শিক্ষা ডেস্ক
বর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে। তাই শিক্ষার্থীরা নিজ উদ্যোগে কিছু কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে নিজেদের দক্ষ করে তুলতে পারেন।
আত্মমূল্যায়ন এবং পরিকল্পনা
দক্ষতা অর্জনের শুরু হয় নিজের দুর্বলতা ও শক্তির জায়গা চিহ্নিত করা থেকে। একজন শিক্ষার্থীকে জানতে হবে, কোন ক্ষেত্রে তাঁর আগ্রহ ও সামর্থ্য বেশি। তারপর সে অনুযায়ী ছোট ছোট লক্ষ্যের ভিত্তিতে একটি ব্যক্তিগত দক্ষতা উন্নয়ন পরিকল্পনা তৈরি করতে পারেন।
অনলাইন কোর্স এবং প্রশিক্ষণ গ্রহণ
বর্তমানে ইন্টারনেটে বহুবিধ মানসম্পন্ন কোর্স বিনা মূল্যে বা সামান্য খরচে পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে Coursera, Udemy, Google Skillshop ও ICT Division-এর Learning & Earning Development Project-এর মতো প্ল্যাটফর্মে আইটি, ডিজাইন, যোগাযোগ বা ভাষাজ্ঞানবিষয়ক দক্ষতা অর্জন সম্ভব। এসব প্রতিষ্ঠানের সহায়তা নিয়ে শিক্ষার্থীরা দক্ষ হয়ে উঠতে পারেন।
পাঠ্যবইয়ের বাইরে শেখা
শুধু পাঠ্যপুস্তক মুখস্থ করে পরীক্ষায় ভালো ফল করলেই চলবে না। বাস্তব জীবন ও কর্মক্ষেত্রের চাহিদা অনুযায়ী সমস্যার সমাধান, সৃজনশীল চিন্তা ও দলগত কাজের মতো দক্ষতা গড়ে তুলতে হবে।
ক্লাব ও সংগঠনে অংশগ্রহণ
ডিবেট, আইটি, বিজ্ঞান বা উদ্যোক্তা ক্লাবগুলোতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ শিক্ষার্থীদের যোগাযোগ, নেতৃত্ব ও টিমওয়ার্কের দক্ষতা গড়ে তোলে। এগুলোর মাধ্যমে হাতে-কলমে অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ পাওয়া যায়। বর্তমানে দেশের সব কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অসংখ্য ক্লাব ও সংগঠন গড়ে উঠেছে। এগুলোতে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
ইন্টার্নশিপ ও স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজ
কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, এনজিও বা স্টার্টআপে ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে বাস্তব অভিজ্ঞতা নিতে পারেন। এ ছাড়া সমাজসেবামূলক কাজের মধ্যেও সংগঠন পরিচালনা, সময় ব্যবস্থাপনা ও সহমর্মিতার মতো গুণ অর্জন করা সম্ভব।
ব্যক্তিগত উদ্যোগ ও অনুশীলন
নতুন কোনো দক্ষতা শিখে সেটিকে নিয়মিত চর্চা করা জরুরি। যেমন: কনটেন্ট লেখা, ভিডিও এডিটিং, কোডিং কিংবা ডিজিটাল মার্কেটিং—যেকোনো ক্ষেত্রেই আত্ম-উদ্যোগী হয়ে নিয়মিত অনুশীলনই দক্ষতা নিশ্চিত করে।
শিক্ষার্থীদের উচিত
পড়াশোনার পাশাপাশি অন্তত একটি দক্ষতা নিয়ে নিয়মিত কাজ করা। কারণ, একবিংশ শতাব্দীতে টিকে থাকতে হলে শুধু ডিগ্রি নয়, দক্ষতাই শেষ কথা।
বর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে। তাই শিক্ষার্থীরা নিজ উদ্যোগে কিছু কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে নিজেদের দক্ষ করে তুলতে পারেন।
আত্মমূল্যায়ন এবং পরিকল্পনা
দক্ষতা অর্জনের শুরু হয় নিজের দুর্বলতা ও শক্তির জায়গা চিহ্নিত করা থেকে। একজন শিক্ষার্থীকে জানতে হবে, কোন ক্ষেত্রে তাঁর আগ্রহ ও সামর্থ্য বেশি। তারপর সে অনুযায়ী ছোট ছোট লক্ষ্যের ভিত্তিতে একটি ব্যক্তিগত দক্ষতা উন্নয়ন পরিকল্পনা তৈরি করতে পারেন।
অনলাইন কোর্স এবং প্রশিক্ষণ গ্রহণ
বর্তমানে ইন্টারনেটে বহুবিধ মানসম্পন্ন কোর্স বিনা মূল্যে বা সামান্য খরচে পাওয়া যায়। এগুলোর মধ্যে Coursera, Udemy, Google Skillshop ও ICT Division-এর Learning & Earning Development Project-এর মতো প্ল্যাটফর্মে আইটি, ডিজাইন, যোগাযোগ বা ভাষাজ্ঞানবিষয়ক দক্ষতা অর্জন সম্ভব। এসব প্রতিষ্ঠানের সহায়তা নিয়ে শিক্ষার্থীরা দক্ষ হয়ে উঠতে পারেন।
পাঠ্যবইয়ের বাইরে শেখা
শুধু পাঠ্যপুস্তক মুখস্থ করে পরীক্ষায় ভালো ফল করলেই চলবে না। বাস্তব জীবন ও কর্মক্ষেত্রের চাহিদা অনুযায়ী সমস্যার সমাধান, সৃজনশীল চিন্তা ও দলগত কাজের মতো দক্ষতা গড়ে তুলতে হবে।
ক্লাব ও সংগঠনে অংশগ্রহণ
ডিবেট, আইটি, বিজ্ঞান বা উদ্যোক্তা ক্লাবগুলোতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ শিক্ষার্থীদের যোগাযোগ, নেতৃত্ব ও টিমওয়ার্কের দক্ষতা গড়ে তোলে। এগুলোর মাধ্যমে হাতে-কলমে অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ পাওয়া যায়। বর্তমানে দেশের সব কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অসংখ্য ক্লাব ও সংগঠন গড়ে উঠেছে। এগুলোতে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
ইন্টার্নশিপ ও স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজ
কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, এনজিও বা স্টার্টআপে ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে বাস্তব অভিজ্ঞতা নিতে পারেন। এ ছাড়া সমাজসেবামূলক কাজের মধ্যেও সংগঠন পরিচালনা, সময় ব্যবস্থাপনা ও সহমর্মিতার মতো গুণ অর্জন করা সম্ভব।
ব্যক্তিগত উদ্যোগ ও অনুশীলন
নতুন কোনো দক্ষতা শিখে সেটিকে নিয়মিত চর্চা করা জরুরি। যেমন: কনটেন্ট লেখা, ভিডিও এডিটিং, কোডিং কিংবা ডিজিটাল মার্কেটিং—যেকোনো ক্ষেত্রেই আত্ম-উদ্যোগী হয়ে নিয়মিত অনুশীলনই দক্ষতা নিশ্চিত করে।
শিক্ষার্থীদের উচিত
পড়াশোনার পাশাপাশি অন্তত একটি দক্ষতা নিয়ে নিয়মিত কাজ করা। কারণ, একবিংশ শতাব্দীতে টিকে থাকতে হলে শুধু ডিগ্রি নয়, দক্ষতাই শেষ কথা।
আইইএলটিএস হলো আন্তর্জাতিক ইংরেজি দক্ষতা পরীক্ষা, যা বিদেশে পড়াশোনা, চাকরি বা অভিবাসনের জন্য প্রয়োজনীয়। এটি মূলত চারটি দক্ষতার সমন্বয়ে গঠিত। এগুলো হলো লিসেনিং, স্পিকিং, রিডিং ও রাইটিং।
২ মিনিট আগেযুক্তরাজ্যে অ্যাংলিয়া রাসকিন ইউনিভার্সিটি মেরিট স্কলারশিপ ২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এটি একটি অর্থায়িত বৃত্তি।
৮ মিনিট আগেরোভারিংয়ের একটি অনন্য অধ্যায় হলো র্যাম্বলিং। এটি শুধু দৈহিক অভিযাত্রা নয়; নেতৃত্ব, আত্মনির্ভরতা ও পরিবেশবান্ধব মানসিকতার নিদর্শন। প্রেসিডেন্ট’স রোভার স্কাউট (পিআরএস) অ্যাওয়ার্ড অর্জনের পূর্বশর্ত হিসেবে রোভারদের হেঁটে ১৫০ কিলোমিটার বা সাইকেলে ৫০০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে হয়।
১ ঘণ্টা আগেপ্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মাঠ পর্যায়ের উপজেলা/থানা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারদের বেতন নবম গ্রেডে উন্নীতকরণের দাবি জানিয়েছেন। আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানায় বাংলাদেশ সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার অ্যাসোসিয়েশন...
১৩ ঘণ্টা আগে