নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্নাতক প্রথম বর্ষ পরীক্ষা সামনে রেখে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরীক্ষায় নকলের যেকোনো প্রমাণ যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। যদি কোনো পরীক্ষার্থী নকল করে, তবে তার আলামত এবং উত্তরপত্রে লাল কালি দিয়ে চিহ্নিত করতে হবে। একই সঙ্গে বহিষ্কৃত পরীক্ষার্থীর হাজিরাপত্রে লাল কালিতে ‘বহিষ্কৃত’ লেখা হবে এবং রিপোর্ট ফরমে বহিষ্কারের কারণ বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করতে হবে। শুধু তা-ই নয়, এসব শিক্ষার্থীর খাতাও আলাদাভাবে প্যাকেট করতে হবে। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. এনামূল করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
এতে বলা হয়, পরীক্ষার সময় কক্ষ পরিদর্শক নিশ্চিত করবেন, পরীক্ষার্থী ওএমআর ফরমে রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর এবং বিষয় কোড সঠিকভাবে পূরণ করেছে কি না। ভুল তথ্য থাকলে সংশ্লিষ্ট স্থানে লাল কালিতে ‘অনুপস্থিত’ লিখতে হবে। আবার উত্তরপত্রের ওএমআর ফরম এবং বান্ডিল সাবধানতার সঙ্গে ক্রমানুসারে সাজিয়ে করোগেটেড বক্সে প্যাকেট করতে হবে। বান্ডিলের লেবেল অনুযায়ী প্যাকেটের ভেতরে অন্য কোনো বিষয় থাকা যাবে না। বান্ডিল পলিথিন ও বেগুনি কাপড়ে মুড়িয়ে পরীক্ষা কোড ২২০১ উল্লেখ করে পাঠাতে হবে। বহিষ্কৃত উত্তরপত্র আলাদাভাবে প্যাকেট করে লাল কালিতে ‘বহিষ্কৃত’ লেখা আবশ্যক।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, প্রতিদিনের পরীক্ষার উপস্থিত, অনুপস্থিত ও বহিষ্কৃত পরীক্ষার্থীর তথ্য অনুযায়ী টপ শিট তৈরি করে কলেজে সিলগালা অবস্থায় সংরক্ষণ করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যেকোনো সময়ে যাচাইয়ের জন্য টপ শিট তলব করতে পারবে। আর এসব উত্তরপত্র আলাদা প্যাকেট করে পাঠাতে হবে অনার্স প্রথম বর্ষ শাখার অতিরিক্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মো. আব্দুস সামাদের কাছে।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক প্রকাশিত পরীক্ষার্থীদের বিবরণী অনুযায়ী সব পরীক্ষার্থীর হাজিরাপত্র তৈরি করে অনলাইনে পাঠানো হবে এবং বিবরণীতে উল্লিখিত পরীক্ষার্থীর নাম, রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, শিক্ষাবর্ষ, বিষয় ও পত্র কোড হাজিরাপত্রে লেখা থাকবে। পরীক্ষার সময়সূচি অনুযায়ী বিষয় ও পত্র কোড মিলিয়ে উত্তরপত্রের ক্রমিক নম্বর যথাযথভাবে লিখেছে কি না, তা যাচাই করে পরীক্ষার্থীর রেজিস্ট্রেশন কার্ডের ছবির সঙ্গে তার চেহারার মিল আছে কি না, তা যাচাই করে হাজিরাপত্রে পরীক্ষার্থীর স্বাক্ষর গ্রহণ করবেন। কোনো অবস্থাতেই একজন পরীক্ষার্থীর জন্য একাধিক হাজিরা শিট তৈরি করা যাবে না। আর সব পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর সাত দিনের মধ্যে হাজিরাপত্র বই আকারে বাইন্ডিং করে সংশ্লিষ্ট শাখায় অবশ্যই জমা দিতে হবে।
একই সঙ্গে ভুল ওএমআরগুলো আলাদাভাবে সাজানো বা আলাদাভাবে প্যাকেট করার প্রয়োজন নেই বলেও নির্দেশনায় জানানো হয়েছে। নতুবা তৈরি করা প্যাকেট পলিথিন শিট দিয়ে মুড়িয়ে বেগুনি মার্কিন কাপড় দিয়ে চূড়ান্ত প্যাকেট তৈরি করে গালা সিল করে তারিখ অনুযায়ী কেন্দ্রে সংরক্ষণ করতে হবে।
স্নাতক প্রথম বর্ষ পরীক্ষা সামনে রেখে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরীক্ষায় নকলের যেকোনো প্রমাণ যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। যদি কোনো পরীক্ষার্থী নকল করে, তবে তার আলামত এবং উত্তরপত্রে লাল কালি দিয়ে চিহ্নিত করতে হবে। একই সঙ্গে বহিষ্কৃত পরীক্ষার্থীর হাজিরাপত্রে লাল কালিতে ‘বহিষ্কৃত’ লেখা হবে এবং রিপোর্ট ফরমে বহিষ্কারের কারণ বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করতে হবে। শুধু তা-ই নয়, এসব শিক্ষার্থীর খাতাও আলাদাভাবে প্যাকেট করতে হবে। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. এনামূল করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
এতে বলা হয়, পরীক্ষার সময় কক্ষ পরিদর্শক নিশ্চিত করবেন, পরীক্ষার্থী ওএমআর ফরমে রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর এবং বিষয় কোড সঠিকভাবে পূরণ করেছে কি না। ভুল তথ্য থাকলে সংশ্লিষ্ট স্থানে লাল কালিতে ‘অনুপস্থিত’ লিখতে হবে। আবার উত্তরপত্রের ওএমআর ফরম এবং বান্ডিল সাবধানতার সঙ্গে ক্রমানুসারে সাজিয়ে করোগেটেড বক্সে প্যাকেট করতে হবে। বান্ডিলের লেবেল অনুযায়ী প্যাকেটের ভেতরে অন্য কোনো বিষয় থাকা যাবে না। বান্ডিল পলিথিন ও বেগুনি কাপড়ে মুড়িয়ে পরীক্ষা কোড ২২০১ উল্লেখ করে পাঠাতে হবে। বহিষ্কৃত উত্তরপত্র আলাদাভাবে প্যাকেট করে লাল কালিতে ‘বহিষ্কৃত’ লেখা আবশ্যক।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, প্রতিদিনের পরীক্ষার উপস্থিত, অনুপস্থিত ও বহিষ্কৃত পরীক্ষার্থীর তথ্য অনুযায়ী টপ শিট তৈরি করে কলেজে সিলগালা অবস্থায় সংরক্ষণ করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যেকোনো সময়ে যাচাইয়ের জন্য টপ শিট তলব করতে পারবে। আর এসব উত্তরপত্র আলাদা প্যাকেট করে পাঠাতে হবে অনার্স প্রথম বর্ষ শাখার অতিরিক্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) মো. আব্দুস সামাদের কাছে।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক প্রকাশিত পরীক্ষার্থীদের বিবরণী অনুযায়ী সব পরীক্ষার্থীর হাজিরাপত্র তৈরি করে অনলাইনে পাঠানো হবে এবং বিবরণীতে উল্লিখিত পরীক্ষার্থীর নাম, রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, শিক্ষাবর্ষ, বিষয় ও পত্র কোড হাজিরাপত্রে লেখা থাকবে। পরীক্ষার সময়সূচি অনুযায়ী বিষয় ও পত্র কোড মিলিয়ে উত্তরপত্রের ক্রমিক নম্বর যথাযথভাবে লিখেছে কি না, তা যাচাই করে পরীক্ষার্থীর রেজিস্ট্রেশন কার্ডের ছবির সঙ্গে তার চেহারার মিল আছে কি না, তা যাচাই করে হাজিরাপত্রে পরীক্ষার্থীর স্বাক্ষর গ্রহণ করবেন। কোনো অবস্থাতেই একজন পরীক্ষার্থীর জন্য একাধিক হাজিরা শিট তৈরি করা যাবে না। আর সব পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর সাত দিনের মধ্যে হাজিরাপত্র বই আকারে বাইন্ডিং করে সংশ্লিষ্ট শাখায় অবশ্যই জমা দিতে হবে।
একই সঙ্গে ভুল ওএমআরগুলো আলাদাভাবে সাজানো বা আলাদাভাবে প্যাকেট করার প্রয়োজন নেই বলেও নির্দেশনায় জানানো হয়েছে। নতুবা তৈরি করা প্যাকেট পলিথিন শিট দিয়ে মুড়িয়ে বেগুনি মার্কিন কাপড় দিয়ে চূড়ান্ত প্যাকেট তৈরি করে গালা সিল করে তারিখ অনুযায়ী কেন্দ্রে সংরক্ষণ করতে হবে।
এতে বলা হয়, ‘ডাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আমরা সাইবার বুলিং এবং নারী প্রার্থী ও শিক্ষার্থীদের প্রতি একধরনের নারীবিদ্বেষী আচরণ দেখতে পাচ্ছি। প্রশাসনকে এসব ইস্যুতে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে এবং পুলিশের সাইবার ইউনিটের সঙ্গে যোগাযোগ করে সাইবার সিকিউরিটি সেল গঠন করতে হবে। আমরা দেখতে পাচ্ছি, অনেকেই নির্বাচনী
৬ ঘণ্টা আগেনির্বাচনে অংশ নেওয়া এক ছাত্রসংগঠনের উদ্দেশে আবিদুল অভিযোগ করে বলেন, ‘ডাকসুর গঠনতন্ত্রে আছে, মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা সংগ্রামের আইডিওলজিকে সমন্বিত রাখা। এই স্বাধীনতা সংগ্রাম ও স্বাধীনতার আইডিওলজিকে যারা ধারণ করে না, তাদের নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন প্রথম
৭ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন-২০২৫ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা এবং সাইবার বুলিং প্রতিরোধের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
৮ ঘণ্টা আগেজুবেল বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে যারা ছাত্র নির্যাতন এবং ভিন্নমতাবলম্বী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা-মামলা করেছে, তারা যাতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না পারে এবং তাদের প্রার্থীতা বাতিল করা হয়, সে ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনকে আমরা জানাব।’
৯ ঘণ্টা আগে