শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
আন্তর্জাতিক ইয়ুথ ম্যাথ চ্যালেঞ্জের আয়োজনে ‘ইন্টারন্যাশনাল ইয়ুথ ম্যাথ চ্যালেঞ্জ-২০২১’ প্রতিযোগিতায় স্বর্ণ ও রৌপ্যপদক পেয়েছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) দুই শিক্ষার্থী। তাঁরা হলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী আবু নাসের শাহ মো. মারুফ আহমেদ ও মাহবুব আহমেদ চৌধুরী।
প্রতিযোগিতার ফাইনাল রাউন্ডে সর্বমোট ২০ পয়েন্টের মধ্যে ১৯ পয়েন্ট পেয়ে স্বর্ণপদক পেয়েছেন আবু নাসের। তিনি বিশ্বের শীর্ষ ৫২ জনের মধ্যে একজন নির্বাচিত হয়েছেন। অন্যদিকে ১৫ পয়েন্ট পেয়ে রৌপ্যপদক পেয়েছেন মাহবুব আহমেদ চৌধুরী। পদক পাওয়া এ শিক্ষার্থীদের তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এস এম সাইদুর রহমান।
ইন্টারন্যাশনাল ইয়ুথ ম্যাথ চ্যালেঞ্জ (আইওয়াইএমসি) প্রতি বছর এ ধরনের আন্তর্জাতিক ম্যাথ চ্যালেঞ্জের আয়োজন করে। এবারের ম্যাথ চ্যালেঞ্জে মোট ৯৮টি দেশের ৫ হাজার ২০০-এর বেশি শিক্ষার্থী অংশ নেন। পরীক্ষাগুলোর তত্ত্বাবধানে ছিলেন ১৩ শতাধিক শিক্ষক। আইওয়াইএমসি-২০২১ প্রতিযোগিতার ফাইনাল রাউন্ডে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করে আন্তর্জাতিক এ সংগঠন।
প্রতিযোগিতাটি তিনটি পর্বে অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রথমে কোয়ালিফিকেশন রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়। এতে যারা উত্তীর্ণ হয়, তারা ৮ ইউরো রেজিস্ট্রেশন ফি দিয়ে প্রি-ফাইনালে অংশগ্রহণ করে। পরে প্রি-ফাইনালে যারা উত্তীর্ণ হয়, তারা ফাইনাল রাউন্ডে অংশ নেন। প্রতিযোগিতায় ফাইনাল রাউন্ডে মোট ১ হাজার ৩০০ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হন। এর মধ্যে শাবিপ্রবির দুজন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হন। ফাইনাল রাউন্ডে মোট ২০টি প্রশ্নে ২০ পয়েন্টের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষা থেকে অর্জিত পয়েন্টের ভিত্তিতে গোল্ড-সিলভার-ব্রোঞ্জ পদক দেওয়া হয়। ফাইনাল পরীক্ষা তত্ত্বাবধান করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক।
স্বর্ণপদক প্রাপ্ত আবু নাসের শাহ মো. মারুফ আহমেদ নিজের অনুভূতি ব্যক্ত করে বলেন, ‘প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেয়ে আমি খুবই আনন্দিত। এত দূর আসতে আমাকে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। গত বছর এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে আমি সিলভার পদক অর্জন করেছিলাম।’
রৌপ্যপদক প্রাপ্ত মাহবুব আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘দুর্ভাগ্যবশত গত বছর এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে ডেডলাইনের পর প্রশ্ন জমা দেওয়ায় কোনো অবদান রাখতে পারিনি। এ বছর সিলভার পদক পেয়ে আগের কষ্ট অনেকটা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি।’
আন্তর্জাতিক ইয়ুথ ম্যাথ চ্যালেঞ্জের আয়োজনে ‘ইন্টারন্যাশনাল ইয়ুথ ম্যাথ চ্যালেঞ্জ-২০২১’ প্রতিযোগিতায় স্বর্ণ ও রৌপ্যপদক পেয়েছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) দুই শিক্ষার্থী। তাঁরা হলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী আবু নাসের শাহ মো. মারুফ আহমেদ ও মাহবুব আহমেদ চৌধুরী।
প্রতিযোগিতার ফাইনাল রাউন্ডে সর্বমোট ২০ পয়েন্টের মধ্যে ১৯ পয়েন্ট পেয়ে স্বর্ণপদক পেয়েছেন আবু নাসের। তিনি বিশ্বের শীর্ষ ৫২ জনের মধ্যে একজন নির্বাচিত হয়েছেন। অন্যদিকে ১৫ পয়েন্ট পেয়ে রৌপ্যপদক পেয়েছেন মাহবুব আহমেদ চৌধুরী। পদক পাওয়া এ শিক্ষার্থীদের তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এস এম সাইদুর রহমান।
ইন্টারন্যাশনাল ইয়ুথ ম্যাথ চ্যালেঞ্জ (আইওয়াইএমসি) প্রতি বছর এ ধরনের আন্তর্জাতিক ম্যাথ চ্যালেঞ্জের আয়োজন করে। এবারের ম্যাথ চ্যালেঞ্জে মোট ৯৮টি দেশের ৫ হাজার ২০০-এর বেশি শিক্ষার্থী অংশ নেন। পরীক্ষাগুলোর তত্ত্বাবধানে ছিলেন ১৩ শতাধিক শিক্ষক। আইওয়াইএমসি-২০২১ প্রতিযোগিতার ফাইনাল রাউন্ডে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ করে আন্তর্জাতিক এ সংগঠন।
প্রতিযোগিতাটি তিনটি পর্বে অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রথমে কোয়ালিফিকেশন রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়। এতে যারা উত্তীর্ণ হয়, তারা ৮ ইউরো রেজিস্ট্রেশন ফি দিয়ে প্রি-ফাইনালে অংশগ্রহণ করে। পরে প্রি-ফাইনালে যারা উত্তীর্ণ হয়, তারা ফাইনাল রাউন্ডে অংশ নেন। প্রতিযোগিতায় ফাইনাল রাউন্ডে মোট ১ হাজার ৩০০ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হন। এর মধ্যে শাবিপ্রবির দুজন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হন। ফাইনাল রাউন্ডে মোট ২০টি প্রশ্নে ২০ পয়েন্টের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষা থেকে অর্জিত পয়েন্টের ভিত্তিতে গোল্ড-সিলভার-ব্রোঞ্জ পদক দেওয়া হয়। ফাইনাল পরীক্ষা তত্ত্বাবধান করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক।
স্বর্ণপদক প্রাপ্ত আবু নাসের শাহ মো. মারুফ আহমেদ নিজের অনুভূতি ব্যক্ত করে বলেন, ‘প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক পেয়ে আমি খুবই আনন্দিত। এত দূর আসতে আমাকে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। গত বছর এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে আমি সিলভার পদক অর্জন করেছিলাম।’
রৌপ্যপদক প্রাপ্ত মাহবুব আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘দুর্ভাগ্যবশত গত বছর এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে ডেডলাইনের পর প্রশ্ন জমা দেওয়ায় কোনো অবদান রাখতে পারিনি। এ বছর সিলভার পদক পেয়ে আগের কষ্ট অনেকটা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি।’
বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুধু পড়াশোনা নয়, এটি স্বপ্ন গড়ে তোলার, লক্ষ্য নির্ধারণের এবং ক্যারিয়ার তৈরির এক গুরুত্বপূর্ণ সময়। প্রত্যেক শিক্ষার্থী নিজেকে প্রস্তুত করেন ভবিষ্যতের জন্য। তাঁদের মনে এমন পরিকল্পনা থাকতে পারে—আমি কী হব, আমি কী করব, আমি কী করতে চাই এবং...
১২ ঘণ্টা আগেমনিপুর উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী আরিয়েত্তি। বয়স সবে ৯ বছর। এ ছোট্ট বয়সেই রোবট বানিয়ে তাঁর অর্জনের ঝুলিতে পুরেছে গোল্ড মেডেল। শুধু কি তা-ই? সে লিখেছে গল্পের বই, শিখেছে প্রোগ্রামিং!
১৩ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) ১৮ জন শিক্ষার্থী অর্জন করেছেন মর্যাদাপূর্ণ মিলেনিয়াম ফেলোশিপ ২০২৫। জাতিসংঘের ইউনাইটেড নেশনস একাডেমিক ইমপ্যাক্ট (ইউএনএআই) এবং মিলেনিয়াম ক্যাম্পাস নেটওয়ার্কের...
১৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষাজীবন শুধু পরীক্ষার খাতা ভরাট করার জন্য নয়। এটি আসলে ভবিষ্যৎ-জীবনের প্রস্তুতির সময়। একজন শিক্ষার্থীর বড় কাজ শুধু বই মুখস্থ করা নয়; বরং এমন শেখার কৌশল আয়ত্ত করা, যা দ্রুত, গভীর ও দীর্ঘস্থায়ীভাবে জ্ঞান অর্জনে সাহায্য করে।
১৫ ঘণ্টা আগে