দেশের উচ্চশিক্ষা পরিস্থিতি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনার লক্ষ্যে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকায় এক সিম্পোজিয়াম আয়োজন করেছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। কীভাবে আপনি উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়ন করবেন এবং শ্রম বাজারের চাহিদার সঙ্গে একে আরও প্রাসঙ্গিক করে তুলবেন—এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার প্রয়াসে সিম্পোজিয়ামটির আয়োজন করা হয়।
এই আয়োজনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি), সারা দেশের সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, করপোরেট খাতের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও উদ্যোক্তা এবং দেশের উচ্চশিক্ষা খাতে কর্মরত উন্নয়ন সংস্থার ঊর্ধ্বতন প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।
সিম্পোজিয়ামে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) অধ্যাপক বিশ্বজিৎ চন্দ। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশবিষয়ক বাণিজ্য দূত রুশনারা আলী। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ব ব্যাংকের ড. মোকলেসুর রহমান। সিম্পোজিয়ামে সভাপতিত্ব করেন ব্রিটিশ কাউন্সিলের বাংলাদেশের ডিরেক্টর টম মিশসা।
দিনব্যাপী আলোচনা, প্রেজেন্টেশন এবং প্যানেল আলোচনার মধ্য দিয়ে এই সিম্পোজিয়ামে দেশের উচ্চশিক্ষায় বিদ্যমান সমস্যা ও চ্যালেঞ্জের পাশাপাশি শিক্ষার মান ও প্রাসঙ্গিকতা বৃদ্ধিতে বেশ কয়েকটি সম্ভাব্য সমাধানের ওপর আলোকপাত করা হয়। সিম্পোজিয়ামে দেশের স্নাতক ডিগ্রিধারীদের চাকরি পাওয়ার যোগ্যতা ও দক্ষতা এবং নিয়োগকর্তাদের প্রত্যাশার মধ্যে বিদ্যমান ঘাটতির বিষয়েও আলোকপাত করা হয়। শিল্পক্ষেত্র ও শিক্ষা খাতের যৌথভাবে তৈরি পাঠ্যক্রম ও অনুষদের উন্নয়ন কীভাবে স্নাতক ডিগ্রিধারীদের দক্ষতা ও নিয়োগকর্তার প্রয়োজনীয়তার মধ্যে ব্যবধান কমাতে ভূমিকা রাখতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা করা হয়। শিক্ষার মান ও প্রাসঙ্গিকতা বৃদ্ধির পন্থা হিসেবে বাংলাদেশ এবং বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বৃহত্তর আন্তর্জাতিক অংশীদারত্বের বিষয়েও আলোকপাত করা হয়।
ইউজিসির ড. বিশ্বজিৎ চন্দ বলেন, ‘উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে মান ও প্রাসঙ্গিকতা নিশ্চিতে কর্মসংস্থানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ শিল্প খাত ও অ্যাকাডেমিকদের মধ্যে সংযোগ, ফোরআইআর প্রযুক্তি, সুশাসন ও ফ্যাকাল্টিদের জন্য বিস্তৃত পরিসরের প্রশিক্ষণ প্রয়োজন।’
এ সময় বিশ্বজিৎ চন্দ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অংশীদারত্বের আরও বেশি সুযোগ তৈরি এবং উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য তহবিলের সুযোগ বৃদ্ধিতে সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান।
ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের ডিরেক্টর টম মিশসা বলেন, ‘২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে উন্নীত করার সরকারের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে, শিক্ষা, বিশেষ করে উচ্চ ও কারিগরি শিক্ষা মুখ্য ভূমিকা পালন করবে। উচ্চশিক্ষায় আন্তর্জাতিক মান অর্জনের জন্য বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষার আন্তর্জাতিকীকরণ, মান এবং র্যাঙ্কিং উন্নয়নের একটি উপায় এবং প্রয়োজনীয় টুল। আন্তর্জাতিক পদ্ধতি অনুসরণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অনুষদ এবং শিক্ষার্থীদের জন্য উল্লেখযোগ্য কল্যাণ বয়ে আনবে।’
এ ব্যাপারে সুদৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে ব্রিটিশ কাউন্সিল আলোচিত বিষয় ও সুপারিশসমূহের সারসংক্ষেপ শিক্ষা মন্ত্রণালয়, ইউজিসি এবং উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে উপস্থাপন করবে।
দেশের উচ্চশিক্ষা পরিস্থিতি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনার লক্ষ্যে ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকায় এক সিম্পোজিয়াম আয়োজন করেছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। কীভাবে আপনি উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়ন করবেন এবং শ্রম বাজারের চাহিদার সঙ্গে একে আরও প্রাসঙ্গিক করে তুলবেন—এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার প্রয়াসে সিম্পোজিয়ামটির আয়োজন করা হয়।
এই আয়োজনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি), সারা দেশের সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, করপোরেট খাতের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও উদ্যোক্তা এবং দেশের উচ্চশিক্ষা খাতে কর্মরত উন্নয়ন সংস্থার ঊর্ধ্বতন প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।
সিম্পোজিয়ামে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) অধ্যাপক বিশ্বজিৎ চন্দ। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশবিষয়ক বাণিজ্য দূত রুশনারা আলী। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ব ব্যাংকের ড. মোকলেসুর রহমান। সিম্পোজিয়ামে সভাপতিত্ব করেন ব্রিটিশ কাউন্সিলের বাংলাদেশের ডিরেক্টর টম মিশসা।
দিনব্যাপী আলোচনা, প্রেজেন্টেশন এবং প্যানেল আলোচনার মধ্য দিয়ে এই সিম্পোজিয়ামে দেশের উচ্চশিক্ষায় বিদ্যমান সমস্যা ও চ্যালেঞ্জের পাশাপাশি শিক্ষার মান ও প্রাসঙ্গিকতা বৃদ্ধিতে বেশ কয়েকটি সম্ভাব্য সমাধানের ওপর আলোকপাত করা হয়। সিম্পোজিয়ামে দেশের স্নাতক ডিগ্রিধারীদের চাকরি পাওয়ার যোগ্যতা ও দক্ষতা এবং নিয়োগকর্তাদের প্রত্যাশার মধ্যে বিদ্যমান ঘাটতির বিষয়েও আলোকপাত করা হয়। শিল্পক্ষেত্র ও শিক্ষা খাতের যৌথভাবে তৈরি পাঠ্যক্রম ও অনুষদের উন্নয়ন কীভাবে স্নাতক ডিগ্রিধারীদের দক্ষতা ও নিয়োগকর্তার প্রয়োজনীয়তার মধ্যে ব্যবধান কমাতে ভূমিকা রাখতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা করা হয়। শিক্ষার মান ও প্রাসঙ্গিকতা বৃদ্ধির পন্থা হিসেবে বাংলাদেশ এবং বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বৃহত্তর আন্তর্জাতিক অংশীদারত্বের বিষয়েও আলোকপাত করা হয়।
ইউজিসির ড. বিশ্বজিৎ চন্দ বলেন, ‘উচ্চশিক্ষা ক্ষেত্রে মান ও প্রাসঙ্গিকতা নিশ্চিতে কর্মসংস্থানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ শিল্প খাত ও অ্যাকাডেমিকদের মধ্যে সংযোগ, ফোরআইআর প্রযুক্তি, সুশাসন ও ফ্যাকাল্টিদের জন্য বিস্তৃত পরিসরের প্রশিক্ষণ প্রয়োজন।’
এ সময় বিশ্বজিৎ চন্দ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অংশীদারত্বের আরও বেশি সুযোগ তৈরি এবং উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য তহবিলের সুযোগ বৃদ্ধিতে সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান।
ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের ডিরেক্টর টম মিশসা বলেন, ‘২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে উন্নীত করার সরকারের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে, শিক্ষা, বিশেষ করে উচ্চ ও কারিগরি শিক্ষা মুখ্য ভূমিকা পালন করবে। উচ্চশিক্ষায় আন্তর্জাতিক মান অর্জনের জন্য বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষার আন্তর্জাতিকীকরণ, মান এবং র্যাঙ্কিং উন্নয়নের একটি উপায় এবং প্রয়োজনীয় টুল। আন্তর্জাতিক পদ্ধতি অনুসরণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অনুষদ এবং শিক্ষার্থীদের জন্য উল্লেখযোগ্য কল্যাণ বয়ে আনবে।’
এ ব্যাপারে সুদৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে ব্রিটিশ কাউন্সিল আলোচিত বিষয় ও সুপারিশসমূহের সারসংক্ষেপ শিক্ষা মন্ত্রণালয়, ইউজিসি এবং উন্নয়ন সহযোগীদের কাছে উপস্থাপন করবে।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই সময়ে শিক্ষার্থীরা কেবল পাঠ্যবইয়ের জ্ঞানার্জন করেন না, বরং গবেষণা, বিশ্লেষণ ও নানা স্কিল গঠনের সুযোগ পান। এই দক্ষতাগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো অ্যাসাইনমেন্ট তৈরি। অ্যাসাইনমেন্ট শুধু পরীক্ষার বিকল্প কিংবা নম্বর তোলার মাধ্যম নয়, বরং এটি একজন শিক্ষার্থী
৬ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বোস্টন ইউনিভার্সিটি প্রেসিডেনশিয়াল বৃত্তি ২০২৫-এর আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। বিভিন্ন ধরনের তহবিলযুক্ত এই বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। প্রতি বছর শিক্ষার্থীদের এই বৃত্তি দেওয়া হয়।
১০ মিনিট আগেরাজধানীর সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের সাংবাদিক সমিতির (সোকসাস) তৃতীয় বর্ষপূর্তি উদ্যাপন ও সাংবাদিক সমিতির কার্যালয় উদ্বোধন করা হয়েছে। কেক কাটা ও আনন্দ শোভাযাত্রার মাধ্যমে দিনটি উদ্যাপন করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগেগ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে ভর্তি উৎসবের সময় বেড়েছে। নতুন সূচি অনুযায়ী, আগামী ২০ মে পর্যন্ত এই উৎসব চলবে। এ সময়ে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ওয়েভারের পাশাপাশি বেশ কয়েকটি ক্যাটাগরিতে অতিরিক্ত ওয়েভার পাবেন। এর মধ্যে মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে সর্বোচ্চ ১০০ শতাংশ পর্যন্ত ওয়েভার।
১১ ঘণ্টা আগে