শিহাব আল মামুন
উচ্চশিক্ষায় এশিয়া মহাদেশে চীন বেশ এগিয়ে আছে। মানসম্মত শিক্ষা ও তুলনামূলক কম খরচের জন্য অনেক শিক্ষার্থীই চীনের দিকে ঝুঁকছেন। তা ছাড়া, চীনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পড়াশোনা ও গবেষণাকার্যে এখন ইউরোপীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে।
চীনে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য বেশ ভালোই বৃত্তির ব্যবস্থা আছে। সে জন্য একজন শিক্ষার্থী দুভাবে আবেদন করতে পারবে। সংশ্লিষ্ট দেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও দূতাবাসের মাধ্যমে আবেদন করা যাবে। আবার সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করা যায়। চীনের বৃত্তিগুলো সাধারণত সরকার থেকে আসে, সুতরাং আপনি একবার বৃত্তি পেলে ৩-৪ বছর নিশ্চিন্তে কাটাতে পারবেন।
চীনে মূলত চাইনিজ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ, ইউনিভার্সিটি স্কলারশিপ, কনফুসিয়াস স্কলারশিপ, লোকাল গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ এবং এন্টারপ্রাইজ স্কলারশিপ–এই ৫ ধরনের বৃত্তি দেওয়া হয়। টিউশন ফি আংশিক মওকুফ থেকে ফুল ফান্ডেড মাসিক স্টাইপেনসহ বৃত্তি রয়েছে। স্টাইপেনের পরিমাণ মাসিক ৩০০০-৩৫০০ ইউয়ান পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে মেডিকেলে কোনো ধরনের বৃত্তি নেই।
টিউশন ফি
চীনের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করতে স্কলারশিপসহ গড়ে ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ সাড়ে ৮ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হয়।
নিজ খরচে যেতে চাইলে কাগজপত্র ঠিকঠাক রাখতে হয়। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বাৎসরিক টিউশন ফি ২-৩ লাখ টাকার মতো। বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে এই অর্থের তারতম্য ঘটতে পারে। মেডিকেলে ৩ লাখ থেকে ৬ লাখ টাকা পর্যন্ত বাৎসরিক টিউশন ফি হয়ে থাকে। ৫ বছরের কোর্স ও এক বছর ইন্টার্ন। এটা মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ে ওপর নির্ভর করে।
সুযোগ-সুবিধা
বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ চীনে বিদেশি শিক্ষার্থীদের আকৃষ্ট করতে আছে নানাবিধ পরিকল্পনা। তবে চীনে বিদেশি শিক্ষার্থীদের খণ্ডকালীন চাকরি করা বেআইনি। শিক্ষার্থীরা চাইলে নিজস্ব বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ক্যান্টিন কিংবা অফিসে কাজ করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে চীনা ভাষা জানতে হবে। এ ছাড়াও টিচার্স অ্যাসিস্টেন্টশিপও পাওয়া যায়। পড়াশোনা শেষে ভালো দক্ষতা ও চাইনিজ ভাষা জানা থাকলে মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকরির সুযোগ রয়েছে।
শিক্ষার্থীদের ডর্মে থাকতে হলে বছরে মোট খরচ হবে ৩০ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা। আর এখানে বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়েই ডর্মে থাকা বাধ্যতামূলক। খাবার খরচ সম্পূর্ণ আপনার খাওয়ার ধরনের ওপর নির্ভর করে। তবে নিজে রান্না করে খেলে ৪ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা দিয়ে অনায়াসে মাস পার করা যায়।
চীনের মানুষজন অনেক সময়ানুবর্তী। এমনকি শিক্ষকেরা ক্লাসে আসতে দেরি করলে তাদের জরিমানা গুনতে হয়। এখানের শিক্ষাব্যবস্থা এতই কঠোর যে, পরীক্ষায় নকল করার কোনো উপায় নেই। তা ছাড়া, প্রতিটি শিক্ষার্থীকে এমনভাবে হাতে-কলমে সব শেখানো হয়, যাতে তারা চাকরিক্ষেত্রে কোনো হোঁচট না খায়। এখানের ক্যাম্পাসগুলো কোলাহলবিহীন, লাইব্রেরি ও ল্যাব স্বয়ংসম্পূর্ণ।
ভর্তি প্রক্রিয়া
বছরে স্প্রিং ও ফল–এই দুই সেমিস্টারে চীনে ভর্তি প্রক্রিয়া চলে। চীনে মূলত ইঞ্জিনিয়ারিং এবং মেডিকেলে পড়তেই সবাই যায়। এ ছাড়াও কলা এবং ব্যবসায় শিক্ষারও সুযোগ রয়েছে।
ব্যাচেলর ডিগ্রির জন্য কমপক্ষে এইচএসসি পাস এবং বয়স অনূর্ধ্ব ২২ বছর হতে হবে। যারা মাস্টার্স ডিগ্রির জন্য আবেদন করবেন, তাদের ব্যাচেলর ডিগ্রি পাস করতে হবে এবং বয়স হতে হবে অনূর্ধ্ব ৩০ বছর। যে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করেছেন, সেখানকার দুজন প্রফেসর কিংবা অ্যাসোসিয়েট প্রফেসরের কাছ থেকে রিকমেন্ডেশন লেটারও নিয়ে যেতে হবে।
যেসব প্রোগ্রামের জন্য মান্দারিন ভাষা জানা প্রয়োজন, সেসবে আবেদন করলে আবেদনকারীকে এইচএসকে রেজাল্ট ৫ দেখাতে হবে, যা দ্বারা চীনা ভাষায় তার দক্ষতা প্রকাশ পায়।
প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে আইইএলটিএস/টোয়েফল পরীক্ষার কথা উল্লেখ থাকলেও এগুলো ছাড়াও ভর্তি নেওয়া হয়। বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর আগের শিক্ষাগত যোগ্যতা দেখেই ভর্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়। তবে বৃত্তির ক্ষেত্রে ভাষাগত যোগ্যতা মুখ্য বিষয়।
শিহাব আল মামুন চীনের হুয়াইন ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং–এ পড়াশোনা করছেন। ২০১৭ সাল থেকেই চীনে থাকলেও করোনা পরিস্থিতির কারণে গত বছরই দেশে চলে আসেন। অনলাইনেই নিজের পড়াশোনা শেষ করেন।
আন্ডারগ্র্যাজুয়েশনে চীনে বৃত্তি পাওয়ার হার তুলনামূলকভাবে বেশি। এখানের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় সরকারি, পড়াশোনা ভালো, খরচও খুব কম। তিনি তাঁর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেনশিয়াল স্কলারশিপ পাওয়ার কারণে পুরো টিউশন ফি বিশ্ববিদ্যালয়ই বহন করেছিল। তাঁর প্রথমে ভাষাগত সমস্যা দেখা দিলেও আস্তে আস্তে কেটে গেছে।
শিহাব আল মামুন
শিক্ষার্থী, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, হুয়াইন ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, চীন।
অনুলিখন: মুসাররাত আবির
উচ্চশিক্ষায় এশিয়া মহাদেশে চীন বেশ এগিয়ে আছে। মানসম্মত শিক্ষা ও তুলনামূলক কম খরচের জন্য অনেক শিক্ষার্থীই চীনের দিকে ঝুঁকছেন। তা ছাড়া, চীনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পড়াশোনা ও গবেষণাকার্যে এখন ইউরোপীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে।
চীনে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য বেশ ভালোই বৃত্তির ব্যবস্থা আছে। সে জন্য একজন শিক্ষার্থী দুভাবে আবেদন করতে পারবে। সংশ্লিষ্ট দেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও দূতাবাসের মাধ্যমে আবেদন করা যাবে। আবার সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করা যায়। চীনের বৃত্তিগুলো সাধারণত সরকার থেকে আসে, সুতরাং আপনি একবার বৃত্তি পেলে ৩-৪ বছর নিশ্চিন্তে কাটাতে পারবেন।
চীনে মূলত চাইনিজ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ, ইউনিভার্সিটি স্কলারশিপ, কনফুসিয়াস স্কলারশিপ, লোকাল গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ এবং এন্টারপ্রাইজ স্কলারশিপ–এই ৫ ধরনের বৃত্তি দেওয়া হয়। টিউশন ফি আংশিক মওকুফ থেকে ফুল ফান্ডেড মাসিক স্টাইপেনসহ বৃত্তি রয়েছে। স্টাইপেনের পরিমাণ মাসিক ৩০০০-৩৫০০ ইউয়ান পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে মেডিকেলে কোনো ধরনের বৃত্তি নেই।
টিউশন ফি
চীনের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করতে স্কলারশিপসহ গড়ে ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ সাড়ে ৮ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হয়।
নিজ খরচে যেতে চাইলে কাগজপত্র ঠিকঠাক রাখতে হয়। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বাৎসরিক টিউশন ফি ২-৩ লাখ টাকার মতো। বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে এই অর্থের তারতম্য ঘটতে পারে। মেডিকেলে ৩ লাখ থেকে ৬ লাখ টাকা পর্যন্ত বাৎসরিক টিউশন ফি হয়ে থাকে। ৫ বছরের কোর্স ও এক বছর ইন্টার্ন। এটা মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ে ওপর নির্ভর করে।
সুযোগ-সুবিধা
বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ চীনে বিদেশি শিক্ষার্থীদের আকৃষ্ট করতে আছে নানাবিধ পরিকল্পনা। তবে চীনে বিদেশি শিক্ষার্থীদের খণ্ডকালীন চাকরি করা বেআইনি। শিক্ষার্থীরা চাইলে নিজস্ব বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ক্যান্টিন কিংবা অফিসে কাজ করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে চীনা ভাষা জানতে হবে। এ ছাড়াও টিচার্স অ্যাসিস্টেন্টশিপও পাওয়া যায়। পড়াশোনা শেষে ভালো দক্ষতা ও চাইনিজ ভাষা জানা থাকলে মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকরির সুযোগ রয়েছে।
শিক্ষার্থীদের ডর্মে থাকতে হলে বছরে মোট খরচ হবে ৩০ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা। আর এখানে বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়েই ডর্মে থাকা বাধ্যতামূলক। খাবার খরচ সম্পূর্ণ আপনার খাওয়ার ধরনের ওপর নির্ভর করে। তবে নিজে রান্না করে খেলে ৪ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা দিয়ে অনায়াসে মাস পার করা যায়।
চীনের মানুষজন অনেক সময়ানুবর্তী। এমনকি শিক্ষকেরা ক্লাসে আসতে দেরি করলে তাদের জরিমানা গুনতে হয়। এখানের শিক্ষাব্যবস্থা এতই কঠোর যে, পরীক্ষায় নকল করার কোনো উপায় নেই। তা ছাড়া, প্রতিটি শিক্ষার্থীকে এমনভাবে হাতে-কলমে সব শেখানো হয়, যাতে তারা চাকরিক্ষেত্রে কোনো হোঁচট না খায়। এখানের ক্যাম্পাসগুলো কোলাহলবিহীন, লাইব্রেরি ও ল্যাব স্বয়ংসম্পূর্ণ।
ভর্তি প্রক্রিয়া
বছরে স্প্রিং ও ফল–এই দুই সেমিস্টারে চীনে ভর্তি প্রক্রিয়া চলে। চীনে মূলত ইঞ্জিনিয়ারিং এবং মেডিকেলে পড়তেই সবাই যায়। এ ছাড়াও কলা এবং ব্যবসায় শিক্ষারও সুযোগ রয়েছে।
ব্যাচেলর ডিগ্রির জন্য কমপক্ষে এইচএসসি পাস এবং বয়স অনূর্ধ্ব ২২ বছর হতে হবে। যারা মাস্টার্স ডিগ্রির জন্য আবেদন করবেন, তাদের ব্যাচেলর ডিগ্রি পাস করতে হবে এবং বয়স হতে হবে অনূর্ধ্ব ৩০ বছর। যে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করেছেন, সেখানকার দুজন প্রফেসর কিংবা অ্যাসোসিয়েট প্রফেসরের কাছ থেকে রিকমেন্ডেশন লেটারও নিয়ে যেতে হবে।
যেসব প্রোগ্রামের জন্য মান্দারিন ভাষা জানা প্রয়োজন, সেসবে আবেদন করলে আবেদনকারীকে এইচএসকে রেজাল্ট ৫ দেখাতে হবে, যা দ্বারা চীনা ভাষায় তার দক্ষতা প্রকাশ পায়।
প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে আইইএলটিএস/টোয়েফল পরীক্ষার কথা উল্লেখ থাকলেও এগুলো ছাড়াও ভর্তি নেওয়া হয়। বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর আগের শিক্ষাগত যোগ্যতা দেখেই ভর্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়। তবে বৃত্তির ক্ষেত্রে ভাষাগত যোগ্যতা মুখ্য বিষয়।
শিহাব আল মামুন চীনের হুয়াইন ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং–এ পড়াশোনা করছেন। ২০১৭ সাল থেকেই চীনে থাকলেও করোনা পরিস্থিতির কারণে গত বছরই দেশে চলে আসেন। অনলাইনেই নিজের পড়াশোনা শেষ করেন।
আন্ডারগ্র্যাজুয়েশনে চীনে বৃত্তি পাওয়ার হার তুলনামূলকভাবে বেশি। এখানের অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় সরকারি, পড়াশোনা ভালো, খরচও খুব কম। তিনি তাঁর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেনশিয়াল স্কলারশিপ পাওয়ার কারণে পুরো টিউশন ফি বিশ্ববিদ্যালয়ই বহন করেছিল। তাঁর প্রথমে ভাষাগত সমস্যা দেখা দিলেও আস্তে আস্তে কেটে গেছে।
শিহাব আল মামুন
শিক্ষার্থী, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, হুয়াইন ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, চীন।
অনুলিখন: মুসাররাত আবির
স্নাতক প্রথম বর্ষ পরীক্ষা সামনে রেখে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরীক্ষায় নকলের যেকোনো প্রমাণ যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। যদি কোনো পরীক্ষার্থী নকল করে, তবে তার আলামত এবং উত্তরপত্রে লাল কালি দিয়ে চিহ্নিত করতে হবে।
১০ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়, ‘ডাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আমরা সাইবার বুলিং এবং নারী প্রার্থী ও শিক্ষার্থীদের প্রতি একধরনের নারীবিদ্বেষী আচরণ দেখতে পাচ্ছি। প্রশাসনকে এসব ইস্যুতে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে এবং পুলিশের সাইবার ইউনিটের সঙ্গে যোগাযোগ করে সাইবার সিকিউরিটি সেল গঠন করতে হবে। আমরা দেখতে পাচ্ছি, অনেকেই নির্বাচনী
১২ ঘণ্টা আগেনির্বাচনে অংশ নেওয়া এক ছাত্রসংগঠনের উদ্দেশে আবিদুল অভিযোগ করে বলেন, ‘ডাকসুর গঠনতন্ত্রে আছে, মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা সংগ্রামের আইডিওলজিকে সমন্বিত রাখা। এই স্বাধীনতা সংগ্রাম ও স্বাধীনতার আইডিওলজিকে যারা ধারণ করে না, তাদের নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন প্রথম
১৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন-২০২৫ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা এবং সাইবার বুলিং প্রতিরোধের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
১৪ ঘণ্টা আগে