অংশ হয়ে যায়। একবার শেখা হয়ে গেলে একই মূল থেকে আসা নতুন শব্দও তারা সহজেই চিনে নিতে পারে।
শব্দ দেয়াল
ক্লাসরুমের দেয়ালও হতে পারে শেখার সেরা জায়গা। শিক্ষক শিক্ষার্থীরা মিলে দেয়াল চার্ট বানাতে পারে। যেমন: মার্বেল এনে বোঝানো হলো ‘Solid’; মরুভূমির ছবি লাগানো হলো ‘Ecosystem’ চার্টে; জলের চক্রের ধাপ আঁকা হলো পোস্টারে। এসব শুধু সাজানোর জন্য নয়। এগুলো দেখে শিক্ষার্থীরা পাঠ মনে করে, আবার আলোচনা চালিয়ে যেতে পারে। দেয়াল যেন হয়ে ওঠে শেখার সঙ্গী।
বিজ্ঞান শেখা কঠিন নয়—যদি শেখানো হয় একটু ভিন্নভাবে। আগে বিষয়টা হাতে-কলমে বোঝানো,
তারপর শব্দ শেখানো, সঙ্গে অঙ্গভঙ্গি, ছবি আর দেয়ালের চার্ট ব্যবহার। এভাবে শিক্ষার্থীরা শুধু সংজ্ঞা মুখস্থ করবে না, বরং অর্থ বুঝতে পারবে। আর শেখাটা তখন হয়ে যাবে
মজার খেলা।
বিজ্ঞান মানেই একটু জটিল বিষয়। তাই বোঝাও কঠিন। প্রায়ই দেখা যায়, শিক্ষকেরা ক্লাসের শুরুতে সংজ্ঞা লিখে দেন, তারপর পড়ানো শুরু করেন। কিন্তু শুধু সংজ্ঞা শুনে তো আর পড়া মনে থাকে না! তাই আগেই যদি বিষয়টি হাতে-কলমে বোঝানো হয়। তবে শেখা হয় দীর্ঘস্থায়ী। আজ থাকছে বিজ্ঞানের শব্দ শেখানোর কয়েকটি সহজ কৌশল নিয়ে—
অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে শেখা
শব্দ শেখার সঙ্গে যদি শরীরের অঙ্গভঙ্গি ব্যবহার হয়, তবে সেটি অনেক বেশি মনে থাকে। যেমন—Increase (বাড়ানো) → থাম্বস-আপ; Decrease (কমানো) → থাম্বস-ডাউন।
ছবি এঁকে শব্দ ভাঙা
বিজ্ঞানের অনেক শব্দ একই মূল থেকে এসেছে। তাই শব্দ ভেঙে শেখালে মনে রাখা সহজ হয়।
যেমন: bio মানে জীবন → biotic, biodiversity, biography। de মানে সরানো বা উল্টানো → decomposer, deforestation, deposition।
শিক্ষার্থীরা বোর্ডে শব্দ লিখে ছবি আঁকতে থাকে। কারও ছবিতে গাছ, কারও ছবিতে নদী, কারও ছবিতে মানুষ। এভাবে শব্দ কেবল মুখস্থ নয়, বরং ছবির মাধ্যমে বোঝার অংশ হয়ে যায়। একবার শেখা হয়ে গেলে একই মূল থেকে আসা নতুন শব্দও তারা সহজেই চিনে নিতে পারে।
শব্দ দেয়াল
ক্লাসরুমের দেয়ালও হতে পারে শেখার সেরা জায়গা। শিক্ষক শিক্ষার্থীরা মিলে দেয়াল চার্ট বানাতে পারে। যেমন: মার্বেল এনে বোঝানো হলো ‘Solid’; মরুভূমির ছবি লাগানো হলো ‘Ecosystem’ চার্টে; জলের চক্রের ধাপ আঁকা হলো পোস্টারে। এসব শুধু সাজানোর জন্য নয়। এগুলো দেখে শিক্ষার্থীরা পাঠ মনে করে, আবার আলোচনা চালিয়ে যেতে পারে। দেয়াল যেন হয়ে ওঠে শেখার সঙ্গী।
বিজ্ঞান শেখা কঠিন নয়—যদি শেখানো হয় একটু ভিন্নভাবে। আগে বিষয়টা হাতে-কলমে বোঝানো,
তারপর শব্দ শেখানো, সঙ্গে অঙ্গভঙ্গি, ছবি আর দেয়ালের চার্ট ব্যবহার। এভাবে শিক্ষার্থীরা শুধু সংজ্ঞা মুখস্থ করবে না, বরং অর্থ বুঝতে পারবে। আর শেখাটা তখন হয়ে যাবে
মজার খেলা।
আনোয়ার হোসেন ঢাকার কেরানীগঞ্জের ছেলে। ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়াশোনা সম্পন্ন করে একাধিক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেছেন। তবে নামের আগে ‘ডক্টর’ শব্দটি বসাতে পিএইচডি করার স্বপ্ন দেখেন।
৫ ঘণ্টা আগেডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন সমন্বিত শিক্ষার্থী সংসদের ব্যানারে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী মাহিন সরকার। গতকাল আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপে তিনি বলেন, মনে হচ্ছে পরিস্থিতি একটু খারাপের দিকে যাচ্ছে।
১৩ ঘণ্টা আগেনির্বাচিত হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণাভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরে কাজ করবেন বলে জানিয়েছেন ডাকসু নির্বাচনে ‘বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদ’-এর ব্যানারে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী আবু বাকের মজুমদার। গতকাল বুধবার আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপে এ পরিকল্পনার কথা জানান তিনি।
১৩ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক সংগঠনগুলোর মধ্যে শান্তিপূর্ণ অবস্থান বজায় থাকা জরুরি বলে মনে করেন ডাকসু নির্বাচনে স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্যর ব্যানারে ভিপি (সহসভাপতি) প্রার্থী উমামা ফাতেমা। না হলে যেকোনো সময় অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি হবে বলে আশঙ্কা তাঁর। গতকাল বুধবার আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন উমামা।
১৩ ঘণ্টা আগে