শাহ বিলিয়া জুলফিকার

ক) বাংলা
বাংলা প্রথম পত্রের শব্দার্থ ও টিকা, লেখক পরিচিতি খুবই ভালো করে পড়তে হবে। পদ্যের ক্ষেত্রে কোন লাইনের পরে কোন লাইন আসে, সেটা মনে রাখতে হবে। কবিতার চরণগুলোর অর্থ বুঝে পড়ার চেষ্টা করা উচিত। ব্যাকরণের ক্ষেত্রে প্রথমে যে টপিকটা পড়বে, সেটার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ পড়ে এমসিকিউ প্র্যাকটিস করতে হবে। তখন যেসব ভুল যাবে, সেগুলো আবার ব্যাখ্যা দেখে বোঝার চেষ্টা করতে হবে। এভাবে বারবার এমসিকিউ প্র্যাকটিস করতে হবে। বিরচন বারবার পড়ার কোনো বিকল্প নেই। প্রতিদিন নতুন পড়ার পাশাপাশি আগে যেগুলো পড়া হয়েছে, সেগুলো রিভিশন দিতে হবে।
খ) ইংরেজি
গ্রামারের জন্য প্রথমেই একদম কঠিন কিছু না পড়ে আগে বেসিক ঠিক করতে হবে। এই জন্য আগে Sentence Structure, Voice, Degree, Tense এগুলো দেখা উচিত। তারপর Phrase & Clause, Parts of Speech Identification & Classification পড়া উচিত। Grammatical Rules মুখস্থ না করে বুঝে পড়তে হবে এবং বারবার এমসিকিউ প্র্যাকটিস করতে হবে। English for Today থেকে ব্যবসায় শিক্ষার পরীক্ষায় প্রশ্ন হয়নি কখনো, সে জন্য বইয়ের গল্পগুলো পড়ার আলাদাভাবে কোনো প্রয়োজন নেই।
Vocabulary একসঙ্গে অনেক না পড়ে সাপ্তাহিক একটা রুটিন করে তারপর প্রতিদিন কিছু নতুন শব্দ পড়ার সঙ্গে আগেরগুলো দেখতে হবে। যেগুলো মনে রাখতে কষ্ট হবে, দাগিয়ে রেখে সেগুলো বারবার দেখতে হবে। Vocabulary পড়ার সময় নতুন কোনো শব্দ যার স্পেলিং কঠিন একই সঙ্গে দেখে রাখা ভালো। কারণ, বর্তমানে স্পেলিংও আসে। এ ছাড়া Phase & Idioms-ও ভালো করে Vocabulary এর মতো পড়তে হবে। Appropriate Preposition সব মুখস্থ না করে বাক্যগুলো বারবার রিডিং পড়লে বাক্যগুলোর সঙ্গে নিজেকে পরিচিত করলে মনে রাখাটা সহজ হয়ে যাবে।
গ) হিসাববিজ্ঞান
ক্যালকুলেটর ছাড়া অঙ্ক করার প্র্যাকটিস প্রথম থেকেই করতে হবে। প্রথমে জাবেদার কনসেপ্ট ভালো করে বুঝতে হবে; বিশেষ করে সমন্বয় ও সংশোধনী জাবেদা। বড় নম্বরের পারসেন্টেজ বের করতে অনেকের সমস্যা হয়। এ জন্য যেকোনো সংখ্যার প্রথমে ১-১০% বের করে সেটা থেকে সহজে অন্য যেকোনো পারসেন্টেজ ক্যালকুলেটর ছাড়া সহজে বের করা যায়। নিয়মিত বিগত বছরে আসা এমসিকিউ প্র্যাকটিস করতে হবে। হিসাব সমীকরণ,
সমন্বয় জাবেদা, রেওয়ামিল, ব্যাংক সমন্বয় বিবরণী, হিসাববিজ্ঞানের নীতিমালা, অবচয়, ক্রয়-বিক্রয়সংক্রান্ত হিসাবনিকাশ—এই কনসেপ্টগুলো ভালো করে আয়ত্তে আনার চেষ্টা করবে।
ঘ) ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা
এই বিষয়ে খুব কম পড়েই ভালো করা যায়; কারণ, বেশির ভাগ পড়াই এইচএসসির সঙ্গে মিল রয়েছে। আবার বিগত বছরের প্রশ্ন সব সময় রিপিট হয় ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনায়। তাই বিগত বছরে যেকোনো পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো খুব ভালো করে পড়তে হবে। যেহেতু বর্ণনামূলক কোনো প্রশ্ন অ্যাডমিশন এক্সামে আসে না, তাই সংজ্ঞা মুখস্থ করার কোনো দরকার নেই। শিল্পের প্রকারভেদ, ব্যবসায় পরিবেশ, অংশীদারি ব্যবসায়, যৌথ মূলধনি ব্যবসায়, ব্যবস্থাপনার নীতি, পরিকল্পনা, সংগঠন, প্রেষণা—এই অধ্যায়গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ঙ) ফিন্যান্স, ব্যাংকিং এবং বিমা বা উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন
নিজেকে মূল্যায়ন করতে হবে, কোন বিষয়ে ভালো মার্ক তোলা সম্ভব নিজের পক্ষে। ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, কেউ অঙ্কে দুর্বল হলে ফিন্যান্স না নেওয়াই ভালো। আবার কারও যদি এইচএসসিতে এর কোনোটা না থেকে থাকে, তবে অ্যাডমিশন টাইমে একদম নতুন করে সেটা না পড়াই ভালো। ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা নিলে বেশি বেশি অঙ্ক করতে হবে এবং বিষয়গুলোর বেসিক ঠিক করে পড়তে হবে। উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণনের ক্ষেত্রে ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনার মতো কোনো একটি চ্যাপ্টার পড়া শেষ হলে বেশি বেশি এমসিকিউ করতে হবে।
লিখিত প্রস্তুতি
বাংলা টু ইংলিশ এবং ইংরেজি টু বাংলা অনুবাদ পড়তে হবে। যেসব প্রবাদ রয়েছে, সেগুলো মুখস্থ করে ফেলা এবং কালের সঙ্গে অনুবাদের পরিবর্তন বুঝতে হবে। বাংলা বাক্য শুদ্ধীকরণের জন্য বানান ও বাক্যের গঠন ভালো করে দেখে উত্তর করতে হবে। ইংলিশ বাক্য শুদ্ধীকরণের জন্য গ্রামার বুঝে সেন্টেন্স স্ট্রাকচার ঠিক আছে কি না দেখতে হবে।
হিসাববিজ্ঞানের জন্য এমসিকিউ করার সময় অপশনগুলো ঢেকে করার চেষ্টা করলে একসঙ্গে লিখিতের প্রস্তুতিও হয়ে যাবে। ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা, ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা বা উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণনের জন্য এমন যেসব তথ্য আছে, যার একটি নির্দিষ্ট উত্তর রয়েছে, সেগুলো মুখস্থ করতে হবে। এ ছাড়া বিগত বছরের এমন ধরনের প্রশ্ন যেগুলো আগে এমসিকিউ হিসেবে এসেছিল, সেগুলোই লিখিত অংশে এসে থাকে।
গ্রন্থনা: শাহ বিলিয়া জুলফিকার

ক) বাংলা
বাংলা প্রথম পত্রের শব্দার্থ ও টিকা, লেখক পরিচিতি খুবই ভালো করে পড়তে হবে। পদ্যের ক্ষেত্রে কোন লাইনের পরে কোন লাইন আসে, সেটা মনে রাখতে হবে। কবিতার চরণগুলোর অর্থ বুঝে পড়ার চেষ্টা করা উচিত। ব্যাকরণের ক্ষেত্রে প্রথমে যে টপিকটা পড়বে, সেটার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ পড়ে এমসিকিউ প্র্যাকটিস করতে হবে। তখন যেসব ভুল যাবে, সেগুলো আবার ব্যাখ্যা দেখে বোঝার চেষ্টা করতে হবে। এভাবে বারবার এমসিকিউ প্র্যাকটিস করতে হবে। বিরচন বারবার পড়ার কোনো বিকল্প নেই। প্রতিদিন নতুন পড়ার পাশাপাশি আগে যেগুলো পড়া হয়েছে, সেগুলো রিভিশন দিতে হবে।
খ) ইংরেজি
গ্রামারের জন্য প্রথমেই একদম কঠিন কিছু না পড়ে আগে বেসিক ঠিক করতে হবে। এই জন্য আগে Sentence Structure, Voice, Degree, Tense এগুলো দেখা উচিত। তারপর Phrase & Clause, Parts of Speech Identification & Classification পড়া উচিত। Grammatical Rules মুখস্থ না করে বুঝে পড়তে হবে এবং বারবার এমসিকিউ প্র্যাকটিস করতে হবে। English for Today থেকে ব্যবসায় শিক্ষার পরীক্ষায় প্রশ্ন হয়নি কখনো, সে জন্য বইয়ের গল্পগুলো পড়ার আলাদাভাবে কোনো প্রয়োজন নেই।
Vocabulary একসঙ্গে অনেক না পড়ে সাপ্তাহিক একটা রুটিন করে তারপর প্রতিদিন কিছু নতুন শব্দ পড়ার সঙ্গে আগেরগুলো দেখতে হবে। যেগুলো মনে রাখতে কষ্ট হবে, দাগিয়ে রেখে সেগুলো বারবার দেখতে হবে। Vocabulary পড়ার সময় নতুন কোনো শব্দ যার স্পেলিং কঠিন একই সঙ্গে দেখে রাখা ভালো। কারণ, বর্তমানে স্পেলিংও আসে। এ ছাড়া Phase & Idioms-ও ভালো করে Vocabulary এর মতো পড়তে হবে। Appropriate Preposition সব মুখস্থ না করে বাক্যগুলো বারবার রিডিং পড়লে বাক্যগুলোর সঙ্গে নিজেকে পরিচিত করলে মনে রাখাটা সহজ হয়ে যাবে।
গ) হিসাববিজ্ঞান
ক্যালকুলেটর ছাড়া অঙ্ক করার প্র্যাকটিস প্রথম থেকেই করতে হবে। প্রথমে জাবেদার কনসেপ্ট ভালো করে বুঝতে হবে; বিশেষ করে সমন্বয় ও সংশোধনী জাবেদা। বড় নম্বরের পারসেন্টেজ বের করতে অনেকের সমস্যা হয়। এ জন্য যেকোনো সংখ্যার প্রথমে ১-১০% বের করে সেটা থেকে সহজে অন্য যেকোনো পারসেন্টেজ ক্যালকুলেটর ছাড়া সহজে বের করা যায়। নিয়মিত বিগত বছরে আসা এমসিকিউ প্র্যাকটিস করতে হবে। হিসাব সমীকরণ,
সমন্বয় জাবেদা, রেওয়ামিল, ব্যাংক সমন্বয় বিবরণী, হিসাববিজ্ঞানের নীতিমালা, অবচয়, ক্রয়-বিক্রয়সংক্রান্ত হিসাবনিকাশ—এই কনসেপ্টগুলো ভালো করে আয়ত্তে আনার চেষ্টা করবে।
ঘ) ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা
এই বিষয়ে খুব কম পড়েই ভালো করা যায়; কারণ, বেশির ভাগ পড়াই এইচএসসির সঙ্গে মিল রয়েছে। আবার বিগত বছরের প্রশ্ন সব সময় রিপিট হয় ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনায়। তাই বিগত বছরে যেকোনো পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো খুব ভালো করে পড়তে হবে। যেহেতু বর্ণনামূলক কোনো প্রশ্ন অ্যাডমিশন এক্সামে আসে না, তাই সংজ্ঞা মুখস্থ করার কোনো দরকার নেই। শিল্পের প্রকারভেদ, ব্যবসায় পরিবেশ, অংশীদারি ব্যবসায়, যৌথ মূলধনি ব্যবসায়, ব্যবস্থাপনার নীতি, পরিকল্পনা, সংগঠন, প্রেষণা—এই অধ্যায়গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ঙ) ফিন্যান্স, ব্যাংকিং এবং বিমা বা উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন
নিজেকে মূল্যায়ন করতে হবে, কোন বিষয়ে ভালো মার্ক তোলা সম্ভব নিজের পক্ষে। ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, কেউ অঙ্কে দুর্বল হলে ফিন্যান্স না নেওয়াই ভালো। আবার কারও যদি এইচএসসিতে এর কোনোটা না থেকে থাকে, তবে অ্যাডমিশন টাইমে একদম নতুন করে সেটা না পড়াই ভালো। ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা নিলে বেশি বেশি অঙ্ক করতে হবে এবং বিষয়গুলোর বেসিক ঠিক করে পড়তে হবে। উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণনের ক্ষেত্রে ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনার মতো কোনো একটি চ্যাপ্টার পড়া শেষ হলে বেশি বেশি এমসিকিউ করতে হবে।
লিখিত প্রস্তুতি
বাংলা টু ইংলিশ এবং ইংরেজি টু বাংলা অনুবাদ পড়তে হবে। যেসব প্রবাদ রয়েছে, সেগুলো মুখস্থ করে ফেলা এবং কালের সঙ্গে অনুবাদের পরিবর্তন বুঝতে হবে। বাংলা বাক্য শুদ্ধীকরণের জন্য বানান ও বাক্যের গঠন ভালো করে দেখে উত্তর করতে হবে। ইংলিশ বাক্য শুদ্ধীকরণের জন্য গ্রামার বুঝে সেন্টেন্স স্ট্রাকচার ঠিক আছে কি না দেখতে হবে।
হিসাববিজ্ঞানের জন্য এমসিকিউ করার সময় অপশনগুলো ঢেকে করার চেষ্টা করলে একসঙ্গে লিখিতের প্রস্তুতিও হয়ে যাবে। ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা, ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা বা উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণনের জন্য এমন যেসব তথ্য আছে, যার একটি নির্দিষ্ট উত্তর রয়েছে, সেগুলো মুখস্থ করতে হবে। এ ছাড়া বিগত বছরের এমন ধরনের প্রশ্ন যেগুলো আগে এমসিকিউ হিসেবে এসেছিল, সেগুলোই লিখিত অংশে এসে থাকে।
গ্রন্থনা: শাহ বিলিয়া জুলফিকার
শাহ বিলিয়া জুলফিকার

ক) বাংলা
বাংলা প্রথম পত্রের শব্দার্থ ও টিকা, লেখক পরিচিতি খুবই ভালো করে পড়তে হবে। পদ্যের ক্ষেত্রে কোন লাইনের পরে কোন লাইন আসে, সেটা মনে রাখতে হবে। কবিতার চরণগুলোর অর্থ বুঝে পড়ার চেষ্টা করা উচিত। ব্যাকরণের ক্ষেত্রে প্রথমে যে টপিকটা পড়বে, সেটার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ পড়ে এমসিকিউ প্র্যাকটিস করতে হবে। তখন যেসব ভুল যাবে, সেগুলো আবার ব্যাখ্যা দেখে বোঝার চেষ্টা করতে হবে। এভাবে বারবার এমসিকিউ প্র্যাকটিস করতে হবে। বিরচন বারবার পড়ার কোনো বিকল্প নেই। প্রতিদিন নতুন পড়ার পাশাপাশি আগে যেগুলো পড়া হয়েছে, সেগুলো রিভিশন দিতে হবে।
খ) ইংরেজি
গ্রামারের জন্য প্রথমেই একদম কঠিন কিছু না পড়ে আগে বেসিক ঠিক করতে হবে। এই জন্য আগে Sentence Structure, Voice, Degree, Tense এগুলো দেখা উচিত। তারপর Phrase & Clause, Parts of Speech Identification & Classification পড়া উচিত। Grammatical Rules মুখস্থ না করে বুঝে পড়তে হবে এবং বারবার এমসিকিউ প্র্যাকটিস করতে হবে। English for Today থেকে ব্যবসায় শিক্ষার পরীক্ষায় প্রশ্ন হয়নি কখনো, সে জন্য বইয়ের গল্পগুলো পড়ার আলাদাভাবে কোনো প্রয়োজন নেই।
Vocabulary একসঙ্গে অনেক না পড়ে সাপ্তাহিক একটা রুটিন করে তারপর প্রতিদিন কিছু নতুন শব্দ পড়ার সঙ্গে আগেরগুলো দেখতে হবে। যেগুলো মনে রাখতে কষ্ট হবে, দাগিয়ে রেখে সেগুলো বারবার দেখতে হবে। Vocabulary পড়ার সময় নতুন কোনো শব্দ যার স্পেলিং কঠিন একই সঙ্গে দেখে রাখা ভালো। কারণ, বর্তমানে স্পেলিংও আসে। এ ছাড়া Phase & Idioms-ও ভালো করে Vocabulary এর মতো পড়তে হবে। Appropriate Preposition সব মুখস্থ না করে বাক্যগুলো বারবার রিডিং পড়লে বাক্যগুলোর সঙ্গে নিজেকে পরিচিত করলে মনে রাখাটা সহজ হয়ে যাবে।
গ) হিসাববিজ্ঞান
ক্যালকুলেটর ছাড়া অঙ্ক করার প্র্যাকটিস প্রথম থেকেই করতে হবে। প্রথমে জাবেদার কনসেপ্ট ভালো করে বুঝতে হবে; বিশেষ করে সমন্বয় ও সংশোধনী জাবেদা। বড় নম্বরের পারসেন্টেজ বের করতে অনেকের সমস্যা হয়। এ জন্য যেকোনো সংখ্যার প্রথমে ১-১০% বের করে সেটা থেকে সহজে অন্য যেকোনো পারসেন্টেজ ক্যালকুলেটর ছাড়া সহজে বের করা যায়। নিয়মিত বিগত বছরে আসা এমসিকিউ প্র্যাকটিস করতে হবে। হিসাব সমীকরণ,
সমন্বয় জাবেদা, রেওয়ামিল, ব্যাংক সমন্বয় বিবরণী, হিসাববিজ্ঞানের নীতিমালা, অবচয়, ক্রয়-বিক্রয়সংক্রান্ত হিসাবনিকাশ—এই কনসেপ্টগুলো ভালো করে আয়ত্তে আনার চেষ্টা করবে।
ঘ) ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা
এই বিষয়ে খুব কম পড়েই ভালো করা যায়; কারণ, বেশির ভাগ পড়াই এইচএসসির সঙ্গে মিল রয়েছে। আবার বিগত বছরের প্রশ্ন সব সময় রিপিট হয় ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনায়। তাই বিগত বছরে যেকোনো পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো খুব ভালো করে পড়তে হবে। যেহেতু বর্ণনামূলক কোনো প্রশ্ন অ্যাডমিশন এক্সামে আসে না, তাই সংজ্ঞা মুখস্থ করার কোনো দরকার নেই। শিল্পের প্রকারভেদ, ব্যবসায় পরিবেশ, অংশীদারি ব্যবসায়, যৌথ মূলধনি ব্যবসায়, ব্যবস্থাপনার নীতি, পরিকল্পনা, সংগঠন, প্রেষণা—এই অধ্যায়গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ঙ) ফিন্যান্স, ব্যাংকিং এবং বিমা বা উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন
নিজেকে মূল্যায়ন করতে হবে, কোন বিষয়ে ভালো মার্ক তোলা সম্ভব নিজের পক্ষে। ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, কেউ অঙ্কে দুর্বল হলে ফিন্যান্স না নেওয়াই ভালো। আবার কারও যদি এইচএসসিতে এর কোনোটা না থেকে থাকে, তবে অ্যাডমিশন টাইমে একদম নতুন করে সেটা না পড়াই ভালো। ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা নিলে বেশি বেশি অঙ্ক করতে হবে এবং বিষয়গুলোর বেসিক ঠিক করে পড়তে হবে। উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণনের ক্ষেত্রে ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনার মতো কোনো একটি চ্যাপ্টার পড়া শেষ হলে বেশি বেশি এমসিকিউ করতে হবে।
লিখিত প্রস্তুতি
বাংলা টু ইংলিশ এবং ইংরেজি টু বাংলা অনুবাদ পড়তে হবে। যেসব প্রবাদ রয়েছে, সেগুলো মুখস্থ করে ফেলা এবং কালের সঙ্গে অনুবাদের পরিবর্তন বুঝতে হবে। বাংলা বাক্য শুদ্ধীকরণের জন্য বানান ও বাক্যের গঠন ভালো করে দেখে উত্তর করতে হবে। ইংলিশ বাক্য শুদ্ধীকরণের জন্য গ্রামার বুঝে সেন্টেন্স স্ট্রাকচার ঠিক আছে কি না দেখতে হবে।
হিসাববিজ্ঞানের জন্য এমসিকিউ করার সময় অপশনগুলো ঢেকে করার চেষ্টা করলে একসঙ্গে লিখিতের প্রস্তুতিও হয়ে যাবে। ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা, ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা বা উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণনের জন্য এমন যেসব তথ্য আছে, যার একটি নির্দিষ্ট উত্তর রয়েছে, সেগুলো মুখস্থ করতে হবে। এ ছাড়া বিগত বছরের এমন ধরনের প্রশ্ন যেগুলো আগে এমসিকিউ হিসেবে এসেছিল, সেগুলোই লিখিত অংশে এসে থাকে।
গ্রন্থনা: শাহ বিলিয়া জুলফিকার

ক) বাংলা
বাংলা প্রথম পত্রের শব্দার্থ ও টিকা, লেখক পরিচিতি খুবই ভালো করে পড়তে হবে। পদ্যের ক্ষেত্রে কোন লাইনের পরে কোন লাইন আসে, সেটা মনে রাখতে হবে। কবিতার চরণগুলোর অর্থ বুঝে পড়ার চেষ্টা করা উচিত। ব্যাকরণের ক্ষেত্রে প্রথমে যে টপিকটা পড়বে, সেটার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ পড়ে এমসিকিউ প্র্যাকটিস করতে হবে। তখন যেসব ভুল যাবে, সেগুলো আবার ব্যাখ্যা দেখে বোঝার চেষ্টা করতে হবে। এভাবে বারবার এমসিকিউ প্র্যাকটিস করতে হবে। বিরচন বারবার পড়ার কোনো বিকল্প নেই। প্রতিদিন নতুন পড়ার পাশাপাশি আগে যেগুলো পড়া হয়েছে, সেগুলো রিভিশন দিতে হবে।
খ) ইংরেজি
গ্রামারের জন্য প্রথমেই একদম কঠিন কিছু না পড়ে আগে বেসিক ঠিক করতে হবে। এই জন্য আগে Sentence Structure, Voice, Degree, Tense এগুলো দেখা উচিত। তারপর Phrase & Clause, Parts of Speech Identification & Classification পড়া উচিত। Grammatical Rules মুখস্থ না করে বুঝে পড়তে হবে এবং বারবার এমসিকিউ প্র্যাকটিস করতে হবে। English for Today থেকে ব্যবসায় শিক্ষার পরীক্ষায় প্রশ্ন হয়নি কখনো, সে জন্য বইয়ের গল্পগুলো পড়ার আলাদাভাবে কোনো প্রয়োজন নেই।
Vocabulary একসঙ্গে অনেক না পড়ে সাপ্তাহিক একটা রুটিন করে তারপর প্রতিদিন কিছু নতুন শব্দ পড়ার সঙ্গে আগেরগুলো দেখতে হবে। যেগুলো মনে রাখতে কষ্ট হবে, দাগিয়ে রেখে সেগুলো বারবার দেখতে হবে। Vocabulary পড়ার সময় নতুন কোনো শব্দ যার স্পেলিং কঠিন একই সঙ্গে দেখে রাখা ভালো। কারণ, বর্তমানে স্পেলিংও আসে। এ ছাড়া Phase & Idioms-ও ভালো করে Vocabulary এর মতো পড়তে হবে। Appropriate Preposition সব মুখস্থ না করে বাক্যগুলো বারবার রিডিং পড়লে বাক্যগুলোর সঙ্গে নিজেকে পরিচিত করলে মনে রাখাটা সহজ হয়ে যাবে।
গ) হিসাববিজ্ঞান
ক্যালকুলেটর ছাড়া অঙ্ক করার প্র্যাকটিস প্রথম থেকেই করতে হবে। প্রথমে জাবেদার কনসেপ্ট ভালো করে বুঝতে হবে; বিশেষ করে সমন্বয় ও সংশোধনী জাবেদা। বড় নম্বরের পারসেন্টেজ বের করতে অনেকের সমস্যা হয়। এ জন্য যেকোনো সংখ্যার প্রথমে ১-১০% বের করে সেটা থেকে সহজে অন্য যেকোনো পারসেন্টেজ ক্যালকুলেটর ছাড়া সহজে বের করা যায়। নিয়মিত বিগত বছরে আসা এমসিকিউ প্র্যাকটিস করতে হবে। হিসাব সমীকরণ,
সমন্বয় জাবেদা, রেওয়ামিল, ব্যাংক সমন্বয় বিবরণী, হিসাববিজ্ঞানের নীতিমালা, অবচয়, ক্রয়-বিক্রয়সংক্রান্ত হিসাবনিকাশ—এই কনসেপ্টগুলো ভালো করে আয়ত্তে আনার চেষ্টা করবে।
ঘ) ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা
এই বিষয়ে খুব কম পড়েই ভালো করা যায়; কারণ, বেশির ভাগ পড়াই এইচএসসির সঙ্গে মিল রয়েছে। আবার বিগত বছরের প্রশ্ন সব সময় রিপিট হয় ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনায়। তাই বিগত বছরে যেকোনো পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো খুব ভালো করে পড়তে হবে। যেহেতু বর্ণনামূলক কোনো প্রশ্ন অ্যাডমিশন এক্সামে আসে না, তাই সংজ্ঞা মুখস্থ করার কোনো দরকার নেই। শিল্পের প্রকারভেদ, ব্যবসায় পরিবেশ, অংশীদারি ব্যবসায়, যৌথ মূলধনি ব্যবসায়, ব্যবস্থাপনার নীতি, পরিকল্পনা, সংগঠন, প্রেষণা—এই অধ্যায়গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ঙ) ফিন্যান্স, ব্যাংকিং এবং বিমা বা উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন
নিজেকে মূল্যায়ন করতে হবে, কোন বিষয়ে ভালো মার্ক তোলা সম্ভব নিজের পক্ষে। ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, কেউ অঙ্কে দুর্বল হলে ফিন্যান্স না নেওয়াই ভালো। আবার কারও যদি এইচএসসিতে এর কোনোটা না থেকে থাকে, তবে অ্যাডমিশন টাইমে একদম নতুন করে সেটা না পড়াই ভালো। ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা নিলে বেশি বেশি অঙ্ক করতে হবে এবং বিষয়গুলোর বেসিক ঠিক করে পড়তে হবে। উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণনের ক্ষেত্রে ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনার মতো কোনো একটি চ্যাপ্টার পড়া শেষ হলে বেশি বেশি এমসিকিউ করতে হবে।
লিখিত প্রস্তুতি
বাংলা টু ইংলিশ এবং ইংরেজি টু বাংলা অনুবাদ পড়তে হবে। যেসব প্রবাদ রয়েছে, সেগুলো মুখস্থ করে ফেলা এবং কালের সঙ্গে অনুবাদের পরিবর্তন বুঝতে হবে। বাংলা বাক্য শুদ্ধীকরণের জন্য বানান ও বাক্যের গঠন ভালো করে দেখে উত্তর করতে হবে। ইংলিশ বাক্য শুদ্ধীকরণের জন্য গ্রামার বুঝে সেন্টেন্স স্ট্রাকচার ঠিক আছে কি না দেখতে হবে।
হিসাববিজ্ঞানের জন্য এমসিকিউ করার সময় অপশনগুলো ঢেকে করার চেষ্টা করলে একসঙ্গে লিখিতের প্রস্তুতিও হয়ে যাবে। ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা, ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা বা উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণনের জন্য এমন যেসব তথ্য আছে, যার একটি নির্দিষ্ট উত্তর রয়েছে, সেগুলো মুখস্থ করতে হবে। এ ছাড়া বিগত বছরের এমন ধরনের প্রশ্ন যেগুলো আগে এমসিকিউ হিসেবে এসেছিল, সেগুলোই লিখিত অংশে এসে থাকে।
গ্রন্থনা: শাহ বিলিয়া জুলফিকার

আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
১ দিন আগে
কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
২ দিন আগে
বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
এস এম মাসুদুল হক বলেন, ‘আমরা আবেদন করা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদনের জন্য ফাইল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠিয়েছিলাম। শর্তসাপেক্ষে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্তির অনুমোদন দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়।’
মাসুদুল হক আরও বলেন, ১ হাজার ৮৯টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার মধ্যে যেগুলো চলতি বছর জারি করা এমপিও নীতিমালার শর্ত পূরণ করেছে, সেগুলোকে এমপিওভুক্ত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগকে। যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্ত করা হবে।
দেড় হাজারের বেশি অনুদানভুক্ত স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির আবেদন গত ৮ থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত গ্রহণ করেছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, দেশে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৫১৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক প্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা ও সহকারী শিক্ষকেরা তিন হাজার টাকা করে অনুদান পেয়ে থাকেন। এর বাইরে দেশে আরও ৫ হাজার ৯৩২টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে, যেগুলো সরকারি কোনো অনুদান পায় না।
শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে এ বছরের শুরুতে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোকে প্রথমে এমপিওভুক্ত করে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দিয়েছিল কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
দীর্ঘদিন ধরে জাতীয়করণের দাবি জানিয়ে আসা স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষকেরা জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলেন দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর। এর মধ্যে তাঁদের এক পদযাত্রায় পুলিশ লাঠিপেটা ও জলকামান ব্যবহার করে। বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের পিটুনির সে ঘটনা আলোড়ন তোলে। এর একপর্যায়ে গত ২৮ জানুয়ারি ইবতেদায়ি মাদ্রাসাকে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দেন মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
গত ২৫ জুন ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিমালা জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর মোট ছয়টি পদ এমপিওভুক্ত হবে। ইবতেদায়ির প্রধান বেতন পাবেন দশম গ্রেডে আর সাধারণ, বিজ্ঞান ও আরবি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের বেতন হবে ১৩তম গ্রেডে। আর ক্বারী বা নুরানি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকেরা ১৬তম গ্রেডে বেতন পাবেন। আর প্রতিটি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার অফিস সহায়ক পদ সৃষ্টি করা হয়েছে, যে পদে নিয়োগপ্রাপ্তরা ২০তম গ্রেডে বেতন পাবেন।
নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর শিক্ষক পদে এনটিআরসিএর সুপারিশের ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। আর নীতিমালায় মাদ্রাসাগুলোর ম্যানেজিং কমিটি গঠনের নির্দেশনা এসেছে। প্রধান শিক্ষক ও অফিস সহায়ক পদে ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ হবে বলে নীতিমালায় জানানো হয়েছে।
এমপিওভুক্তির জন্য ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়েছে। একাডেমিক স্বীকৃতি, প্রতিষ্ঠানের জমি, প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা, বার্ষিক পরীক্ষার গড় নম্বর, পরিবেশ ইত্যাদি সূচকে নম্বর নির্ধারণ করে মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং করা হবে।
নীতিমালায় মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের এমপিও কমিটি গঠন করা হয়েছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর মাদ্রাসাগুলোর কাগজপত্র যাচাই করে এমপিও দেবে। প্রথমে মাদ্রাসাগুলোকে এমপিও কোড দেওয়া হবে। শিক্ষক-কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির তারিখ থেকে বা এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে শূন্য পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে যোগদানের তারিখ থেকে এমপিও পাবেন।
বিক্ষোভ-মিছিল করেননি শিক্ষকেরা
সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দাবিতে আজ বিক্ষোভ-মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকেরা। তবে প্রধান উপদেষ্টা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদন দেওয়ায় তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করেননি। তবে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
জানতে চাইলে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষক ঐক্য জোট আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক শামসুল আলম আজ সন্ধ্যায় বলেন, ‘১ হাজার ৮৯টি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির জন্য প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় অনুমোদন দিয়েছেন বলে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তাঁরা আমাদের বিক্ষোভ-মিছিল না করার অনুরোধ করেছেন। তাই আমরা বিক্ষোভ-মিছিল করিনি। তবে আমরা লাগাতার অবস্থান চালিয়ে যাব। আপাতত আমরা কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করছি না।’

আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
এস এম মাসুদুল হক বলেন, ‘আমরা আবেদন করা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদনের জন্য ফাইল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠিয়েছিলাম। শর্তসাপেক্ষে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্তির অনুমোদন দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়।’
মাসুদুল হক আরও বলেন, ১ হাজার ৮৯টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার মধ্যে যেগুলো চলতি বছর জারি করা এমপিও নীতিমালার শর্ত পূরণ করেছে, সেগুলোকে এমপিওভুক্ত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগকে। যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্ত করা হবে।
দেড় হাজারের বেশি অনুদানভুক্ত স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির আবেদন গত ৮ থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত গ্রহণ করেছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, দেশে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৫১৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক প্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা ও সহকারী শিক্ষকেরা তিন হাজার টাকা করে অনুদান পেয়ে থাকেন। এর বাইরে দেশে আরও ৫ হাজার ৯৩২টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে, যেগুলো সরকারি কোনো অনুদান পায় না।
শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে এ বছরের শুরুতে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোকে প্রথমে এমপিওভুক্ত করে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দিয়েছিল কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
দীর্ঘদিন ধরে জাতীয়করণের দাবি জানিয়ে আসা স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষকেরা জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলেন দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর। এর মধ্যে তাঁদের এক পদযাত্রায় পুলিশ লাঠিপেটা ও জলকামান ব্যবহার করে। বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের পিটুনির সে ঘটনা আলোড়ন তোলে। এর একপর্যায়ে গত ২৮ জানুয়ারি ইবতেদায়ি মাদ্রাসাকে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দেন মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
গত ২৫ জুন ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিমালা জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর মোট ছয়টি পদ এমপিওভুক্ত হবে। ইবতেদায়ির প্রধান বেতন পাবেন দশম গ্রেডে আর সাধারণ, বিজ্ঞান ও আরবি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের বেতন হবে ১৩তম গ্রেডে। আর ক্বারী বা নুরানি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকেরা ১৬তম গ্রেডে বেতন পাবেন। আর প্রতিটি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার অফিস সহায়ক পদ সৃষ্টি করা হয়েছে, যে পদে নিয়োগপ্রাপ্তরা ২০তম গ্রেডে বেতন পাবেন।
নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর শিক্ষক পদে এনটিআরসিএর সুপারিশের ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। আর নীতিমালায় মাদ্রাসাগুলোর ম্যানেজিং কমিটি গঠনের নির্দেশনা এসেছে। প্রধান শিক্ষক ও অফিস সহায়ক পদে ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ হবে বলে নীতিমালায় জানানো হয়েছে।
এমপিওভুক্তির জন্য ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়েছে। একাডেমিক স্বীকৃতি, প্রতিষ্ঠানের জমি, প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা, বার্ষিক পরীক্ষার গড় নম্বর, পরিবেশ ইত্যাদি সূচকে নম্বর নির্ধারণ করে মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং করা হবে।
নীতিমালায় মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের এমপিও কমিটি গঠন করা হয়েছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর মাদ্রাসাগুলোর কাগজপত্র যাচাই করে এমপিও দেবে। প্রথমে মাদ্রাসাগুলোকে এমপিও কোড দেওয়া হবে। শিক্ষক-কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির তারিখ থেকে বা এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে শূন্য পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে যোগদানের তারিখ থেকে এমপিও পাবেন।
বিক্ষোভ-মিছিল করেননি শিক্ষকেরা
সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দাবিতে আজ বিক্ষোভ-মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকেরা। তবে প্রধান উপদেষ্টা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদন দেওয়ায় তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করেননি। তবে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
জানতে চাইলে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষক ঐক্য জোট আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক শামসুল আলম আজ সন্ধ্যায় বলেন, ‘১ হাজার ৮৯টি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির জন্য প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় অনুমোদন দিয়েছেন বলে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তাঁরা আমাদের বিক্ষোভ-মিছিল না করার অনুরোধ করেছেন। তাই আমরা বিক্ষোভ-মিছিল করিনি। তবে আমরা লাগাতার অবস্থান চালিয়ে যাব। আপাতত আমরা কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করছি না।’

বাংলা প্রথম পত্রের শব্দার্থ ও টিকা, লেখক পরিচিতি খুবই ভালো করে পড়তে হবে। পদ্যের ক্ষেত্রে কোন লাইনের পরে কোন লাইন আসে, সেটা মনে রাখতে হবে। কবিতার চরণগুলোর অর্থ বুঝে পড়ার চেষ্টা করা উচিত। ব্যাকরণের ক্ষেত্রে প্রথমে যে টপিকটা পড়বে, সেটার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ পড়ে এমসিকিউ প্র্যাকটিস করতে হবে।
২৯ জানুয়ারি ২০২৫
কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
২ দিন আগে
বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আজ সোমবার দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিদ্যালয়ের অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান বলেন, গতকাল রোববার বিধিমালাটি সংশোধনের গেজেট জারি হয়েছে। গত আগস্টে জারি করা বিধিমালায় ৪ ক্যাটাগরির পদ থাকলেও সংশোধনে দুটি ক্যাটাগরি রাখা হয়েছে। সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের পদটি নতুন বিধিমালায় নেই।
সমালোচনার মুখে পদগুলো বাতিল করা হলো কি না—জানতে চাইলে কোনো মন্তব্য করতে চাননি এ কর্মকর্তা। তিনি বলেন, ‘আপনারা এটি খতিয়ে দেখতে পারেন।’
এ ছাড়া বিধিমালায় একটি ‘শব্দগত পরিবর্তন’ আনা হয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান।
মাসুদ আকতার বলেন, ‘আগের বিধিমালায় মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ পাওয়া পদগুলোর মধ্যে ২০ শতাংশ পদ বিজ্ঞান বিষয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারীরা ও অন্য ৮০ শতাংশ পদ অন্যান্য বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন বলে উল্লেখ ছিল। এখানে একটি শব্দগত ভুল হয়েছিল আমাদের, মনে হচ্ছিল, ৮০ শতাংশ পদে বিজ্ঞান ছাড়া অন্যান্য বিষয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন। কিন্তু আসলে কোটা ছাড়া পদের ওই ৮০ শতাংশ ছিল কমন। অর্থাৎ বিজ্ঞান বা অন্যান্য বিষয়ের ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন।’
মাসুদ আকতার খান আরও বলেন, তাই বিধিমালার কোটার বাইরের ৮০ শতাংশ পদের ক্ষেত্রে ‘অন্যান্য বিষয়ে’ শব্দবন্ধকে ‘বিজ্ঞানসহ অন্যান্য বিষয়ে অন্যূন’ শব্দবন্ধ দ্বারা প্রতিস্থাপন করা হয়েছে।
গত ২৮ আগস্ট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নিয়োগ বিধিমালার প্রজ্ঞাপন জারি হয়। নতুন বিধিমালায় সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের দুটি পদ নতুন করে সৃষ্টি করা হয়েছিল। কিন্তু এর পর থেকে ধর্মভিত্তিক সংগঠনগুলো সংগীত বিষয়ের সহকারী শিক্ষক পদটি সৃষ্টি নিয়ে সমালোচনা শুরু করে।
গত ১৬ সেপ্টেম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নিয়োগ বিধিমালায় সংগীত বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের পদ সৃষ্টির সমালোচনা করে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম।
একই দিন এক সেমিনারে সংগীত শিক্ষক পদ সৃষ্টির কঠোর সমালোচনা করেন জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নেতারা।
এর আগে গত ৬ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক স্তরে সংগীত শিক্ষক নিয়োগের পদক্ষেপকে ‘ইসলামবিরোধী অ্যাজেন্ডা’ আখ্যা দিয়ে এ-সংক্রান্ত বিধিমালা বাতিলের দাবি জানিয়েছিল হেফাজতে ইসলাম।

কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আজ সোমবার দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিদ্যালয়ের অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান বলেন, গতকাল রোববার বিধিমালাটি সংশোধনের গেজেট জারি হয়েছে। গত আগস্টে জারি করা বিধিমালায় ৪ ক্যাটাগরির পদ থাকলেও সংশোধনে দুটি ক্যাটাগরি রাখা হয়েছে। সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের পদটি নতুন বিধিমালায় নেই।
সমালোচনার মুখে পদগুলো বাতিল করা হলো কি না—জানতে চাইলে কোনো মন্তব্য করতে চাননি এ কর্মকর্তা। তিনি বলেন, ‘আপনারা এটি খতিয়ে দেখতে পারেন।’
এ ছাড়া বিধিমালায় একটি ‘শব্দগত পরিবর্তন’ আনা হয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান।
মাসুদ আকতার বলেন, ‘আগের বিধিমালায় মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ পাওয়া পদগুলোর মধ্যে ২০ শতাংশ পদ বিজ্ঞান বিষয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারীরা ও অন্য ৮০ শতাংশ পদ অন্যান্য বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন বলে উল্লেখ ছিল। এখানে একটি শব্দগত ভুল হয়েছিল আমাদের, মনে হচ্ছিল, ৮০ শতাংশ পদে বিজ্ঞান ছাড়া অন্যান্য বিষয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন। কিন্তু আসলে কোটা ছাড়া পদের ওই ৮০ শতাংশ ছিল কমন। অর্থাৎ বিজ্ঞান বা অন্যান্য বিষয়ের ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন।’
মাসুদ আকতার খান আরও বলেন, তাই বিধিমালার কোটার বাইরের ৮০ শতাংশ পদের ক্ষেত্রে ‘অন্যান্য বিষয়ে’ শব্দবন্ধকে ‘বিজ্ঞানসহ অন্যান্য বিষয়ে অন্যূন’ শব্দবন্ধ দ্বারা প্রতিস্থাপন করা হয়েছে।
গত ২৮ আগস্ট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নিয়োগ বিধিমালার প্রজ্ঞাপন জারি হয়। নতুন বিধিমালায় সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের দুটি পদ নতুন করে সৃষ্টি করা হয়েছিল। কিন্তু এর পর থেকে ধর্মভিত্তিক সংগঠনগুলো সংগীত বিষয়ের সহকারী শিক্ষক পদটি সৃষ্টি নিয়ে সমালোচনা শুরু করে।
গত ১৬ সেপ্টেম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নিয়োগ বিধিমালায় সংগীত বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের পদ সৃষ্টির সমালোচনা করে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম।
একই দিন এক সেমিনারে সংগীত শিক্ষক পদ সৃষ্টির কঠোর সমালোচনা করেন জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নেতারা।
এর আগে গত ৬ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক স্তরে সংগীত শিক্ষক নিয়োগের পদক্ষেপকে ‘ইসলামবিরোধী অ্যাজেন্ডা’ আখ্যা দিয়ে এ-সংক্রান্ত বিধিমালা বাতিলের দাবি জানিয়েছিল হেফাজতে ইসলাম।

বাংলা প্রথম পত্রের শব্দার্থ ও টিকা, লেখক পরিচিতি খুবই ভালো করে পড়তে হবে। পদ্যের ক্ষেত্রে কোন লাইনের পরে কোন লাইন আসে, সেটা মনে রাখতে হবে। কবিতার চরণগুলোর অর্থ বুঝে পড়ার চেষ্টা করা উচিত। ব্যাকরণের ক্ষেত্রে প্রথমে যে টপিকটা পড়বে, সেটার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ পড়ে এমসিকিউ প্র্যাকটিস করতে হবে।
২৯ জানুয়ারি ২০২৫
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
১ দিন আগে
বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
২ দিন আগে
বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
২ দিন আগেমো. আশিকুর রহমান

বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
ক্যাডেট কলেজগুলো প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল শাখার তত্ত্বাবধানে পরিচালিত আবাসিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এখানে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব, ক্রীড়া ও নৈতিকতা চর্চার মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠে।
বর্তমানে দেশে মোট ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে। ছেলেদের জন্য ৯টি: ফৌজদারহাট (চট্টগ্রাম), ঝিনাইদহ, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল), রাজশাহী, সিলেট, রংপুর, বরিশাল, পাবনা ও কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ। মেয়েদের জন্য ৩টি: ময়মনসিংহ, ফেনী ও জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ।
অনলাইনে আবেদন যেভাবে
অনলাইনে আবেদন করতে হবে নিচের যেকোনো ওয়েবসাইট থেকে
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
১. পঞ্চম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার সত্যায়িত সনদ (ইংরেজি মাধ্যমের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।
২. জন্মসনদের সত্যায়িত ফটোকপি।
৩. বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের
৪. মা-বাবা বা অভিভাবকের মাসিক আয়ের প্রত্যয়নপত্র।
৫. মা ও বাবার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।
গুরুত্বপূর্ণ সময়সূচি ধাপ তারিখ ও সময়
আবেদন শুরু ১ নভেম্বর ২০২৫, সকাল ৮টা
আবেদন শেষ ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, বিকেল ৫টা
প্রবেশপত্র সংগ্রহ ১১ ডিসেম্বর থেকে পরীক্ষার আগের দিন পর্যন্ত লিখিত পরীক্ষা ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, সকাল ১০টা–বেলা ১টা
ভর্তি পরীক্ষা হবে যেমন
ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ষষ্ঠ শ্রেণির সিলেবাসের আলোকে, মোট ৩০০ নম্বরের রচনামূলক পদ্ধতিতে।
বিষয় নম্বর
ইংরেজি ১০০
গণিত ১০০
বাংলা ৬০
সাধারণ জ্ঞান ৪০
পরীক্ষার বিষয়বস্তু সংক্ষেপে
আবেদনকারীর যোগ্যতা
যারা আবেদন করতে পারবে না
যেসব প্রার্থী আগে ক্যাডেট কলেজের ভর্তি পরীক্ষায় লিখিত, মৌখিক বা স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অযোগ্য বিবেচিত হয়েছে, তারা পুনরায় আবেদন করতে পারবে না। এ ছাড়া নিম্নোক্ত অবস্থায় আবেদন অগ্রহণযোগ্য হবে—গ্রস নকনী, ফ্ল্যাট ফুট, কালার ব্লাইন্ড, অতিরিক্ত ওজন, অ্যাজমা, মৃগী, হৃদ্রোগ, বাত, যক্ষ্মা, হেপাটাইটিস, রাতকানা, ডায়াবেটিস, হেমোফিলিয়া, কিংবা বিছানায় প্রস্রাবের অভ্যাস থাকলে।
তথ্যসূত্র: ক্যাডেট কলেজ ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৬

বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
ক্যাডেট কলেজগুলো প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল শাখার তত্ত্বাবধানে পরিচালিত আবাসিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এখানে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব, ক্রীড়া ও নৈতিকতা চর্চার মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠে।
বর্তমানে দেশে মোট ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে। ছেলেদের জন্য ৯টি: ফৌজদারহাট (চট্টগ্রাম), ঝিনাইদহ, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল), রাজশাহী, সিলেট, রংপুর, বরিশাল, পাবনা ও কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ। মেয়েদের জন্য ৩টি: ময়মনসিংহ, ফেনী ও জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ।
অনলাইনে আবেদন যেভাবে
অনলাইনে আবেদন করতে হবে নিচের যেকোনো ওয়েবসাইট থেকে
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
১. পঞ্চম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার সত্যায়িত সনদ (ইংরেজি মাধ্যমের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।
২. জন্মসনদের সত্যায়িত ফটোকপি।
৩. বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের
৪. মা-বাবা বা অভিভাবকের মাসিক আয়ের প্রত্যয়নপত্র।
৫. মা ও বাবার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।
গুরুত্বপূর্ণ সময়সূচি ধাপ তারিখ ও সময়
আবেদন শুরু ১ নভেম্বর ২০২৫, সকাল ৮টা
আবেদন শেষ ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, বিকেল ৫টা
প্রবেশপত্র সংগ্রহ ১১ ডিসেম্বর থেকে পরীক্ষার আগের দিন পর্যন্ত লিখিত পরীক্ষা ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, সকাল ১০টা–বেলা ১টা
ভর্তি পরীক্ষা হবে যেমন
ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ষষ্ঠ শ্রেণির সিলেবাসের আলোকে, মোট ৩০০ নম্বরের রচনামূলক পদ্ধতিতে।
বিষয় নম্বর
ইংরেজি ১০০
গণিত ১০০
বাংলা ৬০
সাধারণ জ্ঞান ৪০
পরীক্ষার বিষয়বস্তু সংক্ষেপে
আবেদনকারীর যোগ্যতা
যারা আবেদন করতে পারবে না
যেসব প্রার্থী আগে ক্যাডেট কলেজের ভর্তি পরীক্ষায় লিখিত, মৌখিক বা স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অযোগ্য বিবেচিত হয়েছে, তারা পুনরায় আবেদন করতে পারবে না। এ ছাড়া নিম্নোক্ত অবস্থায় আবেদন অগ্রহণযোগ্য হবে—গ্রস নকনী, ফ্ল্যাট ফুট, কালার ব্লাইন্ড, অতিরিক্ত ওজন, অ্যাজমা, মৃগী, হৃদ্রোগ, বাত, যক্ষ্মা, হেপাটাইটিস, রাতকানা, ডায়াবেটিস, হেমোফিলিয়া, কিংবা বিছানায় প্রস্রাবের অভ্যাস থাকলে।
তথ্যসূত্র: ক্যাডেট কলেজ ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৬

বাংলা প্রথম পত্রের শব্দার্থ ও টিকা, লেখক পরিচিতি খুবই ভালো করে পড়তে হবে। পদ্যের ক্ষেত্রে কোন লাইনের পরে কোন লাইন আসে, সেটা মনে রাখতে হবে। কবিতার চরণগুলোর অর্থ বুঝে পড়ার চেষ্টা করা উচিত। ব্যাকরণের ক্ষেত্রে প্রথমে যে টপিকটা পড়বে, সেটার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ পড়ে এমসিকিউ প্র্যাকটিস করতে হবে।
২৯ জানুয়ারি ২০২৫
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
১ দিন আগে
কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
১ দিন আগে
বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
২ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি অব চায়না (ইউএসটিসি) এবং ইউনিভার্সিটি অব চায়নিজ একাডেমি অব সায়েন্সেস (ইউসিএএস) থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
সুযোগ-সুবিধা
চীনের বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে কোনো ফি লাগবে না। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের পুরো কোর্সেরও টিউশন নেই। শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে মাসিক ভাতার ব্যবস্থা। স্নাতকোত্তরের জন্য প্রতি মাসে থাকছে ৩ হাজার ইউয়ান আর পিএইচডির জন্য ৬ হাজার থেকে ৭ হাজার ইউয়ান। থাকছে বিমানভাড়া ও সম্পূর্ণ মেডিকেল ইনস্যুরেন্স সুবিধা। বৃত্তিটির আওতায় তরুণেরা বিশ্বমানের গবেষণা পরিবেশে নিজের দক্ষতা গড়ে তুলতে পারবেন। যাঁরা চীনে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখছেন, তাঁদের জন্য এএনএসও স্কলারশিপ হতে পারে এক অনন্য সুযোগ।
আবেদনের যোগ্যতা
এএনএসও স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে হলে প্রার্থীদের কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রথমত, আবেদনকারী অবশ্যই চীনের নাগরিক নন, এমন প্রার্থী হতে হবে। স্নাতকোত্তর ডিগ্রির ক্ষেত্রে প্রার্থীর জন্ম ১ জানুয়ারি ১৯৯৬ বা তার পরে হতে হবে। আর পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারীর জন্ম হতে হবে ১ জানুয়ারি ১৯৯১ বা তার পরে। প্রার্থীদের ইংরেজি বা চীনা ভাষায় দক্ষতা থাকতে হবে।
বৃত্তির সংখ্যা
প্রতিবছর ২০০টি স্নাতকোত্তর ও ৩০০টি পিএইচডি বৃত্তি দেওয়া হয়।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
এএনএসও স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে প্রয়োজনীয় নথিপত্রও প্রস্তুত রাখতে হবে। এগুলো হলো পাসপোর্টের কপি, হালনাগাদ করা সিভি, গবেষণা অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত পরিচিতি, দুটি সুপারিশপত্র, গবেষণা প্রস্তাবনা, ভাষা দক্ষতার প্রমাণপত্র ও শারীরিক সুস্থতার সনদ। স্নাতকোত্তর ডিগ্রির জন্য আবেদন করতে স্নাতকের সনদ ও পিএইচডি ডিগ্রির জন্য স্নাতকোত্তরের সনদ থাকতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ জানুয়ারি, ২০২৬।

বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি অব চায়না (ইউএসটিসি) এবং ইউনিভার্সিটি অব চায়নিজ একাডেমি অব সায়েন্সেস (ইউসিএএস) থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
সুযোগ-সুবিধা
চীনের বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে কোনো ফি লাগবে না। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের পুরো কোর্সেরও টিউশন নেই। শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে মাসিক ভাতার ব্যবস্থা। স্নাতকোত্তরের জন্য প্রতি মাসে থাকছে ৩ হাজার ইউয়ান আর পিএইচডির জন্য ৬ হাজার থেকে ৭ হাজার ইউয়ান। থাকছে বিমানভাড়া ও সম্পূর্ণ মেডিকেল ইনস্যুরেন্স সুবিধা। বৃত্তিটির আওতায় তরুণেরা বিশ্বমানের গবেষণা পরিবেশে নিজের দক্ষতা গড়ে তুলতে পারবেন। যাঁরা চীনে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখছেন, তাঁদের জন্য এএনএসও স্কলারশিপ হতে পারে এক অনন্য সুযোগ।
আবেদনের যোগ্যতা
এএনএসও স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে হলে প্রার্থীদের কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রথমত, আবেদনকারী অবশ্যই চীনের নাগরিক নন, এমন প্রার্থী হতে হবে। স্নাতকোত্তর ডিগ্রির ক্ষেত্রে প্রার্থীর জন্ম ১ জানুয়ারি ১৯৯৬ বা তার পরে হতে হবে। আর পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারীর জন্ম হতে হবে ১ জানুয়ারি ১৯৯১ বা তার পরে। প্রার্থীদের ইংরেজি বা চীনা ভাষায় দক্ষতা থাকতে হবে।
বৃত্তির সংখ্যা
প্রতিবছর ২০০টি স্নাতকোত্তর ও ৩০০টি পিএইচডি বৃত্তি দেওয়া হয়।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
এএনএসও স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে প্রয়োজনীয় নথিপত্রও প্রস্তুত রাখতে হবে। এগুলো হলো পাসপোর্টের কপি, হালনাগাদ করা সিভি, গবেষণা অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত পরিচিতি, দুটি সুপারিশপত্র, গবেষণা প্রস্তাবনা, ভাষা দক্ষতার প্রমাণপত্র ও শারীরিক সুস্থতার সনদ। স্নাতকোত্তর ডিগ্রির জন্য আবেদন করতে স্নাতকের সনদ ও পিএইচডি ডিগ্রির জন্য স্নাতকোত্তরের সনদ থাকতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ জানুয়ারি, ২০২৬।

বাংলা প্রথম পত্রের শব্দার্থ ও টিকা, লেখক পরিচিতি খুবই ভালো করে পড়তে হবে। পদ্যের ক্ষেত্রে কোন লাইনের পরে কোন লাইন আসে, সেটা মনে রাখতে হবে। কবিতার চরণগুলোর অর্থ বুঝে পড়ার চেষ্টা করা উচিত। ব্যাকরণের ক্ষেত্রে প্রথমে যে টপিকটা পড়বে, সেটার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ পড়ে এমসিকিউ প্র্যাকটিস করতে হবে।
২৯ জানুয়ারি ২০২৫
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
১ দিন আগে
কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
২ দিন আগে