মুসাররাত আবির

আগের পর্বগুলোতে আমরা জিম্যাটের কোয়ান্টিটিভ ও ভার্বাল রিজনিং সেকশন সম্পর্কে জেনেছি। আজ জানব জিম্যাটের শেষ সেকশন, ডেটা ইনসাইটস সম্পর্কে।
ডেটা ইনসাইটস কী
২০২৪ সালের জিম্যাটের নতুন সংযোজন এই ডেটা ইনসাইটস সেকশন। এর মাধ্যমে পরীক্ষার্থীদের ডেটা বিশ্লেষণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতা এবং বাস্তবজীবনের পরিস্থিতিতে তথ্যকে কীভাবে ব্যবহার করা যায়, তা যাচাই করা হয়। কারণ, ব্যবসায়িক জগতে আজকাল সিদ্ধান্ত নিতে গেলে বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করতে হয়। এ সেকশনটি পরীক্ষার্থীরা এমন পরিস্থিতির জন্য কেমন প্রস্তুত, তা নির্ণয় করতে সাহায্য করে।
ডেটা ইনসাইটসে মূলত পাঁচ ধরনের প্রশ্ন অন্তর্ভুক্ত থাকে: ডেটা সাফিসিয়েন্সি, মাল্টি-সোর্স রিজনিং, টেবিল অ্যানালাইসিস, গ্রাফিকস ইন্টারপ্রিটেশন এবং টু-পার্ট অ্যানালাইসিস।
প্রশ্নের ধরন
এই সেকশনে ২০ নম্বরের প্রশ্ন থাকবে, যা সমাধান করতে ৪৫ মিনিট সময় পাবেন।
ডেটা সাফিসিয়েন্সি: এখানে আপনাকে প্রশ্নের সমাধান করতে হবে না, বরং সমস্যার সমাধানের জন্য পর্যাপ্ত তথ্য আছে কি না, তা যাচাই করতে হবে। এখানে একটি গাণিতিক সমস্যা এবং দুটি পৃথক বিবৃতি দেওয়া থাকবে। প্রশ্ন পড়ে বুঝতে হবে এই প্রশ্ন সমাধানের উপায় এখানে দেওয়া আছে কি না। কোনো কোনো প্রশ্নের সমাধান বের করার জন্য একাধিক তথ্যের দরকার হতে পারে, তাই প্রশ্ন খুব মনোযোগ দিয়ে পড়া জরুরি। এর মাধ্যমে বোঝা যাবে যে আপনি ‘যথেষ্ট’ ও ‘অপ্রতুল’ ডেটার ধারণা বুঝতে পারেন কি না।
মাল্টি-সোর্স রিজনিং: এখানে বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। প্রশ্নগুলো টেক্সট, টেবিল, গ্রাফ, ডায়াগ্রাম ইত্যাদি রূপে আসতে পারে। উত্তর প্রশ্নের মধ্যে পেয়ে যাবেন। আপনার কাজ হলো, এসব তথ্য একত্র করে যুক্তিসংগত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো। কখনো কখনো তথ্যগুলোর মধ্যে বৈপরীত্য থাকতে পারে, তাই ভালোভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে।
টেবিল অ্যানালাইসিস: এই অংশে একটি টেবিল থেকে তথ্য বিশ্লেষণ করে আপনাকে সঠিক উত্তর খুঁজতে হবে। প্রতিটি উত্তর বিচার করতে হবে শর্ত অনুযায়ী, যেমন ‘হ্যাঁ’ অথবা ‘না’, ‘সত্য’ বা ‘মিথ্যা’ ইত্যাদি। যেসব শর্ত দেওয়া থাকবে, সেগুলোর ভিত্তিতে প্রতিটি সম্ভাব্য উত্তর যাচাই করতে হবে। এখানে টেবিল ছাড়াও গ্রাফ বা চার্টের মাধ্যমে তথ্য দেওয়া হতে পারে। আপনাকে প্রথমে ভালোভাবে স্কেল, একক এবং লেবেলগুলো পড়ে এরপর বিশ্লেষণ করতে হবে। গ্রাফের সঙ্গে সংযুক্ত লেখাতেও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য থাকতে পারে, তাই দুটো মিলিয়েই বুঝে নিতে হবে।
গ্রাফিকস ইন্টারপ্রিটেশন: এখানে গ্রাফ (যেমন স্ক্যাটার প্লট, এক্স-ওয়াই গ্রাফ, বার গ্রাফ বা পাই চার্ট) বা ডায়াগ্রামে থাকা তথ্য বিশ্লেষণ করতে হবে। এর জন্য আপনাকে ধীরে ধীরে গ্রাফের স্কেল, অ্যাক্সিস এবং অন্যান্য লেবেলের সঙ্গে পরিচিত হতে হবে। এটি ভিজ্যুয়াল ডেটা থেকে প্রাসঙ্গিক তথ্য বের করা, সম্পর্ক ও প্যাটার্ন চিহ্নিত করা এবং সে অনুযায়ী উত্তর দেওয়ার দক্ষতা যাচাই করে।
টু-পার্ট অ্যানালাইসিস: এই প্রশ্নগুলোতে আপনাকে একটি সমস্যার দুটি সম্পর্কিত অংশ দেওয়া হয়। অর্থাৎ এখানে তথ্য বিশ্লেষণ করে আপনাকে দুটি অংশে সঠিক উত্তর খুঁজে নিতে হবে। আপনার কাজ হলো, প্রতিটি অংশের জন্য সঠিক উত্তর খুঁজে বের করা এবং মনে রাখতে হবে যে উত্তরগুলো একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। প্রশ্নগুলোর ফরম্যাট গাণিতিক বা মৌখিক হতে পারে, যেখানে লজিক্যাল রিজনিং, টেক্সট অ্যানালাইসিস বা কোয়ান্টিটিভ সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রয়োজন।
ডেটা ইনসাইটস সেকশনের ২০-৩০ শতাংশ নম্বর গ্রাফিকস ইন্টারপ্রিটেশন এবং মাল্টি-সোর্স রিজনিং বহন করে। বাকি নম্বরের একটা বড় অংশ আসে ডেটা সাফিসিয়েন্সি থেকে। টু-পার্ট অ্যানালাইসিস থেকে মূলত খুব কম প্রশ্ন এসে থাকে।
এই সেকশনে ভালো করার কৌশল
প্রথমেই কিছু মক টেস্ট দিয়ে নিজের অবস্থান যাচাই করুন এবং নিজের স্কোরের পার্সেন্টাইল বুঝে নিন। এটি আপনার প্রাথমিক দক্ষতার ভিত্তি নির্ধারণ করবে। এরপর পড়ার রুটিন তৈরি করে নিন। শুরুতে পূর্ণ স্কোরের লক্ষ্য না নিয়ে ছোট ছোট টার্গেট নির্ধারণ করুন। আগে ৩০তম পার্সেন্টাইলের নিচে থাকা টপিকগুলো সমাধানের চেষ্টা করুন। টেবিল অ্যানালাইসিস এবং গ্রাফিকস ইন্টারপ্রিটেশন দিয়ে প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করতে পারেন। তারপর টু-পার্ট অ্যানালাইসিস এবং মাল্টি-সোর্স রিজনিংয়ের দিকে অগ্রসর হোন।
প্রতিটি অংশ শেষ করার পর আপনার দক্ষতা দৃঢ় করার দিকে মনোযোগ দিন। যদি আপনার লক্ষ্য ৭০তম পার্সেন্টাইল হয়, তবে কঠিন প্রশ্নে ৫৫ শতাংশ নির্ভুলতা অর্জন করুন। ৯০তম পার্সেন্টাইলের লক্ষ্য থাকলে, ৭০ শতাংশ নির্ভুলতার জন্য চেষ্টা করুন।
প্রতিদিন মক টেস্ট দেওয়ার মাধ্যমে নিজের দুর্বল জায়গাগুলো খুঁজে বের করুন এবং রিভিউ করতে থাকুন। এই কৌশলগুলো জিম্যাটের ডেটা ইনসাইটস সেকশনে আপনার স্কোর বাড়াতে সহায়ক হবে।
সূত্র: জিম্যাট ক্লাব, ই-জিম্যাট

আগের পর্বগুলোতে আমরা জিম্যাটের কোয়ান্টিটিভ ও ভার্বাল রিজনিং সেকশন সম্পর্কে জেনেছি। আজ জানব জিম্যাটের শেষ সেকশন, ডেটা ইনসাইটস সম্পর্কে।
ডেটা ইনসাইটস কী
২০২৪ সালের জিম্যাটের নতুন সংযোজন এই ডেটা ইনসাইটস সেকশন। এর মাধ্যমে পরীক্ষার্থীদের ডেটা বিশ্লেষণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতা এবং বাস্তবজীবনের পরিস্থিতিতে তথ্যকে কীভাবে ব্যবহার করা যায়, তা যাচাই করা হয়। কারণ, ব্যবসায়িক জগতে আজকাল সিদ্ধান্ত নিতে গেলে বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করতে হয়। এ সেকশনটি পরীক্ষার্থীরা এমন পরিস্থিতির জন্য কেমন প্রস্তুত, তা নির্ণয় করতে সাহায্য করে।
ডেটা ইনসাইটসে মূলত পাঁচ ধরনের প্রশ্ন অন্তর্ভুক্ত থাকে: ডেটা সাফিসিয়েন্সি, মাল্টি-সোর্স রিজনিং, টেবিল অ্যানালাইসিস, গ্রাফিকস ইন্টারপ্রিটেশন এবং টু-পার্ট অ্যানালাইসিস।
প্রশ্নের ধরন
এই সেকশনে ২০ নম্বরের প্রশ্ন থাকবে, যা সমাধান করতে ৪৫ মিনিট সময় পাবেন।
ডেটা সাফিসিয়েন্সি: এখানে আপনাকে প্রশ্নের সমাধান করতে হবে না, বরং সমস্যার সমাধানের জন্য পর্যাপ্ত তথ্য আছে কি না, তা যাচাই করতে হবে। এখানে একটি গাণিতিক সমস্যা এবং দুটি পৃথক বিবৃতি দেওয়া থাকবে। প্রশ্ন পড়ে বুঝতে হবে এই প্রশ্ন সমাধানের উপায় এখানে দেওয়া আছে কি না। কোনো কোনো প্রশ্নের সমাধান বের করার জন্য একাধিক তথ্যের দরকার হতে পারে, তাই প্রশ্ন খুব মনোযোগ দিয়ে পড়া জরুরি। এর মাধ্যমে বোঝা যাবে যে আপনি ‘যথেষ্ট’ ও ‘অপ্রতুল’ ডেটার ধারণা বুঝতে পারেন কি না।
মাল্টি-সোর্স রিজনিং: এখানে বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। প্রশ্নগুলো টেক্সট, টেবিল, গ্রাফ, ডায়াগ্রাম ইত্যাদি রূপে আসতে পারে। উত্তর প্রশ্নের মধ্যে পেয়ে যাবেন। আপনার কাজ হলো, এসব তথ্য একত্র করে যুক্তিসংগত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো। কখনো কখনো তথ্যগুলোর মধ্যে বৈপরীত্য থাকতে পারে, তাই ভালোভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে।
টেবিল অ্যানালাইসিস: এই অংশে একটি টেবিল থেকে তথ্য বিশ্লেষণ করে আপনাকে সঠিক উত্তর খুঁজতে হবে। প্রতিটি উত্তর বিচার করতে হবে শর্ত অনুযায়ী, যেমন ‘হ্যাঁ’ অথবা ‘না’, ‘সত্য’ বা ‘মিথ্যা’ ইত্যাদি। যেসব শর্ত দেওয়া থাকবে, সেগুলোর ভিত্তিতে প্রতিটি সম্ভাব্য উত্তর যাচাই করতে হবে। এখানে টেবিল ছাড়াও গ্রাফ বা চার্টের মাধ্যমে তথ্য দেওয়া হতে পারে। আপনাকে প্রথমে ভালোভাবে স্কেল, একক এবং লেবেলগুলো পড়ে এরপর বিশ্লেষণ করতে হবে। গ্রাফের সঙ্গে সংযুক্ত লেখাতেও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য থাকতে পারে, তাই দুটো মিলিয়েই বুঝে নিতে হবে।
গ্রাফিকস ইন্টারপ্রিটেশন: এখানে গ্রাফ (যেমন স্ক্যাটার প্লট, এক্স-ওয়াই গ্রাফ, বার গ্রাফ বা পাই চার্ট) বা ডায়াগ্রামে থাকা তথ্য বিশ্লেষণ করতে হবে। এর জন্য আপনাকে ধীরে ধীরে গ্রাফের স্কেল, অ্যাক্সিস এবং অন্যান্য লেবেলের সঙ্গে পরিচিত হতে হবে। এটি ভিজ্যুয়াল ডেটা থেকে প্রাসঙ্গিক তথ্য বের করা, সম্পর্ক ও প্যাটার্ন চিহ্নিত করা এবং সে অনুযায়ী উত্তর দেওয়ার দক্ষতা যাচাই করে।
টু-পার্ট অ্যানালাইসিস: এই প্রশ্নগুলোতে আপনাকে একটি সমস্যার দুটি সম্পর্কিত অংশ দেওয়া হয়। অর্থাৎ এখানে তথ্য বিশ্লেষণ করে আপনাকে দুটি অংশে সঠিক উত্তর খুঁজে নিতে হবে। আপনার কাজ হলো, প্রতিটি অংশের জন্য সঠিক উত্তর খুঁজে বের করা এবং মনে রাখতে হবে যে উত্তরগুলো একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। প্রশ্নগুলোর ফরম্যাট গাণিতিক বা মৌখিক হতে পারে, যেখানে লজিক্যাল রিজনিং, টেক্সট অ্যানালাইসিস বা কোয়ান্টিটিভ সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রয়োজন।
ডেটা ইনসাইটস সেকশনের ২০-৩০ শতাংশ নম্বর গ্রাফিকস ইন্টারপ্রিটেশন এবং মাল্টি-সোর্স রিজনিং বহন করে। বাকি নম্বরের একটা বড় অংশ আসে ডেটা সাফিসিয়েন্সি থেকে। টু-পার্ট অ্যানালাইসিস থেকে মূলত খুব কম প্রশ্ন এসে থাকে।
এই সেকশনে ভালো করার কৌশল
প্রথমেই কিছু মক টেস্ট দিয়ে নিজের অবস্থান যাচাই করুন এবং নিজের স্কোরের পার্সেন্টাইল বুঝে নিন। এটি আপনার প্রাথমিক দক্ষতার ভিত্তি নির্ধারণ করবে। এরপর পড়ার রুটিন তৈরি করে নিন। শুরুতে পূর্ণ স্কোরের লক্ষ্য না নিয়ে ছোট ছোট টার্গেট নির্ধারণ করুন। আগে ৩০তম পার্সেন্টাইলের নিচে থাকা টপিকগুলো সমাধানের চেষ্টা করুন। টেবিল অ্যানালাইসিস এবং গ্রাফিকস ইন্টারপ্রিটেশন দিয়ে প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করতে পারেন। তারপর টু-পার্ট অ্যানালাইসিস এবং মাল্টি-সোর্স রিজনিংয়ের দিকে অগ্রসর হোন।
প্রতিটি অংশ শেষ করার পর আপনার দক্ষতা দৃঢ় করার দিকে মনোযোগ দিন। যদি আপনার লক্ষ্য ৭০তম পার্সেন্টাইল হয়, তবে কঠিন প্রশ্নে ৫৫ শতাংশ নির্ভুলতা অর্জন করুন। ৯০তম পার্সেন্টাইলের লক্ষ্য থাকলে, ৭০ শতাংশ নির্ভুলতার জন্য চেষ্টা করুন।
প্রতিদিন মক টেস্ট দেওয়ার মাধ্যমে নিজের দুর্বল জায়গাগুলো খুঁজে বের করুন এবং রিভিউ করতে থাকুন। এই কৌশলগুলো জিম্যাটের ডেটা ইনসাইটস সেকশনে আপনার স্কোর বাড়াতে সহায়ক হবে।
সূত্র: জিম্যাট ক্লাব, ই-জিম্যাট
মুসাররাত আবির

আগের পর্বগুলোতে আমরা জিম্যাটের কোয়ান্টিটিভ ও ভার্বাল রিজনিং সেকশন সম্পর্কে জেনেছি। আজ জানব জিম্যাটের শেষ সেকশন, ডেটা ইনসাইটস সম্পর্কে।
ডেটা ইনসাইটস কী
২০২৪ সালের জিম্যাটের নতুন সংযোজন এই ডেটা ইনসাইটস সেকশন। এর মাধ্যমে পরীক্ষার্থীদের ডেটা বিশ্লেষণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতা এবং বাস্তবজীবনের পরিস্থিতিতে তথ্যকে কীভাবে ব্যবহার করা যায়, তা যাচাই করা হয়। কারণ, ব্যবসায়িক জগতে আজকাল সিদ্ধান্ত নিতে গেলে বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করতে হয়। এ সেকশনটি পরীক্ষার্থীরা এমন পরিস্থিতির জন্য কেমন প্রস্তুত, তা নির্ণয় করতে সাহায্য করে।
ডেটা ইনসাইটসে মূলত পাঁচ ধরনের প্রশ্ন অন্তর্ভুক্ত থাকে: ডেটা সাফিসিয়েন্সি, মাল্টি-সোর্স রিজনিং, টেবিল অ্যানালাইসিস, গ্রাফিকস ইন্টারপ্রিটেশন এবং টু-পার্ট অ্যানালাইসিস।
প্রশ্নের ধরন
এই সেকশনে ২০ নম্বরের প্রশ্ন থাকবে, যা সমাধান করতে ৪৫ মিনিট সময় পাবেন।
ডেটা সাফিসিয়েন্সি: এখানে আপনাকে প্রশ্নের সমাধান করতে হবে না, বরং সমস্যার সমাধানের জন্য পর্যাপ্ত তথ্য আছে কি না, তা যাচাই করতে হবে। এখানে একটি গাণিতিক সমস্যা এবং দুটি পৃথক বিবৃতি দেওয়া থাকবে। প্রশ্ন পড়ে বুঝতে হবে এই প্রশ্ন সমাধানের উপায় এখানে দেওয়া আছে কি না। কোনো কোনো প্রশ্নের সমাধান বের করার জন্য একাধিক তথ্যের দরকার হতে পারে, তাই প্রশ্ন খুব মনোযোগ দিয়ে পড়া জরুরি। এর মাধ্যমে বোঝা যাবে যে আপনি ‘যথেষ্ট’ ও ‘অপ্রতুল’ ডেটার ধারণা বুঝতে পারেন কি না।
মাল্টি-সোর্স রিজনিং: এখানে বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। প্রশ্নগুলো টেক্সট, টেবিল, গ্রাফ, ডায়াগ্রাম ইত্যাদি রূপে আসতে পারে। উত্তর প্রশ্নের মধ্যে পেয়ে যাবেন। আপনার কাজ হলো, এসব তথ্য একত্র করে যুক্তিসংগত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো। কখনো কখনো তথ্যগুলোর মধ্যে বৈপরীত্য থাকতে পারে, তাই ভালোভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে।
টেবিল অ্যানালাইসিস: এই অংশে একটি টেবিল থেকে তথ্য বিশ্লেষণ করে আপনাকে সঠিক উত্তর খুঁজতে হবে। প্রতিটি উত্তর বিচার করতে হবে শর্ত অনুযায়ী, যেমন ‘হ্যাঁ’ অথবা ‘না’, ‘সত্য’ বা ‘মিথ্যা’ ইত্যাদি। যেসব শর্ত দেওয়া থাকবে, সেগুলোর ভিত্তিতে প্রতিটি সম্ভাব্য উত্তর যাচাই করতে হবে। এখানে টেবিল ছাড়াও গ্রাফ বা চার্টের মাধ্যমে তথ্য দেওয়া হতে পারে। আপনাকে প্রথমে ভালোভাবে স্কেল, একক এবং লেবেলগুলো পড়ে এরপর বিশ্লেষণ করতে হবে। গ্রাফের সঙ্গে সংযুক্ত লেখাতেও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য থাকতে পারে, তাই দুটো মিলিয়েই বুঝে নিতে হবে।
গ্রাফিকস ইন্টারপ্রিটেশন: এখানে গ্রাফ (যেমন স্ক্যাটার প্লট, এক্স-ওয়াই গ্রাফ, বার গ্রাফ বা পাই চার্ট) বা ডায়াগ্রামে থাকা তথ্য বিশ্লেষণ করতে হবে। এর জন্য আপনাকে ধীরে ধীরে গ্রাফের স্কেল, অ্যাক্সিস এবং অন্যান্য লেবেলের সঙ্গে পরিচিত হতে হবে। এটি ভিজ্যুয়াল ডেটা থেকে প্রাসঙ্গিক তথ্য বের করা, সম্পর্ক ও প্যাটার্ন চিহ্নিত করা এবং সে অনুযায়ী উত্তর দেওয়ার দক্ষতা যাচাই করে।
টু-পার্ট অ্যানালাইসিস: এই প্রশ্নগুলোতে আপনাকে একটি সমস্যার দুটি সম্পর্কিত অংশ দেওয়া হয়। অর্থাৎ এখানে তথ্য বিশ্লেষণ করে আপনাকে দুটি অংশে সঠিক উত্তর খুঁজে নিতে হবে। আপনার কাজ হলো, প্রতিটি অংশের জন্য সঠিক উত্তর খুঁজে বের করা এবং মনে রাখতে হবে যে উত্তরগুলো একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। প্রশ্নগুলোর ফরম্যাট গাণিতিক বা মৌখিক হতে পারে, যেখানে লজিক্যাল রিজনিং, টেক্সট অ্যানালাইসিস বা কোয়ান্টিটিভ সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রয়োজন।
ডেটা ইনসাইটস সেকশনের ২০-৩০ শতাংশ নম্বর গ্রাফিকস ইন্টারপ্রিটেশন এবং মাল্টি-সোর্স রিজনিং বহন করে। বাকি নম্বরের একটা বড় অংশ আসে ডেটা সাফিসিয়েন্সি থেকে। টু-পার্ট অ্যানালাইসিস থেকে মূলত খুব কম প্রশ্ন এসে থাকে।
এই সেকশনে ভালো করার কৌশল
প্রথমেই কিছু মক টেস্ট দিয়ে নিজের অবস্থান যাচাই করুন এবং নিজের স্কোরের পার্সেন্টাইল বুঝে নিন। এটি আপনার প্রাথমিক দক্ষতার ভিত্তি নির্ধারণ করবে। এরপর পড়ার রুটিন তৈরি করে নিন। শুরুতে পূর্ণ স্কোরের লক্ষ্য না নিয়ে ছোট ছোট টার্গেট নির্ধারণ করুন। আগে ৩০তম পার্সেন্টাইলের নিচে থাকা টপিকগুলো সমাধানের চেষ্টা করুন। টেবিল অ্যানালাইসিস এবং গ্রাফিকস ইন্টারপ্রিটেশন দিয়ে প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করতে পারেন। তারপর টু-পার্ট অ্যানালাইসিস এবং মাল্টি-সোর্স রিজনিংয়ের দিকে অগ্রসর হোন।
প্রতিটি অংশ শেষ করার পর আপনার দক্ষতা দৃঢ় করার দিকে মনোযোগ দিন। যদি আপনার লক্ষ্য ৭০তম পার্সেন্টাইল হয়, তবে কঠিন প্রশ্নে ৫৫ শতাংশ নির্ভুলতা অর্জন করুন। ৯০তম পার্সেন্টাইলের লক্ষ্য থাকলে, ৭০ শতাংশ নির্ভুলতার জন্য চেষ্টা করুন।
প্রতিদিন মক টেস্ট দেওয়ার মাধ্যমে নিজের দুর্বল জায়গাগুলো খুঁজে বের করুন এবং রিভিউ করতে থাকুন। এই কৌশলগুলো জিম্যাটের ডেটা ইনসাইটস সেকশনে আপনার স্কোর বাড়াতে সহায়ক হবে।
সূত্র: জিম্যাট ক্লাব, ই-জিম্যাট

আগের পর্বগুলোতে আমরা জিম্যাটের কোয়ান্টিটিভ ও ভার্বাল রিজনিং সেকশন সম্পর্কে জেনেছি। আজ জানব জিম্যাটের শেষ সেকশন, ডেটা ইনসাইটস সম্পর্কে।
ডেটা ইনসাইটস কী
২০২৪ সালের জিম্যাটের নতুন সংযোজন এই ডেটা ইনসাইটস সেকশন। এর মাধ্যমে পরীক্ষার্থীদের ডেটা বিশ্লেষণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতা এবং বাস্তবজীবনের পরিস্থিতিতে তথ্যকে কীভাবে ব্যবহার করা যায়, তা যাচাই করা হয়। কারণ, ব্যবসায়িক জগতে আজকাল সিদ্ধান্ত নিতে গেলে বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করতে হয়। এ সেকশনটি পরীক্ষার্থীরা এমন পরিস্থিতির জন্য কেমন প্রস্তুত, তা নির্ণয় করতে সাহায্য করে।
ডেটা ইনসাইটসে মূলত পাঁচ ধরনের প্রশ্ন অন্তর্ভুক্ত থাকে: ডেটা সাফিসিয়েন্সি, মাল্টি-সোর্স রিজনিং, টেবিল অ্যানালাইসিস, গ্রাফিকস ইন্টারপ্রিটেশন এবং টু-পার্ট অ্যানালাইসিস।
প্রশ্নের ধরন
এই সেকশনে ২০ নম্বরের প্রশ্ন থাকবে, যা সমাধান করতে ৪৫ মিনিট সময় পাবেন।
ডেটা সাফিসিয়েন্সি: এখানে আপনাকে প্রশ্নের সমাধান করতে হবে না, বরং সমস্যার সমাধানের জন্য পর্যাপ্ত তথ্য আছে কি না, তা যাচাই করতে হবে। এখানে একটি গাণিতিক সমস্যা এবং দুটি পৃথক বিবৃতি দেওয়া থাকবে। প্রশ্ন পড়ে বুঝতে হবে এই প্রশ্ন সমাধানের উপায় এখানে দেওয়া আছে কি না। কোনো কোনো প্রশ্নের সমাধান বের করার জন্য একাধিক তথ্যের দরকার হতে পারে, তাই প্রশ্ন খুব মনোযোগ দিয়ে পড়া জরুরি। এর মাধ্যমে বোঝা যাবে যে আপনি ‘যথেষ্ট’ ও ‘অপ্রতুল’ ডেটার ধারণা বুঝতে পারেন কি না।
মাল্টি-সোর্স রিজনিং: এখানে বিভিন্ন সূত্র থেকে প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। প্রশ্নগুলো টেক্সট, টেবিল, গ্রাফ, ডায়াগ্রাম ইত্যাদি রূপে আসতে পারে। উত্তর প্রশ্নের মধ্যে পেয়ে যাবেন। আপনার কাজ হলো, এসব তথ্য একত্র করে যুক্তিসংগত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো। কখনো কখনো তথ্যগুলোর মধ্যে বৈপরীত্য থাকতে পারে, তাই ভালোভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে।
টেবিল অ্যানালাইসিস: এই অংশে একটি টেবিল থেকে তথ্য বিশ্লেষণ করে আপনাকে সঠিক উত্তর খুঁজতে হবে। প্রতিটি উত্তর বিচার করতে হবে শর্ত অনুযায়ী, যেমন ‘হ্যাঁ’ অথবা ‘না’, ‘সত্য’ বা ‘মিথ্যা’ ইত্যাদি। যেসব শর্ত দেওয়া থাকবে, সেগুলোর ভিত্তিতে প্রতিটি সম্ভাব্য উত্তর যাচাই করতে হবে। এখানে টেবিল ছাড়াও গ্রাফ বা চার্টের মাধ্যমে তথ্য দেওয়া হতে পারে। আপনাকে প্রথমে ভালোভাবে স্কেল, একক এবং লেবেলগুলো পড়ে এরপর বিশ্লেষণ করতে হবে। গ্রাফের সঙ্গে সংযুক্ত লেখাতেও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য থাকতে পারে, তাই দুটো মিলিয়েই বুঝে নিতে হবে।
গ্রাফিকস ইন্টারপ্রিটেশন: এখানে গ্রাফ (যেমন স্ক্যাটার প্লট, এক্স-ওয়াই গ্রাফ, বার গ্রাফ বা পাই চার্ট) বা ডায়াগ্রামে থাকা তথ্য বিশ্লেষণ করতে হবে। এর জন্য আপনাকে ধীরে ধীরে গ্রাফের স্কেল, অ্যাক্সিস এবং অন্যান্য লেবেলের সঙ্গে পরিচিত হতে হবে। এটি ভিজ্যুয়াল ডেটা থেকে প্রাসঙ্গিক তথ্য বের করা, সম্পর্ক ও প্যাটার্ন চিহ্নিত করা এবং সে অনুযায়ী উত্তর দেওয়ার দক্ষতা যাচাই করে।
টু-পার্ট অ্যানালাইসিস: এই প্রশ্নগুলোতে আপনাকে একটি সমস্যার দুটি সম্পর্কিত অংশ দেওয়া হয়। অর্থাৎ এখানে তথ্য বিশ্লেষণ করে আপনাকে দুটি অংশে সঠিক উত্তর খুঁজে নিতে হবে। আপনার কাজ হলো, প্রতিটি অংশের জন্য সঠিক উত্তর খুঁজে বের করা এবং মনে রাখতে হবে যে উত্তরগুলো একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। প্রশ্নগুলোর ফরম্যাট গাণিতিক বা মৌখিক হতে পারে, যেখানে লজিক্যাল রিজনিং, টেক্সট অ্যানালাইসিস বা কোয়ান্টিটিভ সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রয়োজন।
ডেটা ইনসাইটস সেকশনের ২০-৩০ শতাংশ নম্বর গ্রাফিকস ইন্টারপ্রিটেশন এবং মাল্টি-সোর্স রিজনিং বহন করে। বাকি নম্বরের একটা বড় অংশ আসে ডেটা সাফিসিয়েন্সি থেকে। টু-পার্ট অ্যানালাইসিস থেকে মূলত খুব কম প্রশ্ন এসে থাকে।
এই সেকশনে ভালো করার কৌশল
প্রথমেই কিছু মক টেস্ট দিয়ে নিজের অবস্থান যাচাই করুন এবং নিজের স্কোরের পার্সেন্টাইল বুঝে নিন। এটি আপনার প্রাথমিক দক্ষতার ভিত্তি নির্ধারণ করবে। এরপর পড়ার রুটিন তৈরি করে নিন। শুরুতে পূর্ণ স্কোরের লক্ষ্য না নিয়ে ছোট ছোট টার্গেট নির্ধারণ করুন। আগে ৩০তম পার্সেন্টাইলের নিচে থাকা টপিকগুলো সমাধানের চেষ্টা করুন। টেবিল অ্যানালাইসিস এবং গ্রাফিকস ইন্টারপ্রিটেশন দিয়ে প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করতে পারেন। তারপর টু-পার্ট অ্যানালাইসিস এবং মাল্টি-সোর্স রিজনিংয়ের দিকে অগ্রসর হোন।
প্রতিটি অংশ শেষ করার পর আপনার দক্ষতা দৃঢ় করার দিকে মনোযোগ দিন। যদি আপনার লক্ষ্য ৭০তম পার্সেন্টাইল হয়, তবে কঠিন প্রশ্নে ৫৫ শতাংশ নির্ভুলতা অর্জন করুন। ৯০তম পার্সেন্টাইলের লক্ষ্য থাকলে, ৭০ শতাংশ নির্ভুলতার জন্য চেষ্টা করুন।
প্রতিদিন মক টেস্ট দেওয়ার মাধ্যমে নিজের দুর্বল জায়গাগুলো খুঁজে বের করুন এবং রিভিউ করতে থাকুন। এই কৌশলগুলো জিম্যাটের ডেটা ইনসাইটস সেকশনে আপনার স্কোর বাড়াতে সহায়ক হবে।
সূত্র: জিম্যাট ক্লাব, ই-জিম্যাট

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
সময়সূচি অনুযায়ী, অষ্টম শ্রেণির কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ, আকাইদ ও ফিকহ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
১৭ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২২ ডিসেম্বর। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ সাজিদ একাডেমি ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে এ ঘোষণা দেন প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
১৯ ঘণ্টা আগে
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
৩ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
এ বিভাগগুলো হলো রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, ময়মনসিংহ ও রংপুর। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র বলছে, দ্বিতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। এ দুই বিভাগে শূন্য পদ রয়েছে ৪ হাজার ১৬৬টি।
আজ বুধবার বিকেলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওই কর্মকর্তা বলেন, প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি শূন্য পদের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আগামীকাল দেশের তিনটি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত হবে।
এর আগে চলতি বছরের ২৮ আগস্ট রাতে ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫’ প্রজ্ঞাপন জারি করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। তিন দিন পর ৩১ আগস্ট গঠিত হয় আট সদস্যের ‘কেন্দ্রীয় প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ কমিটি’। এ কমিটির চেয়ারম্যান প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও সদস্যসচিব অধিদপ্তরের (পলিসি ও অপারেশন) পরিচালক। এ ছাড়া প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো ও সরকারি কর্ম কমিশনের প্রতিনিধিরা রয়েছেন কমিটিতে।
পরে ২ নভেম্বর সংশোধিত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫ প্রকাশ করা হয়। এতে নতুন সৃষ্টি করা সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ বাদ দেওয়া হয়। এ দুটি পদ বাদ দেওয়ার পাশাপাশি বিধিমালায় কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ আনা হয়েছে।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
এ বিভাগগুলো হলো রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, ময়মনসিংহ ও রংপুর। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র বলছে, দ্বিতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। এ দুই বিভাগে শূন্য পদ রয়েছে ৪ হাজার ১৬৬টি।
আজ বুধবার বিকেলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ওই কর্মকর্তা বলেন, প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি শূন্য পদের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আগামীকাল দেশের তিনটি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত হবে।
এর আগে চলতি বছরের ২৮ আগস্ট রাতে ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫’ প্রজ্ঞাপন জারি করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। তিন দিন পর ৩১ আগস্ট গঠিত হয় আট সদস্যের ‘কেন্দ্রীয় প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ কমিটি’। এ কমিটির চেয়ারম্যান প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও সদস্যসচিব অধিদপ্তরের (পলিসি ও অপারেশন) পরিচালক। এ ছাড়া প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো ও সরকারি কর্ম কমিশনের প্রতিনিধিরা রয়েছেন কমিটিতে।
পরে ২ নভেম্বর সংশোধিত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৫ প্রকাশ করা হয়। এতে নতুন সৃষ্টি করা সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক পদ বাদ দেওয়া হয়। এ দুটি পদ বাদ দেওয়ার পাশাপাশি বিধিমালায় কিছু ‘শব্দগত পরিবর্তন’ আনা হয়েছে।

আগের পর্বগুলোতে আমরা জিম্যাটের কোয়ান্টিটিভ ও ভার্বাল রিজনিং সেকশন সম্পর্কে জেনেছি। আজ জানব জিম্যাটের শেষ সেকশন, ডেটা ইনসাইটস সম্পর্কে।
০৯ অক্টোবর ২০২৪
সময়সূচি অনুযায়ী, অষ্টম শ্রেণির কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ, আকাইদ ও ফিকহ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
১৭ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২২ ডিসেম্বর। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ সাজিদ একাডেমি ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে এ ঘোষণা দেন প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
১৯ ঘণ্টা আগে
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
৩ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এ বছর মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীন অষ্টম ও ইবতেদায়ি (পঞ্চম) শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ২৮ ডিসেম্বর। চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত এবং ইবতেদায়ি শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত হবে।
গতকাল মঙ্গলবার মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে প্রকাশিত সময়সূচিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
সময়সূচি অনুযায়ী, অষ্টম শ্রেণির কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ, আকাইদ ও ফিকহ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষায় প্রতিটি বিষয়ের পূর্ণমান ১০০ এবং সময় তিন ঘণ্টা। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন পরীক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময় থাকবে।
বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে পূর্ণমান (৫০ + ৫০) = ১০০ এবং পরীক্ষার সময় (১.৩০ + ১.৩০) = ৩ ঘণ্টা। দুটি বিষয়ে একই দিনে ভিন্ন কোডে পরীক্ষা হবে এবং উত্তরপত্র আলাদা থাকবে। গণিত ও বিজ্ঞান পরীক্ষাও একই পদ্ধতিতে হবে, পূর্ণমান (৭০ + ৩০) = ১০০।
অন্যদিকে ইবতেদায়ি শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার সময়সূচি অনুযায়ী, কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
পঞ্চম শ্রেণিতে প্রতিটি বিষয়ের পূর্ণমান ১০০ এবং সময় ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় বরাদ্দ থাকবে। বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে পূর্ণমান (৫০ + ৫০) = ১০০ আর গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ে পূর্ণমান (৬০ + ৪০) = ১০০ নির্ধারণ করা হয়েছে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) প্রণীত পাঠ্যবই থেকে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড অনুমোদিত প্রশ্নকাঠামো অনুযায়ী উভয় পরীক্ষার প্রশ্ন তৈরি করা হবে।
নির্দেশনায় বলা হয়, পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা শুরুর অন্তত ৩০ মিনিট আগে কেন্দ্রের কক্ষে উপস্থিত হয়ে আসন গ্রহণ করতে হবে। প্রবেশপত্র প্রতিষ্ঠানপ্রধানের স্বাক্ষর, সিলসহ পরীক্ষা শুরুর সাত দিন আগে সংগ্রহ করতে হবে। পরীক্ষার্থীরা ওএমআর ফরমে সঠিকভাবে রোল, রেজিস্ট্রেশন নম্বর ও বিষয় কোড পূরণ করবে।
নির্দেশনা অনুযায়ী, পরীক্ষার্থীরা কেবল অনুমোদিত সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর (নন-প্রোগ্রামেবল) ব্যবহার করতে পারবে। কোনো অবস্থায় উত্তরপত্র ভাঁজ করা বা প্রোগ্রামিং ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে না।

এ বছর মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীন অষ্টম ও ইবতেদায়ি (পঞ্চম) শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা শুরু হবে আগামী ২৮ ডিসেম্বর। চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত এবং ইবতেদায়ি শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা সকাল ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত হবে।
গতকাল মঙ্গলবার মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে প্রকাশিত সময়সূচিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
সময়সূচি অনুযায়ী, অষ্টম শ্রেণির কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ, আকাইদ ও ফিকহ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষায় প্রতিটি বিষয়ের পূর্ণমান ১০০ এবং সময় তিন ঘণ্টা। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন পরীক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময় থাকবে।
বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে পূর্ণমান (৫০ + ৫০) = ১০০ এবং পরীক্ষার সময় (১.৩০ + ১.৩০) = ৩ ঘণ্টা। দুটি বিষয়ে একই দিনে ভিন্ন কোডে পরীক্ষা হবে এবং উত্তরপত্র আলাদা থাকবে। গণিত ও বিজ্ঞান পরীক্ষাও একই পদ্ধতিতে হবে, পূর্ণমান (৭০ + ৩০) = ১০০।
অন্যদিকে ইবতেদায়ি শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার সময়সূচি অনুযায়ী, কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
পঞ্চম শ্রেণিতে প্রতিটি বিষয়ের পূর্ণমান ১০০ এবং সময় ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় বরাদ্দ থাকবে। বাংলা ও ইংরেজি বিষয়ে পূর্ণমান (৫০ + ৫০) = ১০০ আর গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ে পূর্ণমান (৬০ + ৪০) = ১০০ নির্ধারণ করা হয়েছে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) প্রণীত পাঠ্যবই থেকে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড অনুমোদিত প্রশ্নকাঠামো অনুযায়ী উভয় পরীক্ষার প্রশ্ন তৈরি করা হবে।
নির্দেশনায় বলা হয়, পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা শুরুর অন্তত ৩০ মিনিট আগে কেন্দ্রের কক্ষে উপস্থিত হয়ে আসন গ্রহণ করতে হবে। প্রবেশপত্র প্রতিষ্ঠানপ্রধানের স্বাক্ষর, সিলসহ পরীক্ষা শুরুর সাত দিন আগে সংগ্রহ করতে হবে। পরীক্ষার্থীরা ওএমআর ফরমে সঠিকভাবে রোল, রেজিস্ট্রেশন নম্বর ও বিষয় কোড পূরণ করবে।
নির্দেশনা অনুযায়ী, পরীক্ষার্থীরা কেবল অনুমোদিত সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর (নন-প্রোগ্রামেবল) ব্যবহার করতে পারবে। কোনো অবস্থায় উত্তরপত্র ভাঁজ করা বা প্রোগ্রামিং ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে না।

আগের পর্বগুলোতে আমরা জিম্যাটের কোয়ান্টিটিভ ও ভার্বাল রিজনিং সেকশন সম্পর্কে জেনেছি। আজ জানব জিম্যাটের শেষ সেকশন, ডেটা ইনসাইটস সম্পর্কে।
০৯ অক্টোবর ২০২৪
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২২ ডিসেম্বর। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ সাজিদ একাডেমি ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে এ ঘোষণা দেন প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
১৯ ঘণ্টা আগে
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
৩ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২২ ডিসেম্বর।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ সাজিদ একাডেমি ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে এ ঘোষণা দেন প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
নির্বাচন তফসিল অনুযায়ী, আচরণ বিধিমালা প্রকাশ ৫ নভেম্বর, নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা ৫ নভেম্বর, খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ ৬ নভেম্বর, ভোটার তালিকায় আপত্তি গ্রহণ ও নিষ্পত্তি ৯ থেকে ১১ নভেম্বর, জকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ ১৩, ১৬ ও ১৭ নভেম্বর (সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা), জকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিল ১৭ ও ১৮ নভেম্বর (সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা), মনোনয়নপত্র বাছাই ১৯ ও ২০ নভেম্বর।
এ ছাড়া জকসু নির্বাচনে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ২৩ নভেম্বর। প্রার্থীদের আপত্তি গ্রহণ ও নিষ্পত্তি ২৪ থেকে ২৬ নভেম্বর (সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা), চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ৩ ডিসেম্বর। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার ৪, ৭ ও ৮ ডিসেম্বর। প্রত্যাহার করা প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে ৯ ডিসেম্বর।
প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচারণা চলবে ৯ থেকে ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। নির্বাচনের ভোট গ্রহণের তারিখ ২২ ডিসেম্বর সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত। এ ছাড়া ২২ ডিসেম্বর ভোট গ্রহণ শেষে গণনা করা হবে। ভোট গণনার ওপর ভিত্তি করে ২২ অথবা ২৩ ডিসেম্বর ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
তফসিল নিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘বুদ্ধিজীবী দিবস, শহীদ দিবস, শীতকালীন ছুটি—সব বিবেচনা করে এ নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আমরা আশা করি, সব বিবেচনায় আমরা সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করতে পারব।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২২ ডিসেম্বর।
আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ সাজিদ একাডেমি ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে এ ঘোষণা দেন প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
নির্বাচন তফসিল অনুযায়ী, আচরণ বিধিমালা প্রকাশ ৫ নভেম্বর, নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা ৫ নভেম্বর, খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ ৬ নভেম্বর, ভোটার তালিকায় আপত্তি গ্রহণ ও নিষ্পত্তি ৯ থেকে ১১ নভেম্বর, জকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ ১৩, ১৬ ও ১৭ নভেম্বর (সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা), জকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিল ১৭ ও ১৮ নভেম্বর (সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা), মনোনয়নপত্র বাছাই ১৯ ও ২০ নভেম্বর।
এ ছাড়া জকসু নির্বাচনে প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ২৩ নভেম্বর। প্রার্থীদের আপত্তি গ্রহণ ও নিষ্পত্তি ২৪ থেকে ২৬ নভেম্বর (সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা), চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ৩ ডিসেম্বর। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার ৪, ৭ ও ৮ ডিসেম্বর। প্রত্যাহার করা প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে ৯ ডিসেম্বর।
প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচারণা চলবে ৯ থেকে ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। নির্বাচনের ভোট গ্রহণের তারিখ ২২ ডিসেম্বর সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত। এ ছাড়া ২২ ডিসেম্বর ভোট গ্রহণ শেষে গণনা করা হবে। ভোট গণনার ওপর ভিত্তি করে ২২ অথবা ২৩ ডিসেম্বর ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
তফসিল নিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘বুদ্ধিজীবী দিবস, শহীদ দিবস, শীতকালীন ছুটি—সব বিবেচনা করে এ নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আমরা আশা করি, সব বিবেচনায় আমরা সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করতে পারব।’

আগের পর্বগুলোতে আমরা জিম্যাটের কোয়ান্টিটিভ ও ভার্বাল রিজনিং সেকশন সম্পর্কে জেনেছি। আজ জানব জিম্যাটের শেষ সেকশন, ডেটা ইনসাইটস সম্পর্কে।
০৯ অক্টোবর ২০২৪
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
সময়সূচি অনুযায়ী, অষ্টম শ্রেণির কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ, আকাইদ ও ফিকহ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
১৭ ঘণ্টা আগে
আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
৩ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
এস এম মাসুদুল হক বলেন, ‘আমরা আবেদন করা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদনের জন্য ফাইল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠিয়েছিলাম। শর্তসাপেক্ষে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্তির অনুমোদন দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়।’
মাসুদুল হক আরও বলেন, ১ হাজার ৮৯টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার মধ্যে যেগুলো চলতি বছর জারি করা এমপিও নীতিমালার শর্ত পূরণ করেছে, সেগুলোকে এমপিওভুক্ত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগকে। যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্ত করা হবে।
দেড় হাজারের বেশি অনুদানভুক্ত স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির আবেদন গত ৮ থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত গ্রহণ করেছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, দেশে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৫১৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক প্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা ও সহকারী শিক্ষকেরা তিন হাজার টাকা করে অনুদান পেয়ে থাকেন। এর বাইরে দেশে আরও ৫ হাজার ৯৩২টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে, যেগুলো সরকারি কোনো অনুদান পায় না।
শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে এ বছরের শুরুতে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোকে প্রথমে এমপিওভুক্ত করে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দিয়েছিল কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
দীর্ঘদিন ধরে জাতীয়করণের দাবি জানিয়ে আসা স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষকেরা জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলেন দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর। এর মধ্যে তাঁদের এক পদযাত্রায় পুলিশ লাঠিপেটা ও জলকামান ব্যবহার করে। বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের পিটুনির সে ঘটনা আলোড়ন তোলে। এর একপর্যায়ে গত ২৮ জানুয়ারি ইবতেদায়ি মাদ্রাসাকে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দেন মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
গত ২৫ জুন ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিমালা জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর মোট ছয়টি পদ এমপিওভুক্ত হবে। ইবতেদায়ির প্রধান বেতন পাবেন দশম গ্রেডে আর সাধারণ, বিজ্ঞান ও আরবি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের বেতন হবে ১৩তম গ্রেডে। আর ক্বারী বা নুরানি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকেরা ১৬তম গ্রেডে বেতন পাবেন। আর প্রতিটি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার অফিস সহায়ক পদ সৃষ্টি করা হয়েছে, যে পদে নিয়োগপ্রাপ্তরা ২০তম গ্রেডে বেতন পাবেন।
নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর শিক্ষক পদে এনটিআরসিএর সুপারিশের ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। আর নীতিমালায় মাদ্রাসাগুলোর ম্যানেজিং কমিটি গঠনের নির্দেশনা এসেছে। প্রধান শিক্ষক ও অফিস সহায়ক পদে ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ হবে বলে নীতিমালায় জানানো হয়েছে।
এমপিওভুক্তির জন্য ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়েছে। একাডেমিক স্বীকৃতি, প্রতিষ্ঠানের জমি, প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা, বার্ষিক পরীক্ষার গড় নম্বর, পরিবেশ ইত্যাদি সূচকে নম্বর নির্ধারণ করে মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং করা হবে।
নীতিমালায় মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের এমপিও কমিটি গঠন করা হয়েছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর মাদ্রাসাগুলোর কাগজপত্র যাচাই করে এমপিও দেবে। প্রথমে মাদ্রাসাগুলোকে এমপিও কোড দেওয়া হবে। শিক্ষক-কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির তারিখ থেকে বা এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে শূন্য পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে যোগদানের তারিখ থেকে এমপিও পাবেন।
বিক্ষোভ-মিছিল করেননি শিক্ষকেরা
সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দাবিতে আজ বিক্ষোভ-মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকেরা। তবে প্রধান উপদেষ্টা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদন দেওয়ায় তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করেননি। তবে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
জানতে চাইলে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষক ঐক্য জোট আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক শামসুল আলম আজ সন্ধ্যায় বলেন, ‘১ হাজার ৮৯টি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির জন্য প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় অনুমোদন দিয়েছেন বলে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তাঁরা আমাদের বিক্ষোভ-মিছিল না করার অনুরোধ করেছেন। তাই আমরা বিক্ষোভ-মিছিল করিনি। তবে আমরা লাগাতার অবস্থান চালিয়ে যাব। আপাতত আমরা কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করছি না।’

আন্দোলনের মুখে শর্তসাপেক্ষে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ সোমবার সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
এস এম মাসুদুল হক বলেন, ‘আমরা আবেদন করা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদনের জন্য ফাইল প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠিয়েছিলাম। শর্তসাপেক্ষে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্তির অনুমোদন দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়।’
মাসুদুল হক আরও বলেন, ১ হাজার ৮৯টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার মধ্যে যেগুলো চলতি বছর জারি করা এমপিও নীতিমালার শর্ত পূরণ করেছে, সেগুলোকে এমপিওভুক্ত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগকে। যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে মাদ্রাসাগুলো এমপিওভুক্ত করা হবে।
দেড় হাজারের বেশি অনুদানভুক্ত স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির আবেদন গত ৮ থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত গ্রহণ করেছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, দেশে অনুদানভুক্ত ১ হাজার ৫১৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক প্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা ও সহকারী শিক্ষকেরা তিন হাজার টাকা করে অনুদান পেয়ে থাকেন। এর বাইরে দেশে আরও ৫ হাজার ৯৩২টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা রয়েছে, যেগুলো সরকারি কোনো অনুদান পায় না।
শিক্ষকদের আন্দোলনের মুখে এ বছরের শুরুতে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোকে প্রথমে এমপিওভুক্ত করে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দিয়েছিল কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ।
দীর্ঘদিন ধরে জাতীয়করণের দাবি জানিয়ে আসা স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষকেরা জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলেন দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর। এর মধ্যে তাঁদের এক পদযাত্রায় পুলিশ লাঠিপেটা ও জলকামান ব্যবহার করে। বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের পিটুনির সে ঘটনা আলোড়ন তোলে। এর একপর্যায়ে গত ২৮ জানুয়ারি ইবতেদায়ি মাদ্রাসাকে পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণের ঘোষণা দেন মাদ্রাসা অনুবিভাগের যুগ্ম সচিব এস এম মাসুদুল হক।
গত ২৫ জুন ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির নীতিমালা জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর মোট ছয়টি পদ এমপিওভুক্ত হবে। ইবতেদায়ির প্রধান বেতন পাবেন দশম গ্রেডে আর সাধারণ, বিজ্ঞান ও আরবি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকের বেতন হবে ১৩তম গ্রেডে। আর ক্বারী বা নুরানি বিষয়ের সহকারী শিক্ষকেরা ১৬তম গ্রেডে বেতন পাবেন। আর প্রতিটি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার অফিস সহায়ক পদ সৃষ্টি করা হয়েছে, যে পদে নিয়োগপ্রাপ্তরা ২০তম গ্রেডে বেতন পাবেন।
নীতিমালা অনুসারে, মাদ্রাসাগুলোর শিক্ষক পদে এনটিআরসিএর সুপারিশের ভিত্তিতে নিয়োগ হবে। আর নীতিমালায় মাদ্রাসাগুলোর ম্যানেজিং কমিটি গঠনের নির্দেশনা এসেছে। প্রধান শিক্ষক ও অফিস সহায়ক পদে ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ হবে বলে নীতিমালায় জানানো হয়েছে।
এমপিওভুক্তির জন্য ইবতেদায়ি মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়েছে। একাডেমিক স্বীকৃতি, প্রতিষ্ঠানের জমি, প্রাতিষ্ঠানিক অবকাঠামো, শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা, বার্ষিক পরীক্ষার গড় নম্বর, পরিবেশ ইত্যাদি সূচকে নম্বর নির্ধারণ করে মাদ্রাসাগুলোর গ্রেডিং করা হবে।
নীতিমালায় মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের এমপিও কমিটি গঠন করা হয়েছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর মাদ্রাসাগুলোর কাগজপত্র যাচাই করে এমপিও দেবে। প্রথমে মাদ্রাসাগুলোকে এমপিও কোড দেওয়া হবে। শিক্ষক-কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির তারিখ থেকে বা এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে শূন্য পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হলে যোগদানের তারিখ থেকে এমপিও পাবেন।
বিক্ষোভ-মিছিল করেননি শিক্ষকেরা
সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দাবিতে আজ বিক্ষোভ-মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকেরা। তবে প্রধান উপদেষ্টা ১ হাজার ৮৯টি স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির অনুমোদন দেওয়ায় তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করেননি। তবে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
জানতে চাইলে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসাশিক্ষক ঐক্য জোট আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক শামসুল আলম আজ সন্ধ্যায় বলেন, ‘১ হাজার ৮৯টি মাদ্রাসা এমপিওভুক্তির জন্য প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় অনুমোদন দিয়েছেন বলে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তাঁরা আমাদের বিক্ষোভ-মিছিল না করার অনুরোধ করেছেন। তাই আমরা বিক্ষোভ-মিছিল করিনি। তবে আমরা লাগাতার অবস্থান চালিয়ে যাব। আপাতত আমরা কোনো কর্মসূচি ঘোষণা করছি না।’

আগের পর্বগুলোতে আমরা জিম্যাটের কোয়ান্টিটিভ ও ভার্বাল রিজনিং সেকশন সম্পর্কে জেনেছি। আজ জানব জিম্যাটের শেষ সেকশন, ডেটা ইনসাইটস সম্পর্কে।
০৯ অক্টোবর ২০২৪
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ নভেম্বর; যা চলবে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত। আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম ধাপে ছয় বিভাগের ১০ হাজার ২১৯টি পদে শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
সময়সূচি অনুযায়ী, অষ্টম শ্রেণির কোরআন মাজিদ ও তাজভিদ, আকাইদ ও ফিকহ বিষয়ের পরীক্ষা হবে ২৮ ডিসেম্বর। আরবি (১ম ও ২য় পত্র) পরীক্ষা হবে ২৯ ডিসেম্বর। বাংলা ও ইংরেজি পরীক্ষা হবে ৩০ ডিসেম্বর এবং গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে ৩১ ডিসেম্বর।
১৭ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল শিক্ষার্থী সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২২ ডিসেম্বর। আজ বুধবার (৫ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ সাজিদ একাডেমি ভবনের শিক্ষক লাউঞ্জে এ ঘোষণা দেন প্রধান নির্বাচন কমিশন অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান।
১৯ ঘণ্টা আগে