শিক্ষা ডেস্ক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক সমস্যা নিরসনে গঠিত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ১৩ সদস্যের কমিটিকে স্বাগত জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। তবে তাঁরা বলছেন, ‘এ কমিটির লক্ষ্য–উদ্দেশ্য নিয়ে মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে কিছুই উল্লেখ নেই। কার্যপরিধিতে সংস্কারের কথা থাকলেও আমরা মূলত এখন আর কোনো সংস্কার চাচ্ছি না। আমরা এখন সাত কলেজের সমন্বয়ে স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবির আন্দোলনে রয়েছি। এখানে আমাদের দাবির সঙ্গে তাঁদের কার্যপরিধি সাংঘর্ষিক। তাই আমরা তাদের এ কমিটির লক্ষ্য–উদ্দেশ্য নিয়ে বেশ শঙ্কিত।’
আজ বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) সাত কলেজের সমন্বয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের এক বিবৃতিতে এ শঙ্কার কথা জানানো হয়। একই সঙ্গে এ কমিটিতে কোনো ছাত্র প্রতিনিধি না রাখায় শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। দ্রুত এ কমিটিতে শিক্ষার্থী প্রতিনিধি যুক্ত করার দাবি তাঁদের।
সাত কলজে শিক্ষার্থীদের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত ২১ অক্টোবর রাজধানীর নীলক্ষেত ও সায়েন্সল্যাব মোড়ে অবস্থান কর্মসূচির মাধ্যমে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের এবারের মাঠ পর্যায়ের আন্দোলন শুরু হয়। এবারে শিক্ষার্থীরা সাত কলেজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তি বাতিল করে এ কলেজগুলোর সমন্বয়ে একটি স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবি তুলেছেন। কারণ, ২০১৭ সালে যে লক্ষ্য আর উদ্দেশ্য নিয়ে এ কলেজগুলোকে ঢাবি অধিভুক্ত করা হয়েছে, সেটা বিগত ৮ বছরেও বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। ঢাবির অধীনে শুধু মাত্র সার্টিফিকেট অর্জন ছাড়া শিক্ষার গুণগত মানের কোনো উন্নতি হয়নি। উল্টো শিক্ষার্থীদের খাতার অবমূল্যায়ন, ফল বিপর্যয়, মাত্রাতিরিক্ত ফিসহ নানা ভোগান্তির সৃষ্টি হয়েছে।
বিবৃতিতে তারা বলেন, এসব বাস্তবতা বিবেচনায় শিক্ষার্থীরা সাত কলেজের সমন্বয়ে স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার অভিপ্রায়ে একটি কমিটি গঠনের দাবিতে গত ২১ অক্টোবর রাজপথে নেমে আসেন। এরপর দ্বিতীয় দফায় গত ২৩ অক্টোবরও একই ধরনের কর্মসূচি পালিত হয়। এর আগে শিক্ষার্থীরা ঢাকা কলেজে সংবাদ সম্মেলন করে তাদের দাবি গণমাধ্যমে জানিয়েছেন। দাবির বিষয়টি জানিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান ও সাত কলেজ অধ্যক্ষদের স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, রাজপথে শিক্ষার্থীদের একের পর এক কর্মসূচির মুখে সরকার গতকাল বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) প্রাথমিক পর্যায়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সাত কলেজের অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক সমস্যা নিরসনকল্পে ১৩ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে। কমিটিকে আগামী ছয় সপ্তাহের মধ্যে প্রয়োজনীয় সুপারিশ দিতে বলা হয়েছে। কমিটির কার্যপরিধিতে বলা হয়েছে, এই কমিটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাতটি কলেজের অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক সমস্যা আগামী ছয় সপ্তাহের মধ্যে চিহ্নিতকরণ এবং চিহ্নিত সমস্যা নিরসনকল্পে প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রণয়ন করবে এবং কাজের সুবিধার্থে প্রয়োজনীয় সংখ্যক সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে।
এ কমিটির প্রতিক্রিয়ায় শিক্ষার্থীরা বিবৃতিতে বলেন, ‘আমরা সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা প্রাথমিকভাবে সরকারের এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাচ্ছি। সরকার শিক্ষার্থীদের আহ্বানে সাড়া দিয়ে যে কমিটি গঠন করেছে, সেটা আমাদের দাবি বাস্তবায়নে কাজ করবে বলে আমরা আশা করছি। কিন্তু ১৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি কীভাবে কাজ করবে বা তাদের কি লক্ষ্য-উদ্দেশ্য নিয়ে যেহেতু পরিষ্কার কিছুই মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ নেই; তাই আমরা এটা নিয়ে শঙ্কিত।’
তারা আরও বলেন, আমরা পরিষ্কার বলতে চাই, শিক্ষার্থীরা আর কোনো ধরনের সংস্কার চায় না। তারা স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় চায়। সরকারের গঠিত কমিটি শিক্ষার্থীদের এ দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে যে ধরনের সহায়তা চাইবে, তাদের সঙ্গে সেভাবে কাজ করতে আমরা প্রস্তুত। এ ছাড়া এ কমিটিতে কোনো শিক্ষার্থী প্রতিনিধি রাখা হয়নি। আমরা অতি দ্রুত এ কমিটিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিদের যুক্ত করার জোর দাবি জানাচ্ছি। এ ছাড়া আমরা সরকারের এ কমিটি আরও গভীরভাবে বিশ্লেষণ করছি। আমাদের বিচার-বিশ্লেষণ শেষে আমরা পরবর্তী করণীয় ঠিক করব।
সাত কলেজ সংস্কার আন্দোলনের প্রতিনিধি ও কবি নজরুল কলেজের শিক্ষার্থী জাকারিয়া বারি সাগর আজকের পত্রিকাকে বলেন, মন্ত্রণালয়ের কমিটির লক্ষ্য–উদ্দেশ্য পরিষ্কার করতে হবে। শিক্ষার্থীদের দাবি অনুযায়ী কমিটিকে সাত কলেজের সমন্বয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় কাজ করার নিশ্চয়তা দিতে হবে। একই সঙ্গে এখানে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিদের যুক্ত করতে হবে। এসব দাবি বাস্তবায়নে আমরা কর্তৃপক্ষকে আগামী ৩ কার্যদিবস সময় দিতে চাই। এর মধ্যে আমরা সন্তোষজনক আশ্বাস না পেলে আগামী ২৯ অক্টোবর আমরা আমাদের পরবর্তী করণীয় ঠিক করব।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক সমস্যা নিরসনে গঠিত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ১৩ সদস্যের কমিটিকে স্বাগত জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। তবে তাঁরা বলছেন, ‘এ কমিটির লক্ষ্য–উদ্দেশ্য নিয়ে মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে কিছুই উল্লেখ নেই। কার্যপরিধিতে সংস্কারের কথা থাকলেও আমরা মূলত এখন আর কোনো সংস্কার চাচ্ছি না। আমরা এখন সাত কলেজের সমন্বয়ে স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবির আন্দোলনে রয়েছি। এখানে আমাদের দাবির সঙ্গে তাঁদের কার্যপরিধি সাংঘর্ষিক। তাই আমরা তাদের এ কমিটির লক্ষ্য–উদ্দেশ্য নিয়ে বেশ শঙ্কিত।’
আজ বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) সাত কলেজের সমন্বয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের এক বিবৃতিতে এ শঙ্কার কথা জানানো হয়। একই সঙ্গে এ কমিটিতে কোনো ছাত্র প্রতিনিধি না রাখায় শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। দ্রুত এ কমিটিতে শিক্ষার্থী প্রতিনিধি যুক্ত করার দাবি তাঁদের।
সাত কলজে শিক্ষার্থীদের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত ২১ অক্টোবর রাজধানীর নীলক্ষেত ও সায়েন্সল্যাব মোড়ে অবস্থান কর্মসূচির মাধ্যমে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের এবারের মাঠ পর্যায়ের আন্দোলন শুরু হয়। এবারে শিক্ষার্থীরা সাত কলেজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্তি বাতিল করে এ কলেজগুলোর সমন্বয়ে একটি স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবি তুলেছেন। কারণ, ২০১৭ সালে যে লক্ষ্য আর উদ্দেশ্য নিয়ে এ কলেজগুলোকে ঢাবি অধিভুক্ত করা হয়েছে, সেটা বিগত ৮ বছরেও বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। ঢাবির অধীনে শুধু মাত্র সার্টিফিকেট অর্জন ছাড়া শিক্ষার গুণগত মানের কোনো উন্নতি হয়নি। উল্টো শিক্ষার্থীদের খাতার অবমূল্যায়ন, ফল বিপর্যয়, মাত্রাতিরিক্ত ফিসহ নানা ভোগান্তির সৃষ্টি হয়েছে।
বিবৃতিতে তারা বলেন, এসব বাস্তবতা বিবেচনায় শিক্ষার্থীরা সাত কলেজের সমন্বয়ে স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার অভিপ্রায়ে একটি কমিটি গঠনের দাবিতে গত ২১ অক্টোবর রাজপথে নেমে আসেন। এরপর দ্বিতীয় দফায় গত ২৩ অক্টোবরও একই ধরনের কর্মসূচি পালিত হয়। এর আগে শিক্ষার্থীরা ঢাকা কলেজে সংবাদ সম্মেলন করে তাদের দাবি গণমাধ্যমে জানিয়েছেন। দাবির বিষয়টি জানিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান ও সাত কলেজ অধ্যক্ষদের স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, রাজপথে শিক্ষার্থীদের একের পর এক কর্মসূচির মুখে সরকার গতকাল বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) প্রাথমিক পর্যায়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সাত কলেজের অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক সমস্যা নিরসনকল্পে ১৩ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে। কমিটিকে আগামী ছয় সপ্তাহের মধ্যে প্রয়োজনীয় সুপারিশ দিতে বলা হয়েছে। কমিটির কার্যপরিধিতে বলা হয়েছে, এই কমিটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাতটি কলেজের অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক সমস্যা আগামী ছয় সপ্তাহের মধ্যে চিহ্নিতকরণ এবং চিহ্নিত সমস্যা নিরসনকল্পে প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রণয়ন করবে এবং কাজের সুবিধার্থে প্রয়োজনীয় সংখ্যক সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে।
এ কমিটির প্রতিক্রিয়ায় শিক্ষার্থীরা বিবৃতিতে বলেন, ‘আমরা সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা প্রাথমিকভাবে সরকারের এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাচ্ছি। সরকার শিক্ষার্থীদের আহ্বানে সাড়া দিয়ে যে কমিটি গঠন করেছে, সেটা আমাদের দাবি বাস্তবায়নে কাজ করবে বলে আমরা আশা করছি। কিন্তু ১৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি কীভাবে কাজ করবে বা তাদের কি লক্ষ্য-উদ্দেশ্য নিয়ে যেহেতু পরিষ্কার কিছুই মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ নেই; তাই আমরা এটা নিয়ে শঙ্কিত।’
তারা আরও বলেন, আমরা পরিষ্কার বলতে চাই, শিক্ষার্থীরা আর কোনো ধরনের সংস্কার চায় না। তারা স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় চায়। সরকারের গঠিত কমিটি শিক্ষার্থীদের এ দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে যে ধরনের সহায়তা চাইবে, তাদের সঙ্গে সেভাবে কাজ করতে আমরা প্রস্তুত। এ ছাড়া এ কমিটিতে কোনো শিক্ষার্থী প্রতিনিধি রাখা হয়নি। আমরা অতি দ্রুত এ কমিটিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিদের যুক্ত করার জোর দাবি জানাচ্ছি। এ ছাড়া আমরা সরকারের এ কমিটি আরও গভীরভাবে বিশ্লেষণ করছি। আমাদের বিচার-বিশ্লেষণ শেষে আমরা পরবর্তী করণীয় ঠিক করব।
সাত কলেজ সংস্কার আন্দোলনের প্রতিনিধি ও কবি নজরুল কলেজের শিক্ষার্থী জাকারিয়া বারি সাগর আজকের পত্রিকাকে বলেন, মন্ত্রণালয়ের কমিটির লক্ষ্য–উদ্দেশ্য পরিষ্কার করতে হবে। শিক্ষার্থীদের দাবি অনুযায়ী কমিটিকে সাত কলেজের সমন্বয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় কাজ করার নিশ্চয়তা দিতে হবে। একই সঙ্গে এখানে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিদের যুক্ত করতে হবে। এসব দাবি বাস্তবায়নে আমরা কর্তৃপক্ষকে আগামী ৩ কার্যদিবস সময় দিতে চাই। এর মধ্যে আমরা সন্তোষজনক আশ্বাস না পেলে আগামী ২৯ অক্টোবর আমরা আমাদের পরবর্তী করণীয় ঠিক করব।
ওমানের সুলতান সরকার আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য, ফুল ফান্ডেড বা সম্পূর্ণ অর্থায়িত স্কলারশিপের ঘোষণা দিয়েছে। এই স্কলারশিপের অধীনে শিক্ষার্থীরা ‘ওমানি প্রোগ্রাম ফর কালচারাল অ্যান্ড সায়েন্টিফিক কো-অপারেশন’-এর আওতায় বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগেমাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন (eSIF পূরণের মাধ্যমে) কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত ১৭ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
৭ ঘণ্টা আগেবিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজিতে (বিইউএফটি) তিন দিনব্যাপী ইন্টারন্যাশনাল মডেল ইউনাইটেড নেশনস (বিইউএফটিআইমান) কনফারেন্সের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়েছে। ১৪ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই আয়োজন চলবে ১৬ আগস্ট পর্যন্ত।
২১ ঘণ্টা আগেইতালির ইউনিভার্সিটি অব পিসা স্কলারশিপ-২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। সম্পূর্ণ অর্থায়িত এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
২ দিন আগে