রাহুল শর্মা, ঢাকা

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অনলাইন বদলিতে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সঠিকভাবে দূরত্ব যাচাই-বাছাই না করা, ভুয়া তথ্য দিয়ে অর্থের বিনিময়ে সুবিধাজনক প্রতিষ্ঠানে বদলিসহ নানা অনিয়মের তথ্য পাওয়া গেছে নিজ উপজেলা ও থানায় বদলি কার্যক্রমে।
সারা দেশের অন্তত ২০ জন সহকারী শিক্ষক ও প্রধান শিক্ষক আজকের পত্রিকাকে বদলিতে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির তথ্য জানিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর লিখিত অভিযোগপত্রও দিয়েছেন। তবে এসব অভিযোগ নিষ্পত্তি না করেই বদলির আদেশ জারি করেছে সংশ্লিষ্ট উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস। এ ক্ষেত্রে সমন্বিত বদলি নীতিমালার বিধির তোয়াক্কাও করা হয়নি।
গত ৩০ মার্চ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের নিজ উপজেলা বা থানায় বদলির অনলাইন কার্যক্রম শুরু হয়, যা চলে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত। পরে আবার একই কার্যক্রম ২২ (সোমবার) এপ্রিল থেকে শুরু হবে । এটি চলবে আগামী ৫ মে পর্যন্ত।
বদলিতে অনিয়ম-দুর্নীতি ছাড়াও অনলাইনে আবেদন করতে গিয়ে পদে পদে ভোগান্তির শিকার হয়েছেন শিক্ষকেরা। কখনো সার্ভার ডাউন হয়েছে। আবার ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) না আসায় আবেদন করতে পারেননি বদলিপ্রত্যাশী অনেক শিক্ষক।
বদলি কার্যক্রমে স্বচ্ছতা আনা ও ভোগান্তি নিরসনের দাবি জানিয়েছেন শিক্ষক নেতারা। প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়ন সমন্বয় পরিষদের সমন্বয়ক মু. মাহবুবর রহমান বলেন, আবেদন করতে গিয়ে দেখা যায়, ওয়েবসাইটের সার্ভার ডাউন, ওটিপি আসছে না। এসব ভোগান্তি নিরসন করা প্রয়োজন। এ ছাড়া বদলি কার্যক্রমে মাঠপর্যায়ে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগও শোনা যায়। এসব ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা প্রয়োজন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের অসাধু কর্মকর্তাদের যোগসাজশে কতিপয় শিক্ষক স্কুলের দূরত্বের ক্ষেত্রে মিথ্যা বা ভুল তথ্য দেন। বিষয়টি জেনেও অবৈধ সুবিধার বিনিময়ে সংশ্লিষ্ট ক্লাস্টারের সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার ফরোয়ার্ড করেন উপজেলা শিক্ষা অফিসারের কাছে। উপজেলা শিক্ষা অফিসার কোনো যাচাই-বাছাই ছাড়াই এই আবেদনটি ফরোয়ার্ড করে দেন।
এমন ঘটনার শিকার হয়েছেন পাবনার বেড়া উপজেলার নতুন ভারেঙ্গা ইউনিয়নের ইসলামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক। স্বামীর অসুস্থতার কারণে তিনি আবেদন করেছিলেন নাটিয়াবাড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বদলি হতে। কিন্তু মিথ্যা তথ্য দিয়ে এই স্কুলে বদলি হয়েছেন মাছখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক। এই শিক্ষকের বিরুদ্ধে দূরত্বের তথ্য গোপন করে স্কোর বাড়িয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ করেও প্রতিকার পাইনি। উল্টো আমাকেই অভিযুক্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। পরে প্রতিকার চেয়ে মহাপরিচালক বরাবর আবেদন করে তার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পাবনা জেলার আরও কয়েকজন শিক্ষক জানান, পাবনা জেলায় টাকার বিনিময়ে বদলির বিষয়টি ওপেন সিক্রেট। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সিদ্দিক মোহাম্মদ ইউসুফ রেজার নেতৃত্বে এক শক্তিশালী সিন্ডিকেট সেখানে বদলির সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে।
জানতে চাইলে সব অভিযোগ অস্বীকার করেন সিদ্দিক মোহাম্মদ ইউসুফ। ১৯ এপ্রিল আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এগুলো সত্য নয়। নিয়মানুযায়ী সবকিছু করা হয়।’ বদলির অনিয়মের অভিযোগের আবেদন নিষ্পত্তি না করেই বদলি অর্ডার করা হয়েছে কেন—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘হাতে সময় কম ছিল। এটা ঠিক হয়নি। পরে আবেদনটি যাচাই-বাছাই করা হবে।’
এই জেলার বেড়া উপজেলা শিক্ষা অফিসার কফিল উদ্দিন সরকারের বিরুদ্ধে কয়েকজন শিক্ষকের অভিযোগ, তিনি মোটা অঙ্কের অর্থ নিয়ে বদলিতে কতিপয় শিক্ষককে অনৈতিক সুবিধা দেন। যদিও এমন অভিযোগ তিনি অস্বীকার করেছেন।
বদলির আবেদন করার পর তা ফরোয়ার্ড না করে আটকে রেখে অর্থ চাওয়ার অভিযোগ উঠেছে বরিশাল জেলার প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের একাধিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক শিক্ষক জানান, ইচ্ছা করে বেশ কিছু বদলি আবেদন ফরোয়ার্ড করা হয়নি। অনেক ক্ষেত্রে বাতিলও করা হয়েছে। এসব বিষয়ে যোগাযোগ করলে অর্থ দাবি করা হয়।
এ বিষয়ে বরিশাল জেলা শিক্ষা অফিসার শেখ মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, নেটওয়ার্ক জ্যামের কারণে হয়তো কোনো কোনো আবেদন ফরোয়ার্ড করতে দেরি হতে পারে। ঢালাওভাবে সব অভিযোগ সত্য নয়।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের বদলি আগে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে হতো। এতে বদলি নিয়ে বাণিজ্য ও অনিয়মের অভিযোগ ছিল। অনিয়ম ঠেকাতে ২০২২ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে অনলাইনে বদলির আবেদন শুরু হয়। এখন এই পদ্ধতিতেও অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ আসছে।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, অনলাইনে বদলি কার্যক্রম দেখভাল করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। কোনো অনিয়ম-ভোগান্তির অভিযোগ পেলে অবশ্যই খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৫৬৬টি। এগুলোতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৪ হাজার ৬১৭ জন। শিক্ষক আছেন ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৫ জন।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অনলাইন বদলিতে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সঠিকভাবে দূরত্ব যাচাই-বাছাই না করা, ভুয়া তথ্য দিয়ে অর্থের বিনিময়ে সুবিধাজনক প্রতিষ্ঠানে বদলিসহ নানা অনিয়মের তথ্য পাওয়া গেছে নিজ উপজেলা ও থানায় বদলি কার্যক্রমে।
সারা দেশের অন্তত ২০ জন সহকারী শিক্ষক ও প্রধান শিক্ষক আজকের পত্রিকাকে বদলিতে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির তথ্য জানিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর লিখিত অভিযোগপত্রও দিয়েছেন। তবে এসব অভিযোগ নিষ্পত্তি না করেই বদলির আদেশ জারি করেছে সংশ্লিষ্ট উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস। এ ক্ষেত্রে সমন্বিত বদলি নীতিমালার বিধির তোয়াক্কাও করা হয়নি।
গত ৩০ মার্চ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের নিজ উপজেলা বা থানায় বদলির অনলাইন কার্যক্রম শুরু হয়, যা চলে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত। পরে আবার একই কার্যক্রম ২২ (সোমবার) এপ্রিল থেকে শুরু হবে । এটি চলবে আগামী ৫ মে পর্যন্ত।
বদলিতে অনিয়ম-দুর্নীতি ছাড়াও অনলাইনে আবেদন করতে গিয়ে পদে পদে ভোগান্তির শিকার হয়েছেন শিক্ষকেরা। কখনো সার্ভার ডাউন হয়েছে। আবার ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) না আসায় আবেদন করতে পারেননি বদলিপ্রত্যাশী অনেক শিক্ষক।
বদলি কার্যক্রমে স্বচ্ছতা আনা ও ভোগান্তি নিরসনের দাবি জানিয়েছেন শিক্ষক নেতারা। প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়ন সমন্বয় পরিষদের সমন্বয়ক মু. মাহবুবর রহমান বলেন, আবেদন করতে গিয়ে দেখা যায়, ওয়েবসাইটের সার্ভার ডাউন, ওটিপি আসছে না। এসব ভোগান্তি নিরসন করা প্রয়োজন। এ ছাড়া বদলি কার্যক্রমে মাঠপর্যায়ে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগও শোনা যায়। এসব ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা প্রয়োজন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের অসাধু কর্মকর্তাদের যোগসাজশে কতিপয় শিক্ষক স্কুলের দূরত্বের ক্ষেত্রে মিথ্যা বা ভুল তথ্য দেন। বিষয়টি জেনেও অবৈধ সুবিধার বিনিময়ে সংশ্লিষ্ট ক্লাস্টারের সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার ফরোয়ার্ড করেন উপজেলা শিক্ষা অফিসারের কাছে। উপজেলা শিক্ষা অফিসার কোনো যাচাই-বাছাই ছাড়াই এই আবেদনটি ফরোয়ার্ড করে দেন।
এমন ঘটনার শিকার হয়েছেন পাবনার বেড়া উপজেলার নতুন ভারেঙ্গা ইউনিয়নের ইসলামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক। স্বামীর অসুস্থতার কারণে তিনি আবেদন করেছিলেন নাটিয়াবাড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বদলি হতে। কিন্তু মিথ্যা তথ্য দিয়ে এই স্কুলে বদলি হয়েছেন মাছখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক। এই শিক্ষকের বিরুদ্ধে দূরত্বের তথ্য গোপন করে স্কোর বাড়িয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ করেও প্রতিকার পাইনি। উল্টো আমাকেই অভিযুক্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। পরে প্রতিকার চেয়ে মহাপরিচালক বরাবর আবেদন করে তার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পাবনা জেলার আরও কয়েকজন শিক্ষক জানান, পাবনা জেলায় টাকার বিনিময়ে বদলির বিষয়টি ওপেন সিক্রেট। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সিদ্দিক মোহাম্মদ ইউসুফ রেজার নেতৃত্বে এক শক্তিশালী সিন্ডিকেট সেখানে বদলির সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে।
জানতে চাইলে সব অভিযোগ অস্বীকার করেন সিদ্দিক মোহাম্মদ ইউসুফ। ১৯ এপ্রিল আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এগুলো সত্য নয়। নিয়মানুযায়ী সবকিছু করা হয়।’ বদলির অনিয়মের অভিযোগের আবেদন নিষ্পত্তি না করেই বদলি অর্ডার করা হয়েছে কেন—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘হাতে সময় কম ছিল। এটা ঠিক হয়নি। পরে আবেদনটি যাচাই-বাছাই করা হবে।’
এই জেলার বেড়া উপজেলা শিক্ষা অফিসার কফিল উদ্দিন সরকারের বিরুদ্ধে কয়েকজন শিক্ষকের অভিযোগ, তিনি মোটা অঙ্কের অর্থ নিয়ে বদলিতে কতিপয় শিক্ষককে অনৈতিক সুবিধা দেন। যদিও এমন অভিযোগ তিনি অস্বীকার করেছেন।
বদলির আবেদন করার পর তা ফরোয়ার্ড না করে আটকে রেখে অর্থ চাওয়ার অভিযোগ উঠেছে বরিশাল জেলার প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের একাধিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক শিক্ষক জানান, ইচ্ছা করে বেশ কিছু বদলি আবেদন ফরোয়ার্ড করা হয়নি। অনেক ক্ষেত্রে বাতিলও করা হয়েছে। এসব বিষয়ে যোগাযোগ করলে অর্থ দাবি করা হয়।
এ বিষয়ে বরিশাল জেলা শিক্ষা অফিসার শেখ মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, নেটওয়ার্ক জ্যামের কারণে হয়তো কোনো কোনো আবেদন ফরোয়ার্ড করতে দেরি হতে পারে। ঢালাওভাবে সব অভিযোগ সত্য নয়।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের বদলি আগে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে হতো। এতে বদলি নিয়ে বাণিজ্য ও অনিয়মের অভিযোগ ছিল। অনিয়ম ঠেকাতে ২০২২ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে অনলাইনে বদলির আবেদন শুরু হয়। এখন এই পদ্ধতিতেও অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ আসছে।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, অনলাইনে বদলি কার্যক্রম দেখভাল করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। কোনো অনিয়ম-ভোগান্তির অভিযোগ পেলে অবশ্যই খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৫৬৬টি। এগুলোতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৪ হাজার ৬১৭ জন। শিক্ষক আছেন ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৫ জন।
রাহুল শর্মা, ঢাকা

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অনলাইন বদলিতে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সঠিকভাবে দূরত্ব যাচাই-বাছাই না করা, ভুয়া তথ্য দিয়ে অর্থের বিনিময়ে সুবিধাজনক প্রতিষ্ঠানে বদলিসহ নানা অনিয়মের তথ্য পাওয়া গেছে নিজ উপজেলা ও থানায় বদলি কার্যক্রমে।
সারা দেশের অন্তত ২০ জন সহকারী শিক্ষক ও প্রধান শিক্ষক আজকের পত্রিকাকে বদলিতে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির তথ্য জানিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর লিখিত অভিযোগপত্রও দিয়েছেন। তবে এসব অভিযোগ নিষ্পত্তি না করেই বদলির আদেশ জারি করেছে সংশ্লিষ্ট উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস। এ ক্ষেত্রে সমন্বিত বদলি নীতিমালার বিধির তোয়াক্কাও করা হয়নি।
গত ৩০ মার্চ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের নিজ উপজেলা বা থানায় বদলির অনলাইন কার্যক্রম শুরু হয়, যা চলে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত। পরে আবার একই কার্যক্রম ২২ (সোমবার) এপ্রিল থেকে শুরু হবে । এটি চলবে আগামী ৫ মে পর্যন্ত।
বদলিতে অনিয়ম-দুর্নীতি ছাড়াও অনলাইনে আবেদন করতে গিয়ে পদে পদে ভোগান্তির শিকার হয়েছেন শিক্ষকেরা। কখনো সার্ভার ডাউন হয়েছে। আবার ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) না আসায় আবেদন করতে পারেননি বদলিপ্রত্যাশী অনেক শিক্ষক।
বদলি কার্যক্রমে স্বচ্ছতা আনা ও ভোগান্তি নিরসনের দাবি জানিয়েছেন শিক্ষক নেতারা। প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়ন সমন্বয় পরিষদের সমন্বয়ক মু. মাহবুবর রহমান বলেন, আবেদন করতে গিয়ে দেখা যায়, ওয়েবসাইটের সার্ভার ডাউন, ওটিপি আসছে না। এসব ভোগান্তি নিরসন করা প্রয়োজন। এ ছাড়া বদলি কার্যক্রমে মাঠপর্যায়ে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগও শোনা যায়। এসব ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা প্রয়োজন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের অসাধু কর্মকর্তাদের যোগসাজশে কতিপয় শিক্ষক স্কুলের দূরত্বের ক্ষেত্রে মিথ্যা বা ভুল তথ্য দেন। বিষয়টি জেনেও অবৈধ সুবিধার বিনিময়ে সংশ্লিষ্ট ক্লাস্টারের সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার ফরোয়ার্ড করেন উপজেলা শিক্ষা অফিসারের কাছে। উপজেলা শিক্ষা অফিসার কোনো যাচাই-বাছাই ছাড়াই এই আবেদনটি ফরোয়ার্ড করে দেন।
এমন ঘটনার শিকার হয়েছেন পাবনার বেড়া উপজেলার নতুন ভারেঙ্গা ইউনিয়নের ইসলামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক। স্বামীর অসুস্থতার কারণে তিনি আবেদন করেছিলেন নাটিয়াবাড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বদলি হতে। কিন্তু মিথ্যা তথ্য দিয়ে এই স্কুলে বদলি হয়েছেন মাছখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক। এই শিক্ষকের বিরুদ্ধে দূরত্বের তথ্য গোপন করে স্কোর বাড়িয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ করেও প্রতিকার পাইনি। উল্টো আমাকেই অভিযুক্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। পরে প্রতিকার চেয়ে মহাপরিচালক বরাবর আবেদন করে তার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পাবনা জেলার আরও কয়েকজন শিক্ষক জানান, পাবনা জেলায় টাকার বিনিময়ে বদলির বিষয়টি ওপেন সিক্রেট। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সিদ্দিক মোহাম্মদ ইউসুফ রেজার নেতৃত্বে এক শক্তিশালী সিন্ডিকেট সেখানে বদলির সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে।
জানতে চাইলে সব অভিযোগ অস্বীকার করেন সিদ্দিক মোহাম্মদ ইউসুফ। ১৯ এপ্রিল আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এগুলো সত্য নয়। নিয়মানুযায়ী সবকিছু করা হয়।’ বদলির অনিয়মের অভিযোগের আবেদন নিষ্পত্তি না করেই বদলি অর্ডার করা হয়েছে কেন—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘হাতে সময় কম ছিল। এটা ঠিক হয়নি। পরে আবেদনটি যাচাই-বাছাই করা হবে।’
এই জেলার বেড়া উপজেলা শিক্ষা অফিসার কফিল উদ্দিন সরকারের বিরুদ্ধে কয়েকজন শিক্ষকের অভিযোগ, তিনি মোটা অঙ্কের অর্থ নিয়ে বদলিতে কতিপয় শিক্ষককে অনৈতিক সুবিধা দেন। যদিও এমন অভিযোগ তিনি অস্বীকার করেছেন।
বদলির আবেদন করার পর তা ফরোয়ার্ড না করে আটকে রেখে অর্থ চাওয়ার অভিযোগ উঠেছে বরিশাল জেলার প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের একাধিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক শিক্ষক জানান, ইচ্ছা করে বেশ কিছু বদলি আবেদন ফরোয়ার্ড করা হয়নি। অনেক ক্ষেত্রে বাতিলও করা হয়েছে। এসব বিষয়ে যোগাযোগ করলে অর্থ দাবি করা হয়।
এ বিষয়ে বরিশাল জেলা শিক্ষা অফিসার শেখ মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, নেটওয়ার্ক জ্যামের কারণে হয়তো কোনো কোনো আবেদন ফরোয়ার্ড করতে দেরি হতে পারে। ঢালাওভাবে সব অভিযোগ সত্য নয়।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের বদলি আগে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে হতো। এতে বদলি নিয়ে বাণিজ্য ও অনিয়মের অভিযোগ ছিল। অনিয়ম ঠেকাতে ২০২২ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে অনলাইনে বদলির আবেদন শুরু হয়। এখন এই পদ্ধতিতেও অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ আসছে।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, অনলাইনে বদলি কার্যক্রম দেখভাল করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। কোনো অনিয়ম-ভোগান্তির অভিযোগ পেলে অবশ্যই খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৫৬৬টি। এগুলোতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৪ হাজার ৬১৭ জন। শিক্ষক আছেন ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৫ জন।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অনলাইন বদলিতে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সঠিকভাবে দূরত্ব যাচাই-বাছাই না করা, ভুয়া তথ্য দিয়ে অর্থের বিনিময়ে সুবিধাজনক প্রতিষ্ঠানে বদলিসহ নানা অনিয়মের তথ্য পাওয়া গেছে নিজ উপজেলা ও থানায় বদলি কার্যক্রমে।
সারা দেশের অন্তত ২০ জন সহকারী শিক্ষক ও প্রধান শিক্ষক আজকের পত্রিকাকে বদলিতে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির তথ্য জানিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে বেশ কয়েকজন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর লিখিত অভিযোগপত্রও দিয়েছেন। তবে এসব অভিযোগ নিষ্পত্তি না করেই বদলির আদেশ জারি করেছে সংশ্লিষ্ট উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস। এ ক্ষেত্রে সমন্বিত বদলি নীতিমালার বিধির তোয়াক্কাও করা হয়নি।
গত ৩০ মার্চ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের নিজ উপজেলা বা থানায় বদলির অনলাইন কার্যক্রম শুরু হয়, যা চলে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত। পরে আবার একই কার্যক্রম ২২ (সোমবার) এপ্রিল থেকে শুরু হবে । এটি চলবে আগামী ৫ মে পর্যন্ত।
বদলিতে অনিয়ম-দুর্নীতি ছাড়াও অনলাইনে আবেদন করতে গিয়ে পদে পদে ভোগান্তির শিকার হয়েছেন শিক্ষকেরা। কখনো সার্ভার ডাউন হয়েছে। আবার ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) না আসায় আবেদন করতে পারেননি বদলিপ্রত্যাশী অনেক শিক্ষক।
বদলি কার্যক্রমে স্বচ্ছতা আনা ও ভোগান্তি নিরসনের দাবি জানিয়েছেন শিক্ষক নেতারা। প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়ন সমন্বয় পরিষদের সমন্বয়ক মু. মাহবুবর রহমান বলেন, আবেদন করতে গিয়ে দেখা যায়, ওয়েবসাইটের সার্ভার ডাউন, ওটিপি আসছে না। এসব ভোগান্তি নিরসন করা প্রয়োজন। এ ছাড়া বদলি কার্যক্রমে মাঠপর্যায়ে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগও শোনা যায়। এসব ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা প্রয়োজন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের অসাধু কর্মকর্তাদের যোগসাজশে কতিপয় শিক্ষক স্কুলের দূরত্বের ক্ষেত্রে মিথ্যা বা ভুল তথ্য দেন। বিষয়টি জেনেও অবৈধ সুবিধার বিনিময়ে সংশ্লিষ্ট ক্লাস্টারের সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার ফরোয়ার্ড করেন উপজেলা শিক্ষা অফিসারের কাছে। উপজেলা শিক্ষা অফিসার কোনো যাচাই-বাছাই ছাড়াই এই আবেদনটি ফরোয়ার্ড করে দেন।
এমন ঘটনার শিকার হয়েছেন পাবনার বেড়া উপজেলার নতুন ভারেঙ্গা ইউনিয়নের ইসলামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক। স্বামীর অসুস্থতার কারণে তিনি আবেদন করেছিলেন নাটিয়াবাড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বদলি হতে। কিন্তু মিথ্যা তথ্য দিয়ে এই স্কুলে বদলি হয়েছেন মাছখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক। এই শিক্ষকের বিরুদ্ধে দূরত্বের তথ্য গোপন করে স্কোর বাড়িয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগী শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ করেও প্রতিকার পাইনি। উল্টো আমাকেই অভিযুক্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। পরে প্রতিকার চেয়ে মহাপরিচালক বরাবর আবেদন করে তার সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পাবনা জেলার আরও কয়েকজন শিক্ষক জানান, পাবনা জেলায় টাকার বিনিময়ে বদলির বিষয়টি ওপেন সিক্রেট। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সিদ্দিক মোহাম্মদ ইউসুফ রেজার নেতৃত্বে এক শক্তিশালী সিন্ডিকেট সেখানে বদলির সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে।
জানতে চাইলে সব অভিযোগ অস্বীকার করেন সিদ্দিক মোহাম্মদ ইউসুফ। ১৯ এপ্রিল আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এগুলো সত্য নয়। নিয়মানুযায়ী সবকিছু করা হয়।’ বদলির অনিয়মের অভিযোগের আবেদন নিষ্পত্তি না করেই বদলি অর্ডার করা হয়েছে কেন—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘হাতে সময় কম ছিল। এটা ঠিক হয়নি। পরে আবেদনটি যাচাই-বাছাই করা হবে।’
এই জেলার বেড়া উপজেলা শিক্ষা অফিসার কফিল উদ্দিন সরকারের বিরুদ্ধে কয়েকজন শিক্ষকের অভিযোগ, তিনি মোটা অঙ্কের অর্থ নিয়ে বদলিতে কতিপয় শিক্ষককে অনৈতিক সুবিধা দেন। যদিও এমন অভিযোগ তিনি অস্বীকার করেছেন।
বদলির আবেদন করার পর তা ফরোয়ার্ড না করে আটকে রেখে অর্থ চাওয়ার অভিযোগ উঠেছে বরিশাল জেলার প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের একাধিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক শিক্ষক জানান, ইচ্ছা করে বেশ কিছু বদলি আবেদন ফরোয়ার্ড করা হয়নি। অনেক ক্ষেত্রে বাতিলও করা হয়েছে। এসব বিষয়ে যোগাযোগ করলে অর্থ দাবি করা হয়।
এ বিষয়ে বরিশাল জেলা শিক্ষা অফিসার শেখ মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, নেটওয়ার্ক জ্যামের কারণে হয়তো কোনো কোনো আবেদন ফরোয়ার্ড করতে দেরি হতে পারে। ঢালাওভাবে সব অভিযোগ সত্য নয়।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের বদলি আগে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে হতো। এতে বদলি নিয়ে বাণিজ্য ও অনিয়মের অভিযোগ ছিল। অনিয়ম ঠেকাতে ২০২২ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে অনলাইনে বদলির আবেদন শুরু হয়। এখন এই পদ্ধতিতেও অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ আসছে।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, অনলাইনে বদলি কার্যক্রম দেখভাল করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। কোনো অনিয়ম-ভোগান্তির অভিযোগ পেলে অবশ্যই খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৫৬৬টি। এগুলোতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৩৪ লাখ ৮৪ হাজার ৬১৭ জন। শিক্ষক আছেন ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৯৫ জন।

আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
২ দিন আগে
কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
২ দিন আগে
বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
২ দিন আগে
বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
এস এম মাসুদুল হক বলেন, ‘আমরা আবেদন করা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদনের জন্য ফাইল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠিয়েছিলাম। শর্তসাপেক্ষে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্তির অনুমোদন দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়।’
মাসুদুল হক আরও বলেন, ১ হাজার ৮৯টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার মধ্যে যেগুলো চলতি বছর জারি করা এমপিও নীতিমালার শর্ত পূরণ করেছে, সেগুলোকে এমপিওভুক্ত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগকে। যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্ত করা হবে।
দেড় হাজারের বেশি অনুদানভুক্ত স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির আবেদন গত ৮ থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত গ্রহণ করেছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, দেশে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৫১৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক প্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা ও সহকারী শিক্ষকেরা তিন হাজার টাকা করে অনুদান পেয়ে থাকেন। এর বাইরে দেশে আরও ৫ হাজার ৯৩২টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে, যেগুলো সরকারি কোনো অনুদান পায় না।
শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে এ বছরের শুরুতে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোকে প্রথমে এমপিওভুক্ত করে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দিয়েছিল কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
দীর্ঘদিন ধরে জাতীয়করণের দাবি জানিয়ে আসা স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষকেরা জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলেন দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর। এর মধ্যে তাঁদের এক পদযাত্রায় পুলিশ লাঠিপেটা ও জলকামান ব্যবহার করে। বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের পিটুনির সে ঘটনা আলোড়ন তোলে। এর একপর্যায়ে গত ২৮ জানুয়ারি ইবতেদায়ি মাদ্রাসাকে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দেন মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
গত ২৫ জুন ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিমালা জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর মোট ছয়টি পদ এমপিওভুক্ত হবে। ইবতেদায়ির প্রধান বেতন পাবেন দশম গ্রেডে আর সাধারণ, বিজ্ঞান ও আরবি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের বেতন হবে ১৩তম গ্রেডে। আর ক্বারী বা নুরানি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকেরা ১৬তম গ্রেডে বেতন পাবেন। আর প্রতিটি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার অফিস সহায়ক পদ সৃষ্টি করা হয়েছে, যে পদে নিয়োগপ্রাপ্তরা ২০তম গ্রেডে বেতন পাবেন।
নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর শিক্ষক পদে এনটিআরসিএর সুপারিশের ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। আর নীতিমালায় মাদ্রাসাগুলোর ম্যানেজিং কমিটি গঠনের নির্দেশনা এসেছে। প্রধান শিক্ষক ও অফিস সহায়ক পদে ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ হবে বলে নীতিমালায় জানানো হয়েছে।
এমপিওভুক্তির জন্য ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়েছে। একাডেমিক স্বীকৃতি, প্রতিষ্ঠানের জমি, প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা, বার্ষিক পরীক্ষার গড় নম্বর, পরিবেশ ইত্যাদি সূচকে নম্বর নির্ধারণ করে মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং করা হবে।
নীতিমালায় মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের এমপিও কমিটি গঠন করা হয়েছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর মাদ্রাসাগুলোর কাগজপত্র যাচাই করে এমপিও দেবে। প্রথমে মাদ্রাসাগুলোকে এমপিও কোড দেওয়া হবে। শিক্ষক-কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির তারিখ থেকে বা এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে শূন্য পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে যোগদানের তারিখ থেকে এমপিও পাবেন।
বিক্ষোভ-মিছিল করেননি শিক্ষকেরা
সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দাবিতে আজ বিক্ষোভ-মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকেরা। তবে প্রধান উপদেষ্টা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদন দেওয়ায় তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করেননি। তবে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
জানতে চাইলে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষক ঐক্য জোট আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক শামসুল আলম আজ সন্ধ্যায় বলেন, ‘১ হাজার ৮৯টি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির জন্য প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় অনুমোদন দিয়েছেন বলে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তাঁরা আমাদের বিক্ষোভ-মিছিল না করার অনুরোধ করেছেন। তাই আমরা বিক্ষোভ-মিছিল করিনি। তবে আমরা লাগাতার অবস্থান চালিয়ে যাব। আপাতত আমরা কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করছি না।’

আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
এস এম মাসুদুল হক বলেন, ‘আমরা আবেদন করা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদনের জন্য ফাইল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠিয়েছিলাম। শর্তসাপেক্ষে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্তির অনুমোদন দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়।’
মাসুদুল হক আরও বলেন, ১ হাজার ৮৯টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার মধ্যে যেগুলো চলতি বছর জারি করা এমপিও নীতিমালার শর্ত পূরণ করেছে, সেগুলোকে এমপিওভুক্ত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগকে। যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্ত করা হবে।
দেড় হাজারের বেশি অনুদানভুক্ত স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির আবেদন গত ৮ থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত গ্রহণ করেছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, দেশে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৫১৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক প্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা ও সহকারী শিক্ষকেরা তিন হাজার টাকা করে অনুদান পেয়ে থাকেন। এর বাইরে দেশে আরও ৫ হাজার ৯৩২টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে, যেগুলো সরকারি কোনো অনুদান পায় না।
শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে এ বছরের শুরুতে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোকে প্রথমে এমপিওভুক্ত করে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দিয়েছিল কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
দীর্ঘদিন ধরে জাতীয়করণের দাবি জানিয়ে আসা স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষকেরা জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলেন দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর। এর মধ্যে তাঁদের এক পদযাত্রায় পুলিশ লাঠিপেটা ও জলকামান ব্যবহার করে। বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের পিটুনির সে ঘটনা আলোড়ন তোলে। এর একপর্যায়ে গত ২৮ জানুয়ারি ইবতেদায়ি মাদ্রাসাকে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দেন মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
গত ২৫ জুন ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিমালা জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর মোট ছয়টি পদ এমপিওভুক্ত হবে। ইবতেদায়ির প্রধান বেতন পাবেন দশম গ্রেডে আর সাধারণ, বিজ্ঞান ও আরবি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের বেতন হবে ১৩তম গ্রেডে। আর ক্বারী বা নুরানি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকেরা ১৬তম গ্রেডে বেতন পাবেন। আর প্রতিটি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার অফিস সহায়ক পদ সৃষ্টি করা হয়েছে, যে পদে নিয়োগপ্রাপ্তরা ২০তম গ্রেডে বেতন পাবেন।
নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর শিক্ষক পদে এনটিআরসিএর সুপারিশের ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। আর নীতিমালায় মাদ্রাসাগুলোর ম্যানেজিং কমিটি গঠনের নির্দেশনা এসেছে। প্রধান শিক্ষক ও অফিস সহায়ক পদে ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ হবে বলে নীতিমালায় জানানো হয়েছে।
এমপিওভুক্তির জন্য ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়েছে। একাডেমিক স্বীকৃতি, প্রতিষ্ঠানের জমি, প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা, বার্ষিক পরীক্ষার গড় নম্বর, পরিবেশ ইত্যাদি সূচকে নম্বর নির্ধারণ করে মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং করা হবে।
নীতিমালায় মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের এমপিও কমিটি গঠন করা হয়েছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর মাদ্রাসাগুলোর কাগজপত্র যাচাই করে এমপিও দেবে। প্রথমে মাদ্রাসাগুলোকে এমপিও কোড দেওয়া হবে। শিক্ষক-কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির তারিখ থেকে বা এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে শূন্য পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে যোগদানের তারিখ থেকে এমপিও পাবেন।
বিক্ষোভ-মিছিল করেননি শিক্ষকেরা
সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দাবিতে আজ বিক্ষোভ-মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকেরা। তবে প্রধান উপদেষ্টা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদন দেওয়ায় তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করেননি। তবে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
জানতে চাইলে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষক ঐক্য জোট আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক শামসুল আলম আজ সন্ধ্যায় বলেন, ‘১ হাজার ৮৯টি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির জন্য প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় অনুমোদন দিয়েছেন বলে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তাঁরা আমাদের বিক্ষোভ-মিছিল না করার অনুরোধ করেছেন। তাই আমরা বিক্ষোভ-মিছিল করিনি। তবে আমরা লাগাতার অবস্থান চালিয়ে যাব। আপাতত আমরা কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করছি না।’

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অনলাইন বদলিতে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সঠিকভাবে দূরত্ব যাচাই-বাছাই না করা, ভুয়া তথ্য দিয়ে অর্থের বিনিময়ে সুবিধাজনক প্রতিষ্ঠানে বদলিসহ নানা অনিয়মের তথ্য পাওয়া গেছে নিজ উপজেলা ও থানায় বদলি কার্যক্রমে।
২২ এপ্রিল ২০২৪
কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
২ দিন আগে
বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
২ দিন আগে
বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আজ সোমবার দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিদ্যালয়ের অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান বলেন, গতকাল রোববার বিধিমালাটি সংশোধনের গেজেট জারি হয়েছে। গত আগস্টে জারি করা বিধিমালায় ৪ ক্যাটাগরির পদ থাকলেও সংশোধনে দুটি ক্যাটাগরি রাখা হয়েছে। সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের পদটি নতুন বিধিমালায় নেই।
সমালোচনার মুখে পদগুলো বাতিল করা হলো কি না—জানতে চাইলে কোনো মন্তব্য করতে চাননি এ কর্মকর্তা। তিনি বলেন, ‘আপনারা এটি খতিয়ে দেখতে পারেন।’
এ ছাড়া বিধিমালায় একটি ‘শব্দগত পরিবর্তন’ আনা হয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান।
মাসুদ আকতার বলেন, ‘আগের বিধিমালায় মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ পাওয়া পদগুলোর মধ্যে ২০ শতাংশ পদ বিজ্ঞান বিষয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারীরা ও অন্য ৮০ শতাংশ পদ অন্যান্য বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন বলে উল্লেখ ছিল। এখানে একটি শব্দগত ভুল হয়েছিল আমাদের, মনে হচ্ছিল, ৮০ শতাংশ পদে বিজ্ঞান ছাড়া অন্যান্য বিষয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন। কিন্তু আসলে কোটা ছাড়া পদের ওই ৮০ শতাংশ ছিল কমন। অর্থাৎ বিজ্ঞান বা অন্যান্য বিষয়ের ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন।’
মাসুদ আকতার খান আরও বলেন, তাই বিধিমালার কোটার বাইরের ৮০ শতাংশ পদের ক্ষেত্রে ‘অন্যান্য বিষয়ে’ শব্দবন্ধকে ‘বিজ্ঞানসহ অন্যান্য বিষয়ে অন্যূন’ শব্দবন্ধ দ্বারা প্রতিস্থাপন করা হয়েছে।
গত ২৮ আগস্ট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নিয়োগ বিধিমালার প্রজ্ঞাপন জারি হয়। নতুন বিধিমালায় সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের দুটি পদ নতুন করে সৃষ্টি করা হয়েছিল। কিন্তু এর পর থেকে ধর্মভিত্তিক সংগঠনগুলো সংগীত বিষয়ের সহকারী শিক্ষক পদটি সৃষ্টি নিয়ে সমালোচনা শুরু করে।
গত ১৬ সেপ্টেম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নিয়োগ বিধিমালায় সংগীত বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের পদ সৃষ্টির সমালোচনা করে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম।
একই দিন এক সেমিনারে সংগীত শিক্ষক পদ সৃষ্টির কঠোর সমালোচনা করেন জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নেতারা।
এর আগে গত ৬ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক স্তরে সংগীত শিক্ষক নিয়োগের পদক্ষেপকে ‘ইসলামবিরোধী অ্যাজেন্ডা’ আখ্যা দিয়ে এ-সংক্রান্ত বিধিমালা বাতিলের দাবি জানিয়েছিল হেফাজতে ইসলাম।

কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আজ সোমবার দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিদ্যালয়ের অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান বলেন, গতকাল রোববার বিধিমালাটি সংশোধনের গেজেট জারি হয়েছে। গত আগস্টে জারি করা বিধিমালায় ৪ ক্যাটাগরির পদ থাকলেও সংশোধনে দুটি ক্যাটাগরি রাখা হয়েছে। সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের পদটি নতুন বিধিমালায় নেই।
সমালোচনার মুখে পদগুলো বাতিল করা হলো কি না—জানতে চাইলে কোনো মন্তব্য করতে চাননি এ কর্মকর্তা। তিনি বলেন, ‘আপনারা এটি খতিয়ে দেখতে পারেন।’
এ ছাড়া বিধিমালায় একটি ‘শব্দগত পরিবর্তন’ আনা হয়েছে বলেও জানান অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান।
মাসুদ আকতার বলেন, ‘আগের বিধিমালায় মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ পাওয়া পদগুলোর মধ্যে ২০ শতাংশ পদ বিজ্ঞান বিষয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারীরা ও অন্য ৮০ শতাংশ পদ অন্যান্য বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন বলে উল্লেখ ছিল। এখানে একটি শব্দগত ভুল হয়েছিল আমাদের, মনে হচ্ছিল, ৮০ শতাংশ পদে বিজ্ঞান ছাড়া অন্যান্য বিষয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন। কিন্তু আসলে কোটা ছাড়া পদের ওই ৮০ শতাংশ ছিল কমন। অর্থাৎ বিজ্ঞান বা অন্যান্য বিষয়ের ডিগ্রিধারীরা নিয়োগ পাবেন।’
মাসুদ আকতার খান আরও বলেন, তাই বিধিমালার কোটার বাইরের ৮০ শতাংশ পদের ক্ষেত্রে ‘অন্যান্য বিষয়ে’ শব্দবন্ধকে ‘বিজ্ঞানসহ অন্যান্য বিষয়ে অন্যূন’ শব্দবন্ধ দ্বারা প্রতিস্থাপন করা হয়েছে।
গত ২৮ আগস্ট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নিয়োগ বিধিমালার প্রজ্ঞাপন জারি হয়। নতুন বিধিমালায় সংগীত ও শরীরচর্চা বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের দুটি পদ নতুন করে সৃষ্টি করা হয়েছিল। কিন্তু এর পর থেকে ধর্মভিত্তিক সংগঠনগুলো সংগীত বিষয়ের সহকারী শিক্ষক পদটি সৃষ্টি নিয়ে সমালোচনা শুরু করে।
গত ১৬ সেপ্টেম্বর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন নিয়োগ বিধিমালায় সংগীত বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের পদ সৃষ্টির সমালোচনা করে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম।
একই দিন এক সেমিনারে সংগীত শিক্ষক পদ সৃষ্টির কঠোর সমালোচনা করেন জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ও বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের নেতারা।
এর আগে গত ৬ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক স্তরে সংগীত শিক্ষক নিয়োগের পদক্ষেপকে ‘ইসলামবিরোধী অ্যাজেন্ডা’ আখ্যা দিয়ে এ-সংক্রান্ত বিধিমালা বাতিলের দাবি জানিয়েছিল হেফাজতে ইসলাম।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অনলাইন বদলিতে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সঠিকভাবে দূরত্ব যাচাই-বাছাই না করা, ভুয়া তথ্য দিয়ে অর্থের বিনিময়ে সুবিধাজনক প্রতিষ্ঠানে বদলিসহ নানা অনিয়মের তথ্য পাওয়া গেছে নিজ উপজেলা ও থানায় বদলি কার্যক্রমে।
২২ এপ্রিল ২০২৪
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
২ দিন আগে
বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
২ দিন আগে
বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
২ দিন আগেমো. আশিকুর রহমান

বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
ক্যাডেট কলেজগুলো প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল শাখার তত্ত্বাবধানে পরিচালিত আবাসিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এখানে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব, ক্রীড়া ও নৈতিকতা চর্চার মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠে।
বর্তমানে দেশে মোট ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে। ছেলেদের জন্য ৯টি: ফৌজদারহাট (চট্টগ্রাম), ঝিনাইদহ, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল), রাজশাহী, সিলেট, রংপুর, বরিশাল, পাবনা ও কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ। মেয়েদের জন্য ৩টি: ময়মনসিংহ, ফেনী ও জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ।
অনলাইনে আবেদন যেভাবে
অনলাইনে আবেদন করতে হবে নিচের যেকোনো ওয়েবসাইট থেকে
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
১. পঞ্চম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার সত্যায়িত সনদ (ইংরেজি মাধ্যমের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।
২. জন্মসনদের সত্যায়িত ফটোকপি।
৩. বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের
৪. মা-বাবা বা অভিভাবকের মাসিক আয়ের প্রত্যয়নপত্র।
৫. মা ও বাবার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।
গুরুত্বপূর্ণ সময়সূচি ধাপ তারিখ ও সময়
আবেদন শুরু ১ নভেম্বর ২০২৫, সকাল ৮টা
আবেদন শেষ ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, বিকেল ৫টা
প্রবেশপত্র সংগ্রহ ১১ ডিসেম্বর থেকে পরীক্ষার আগের দিন পর্যন্ত লিখিত পরীক্ষা ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, সকাল ১০টা–বেলা ১টা
ভর্তি পরীক্ষা হবে যেমন
ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ষষ্ঠ শ্রেণির সিলেবাসের আলোকে, মোট ৩০০ নম্বরের রচনামূলক পদ্ধতিতে।
বিষয় নম্বর
ইংরেজি ১০০
গণিত ১০০
বাংলা ৬০
সাধারণ জ্ঞান ৪০
পরীক্ষার বিষয়বস্তু সংক্ষেপে
আবেদনকারীর যোগ্যতা
যারা আবেদন করতে পারবে না
যেসব প্রার্থী আগে ক্যাডেট কলেজের ভর্তি পরীক্ষায় লিখিত, মৌখিক বা স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অযোগ্য বিবেচিত হয়েছে, তারা পুনরায় আবেদন করতে পারবে না। এ ছাড়া নিম্নোক্ত অবস্থায় আবেদন অগ্রহণযোগ্য হবে—গ্রস নকনী, ফ্ল্যাট ফুট, কালার ব্লাইন্ড, অতিরিক্ত ওজন, অ্যাজমা, মৃগী, হৃদ্রোগ, বাত, যক্ষ্মা, হেপাটাইটিস, রাতকানা, ডায়াবেটিস, হেমোফিলিয়া, কিংবা বিছানায় প্রস্রাবের অভ্যাস থাকলে।
তথ্যসূত্র: ক্যাডেট কলেজ ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৬

বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
ক্যাডেট কলেজগুলো প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল শাখার তত্ত্বাবধানে পরিচালিত আবাসিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এখানে শিক্ষার্থীরা একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি শৃঙ্খলা, নেতৃত্ব, ক্রীড়া ও নৈতিকতা চর্চার মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠে।
বর্তমানে দেশে মোট ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে। ছেলেদের জন্য ৯টি: ফৌজদারহাট (চট্টগ্রাম), ঝিনাইদহ, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল), রাজশাহী, সিলেট, রংপুর, বরিশাল, পাবনা ও কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ। মেয়েদের জন্য ৩টি: ময়মনসিংহ, ফেনী ও জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ।
অনলাইনে আবেদন যেভাবে
অনলাইনে আবেদন করতে হবে নিচের যেকোনো ওয়েবসাইট থেকে
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
১. পঞ্চম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার সত্যায়িত সনদ (ইংরেজি মাধ্যমের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।
২. জন্মসনদের সত্যায়িত ফটোকপি।
৩. বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের
৪. মা-বাবা বা অভিভাবকের মাসিক আয়ের প্রত্যয়নপত্র।
৫. মা ও বাবার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।
গুরুত্বপূর্ণ সময়সূচি ধাপ তারিখ ও সময়
আবেদন শুরু ১ নভেম্বর ২০২৫, সকাল ৮টা
আবেদন শেষ ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, বিকেল ৫টা
প্রবেশপত্র সংগ্রহ ১১ ডিসেম্বর থেকে পরীক্ষার আগের দিন পর্যন্ত লিখিত পরীক্ষা ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, সকাল ১০টা–বেলা ১টা
ভর্তি পরীক্ষা হবে যেমন
ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ষষ্ঠ শ্রেণির সিলেবাসের আলোকে, মোট ৩০০ নম্বরের রচনামূলক পদ্ধতিতে।
বিষয় নম্বর
ইংরেজি ১০০
গণিত ১০০
বাংলা ৬০
সাধারণ জ্ঞান ৪০
পরীক্ষার বিষয়বস্তু সংক্ষেপে
আবেদনকারীর যোগ্যতা
যারা আবেদন করতে পারবে না
যেসব প্রার্থী আগে ক্যাডেট কলেজের ভর্তি পরীক্ষায় লিখিত, মৌখিক বা স্বাস্থ্য পরীক্ষায় অযোগ্য বিবেচিত হয়েছে, তারা পুনরায় আবেদন করতে পারবে না। এ ছাড়া নিম্নোক্ত অবস্থায় আবেদন অগ্রহণযোগ্য হবে—গ্রস নকনী, ফ্ল্যাট ফুট, কালার ব্লাইন্ড, অতিরিক্ত ওজন, অ্যাজমা, মৃগী, হৃদ্রোগ, বাত, যক্ষ্মা, হেপাটাইটিস, রাতকানা, ডায়াবেটিস, হেমোফিলিয়া, কিংবা বিছানায় প্রস্রাবের অভ্যাস থাকলে।
তথ্যসূত্র: ক্যাডেট কলেজ ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২৬

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অনলাইন বদলিতে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সঠিকভাবে দূরত্ব যাচাই-বাছাই না করা, ভুয়া তথ্য দিয়ে অর্থের বিনিময়ে সুবিধাজনক প্রতিষ্ঠানে বদলিসহ নানা অনিয়মের তথ্য পাওয়া গেছে নিজ উপজেলা ও থানায় বদলি কার্যক্রমে।
২২ এপ্রিল ২০২৪
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
২ দিন আগে
কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
২ দিন আগে
বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
২ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি অব চায়না (ইউএসটিসি) এবং ইউনিভার্সিটি অব চায়নিজ একাডেমি অব সায়েন্সেস (ইউসিএএস) থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
সুযোগ-সুবিধা
চীনের বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে কোনো ফি লাগবে না। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের পুরো কোর্সেরও টিউশন নেই। শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে মাসিক ভাতার ব্যবস্থা। স্নাতকোত্তরের জন্য প্রতি মাসে থাকছে ৩ হাজার ইউয়ান আর পিএইচডির জন্য ৬ হাজার থেকে ৭ হাজার ইউয়ান। থাকছে বিমানভাড়া ও সম্পূর্ণ মেডিকেল ইনস্যুরেন্স সুবিধা। বৃত্তিটির আওতায় তরুণেরা বিশ্বমানের গবেষণা পরিবেশে নিজের দক্ষতা গড়ে তুলতে পারবেন। যাঁরা চীনে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখছেন, তাঁদের জন্য এএনএসও স্কলারশিপ হতে পারে এক অনন্য সুযোগ।
আবেদনের যোগ্যতা
এএনএসও স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে হলে প্রার্থীদের কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রথমত, আবেদনকারী অবশ্যই চীনের নাগরিক নন, এমন প্রার্থী হতে হবে। স্নাতকোত্তর ডিগ্রির ক্ষেত্রে প্রার্থীর জন্ম ১ জানুয়ারি ১৯৯৬ বা তার পরে হতে হবে। আর পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারীর জন্ম হতে হবে ১ জানুয়ারি ১৯৯১ বা তার পরে। প্রার্থীদের ইংরেজি বা চীনা ভাষায় দক্ষতা থাকতে হবে।
বৃত্তির সংখ্যা
প্রতিবছর ২০০টি স্নাতকোত্তর ও ৩০০টি পিএইচডি বৃত্তি দেওয়া হয়।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
এএনএসও স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে প্রয়োজনীয় নথিপত্রও প্রস্তুত রাখতে হবে। এগুলো হলো পাসপোর্টের কপি, হালনাগাদ করা সিভি, গবেষণা অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত পরিচিতি, দুটি সুপারিশপত্র, গবেষণা প্রস্তাবনা, ভাষা দক্ষতার প্রমাণপত্র ও শারীরিক সুস্থতার সনদ। স্নাতকোত্তর ডিগ্রির জন্য আবেদন করতে স্নাতকের সনদ ও পিএইচডি ডিগ্রির জন্য স্নাতকোত্তরের সনদ থাকতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ জানুয়ারি, ২০২৬।

বিশ্বজুড়ে তরুণ প্রতিভাবানদের জন্য উন্মুক্ত হলো চীনের অ্যালায়েন্স অব ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স অর্গানাইজেশনস (এএনএসও) বৃত্তি। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি অব চায়না (ইউএসটিসি) এবং ইউনিভার্সিটি অব চায়নিজ একাডেমি অব সায়েন্সেস (ইউসিএএস) থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
সুযোগ-সুবিধা
চীনের বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে কোনো ফি লাগবে না। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের পুরো কোর্সেরও টিউশন নেই। শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে মাসিক ভাতার ব্যবস্থা। স্নাতকোত্তরের জন্য প্রতি মাসে থাকছে ৩ হাজার ইউয়ান আর পিএইচডির জন্য ৬ হাজার থেকে ৭ হাজার ইউয়ান। থাকছে বিমানভাড়া ও সম্পূর্ণ মেডিকেল ইনস্যুরেন্স সুবিধা। বৃত্তিটির আওতায় তরুণেরা বিশ্বমানের গবেষণা পরিবেশে নিজের দক্ষতা গড়ে তুলতে পারবেন। যাঁরা চীনে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখছেন, তাঁদের জন্য এএনএসও স্কলারশিপ হতে পারে এক অনন্য সুযোগ।
আবেদনের যোগ্যতা
এএনএসও স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে হলে প্রার্থীদের কিছু নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রথমত, আবেদনকারী অবশ্যই চীনের নাগরিক নন, এমন প্রার্থী হতে হবে। স্নাতকোত্তর ডিগ্রির ক্ষেত্রে প্রার্থীর জন্ম ১ জানুয়ারি ১৯৯৬ বা তার পরে হতে হবে। আর পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য আবেদনকারীর জন্ম হতে হবে ১ জানুয়ারি ১৯৯১ বা তার পরে। প্রার্থীদের ইংরেজি বা চীনা ভাষায় দক্ষতা থাকতে হবে।
বৃত্তির সংখ্যা
প্রতিবছর ২০০টি স্নাতকোত্তর ও ৩০০টি পিএইচডি বৃত্তি দেওয়া হয়।
আবেদনের প্রয়োজনীয় তথ্য
এএনএসও স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে প্রয়োজনীয় নথিপত্রও প্রস্তুত রাখতে হবে। এগুলো হলো পাসপোর্টের কপি, হালনাগাদ করা সিভি, গবেষণা অভিজ্ঞতার সংক্ষিপ্ত পরিচিতি, দুটি সুপারিশপত্র, গবেষণা প্রস্তাবনা, ভাষা দক্ষতার প্রমাণপত্র ও শারীরিক সুস্থতার সনদ। স্নাতকোত্তর ডিগ্রির জন্য আবেদন করতে স্নাতকের সনদ ও পিএইচডি ডিগ্রির জন্য স্নাতকোত্তরের সনদ থাকতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ জানুয়ারি, ২০২৬।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অনলাইন বদলিতে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সঠিকভাবে দূরত্ব যাচাই-বাছাই না করা, ভুয়া তথ্য দিয়ে অর্থের বিনিময়ে সুবিধাজনক প্রতিষ্ঠানে বদলিসহ নানা অনিয়মের তথ্য পাওয়া গেছে নিজ উপজেলা ও থানায় বদলি কার্যক্রমে।
২২ এপ্রিল ২০২৪
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
২ দিন আগে
কয়েকটি ইসলামি দলের আপত্তির পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সৃষ্ট সংগীত শিক্ষক ও শরীরচর্চা শিক্ষকের পদ বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। পাশাপাশি কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ এনে গত আগস্টে জারি করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
২ দিন আগে
বাংলাদেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। আবেদন ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে ১ নভেম্বর ২০২৫ সকাল ৮টা থেকে, চলবে ১০ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, শনিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত।
২ দিন আগে