পল্লব আহমেদ সিয়াম, ইবি
দীর্ঘ আট মাসেও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) অধীনে ফাজিল অনার্স (সম্মান) পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। চার বছরের নির্ধারিত অনার্স (সম্মান) কোর্সের পরীক্ষা হয়েছে আট বছরের মাথায়। দীর্ঘদিন পর পরীক্ষা হলেও আট মাসেও ফলাফল মেলেনি শিক্ষার্থীদের। ধীরগতির কার্যক্রমে তৈরি হয়েছে দীর্ঘ সেশনজট।
জানা যায়, ফাজিল (সম্মান) ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষের শেষ বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষা ২০২১ সালের অক্টোবরে শুরু হয়ে নভেম্বরে শেষ হয়। একই অবস্থা ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের। অনেক শিক্ষার্থীর ফলাফলের জন্য চাকরির বয়স শেষ হয়ে যাওয়ায় চাকরিতে আবেদন করতে পারছেন না।
২০১০-১১ শিক্ষাবর্ষ থেকে প্রথম ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ফাজিল (সম্মান) চালু করা হয়। সে সময় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ৩১টি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারতেন। ২০১০-১১ শিক্ষাবর্ষ থেকে ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত ২০২১ সালে মোট পাঁচটি বর্ষের শিক্ষার্থীদের মধ্যে তিনটি বর্ষের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা নিতে পেরেছে কর্তৃপক্ষ। তখন বাদ পড়েছিলেন ২০১৩-১৪ ও ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা। পরে এসব সেশনের পরীক্ষা শুরু হয় গত বছরের ২০ অক্টোবর। পরীক্ষা শেষ হয় ২৮ নভেম্বর। তিন মাসে ফলাফল প্রকাশের নিয়ম থাকলেও আট মাসেও তা প্রকাশ করতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, আট বছরে তাঁরা পরীক্ষা শেষ করেছেন। চূড়ান্ত পরীক্ষার ফলাফল না হওয়ায় তাঁরা কিছুই করতে পারছেন না। দ্রুত বিষয়টি সমাধান না করতে পারলে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের জীবনটা নষ্ট হয়ে যাবে। এই ধীরগতির জন্য দায়ী ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
তাঁরা বলেন, বর্তমানে আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চলমান অনার্স, সব পরীক্ষা ও ফলাফল হচ্ছে।
চট্টগ্রামের একটি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘আট মাস শেষ। সব বিষয়ে সংশয় কাজ করছে। কবে রেজাল্ট (ফলাফল) পেয়ে চাকরিতে আবেদন করব, তা অজানা। প্রশাসনের কাছে আকুল আবেদন, আমাদের রেজাল্টটা যেন দ্রুত প্রকাশ করা হয়।’
এ ব্যাপারে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) আবুল কালাম আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খাতাগুলো থার্ড এক্সামিনারের (তৃতীয় পরীক্ষক) কাছে আছে। তাঁরা খাতা জমা দিলেই আমরা দ্রুত রেজাল্ট দিয়ে দেব।’
দীর্ঘ আট মাসেও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) অধীনে ফাজিল অনার্স (সম্মান) পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। চার বছরের নির্ধারিত অনার্স (সম্মান) কোর্সের পরীক্ষা হয়েছে আট বছরের মাথায়। দীর্ঘদিন পর পরীক্ষা হলেও আট মাসেও ফলাফল মেলেনি শিক্ষার্থীদের। ধীরগতির কার্যক্রমে তৈরি হয়েছে দীর্ঘ সেশনজট।
জানা যায়, ফাজিল (সম্মান) ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষের শেষ বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষা ২০২১ সালের অক্টোবরে শুরু হয়ে নভেম্বরে শেষ হয়। একই অবস্থা ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের। অনেক শিক্ষার্থীর ফলাফলের জন্য চাকরির বয়স শেষ হয়ে যাওয়ায় চাকরিতে আবেদন করতে পারছেন না।
২০১০-১১ শিক্ষাবর্ষ থেকে প্রথম ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ফাজিল (সম্মান) চালু করা হয়। সে সময় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ৩১টি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারতেন। ২০১০-১১ শিক্ষাবর্ষ থেকে ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষ পর্যন্ত ২০২১ সালে মোট পাঁচটি বর্ষের শিক্ষার্থীদের মধ্যে তিনটি বর্ষের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা নিতে পেরেছে কর্তৃপক্ষ। তখন বাদ পড়েছিলেন ২০১৩-১৪ ও ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা। পরে এসব সেশনের পরীক্ষা শুরু হয় গত বছরের ২০ অক্টোবর। পরীক্ষা শেষ হয় ২৮ নভেম্বর। তিন মাসে ফলাফল প্রকাশের নিয়ম থাকলেও আট মাসেও তা প্রকাশ করতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, আট বছরে তাঁরা পরীক্ষা শেষ করেছেন। চূড়ান্ত পরীক্ষার ফলাফল না হওয়ায় তাঁরা কিছুই করতে পারছেন না। দ্রুত বিষয়টি সমাধান না করতে পারলে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের জীবনটা নষ্ট হয়ে যাবে। এই ধীরগতির জন্য দায়ী ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
তাঁরা বলেন, বর্তমানে আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চলমান অনার্স, সব পরীক্ষা ও ফলাফল হচ্ছে।
চট্টগ্রামের একটি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘আট মাস শেষ। সব বিষয়ে সংশয় কাজ করছে। কবে রেজাল্ট (ফলাফল) পেয়ে চাকরিতে আবেদন করব, তা অজানা। প্রশাসনের কাছে আকুল আবেদন, আমাদের রেজাল্টটা যেন দ্রুত প্রকাশ করা হয়।’
এ ব্যাপারে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) আবুল কালাম আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খাতাগুলো থার্ড এক্সামিনারের (তৃতীয় পরীক্ষক) কাছে আছে। তাঁরা খাতা জমা দিলেই আমরা দ্রুত রেজাল্ট দিয়ে দেব।’
বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুধু পড়াশোনা নয়, এটি স্বপ্ন গড়ে তোলার, লক্ষ্য নির্ধারণের এবং ক্যারিয়ার তৈরির এক গুরুত্বপূর্ণ সময়। প্রত্যেক শিক্ষার্থী নিজেকে প্রস্তুত করেন ভবিষ্যতের জন্য। তাঁদের মনে এমন পরিকল্পনা থাকতে পারে—আমি কী হব, আমি কী করব, আমি কী করতে চাই এবং...
১৬ ঘণ্টা আগেমনিপুর উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী আরিয়েত্তি। বয়স সবে ৯ বছর। এ ছোট্ট বয়সেই রোবট বানিয়ে তাঁর অর্জনের ঝুলিতে পুরেছে গোল্ড মেডেল। শুধু কি তা-ই? সে লিখেছে গল্পের বই, শিখেছে প্রোগ্রামিং!
১৭ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) ১৮ জন শিক্ষার্থী অর্জন করেছেন মর্যাদাপূর্ণ মিলেনিয়াম ফেলোশিপ ২০২৫। জাতিসংঘের ইউনাইটেড নেশনস একাডেমিক ইমপ্যাক্ট (ইউএনএআই) এবং মিলেনিয়াম ক্যাম্পাস নেটওয়ার্কের...
১৮ ঘণ্টা আগেশিক্ষাজীবন শুধু পরীক্ষার খাতা ভরাট করার জন্য নয়। এটি আসলে ভবিষ্যৎ-জীবনের প্রস্তুতির সময়। একজন শিক্ষার্থীর বড় কাজ শুধু বই মুখস্থ করা নয়; বরং এমন শেখার কৌশল আয়ত্ত করা, যা দ্রুত, গভীর ও দীর্ঘস্থায়ীভাবে জ্ঞান অর্জনে সাহায্য করে।
১৯ ঘণ্টা আগে