খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
প্রতিবারের ন্যায় এবারও ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) হলগুলোতে আবাসিক শিক্ষার্থীদের জন্য উন্নতমানের খাবারের (হল ফিস্ট) আয়োজন করেছে হল কর্তৃপক্ষ। আবাসিক শিক্ষার্থীরা বিনা মূল্যে এই সুবিধা ভোগ করলেও বঞ্চিত হচ্ছেন হলগুলোতে সংযুক্ত প্রায় পাঁচ হাজার অনাবাসিক শিক্ষার্থী। এ নিয়ে অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের মধ্যে চলছে চরম অসন্তোষ।
জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ৭ হাজার শিক্ষার্থীর মধ্যে পাঁচ হাজার শিক্ষার্থীই বিভিন্ন হলে অনাবাসিক হিসেবে সংযুক্ত রয়েছেন। এ ক্ষেত্রে বিজয় দিবস উদ্যাপনে উন্নতমানের খাবারের আয়োজন শুধু আবাসিক শিক্ষার্থীদের জন্য করায় অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘অপর্যাপ্ত আবাসন ব্যবস্থার কারণে হলগুলোতে আমরা যথাসময়ে সিট পাচ্ছি না। বিশেষ দিবসগুলোতে হলে যেসব ফিস্টের আয়োজন করা হয়, তাতে অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের কোনো সুযোগ থাকে না। অন্তত বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত হল ফিস্টে অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানাচ্ছি।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের অনাবাসিক শিক্ষার্থী ইংরেজি ডিসিপ্লিনের মোস্তাক আহমেদ বলেন, খুবিতে আবাসিক-অনাবাসিক প্রত্যেকেই হল ফি দেয়। কিন্তু ফিস্ট আয়োজন করার বেলায় আবাসিক ও অনাবাসিকদের মধ্যে বৈষম্য করা হয়। মহান বিজয় দিবস সর্বজনীন উৎসব। এখানে এ ধরনের বৈষম্য সৃষ্টি কারও কাম্য নয়।
ড্রয়িং অ্যান্ড পেইন্টিং ডিসিপ্লিনের ১৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী নাঈমা রাফা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে ফি দিয়েও বঙ্গমাতা হলে খাবারের সংকট হয়েছে। খাবার নেওয়ার জন্য অনেক রাত পর্যন্ত বসে ছিলাম। পরবর্তী সময়ে বাইরে থেকে খাবার এনে দেওয়া হয়েছে আমাদের। অনাবাসিক বলে এই ফিস্ট থেকেও বঞ্চিত হব?’
খান জাহান আলী হলের পরিসংখ্যান ডিসিপ্লিনের এক অনাবাসিক শিক্ষার্থী রাকিব হাসান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো একটি জায়গায় আবাসিক-অনাবাসিক বৈষম্য কারও কাম্য নয়। আমরা যারা অনাবাসিক শিক্ষার্থী আছি তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঠিকই আবাসিক হল ফি অর্ধেক করে দিই। কিন্তু এ রকম উৎসবগুলো থেকে আমরা বঞ্চিত হই। এবারও কেন আমাদের এ রকম উৎসবের আনন্দ থেকে বঞ্চিত করা হবে?’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রভোস্ট প্রফেসর ড. তানজিল সওগাত বলেন, বিষয়টা নিয়ে প্রভোস্ট কাউন্সিল উদ্বিগ্ন। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত বিষয়টি সমাধান করা হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের খান জাহান আলী হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল জব্বার বলেন, ‘এ বিষয় নিয়ে আমরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলব।’
প্রতিবারের ন্যায় এবারও ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) হলগুলোতে আবাসিক শিক্ষার্থীদের জন্য উন্নতমানের খাবারের (হল ফিস্ট) আয়োজন করেছে হল কর্তৃপক্ষ। আবাসিক শিক্ষার্থীরা বিনা মূল্যে এই সুবিধা ভোগ করলেও বঞ্চিত হচ্ছেন হলগুলোতে সংযুক্ত প্রায় পাঁচ হাজার অনাবাসিক শিক্ষার্থী। এ নিয়ে অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের মধ্যে চলছে চরম অসন্তোষ।
জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ৭ হাজার শিক্ষার্থীর মধ্যে পাঁচ হাজার শিক্ষার্থীই বিভিন্ন হলে অনাবাসিক হিসেবে সংযুক্ত রয়েছেন। এ ক্ষেত্রে বিজয় দিবস উদ্যাপনে উন্নতমানের খাবারের আয়োজন শুধু আবাসিক শিক্ষার্থীদের জন্য করায় অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘অপর্যাপ্ত আবাসন ব্যবস্থার কারণে হলগুলোতে আমরা যথাসময়ে সিট পাচ্ছি না। বিশেষ দিবসগুলোতে হলে যেসব ফিস্টের আয়োজন করা হয়, তাতে অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের কোনো সুযোগ থাকে না। অন্তত বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত হল ফিস্টে অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানাচ্ছি।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের অনাবাসিক শিক্ষার্থী ইংরেজি ডিসিপ্লিনের মোস্তাক আহমেদ বলেন, খুবিতে আবাসিক-অনাবাসিক প্রত্যেকেই হল ফি দেয়। কিন্তু ফিস্ট আয়োজন করার বেলায় আবাসিক ও অনাবাসিকদের মধ্যে বৈষম্য করা হয়। মহান বিজয় দিবস সর্বজনীন উৎসব। এখানে এ ধরনের বৈষম্য সৃষ্টি কারও কাম্য নয়।
ড্রয়িং অ্যান্ড পেইন্টিং ডিসিপ্লিনের ১৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী নাঈমা রাফা বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে ফি দিয়েও বঙ্গমাতা হলে খাবারের সংকট হয়েছে। খাবার নেওয়ার জন্য অনেক রাত পর্যন্ত বসে ছিলাম। পরবর্তী সময়ে বাইরে থেকে খাবার এনে দেওয়া হয়েছে আমাদের। অনাবাসিক বলে এই ফিস্ট থেকেও বঞ্চিত হব?’
খান জাহান আলী হলের পরিসংখ্যান ডিসিপ্লিনের এক অনাবাসিক শিক্ষার্থী রাকিব হাসান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো একটি জায়গায় আবাসিক-অনাবাসিক বৈষম্য কারও কাম্য নয়। আমরা যারা অনাবাসিক শিক্ষার্থী আছি তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঠিকই আবাসিক হল ফি অর্ধেক করে দিই। কিন্তু এ রকম উৎসবগুলো থেকে আমরা বঞ্চিত হই। এবারও কেন আমাদের এ রকম উৎসবের আনন্দ থেকে বঞ্চিত করা হবে?’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রভোস্ট প্রফেসর ড. তানজিল সওগাত বলেন, বিষয়টা নিয়ে প্রভোস্ট কাউন্সিল উদ্বিগ্ন। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত বিষয়টি সমাধান করা হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের খান জাহান আলী হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল জব্বার বলেন, ‘এ বিষয় নিয়ে আমরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলব।’
ওমানের সুলতান সরকার আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য, ফুল ফান্ডেড বা সম্পূর্ণ অর্থায়িত স্কলারশিপের ঘোষণা দিয়েছে। এই স্কলারশিপের অধীনে শিক্ষার্থীরা ‘ওমানি প্রোগ্রাম ফর কালচারাল অ্যান্ড সায়েন্টিফিক কো-অপারেশন’-এর আওতায় বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করতে পারবেন।
১৬ ঘণ্টা আগেমাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন (eSIF পূরণের মাধ্যমে) কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত ১৭ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।
১৯ ঘণ্টা আগেবিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজিতে (বিইউএফটি) তিন দিনব্যাপী ইন্টারন্যাশনাল মডেল ইউনাইটেড নেশনস (বিইউএফটিআইমান) কনফারেন্সের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়েছে। ১৪ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই আয়োজন চলবে ১৬ আগস্ট পর্যন্ত।
১ দিন আগেইতালির ইউনিভার্সিটি অব পিসা স্কলারশিপ-২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। সম্পূর্ণ অর্থায়িত এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
২ দিন আগে