প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে গত বছর রোটারি স্কলারশিপ অর্জন করেছিলেন শারমিন আক্তার শাকিলা। তিনি যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব ব্র্যাডফোর্ড থেকে ‘ইকোনমিকস অ্যান্ড ফিন্যান্স ফর ডেভেলপমেন্ট’ বিষয়ে মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন। তাঁর এই সাফল্য কঠোর পরিশ্রমের ফল। শাকিলাকে নিয়ে লিখেছেন নাদিম মজিদ।
নাদিম মজিদ
শাকিলা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। ২০২৪ সালে তিনি রোটারি স্কলারশিপের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যে পড়াশোনার সুযোগ পান। ইউনিভার্সিটি অব ব্র্যাডফোর্ড রোটারি পিস সেন্টার হিসেবে বিশ্বজুড়ে স্বীকৃত। এ প্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতকোত্তর শিক্ষার পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন দেশের স্কলারদের সঙ্গে কাজের সুযোগ পেয়েছেন এবং বিশ্বের নানা প্রান্তের সংস্কৃতি ও চিন্তাভাবনার সঙ্গে পরিচিত হয়েছেন।
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব
রোটারি স্কলারশিপের মাধ্যমে শাকিলা আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। বিভিন্ন সভা-সেমিনারে তিনি দেশের উন্নয়ন, দারিদ্র্যবিমোচন ও নারীর ক্ষমতায়ন-সংক্রান্ত কাজ তুলে ধরেছেন। এই অভিজ্ঞতা শুধু তাঁকে পেশাগতভাবে সমৃদ্ধ করেনি, ব্যক্তিগত জীবনেও গভীর প্রভাব ফেলেছে।
হোস্ট ফ্যামিলির অভিজ্ঞতা
শাকিলার অভিজ্ঞতার বিশেষ অংশ ছিল যুক্তরাজ্যে অবস্থানকালে একটি স্থানীয় রোটারি পরিবারের সঙ্গে বসবাস। হোস্ট রোটারিয়ানরা তাঁকে স্থানীয় সংস্কৃতি, জীবনধারা ও কমিউনিটি কার্যক্রমে সম্পৃক্ত হতে সহায়তা করেছেন। তিনি ব্র্যাডফোর্ড ও আশপাশের রোটারি ক্লাবগুলোতে অতিথি বক্তা হিসেবে অংশ নেন, যেখানে তিনি গ্লোবাল সাউথে তাঁর কাজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন।
ইন্টার্নশিপ: বাস্তবতার পাঠ
শাকিলা তাঁর ফিল্ডওয়ার্ক সম্পন্ন করেন ব্র্যাক উগান্ডায়। সেখানে তিনি মাস্টারকার্ড ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে পরিচালিত একটি প্রকল্পে দায়িত্ব পালন করেন, যেখানে তরুণ উদ্যোক্তাদের দক্ষতা প্রশিক্ষণ ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়। পাশাপাশি তিনি ব্র্যাকের ‘Ultra Poor Graduation’ প্রোগ্রামের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, যার মাধ্যমে গ্রামীণ দরিদ্র পরিবারগুলোকে আত্মনির্ভরশীল করে তোলার প্রয়াস চলছে। বিশেষভাবে তিনি পশ্চিম নীল অঞ্চলের একটি শরণার্থী বসতিতে ব্র্যাক পরিচালিত ৩০টির বেশি প্লে ল্যাব পরিদর্শন করেন। এই প্লে ল্যাবগুলো যুদ্ধ ও বাস্তুচ্যুতির শিকার শিশুদের জন্য নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে কাজ করছে।
রোটারি স্কলারশিপ কী?
রোটারি ইন্টারন্যাশনাল পরিচালিত এই স্কলারশিপ মূলত সমাজসেবামূলক কাজে সক্রিয়, নেতৃত্বগুণসম্পন্ন এবং ভবিষ্যৎ নেতৃত্বে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের প্রদান করা হয়। স্কলারশিপের আওতায় শান্তি ও সংঘাত নিরসন, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পানি ও স্যানিটেশনসহ সাতটি ফোকাস এরিয়ার অধীনে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ থাকে। বিশ্বের যেসব বিশ্ববিদ্যালয় রোটারি পিস সেন্টার হিসেবে স্বীকৃত, তাদের মধ্যে রয়েছে:
� ইউনিভার্সিটি অব ব্র্যাডফোর্ড (যুক্তরাজ্য)
� ডিউক ইউনিভার্সিটি ও ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ক্যারোলিনা (যুক্তরাষ্ট্র)
� ইন্টারন্যাশনাল ক্রিস্টিয়ান ইউনিভার্সিটি (জাপান)
� ইউনিভার্সিটি অব কুইন্সল্যান্ড (অস্ট্রেলিয়া)
� উপসালা ইউনিভার্সিটি
� ম্যাকেরেরে ইউনিভার্সিটি
� ব্যাচেসেহির ইউনিভার্সিটি (তুরস্ক)
কাদের জন্য এই স্কলারশিপ?
এই স্কলারশিপে আবেদন করার জন্য আবেদনকারীর কমিউনিটি পর্যায়ে সক্রিয় অংশগ্রহণ, নেতৃত্বের গুণাবলি এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিষয়ে আগ্রহ থাকতে হয়। স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজের অভিজ্ঞতা থাকা এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।
যেসব সুবিধা মেলে
রোটারি স্কলারশিপের আওতায় শিক্ষার্থীরা পান:
� পূর্ণ টিউশন ফি
� থাকা-খাওয়ার খরচ
� আন্তর্জাতিক বিমান ভাড়া
� ফিল্ডওয়ার্ক বা ইন্টার্নশিপ খরচ
� গ্লোবাল রোটারি নেটওয়ার্কে যুক্ত হওয়ার সুযোগ
� হোস্ট ফ্যামিলিতে বসবাসের অভিজ্ঞতা
� নেতৃত্ব ও পেশাগত দক্ষতা
আবেদনের ধাপগুলো:
১. উপযুক্ত প্রোগ্রাম বেছে নেওয়া প্রথমেই নির্ধারণ করতে হবে কোন বিশ্ববিদ্যালয় ও কোন মাস্টার্স প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করা হবে। Peace and Conflict Studies, Economic Development, International Relations, Education ইত্যাদি বিষয়ে রোটারি স্কলারশিপ দেয়।
২. যোগ্যতা যাচাই
৩. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট প্রস্তুত
৪. আবেদন জমা দেওয়া
৫. ইন্টারভিউ ও মনোনয়ন
৬. চূড়ান্ত নির্বাচন ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি
আবেদনের সময়সূচি
আবেদন জানুয়ারি মাসে শুরু হয়ে মে মাসে শেষ হয়। নির্বাচিত প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হয় নভেম্বর মাসে এবং তারা পরবর্তী বছরের সেপ্টেম্বর থেকে অধ্যয়ন শুরু করেন।
বর্তমানে শাকিলা যুক্তরাজ্যে একটি সামাজিক বিনিয়োগ প্রকল্পে কাজ করছেন। এই প্রকল্পের মাধ্যমে তিনি সামাজিক উদ্যোগে বিনিয়োগ করে স্থানীয় সম্প্রদায়ের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখছেন। শাকিলা বলেন, ‘রোটারি স্কলারশিপ শুধু আমার একাডেমিক পথ নয়; বরং একজন বৈশ্বিক নাগরিক হিসেবে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের দরজা খুলে দিয়েছে। যাঁরা সমাজে পরিবর্তন আনতে চান, তাঁদের জন্য এটি একটি অসাধারণ সুযোগ।’
শাকিলা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। ২০২৪ সালে তিনি রোটারি স্কলারশিপের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যে পড়াশোনার সুযোগ পান। ইউনিভার্সিটি অব ব্র্যাডফোর্ড রোটারি পিস সেন্টার হিসেবে বিশ্বজুড়ে স্বীকৃত। এ প্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতকোত্তর শিক্ষার পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন দেশের স্কলারদের সঙ্গে কাজের সুযোগ পেয়েছেন এবং বিশ্বের নানা প্রান্তের সংস্কৃতি ও চিন্তাভাবনার সঙ্গে পরিচিত হয়েছেন।
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব
রোটারি স্কলারশিপের মাধ্যমে শাকিলা আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। বিভিন্ন সভা-সেমিনারে তিনি দেশের উন্নয়ন, দারিদ্র্যবিমোচন ও নারীর ক্ষমতায়ন-সংক্রান্ত কাজ তুলে ধরেছেন। এই অভিজ্ঞতা শুধু তাঁকে পেশাগতভাবে সমৃদ্ধ করেনি, ব্যক্তিগত জীবনেও গভীর প্রভাব ফেলেছে।
হোস্ট ফ্যামিলির অভিজ্ঞতা
শাকিলার অভিজ্ঞতার বিশেষ অংশ ছিল যুক্তরাজ্যে অবস্থানকালে একটি স্থানীয় রোটারি পরিবারের সঙ্গে বসবাস। হোস্ট রোটারিয়ানরা তাঁকে স্থানীয় সংস্কৃতি, জীবনধারা ও কমিউনিটি কার্যক্রমে সম্পৃক্ত হতে সহায়তা করেছেন। তিনি ব্র্যাডফোর্ড ও আশপাশের রোটারি ক্লাবগুলোতে অতিথি বক্তা হিসেবে অংশ নেন, যেখানে তিনি গ্লোবাল সাউথে তাঁর কাজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন।
ইন্টার্নশিপ: বাস্তবতার পাঠ
শাকিলা তাঁর ফিল্ডওয়ার্ক সম্পন্ন করেন ব্র্যাক উগান্ডায়। সেখানে তিনি মাস্টারকার্ড ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে পরিচালিত একটি প্রকল্পে দায়িত্ব পালন করেন, যেখানে তরুণ উদ্যোক্তাদের দক্ষতা প্রশিক্ষণ ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়। পাশাপাশি তিনি ব্র্যাকের ‘Ultra Poor Graduation’ প্রোগ্রামের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, যার মাধ্যমে গ্রামীণ দরিদ্র পরিবারগুলোকে আত্মনির্ভরশীল করে তোলার প্রয়াস চলছে। বিশেষভাবে তিনি পশ্চিম নীল অঞ্চলের একটি শরণার্থী বসতিতে ব্র্যাক পরিচালিত ৩০টির বেশি প্লে ল্যাব পরিদর্শন করেন। এই প্লে ল্যাবগুলো যুদ্ধ ও বাস্তুচ্যুতির শিকার শিশুদের জন্য নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে কাজ করছে।
রোটারি স্কলারশিপ কী?
রোটারি ইন্টারন্যাশনাল পরিচালিত এই স্কলারশিপ মূলত সমাজসেবামূলক কাজে সক্রিয়, নেতৃত্বগুণসম্পন্ন এবং ভবিষ্যৎ নেতৃত্বে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের প্রদান করা হয়। স্কলারশিপের আওতায় শান্তি ও সংঘাত নিরসন, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পানি ও স্যানিটেশনসহ সাতটি ফোকাস এরিয়ার অধীনে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ থাকে। বিশ্বের যেসব বিশ্ববিদ্যালয় রোটারি পিস সেন্টার হিসেবে স্বীকৃত, তাদের মধ্যে রয়েছে:
� ইউনিভার্সিটি অব ব্র্যাডফোর্ড (যুক্তরাজ্য)
� ডিউক ইউনিভার্সিটি ও ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ক্যারোলিনা (যুক্তরাষ্ট্র)
� ইন্টারন্যাশনাল ক্রিস্টিয়ান ইউনিভার্সিটি (জাপান)
� ইউনিভার্সিটি অব কুইন্সল্যান্ড (অস্ট্রেলিয়া)
� উপসালা ইউনিভার্সিটি
� ম্যাকেরেরে ইউনিভার্সিটি
� ব্যাচেসেহির ইউনিভার্সিটি (তুরস্ক)
কাদের জন্য এই স্কলারশিপ?
এই স্কলারশিপে আবেদন করার জন্য আবেদনকারীর কমিউনিটি পর্যায়ে সক্রিয় অংশগ্রহণ, নেতৃত্বের গুণাবলি এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিষয়ে আগ্রহ থাকতে হয়। স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজের অভিজ্ঞতা থাকা এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।
যেসব সুবিধা মেলে
রোটারি স্কলারশিপের আওতায় শিক্ষার্থীরা পান:
� পূর্ণ টিউশন ফি
� থাকা-খাওয়ার খরচ
� আন্তর্জাতিক বিমান ভাড়া
� ফিল্ডওয়ার্ক বা ইন্টার্নশিপ খরচ
� গ্লোবাল রোটারি নেটওয়ার্কে যুক্ত হওয়ার সুযোগ
� হোস্ট ফ্যামিলিতে বসবাসের অভিজ্ঞতা
� নেতৃত্ব ও পেশাগত দক্ষতা
আবেদনের ধাপগুলো:
১. উপযুক্ত প্রোগ্রাম বেছে নেওয়া প্রথমেই নির্ধারণ করতে হবে কোন বিশ্ববিদ্যালয় ও কোন মাস্টার্স প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করা হবে। Peace and Conflict Studies, Economic Development, International Relations, Education ইত্যাদি বিষয়ে রোটারি স্কলারশিপ দেয়।
২. যোগ্যতা যাচাই
৩. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট প্রস্তুত
৪. আবেদন জমা দেওয়া
৫. ইন্টারভিউ ও মনোনয়ন
৬. চূড়ান্ত নির্বাচন ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি
আবেদনের সময়সূচি
আবেদন জানুয়ারি মাসে শুরু হয়ে মে মাসে শেষ হয়। নির্বাচিত প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হয় নভেম্বর মাসে এবং তারা পরবর্তী বছরের সেপ্টেম্বর থেকে অধ্যয়ন শুরু করেন।
বর্তমানে শাকিলা যুক্তরাজ্যে একটি সামাজিক বিনিয়োগ প্রকল্পে কাজ করছেন। এই প্রকল্পের মাধ্যমে তিনি সামাজিক উদ্যোগে বিনিয়োগ করে স্থানীয় সম্প্রদায়ের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখছেন। শাকিলা বলেন, ‘রোটারি স্কলারশিপ শুধু আমার একাডেমিক পথ নয়; বরং একজন বৈশ্বিক নাগরিক হিসেবে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের দরজা খুলে দিয়েছে। যাঁরা সমাজে পরিবর্তন আনতে চান, তাঁদের জন্য এটি একটি অসাধারণ সুযোগ।’
থাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৪ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
২ দিন আগেইউরোপের দেশ সুইডেন। দেশটির মেরিন জেট পাওয়ার কোম্পানির টেস্ট অ্যান্ড ভ্যালিডেশন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন প্রবাসী বাংলাদেশি মুহাম্মদ শাকিরুল্লাহ। সুইডেনে বাংলাদেশিদের ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা...
২ দিন আগে