ঢাবি প্রতিনিধি
স্বচ্ছ ও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সৌন্দর্য বলে মন্তব্য করেছেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাবির ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের কলা অনুষদভুক্ত ‘খ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষাকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন উপাচার্য।
উপাচার্য বলেন, ‘আমি দুটি কেন্দ্র পরিদর্শন করেছি এবং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছি, তারা প্রশ্নপত্রের মান ও পরীক্ষার হলের পরিবেশ নিয়ে খুবই সন্তোষ প্রকাশ করেছে। স্বচ্ছ প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা এটিই মূলত আমাদের সৌন্দর্য।’
আখতারুজ্জামান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বাইরে সাতটি বিভাগীয় শহরে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। গত বছর থেকে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কষ্ট লাঘবের জন্য উদ্যোগটি গৃহীত হয়েছে। বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন উপাচার্যের সঙ্গে কথা বলেছি, তাঁরা জানিয়েছেন, যথারীতি নিয়ম অনুসরণ করে সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
আখতারুজ্জামান বলেন, ‘ভর্তিইচ্ছু শিক্ষার্থীদের চলাচলে যাতে বিঘ্ন সৃষ্টি না হয়, খুব স্বচ্ছন্দে চলতে পারে এবং বাড়তি ভিড় তৈরি না হয়, সে জন্য অভিভাবকদের না আসতে আমরা নিষেধ করেছিলাম। এর পরও বিপুলসংখ্যক অভিভাবক, শুভাকাঙ্ক্ষী যাঁরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ক্যাম্পাসে আসেন, সে ক্ষেত্রে আমাদের সাংস্কৃতিক উন্নয়ন প্রয়োজন।
উপাচার্য বলেন, ‘ভর্তিইচ্ছু শিক্ষার্থীরা যথেষ্ট ম্যাচিউরড, সবকিছু করতে সক্ষম, বয়সও আঠারো বছর; তাকে নিজের মতো সক্ষমতা উপযোগী করে গড়ে তোলা খুব জরুরি। সক্ষমতা এবং নিজের কাজ যখন নিজে করবে, তখন শিক্ষার্থীর গুণগত মান বৃদ্ধি পাবে। অভিভাবকদের প্রতি আমাদের অনুরোধ, ছেলেমেয়েদের একটু ছেড়ে দেন। তারা নিজেদের মতো কাজ করুক, এটিই একটি বড় প্রশিক্ষণ। সে ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের মানোন্নয়ন ঘটবে এবং ভালো মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে উঠতে সহযোগিতা করবে।’
এ সময় পরীক্ষাসংশ্লিষ্ট কাজে নিয়োজিত পুলিশ প্রশাসন ও গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা সব সময় নিরাপত্তার কাজে সর্বাধিক সজাগ আছেন বলে মন্তব্য করেন উপাচার্য।
পরিদর্শনকালে প্রো-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, ‘খ’ ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষার সমন্বয়কারী ও কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল বাছির, রেজিস্ট্রার প্রবীর কুমার সরকার, ঢাবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভূঁইয়া, প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
স্বচ্ছ ও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সৌন্দর্য বলে মন্তব্য করেছেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাবির ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের কলা অনুষদভুক্ত ‘খ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষাকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন উপাচার্য।
উপাচার্য বলেন, ‘আমি দুটি কেন্দ্র পরিদর্শন করেছি এবং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছি, তারা প্রশ্নপত্রের মান ও পরীক্ষার হলের পরিবেশ নিয়ে খুবই সন্তোষ প্রকাশ করেছে। স্বচ্ছ প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা এটিই মূলত আমাদের সৌন্দর্য।’
আখতারুজ্জামান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বাইরে সাতটি বিভাগীয় শহরে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। গত বছর থেকে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কষ্ট লাঘবের জন্য উদ্যোগটি গৃহীত হয়েছে। বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন উপাচার্যের সঙ্গে কথা বলেছি, তাঁরা জানিয়েছেন, যথারীতি নিয়ম অনুসরণ করে সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
আখতারুজ্জামান বলেন, ‘ভর্তিইচ্ছু শিক্ষার্থীদের চলাচলে যাতে বিঘ্ন সৃষ্টি না হয়, খুব স্বচ্ছন্দে চলতে পারে এবং বাড়তি ভিড় তৈরি না হয়, সে জন্য অভিভাবকদের না আসতে আমরা নিষেধ করেছিলাম। এর পরও বিপুলসংখ্যক অভিভাবক, শুভাকাঙ্ক্ষী যাঁরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ক্যাম্পাসে আসেন, সে ক্ষেত্রে আমাদের সাংস্কৃতিক উন্নয়ন প্রয়োজন।
উপাচার্য বলেন, ‘ভর্তিইচ্ছু শিক্ষার্থীরা যথেষ্ট ম্যাচিউরড, সবকিছু করতে সক্ষম, বয়সও আঠারো বছর; তাকে নিজের মতো সক্ষমতা উপযোগী করে গড়ে তোলা খুব জরুরি। সক্ষমতা এবং নিজের কাজ যখন নিজে করবে, তখন শিক্ষার্থীর গুণগত মান বৃদ্ধি পাবে। অভিভাবকদের প্রতি আমাদের অনুরোধ, ছেলেমেয়েদের একটু ছেড়ে দেন। তারা নিজেদের মতো কাজ করুক, এটিই একটি বড় প্রশিক্ষণ। সে ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের মানোন্নয়ন ঘটবে এবং ভালো মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে উঠতে সহযোগিতা করবে।’
এ সময় পরীক্ষাসংশ্লিষ্ট কাজে নিয়োজিত পুলিশ প্রশাসন ও গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা সব সময় নিরাপত্তার কাজে সর্বাধিক সজাগ আছেন বলে মন্তব্য করেন উপাচার্য।
পরিদর্শনকালে প্রো-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, ‘খ’ ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষার সমন্বয়কারী ও কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল বাছির, রেজিস্ট্রার প্রবীর কুমার সরকার, ঢাবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. নিজামুল হক ভূঁইয়া, প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
৯ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
২০ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
২০ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
৩ দিন আগে