আইন পেশা শুধু একটি চাকরি নয়, এটি একটি দায়িত্ব, সমাজের মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সুযোগ। বাংলাদেশি তরুণ মাসুদ আলম সে সুযোগটিই কাজে লাগিয়েছেন বিশ্বমঞ্চে। বর্তমানে তিনি নিউজিল্যান্ড হাইকোর্টে একজন প্র্যাকটিসিং ব্যারিস্টার ও সলিসিটর। নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় ক্যারিয়ার গড়ার বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। তাঁর সঙ্গে কথা বলে লিখেছেন মীর রাকিব হাসান।
মাসুদ আলম

নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে প্রয়োজন দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রম, তেমনি প্রয়োজন দূরদৃষ্টি। চলুন জেনে নিই নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে করণীয় নিয়ে—
নিউজিল্যান্ড কেন
নিউজিল্যান্ড একটি শান্তিপূর্ণ এবং মানবিক দেশ। এখানকার মানুষ খুবই বন্ধুবৎসল, যুক্তরাজ্য বা অস্ট্রেলিয়ার মতো অভিবাসীর সংকটও নেই। জীবনযাত্রার মানও এখানে তুলনামূলক ভালো।
ব্যারিস্টার হতে চাইলে
নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় প্রবেশ করতে চাইলে প্রথমেই একজন প্রার্থীর একাডেমিক যোগ্যতা ও পূর্বের প্র্যাকটিস সার্টিফিকেট নিউজিল্যান্ড কাউন্সিল অব লিগ্যাল এডুকেশনের কাছে মূল্যায়নের জন্য জমা দিতে হয়। এরপর সাধারণত যেসব ধাপ পার
হতে হয়:
১. নিউজিল্যান্ড আইনের ৬টি মূল বিষয়ের ওপর পড়াশোনা বা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ।
২. আইইএলটিএস পরীক্ষায় প্রতিটি বিভাগে কমপক্ষে ৭.৫ স্কোর অর্জন।
৩. ‘প্রফস’ কোর্স সম্পন্ন করা (প্রফেশনাল লিগ্যাল স্টাডিজ)।
এই ধাপগুলো সফলভাবে সম্পন্ন করলেই একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী নিউজিল্যান্ডে ব্যারিস্টার ও সলিসিটর হিসেবে কাজ করার অনুমতি পান।
পড়াশোনার মান ও কোর্স কাঠামো
যুক্তরাজ্যে এলএলবি স্নাতক করতে বছরে প্রায় ২৯ হাজার জিবিপি খরচ হয়, যার মধ্যে কোর্স ফি, জীবনযাত্রা ও পড়াশোনার উপকরণ অন্তর্ভুক্ত। নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড ইউনিভার্সিটিতে জিডিএল কোর্সে আন্তর্জাতিক ছাত্রদের প্রতি কোর্সে খরচ পড়ে ৫০ হাজার নিউজিল্যান্ড ডলার। এইউটিতে সিওপি কোর্সে খরচ হয় প্রায় ৪৬ হাজার নিউজিল্যান্ড ডলার। অকল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের আইন ডিগ্রির জন্য শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে একটি, অক্সফোর্ড ও হার্ভার্ড আইন কোর্সের মতো সম্মান বহন করে। মাসুদ আলম বলেন, ‘আমার সকল আইন ডিগ্রি—এলএলবি অনার্স, জিডিএল এবং সিওপিতে গড় নম্বর ছিল প্রায় ৭০ শতাংশ। এমন রেজাল্ট খুবই জরুরি নিজের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য।’
স্কলারশিপ বা ফিন্যান্সিয়াল এইড
দুর্ভাগ্যবশত নিউজিল্যান্ডে আইন পড়ার জন্য কোনো স্কলারশিপ পাওয়া যায় না। সরাসরি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য আর্থিক সহায়তা বা সুদমুক্ত ঋণ পাওয়া প্রায় অসম্ভব। নিউজিল্যান্ডে বৃত্তিগুলো সাধারণত গবেষণাভিত্তিক প্রোগ্রাম, যেমন পিএইচডির জন্য দেওয়া হয়। মাসুদ আলম নিউজিল্যান্ড সরকারের কাছ থেকে দুটি কোর্সেই ১০০ শতাংশ সুদমুক্ত ঋণ পান। সেটা সম্ভব হয়েছে একাডেমিক ভালো ফলের জন্য।
যাঁরা ব্যারিস্টারি নিয়ে ভাবছেন
শুধু সার্টিফিকেট অর্জন নয়, নিজেকে গড়ে তুলুন একজন মানবিক আইনজীবী হিসেবে। একাডেমিক পারফরম্যান্সে ভালো ফল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিউজিল্যান্ডে পেশাগত মান অনেক উঁচু, তাই সততা ও নিষ্ঠা ছাড়া টিকে থাকা কঠিন। নিজেকে আন্তর্জাতিক মানে তৈরি করতে হলে অধ্যবসায়, সময়ের সঠিক ব্যবহার ও লক্ষ্য নির্ধারণ অপরিহার্য।
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য পরামর্শ
মাসুদ আলম বলেন, ‘আপনি এখন কোনো গ্রামের দরিদ্র ঘরে বসে পড়াশোনা করছেন, সেটা বিষয় নয়। আপনি কী জানছেন, সেটা বিষয়। আপনি ওই গ্রামে বসেই পুরো বিশ্বের খোঁজ নিতে পারবেন। এখন সবকিছু অনলাইনে হয়। বিদেশে পড়াশোনা করতে চাইলে ঘরে বসেই খোঁজখবর নিতে পারেন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইটে বিস্তারিত আবেদনপ্রক্রিয়া, স্কলারশিপ, কোর্স কাঠামো—সবই পাওয়া যায়। যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয়, আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। আমি নিজেও ১৫ মিনিটের ফ্রি পরামর্শ দিয়ে থাকি। আমার একটি বিশেষজ্ঞ টিম রয়েছে, যারা একাডেমিক পরামর্শ দিয়ে থাকে।’

নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে প্রয়োজন দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রম, তেমনি প্রয়োজন দূরদৃষ্টি। চলুন জেনে নিই নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে করণীয় নিয়ে—
নিউজিল্যান্ড কেন
নিউজিল্যান্ড একটি শান্তিপূর্ণ এবং মানবিক দেশ। এখানকার মানুষ খুবই বন্ধুবৎসল, যুক্তরাজ্য বা অস্ট্রেলিয়ার মতো অভিবাসীর সংকটও নেই। জীবনযাত্রার মানও এখানে তুলনামূলক ভালো।
ব্যারিস্টার হতে চাইলে
নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় প্রবেশ করতে চাইলে প্রথমেই একজন প্রার্থীর একাডেমিক যোগ্যতা ও পূর্বের প্র্যাকটিস সার্টিফিকেট নিউজিল্যান্ড কাউন্সিল অব লিগ্যাল এডুকেশনের কাছে মূল্যায়নের জন্য জমা দিতে হয়। এরপর সাধারণত যেসব ধাপ পার
হতে হয়:
১. নিউজিল্যান্ড আইনের ৬টি মূল বিষয়ের ওপর পড়াশোনা বা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ।
২. আইইএলটিএস পরীক্ষায় প্রতিটি বিভাগে কমপক্ষে ৭.৫ স্কোর অর্জন।
৩. ‘প্রফস’ কোর্স সম্পন্ন করা (প্রফেশনাল লিগ্যাল স্টাডিজ)।
এই ধাপগুলো সফলভাবে সম্পন্ন করলেই একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী নিউজিল্যান্ডে ব্যারিস্টার ও সলিসিটর হিসেবে কাজ করার অনুমতি পান।
পড়াশোনার মান ও কোর্স কাঠামো
যুক্তরাজ্যে এলএলবি স্নাতক করতে বছরে প্রায় ২৯ হাজার জিবিপি খরচ হয়, যার মধ্যে কোর্স ফি, জীবনযাত্রা ও পড়াশোনার উপকরণ অন্তর্ভুক্ত। নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড ইউনিভার্সিটিতে জিডিএল কোর্সে আন্তর্জাতিক ছাত্রদের প্রতি কোর্সে খরচ পড়ে ৫০ হাজার নিউজিল্যান্ড ডলার। এইউটিতে সিওপি কোর্সে খরচ হয় প্রায় ৪৬ হাজার নিউজিল্যান্ড ডলার। অকল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের আইন ডিগ্রির জন্য শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে একটি, অক্সফোর্ড ও হার্ভার্ড আইন কোর্সের মতো সম্মান বহন করে। মাসুদ আলম বলেন, ‘আমার সকল আইন ডিগ্রি—এলএলবি অনার্স, জিডিএল এবং সিওপিতে গড় নম্বর ছিল প্রায় ৭০ শতাংশ। এমন রেজাল্ট খুবই জরুরি নিজের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য।’
স্কলারশিপ বা ফিন্যান্সিয়াল এইড
দুর্ভাগ্যবশত নিউজিল্যান্ডে আইন পড়ার জন্য কোনো স্কলারশিপ পাওয়া যায় না। সরাসরি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য আর্থিক সহায়তা বা সুদমুক্ত ঋণ পাওয়া প্রায় অসম্ভব। নিউজিল্যান্ডে বৃত্তিগুলো সাধারণত গবেষণাভিত্তিক প্রোগ্রাম, যেমন পিএইচডির জন্য দেওয়া হয়। মাসুদ আলম নিউজিল্যান্ড সরকারের কাছ থেকে দুটি কোর্সেই ১০০ শতাংশ সুদমুক্ত ঋণ পান। সেটা সম্ভব হয়েছে একাডেমিক ভালো ফলের জন্য।
যাঁরা ব্যারিস্টারি নিয়ে ভাবছেন
শুধু সার্টিফিকেট অর্জন নয়, নিজেকে গড়ে তুলুন একজন মানবিক আইনজীবী হিসেবে। একাডেমিক পারফরম্যান্সে ভালো ফল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিউজিল্যান্ডে পেশাগত মান অনেক উঁচু, তাই সততা ও নিষ্ঠা ছাড়া টিকে থাকা কঠিন। নিজেকে আন্তর্জাতিক মানে তৈরি করতে হলে অধ্যবসায়, সময়ের সঠিক ব্যবহার ও লক্ষ্য নির্ধারণ অপরিহার্য।
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য পরামর্শ
মাসুদ আলম বলেন, ‘আপনি এখন কোনো গ্রামের দরিদ্র ঘরে বসে পড়াশোনা করছেন, সেটা বিষয় নয়। আপনি কী জানছেন, সেটা বিষয়। আপনি ওই গ্রামে বসেই পুরো বিশ্বের খোঁজ নিতে পারবেন। এখন সবকিছু অনলাইনে হয়। বিদেশে পড়াশোনা করতে চাইলে ঘরে বসেই খোঁজখবর নিতে পারেন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইটে বিস্তারিত আবেদনপ্রক্রিয়া, স্কলারশিপ, কোর্স কাঠামো—সবই পাওয়া যায়। যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয়, আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। আমি নিজেও ১৫ মিনিটের ফ্রি পরামর্শ দিয়ে থাকি। আমার একটি বিশেষজ্ঞ টিম রয়েছে, যারা একাডেমিক পরামর্শ দিয়ে থাকে।’
আইন পেশা শুধু একটি চাকরি নয়, এটি একটি দায়িত্ব, সমাজের মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সুযোগ। বাংলাদেশি তরুণ মাসুদ আলম সে সুযোগটিই কাজে লাগিয়েছেন বিশ্বমঞ্চে। বর্তমানে তিনি নিউজিল্যান্ড হাইকোর্টে একজন প্র্যাকটিসিং ব্যারিস্টার ও সলিসিটর। নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় ক্যারিয়ার গড়ার বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। তাঁর সঙ্গে কথা বলে লিখেছেন মীর রাকিব হাসান।
মাসুদ আলম

নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে প্রয়োজন দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রম, তেমনি প্রয়োজন দূরদৃষ্টি। চলুন জেনে নিই নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে করণীয় নিয়ে—
নিউজিল্যান্ড কেন
নিউজিল্যান্ড একটি শান্তিপূর্ণ এবং মানবিক দেশ। এখানকার মানুষ খুবই বন্ধুবৎসল, যুক্তরাজ্য বা অস্ট্রেলিয়ার মতো অভিবাসীর সংকটও নেই। জীবনযাত্রার মানও এখানে তুলনামূলক ভালো।
ব্যারিস্টার হতে চাইলে
নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় প্রবেশ করতে চাইলে প্রথমেই একজন প্রার্থীর একাডেমিক যোগ্যতা ও পূর্বের প্র্যাকটিস সার্টিফিকেট নিউজিল্যান্ড কাউন্সিল অব লিগ্যাল এডুকেশনের কাছে মূল্যায়নের জন্য জমা দিতে হয়। এরপর সাধারণত যেসব ধাপ পার
হতে হয়:
১. নিউজিল্যান্ড আইনের ৬টি মূল বিষয়ের ওপর পড়াশোনা বা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ।
২. আইইএলটিএস পরীক্ষায় প্রতিটি বিভাগে কমপক্ষে ৭.৫ স্কোর অর্জন।
৩. ‘প্রফস’ কোর্স সম্পন্ন করা (প্রফেশনাল লিগ্যাল স্টাডিজ)।
এই ধাপগুলো সফলভাবে সম্পন্ন করলেই একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী নিউজিল্যান্ডে ব্যারিস্টার ও সলিসিটর হিসেবে কাজ করার অনুমতি পান।
পড়াশোনার মান ও কোর্স কাঠামো
যুক্তরাজ্যে এলএলবি স্নাতক করতে বছরে প্রায় ২৯ হাজার জিবিপি খরচ হয়, যার মধ্যে কোর্স ফি, জীবনযাত্রা ও পড়াশোনার উপকরণ অন্তর্ভুক্ত। নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড ইউনিভার্সিটিতে জিডিএল কোর্সে আন্তর্জাতিক ছাত্রদের প্রতি কোর্সে খরচ পড়ে ৫০ হাজার নিউজিল্যান্ড ডলার। এইউটিতে সিওপি কোর্সে খরচ হয় প্রায় ৪৬ হাজার নিউজিল্যান্ড ডলার। অকল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের আইন ডিগ্রির জন্য শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে একটি, অক্সফোর্ড ও হার্ভার্ড আইন কোর্সের মতো সম্মান বহন করে। মাসুদ আলম বলেন, ‘আমার সকল আইন ডিগ্রি—এলএলবি অনার্স, জিডিএল এবং সিওপিতে গড় নম্বর ছিল প্রায় ৭০ শতাংশ। এমন রেজাল্ট খুবই জরুরি নিজের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য।’
স্কলারশিপ বা ফিন্যান্সিয়াল এইড
দুর্ভাগ্যবশত নিউজিল্যান্ডে আইন পড়ার জন্য কোনো স্কলারশিপ পাওয়া যায় না। সরাসরি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য আর্থিক সহায়তা বা সুদমুক্ত ঋণ পাওয়া প্রায় অসম্ভব। নিউজিল্যান্ডে বৃত্তিগুলো সাধারণত গবেষণাভিত্তিক প্রোগ্রাম, যেমন পিএইচডির জন্য দেওয়া হয়। মাসুদ আলম নিউজিল্যান্ড সরকারের কাছ থেকে দুটি কোর্সেই ১০০ শতাংশ সুদমুক্ত ঋণ পান। সেটা সম্ভব হয়েছে একাডেমিক ভালো ফলের জন্য।
যাঁরা ব্যারিস্টারি নিয়ে ভাবছেন
শুধু সার্টিফিকেট অর্জন নয়, নিজেকে গড়ে তুলুন একজন মানবিক আইনজীবী হিসেবে। একাডেমিক পারফরম্যান্সে ভালো ফল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিউজিল্যান্ডে পেশাগত মান অনেক উঁচু, তাই সততা ও নিষ্ঠা ছাড়া টিকে থাকা কঠিন। নিজেকে আন্তর্জাতিক মানে তৈরি করতে হলে অধ্যবসায়, সময়ের সঠিক ব্যবহার ও লক্ষ্য নির্ধারণ অপরিহার্য।
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য পরামর্শ
মাসুদ আলম বলেন, ‘আপনি এখন কোনো গ্রামের দরিদ্র ঘরে বসে পড়াশোনা করছেন, সেটা বিষয় নয়। আপনি কী জানছেন, সেটা বিষয়। আপনি ওই গ্রামে বসেই পুরো বিশ্বের খোঁজ নিতে পারবেন। এখন সবকিছু অনলাইনে হয়। বিদেশে পড়াশোনা করতে চাইলে ঘরে বসেই খোঁজখবর নিতে পারেন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইটে বিস্তারিত আবেদনপ্রক্রিয়া, স্কলারশিপ, কোর্স কাঠামো—সবই পাওয়া যায়। যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয়, আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। আমি নিজেও ১৫ মিনিটের ফ্রি পরামর্শ দিয়ে থাকি। আমার একটি বিশেষজ্ঞ টিম রয়েছে, যারা একাডেমিক পরামর্শ দিয়ে থাকে।’

নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে প্রয়োজন দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রম, তেমনি প্রয়োজন দূরদৃষ্টি। চলুন জেনে নিই নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে করণীয় নিয়ে—
নিউজিল্যান্ড কেন
নিউজিল্যান্ড একটি শান্তিপূর্ণ এবং মানবিক দেশ। এখানকার মানুষ খুবই বন্ধুবৎসল, যুক্তরাজ্য বা অস্ট্রেলিয়ার মতো অভিবাসীর সংকটও নেই। জীবনযাত্রার মানও এখানে তুলনামূলক ভালো।
ব্যারিস্টার হতে চাইলে
নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় প্রবেশ করতে চাইলে প্রথমেই একজন প্রার্থীর একাডেমিক যোগ্যতা ও পূর্বের প্র্যাকটিস সার্টিফিকেট নিউজিল্যান্ড কাউন্সিল অব লিগ্যাল এডুকেশনের কাছে মূল্যায়নের জন্য জমা দিতে হয়। এরপর সাধারণত যেসব ধাপ পার
হতে হয়:
১. নিউজিল্যান্ড আইনের ৬টি মূল বিষয়ের ওপর পড়াশোনা বা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ।
২. আইইএলটিএস পরীক্ষায় প্রতিটি বিভাগে কমপক্ষে ৭.৫ স্কোর অর্জন।
৩. ‘প্রফস’ কোর্স সম্পন্ন করা (প্রফেশনাল লিগ্যাল স্টাডিজ)।
এই ধাপগুলো সফলভাবে সম্পন্ন করলেই একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী নিউজিল্যান্ডে ব্যারিস্টার ও সলিসিটর হিসেবে কাজ করার অনুমতি পান।
পড়াশোনার মান ও কোর্স কাঠামো
যুক্তরাজ্যে এলএলবি স্নাতক করতে বছরে প্রায় ২৯ হাজার জিবিপি খরচ হয়, যার মধ্যে কোর্স ফি, জীবনযাত্রা ও পড়াশোনার উপকরণ অন্তর্ভুক্ত। নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড ইউনিভার্সিটিতে জিডিএল কোর্সে আন্তর্জাতিক ছাত্রদের প্রতি কোর্সে খরচ পড়ে ৫০ হাজার নিউজিল্যান্ড ডলার। এইউটিতে সিওপি কোর্সে খরচ হয় প্রায় ৪৬ হাজার নিউজিল্যান্ড ডলার। অকল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের আইন ডিগ্রির জন্য শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে একটি, অক্সফোর্ড ও হার্ভার্ড আইন কোর্সের মতো সম্মান বহন করে। মাসুদ আলম বলেন, ‘আমার সকল আইন ডিগ্রি—এলএলবি অনার্স, জিডিএল এবং সিওপিতে গড় নম্বর ছিল প্রায় ৭০ শতাংশ। এমন রেজাল্ট খুবই জরুরি নিজের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য।’
স্কলারশিপ বা ফিন্যান্সিয়াল এইড
দুর্ভাগ্যবশত নিউজিল্যান্ডে আইন পড়ার জন্য কোনো স্কলারশিপ পাওয়া যায় না। সরাসরি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য আর্থিক সহায়তা বা সুদমুক্ত ঋণ পাওয়া প্রায় অসম্ভব। নিউজিল্যান্ডে বৃত্তিগুলো সাধারণত গবেষণাভিত্তিক প্রোগ্রাম, যেমন পিএইচডির জন্য দেওয়া হয়। মাসুদ আলম নিউজিল্যান্ড সরকারের কাছ থেকে দুটি কোর্সেই ১০০ শতাংশ সুদমুক্ত ঋণ পান। সেটা সম্ভব হয়েছে একাডেমিক ভালো ফলের জন্য।
যাঁরা ব্যারিস্টারি নিয়ে ভাবছেন
শুধু সার্টিফিকেট অর্জন নয়, নিজেকে গড়ে তুলুন একজন মানবিক আইনজীবী হিসেবে। একাডেমিক পারফরম্যান্সে ভালো ফল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিউজিল্যান্ডে পেশাগত মান অনেক উঁচু, তাই সততা ও নিষ্ঠা ছাড়া টিকে থাকা কঠিন। নিজেকে আন্তর্জাতিক মানে তৈরি করতে হলে অধ্যবসায়, সময়ের সঠিক ব্যবহার ও লক্ষ্য নির্ধারণ অপরিহার্য।
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য পরামর্শ
মাসুদ আলম বলেন, ‘আপনি এখন কোনো গ্রামের দরিদ্র ঘরে বসে পড়াশোনা করছেন, সেটা বিষয় নয়। আপনি কী জানছেন, সেটা বিষয়। আপনি ওই গ্রামে বসেই পুরো বিশ্বের খোঁজ নিতে পারবেন। এখন সবকিছু অনলাইনে হয়। বিদেশে পড়াশোনা করতে চাইলে ঘরে বসেই খোঁজখবর নিতে পারেন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইটে বিস্তারিত আবেদনপ্রক্রিয়া, স্কলারশিপ, কোর্স কাঠামো—সবই পাওয়া যায়। যদি সাহায্যের প্রয়োজন হয়, আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। আমি নিজেও ১৫ মিনিটের ফ্রি পরামর্শ দিয়ে থাকি। আমার একটি বিশেষজ্ঞ টিম রয়েছে, যারা একাডেমিক পরামর্শ দিয়ে থাকে।’

তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
২ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
৫ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি)-এর ২৩তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে প্রয়োজন দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রম, তেমনি প্রয়োজন দূরদৃষ্টি। চলুন জেনে নিই নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে করণীয় নিয়ে...
২৮ জুন ২০২৫
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
৫ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি)-এর ২৩তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে প্রয়োজন দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রম, তেমনি প্রয়োজন দূরদৃষ্টি। চলুন জেনে নিই নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে করণীয় নিয়ে...
২৮ জুন ২০২৫
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
৫ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি)-এর ২৩তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে প্রয়োজন দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রম, তেমনি প্রয়োজন দূরদৃষ্টি। চলুন জেনে নিই নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে করণীয় নিয়ে...
২৮ জুন ২০২৫
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
২ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
২ ঘণ্টা আগে
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি)-এর ২৩তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি)-এর ২৩তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়।
এআইইউবির প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা আবু মিয়া আকন্দ তুহিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মোঃ সাহাবুদ্দিনের সম্মতিক্রমে বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ড. আবেদ চৌধুরী সমাবর্তনে সভাপতিত্ব করেন এবং গ্র্যাজুয়েটদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সম্মানিত সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।
এআইইউবির ২৩তম সমাবর্তনে বিভিন্ন অনুষদের মোট ১৭৬৬ জন শিক্ষার্থীকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এবারের সমাবর্তনে কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের জন্য চ্যান্সেলর স্বর্ণপদক পেয়েছেন ৩ জন; সুম্মা কাম লাউড পেয়েছেন ৪৩ জন; ম্যাগনা কাম লাউড পেয়েছেন ৭৪ জন; কাম লাউড পেয়েছেন ২৬ জন; ডা. আনোয়ারুল আবেদীন লিডারশিপ পদক পেয়েছেন ১৯ জন এবং ভাইস-চ্যান্সেলর পদক পেয়েছেন ২১ জন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন এআইইউবির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য নাদিয়া আনোয়ার, উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম এবং উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান।
সমাবর্তনের প্রধান অতিথি ড. আবেদ চৌধুরী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, বাংলাদেশ ও বিশ্ব বর্তমানে এক বড় সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সংকট হলো ঝুঁকি এবং সম্ভাবনার সমন্বয়। স্থানীয় ও বৈশ্বিকভাবে ঝুঁকি পরিমাপ এবং সম্ভাবনা বিবেচনায় দেখা যায়, শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতাই সবচেয়ে বড় শক্তি।
তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের মধ্যেই সেই শিক্ষা প্রতিফলিত হয়। সংকট শনাক্ত এবং অতিক্রম করার সক্ষমতা রয়েছে তাদের এবং সংকটের বাইরে এগিয়ে যাওয়ার সামর্থ্যই দেশের ভবিষ্যৎ। ভবিষ্যৎ আপনারাই।’
স্নাতকদের অভিনন্দন জানিয়ে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘এই মুহূর্তটি কেবল একটি সমাবর্তন নয়; এটি আপনার বহু বছরের পরিশ্রমের স্বীকৃতি। পরীক্ষা ও অ্যাসাইনমেন্টের চাপ, নির্ঘুম রাত, নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও অটল থাকা, অভিভাবকদের কষ্টার্জিত টিউশন ফি আর আপনার নিজের নিষ্ঠা ও ত্যাগ, সবকিছুরই সম্মিলিত স্বীকৃতি এটি।’
স্বাগত বক্তব্যে এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান নাদিয়া আনোয়ার বলেন, ‘যখন আমি আপনাদের দিকে তাকাই, তখন শত শত গল্প ভেসে ওঠে। নীরবে লড়ে যাওয়া সংগ্রামের গল্প, হৃদয়ের গভীরে লালিত স্বপ্নের গল্প। সংশয়ে ভরা অসংখ্য রাত পেরিয়ে নতুন প্রত্যয়ে জেগে ওঠা সকালের গল্প। আপনারা এই মুহূর্তে পৌঁছেছেন কোনো কাকতালীয়তায় নয়; পৌঁছেছেন নিজের শক্তি, আশার আলো এবং ভবিষ্যতের প্রতি অটল অঙ্গীকারের পথ ধরে।’
অভিভাবকদের উদ্দেশে নাদিয়া আনোয়ার বলেন, ‘আপনাদের প্রতি আমাদের ভালোবাসা, সম্মান ও কৃতজ্ঞতা—এসব শুধু শব্দ নয়; এগুলো আমাদের অন্তরের গভীর অনুভূতির প্রকাশ। আপনারা নীরবে যে ত্যাগ স্বীকার করেছেন, হয়তো নিজের স্বপ্ন পিছিয়ে দিয়েছেন, হয়তো নিজের ইচ্ছাগুলো সংযত রেখেছেন, সেই ত্যাগই আজকের এই সাফল্যের প্রকৃত ভিত্তি।’
সমাবর্তন বক্তা ব্রাসেলসের আইআরইজি অবজারভেটরি অন একাডেমিক র্যাংকিং অ্যান্ড এক্সিলেন্সের এক্সিকিউটিভ কমিটি মেম্বার অধ্যাপক ড. হাবিব ফারদৌন শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, এআইইউবি’র মূলমন্ত্র ‘হোয়্যার লিডারস আর ক্রিয়েটেড’ কেবল একটি বাক্য নয়; এটি শিক্ষার্থীদের প্রতি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব এবং সমাজের প্রতি অঙ্গীকারের প্রতিফলন। যেকোনো র্যাংকিংয়ের চেয়েও বড় বিষয় হলো, বিশ্ব আপনাকে চিনে নেওয়ার আগেই এআইইউবি আপনার সম্ভাবনায় বিশ্বাস করেছে। আপনার সবচেয়ে বড় শক্তি হলো শিখতে থাকা, আবার নতুনভাবে শিখতে পারা। এই চলমান শিক্ষণ-প্রক্রিয়ায় একজন কৌতূহলী মানুষ সেখানে সেতু নির্মাণ করেন, যেখানে অন্যরা কেবল দেয়াল দেখতে পান। ভবিষ্যৎ হবে তাদেরই, যারা এই সেতুগুলো গড়ে তুলতে সক্ষম।
শিক্ষার্থীদের আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে এআইইউবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আপনি এই স্তরে পৌঁছানোর জন্য দীর্ঘ পথ অতিক্রম করেছেন। তবে এখনো আপনাকে আরও অনেক দূর যেতে হবে এবং জীবনে সফল হতে আরও অনেক প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করতে হবে। মনে রাখবেন, এটি কোনো শেষ নয়, বরং সম্ভাবনাময় একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য শুরু।’
গ্র্যাজুয়েট, অভিভাবক ও সম্মানিত অতিথিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এআইইউবি’র উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান বলেন, ‘এআইইউবি’র পক্ষ থেকে আমরা সকল গ্রাজুয়েট, অভিভাবক ও অতিথিকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। আপনাদের উপস্থিতি আজকের অনুষ্ঠানে বিশেষ মর্যাদা ও গৌরব যুক্ত করেছে।’
অনুষ্ঠানে এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ড. হাসানুল এ. হাসান ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ইশতিয়াক আবেদীন উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া ছিলেন বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্যরা, সিন্ডিকেট ও একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্যরা, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের কর্মকর্তারা, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যরা, আমন্ত্রিত অতিথিরা, এআইইউবির কোষাধ্যক্ষ, রেজিস্ট্রার, ডিন, শিক্ষক, প্রশাসনিক কর্মকর্তারা, শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা।

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি)-এর ২৩তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়।
এআইইউবির প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা আবু মিয়া আকন্দ তুহিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মোঃ সাহাবুদ্দিনের সম্মতিক্রমে বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ড. আবেদ চৌধুরী সমাবর্তনে সভাপতিত্ব করেন এবং গ্র্যাজুয়েটদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সম্মানিত সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।
এআইইউবির ২৩তম সমাবর্তনে বিভিন্ন অনুষদের মোট ১৭৬৬ জন শিক্ষার্থীকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এবারের সমাবর্তনে কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের জন্য চ্যান্সেলর স্বর্ণপদক পেয়েছেন ৩ জন; সুম্মা কাম লাউড পেয়েছেন ৪৩ জন; ম্যাগনা কাম লাউড পেয়েছেন ৭৪ জন; কাম লাউড পেয়েছেন ২৬ জন; ডা. আনোয়ারুল আবেদীন লিডারশিপ পদক পেয়েছেন ১৯ জন এবং ভাইস-চ্যান্সেলর পদক পেয়েছেন ২১ জন।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন এআইইউবির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য নাদিয়া আনোয়ার, উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম এবং উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান।
সমাবর্তনের প্রধান অতিথি ড. আবেদ চৌধুরী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, বাংলাদেশ ও বিশ্ব বর্তমানে এক বড় সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সংকট হলো ঝুঁকি এবং সম্ভাবনার সমন্বয়। স্থানীয় ও বৈশ্বিকভাবে ঝুঁকি পরিমাপ এবং সম্ভাবনা বিবেচনায় দেখা যায়, শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতাই সবচেয়ে বড় শক্তি।
তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের মধ্যেই সেই শিক্ষা প্রতিফলিত হয়। সংকট শনাক্ত এবং অতিক্রম করার সক্ষমতা রয়েছে তাদের এবং সংকটের বাইরে এগিয়ে যাওয়ার সামর্থ্যই দেশের ভবিষ্যৎ। ভবিষ্যৎ আপনারাই।’
স্নাতকদের অভিনন্দন জানিয়ে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘এই মুহূর্তটি কেবল একটি সমাবর্তন নয়; এটি আপনার বহু বছরের পরিশ্রমের স্বীকৃতি। পরীক্ষা ও অ্যাসাইনমেন্টের চাপ, নির্ঘুম রাত, নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও অটল থাকা, অভিভাবকদের কষ্টার্জিত টিউশন ফি আর আপনার নিজের নিষ্ঠা ও ত্যাগ, সবকিছুরই সম্মিলিত স্বীকৃতি এটি।’
স্বাগত বক্তব্যে এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান নাদিয়া আনোয়ার বলেন, ‘যখন আমি আপনাদের দিকে তাকাই, তখন শত শত গল্প ভেসে ওঠে। নীরবে লড়ে যাওয়া সংগ্রামের গল্প, হৃদয়ের গভীরে লালিত স্বপ্নের গল্প। সংশয়ে ভরা অসংখ্য রাত পেরিয়ে নতুন প্রত্যয়ে জেগে ওঠা সকালের গল্প। আপনারা এই মুহূর্তে পৌঁছেছেন কোনো কাকতালীয়তায় নয়; পৌঁছেছেন নিজের শক্তি, আশার আলো এবং ভবিষ্যতের প্রতি অটল অঙ্গীকারের পথ ধরে।’
অভিভাবকদের উদ্দেশে নাদিয়া আনোয়ার বলেন, ‘আপনাদের প্রতি আমাদের ভালোবাসা, সম্মান ও কৃতজ্ঞতা—এসব শুধু শব্দ নয়; এগুলো আমাদের অন্তরের গভীর অনুভূতির প্রকাশ। আপনারা নীরবে যে ত্যাগ স্বীকার করেছেন, হয়তো নিজের স্বপ্ন পিছিয়ে দিয়েছেন, হয়তো নিজের ইচ্ছাগুলো সংযত রেখেছেন, সেই ত্যাগই আজকের এই সাফল্যের প্রকৃত ভিত্তি।’
সমাবর্তন বক্তা ব্রাসেলসের আইআরইজি অবজারভেটরি অন একাডেমিক র্যাংকিং অ্যান্ড এক্সিলেন্সের এক্সিকিউটিভ কমিটি মেম্বার অধ্যাপক ড. হাবিব ফারদৌন শিক্ষার্থীদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, এআইইউবি’র মূলমন্ত্র ‘হোয়্যার লিডারস আর ক্রিয়েটেড’ কেবল একটি বাক্য নয়; এটি শিক্ষার্থীদের প্রতি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব এবং সমাজের প্রতি অঙ্গীকারের প্রতিফলন। যেকোনো র্যাংকিংয়ের চেয়েও বড় বিষয় হলো, বিশ্ব আপনাকে চিনে নেওয়ার আগেই এআইইউবি আপনার সম্ভাবনায় বিশ্বাস করেছে। আপনার সবচেয়ে বড় শক্তি হলো শিখতে থাকা, আবার নতুনভাবে শিখতে পারা। এই চলমান শিক্ষণ-প্রক্রিয়ায় একজন কৌতূহলী মানুষ সেখানে সেতু নির্মাণ করেন, যেখানে অন্যরা কেবল দেয়াল দেখতে পান। ভবিষ্যৎ হবে তাদেরই, যারা এই সেতুগুলো গড়ে তুলতে সক্ষম।
শিক্ষার্থীদের আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে এআইইউবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আপনি এই স্তরে পৌঁছানোর জন্য দীর্ঘ পথ অতিক্রম করেছেন। তবে এখনো আপনাকে আরও অনেক দূর যেতে হবে এবং জীবনে সফল হতে আরও অনেক প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করতে হবে। মনে রাখবেন, এটি কোনো শেষ নয়, বরং সম্ভাবনাময় একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য শুরু।’
গ্র্যাজুয়েট, অভিভাবক ও সম্মানিত অতিথিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এআইইউবি’র উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান বলেন, ‘এআইইউবি’র পক্ষ থেকে আমরা সকল গ্রাজুয়েট, অভিভাবক ও অতিথিকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। আপনাদের উপস্থিতি আজকের অনুষ্ঠানে বিশেষ মর্যাদা ও গৌরব যুক্ত করেছে।’
অনুষ্ঠানে এআইইউবির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ড. হাসানুল এ. হাসান ও প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ইশতিয়াক আবেদীন উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া ছিলেন বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্যরা, সিন্ডিকেট ও একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্যরা, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের কর্মকর্তারা, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যরা, আমন্ত্রিত অতিথিরা, এআইইউবির কোষাধ্যক্ষ, রেজিস্ট্রার, ডিন, শিক্ষক, প্রশাসনিক কর্মকর্তারা, শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা।

নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে প্রয়োজন দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রম, তেমনি প্রয়োজন দূরদৃষ্টি। চলুন জেনে নিই নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে করণীয় নিয়ে...
২৮ জুন ২০২৫
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
২ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
৫ ঘণ্টা আগে