শাহ বিলিয়া জুলফিকার
নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টি কিছুটা অপরিচিত হলেও বর্তমানে এর প্রয়োজনীয়তা ও জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়টির সম্পর্কে বিভিন্ন বিয়ষ তুলে ধরেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. এস এম রাশিদুল হাসান।
বিভাগের জয়যাত্রা
সমুদ্রসীমায় যাবতীয় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ব্লু ইকোনমির মূল চালিকা শক্তি হলো বিভিন্ন ধরনের জাহাজ ও অফশোর কাঠামো। ব্লু ইকোনমি কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশে প্রথম এবং এখন পর্যন্ত একমাত্র প্রকৌশল শিক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে। যেখানে নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রকৌশল ডিগ্রি দেওয়া হয়। নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টি বাংলাদেশে আরও ৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হলেও, সমুদ্রসীমায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি যে প্রকৌশল বিভাগ জড়িত থাকে তা হলো, ‘নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং’। এ বিষয়টি শুধু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয়।
পঠন-পাঠন
বিভাগের নাম নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং হলেও এটি মোটেও আর্কিটেকচার সাবজেক্ট নয়; বরং পরিপূর্ণ প্রকৌশল বিভাগ। এই বিভাগে আর্কিটেকচারটাও ইঞ্জিনিয়ারিং আর্কিটেকচার। স্ট্যাবিলিটি, কাঠামো নির্মাণ, প্রোপালশন সিস্টেমের মতো বেসিক নেভাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সঙ্গে ফায়ার সেফটি, প্যাসেঞ্জার সেফটি, ওয়াটার ট্রিটমেন্ট, পলুশন প্রিভেনশন, ইলেকট্রিক্যাল সিস্টেম ডিজাইন, কন্ট্রোল ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদির মতো বিষয়গুলো মূল ডিজাইনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। বিএসএমআরএমইউর নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের কোর্স কারিকুলাম যুগোপযোগী ও আন্তর্জাতিক মানের। এর মাধ্যমে ছাত্ররা মৌলিক জ্ঞানসহ বাস্তবভিত্তিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ পেয়ে থাকে। এতে করে পেশাদারি জীবনে নিজেকে একজন আত্মবিশ্বাসী ও দক্ষ প্রকৌশলী রূপে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন তাঁরা। বিভিন্ন ল্যাবে হাতেকলমে প্রজেক্টের কাজ করানো হয়। তৃতীয় বর্ষ শেষে ছাত্রছাত্রীদের ২১ দিনের ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করতে হয়, যা বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত শিপইয়ার্ডগুলোতে সম্পাদন করা হয়। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের বাধ্যতামূলক তিনটি সার্টিফিকেট ট্রেনিং কোর্স করতে হয়, যেখানে তারা বিভিন্ন ধরনের শিপ ডিজাইন সফটওয়্যার হাতেকলমে শেখার সুযোগ পায়।
গবেষণা ও উচ্চশিক্ষা
গবেষণার জন্য এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের গবেষণাক্ষেত্র জয় করা সমুদ্রের মতো বিশাল। জাহাজের ডিজাইন কনস্ট্রাকশন অপটিমাইজেশন, অফশোর স্ট্রাকচার উন্নয়ন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, এনার্জি এফিসিয়েন্ট শিপ ডিজাইন, জিরো এমিশন শিপ ডিজাইন, অফশোর স্ট্রাকচার লোডিং অ্যান্ড স্ট্রেস অ্যানালাইসিস, ফেটিগ অ্যানালাইসিস, অয়েল রিগ, উইন্ড টারবাইন, ওয়েভ এনার্জি কনভারটার, উইন্ড এনার্জি হারনেসিং, সিএফডি সিমুলেশনের মাধ্যমে ফ্লুইড ফ্লো অ্যানালাইসিস, মেশিন লার্নিং, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, মেরিটাইম সেফটি ও রিস্ক অ্যানালাইসিস, মেরিনে পলুশন প্রিভেনশনসহ নানাবিধ গবেষণা ক্ষেত্র উন্মুক্ত।
উচ্চ শিক্ষার জন্য এই বিভাগের জন্য রয়েছে অবারিত সুযোগ। বিএসএমআরএমইউতে বর্তমানে মাস্টার্স ডিগ্রি পর্যন্ত পাঠদান করা হলেও অদূর ভবিষ্যতে এখানে পিএইচডি গবেষণা শুরু করা হবে। এ ছাড়া বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে ওই বিষয়ের ওপর মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করা যায়। দেশের বাইরে এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার সুযোগ অনেক বেশি। কারণ জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, আমেরিকা, কানাডা ও সিঙ্গাপুরের মতো উন্নত দেশগুলো জাহাজ নির্মাণ ও অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে অনেক বেশি অগ্রগামী হওয়ায় সেখানে রয়েছে অবারিত সম্ভাবনা।
চাকরির সুযোগ
এই বিভাগের প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা গত বছর ডিসেম্বরে পাস করে বের হয়, যার প্রায় অর্ধেক শিক্ষার্থীর চাকরির রেজাল্ট বের হওয়ার আগেই চাকরি নিশ্চিত হয়ে যায়। বাকিদের সবাই চাকরি ও উচ্চশিক্ষায় নিয়োজিত রয়েছে। বাংলাদেশে চাকরির ক্ষেত্র হিসেবে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন শিপ ইয়ার্ড, ডক ইয়ার্ড, ক্ল্যাসিফিকেশন সোসাইটি ইঞ্জিনিয়ার, এনডিটি ইত্যাদি সেক্টরেও এই বিভাগের গ্র্যাজুয়েটরা চাকরি বা ব্যবসা করছে। বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় এখনো সে অর্থে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরু হয়নি। তবে দেশের প্রয়োজনে আমাদের বিভাগের গ্র্যাজুয়েটরাই নেতৃত্ব দেবে। দেশের বাইরে চাকরির একটি বড় বাজার হলো সিঙ্গাপুর। বাংলাদেশ থেকে প্রচুর নেভাল আর্কিটেক্ট সেখানে চাকরি করছে। এ ছাড়া অনেকে ইউরোপ, আমেরিকায় মাস্টার্স বা পিএইচডি ডিগ্রি সম্পন্ন করে সে দেশে ভালো অবস্থানে আছে।
ড. এস এম রাশিদুল হাসান, সহকারী অধ্যাপক, নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএসএমআরএমইউ।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার
নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টি কিছুটা অপরিচিত হলেও বর্তমানে এর প্রয়োজনীয়তা ও জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়টির সম্পর্কে বিভিন্ন বিয়ষ তুলে ধরেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. এস এম রাশিদুল হাসান।
বিভাগের জয়যাত্রা
সমুদ্রসীমায় যাবতীয় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ব্লু ইকোনমির মূল চালিকা শক্তি হলো বিভিন্ন ধরনের জাহাজ ও অফশোর কাঠামো। ব্লু ইকোনমি কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশে প্রথম এবং এখন পর্যন্ত একমাত্র প্রকৌশল শিক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে। যেখানে নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে প্রকৌশল ডিগ্রি দেওয়া হয়। নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টি বাংলাদেশে আরও ৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হলেও, সমুদ্রসীমায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি যে প্রকৌশল বিভাগ জড়িত থাকে তা হলো, ‘নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং’। এ বিষয়টি শুধু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয়।
পঠন-পাঠন
বিভাগের নাম নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং হলেও এটি মোটেও আর্কিটেকচার সাবজেক্ট নয়; বরং পরিপূর্ণ প্রকৌশল বিভাগ। এই বিভাগে আর্কিটেকচারটাও ইঞ্জিনিয়ারিং আর্কিটেকচার। স্ট্যাবিলিটি, কাঠামো নির্মাণ, প্রোপালশন সিস্টেমের মতো বেসিক নেভাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সঙ্গে ফায়ার সেফটি, প্যাসেঞ্জার সেফটি, ওয়াটার ট্রিটমেন্ট, পলুশন প্রিভেনশন, ইলেকট্রিক্যাল সিস্টেম ডিজাইন, কন্ট্রোল ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদির মতো বিষয়গুলো মূল ডিজাইনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। বিএসএমআরএমইউর নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের কোর্স কারিকুলাম যুগোপযোগী ও আন্তর্জাতিক মানের। এর মাধ্যমে ছাত্ররা মৌলিক জ্ঞানসহ বাস্তবভিত্তিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ পেয়ে থাকে। এতে করে পেশাদারি জীবনে নিজেকে একজন আত্মবিশ্বাসী ও দক্ষ প্রকৌশলী রূপে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন তাঁরা। বিভিন্ন ল্যাবে হাতেকলমে প্রজেক্টের কাজ করানো হয়। তৃতীয় বর্ষ শেষে ছাত্রছাত্রীদের ২১ দিনের ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করতে হয়, যা বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত শিপইয়ার্ডগুলোতে সম্পাদন করা হয়। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের বাধ্যতামূলক তিনটি সার্টিফিকেট ট্রেনিং কোর্স করতে হয়, যেখানে তারা বিভিন্ন ধরনের শিপ ডিজাইন সফটওয়্যার হাতেকলমে শেখার সুযোগ পায়।
গবেষণা ও উচ্চশিক্ষা
গবেষণার জন্য এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের গবেষণাক্ষেত্র জয় করা সমুদ্রের মতো বিশাল। জাহাজের ডিজাইন কনস্ট্রাকশন অপটিমাইজেশন, অফশোর স্ট্রাকচার উন্নয়ন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, এনার্জি এফিসিয়েন্ট শিপ ডিজাইন, জিরো এমিশন শিপ ডিজাইন, অফশোর স্ট্রাকচার লোডিং অ্যান্ড স্ট্রেস অ্যানালাইসিস, ফেটিগ অ্যানালাইসিস, অয়েল রিগ, উইন্ড টারবাইন, ওয়েভ এনার্জি কনভারটার, উইন্ড এনার্জি হারনেসিং, সিএফডি সিমুলেশনের মাধ্যমে ফ্লুইড ফ্লো অ্যানালাইসিস, মেশিন লার্নিং, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, মেরিটাইম সেফটি ও রিস্ক অ্যানালাইসিস, মেরিনে পলুশন প্রিভেনশনসহ নানাবিধ গবেষণা ক্ষেত্র উন্মুক্ত।
উচ্চ শিক্ষার জন্য এই বিভাগের জন্য রয়েছে অবারিত সুযোগ। বিএসএমআরএমইউতে বর্তমানে মাস্টার্স ডিগ্রি পর্যন্ত পাঠদান করা হলেও অদূর ভবিষ্যতে এখানে পিএইচডি গবেষণা শুরু করা হবে। এ ছাড়া বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে ওই বিষয়ের ওপর মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করা যায়। দেশের বাইরে এই বিভাগের শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার সুযোগ অনেক বেশি। কারণ জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, আমেরিকা, কানাডা ও সিঙ্গাপুরের মতো উন্নত দেশগুলো জাহাজ নির্মাণ ও অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে অনেক বেশি অগ্রগামী হওয়ায় সেখানে রয়েছে অবারিত সম্ভাবনা।
চাকরির সুযোগ
এই বিভাগের প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থীরা গত বছর ডিসেম্বরে পাস করে বের হয়, যার প্রায় অর্ধেক শিক্ষার্থীর চাকরির রেজাল্ট বের হওয়ার আগেই চাকরি নিশ্চিত হয়ে যায়। বাকিদের সবাই চাকরি ও উচ্চশিক্ষায় নিয়োজিত রয়েছে। বাংলাদেশে চাকরির ক্ষেত্র হিসেবে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন শিপ ইয়ার্ড, ডক ইয়ার্ড, ক্ল্যাসিফিকেশন সোসাইটি ইঞ্জিনিয়ার, এনডিটি ইত্যাদি সেক্টরেও এই বিভাগের গ্র্যাজুয়েটরা চাকরি বা ব্যবসা করছে। বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় এখনো সে অর্থে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরু হয়নি। তবে দেশের প্রয়োজনে আমাদের বিভাগের গ্র্যাজুয়েটরাই নেতৃত্ব দেবে। দেশের বাইরে চাকরির একটি বড় বাজার হলো সিঙ্গাপুর। বাংলাদেশ থেকে প্রচুর নেভাল আর্কিটেক্ট সেখানে চাকরি করছে। এ ছাড়া অনেকে ইউরোপ, আমেরিকায় মাস্টার্স বা পিএইচডি ডিগ্রি সম্পন্ন করে সে দেশে ভালো অবস্থানে আছে।
ড. এস এম রাশিদুল হাসান, সহকারী অধ্যাপক, নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড অফশোর ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএসএমআরএমইউ।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার
নির্বাচনী হাওয়া বইছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন ঘিরে সরগরম হয়ে উঠেছে ক্যাম্পাস। ডাকসু নির্বাচনে মনোয়নয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিন গতকাল সোমবার দলে দলে গিয়ে প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ভোটে লড়তে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা।
২ ঘণ্টা আগেশেখ তাসনিম আফরোজ ইমিকে সহসভাপতি (ভিপি) ও মেঘমল্লার বসুকে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে প্যানেল ঘোষণা করেছে বাম গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট।
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনকে ঘিরে ঢাবি ক্যাম্পাসে সরব হয়ে উঠেছে ছাত্রসংগঠন ও শিক্ষার্থীরা। মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও প্যানেল ঘোষণার মধ্য দিয়ে নির্বাচনী উত্তেজনা দিন দিন বাড়ছে। নির্ধারিত তারিখে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে কি না— সে প্রশ্ন থাকলেও শিক্ষার্থী ও সংগঠনগুলোর মধ্যে এখন মূল
৬ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুধু পড়াশোনা নয়, এটি স্বপ্ন গড়ে তোলার, লক্ষ্য নির্ধারণের এবং ক্যারিয়ার তৈরির এক গুরুত্বপূর্ণ সময়। প্রত্যেক শিক্ষার্থী নিজেকে প্রস্তুত করেন ভবিষ্যতের জন্য। তাঁদের মনে এমন পরিকল্পনা থাকতে পারে—আমি কী হব, আমি কী করব, আমি কী করতে চাই এবং...
২ দিন আগে