আগামী ১২ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় খুলতে জোর তোড়জোড় চালাচ্ছে সরকার। শ্রেণিকক্ষ পাঠদানের উপযোগী করতে ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ। তবে এখনই বিদ্যালয় খুলে ক্লাস নেওয়ার নির্দেশনা না এলেও নিজ ক্ষমতায় শিক্ষার্থীদের ডেকে ক্লাস করাচ্ছেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক প্রধান শিক্ষক।
অভিযোগটি মনিরামপুরের মাহমুদকাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ঝর্ণা মিত্রর বিরুদ্ধে। গেল বৃহস্পতিবার থেকে তিনি স্কুলে ক্লাস চালু করেছেন। শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বেলা পৌনে ১০টার দিকে সরেজমিন ওই প্রতিষ্ঠানে এক শিক্ষককে ক্লাস নিতে দেখা গেছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ওই প্রতিষ্ঠানের সহকারী শিক্ষক কামরুল হাসান একটি কক্ষে চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিচ্ছেন। শ্রেণিকক্ষে তিন সারিতে ১৫-১৬ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। সামনে সবার বই খোলা। সঙ্গের ব্যাগে রয়েছে বই-খাতা। উপস্থিত শিক্ষক-শিক্ষার্থী কারও মুখে মাস্ক নেই। নেই করোনা রোধে কোনো সুরক্ষাব্যবস্থা।
ইসমাইল হোসেন নামে চতুর্থ শ্রেণির এক শিক্ষার্থী জানায়, তাদের বাংলা ক্লাস চলছে। সাবিহা নামে পঞ্চম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী বলে, কামরুল স্যার আমাদের বিজ্ঞান ক্লাস নিচ্ছেন।
জানতে চাইলে শ্রেণিশিক্ষক কামরুল হাসান বলেন, বাচ্চারা বাড়িতে লেখাপড়া করছে না। তাই তাদের ক্লাস নিচ্ছি।
প্রধান শিক্ষক ঝর্ণা মিত্র বলেন, `আশপাশের দুটো স্কুলে ক্লাস চালু হয়েছে শুনে বৃহস্পতিবার থেকে আমরা ক্লাস চালু করেছি।'
খেদাপাড়া ইউনিয়নে দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মাহিদুল ইসলাম বলেন, করোনার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া চালু রাখতে প্রতি সপ্তাহে ওয়ার্কশিট দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষকেরা বাড়ি বাড়ি ওয়ার্কশিট পৌঁছে দিয়ে আবার নিজেরা গিয়ে সেগুলো সংগ্রহ করার নির্দেশনা রয়েছে। এসব তদারক করতে নিয়মিত শিক্ষকদের দুপুর ১টা পর্যন্ত বিদ্যালয়ে হাজির থাকতে বলা হয়েছে। কোনোক্রমে শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে আনার কথা নয়।
এও বলেন, `আমি মাহমুদকাটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি ক্লাস চালু করার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। কেন আইন ভেঙে ক্লাস নিচ্ছেন, এক দিনের মধ্যে তার লিখিত জবাব ওই বিদ্যালয়ের চার শিক্ষকের কাছে চাওয়া হয়েছে।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শেহেলী ফেরদৌস বলেন, বিদ্যালয় চালু করার কোনো নির্দেশনা আসেনি। মাহমুদকাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কেন ক্লাস চালু করা হলো সে ব্যাপারে প্রধান শিক্ষককে শোকজ করতে সংশ্লিষ্ট ক্লাস্টার কর্মকর্তাকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আগামী ১২ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় খুলতে জোর তোড়জোড় চালাচ্ছে সরকার। শ্রেণিকক্ষ পাঠদানের উপযোগী করতে ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ। তবে এখনই বিদ্যালয় খুলে ক্লাস নেওয়ার নির্দেশনা না এলেও নিজ ক্ষমতায় শিক্ষার্থীদের ডেকে ক্লাস করাচ্ছেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক প্রধান শিক্ষক।
অভিযোগটি মনিরামপুরের মাহমুদকাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ঝর্ণা মিত্রর বিরুদ্ধে। গেল বৃহস্পতিবার থেকে তিনি স্কুলে ক্লাস চালু করেছেন। শনিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বেলা পৌনে ১০টার দিকে সরেজমিন ওই প্রতিষ্ঠানে এক শিক্ষককে ক্লাস নিতে দেখা গেছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ওই প্রতিষ্ঠানের সহকারী শিক্ষক কামরুল হাসান একটি কক্ষে চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ক্লাস নিচ্ছেন। শ্রেণিকক্ষে তিন সারিতে ১৫-১৬ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। সামনে সবার বই খোলা। সঙ্গের ব্যাগে রয়েছে বই-খাতা। উপস্থিত শিক্ষক-শিক্ষার্থী কারও মুখে মাস্ক নেই। নেই করোনা রোধে কোনো সুরক্ষাব্যবস্থা।
ইসমাইল হোসেন নামে চতুর্থ শ্রেণির এক শিক্ষার্থী জানায়, তাদের বাংলা ক্লাস চলছে। সাবিহা নামে পঞ্চম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী বলে, কামরুল স্যার আমাদের বিজ্ঞান ক্লাস নিচ্ছেন।
জানতে চাইলে শ্রেণিশিক্ষক কামরুল হাসান বলেন, বাচ্চারা বাড়িতে লেখাপড়া করছে না। তাই তাদের ক্লাস নিচ্ছি।
প্রধান শিক্ষক ঝর্ণা মিত্র বলেন, `আশপাশের দুটো স্কুলে ক্লাস চালু হয়েছে শুনে বৃহস্পতিবার থেকে আমরা ক্লাস চালু করেছি।'
খেদাপাড়া ইউনিয়নে দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মাহিদুল ইসলাম বলেন, করোনার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া চালু রাখতে প্রতি সপ্তাহে ওয়ার্কশিট দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষকেরা বাড়ি বাড়ি ওয়ার্কশিট পৌঁছে দিয়ে আবার নিজেরা গিয়ে সেগুলো সংগ্রহ করার নির্দেশনা রয়েছে। এসব তদারক করতে নিয়মিত শিক্ষকদের দুপুর ১টা পর্যন্ত বিদ্যালয়ে হাজির থাকতে বলা হয়েছে। কোনোক্রমে শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে আনার কথা নয়।
এও বলেন, `আমি মাহমুদকাটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি ক্লাস চালু করার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। কেন আইন ভেঙে ক্লাস নিচ্ছেন, এক দিনের মধ্যে তার লিখিত জবাব ওই বিদ্যালয়ের চার শিক্ষকের কাছে চাওয়া হয়েছে।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা শেহেলী ফেরদৌস বলেন, বিদ্যালয় চালু করার কোনো নির্দেশনা আসেনি। মাহমুদকাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কেন ক্লাস চালু করা হলো সে ব্যাপারে প্রধান শিক্ষককে শোকজ করতে সংশ্লিষ্ট ক্লাস্টার কর্মকর্তাকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের ৫০তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (২০ আগস্ট) রাজধানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান কাজী জামিল আজহার।
২ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞান মানেই একটু জটিল বিষয়। তাই বোঝাও কঠিন। প্রায়ই দেখা যায়, শিক্ষকেরা ক্লাসের শুরুতে সংজ্ঞা লিখে দেন, তারপর পড়ানো শুরু করেন। কিন্তু শুধু সংজ্ঞা শুনে তো আর পড়া মনে থাকে না! তাই আগেই যদি বিষয়টি হাতে-কলমে বোঝানো হয়। তবে শেখা হয় দীর্ঘস্থায়ী।
১০ ঘণ্টা আগেআনোয়ার হোসেন ঢাকার কেরানীগঞ্জের ছেলে। ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়াশোনা সম্পন্ন করে একাধিক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেছেন। তবে নামের আগে ‘ডক্টর’ শব্দটি বসাতে পিএইচডি করার স্বপ্ন দেখেন।
১০ ঘণ্টা আগেডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন সমন্বিত শিক্ষার্থী সংসদের ব্যানারে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী মাহিন সরকার। গতকাল আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপে তিনি বলেন, মনে হচ্ছে পরিস্থিতি একটু খারাপের দিকে যাচ্ছে।
১৮ ঘণ্টা আগে