নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত বছর প্রথমবারের মতো ২০টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। নানা অব্যবস্থাপনা আর শিক্ষার্থীদের ভোগান্তির কারণে এবার এ নিয়ে সংশয় থাকলেও ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য গুচ্ছেই থাকার পক্ষে মত দিয়েছেন। শুধু জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সময় চেয়েছেন।
আজ শুক্রবার সকালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ পরীক্ষার আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের এক সভায় এ বিষয়ে আলোচনা হয়। বিগত বছরের পরীক্ষার বিষয়ে পর্যালোচনা এবং এবারের ভর্তি পরীক্ষার বিষয়ে আলোচনার জন্য এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. ইমদাদুল হক। অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিরা সশরীরে সভায় উপস্থিত থাকলেও কয়েকজন ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
সভায় গুচ্ছ থাকবে, নাকি আলাদাভাবে ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো, সে বিষয়ে আলোচনা হয়। ১৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ই আরেকবার গুচ্ছে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার পক্ষে মত দেয়। একমাত্র জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সময় চেয়েছে। তবে যেহেতু আগেরবার কিছু অব্যবস্থাপনা ছিল, তাই এটিকে সংস্কার করার পরামর্শ দিয়েছেন গুচ্ছের পক্ষের উপাচার্যরা।
সভায় উপস্থিত ছিলেন গুচ্ছের টেকনিক্যাল কমিটির আহ্বায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূর। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছাড়া বাকি ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবারের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় থাকার পক্ষে মত দিয়েছেন। তবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় যে থাকছে না তা নয়, তারা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সময় চেয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যেহেতু আমরা রাষ্ট্রপতির নির্দেশক্রমে গুচ্ছ পদ্ধতিতে গিয়েছি। সে জন্য এ বিষয়ে আলোচনার জন্য রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করার প্রস্তাব রাখা হয়েছে। শাবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দীন আহমেদ এ বিষয়ে উদ্যোগ নেবেন।’
গত বছর ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি ও আর্থিক ক্ষতি কমাতে গুচ্ছের সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও খুব একটা কাজে আসেনি এই পদ্ধতি। গুচ্ছ কমিটি শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি ও আর্থিক ক্ষতি কমাতে সক্ষম হয়নি। উল্টো ভোগান্তি বাড়িয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা। এ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়সহ অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ই গুচ্ছে আসেনি। ফলে শিক্ষার্থীদের সেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আলাদা করেই ভর্তি পরীক্ষা দিতে হচ্ছে।
গত বছর প্রথমবারের মতো ২০টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। নানা অব্যবস্থাপনা আর শিক্ষার্থীদের ভোগান্তির কারণে এবার এ নিয়ে সংশয় থাকলেও ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য গুচ্ছেই থাকার পক্ষে মত দিয়েছেন। শুধু জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সময় চেয়েছেন।
আজ শুক্রবার সকালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ পরীক্ষার আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের এক সভায় এ বিষয়ে আলোচনা হয়। বিগত বছরের পরীক্ষার বিষয়ে পর্যালোচনা এবং এবারের ভর্তি পরীক্ষার বিষয়ে আলোচনার জন্য এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. ইমদাদুল হক। অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিরা সশরীরে সভায় উপস্থিত থাকলেও কয়েকজন ভার্চুয়ালি যুক্ত হন।
সভায় গুচ্ছ থাকবে, নাকি আলাদাভাবে ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো, সে বিষয়ে আলোচনা হয়। ১৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ই আরেকবার গুচ্ছে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার পক্ষে মত দেয়। একমাত্র জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সময় চেয়েছে। তবে যেহেতু আগেরবার কিছু অব্যবস্থাপনা ছিল, তাই এটিকে সংস্কার করার পরামর্শ দিয়েছেন গুচ্ছের পক্ষের উপাচার্যরা।
সভায় উপস্থিত ছিলেন গুচ্ছের টেকনিক্যাল কমিটির আহ্বায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. মুনাজ আহমেদ নূর। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছাড়া বাকি ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবারের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় থাকার পক্ষে মত দিয়েছেন। তবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় যে থাকছে না তা নয়, তারা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সময় চেয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যেহেতু আমরা রাষ্ট্রপতির নির্দেশক্রমে গুচ্ছ পদ্ধতিতে গিয়েছি। সে জন্য এ বিষয়ে আলোচনার জন্য রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করার প্রস্তাব রাখা হয়েছে। শাবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দীন আহমেদ এ বিষয়ে উদ্যোগ নেবেন।’
গত বছর ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি ও আর্থিক ক্ষতি কমাতে গুচ্ছের সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও খুব একটা কাজে আসেনি এই পদ্ধতি। গুচ্ছ কমিটি শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি ও আর্থিক ক্ষতি কমাতে সক্ষম হয়নি। উল্টো ভোগান্তি বাড়িয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা। এ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়সহ অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ই গুচ্ছে আসেনি। ফলে শিক্ষার্থীদের সেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আলাদা করেই ভর্তি পরীক্ষা দিতে হচ্ছে।
রেকর্ডিং শোনার আগে পরীক্ষা প্রস্তুতির অনুশীলনে কী করতে হবে, কীভাবে করতে হবে, কেন করতে হবে ইত্যাদি বিশদভাবে বর্ণনা করা হলো। এখানে একটি উদাহরণ দেওয়া হলো।
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
১ দিন আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১ দিন আগে